|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
১) রাস্তাঘাটে ভীড় কম থাকে ফলে হেটে বা  রিকশা করে হলেও নির্দিস্ট গন্তব্যে যাওয়া যায়।
২) রাস্তাঘাটে যানবাহন কম  থাকে ফলে বাতাস যানবাহনের বিষাক্ত ধোয়ামুক্ত থাকে এবং  নির্মল বায়ুসেবন সম্ভব হয়।
৩) সাধারনতঃ রিকশাকে  হরতালের বাইরে রাখা হয় এবং অন্য যানবাহন না থাকায় গরীব রিকশাওয়ালারা দ্বিগুন ভাড়া আদায় করে  বাড়তি উপার্জন করতে পারে। 
৪) হরতালের দোহাই দিয়ে অফিস কাছারী  ফাকি দিয়ে বাসায় বসে হিন্দী সিনেমা দেখা সম্ভব হয়।
৫) কাজ না করেও বেতন পাওয়া যায়। 
৬) টোকাইদের বাড়তি উপার্জন হয় কারন রাজনৈতিক নেতারা পুলিসের প্রতি ঢিল ছোড়ার জন্য টোকাই ভাড়া করে।
৭) যানবাহন না থাকায় লোকজনকে হেটে চলাফেরা করতে হয় । হাটা একটি উৎকৃস্ট ব্যায়াম।
৮ ) দুর্ঘটনায় প্রানহানির সম্ভাবনা  থাকে না।
৯) হরতাল পরিবেশবান্ধব, শব্দ দুষন, বায়ুদুষন, ইত্যাদি কম হয়।
১০) বাইরে না যাওয়ার কারনে ছিনতাইকারীদের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
১১) টোকাইদের পেট ভরে খাওয়ার সুযোগ হয় কারন টোকাইদের পুলিসে ধরে নিয়ে আটকে রাখে এবং খিচুড়ি খাওয়ায়। (শাহবাগ থানায় টোকাইদের খিছুড়ি সেবন স্বচক্ষে দেখা) 
১২) যানবাহন এবং কলকারখানা বন্ধ থাকার কারনে জ্বালানী- তেল, গ্যা্স, বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। 
১৪) হরতাল  বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়ক কারন ঐদিন জ্বালানী আমদানীতে মুল্যবান  বৈদেশিক মুদ্রার খরচ হয় না। 
১৩)হরতাল ক্রীড়া উন্নয়নে সহায়ক।  হরতালের দিন  পাড়ার রাস্তায় ক্রিকেট , ফুটবল খেলা সম্ভব হয় যা স্বাভাবিক দিনে  মাঠের স্বল্পতার কারনে সম্ভব হয় না।
১৪) বাজার ঘাট না থাকার কারনে  ফেরিওয়ালারা নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী দ্বিগুন দামে বিক্রি করে বাড়তি উপার্জন করতে পারে। 
১৫) হরতাল স্বাস্থ্যসম্মত কারন ঐদিন রোগজীবানুর সংক্রমন হয়। হরতালের দিনে রাস্তাঘাটের উপর কম চাপ পড়ে ফলে ৫ টনের সেতুতে ৮টনের ট্রাকচলাচল করার ক্ষতি হয় না, রাস্তাঘাটের আয়ুস্কাল বাড়ে। 
১৬) হরতাল আহ্বান কারী রাজনৈতিক   দলের ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যকে হরতাল তরান্বিত করে।
১৭) জনগন কিছু না করেই রাজনৈতিক নেতাদের ধন্যবাদ পায়। পিকেটিং মিছিল করে গুটিকয়েক  রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু আহ্বান কারীদল হরতাল সফল করার জন্য এবং সরকারী দল হরতাল  ব্যর্থ করার জন্য জনগনকে ধন্যবাদ জানায়। 
১৮) কাজ না থাকায় গার্লফ্রেন্ডের সাথে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনে  প্রেমালাপ করা সম্ভব হয়।
১৯) ঘূষ খোর দুর্নীতিবাজ পুলিসদের কারন ছাড়াই ঠ্যাঙ্গানো যায়।
২০) গৃহকর্তা স্ত্রীপূত্র সন্তানদের সময় দিতে পারে ফলে পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় হয়।
বিদ্রঃ- এর বাইরের উপকারিতা সমুহ পাঠকেরা মন্তব্যের ঘরে  লিখবেন আশা করছি। 
 
 ৩ টি
    	৩ টি    	 +১/-০
    	+১/-০২|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৯:২০
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৯:২০
বীরেনদ্র বলেছেন:  বন্ধ কি আলাদা কিছু ? একই তো । ভারতে বন্ধ এবং হরতাল দুটৈ হয়। যদি নাম হিন্দু দেখে মনে করে থাকেন আমি ভারতের আপনার সে ধারনা ভূল। আমি বাংলাদেশের।
তার পরেও যদি মনে করে থাকেন হিন্দু মানেই ভারত তা হল আপনার হীনমন্যতার পরিচায়ক। 
আপনি ১৯৪৭ এর সেই মানসিকতায় আছেন যখন ভারত ভাগ হয়ে পাকিস্তান হয় মুসলমানদের জন্য এবং ভারত হিন্দু দের জন্যে।তৎকালীনপূর্ব বাংলা পরের পূর্ব পাকিস্তান হল আজকের বাংলাদেশ। কিন্তু আপনি রয়ে গেছেন সে সময়ে। একটু মানসিকতায় উন্নত হোণ। । 
৩|  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:২৪
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১:২৪
শাহরিয়ার রোমান বলেছেন: পুলিশ প্রটেক্শনে অফিস যাওয়া যায়   
   
   
   
   
 
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৯:১১
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৯:১১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: বনধ এরও কয়েকটা উপকারিতাও বলে যান পিলিজ।