![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হযরত আবু হুয়ারার (রাযী)সূত্রে তিরমিঝী অ নাশায়ী শরীফের এক বর্ণনায় এসেছে , নবী করিম (সঃ)বলেন “মুসলমান সেই বেক্তি যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ এবং মুমিন তাকে বলা হয় যার পক্ষ হতে অন্য মানুষের জান মালের কোন শঙ্কা থাকে না” । সুতরাং কাউকে কষ্ট দেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয় । নবীজির কথা থেকে বুঝতে পারি, কোন মানুষকে কষ্ট দেওয়া যাবে না হোক সে বেক্তি মুসলমান বা অমুসলিম । হাত দ্বারা কষ্ট দেওয়া বলতে বুঝায় অন্নায়ভাবে মারপিট করা । তবে ধর্মের রাজনীতির নামে প্রেট্রল বোমা মেরে মানুষ পুরিয়ে মারছে , পায়ের রগ কেটে ফেলছে, স্বাধীন মুক্তমনায় বিশ্বাসী অনলাইন লেখক ও প্রকাশকে নাস্তিক বলে বলে কুপিয়ে হত্যা করা হয় । তবে এরা কারা ??
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
শফিক আলম বলেছেন: এরা ফেৎনা-ফেসাদকারী ইসলামের দুশমন। ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
আহলান বলেছেন: ধর্ম ব্যবসায়ি
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
হোসেন মালিক বলেছেন: তবে এরা কারা?????????????
● ৫ জুলাই ২০১০ টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার ভিডিও চিত্র ধারণ করে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। ধর্ষিতা কিশোরী উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। ৫ জুলাই দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সখীপুর বাজারে আসে খাতা কিনে বাড়ি ফেরার সময় হাবিবুল্লাহ ওরফে হাবিব, ছাত্রলীগ নেতা আরিফ, সখীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত সিকদারের ভাগ্নে বাবুল, নাতি আকাশ মেয়েটিকে মোটরসাইকেলে করে হাজিপাড়ায় ব্যক্তি মালিকানাধীন একটি ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে হাবিব মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। এ সময় তার সহযোগীরা ধর্ষণের চিত্র ভিডিও করে। পরে আরেকজন ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটি সযোগ বুঝে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। মেয়েটিকে ধাওয়া করে ছাত্রলীগ নেতারা। এ সময় মেয়েটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। পরিস্থিতি টের পেয়ে ধর্ষণকারী ও তার সহযোগীরা পালিয়ে যায়। ফিল্মি স্টাইলে এ ধরনের ধর্ষণের ঘটনা সামাজিক অবয়ের চিত্র প্রকাশ করে। ● ২০১০ সালের ৪ এপ্রিল কাওসারের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কর্মীরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৬ এপ্রিল ছাত্রলীগ নেতা বাবু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ১৪ এপ্রিল টিএসসির বৈশাখী কনসার্টে ছাত্রলীগের মধ্যম সারির নেতাদের হাতে তরুণীদের শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনা দেশবাসীকে হতবাক করে। এছাড়া ১৯ এপ্রিল বগুড়ায় ছাত্রলীগ নেতা ডিউ কর্তৃক এক তরুণী এবং ২৮ এপ্রিল পটুয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা বরকত খান কর্তৃক স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শারিরীকভাবে নাজেহাল হন। ● ‘মোরেলগঞ্জে তরুণীকে গণধর্ষণের পর বিষ খাইয়ে হত্যা’ (নভেম্বর ২০১০) ● ২১ এপ্রিল ২০১০ পটুয়াখালীতে বাহাদুর নামে এক ছাত্রলীগ কর্মীর নেতৃতে ৬/৭ জন যুবক এক গৃহবধুকে ধর্ষণ করে। ● ২২ এপ্রিল ২০১০ ভোলার লালমোহনের কচুয়াখালী গ্রামে বিএনপি কর্মী শফি মাঝির স্ত্রী ও মেয়েকে আওয়ামী লীগ কর্মীরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে । এছাড়া ভোলায় উপনির্বাচনের পরদিন যুবলীগ নেতা সিরাজ মিয়া বিএনপি সমর্থিত নান্নু মেম্বারের ভাতিঝা রুবেলের স্ত্রীকে ধর্ষণ করে। ● ১৩ মে ২০১০ সিলেট পলিটেকনিকে ছাত্রলীগ নেতা সৈকত শ্রেণীকে এক ছাত্রীকে জোড়পূর্বক ধর্ষণ করে। ● এছাড়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের সোনাইকান্দি গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা শাহিন রেজার পুত্র পান্না (২২) তার একজন সহযোগীকে নিয়ে স্বামী পরিত্যক্তা এক মহিলাকে (৪০) ধর্ষণ করে। ● ৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ বগুড়ার শাজাহানপুরে দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে বাইরে গেলে বখাটে আলামিন তাকে ধর্ষণ করে। পরে মামলা করতে গেলে যুবলীগ নেতা আবু সাঈদ বাধা দেয়। ● ‘গার্মেন্ট কর্মীকে ধর্ষণের পর জিহবা কেটে দিয়েছে যুবলীগ কর্মী’ (ডিসেম্বর ২০১১)। ● ‘মুসলিম কিশোরীকে পাশবিক নির্যাতন : হিন্দু যুবক গ্রেফতার’ (সেপ্টেম্বর ২০১১)। ‘ ● ভিকারুননিসার ছাত্রী ধর্ষণ : আসামি শুধুই পরিমল’ (আগস্ট ২০১১)। ● ‘ধর্ষণের জ্বালায় আগুনে জ্বলল মেয়েটি’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)। ● ‘নারায়নগঞ্জে দু ভাইকে বেঁধে রেখে বোনকে ধর্ষণ’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)। ● ‘ধর্ষণের পর আবার অপমান : সইতে না পেরে আত্মহত্যা’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)। ● ‘টঙ্গিতে তিন তরুণীকে ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা’ (জানুয়ারি ২০১১)। ● ৪ জানুয়ারি ২০১২ সাতীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে জুয়েল ও পলাশ স্বামীকে মারধর করে আটকে রেখে এক নৃত্যশিল্পকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। ● ১৯ জানুয়ারি ২০১২ সিলেটের জকিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মিছরা জামান কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হন এক মহিলা। ● ২৪ জানুয়ারি ২০১২ সরাইলে যুবলীগ ক্যাডার জাকির কর্তৃক যৌন হয়রানির শিকার হন এক তরুণী। ● ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা মামলা করতে গেলে সন্ত্রাসীরা তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। ● ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সমুদয়কাটি ইউনিয়নের সুন্দর গ্রামে মা (৩০) ও মেয়েকে (১১) ধর্ষণের পর হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ● ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ চট্টগ্রামে র্যাব পরিচয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণ করে ৩ বখাটে। ● ১২ মার্চ ২০১২ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ বাজার এলাকায় স্বামীর অনুপুস্থিতিতে ঘরে ঢুকে অস্ত্রের মুখে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করে যুবলীগ কর্মী সুমন। ● ‘পিরোজপুরে ছাত্রলীগ নেতার কাণ্ড : প্রেমিকার নগ্ন ছবি ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে শহর থেকে গ্রামে’ (জানুয়ারি ২০১২)। ● খুলনা বিএল কলেজে ছাত্রলীগের দখলে থাকা হল গুলোতে বিপুল পরিমান রামদা ও কনডম উদ্ধার করেছেন। অর্ধেক ছাত্রের বিছানার নীচে কনডম পাওয়া গেছে সাথে মধুও! ● যুবলীগ অফিসে গনধর্ষণ যুবতীর আত্ত হত্যা! ● ছাত্রলগ নেত্রীর দেহ ব্যবসা নিয়ে ইডেনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ! ● ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ক্যোম্পাসে ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষন দুই ছাত্রলীগ! ● ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ক্যোম্পাসে ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষন দুই ছাত্রলীগ! ● বর্ষবরণ অনুষ্ঠনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সিতে ২০-৩০ বা তার চেয়ে আরো বেশী বোন বিবস্ত্র ও লাঞ্চিত হয়েছে। ● দেশের আলোচিত টাঙ্গাইলের মধুপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বাধা। ● স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে পরিবার বাড়িছাড়া: নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার কুতুবপুর ইউনিয়নের পাগলার নন্দলালপুরের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস ● বাগেরহাটের কচুয়া এলাকায় গডফাদার হিসেবে খ্যাত উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শেখ মাহফুজুর রহমানের ধর্ষণের শিকার হয়ে অবশেষে প্রাণ বাঁচাতে স্বামী সন্তানসহ এক সংখ্যালঘু পরিবারকে দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যেতে হয়েছে। ● রংপর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মহিলা হোস্টেলে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের নেতারা জোরপূর্বক ঢুকে ছাত্রীদের গালিগালাজ ও শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে! ● ধর্ষণ ও নির্যাতনের সংবাদ প্রকাশের পর এক কিশোরীকে স্থানীয় ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা তুলে নিয়ে গেছে। ● বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী হোস্টেলে গভীর রাতে কলেজের ভিপি ও ছাত্রলীগ নেতাদের মাতাল অবস্থায় অনুপ্রবেশ। ● সুধুমাত্র ২০১২ সালেই ধর্ষণের পর হত্যা হয়েছে ১৭২ জন নারী। তথ্যসূত্র- – (বাংলাদেশ পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পরিসংখ্যান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এমআরটি, মানবাধিকার সংগঠনসমূহ, দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক আমার দেশ , দৈনিক মানবজমিন ও দৈনিক কালের কণ্ঠ )
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
হোসেন মালিক বলেছেন: তবে এরা কারা?
► ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম হলের ছাত্রলীগের সভাপতি সৈকত এর হাত পায়ের রগ কেটে দেয় সেক্রেটারী আনুর গ্র“পের কর্মীরা। ► জিয়াহলের ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম সোহাগের রগ কেটে দেয় নিজগ্র“পেরই কর্মীরা। যার সুবাদে সে কুমিল্লা জেলা উত্তরের বর্তমান সভাপতি। ► জহরুল হক হলের সেক্রেটারী রাহাত এর হাতের রগ কেটে নেয় সভাপতি সুমন গ্র“পের কর্মীরা। ► সিলেট সরকারী কলেজের ছাত্রশিবিরের কয়েদ নামে এক কর্মীর হাতের রগ কেটে নেয় ছাত্রলীগ। ► জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর সেখানকার ছাত্রলীগের কার্যক্রম লোক দেখানোর জন্য কিছুদিন স্থগিত রাখা হয়। অন্যদিকে সারাদেশে বিভিন্ন শিাপ্রতিষ্ঠানে তারা একের পর এক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে। এসব সংঘর্ষের অধিকাংশই অভ্যন্তরীণ কোন্দল। ► রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ মুজিবুর রহমান হলে বোমা বানাতে গিয়ে আহত হয় ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আউয়াল কবির জয়। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রী লাঞ্ছনাসহ অসামাজিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে প্রশাসন কাউসার নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে। ► ঢাকা কলেজে ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষের পর অস্ত্র ও অর্থসহ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে পুলিশ। আন্দোলনে কোন ভূমিকা না থাকলেও সরকার দলের সুবিধা নিয়ে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করে যাচ্ছে ছাত্রলীগের নেতারা। ঢাবি শিক্ষকদের ব্যাচেলর কোয়ার্টার নির্মাণের টেন্ডার নিয়ে ছাত্রলীগের কয়েকজন সহ-সভাপতি মিলে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় যুবলীগ নেতাদের সঙ্গে। এর আগে মূলত টেন্ডার নিয়েই বড় ধরনের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। ঢাবি ক্যাম্পাস জুড়ে চলছে নীরব চাঁদাবাজি। পলাশীতে জহুরুল হক হল এলাকায় জাদুঘর নির্মাণ নিয়ে ঘটেছে চাঁদাবাজির ঘটনা। ভর্তি বাণিজ্য টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজির সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগ নেতাদের ভর্তি-বাণিজ্য। রাজধানীর নামিদামি কলেজগুলোতে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি নিয়ে ছাত্রলীগের অবৈধ বাণিজ্যে বিব্রত প্রশাসন। ছাত্রলীগের চাপে টিকতে না পেরে ঢাকা ও বাঙলা কলেজের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। সূত্র জানায়, সরকারি কলেজগুলোতে ১০০ থেকে ৫০০টি আসনে অবৈধভাবে ভর্তির আবদার করছেন ছাত্রলীগের নেতারা। এর মাধ্যমে এরই মধ্যে কোটি টাকারও বেশি লেনদেন হয়েছে বলে সংশি−ষ্টদের অভিযোগ। ভর্তি-বাণিজ্যের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, মিরপুর বাঙলা কলেজ, তিতুমীর কলেজ, তেজগাঁও কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজ। পিরোজপুরে ছাত্রলীগের নেতা টাইগার মামুন ১০ম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে জিম্মী করে যে ভিডিওচিত্র বাজারে ছেড়েছে তা ছাত্রলীগের পর্ণগ্রাফি ব্যবসার সামান্য একটি চিত্র মাত্র দেহব্যবসা ও ধর্ষণের জয় জয়কার ঃ আপনাদের সবার নিশ্চয়ই মনে আছে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তখনকার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জসীমুদ্দিন মানিক ওরফে রেপিস্ট মানিককে সেঞ্চুরিয়ান জসিমুদ্দিন মানিক বা সেঞ্চুরিয়ান মানিক বলা হতো । কারণ সে ১০০ টা ধষর্ণ কর্ম করে বন্ধুদের নিয়ে ককটেল পার্টি দেয় । ৯৬-২০০১ এ মানিক ছিল একজন , একা আর এবার মানিক অসংখ্য যার চিত্র চরম ভয়াবহ । ছাত্রলীগে মানিকের সংখ্যা এতো বেশি যে যাদের প্রয়োজন মেটাতে ইডেন কলেজের ছাত্রীদের দেহব্যবসায় বাধ্য করা হয়েছিল এবং যে ব্যবসার টাকা ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দুগ্রুপে দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষে লিপ্ত হয় । ইডেন কলেজের সেই আলোচিত ঘটনা ও কাহিনী আপনাদের সামনে সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । গত ১৩ ই মার্চ ২০১০ ছাত্রলীগের দুইগ্রুপে দেহব্যবসা নিয়ে সংঘর্ষ হয় ... খবরে প্রকাশ....ভর্তির পর ছাত্র-ছাত্রীদের হলে তুলতে ‘সিট বাণিজ্য’ করে ছাত্রলীগ। প্রতিটি সিটে একজন তোলার বিনিময়ে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা নেওয়া হয়। এবার ইডেন ও বদরুননেসা কলেজে অর্থের বিনিময়ে প্রায় ৫০০ ছাত্রীকে সিটে তোলা হয়েছে। আর এই ঘটনার আড়ালেই জঘন্যতম সত্য জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। ইডেন কলেজে গত ১২ মার্চ ছাত্রলীগের দু’গ্র“প ভর্তিবাণিজ্যের টাকার ভাগ নিয়ে হকিস্টিক, রড, ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। ক্ষোভ জমেছিল ঐ কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সভানেত্রীসহ অন্যদের বিরুদ্ধে। এখানে ভর্তিবাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট। শুধু এখানেই বা কেন, এই ভর্তিবাণিজ্য পরিব্যাপ্ত হয়েছে প্রায় সকল কলেজে। ছাত্রলীগ নেতাদের পয়সা না দিয়ে কারো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আর ভর্তি হওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের বিক্ষোভে দ্বিতীয় কারণটি বড় কুৎসিত, বড় বেদনাদায়ক, বড় বিভীষিকাময়। এবার ছাত্রলীগেরই এক পক্ষ আর এক পক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে, ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ সভানেত্রী প্রধানত প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীদের দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জোরপূবর্ক দেহব্যবসা করিয়ে আসছে। ঐ নেত্রীরা ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতাদের বাসায় এবং রাজধানীর কাকরাইল, গুলিস্তান, এলিফ্যান্ট রোড, মালিবাগ, মতিঝিল, মোহাম্মদপুর ও মিরপুরের আবাসিক হোটেলগুলোতে তাদের যেতে বাধ্য করে। অভিযোগ আরো অনেক। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও মন্ত্রীদের চরিত্রেরও একটা বহিঃপ্রকাশ এর মধ্যদিয়ে ঘটে গেল। তারা ছাত্রলীগের মহিলা নেত্রীদের দ্বারা তরুণী ছাত্রী সংগ্রহ করে যে ভোগ বিলাসে মেতে উঠেছেন তারও প্রমাণ পাওয়া গেল ইডেন ছাত্রীদের অভিযোগ থেকে। দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্রীদের জোরপূর্বক ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের বাসায় নেয়া ছাড়াও রাজধানীর কাকরাইল, গুলিস্তান, এলিফেন্ট রোড, মালিবাগ, মতিঝিল, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, মীরপুরের আবাসিক হোটেলগুলোতে সংগঠনের জুনিয়র কর্মী ছাড়াও প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীদের বাধ্য করে নিয়ে যাওয়া হতো। একটি পক্ষ বলছে, কলেজের সভাপতি জেসমিন শামীমা নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন তানিয়াসহ কয়েকজন প্রথম সারির নেত্রী ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা ও ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। আবার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পক্ষ বলছে, যারা ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা করায় তার প্রতিবাদ করায়ই আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। নিঝুম-তানিয়া গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কলেজে ভর্তি বাণিজ্য করে। টাকা নেয়, টেন্ডারবাজি করে। নানা ধরনের কাজ বাগিয়ে আনে। বিটিভির স্লট কিনে আয় করছে লাখ লাখ টাকা। এছাড়া বিভিন্ন তদবির বাণিজ্য করে এ গ্রুপ। এজন্য তারা ব্যবহার করে নতুন ছাত্রীদের। তাদের দেখানো হয় আগামী দিনের নেতা হওয়ার স্বপ্ন। সচ্ছল হওয়ার স্বপ্ন। এসব স্বপ্ন পূরণের জন্য তাদের নিয়ে যাওয়া হয় বিভিন্ন নেতার বাসায়। বাসাবাড়ি ছাড়াও বিভিন্ন হোটেলে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের বাধ্য করা হয় বিভিন্ন নেতার মনোরঞ্জন করতে। অবশ্য তানিয়া তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, এসব করি না। এগুলো ঠিক নয়। উল্টো তিনি অভিযোগ তুলেছেন হ্যাপী-শর্মী গ্রুপের বিরুদ্ধে। তানিয়া বলেছেন, ওরা বহিষ্কৃৃত। ওরাই এসব করে। ওদের একজনের দু’টি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। একাধিক মহিলা হোস্টেল চালায়। সেখানেও বিভিন্ন ছাত্রীদের ব্যবহার করে। নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে কাজ বাগিয়ে নেয় তারা। ভর্তি বাণিজ্য আমরা করি না, ওরাই করে। ওদের একজন এমন কোন কাজ নেই যা করে না। আর হ্যাপী মেয়েদের দিয়ে হোস্টেল চালানোর নামে ব্যবসা করে। ওদিকে হ্যাপী বলেছেন, নিঝুম-তানিয়া গ্রম্নপের কর্মকাণ্ডের কারণে আমরা অতিষ্ঠ। তারা প্রিন্সিপালের সঙ্গে মিলেই সব অন্যায় করে। অন্যায় সহ্য করে প্রিন্সিপাল। তারা যা আয় করে সব ভাগ-বাটোয়ারা করে। তারা আমাদের বহিষ্কার করার দাবি করে। তারা তো আমাদের বহিষ্কার করতে পারে না। ওই এখতিয়ার নেই। ওরা এমন কোন কাজ নেই করতে পারে না। শুক্রবার রেশমি ও শ্রাবণী নামে যে দুই ছাত্রীকে নিঝুম ও তানিয়া গ্রুপ মারধর করেছে তাদের দু’জনকে হলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। তারা নিখোঁজ থাকার ঘটনায় লালবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ইডেন কলেজে এখনও দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। সেখানে পুলিশ প্রহরা রয়েছে। এছাড়াও সাদা পোশাকে রয়েছেন গোয়েন্দারা। কলেজের প্রিন্সিপাল মাহফুজা চৌধুরী ছুটিতে আছেন। ১৫ই মার্চের পর কলেজে যোগ দেবেন। তার অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন ভাইস প্রিন্সিপাল আয়েশা সিদ্দিকা। তিনি বলেছেন, আমি এসবের কিছুই বুঝতে পারছি না। ঘটনা যা ঘটেছে তাতে বোঝা যাচ্ছে দুই গ্রুপের আধিপত্যের লড়াই। তারা আমাকে তাদের দাবি-দাওয়া কিছু জানায়নি। এর আগেই তারা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। তিনি বলেন, নিঝুম ও তানিয়ার অ্যান্টি গ্রুপের কমিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি করতে হবে। এটা এখন চাইলেই করতে পারব না। এটা তাদের পলিটিক্যাল ব্যাপার। আমরা কি করতে পারি? তিনি বলেন, তাদের আধিপত্যের লড়াইয়ের কারণে কলেজের ইমেজ নষ্ট হচ্ছে। হ্যাপী বলেন, মিশু নামের এক ছাত্রীকে নিঝুম অফার করেছিল এক নেতার বাসায় নিয়ে যাওয়ার। তাকে দেখানো হয়েছে নানা রকমের লোভ। না যাওয়াতে নির্যাতন করা হচ্ছে। মিশু বলেন, আমি দারুণ হতাশা ও টেনশনের মধ্য আছি। ওরা আমাকে এমন এক নেতার বাসায় নিতে চেয়েছিল যে নেতা খুবই ক্ষমতাশালী। ওই নেতা অনেক কারণেই বিতর্কিত। তার বাসায় যাইনি বলে আমাকে নানাভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমার মতো আরও অনেক মেয়েকেই এ ধরনের অফার দেয়া হয়। আমি যাইনি। সবাই তো এক রকম না। আমাকে নানা রকমের লোভ দেখানো হয়। তিনি বলেন, কলেজে অনেক মেয়েই তাদের কারণে নির্যাতিত। সাংগঠনিক সম্পাদক আফরোজা সুলতানা হ্যাপী বলেন, নিঝুম ও তানিয়ার দাবি, তারা আমাকে ও শর্মীকে বহিষ্কার করেছে। তারা আমাদের বহিষ্কার করতে পারে না। কারণ আমাদের কোন অন্যায় থাকলে বহিষ্কার করবে কেন্দ্রীয় কমিটি। আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে তারা ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সুপারিশ করে পাঠাবে। নগর কমিটি অনুমোদন দিলে এরপর কেন্দ্রীয় কমিটি আমাদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু তারা তা করেনি। তারাই আমাদের বহিষ্কার করেছে। তিনি বলেন, আমরা অন্যায় করলে তারা আমাদের শোকজ দিতে পারে। তা দেয়নি। হ্যাপী বলেন, আমরা শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের ব্যানারে ফুল দিতে গিয়েছিলাম- এতে নাকি আমাদের অন্যায় হয়েছে। আমরা ছাত্রলীগ করি, আমরা সেখানে গেছি। কোন অন্যায় করিনি। তিনি বলেন, এটা একটা অজুহাত। প্রধান সমস্যা হচ্ছে নিঝুম-তানিয়া ও কলেজের প্রিন্সিপাল ম্যাডাম এরা তিনজন মিলে ভর্তি বাণিজ্য করে। গত বছর ৭০০, এবার ৯০০ ছাত্রী ভর্তি হয়েছে। চলতি বছরের ৯০০’র মধ্যে আমাদের কমিটির ১৬ জনকে ৪০টা সিট দেয়া হয়েছে। ওই সিট দেয়ার কারণে আমরা বেশির ভাগই নিজেদের আত্মীয় স্বজন ও পরিচিত জনদের ভর্তি করেছি। সেখানে ভর্তি নিয়ে বাণিজ্য করার সুযোগ নেই। অন্যদিকে তারা তিনজনে মিলে ৮৬০ জন ছাত্রী ভর্তি করেছে। কিছু ফেয়ার ছাড়া সবাই তদবিরে হয়েছে। এক একজন ছাত্রীর কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেয়া হয়েছে। এতে তারা কোটি কোটি টাকা আয় করেছে। ওই টাকার ভাগ বিভিন্ন জায়গায় দিয়েছে। আমরা এই বাণিজ্য বন্ধ করতে চাই। কলেজ তাদের হাতে জিম্মি হয়ে গেছে। তাদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। নিঝুম-এর ছাত্রীত্ব নেই কলেজে। তারপর সে কলেজে থাকছে এবং কলেজের ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি। প্রকৃতপক্ষে তার স্টুডেন্টশিপ এখন নেই। বিভিন্ন জনের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেই তিনি কলেজে আছেন। হ্যাপী বলেন, যে সব মেয়ে সুন্দরী, ফিগার আকর্ষণীয়, একটু অভাবী, ঢাকায় থাকার জায়গা নেই ও উচ্চাভিলাষী- ওসব মেয়েকে ওরা টার্গেট করে। এরপর তাদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যায়। সেখানে তাদের বলে নেয়া হয় তারা নেতার কাছে যাচ্ছেন কাজের জন্য। চল তোমাকে নিয়ে যাই। পরিচয় করিয়ে দেবো, নেতা চিনলে লাভ হবে। নেত্রী হতে পারবে। সেখানে গেলে অনেককেই মাশুল দিয়ে আসতে হয়। তিনি বলেন, অনেক দিন ধরেই কলেজে এসব হচ্ছে। এদিকে হ্যাপী-শর্মী গ্রুপের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রলীগের বর্তমান সেক্রেটারি তানিয়া। তিনি বলেন, ওরা কলেজ ছাত্রলীগের কেউ নয়। ওরা আমাদের দলের ছিল। এরপরও ওরা শহিদ মিনারে ফুল দিতে গেছে ছাত্রলীগের পাল্টা ব্যানারে। পাল্টা গ্রুপে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাওয়ার কারণেই তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অন্যায় করলে আমাদেরকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। তাই আমরা নিয়েছি। তিনি বলেন, আমরা কোন মেয়েকে জোর করে নেতার বাড়িতে নিয়ে যাই না। আমাদের ছাত্রীরা নেতা মানে। তাদের সুবিধা-অসুবিধা আমাদের দেখতে হয়। আমাদের কর্মী রয়েছে, তাদের আমাদের সঙ্গে নিয়ে যেতেই পারি, নিয়ে যাওয়া মানে এই নয় কিছু হয়। এদিকে ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি চম্পা বলেন, হ্যাপী-শর্মী আমরা একসঙ্গে আছি। সকাল থেকে আমরা বাইরে আছি। কলেজের অবস্থা ভাল নয়। আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো। কলেজে দুর্নীতিমূলক কাজ বন্ধ করতে হবে। টেন্ডারবাজি, ভর্তি বাণিজ্যসহ সব অন্যায় কাজ বন্ধ করতে হবে। আমরা আমাদের কথাগুলো কলেজের প্রিন্সিপালকে বলতে পারি না। তিনি আমাদের কোন কথাই শুনতে চান না। তারা নিঝুম ও তানিয়ার কথা শোনেন। তারা যেহেতু সভাপতি-সেক্রেটারি তাই তাদের মন যুগিয়ে প্রিন্সিপালকে চলতে হয়। তিনি ওদের অন্যায় কাজের সহায়তা করছেন বলে আমরা অসহায়। ৪ নেত্রী বহিষ্কার রাজধানীর সরকারি ইডেন কলেজে সংগঠনের জুনিয়র কর্মীদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের বাসায় পাঠানো, ভর্তি বাণিজ্যসহ নানা অপকর্মের সূত্রে সৃষ্ট সংঘর্ষের ঘটনায় ইডেনের চার নেত্রীকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করেছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন। একাধিক ছাত্রী ও ছাত্রলীগের জুনিয়র কর্মী অভিযোগ করেছেন, শুধু নেতাদের বাসায় নয়, বিভিন্ন শিল্পপতি এবং আজিমপুর, হাজারীবাগ, নিউ মার্কেট ও ধানমন্ডি এলাকার ব্যবসায়ীদের বাসায়ও পাঠানো হয় ছাত্রীদের। এতে রাজি না হলে তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতন। এড়্গেত্রে বেছে নেয়া হয় ছাত্রলীগের জুনিয়র কর্মী, প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীদের। কেউ রাজি না হলে তাদের বিভিন্ন অভিযোগ দিয়ে হল থেকে বের করা দেয়া হয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রী বলেন, তাকে এক নেতার বাসায় যেতে বলা হয় গত সপ্তাহে। প্রসত্মাবে রাজি না হওয়ায় মধ্যরাতে তাকে রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে হল থেকে সকালে বের করে দেয় সভাপতি নিঝুম।
৬| ২৫ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
জোলিল বলেছেন: "সুতরাং কাউকে কষ্ট দেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয় " কথাটা সত্য তবে মুক্তমনার নামে তোদের মত কিছু লেখকের কারনে তা আর মানা যাচ্ছে না। যুক্তিকতার নামে ইসলামের আল্লাহ আর নবীদের নিয়ে তোরা যা শুরু করছস তা মোটেও ঠিক না। তোদের মত নাস্তিকদের মাথা চাপাতি দিয়ে কোপানোই হল একমাত্র সমাধান ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এরা হলো সবচেয়ে বড় পাপী। আর পবিত্র ধর্মের নামে ফিতনা-ফাসাদ। আপনাকে ধন্যবাদ।