নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিতর্কিত এই আমি

বিতর্কিত এই আমি

আমি একজন ছাত্র । শুধুমাত্র শখের বশে লেখালেখি

বিতর্কিত এই আমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম মানে শান্তি তাই ,,যেখানেই ইসলাম সেখানেই শান্তি আর শান্তি

০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

ইসলাম শান্তির ধর্ম যা আমরা এতদিন দেখেছি সিরিয়া, মিশার, ইরান, ইরাকে...........
আর আজ দেখছি গুলশান ২ এ
এটাতো শুরু শান্তি আরো আসছে
সবাই বলুন "ইহা সহি ইসলাম নহে, সব ইহুদী কাফেরদের ষড়যন্ত্র"

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২০

শুপ্ত বলেছেন: ধর্ম নিয়ে কোন কিছু বলাটা কি বেশি বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো না???? ধর্ম তো আপনাকে বলে নি যে আপনি এহেন খারাপ কর্মকান্ডে লিপ্ত হন। তাই সকল ধর্মকে সম্মান দেখানোই একজন ভালো মানুষের কাজ।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

বিতর্কিত এই আমি বলেছেন: আমি শুধুই বাস্তবতাটা তুলে ধরেছি..............।
By the way................সবাই বলুন "ইহা সহি ইসলাম নহে, সব ইহুদী কাফেরদের ষড়যন্ত্র"

২| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২১

শুপ্ত বলেছেন: ধর্ম নিয়ে কোন কিছু বলাটা কি বেশি বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো না???? ধর্ম তো আপনাকে বলে নি যে আপনি এহেন খারাপ কর্মকান্ডে লিপ্ত হন। তাই সকল ধর্মকে সম্মান দেখানোই একজন ভালো মানুষের কাজ।

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

মাহিরাহি বলেছেন: তোমার মত মানুষের জন্যই, পৃথিবীতে অশান্তি ছড়ায়।

এটাই ত চাইছিলে!

কারা দেশের ভাল চায়, এখন সবাই জানে।

মানুষ এত বোকা না।

ধর্মীয় বিভেদ বাড়াও, হানাহানি শুরু হোক, মাঝখানে ফায়দা লোট।

পৃথিবী শাসন করছে কারা!

শাসিতরা কখনো অত্যাচারী হয়!

শোষিত হয়, কোন না কোন অজুহাতে।

দুনিয়ার সব সম্পদের মালিক যারা, তুমি তাদের মতাদর্শে লালিত একিট পাপেট বা জ্ঞান পাপী।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মে বলেনি কে বলেছে আপনাকে? কুরআনের নিম্নোক্ত আয়াতটি দেখুন-
the 193rd verse of chapter 2 (sūrat l-baqarah):

Sahih International: Fight them until there is no [more] fitnah and [until] worship is [acknowledged to be] for Allah. But if they cease, then there is to be no aggression except against the oppressors.

কুরআনের এ আয়াত বলছে-যুদ্ধ করতে যতক্ষন না ফেতনা দুরীভূত হয়। ফেতনা বলতে বুঝানো হয়েছে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম না হওয়া। প্রায় সকল তাফসীরে এ ব্যখ্যায় করা হয়েছে যে ফেতনা বলতে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম না হওয়া
আপনি কুরআন হাদিসের ব্যখ্যা জানার আগ্রহ নিয়ে কোন মাওলানার কাছে জিজ্ঞাসা করুন যে আয়াতের তাফসীর কি? তারা আপনাকে এ কথায় বলবে যে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম না হওয়া পর্যন্ত লড়ায় চালিয়ে যেতে হবে। আর যদি এভাবে জিজ্ঞাসা করেন যে এ আয়াতে ইসলাম সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দেছে, তখন দেখবেন সেই একই ব্যক্তি ধানাই-পানাই ব্যখ্যা দেয়া শুরু করেছে।

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খালি শান্তি!!
ইসলাম মানেই শান্তি

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আলম যেভাবে হিরো হয় সেভাবে অনেকেই ইসলামী চিন্তাবিদ হইতে পারে।

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: আহা, তুই ত বিরাট বড় ব্লগার হইয়া গেলি রে ভাউ।।।। X(

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

অতৃপ্তচোখ বলেছেন: মুসলমান সংখ্যাগুরু রাষ্ট্র গুলোতেই শান্তির অভাব, তাই বুঝি বেছে বেছে মুসলিম রাষ্ট্র গুলিতেই জঙ্গিরা ফেতনা দূর করে শান্তি কায়েমে করতে ব্যস্ত!

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: ইসলামে জঙ্গিবাদের কোন স্থান নেই, ইসলাম হচ্ছে পবিত্র শ্বান্তির ধর্ম।
সারা বিশ্বে যে জঙ্গি কার্যক্রম হচ্ছে এর সবই হচ্ছে নাস্তিকদের কাজ। ;)



......শুক্রবার রাতে অভিযান শুরু কিছু ক্ষণ পরেই এলাকা থেকে সংবাদ মাধ্যমকে সরিয়ে দেওয়া হয়............ ঘটনার দায় স্বীকার করে আইএস জানিয়েছিল, পণবন্দিদের হত্যা করা হয়েছে। রাতেই জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছিল যৌথ বাহিনী। জবাবে জঙ্গিরা আত্মসমর্পণের তিনটি শর্ত দিয়েছিল। শর্তগুলো হলো-
১. একদিন আগে ডেমরা থেকে আটক জেএমবি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহকে মুক্তি দিতে হবে।
২. তাদেরকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে দিতে হবে।
৩. ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের এই অভিযান। এই অভিযানকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
যৌথ বাহিনী হ্যান্ড মাইকে আত্মসমর্পনের আহ্বানের পরপরই জঙ্গিরা রেস্তোরাঁর মধ্যে থেকে চিৎকার করে তাদের এসব শর্তের কথা জানায়।
আলহামদুল্লীলায় দেশে ধীরে ধীরে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আর সত্য উদ্ভাসীত হচ্ছে

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

শোভন১ বলেছেন: প্রচুর শান্তি, আরো এরকম শান্তি সামনের দিন গুলোতে দেখতে হবে বলে মনে হচ্ছে।

১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ইহা সহি ইসলাম নয়, ইসলাম ইহা সমর্থন করেনা। যেই সব মোনাফেক এইসব কথা বলে জংগীদের কুকাম যায়েজ করার চেষ্টা করে, সবার আগে তাদের পিঠের চামড়া তোলা উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.