![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে গত রাত থেকেই শুধুই দীর্ঘশ্বাস। হাহাকার থেকে থেকে শুনা যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পাঁজরটাই বুঝি ভেঙ্গে চুড়ে একাকার। একটা আবেগী ঘোষণাই মূহুর্তে থমকে দিলো হেফাজত ইসলাম বিতর্ক, গণ জাগরণের জাগরণী। সামাজিক মাধ্যম তো বটেই। বিসিবি কার্যালয়ে সকাল থেকে পাহাড়া দিয়ে রাখা গণমাধ্যমকর্মীরাও দেখলেন সব বড় চুপচাপ। প্রধান কর্তা আসেননি। তাকে পাকড়াও করতে বেক্সিমকো অফিসে হাজির হয়েছিলেন কয়েকজন সাংবাদিক। তিনি না পারতে শেষ পর্যন্ত প্রতিক্রয়া দিলেন।
'মুশফিকুর রহিমকে গতরাতেই আমি ফোন দিয়েছিলাম। দুটো কারণ বললো। অবশ্য গলা ভেঙ্গে যাচ্ছিল ওর। কান্না আটকাতে চেষ্টা করেছে বারবার। প্রথম কারণ দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছে না। দ্বিতীয় কারণ, টিম ওয়ার্কটা ঠিক হচ্ছে না। ও আসলেই মুখোমুখি কথাতে আরো পরিষ্কার হওয়া যাবে আসলে কি ঘটেছে যাতে করে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হবে!'
অনেক যোগ-বিয়োগ শুরু হয়ে গেলো সঙ্গে সঙ্গে। টিম ওয়ার্ক হচ্ছে না মানে কি? এই দলটাই তো দল হিসেবে শ্রীলঙ্কার মাটিতে গিয়ে স্বাগতিকদের না ঘোল খাইয়ে দিয়ে আসলো ক`দিন আগে?
কিছু কথা থাকে যা বলা হয় অফিসিয়াল। আর কিছু আনঅফিসিয়াল। এর মধ্যে খুঁজতে খুঁজতে পাওয়া গেলো কিছু টুকরো তথ্য। জোড়া লাগালে অনেক বড় মানে বের হয়। যদি কেউ চান তবে সেগুলোর মানে না বের করলেও পারেন!
তবে তৃতীয় ওয়ানেডে নয়। ঘটনার শুরু দ্বিতীয় ওয়ানডেতে। মুশফিক আউট হয়ে আসার পর খুব কেতাবী ওই ব্যাটসম্যানকে বলেছিলেন ইনিংসের শেষ পর্যন্ত খেলে আসতে। সে ব্যাটসম্যান তার কথা না রেখে ঊধ্বমুখী শটে আউট হয়ে যখন প্যাভিলিয়নে ফিরেছন,তখন মুশফিক প্যাডও ঠিকমত খুলতে পারেননি!
এরপর তো তৃতীয় ওয়ানডে। অনেক চেষ্টা চরিত্র করে একটা বড় জুটির দিকে এগুচ্ছিল বংলাদেশ। মুশফিক তখন সঙ্গের ব্যাটসম্যানের্ উদ্দেশ্যে বললেন,১০০ বল খেলে ফিফটি কর। কেনা প্রব্লেম নাই। খালি মনে রাখিস তুই ৪০ ওভার খেললে আমরা ম্যাচটা জিতবো। বিধি বাম। পেল্লাই শট খেলতে গিয়ে সেই ব্যাটসম্যান আউট ধৈয্যচ্যুতি হলো অধিনায়কের। কেনো খেললি ওই শট?উত্তর_ আমি ওভাবেই খেলি। মনে তো হলো তুমি আজ প্রথম আমার ব্যাটিঙ দেখলে!
মুশফিকের মুখে উত্তর ছিল না। সে মূহুর্তেই হ্যাঁ সে মূহুর্তেই সিদ্ধান্ত নেন তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে জিতলে এক কথা। আর হারলে অধিনায়কত্ব আর নয়।
মুশফিকের আত্মঘাতী এই অভিমান ভরা সরে দাঁড়ানোর পেছনে এই দুটি ঘটনা হয়তো নিয়ামক বিশেষ। থাকতে পারে আরো বিশেষ কিছু। আমি যদ্দূর জানি বিসিবি দল গঠনে এখন হস্তক্ষেপ করে না। যার প্রমাণ নিজ এলাকার ছেলে ইনজুরি থেকে সদ্য সেরে ওঠা শফিউলকে যখন মুশফিকের চাহিদায় দ্বিতীয় টেস্টের সময় ডেকে নেয়া হয়। সুতরাং বিসিবির ওপরের মহলে কোন সমস্যা নেই। তবে?
চটকদার হতে পারে,দেশ প্রেম নিয়ে কথা উঠতে পারে। কিন্তু একটা ফিসফিসানি উঠেই গেছে। সিনিয়র কয়েক ক্রিকেটার না কি মুশফিকের কথা ঠিকমত শুনতে চান না। তালিকাটা আরেকটু সংক্ষিপ্ত করা হলো। নেমে আসলো তিন জনে। যারা ক্রিকেট অনুসরণ করেন এ দেশের তাদের পক্ষে এই হিসেব মেলানো কঠিন হবে না এটা আমিও জানি।
কিন্তু এই কথা না শুনার বদভ্যাসের জন্য মুশফিকের মত একজন জেদী ক্রিকেটারের নেতৃত্ব ছাড়তে হবে? এ কেমন কথা? যাকে নিয়ে সবাই গর্ব করে, যাকে সবাই বলে এমন অধিনায়ক এর আগে বাঙলাদেশ পায়নি,তিনিই অভিমান ভরে নিজেকে সরিয়ে নেবেন? এই মুশফিকই না খাদের কিনারে দাঁড়ানো দলকে টেনে দাঁড় করিয়ে দেন ভারতের বিপক্ষে এশিয়া কাপে ইরফান পাঠানকে স্কোয়ার লেগ দিয়ে দু ছক্কায়! এই মুশফিকই না জিম্বাবুয়েতে দাঁড়িয়ে বলে দেন, ওরা আমাদের অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুবিধা দেয়নি। আমাদের দেশেও তো আসবে তাই না?
হিসেব মেলাতে গিয়ে এখানে বিভ্রান্ত হতে হয়। দ্বিতীয় টেস্টের জয়ের পর, প্রথম ওয়ানডের বড় জয়। বাংলাদেশ দলটাকে কতটা না একজোট হয়ে খেলছিল? দুটো ম্যাচে সিরিজ হারের লজ্জা আছে নি:সন্দেহে। সেটা জিম্বাবুয়ে বলেই হয়তো বেশি। কিন্তু বোর্ড সভাপতিকে দ্বিতীয় বলা কারণটা বুঝে ওঠা যাচ্ছে না। `টিম ওয়ার্কটা ভালো মত হচ্ছে না।'
১৪ জনের দলের এগারো জন মাঠে নামেন। সেটাকে একসুতোয় গেঁথে তোলার দায়িত্বটা অধিনায়কেরই। কিন্তু কেউ যদি সেই মালা না হয়ে কাঁটা হতে চান তবে অভিমানের কি আছে? অতীত তো বলে তাদের কাজটাই সেরকম। শ্রীলঙ্কায় কাঁটাযুক্ত কেউ ছিল না বলেই কি তবে ওই সাফল্য? বিসিবির মুখপাত্র জালাল ইউনুসও ইনিয়ে বিনিয়ে মোটামুটি একমত।`আমার কেনো যেনো মনে হচ্ছে সমস্যা আছে।কিন্তু ম্যানেজার রিপোর্ট না পেয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।' আর মুশফিক? পুরো দেশের হৃদকম্পন কমিয়ে দিয়ে এরকম আত্মত্যাগে হাততালি ও সাধুবাদ পেয়ে কি আবেগে আবারো ভাসছেন? যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালিয়ে গেলে জীবন বাঁচে ঠিকই,কিন্তু কাপুরুষের তকমা লেগে যায়। কখনো কখনো আত্মত্যাগও মনে হয় বড় স্বার্থপরতা। আবেগাক্রান্ত মুশফিককে এ কথা কে বোঝাবে?
২| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৪৬
শয়ন কুমার বলেছেন: ভাসুরের নাম মুখে আনতে নারাজ !!! এতো ইনিয়ে-বিনিয়ে না প্যচাইয়ে ডাইরেক্ট ঐ তিনজনের নাম কইতে নতুন বউ এর মতো এতো লজ্জা কেন আফনার ?? না প্যচাইয়া সরাসরি কইয়া ফেলানঃ সাকিব-তামিমের নাম ।
-
-
-
আর ক্যাপ্টেন হইতে গেলে যে মাথা লাগে তা মুসির নাই ।মাঠে ক্যাপ্টিনের পরিস্হিতি বিবেচনায় বৈচিত্রময় চ্যালেঙ্জিং ছোট্র একটা সিদ্ধান্তই যে ব্যবধান গড়ে দিতে পারে , সে মগজ মুসির নাই ।
মুসি হইলো সাদামাটা , আগে থেকেই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে প্রগ্রামিং করে দেয়া ক্যাপ্টেন । খেলার পরিস্হিতি ভিন্ন দিকে মোড় নিলেও ক্যাপ্টেন হিসেবে বৈচিত্রময় চ্যালেঙ্জিং কোন সিদ্ধান্তগ্রহনে তার যে তাৎক্ষনিক মগজের ব্যবহার করা উচিৎ ছিল ।ক্যাপ্টেন হিসেবে সেটা সে কখনোই করতে যায় নি ।
বরং সে তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত গ্রহনের ব্যাপারে আগে থেকেই প্রগ্রামিং করে দেয়া সিদ্ধান্তের উপর নিভরর্শীল ।এই আগে থেকেই প্রগ্রামিং করে দেয়া সিদ্ধান্ত দিয়ে, কখনোই তাৎক্ষনিক পরিস্হিতি মোকাবেলায় সফল হওয়া যায় না ।
-
-
লাষ্ট ম্যাচে, তামিম-মুসির জুটি কেন ভাঙ্গলো ?? আমি এই জুটি ভাঙ্গার আসল কৃতিত্ব দেব-জিম্বাবুয়ের ক্যাপ্টেনকে!! জিম্বাবুয়ের ক্যাপ্টেনের অফ সাইটে স্পেশাল ফিল্ডিং সাজানোকে !!
অফ সাইটে গালি-পয়েন্টে (পয়েন্টের টা একটু দূরে !!) চাপাচাপি করে ২ জন রেখে সার্কেলের ভিতর ৫ জন এবং বাহিরে আরো ২ জন রেখে বোলারকে ক্রমান্বয়ে অফ সাইটে বলিং করানোর যে বুদ্ধিটা জিম্বাবুয়ের ক্যাপ্টেন করেছিল- কিছুক্ষনের মধ্য তার সুফলও এসেছিল এজুটি ভাঙ্গনের মধ্য দিয়ে ।
এভাবে অফ সাইটে স্পেশাল ফিল্ডিং সাজানোর কারনে তামিম মুসি অফ সাইট থেকে কোন রানেই বের করতে পারতেছিল না ।
এমনকি অপ সাইটে খারাপ বলেও রান বের করতে পারতেছিল না ,শুধুমাত্র অফ সাইটে স্পেশাল ফিল্ডিং সাজানোর কারনে!!!! ফলশ্রতিতে রানের ক্ষুধায় দুজন সেট ব্যাটসম্যানেরই মাথা খারাপ হলো এবং তারা উলটাপালটা শট খেলে আউট হয়ে এলো ।এইখানেই জিম্বাবুয়ের ক্যাপ্টেনের অফ সাইটে স্পেশাল ফিল্ডিং সাজানোর তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্তের সফলতা জিম্বাবুয়ে পেল ।
-
-
বলিং এর কথা বলিঃ টেলর যখন আউট হলো( টেলরের আউটের জন্য আমি বোলার মাহামুদুল্লা কিংবা ফিন্ডারকে কৃতিত্ব দিবো না , দোষ দিবো ব্যাটসম্যান টেলরকেই সাধামাটা বলে উল্টাপাল্টা শট করে আউট হবার জন্য!!)
যাইহোক টেলর যখন আউট হলো তখনও প্রায় ১২০ এর মতো রান দরকার সমপরিমাণ বলে ।ঐ সময়ই ছিল সেরা সময় প্রতিপক্ষকে চেপে ধরার । অথচ আমাদের মুসি দলের অন্য স্পেশালিষ্ট বোলারকে রেখে দলের সাধারণ মানের বোলার মাহামুদুল্লাকে দিয়ে ক্রমান্বয়ে বলিং করাতে লাগলো , তাও আবার সার্কেলের ভিতর অফ সাইটে মাত্র ২ জন আর অন সাইটে মাত্র ২ জন রেখে ।ফলশ্রতিতে জিম্বাবুয়ের ব্যাটসমানেরা সহজেই সিঙ্গেল বের করতে লাগলো এবং একসময় তাদের উপর থেকে চাপ সরে গেলো । জিম্বাবুয়ের ব্যাটসমানকে এই সুযোগ করে দিল মুসির সাদামাটা বোকা সিদ্ধান্ত ।অথচ ঐ সময়ই ছিল সেরা সময় প্রতিপক্ষকে চেপে ধরার ।
-
-
একবার টিটোন্টি ম্যাচে ( প্রতিপক্ষ কোনটা ছিল, মনে নেই) অভার বাকি আছে মাত্র ২ টি ।হাতে উইকেট ছিল ৬ টি । এই শেষ দুই অভারের জন্য বিগ হিটার জিয়াকে এবং মাসরাফিকে না নামিয়ে নামানো হলো ঠান্ডা ব্যাটসম্যান রিয়াদকে !! ফলশ্রতিতে ঠান্ডা ব্যাটসম্যান যা দেবার তাই দিল ।কোন বিগ হিট করতে পারলো না ।
কেন সেদিন ঠান্ডা ব্যাটসম্যান রিয়াদকে আগে নামানো হলো ?? আগে থেকেই প্রগ্রামিং করে দেয়া ব্যাটিং সিরিয়াল মেইনটেইন করার জন্য ?? অথচ ঐ পরিস্হিতিতে দরকার ছিল আগে থেকেই প্রগ্রামিং করে দেয়া ব্যাটিং সিরিয়াল না মেনে কোন বিগ হিটারকে মাঠে নামানো !! তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত গ্রহনে মুসির ব্যার্থ মগজের দৌড় সেদিনই আমি ধরে ফেলেছিলাম । -
-
-
-
মুসি নিবেদিত প্রাণ
মুসি দেশপ্রেমিক
মুসি নম্র ভদ্র
বাট মুসি তাৎক্ষনিক স্পেশাল কোন সিদ্ধান্ত গ্রহনে তার মাথা নাই।সুতরাং ক্যাপ্টেন্সি থেকে তার বিদায় চাই ।
৩| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:২৭
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: শয়ন কুমাররে প্লাস অসাধারণ মন্তব্যের জন্য। সাকিব তামিম কে অপমাণ না করতে পারলে কিছু মানুষের পেটের ভাত হজম হয়না।
৪| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মুশি নিজ ভুমিকায় ফিরবে এবং দলের বাকীদের এ থেকে শিক্ষা হবে তাই মুশিকে ধন্যবাদই দেবো আমি। তবে আমি মনে করিনা সিনিয়রদের সাথে অন্তঃকলহের ফসল এটি।
দেখা যাক।
৫| ১০ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
শব্দহীন জোছনা বলেছেন: শয়ন কুমার এর এনালাইসিসের সাথে একমত। মুশফিক ভালো বন্ধু বা ভালো মানুষ কিন্তু ক্যাপ্টেন এর কঠিন-কঠোরতা নাই, সে নিজের মত করে দল সিলেকশনে খুব একটা ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে হয় না। ক্যাপ্টেন হওয়ার পর তার নিজের পারফরম্যান্স অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে তিন চারগুন ভালো হয়েছে কিন্তু তার প্লেয়ার প্লেসমেন্ট এবং বোলার হ্যান্ডলিং বড় বেশী পেডিক্টেবল, ঠিক যেন বাশারের ক্যাপ্টেসির মত ।
যদিও এইসব বিবেচনায় বর্তমান দলে সাকিব বেস্ট কিন্তু অভারঅল প্লেয়ার দের সাথে সম্পর্ক এবং মিডিয়া হ্যান্ডলিং বিবেচনায় মুসফিকের প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান দলে নাই। আমাদের মত দলের জন্য মুশফিকের ক্যাপ্টেন্সি মোর দেন এনাফ।
৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
্বর্ষণ কবির বলেছেন: ঠাকুর ঘরে কে রে আমি কলা খাই না! তামিম শ্রীলঙ্কায় খেলেনি এটা কোথায় বলা হলো? তামিম তো এক টেস্ট খেলেছেন। খেলেছেন এক ওয়ানডে। ইঙ্গিতটা বিসিবি যা দিয়েছে সে হিসেবেই বলা। নিজের মত চাপাতে গেলে প্রকাশ্যে আপনারা অনেকে গালাগাল করতে পারেন। কিন্তু সেটা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আমি ভেবেছিলাম ব্লগে ভেতরকার কিছু তথ্য জানাবো যা গণমাধ্যমে আসে না। এখন দেখি অনেকে খুব্ই ব্যক্তিগতভাবে নিয়েছেন। আর এমন ভাষায় কিছু পোস্ট করেছেন যা কোন ব্লগারের পক্ষে লেখা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না। খেয়াল রাখতে হবে আমি আপনাদের অনেকের মত সাপোর্টার নই। আমি চাইলেই প্রকাশ্যে কোন স্টান্স নিতে পারবো না। তখন আপনারাই আমার মুন্ডুপাত করবেন নিরপেক্ষ না থাকায়। কোন মন্তব্য করার আগে আশা করি এসব বিষয় একটু মাথায় রাখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৬
chai বলেছেন: ++++