নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা ভাষার বাগধারাগুলোর প্রতিটাই আমার কাছে বিস্ময়। কে, কবে এই ধরনের কথাগুলো বলেছিলো জানিনা, কিন্তু যেই বলে থাকুক, এগুলো একেকটা ক্লাসিক। লা-জওয়াব। আমি অবাক হয়ে ভাবি, কোনো কোনো মানুষের জীবন দর্শন, উপলব্ধি, পর্যবেক্ষণ এবং সেইসব পর্যবেক্ষণের বহিঃপ্রকাশ এতোটা নিখুত হয় কিভাবে? কিভাবে তারা এমন কিছু কথা বলেন যা অতীত থেকে শুরু করে মানব সভ্যতা যতোদিন টিকে থাকবে, ততোদিনের জন্যই প্রাসঙ্গিক হয়ে থাকে? হাউ?
''কুকুরের লেজ কোনোদিনও সোজা হয় না''; পলিটিকাল স্পেকট্রামের দিক দিয়ে এই বাগধারাটার কাছাকাছি আরো দু'টা বাগধারা এই মূহুর্তে মনে পড়ছে..........''রসুনের সব কোয়ার গোয়া এক জায়গাতে'' এবং ''সব শেয়ালের এক রা''!! আপনাদের যাদের চিন্তাভাবনা বক্র, তারা এতোক্ষণ কি ভেবেছেন জানিনা, তবে আমি কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর স্বভাব-চরিত্র নিয়ে কথা বলছি!!!
পতিতা হাসিনা...........হে হে হে, দুষ্ট প্রকৃতির মনোভাবসম্পন্নরা নিশ্চয়ই ভাবছেন এটা আমি কি বলছি! হাজার হলেও হাসিনা একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী; তার চরিত্রে তো আমি এমন কলঙ্ক লেপন করতে পারি না, নয় কি? তাহলে আরেকটা বাগধারা বলি, ''যার মনে যা, ফাল দিয়া উঠে তা''। আমি 'পতিত' এর স্ত্রী-লিঙ্গ হিসাবে পতিতা বলেছি। এরশাদকে বলা হতো পতিত স্বৈরাচার, তার ফিমেইল রুপ হলো পতিতা স্বৈরাচার, আপনারা যা ভাবছেন তা না। কথা কি কিলিয়ার, নাকি ভেজাল আছে?
তো যা বলছিলাম, খাসলতের দিক দিয়ে আমাদের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রচন্ড মিল আছে। এই দুইদলই ক্ষমতায় থাকলে মাত্রাছাড়া দুর্নীতি করে, জন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আর দলের মধ্যে কোন গণতন্ত্রের চর্চা করে না। পারিবারিক রাজনীতিই দল দু'টার শেষ কথা। এরা ক্ষমতা ছাড়া আর কিছু বুঝতে চায় না। কিন্তু ক্ষমতার যেই কেন্দ্রবিন্দু, অর্থাৎ জনগণ; তার বিন্দু মাত্র মুল্যই নাই এদের কাছে। একটা রিসেন্ট উদাহরন দিলে বিষয়টা পরিস্কার হবে।
ড. ইউনুস প্যারিস থেকে ফিরে সেইদিনই সন্ধ্যায় শপথ গ্রহনের পর কোন প্রকার বিশ্রাম নেওয়া ছাড়াই সোজা চলে যান হাসপাতালে আন্দোলনের আহতদেরকে দেখতে। অন্যদিকে হাসিনা যখন গণভবন থেকে বের হওয়ার ফুরসত পেল, হাসপাতালে না গিয়ে গেল বিধ্বস্ত মেট্রোরেইল আর বিটিভি ভবন দেখতে। মানুষের জীবন নাকি সম্পদ, কোনটা দামী? এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন বস্তির সেই ছোট্ট মেয়ের কাছে। বস্তিতে লাগা আগুনে যার ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে কিন্তু আগুনে আটকা পড়া মা'কে ফিরে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে সাংবাদিকদের বলছিল.........ঘর পুরুকগ্গা, মা'রে তো ফিরা পাইছি!!! মা কে সে ফিরে পেয়েছে। তার ঘর পুড়ে গেছে তাতে কোন আফসোস ছিল না কিন্তু মা কে ফিরে পেয়েছে এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া। সেই ছোট্ট মেয়ের কাছ থেকে হাসিনার অনেক শেখার আছে।
অন্যদিকে, পতিতা হাসিনার পতনের পর বিএনপির নেতৃবৃন্দ প্রথম সুযোগেই হাসপাতালে না গিয়ে গেল পল্টনে সমাবেশ করতে। শুরুতে যেই তিনটা বাগধারা বলেছিলাম, তার মাজেজা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন? এই দুই দলের নেতৃবৃন্দের মাথায় যদি বিন্দুমাত্র ঘিলু থাকতো, তাহলে লোক দেখানোর জন্য হলেও তাদের উচিত ছিল প্রথম সুযোগেই হাসপাতালে যাওয়া।
লেন্দুপ দর্জির মাসতুতো বোন হাসিনা দর্জি যা করার তো করেছেই, সেসব নিয়ে বলার কিছুই নাই। কিন্তু আমি সত্যি সত্যিই আশ্চর্য হয়েছি বিএনপির নির্বুদ্ধিতায়। চোখের সামনে জনবিচ্ছিন্ন হাসিনার এমন চরম পরিণতি দেখেও এদের হুশ হলো না। এদের অথর্ব নেতা-কর্মীরা দেড়যুগেও একটা আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে নাই; সব সময়ে ধান্ধায় থেকেছে অন্যের কাধে ভর করে ক্ষমতায় যেতে। কখনও বিদেশীদের উপর, কখনও ছাত্র-জনতার উপর। এবার ছাত্র-জনতার সফল আন্দোলনের ফল-স্বরুপ যখন তারা ক্ষমতার সুগন্ধ পাওয়া শুরু করেছে, সাথে সাথেই তারা তাদের নোংরা চেহারা দেখিয়ে দিল!!! এরা এতো নির্লজ্জ কেন? এদের এতো এতো নেতার এক জনের মাথায়ও এই বোধের উদয় হলো না যে, আওয়ামী লীগের এই চরম পতনের পূর্ণ সুযোগ তাদের নেয়া উচিত!!! জনগনের সাথে কার্যকর সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ কি বার বার আসে? এদের হুশ কবে হবে? আদৌ কি হবে?
পতিতা হাসিনার পতনের পর বিএনপি'র প্রায়োরিটি কি হওয়া উচিত ছিল? দেশে সাংবিধানিক সরকার বা প্রশাসন না থাকায় একটা বিরাট শুন্যতা দেখা দিয়েছিল। এটার সমাধানে ছাত্ররা স্বতস্ফুর্তভাবে রাস্তায় নেমেছে। তারা পুড়ে যাওয়া বিভিন্ন স্থাপনাসহ এলাকা পরিস্কার করেছে, রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করেছে, রাত জেগে এলাকা পাহারা দিচ্ছে, এলাকায় কমিউনিটি পুলিশিং করছে......... আরো কতো কি!!! যে যেভাবে পারছে, শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। এই কাজগুলোতে ছাত্রদের সহযোগিতা করার জন্য বিএনপির নেতৃবৃন্দ তাদের বিশাল কর্মীবাহিনীকে নির্দেশনা দিতে পারতো। তাদের উচিত ছিল পূর্ণশক্তি নিয়োগ করে ছাত্র-জনতার সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে রাস্তায় নেমে পড়া। বিএনপি ঘোষণা দিতে পারতো, তারা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, রাস্তা-ঘাট পরিস্কার করা, বাজার নিয়ন্ত্রণ, প্রতিটা পাড়া-মহল্লায় আইন-শৃংখলা রক্ষাসহ ইত্যোকার যতো কাজ ছাত্র-জনতা করছে তাতে অংশগ্রহন করবে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিধান করবে। পথে-ঘাটে কর্মরত ছাত্র-জনতাকে পানি, খাবার, ছাতা ইত্যাদি লজিস্টিক সাপোর্ট দিবে। জামায়াত এই কাজ অনেকটাই করেছে। কিন্তু বিএনপি? তারা তাদের অর্থ আর শ্রম ব্যয় করলো সমাবেশের পিছনে। বাংলাদেশের মানুষ সহজেই সব কিছু ভুলে যায়। দীর্ঘ আওয়ামী অত্যাচারে তারা বিএনপি'র অপশাসনও ভুলে গিয়েছিল। কিন্তু তাদের এই সমাবেশের আয়োজন পুরানো স্মৃতি অনেকটাই জাগিয়ে তুলেছে। সাধারন জনগন তাদের এই সমাবেশ নিয়ে কি বলছে, তা কি বিএনপি'র ক্ষমতালোভী নেতাদের কান দিয়ে ঢুকে মগজ পর্যন্ত গিয়েছে?
বরং বিভিন্ন স্থান থেকে খবর পাওয়া যাচ্ছে বিএনপি'র লোকজনের চাদাবাজি, এলাকা দখল, মাস্তানী ইত্যাদি কাজে জড়িয়ে পড়ার। এমনকি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অভিযোগ করে বলেছেন, ''তারেক ভাই আসবে'' এই কথা বলে তার রিসিপশানের জন্য চাদা উঠানো হচ্ছে। এটা সত্যি যে, তাদের হাইকমান্ড কিছু কিছু ব্যবস্থা নিচ্ছে; বহিস্কারের খবর আসছে। ড.ইউনুসের সাথে আলোচনায় তারা তিনমাসের মধ্যে নির্বাচন করার জন্য কোন চাপও দেয় নাই। কিন্তু এসবই তো যথেষ্ট না। তাদের উচিত নেতা-কর্মীদের সাবধান করে একটা প্রেস রিলিজ প্রকাশ করা। প্রতিটা অপকর্মের কারনে তারা কি কি ইনডিভিজ্যুয়াল পদক্ষেপ নিলো, তা সবিস্তারে তুলে ধরা। নয়তো সাধারন জনগন তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে কোন সময়ক্ষেপণ করবে না। যারা জনগনের পালসই বোঝে না, তারা জনগনের সেবা কি করবে?
এবার আওয়ামী লীগের লোকজনকে কিছু কথা বলি। আপনারা আপাততঃ শেষ। আপনাদের ইমেইজ বলতে কিছুই আর অবশিষ্ট নাই। জনগন এখন আপনাদেরকে সামনে পেলে খুবলে খুবলে খাবে। কাজেই কিছুদিন বোরখা পড়ে ঘোরাঘুরি করেন, জাইঙ্গা কিন্তু মাস্ট!!! চিল করেন আর পারিবারিক নেতৃত্বের অবসান করে দলে গণতন্ত্রের চর্চা শুরু করেন। এই যে সব কিছুর জন্য হাসিনা, হাসুবু'র কাছে যাওয়া.........এই কালচার বদলান। স্বামী-স্ত্রী একসাথে ঘুমাইতে পারে না, এটার সমাধানেও হাসিনাকে লাগে। মন্ত্রীরা সব ডামি। শো কেসের পুতুল। পুতুলের কথায় মনে পড়লো, হাসুবুর মেয়ে, মানে আমাদের ভাগ্নীর নাম পুতুল। তার স্বশুর একজন রাজাকার। আওয়ামী সরকারের বাংলাদেশের ফ্ল্যাগওয়ালা গাড়িতে চড়া একজন মন্ত্রী। লজ্জা করে না আপনাদের!!!!!
আমি কোন রাজনৈতিক দলকে সুলেমানী ব্যান করার পক্ষে না। তাই যদি হই তাহলে আপনারা যে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলেন, তার থেকে আলাদা আর কি হলো? সেই সিদ্ধান্ত জনগনের উপরেই থাকা উচিত। সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা যদি দেশে প্রতিষ্ঠিত করা যায়, দুষ্ট দল এমনিতেই ভাগাড়ে চলে যাবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মতো করেই বলতে চাই, ''পলিটিক্স করতে হলে পলিটিক্যাল পার্টি এ্যাক্ট এর মধ্যে থেকে করতে হবে''। ব্যক্তি বা পরিবার থেকে দলকে পৃথক করার সময় এখন। আপনাদের অনেকের হয়তো মনে আছে, ৯৬ নির্বাচনের আগে হিজাব পড়া হাসিনার হাতে তসবি নিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ছবি? আর এখন জয়ের সকাল-বিকাল ভিন্ন ভিন্ন বয়ান? '৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর আপনাদের ক্ষমতায় ফিরে আসার কোন রাস্তা ছিলনা। কিন্তু এসেছেন। কোন ফাক দিয়ে? মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধোয়া তুলে আর বিএনপির অপশাসনের সুযোগ নিয়ে। অতীত থেকে যদি পারেন, কিছুটা হলেও শিখেন। কাজে দিবে। জামায়াতের ঘাড়ে পা রেখে ক্ষমতায় এসেছিলেন একবার; এবার জয় চেষ্টা করছে বিএনপি'র ঘাড়ে পা রাখার। বিএনপি ক্ষমতার লোভে কি সেই ফাদে পা দেবে?
আবার দানব তৈরী করলে শহীদের রক্ত বৃথা যাবে। আমাদের আবার দেখতে হবে রংপুরের আবু সাইদের পুলিশের সামনে বুক চিতিয়ে দাড়ানো, ঢাকার মুগ্ধর ''পানি লাগবে, পানি?'' কথাগুলো অথবা সাভারে সাজোয়া যান থেকে অর্ধমৃত অবস্থায় ফেলে দেয়া ইয়ামীন, কার্নিশে ঝুলে থাকা নাম না জানা ছেলেটা যাকে ঠান্ডা মাথায় গুলি করা হয় সেই ধরনের অবস্থা। এই ভিডিওগুলো যখনই দেখি, চোখের পানি আটকাতে পারি না। এমন হাজারো শহীদের গল্প আছে যেগুলো আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে দেখেছি, কিংবা হয়তো দেখি নাই; কিন্তু প্রতিটা মৃত্যুর ক্ষণ বা প্রেক্ষিত আন্দাজ করতে পারি।
যাকগে, অনেক আবেগের কথা বললাম। শুরুর কথাকে টেনে এনে শেষ কথা বলি। আমাদের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের এসব কীর্তি-কলাপ দেখে-শুনে আমার উপলব্ধি হলো, কুত্তার লেজ মাঝে মাঝে খানিকটা সোজা হয় বটে; তবে বেশীরভাগ সময়েই সেটা ক্ষণস্থায়ী। এর স্থায়িত্ব আসলে নির্ভর করে লেজের মালিকের মেজাজ-মর্জি অথবা লিম্বার টেইল সিনড্রোমে আক্রান্ত হওয়া..........না হওয়ার উপর!!!
ছবিসূত্রঃ পুলিশের সাথে ওরা কারা?
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সাধারনভাবে হয় না, তবে লিম্বার টেইল সিনড্রোমে আক্রান্ত হলে হয়। আর যদি চোঙ্গায় ভরেন, তাহলে যতোক্ষণ চোঙ্গায় থাকবে, সোজা থাকবে!!!
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
নতুন বলেছেন: বাংলা প্রবাদগুলির মতন প্রবাদ অন্য ভাষাতে সম্ভবত নাই।
কারন আমাদের ১৮ কোটি মানুষের চরিত্র ১৮ কোটি টাইপের।
আমাদের চেহারা যেমন মিল নাই তেমনি চরিত্রগতও মিল নাই। তাই কারুর সাথে একমত হতে খুবই কস্ট হয়।
এই কারনে আমাদের দেশের মানুষ কোন কিছুতেই একমত হতে পারেনা।
এখন দেখবেন অনেক মানুষই বিভিন্ন কারনে সমালোচনা করবে। কিন্তু কিভাবে দেশের উন্নতি করা যায় সেটা নিয়ে কোন আইডিয়া দেবেনা।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এগুলো প্রবাদ বাক্য না, বাগধারা। তবে এই বাগধারাগুলো আসলেই ইউনিক। এরা আমাদের ভাষার সম্পদ। ইংরেজি ভাষাতেও কিন্তু অনেক চমৎকার চমৎকার বাগধারা আছে।
কিভাবে দেশের উন্নতি করা যায় সেটা নিয়ে কোন আইডিয়া দেবেনা। আমি কিন্তু এমন না। এই পোষ্টে কিছু দিয়েছি। সামনে আরো দিবো। আর সমালোচনা করা তো সোজা, তাই করে। আইডিয়া দেয়া বেশ কঠিন!! আপনি তো জানেনই, আমরা শর্টকাট প্রিয় জাতি!!!
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বিএনপির যত নেতা গুম, খুনের শিকার হয়েছে তারা সবই নীচের সারির। ওপড়ের সারীর নেতারা সবাই বহাল তবিয়তেই ছিল বিগত ১৫ বছর। শেখ হাসিনা পালানোর পরপরই লন্ডনে জোড় লবিং শুরু হয়েছে। মৃত্যূপথ যাত্রীর অভিনয় করা খালেদা জিয়া মেকাপ করে হাজির হয়ে গেছে ক্যমেরার সামনে। শুনেছি কে কোণ দপ্তরের মন্ত্রী হবে তা নিয়েও দর কষাকষি চলছে লন্ডনে কোণ প্রকার চাকুরি বাকুরি না করেও রাজা বাদসাহের ন্যায় জীবন যাপন করা তারেক রহমানের সাথে!!! ফেসবুকে সুত্রে জানা গেছে আওয়ামিলীগের বিভিন্ন পলাতক নেতাকে এখন শেল্টার দিচ্ছে প্রভাবশালী বিএনপি নেতারা। লেনদেন হচ্ছে কোটী কোটী টাকা।
আমাদের এখন ডঃ ইউনুস ও ছাত্রদের ওপড় ভরসা রাখতে হবে। রাজনৈ্তিক সংস্কার না করে নির্বাচন দিলে বিএনপির ডাকাতেরা ক্ষমতায় বসে আওয়ামি খুনেদের কোটি কোটী টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেবে যেটা খোদ শেখ হাসিনা নিজে করেছিল কারাগার থেকে স্বৈরাচারী এরশাদকে মুক্ত করে দিয়ে। সংখ্যাগরিষ্ঠ অশিক্ষিতদের এই দেশের মানুষ কেবল মার্কা চেনে , মানুষ চেনে না। কাজেই প্রচলিত দলগুলোকে সংস্কার না করে নির্বাচন দিলে যেই লাউ সেই কদুই হবে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের মন্তব্য আমার খুবই পছন্দ হইছে। দারুন একখান মন্তব্য করছেন।
আসলে ৫৩ বছর ধরে আমাদের রাজনৈতিক কালচারটাই এমন। এর থেকে কেউ বের হতেও চায় না। এবারই প্রথম আশার আলো দেখা যাচ্ছে। বুড়াদের উপর আমার ভরসা কোনকালেই ছিল না, তাই আশাও ছিল না। এবার তরুনদের হাত ধরেই দেশের নবযাত্রা শুরু হবে। আমি চরম মাত্রায় আশাবাদী।
আল্লাহ ভরসা।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রথমে হাইসা লই .... পুংলিঙ্গ আর স্ত্রী লিঙ্গ পড়ে
েআসলেই কুত্তা কুত্তির লেঞ্জা সোজা হয় না হবেও না
আপনাকে ফেবুতে স্বাগতম...। লগ ইন করুন আর লেটেস্ট খবরগুলো পড়ুন
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ফেবুতে স্বাগত জানানের জন্য ধন্যবাদ কিন্তু ফেবুতে কি মাইনসে যায়? ওইটা হইলো বেকুবদের জায়গা!!!
কুত্তা-কুত্তির লেজ নিয়া গবেষণা করতে হইবো। কেমনে এইগুলারে সোজা করন যায়!!! এইটা করতে পারলে বাকীসব জলবৎ তরলং হয়া যাবে। কি কন?
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
মিথমেকার বলেছেন: জেল, উপলজেলা,থানা, ইউনিয়ন, গ্রাম, ওয়ার্ড পর্যায়ের সকল আওয়ামীলীগ এবং এর অঙ্গসংগঠন এর সাথে জড়িত কমিটিতে থাকা না থাকা সকল নেতা কর্মীদের দুদকের মাধ্যমে তদন্ত করে এদের সকল অপকর্ম-দুর্নীতি দেশের জনতার সামনে প্রকাশ করার সময় এসেছে। দোষীদের অতিসত্বর আইনের আয়তায় না আনলে এরা দেশ জুড়ে আবার ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড শুরু করতে পারে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই রকমের মাস পর্যায়ের কাজ করার জন্য প্রচুর সময়ের দরকার। তবে রাঘব-বোয়ালগুলো ধরতে পারলেই আসল কাজ হবে। তারা একেকটা লাখো পাতি-নেতার সমান। সরকারের নিশ্চয়ই এসব নিয়ে পরিকল্পনা আছে। দেশ পুনর্গঠন তো মাত্র শুরু!!!
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
সত্যিই তাই, বিএনপি আওয়ামীলীগ মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।
আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা এতো নির্লজ্জ আর লোভী কেনো!!!!
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কারন এটা তাদের ব্যবসা। রুটি-রুজির উপায়।
৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ সহজেই সব কিছু ভুলে যায়। দীর্ঘ আওয়ামী অত্যাচারে তারা বিএনপি'র অপশাসনও ভুলে গিয়েছিল।
Absolutely!!!
যারা জনগনের পালসই বোঝে না, তারা জনগনের সেবা কি করবে?
যাদের অপশাসনে জনগণ একবার ভুক্তভোগী হয়েছে, তাদেরকে কখনোই আবার সুযোগ দেয়া উচিত না।
নতুন নেতা এবং নেতৃত্ব চাই।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন নেতা এবং নেতৃত্ব চাই। সেটারই প্রসেস শুরু হয়েছে এখন। তবে গণতন্ত্র পুরোমাত্রায় চালু হলে কে ক্ষমতায় আসবে, সেটা জনগনই ঠিক করবে।
৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
এম ডি মুসা বলেছেন: হেডলাইন উত্তর সোজা হয় না
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাঝে মাঝে হয়!!!
৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৩
রাসেল বলেছেন: সহমত পোষণ করছি। পাশাপাশি আমাদের মহান আমলাদের সমালোচনা করা যেতে পারে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পুরোটা সিস্টেমই পচে গিয়েছে, কাকে সমালোচনা থেকে বাদ দিবেন আপনি? রিফর্ম তো শুরু হলো। দেখা যাক। আমি অবশ্যই আশাবাদী।
১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কপালটা সত্যিই খুবই খারাপ। তাদের সামনে পিছনে দুটি অপশন টাটকা গু না কি শুকনো গু। ডঃ ইউনুস স্যারকে কাজ করতে হচ্ছে টাটকা গুয়ের আমলাদের সঙ্গে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সহ একঝাঁক আমলাদের সঙ্গে দিল্লিতে বসে মিসেস মোদি রীতিমতো যোগাযোগ রাখছেন যেটা একপ্রকার পরিষ্কার। ভারতের দুয়েট স্ট্যান্ড একদিকে জয়শঙ্করকে দিয়ে তদারকি সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ড: ইউনুস স্যারের সঙ্গে পররাষ্ট্র যোগাযোগ শুরু করা। অপরদিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সচিব ডোভালকে দিয়ে হাসিনা ভাবিজির সঙ্গে দুদুবার সাক্ষাৎ করে হাসিনা ভাবি বা মিসেস মোদিজীর ফিরে আসার রাস্তা খুলে রাখা।
কথা হলো হাসিনার নিযুক্ত ব্যুরোক্রাট ডঃ ইউনুস স্যারের জন্য কতোটা নিরাপদ। আগামীতে এরাই আবার না কোনো বড় ধরনের অন্তর্ঘাতমূলক কার্যকলাপ না করে সেই আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় কি? যাইহোক আমরা পজেটিভ অ্যাচেটিউডে বিশ্বাসী। আপনার সব বাকধারা ও আমার আশঙ্কা মিথ্যা প্রতিপন্ন করে ডঃ ইউনুস স্যার এক অপার সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ দেশবাসীকে উপহার দেবেন এই স্বপ্ন দেখি।
অফ টপিক - আগে তো সরকারের রোষানলে ব্লগে ফুল ভার্সনে ঢুকতে পারতাম না।আজ ১২ দিন হচ্ছে। সময় যদিও বেশি হয়নি। আরো কিছুদিন পর ফুল ভার্সনে পাকাপাকি ভাবে ব্লগকে পাব বিশ্বাস রাখি। ফুল ভার্সন না এলে লগ ইন করতে ভালো লাগে না।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনারে আমি যা কইতে চাইছিলাম, তা ১৩নং মন্তব্যে চলে এসেছে। মূলকথা সেইটাই..........এতো বছরের এতো এতো গু পরিস্কার করতে প্রচুর সময় দরকার। সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জাতির জন্য!!!
ব্লগেও কিন্তু কিছু পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। প্রচুর ভিজিটর এখন। সংখ্যা ১২/১৩ হাজারে গিয়ে ঠেকছে। এটা হলো বাক-স্বাধীনতা ফিরে পাওয়ার ফলাফল।
১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আমি কি সাধে বলছি এই সরকার হাসিনার বাকি মেয়াদ পূর্ণ করুক, সুসাশন কি আগে জনগণ ভালভাবে শিশুক এই সরকার থেকে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি কিন্তু একটা চরম গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। আগামীতে ভোট যেহেতু বিশাল ভূমিকা পালন করবে.........জনগনের শিখতে হবে এই ভোটের অধিকার ঠিকভাবে প্রয়োগ করার পদ্ধতি। বিনা ভোট বা অন্ধের মতো ভোট দেয়ার দিন শেষ।
১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
দি এমপেরর বলেছেন: আমার মনের কথাগুলো সব আপনি বলে দিয়েছেন। তাই নতুন করে আর কিছু বললাম না।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সব কি বলতে পারলাম? আরো কতো কথা মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে!!! আসলে অনেকদিন হলো প্রান খুলে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছিলাম না!!!
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
শেরজা তপন বলেছেন: @ পদাতিক চৌধুরি - সব হচ্ছে একটু সময় দেন। গতকাল পাঁচজন সচিবকে বাড়িতে রেস্টে পাঠানো হয়েছে। জায়গামত উপযুক্ত লোক তো লাগবে। আজ নির্দেশনা জারি হয়েছে সকল জেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও চেয়ারম্যানদের সরিয়ে স্থানীয় প্রশাসকদের দায়িত্ব দেয়া হবে। কিছু ভজঘট লাগবে প্রথমে- ছাত্ররা রাস্তায় আছে- ভুল হইলেই থাবড়া খাবে। এত সহজ না কোন ভুল করা।
ভুয়া ভাই, আমার এই নিয়ে অনেক কথা ছিল, তবে অনেক কথা ওপার বাংলার এই ছেলেটা বলে দিয়েছে। যদি এর পরেও হুশ না হয় তবে আর কি?
অসমাপ্ত কাজটা করেদিলাম |
আমি এই নিয়ে একটা পর্ব লিখব বলে ইচ্ছে আছে। চমৎকার লিখেছেন ভ্রাতা।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কি একটা লিঙ্ক দিলেন, কাম করে না তো!!!
আপনের লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম। ''চমৎকার'' কওয়ার জন্য ধন্যবাদ লইয়েন মনে কইরা!!!
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
ভাইজান, আপনার বাগধারার সঙ্গে তাহলে আরেকটা যুক্ত করি। আর তা হচ্ছে, "লেজে গোবরে"। যদি আপনার চাওয়া মত বিএনপি ছাত্রদের কাজে সাহায্য করতে যাইতো তবে অবস্থা লেজে-গোবরে ছাড়া আর কিছু হইতো না। দেওয়ালগুলিতে এখন ছাত্রদল আর বিএনপি ছাড়া আরকিছু পাইতেন না। জায়গায়-জায়গায় খালি বিএনপি'র খাম্বা পাইতেন। আর শৃংখলা ফেরাতে এরা গেলে ছাত্ররা শৃঙ্খলা ফেরাতো? নাকি এদের ফেরাতো? বরং তারা না গিয়েই বুদ্ধির পরিচয় দিছে। যে কারণে ছাত্রদের কার্যক্রম এখনও প্রশ্নমুক্ত আছে।
কারণ, সাধারণ ছাত্ররা নতুন হলেও ছাত্রদল পুরাতন। এদের খাসলত জনগণ চিনে। আর এরা নিজেরা কি আদি হতে দুর্নীতিমুক্ত? বরং এরা এখন যদি অন্যদের বলে যে, "দুর্নীতি করিওনা।" তখন কি সেটা হাস্যকর নয়?
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নাহ...............বিএনপি'র পেলাপাইন এখন লেজে-গোবরে করতে গেলে নাঙ্গা হয়া ফেরত আসতে হবে। সেই দিন আর নাই এখন। ওরা যাক আর না যাক, বুইড়া নেতাগুলি ঘোষণা তো দিতে পারতো!!! তাইলে না বুঝতাম, তাদের সদিচ্ছা আছে।
আর ছাত্রদল মন্দের ভালো। কারন, তারা যতো চেষ্টাই করুক ছাত্রলীগ হইতে পারবে না। হেলমেট লীগ কি মুখের কথা? তবে এরা এখন কোন গর্তে আছে জানলে ভালো হইতো। গর্তগুলাতে তরল বর্জ্য ঢাইলা দিতাম।
১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: অসমাপ্ত কাজটা করেদিলাম
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখলাম। ভালো বলেছে কিন্তু আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তার আগ্রহ কম দেখলাম। এটা শুধুই বিএনপি'র উপর ফোকাস করা। ভিডিও'র শেষে এসে আবার ''জয় বাংলা'' বলা ঠিক হয় নাই। ওরে নজরে রাখতে হবে।
১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কতা কিলিয়ার ভাইজান।
'' কুত্তা যা ভাবছ তা না,
ছাতু দিয়া কলা খাই
গু (হাগু) না, গু (হাগু) না'' - আমনের লগে লগে আমিও বলে দিলাম একখান খনার বচন।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনেরে কিলিয়ার করতে পারলাম, এইটাই আমার সাফল্য। খনার বচনটা পছন্দ হইছে।
১৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
করুণাধারা বলেছেন: শেষের থেকে শুরু করি, এই প্রশ্নের উত্তর জানা খুব জরুরী। পুলিশের সাথে ওরা কারা? ইদানিং ব্লগে দেখছি বেশ কয়েকজন ব্লগার উপস্থিত হয়ে আমাদের সম্মানিত ব্লগার হাসান কালবৈশাখীর শূন্যস্থান পূরণ করছেন। আশা করি তারা এই প্রশ্নের জবাব ঠিক মতো দেবেন।
আপনার বাগধারার সাথে আমিও কিছু যোগ করি, যার হয়না নয়ে, তার হয় না নব্বুইয়ে। এতকিছু দেখার পর বিএনপি যে আচরণ করলো, সেটা দেখে এটাই মনে পড়লো। আরেকটা আছে, জলন্ত কড়াই থেকে উনুনে পড়া, জানিনা এবার আমাদের আমজনতার ভাগ্য বদলাবে কিনা!
আমার খুব খারাপ লাগছে দেখে, হাসপাতালে হাজার খানেক আহত মানুষ আছে। এদের সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা উচিত। কিন্তু সেরকম কিছু করা হয়নি, এমনকি স্বার্থ উপদেষ্টা কোন পদক্ষেপ নিয়েছেন বলেও দেখতে পাইনি। খুবই দুঃখজনক।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হাকা ছাড়াও কলাবাগানসহ আরো কয়েকজন সম্ভবতঃ উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে গিয়েছে। সাতার জানলে খুব একটা সমস্যা হবে না। তাদের নিরাপদ জীবন কামনা করছি।
হাসপাতালগুলোতে আন্দোলনের নেতাদের অভিযান চলছে। দুই সপ্তাহও হয় নাই আপা। দেশের এতোদিনের ভঙ্গুর সিস্টেমে ভালো কোন কিছু করার জন্য যথেষ্ট না। আমাদেরকে আরো ধৈর্যশীল হতে হবে। আরো দু'টা সমধর্মী নতুন বাগধারা লিস্টে যুক্ত হলো, ধন্যবাদ।
১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জীবন দিল ছাত্ররা আর এখন ক্ষমতায় যাবে রাজনৈতিক নেতারা। ক্ষমতায় গেলে বিএনপির পরিবর্তন হওয়ার তেমন সম্ভবনা দেখি না। ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই যা শুরু করেছে সেটা গ্রহণযোগ্য না। জামাত খুব ঠাণ্ডা মাথায় এগুচ্ছে। আমার মতে পরবর্তী নির্বাচনে ছাত্রদের একটা দল থাকা খুব জরুরী। নইলে ছাত্রদের শক্ত অবস্থানটা দীর্ঘস্থায়ী করা কঠিন হবে। নবীনদের নতুন দলের দিকে আমি তাকিয়ে আছি। আশা করি তারা আমাদের আশাহত করবে না। বাংলাদেশে এই দুই বড় দলের স্বভাব পরিবর্তনের সম্ভবনা নাই বললেই চলে। নতুন প্রজন্ম নতুন দল নিয়ে আসবে এটা কামনা করি। ইতিমধ্যে তারা তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করেছে এই আন্দোলনের মাধ্যমে। আমি এক কথায় মুগ্ধ তরুণ দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পরিচিত হয়ে। আমার ৩ সন্তান এই দলে পড়ে। যার কারণে ওদের সম্পর্কে জানতে সুবিধা হচ্ছে। আশা করি এরা ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং লোভে পতিত হবে না।
আওয়ামীলীগের নেতা এবং কর্মীদের উচিত এখন কিছুদিন চুপ থাকা। হাসিনার বুদ্ধিতে চললে এদের উপর আরও বিপদ আসবে। হাসিনা বিদেশে নিরাপদে আছে। কিন্তু তার নির্দেশনার কারণে আওয়ামীলীগ কর্মীরা বিভিন্ন উলটাপালটা কাজ করে নিজেদের শক্তি নষ্ট করবে। আমার মতে আগামী নির্বাচনে তরুণদের নতুন দলের ক্ষমতায় আসা উচিত হবে। অথবা বিএনপি, জামাত এলেও তারা যেন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় এবং যৌথভাবে যেন সরকার গঠন করতে হয়।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছাত্ররা তো ক্ষমতার জন্য আন্দোলন করে নাই, তারা আন্দোলন করেছে স্বৈরাচারের পতন আর রিফর্মের জন্য, যাতে করে নতুন আরেকটা স্বৈরাচার আমাদেরকে না দেখতে হয়। আমি আশাবাদী যে এই সরকার এই কাজটা ঠিকমতো করে যাবে। তারপরে নতুন বাংলাদেশের নির্বাচনে জনগন যাকে ক্ষমতায় বসাবে, সেই দেশ চালাবে। ছাত্ররা তাদের পড়ালেখায় ফিরে যাবে।
তবে এই সরকার যাওয়ার আগেই আন্দোলনের বেশীরভাগ ছাত্ররা তাদের পড়ালেখা শেষ করে ফেলবে। কাজেই আশাকরি, সেটা মাথায় রেখেই তারা একটা নতুন রাজনৈতিক দলের কথা চিন্তা করবে। এখন পর্যন্ত তারা ঠিক পথেই আছে। ইন শা আল্লাহ, তারা লক্ষ্যচ্যুত হবে না। আর লক্ষ্যচ্যুত না হলে জনগন তাদেরকেই ভোট দিবে। কাজেই সবকিছু পরিকল্পনামতো চললে আমি কোন সমস্যা দেখছি না।
তবে, ভারত বসে থাকবে না। বাংলাদেশে তাদের একটা পুতুল সরকার দরকার। কাজেই আমাদের ঘরের সাথে সাথে বাইরের ষড়যন্ত্রকারীদেরও মোকাবেলা করতে হবে। ফোকাস সরানো যাবে না, সরালেই বিপদ!!!
এই সরকার যদি প্রয়োজনীয় রিফর্মগুলো করে একটা সিস্টেম দাড় করিয়ে যেতে পারে, তাহলে যারাই ক্ষমতায় আসবে, উল্টাপাল্টা কিছু করার সুযোগ খুব একটা পাবে না। সবাইকে ফেরেশতা বানিয়ে ফেলা সম্ভব না, তবে লাগামহীন লুটপাট, অরাজকতা আর দূর্নীতি রোধ করা সম্ভব।
১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: অসাধারণ চমৎকার সময় উপযোগী একটা লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেকেই ''স্যার'' বললে খুশী হয়, ব্লগেও এমন মানুষ পাবেন। তবে, আমি হই না। আমাকে ভাই বলতে পারেন কিংবা আমার নিক ধরেও বলতে পারেন। আমি যেই দেশে থাকি সেখানে পুলিশ, সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনগনকে ''স্যার'' বলে। বাংলাদেশে আমরা এই শব্দটাকে পচিয়ে ফেলেছি।
প্রশংসাবাক্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪০
নয়া পাঠক বলেছেন: ক্ষমতায় এবার যেই যাক, তাদের প্রতিটি পদক্ষেপ কে মনিটর করা প্রয়োজন। বিচার বিভাগ স্বাধীন ও সকল সরকারী প্রতিষ্ঠান রাজনীতির বিষাক্ত ছোবল থেকে মুক্ত রাখতে পারলেই অনেকটা বন্ধ হয়ে যাবে এই সব অন্যায়। সেই সাথে সকল পেশী শক্তির আস্ফালন, সাধারণ জনগণের উপর আক্রমণ শক্ত হাতে প্রতিহত করতে হবে। দেশে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য সকল সাধারণ জনগণকে এক থাকতে হবে। তবেই ধীরে ধীরে পরিস্থিতি আমাদের বসবাসের উপযোগী হবে বলে মনে করি।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রয়োজনীয় সেক্টরগুলোতে রিফর্ম হয়ে গেলে এমনিতেই সবকিছু মনিটরিংয়ে চলে আসবে। উন্নতবিশ্বে এই কাজে বিভিন্ন ওয়াচডগ আর ওমবাডসম্যান থাকে। জনগনও অনেক সচেতন থাকে। এমনও উদাহরন আছে স্বামী বা বাবার দুই নম্বরী কাজের রিপোর্ট করে বসেছে স্ত্রী অথবা সন্তানেরা। কাজেই হতাশ হওয়ার কিছু নাই। পরিবর্তন আসবে ইন শা আল্লাহ।
আর পরিবর্তন একবার শুরু হয়ে গেলে সবাই আস্তে আস্তে লাইনে চলে আসবে। মনে রাখবেন, যারা দূর্নীতিবাজ, তাদের নৈতিকতা দূর্বল থাকার কারনে সাহস কম থাকে। একটাকে টাইট দিলে বাকীরা এমনিতেই টাইট হবে।
২১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই দেশটাকে সুন্দর দেখতে চাই। এবারের অর্জণ যেনো বৃথা না যায় সেদিকে সোচ্চার থাকা চাই সচেতনদের। আপনার পোস্ট সময়উপযোগীর মান বঝায় রেখেছে।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে পুরাই একমত। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মাইরের উপ্রে কোন ওষুধ নেই, আওয়ামীলীগ মাইর খেয়ে সোজা হয়ে গেছে।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই মাইরটা তারা স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই খেলো। দরকার ছিল না। তাদের মতো একটা ঐতিহ্যবাহী দলের কাছে দেশের মানুষের এই রকমের প্রত্যাশা ছিল না। এতোকিছুর পরেও দেখেন এই ব্লগেই কিছু আওয়ামী দালাল এখনও সোচ্চার। এরা ব্যাপারটা হজমই করতে পারছে না। এদের মতো লোকজনের কারনেই দলের আজকের এই পরিণতি। আফসোস!!!!
২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১১
সোহানী বলেছেন: লিখায় সুপার লাইক...
২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হে হে হে...........সুপার লাইক পায়া বাকরুদ্ধ!!!!!
২৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২২
আরোগ্য বলেছেন: আরবী ব্যাকরণ অনুযায়ী আপনের পতিত - পতিতা ঠিক আছে, ১০/১০
টু মিনিট ম্যাগী নুডুলসের দিন শেষ হইসে। ওইটা আর কেউ চুলায় বসাইবো না, এহন কোম্পানিটা বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা জরুরি। আর বেগম ময়দা জিয়া থুক্কু খালেদা জিয়া তারে আর কয়দিন ময়দা দিয়া বাক্সের সামনে আইনা বহাইবো। বিএনপির চোখে এহন সরষে ফুল দেখতাসে তাই নাচতাসে। আমি প্রায় নিশ্চিত এগুলি কোনটাই আর স্বপ্নের সিংহাসনে বইতে পারবো না। জামাত ও না। বিএনপি এহনই আনন্দ করতাসে আর ভাগবাটোরা করতাসে কে কোন দিকের দখল লইবো। এটি সবটিরে আস্তে আস্তে সাইজ করা হইবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর বিশেষ রহমতে এতো অল্প দিনে কত পোলাপান রক্ত দিয়া স্বাধীন করসে, নিশ্চিত সামনে ভালো কিছু হইবো। ফটকা তারেক আর পাগলা জয় বলকাইতে থাকুক।
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কন কি!! আরবীর ব্যাকরণ বাংলার গ্রামার ঠিক করে নি? জানতাম না তো!!!!
''টু মিনিট ম্যাগী নুডুলস''...........ভালাই কইছেন!!
বিএনপি কিন্তু নয়া স্ট্র্যাটেজি লইছে। হ্যারা কইলাম অহনতরি নির্বাচনের নাম মুখে লয় নাইক্কা। অরা সরকাররে কইতাছে, টাইম লইবার পারেন, যতোদিন খুশী। কিন্তু চান্দাবাজী আর দখলের কাম চালু রাখছে। মনে কইতাছে, অরা আগে ইন্সট্যান্ট ট্যাকা-পয়সার দিকে নজর দিছে। জানে, অহনে নির্বাচনের ধুয়া তুললে বেবাকটির হোগার চামড়া থাকবো না। ইন্টিলিজেন্ট মুভ!!! সরকারের এইদিকে নজর দেওনের কাম!!!
আমি প্রায় নিশ্চিত এগুলি কোনটাই আর স্বপ্নের সিংহাসনে বইতে পারবো না। জামাত ও না। আনুমানিক পাচ বছর পরে কি হইবো, এহনই কওন মুশকিল। পাবলিকের তালের কোন ঠিক আছে নিহি!! কুচ ভি হইবার পারে!!!
আর এই সরকাররে বহুত চাল্লু হইতে হইবো। এতোগুলান হারামীরে হ্যান্ডেল করন মুখের কথা না। ইউনুস মামু ১০০ দিন পার করুক। একটা রিভিউ পোষ্ট দেওনের ইচ্ছা আছে।
২৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পতিতা হাসিনা ভালই বলেছেন।নিজের নামটা ইতিহাসের পাতায় লিখিয়ে গেছেন তবে ভাল কিছুনা একজন স্বৈরাচার হিসেবে।
তার জন্য এখনও এদেশে কত মানুষের ইনিয়ে বিনিয়ে কান্নাকাটি দেখছি।এই সব মানুষের কবে যে শুভ বুদ্ধির উদয় হবে আল্লাহই ভাল জানেন।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যতোদিন বাংলাদেশ রাষ্ট্রটা থাকবে, ততোদিন মানুষ এই মাতারীর নাম শুনলে থুতু ছিটাবে। এই ঘৃণা সে নিজগুনে অর্জন করেছে। যেই দু'চারজন তার জন্য কান্নাকাটি করছে, তারা তাকে হারানোর দুঃখে কান্নাকাটি করছে না, হালুয়া-রুটি খাওয়া বন্ধ হয়ে গেল বলে কান্নাকাটি করছে।
২৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেকেই ভুলে যায়- কিন্তু আমরা অনেকেই ভুলিনি, ভুলবোনা।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যারা ভুলে যায় তাদেরকে কিছুদিন পর পর মনে করিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
২৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: উহার বিরুদ্ধে একটা কঠিন লেখা লিখতে ইচ্ছে করে কিন্ত জেনারেলের ভয়ে লিখছি না ভুয়া আমাদের এই মহান ছাত্র আন্দোলন নিয়ে উহা কতই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলো। এখন শুরু করেছে ভয়ংকর এই বন্যা নিয়ে টিটকারি মুলক লেখালেখি। এর জন্য দোয়া আছে কি না জানতে চেয়ে পোস্ট দিয়েছে। কি দু:সাহস! বিভিন্ন জেলায় বিশেষ করে উহার মুক্তি যুদ্ধের এলাকা ফেনীতে চার লক্ষ লোক পানিবন্দী। কি অবস্থায় তাদের দিন রাত কাটছে। আর উনি ব্লগে বসে তা নিয়ে তাচ্ছিল্য করছে। পানি ছাড়ার আগাম সতর্কতাটা পর্যন্ত দেয়নি ওনার পেয়ারের দেশ। মডু কই জানেন কিছু?
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে এই মালরে এখনও মুক্তিযোদ্ধা মনে করেন? আপনে চিন্তা-ভাবনা ঠিক হবে কবে?
কঠিন লেখা লিখেন, কিছুই হবে না। আমরা আছি কিত্তে?
এই জিনিস যে একটা সাইকোপ্যাথ, এইটা আমি বহু আগেই প্রমাণ কইরা দিছি। আর কতো প্রমাণ চান? মানুষের বিপদ দেখলে এইটা আনন্দিত হয়। তার পেয়ারের আম্লীগের পশ্চাদ্দেশের কাপড় নাই মানে তারও একই অবস্থা। তাদের নেত্রী শ্বশুড়বাড়িতে আছে, কাজেই তাদের মল-মূত্রও উহার কাছে এখন উপাদেয় মনে হবে। কাজেই এই সময়ে ঘেউ ঘেউয়ের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
আমাদের মডু'র বাড়ি ফেনী না!!! এই অবস্থায় ব্যস্ত থাকার কথা।
২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: লেখাটা আমার খুউব মনে ধরেছে। তার একটা লাইন আরো পছন্দ হয়েছে----”কুত্তার লেজ কখনোই সোজা হয় না” --- ।
বিএনপি এবং লীগ দুই দলকেই আমার মুদ্রার এপিঠ এবং ওপিঠই মনে হয়---কে কতটা পেল আর পেল না-তা নিয়েই লাঠালাঠি । ।
ডঃ ইউনুস আসার পর হতেই শুরু হতেই শুরু হয়েছে দাবী দাওয়া--এত বছর তাহারা কোথায় ছিল ???? এই নতুন অন্তর্বতীকালীন সরকারকে তো সময় দিতে হবে-তাদেরকে প্রতিটি মন্ত্রনালয়সহ রাষ্ট্রের অন্যান্য বিষয় বোঝার সুযোগ দিতে হবে। তারপর তারা প্ল্যান করবে, কাজ করবে--- তারপর না হয় দাবী আসতে পারে---। আমি যতই দেখছি ততই অবাক হচ্ছি।
এখন আর আগের দিনের মত জেন-জিরা এবং সাধারণ মানুষ এ্ই বিএনপি লীগ চায় না--তারা চায় একটু শান্তি ----।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অন্ততঃ নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, আগামী নির্বাচনটা ফ্রি এন্ড ফেয়ার হবে। বিএনপি'র ছ্যাচরামী যদি বন্ধ না হয়, তাহলে তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। মানুষ এখন অনেক সচেতন। তারা রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন আর সহ্য করবে না।
লেখাটা আমার খুউব মনে ধরেছে। ধন্যবাদ।
২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১০
কিরকুট বলেছেন: যে জিনিস প্রাকৃতিক ভাবেই বাঁকা তা সোজা করতে যে যায় তাকে আমরা কি বলি ?
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক জানা নাই। কিরকুট হতে পারে কি?
৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে কিছু আশা করাটা বোকামীই মনে হয় ! আমি তাই আশা করি না খুব একটা !
তবে কুত্তার লেজ শব্দদুটো দেখলে আমার একজনের কথা মনে পড়ে!
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে কিছু আশা করাটা বোকামীই মনে হয়! পুরানোগুলো দিয়ে হবে না, এটা নিশ্চিত। ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ সাধারন মানুষ এবং পরীক্ষিত সৎ লোকজন নিয়ে যদি একটা রাজনৈতিক দল গঠন করে, তাহলে একটা কাজের কাজ হবে। এই বিষয়ে তাদেরকে বিশেষভাবে সাহায্য করতে পারেন ড. ইউনুস, আমি মোটামুটি শিওর যে উনি তা করবেনও। কারন, উনার কিন্তু নতুন দল করার অভিজ্ঞতা আছে। পতিতা হাসিনার কারনে সেটা সফল হয় নাই যদিও।
তবে কুত্তার লেজ শব্দদুটো দেখলে আমার একজনের কথা মনে পড়ে! পোষ্টের শুরুর দিকে দেয়া আমার ইঙ্গিতটা আপনের চোখে পড়ছে, নাকি পড়ে নাই!!!!
৩১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: লম্বা লেখা, পরে পড়ব, পড়ে কমেন্ট দিব।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা লম্বা লেখা না, তারপরেও কইলেন যখন..........তাই সই। টেইক ইউর টাইম!!!!
৩২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
দূর মিয়া বলেছেন: আমি এই ব্লগ এসে দেখলাম সব মানুষ ভাল। বাংলাদেশে মনে হয় এবার আমেরিকা ছাড়াবে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সব মানুষ ভালো? বলেন কি? আমি তো আপনিসহ গুটিকয় ব্লগার ছাড়া ব্লগে আর ভালো মানুষ দেখি না!!!
৩৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
জ্যাকেল বলেছেন: স্যাঁক হাসিনার স্বজন হারানোর বেদনার শোধ এই জাতি আজও দিতে পারেনি। তাই লেন্দুপ হাসিনা দেশটাকে অল্প অল্প করে পুরাটাই ভারতের কবজায় তুলে দিয়েছেন। আনুষ্টানিকতাটাই শুধু বাকি ছিল।
সে তুলনায় জামাত দেশে কি করবে সেটা রহস্যের হইলেও অন্তত দেশ বিক্রি করে দিবে না, আর বিএনপি কি করবে সেটা ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত জানাই আছে।
আমি মনে করি গনভোট করে ডঃ ইউনুস সাহেবকে ২০৩০ পর্যন্ত রেখে দেওয়া উচিত।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পতিতা হাসিনা যে কতোবড় পতিতা ছিল, এইটা একসাথে জানা সম্ভব না; যতো দিন যাবে, তার সুকীর্তিগুলো একে একে জাতির সামনে আসবে। তবে, এর মতো ফাউল পতিতা এই জাতির জীবনে আর কোনদিন আসবে বলে মনে হয় না। জেনুইন পতিতারাও এই অসভ্য মহিলার থেকে হাজার গুনে ভালো। এখন স্বামী মোদির কোলে বসে সুখের সংসার করুক। এর চেহারা মনে করলেও বমি চলে আসে।
এখন পর্যন্ত জামায়াতের কাজকাম, কথাবার্তা ঠিক আছে। দেখা যাক, তারা সামনে পল্টি মারে কিনা!!!
আমি মনে করি গনভোট করে ডঃ ইউনুস সাহেবকে ২০৩০ পর্যন্ত রেখে দেওয়া উচিত। আমিও!!!
৩৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রথমে অসাধারণ একটা লেখা উপহার (আমার মনের মত) দেয়ার জন্য অন্তর হতে ধন্যবাদ। অনুরোধ করছি- প্লিজ ঐ ছবিটা যে দিয়েছেন, তার ভিডিও লিংকটা ঐ ছবির নীচে দেন। সকলে দেখুক। কিযে শক্তিশালী ঐ চিত্র।
এ আন্দোলনের মাধ্যমে সকল শ্রেণীর ছাত্ররা এক হয়েছেছিল। এই প্রথম কোন আন্দোলনে সমাজের উচ্চশ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা সক্রিয়ভাবে আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিল। আমার পরিচিত অনেক লীগ পরিবারের সন্তান জোড় করে আন্দোলনে এসেছিল। এমন উচ্চবিত্তের ৩ টি পরিবারের ছাত্র/ছাত্রীদের কথা আমি জানি।
প্রাণ দিল ছাত্রছাত্রীরা ! আহত হলো ছাত্রছাত্রীরা ! আর দল সংস্কার না করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ফাল পারছে রাজনৈতিক দলগুলো। আর কিছু শ্রেণীর লোক আন্দোলনের সময় মানসিক সহায়তাও দেয় নাই-বিদ্রপ করেছে, তারা এখন এটা হচ্ছে না, ওটা হচ্ছে না, এটা পাচ্ছি না-এসব বলে ফেবুর পাতা ভরে ফেলছে।
আমার কাছে মনে হয় ডঃ ইউনুসকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় দেয়া উচিত। আর তা দেশের জন্য সব দিক দিয়ে ভালো হবে। তা না হলে কেউ ১৫ বছর পেট ভরেছে, আর যারা এই সময়ে খেতে পারে নাই-তারা এসে ক্ষুধার পেট ভরাতে ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এহেন অবস্থা হলে বিপ্লবের আসল উদ্দেশ্য নস্ট হয়ে যাবে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবিটার কোন ভিডিও লিঙ্ক তো রাখি নাই, তাই দিতে পারছি না। দুঃখিত। আসলে ননস্টপভাবে আন্দোলনের এতো এতো ভিডিও দেখেছি যে, কখন কোনটা দেখেছি মনে রাখা খুবই কঠিন।
উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা আসলে ঝামেলামুক্ত আরামের জীবন-যাপন করে, তাই তারা সাধারনতঃ কোন ঝামেলায় যেতে চায় না। এই আন্দোলনটা ছিল ব্যতিক্রম। এখানেই এটার ইউনিকনেস। একেবারে অন্ধ আওয়ামী রাজাকার ছাড়া প্রত্যেকটা মানুষ এই আন্দোলনের সাথে একাত্ম ছিল। কি একটা উন্মাদনা............হিংস্র স্বৈরাচারকে হটানোর জন্য। এর সাক্ষী হওয়াটাও গৌরবের!!!
আওয়ামী রাজাকারদেরকে সকাল-বিকাল জুতামারা ছাড়া এখন মাস্ট। ব্লগের গুলাকেও সুযোগ পেলেই মারবেন। আর ড. ইউনুস ততোদিনই থাকবেন, যতোদিন না সবকিছু ঠিক হয়, এটাই দেশবাসীর একমাত্র চাওয়া।
আবারো মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: পোষ্টের শুরুর দিকে দেয়া আমার ইঙ্গিতটা আপনের চোখে পড়ছে, নাকি পড়ে নাই!!!! আরেকবার পড়লাম । খেয়াল করলাম না তো !
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্টের শিরোনামের সাথে শুরুর দিকের এই কথাটা মিলাইলে কোন ম্যাসেজ কি পাওয়া যায়? আপনাদের যাদের চিন্তাভাবনা বক্র, তারা এতোক্ষণ কি ভেবেছেন জানিনা, তবে আমি কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর স্বভাব-চরিত্র নিয়ে কথা বলছি!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
কুত্তার লেজ কি কখনও সোজা হয়?
-কখনোই হয় না। তবে মরলে কালেভদ্রে হতেও পারে।