| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নের শঙ্খচিল
আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !
স্বদেশ প্রত্যার্বতন : আমি আশাবাদী হতে চাই
আজ ২৫ তারিখ, ২৫শে ডিসেম্বর ২০২৫ সাল (প্রকৃতির এক অদ্ভূদ খেয়াল) ।
৬ হাজার ৩১৪ দিন পর তারেক জিয়া বীরের বেশে অসংখ্য মানুষের ভালবাসা নিয়ে স্বদেশ প্রত্যার্বতন করছেন
অথচ ২০০৮ সালে তিনি অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনার মধ্য দিয়ে দেশ ছেড়েছেন ।
আমি বিশ্বাস করতে চাই প্রকৃতি একসময় নিষ্ঠুর আচরন করে ( অন্যায় যখন সীমা ছাড়ায়) সব কিছু নিয়ে যায়
আবার রহস্যজনকভাবে কোন একসময়ে দ্বিগুন ভাবে ফিরিয়ে দেন ।
আমরা অনেকেই জানি উক্ত সময়ে অনেক অভিযোগের বোঝা নিয়ে তিনি দেশ ছাড়তে বাধ্য
হয়ে ছিলেন । আমি মনে করি ১৭ বৎসরের ব্যবধানে অনেক পরিবর্তন ঘটে গেছে, সেই অর্জন আজ
তার উপর ভর করেছে বলেই দলীয় সমর্থক ছাড়াও প্রচুর মানুষের আশা ভরসা হয়ে তিনি
আজ নিজ দেশে মানুষের ভালবাসার মধ্য দিয়ে স্বদেশের মাটিতে পা রাখলেন ।
বিশ্ব বিবেক বলছে তার এই রাজকীয় প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশে স্হিতিশীলতা ও গনতন্ত্রর উত্তরনে শক্তিশালী
অগ্রযাত্রা । এটি বাংলাদেশের মানুষের জন্য "পরিবর্তনের প্রতীক "
মাটি ও মানুষের রাজনীতি করবেন বলেই , বিমান বন্দরে নেমে দেশ মাতৃকার প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন ।
শুধু তাই নয় , মন্চে তিনি আলিশান চেয়ারে না বসে , সাধারন চেয়ারে বসতে চেয়েছেন ।
এই যে উনার মাঝে পরিবর্তন, এটাই আমাদের আশা। জনগণের ভরসা ।
অতপর বিমান বন্দর থেকে মন্চ পর্যন্ত যাত্রায় যে বাসে উঠলেন , সেখানে একটাই বক্তব্য
"সবার আগে বাংলাদেশ "
যার মধ্য দিয়ে অনেক বার্তা আমরা পাই,
যা বাস্তবায়ন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্হিতিতে যথেষ্ট চ্যালেন্জিং,
তারপরও আমি আশাবাদী হতে চাই ।
আর যদি তিনি সময়ের পরিক্রমায় প্রকৃতির এই আর্শীবাদ ভূলে যান বা বাস্তবায়ন না করেন তাহলে
প্রকৃতি আবারও নূতন ভাবে "নিয়তি " নির্ধারণ করবেন ।
আপনি কি ভাবছেন ? এই মহুর্তে জনগণ কি প্রত্যাশা করে ? আপনার মতামত দিন ।
২|
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আপনার মত আমি আশাবাদী হতে পারছিনা।
এতবছর অপেক্ষার পরও একটা ডাইরেক্ট ফ্লাইট জুটলো না তারেক মিয়ার।
আমার সন্দেহ হচ্ছে জামাত-ইউনুসের মেটিকুলাস ডিজাইন। অপমান করার জন্যই এসব করা হয়েছে,
নতুবা তারেক একটা আস্তো গাধা। নইলে কোন কারনে এত মাস অপেক্ষার পরও ডাইরেক্ট ফ্লাইট না ধইরা ৩ ঘন্টা লেট করলেন।
মঞ্চের সামনে হাজারো মানুস বসে আছে মানুষ ঢাকায়। আর তিনি সিলেটে বসে আছেন। মাটিতে দাড়াইলে সিলেটের মাটিতে নামলেই তো হতো।
১৮ বছর অপেক্ষার পরও ডাইরেক্ট ফ্লাইট পাইলেন না আশ্চর্য। এটা কেমনে হয়,
কেন সিলেটের রানওয়েতে/টারমাকে কোন পাহারা বাদে ১ ঘন্টা ভিক্কুকের মত থেমে থাকা বিমানের সিটে বসে থাকবেন। যেখানে ঢাকায় লাখো পাবলিক মঞ্চে অপেক্ষা করছে!
আপনি বলেনতো ১৫ মিনিট থেমে থাকা বন্ধ একটি বিমানে আমার বা যে কারও মেজাজ খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা কি না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউনুস সাহেবের দেশে ফিরে ইনটেরিম চিফ হওয়ার সময়ও আবেগ কাজ করেছিলো । আজকে তাই ভাষণ দেখি নাই , শুনি নাই ।