![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের সবটুকু শেষ না হলেও, কমতো হলো না। হিসেব করে দেখলাম, অবশেষে ঋনাত্মক সংখ্যাটার ওজন অনেক বেশি। তারপরেও জীবনে আশার সঞ্চার ঘটিয়ে যুদ্ধ চালিয়েই যাচ্ছি। গ্রাম থেকে শহরতলী, তারপর শহর, তারপর রাজধানী ঘুরে আবার শহরে। অবশেষে এখন গ্রামে। জীবনের মধ্যে জীবনের সঞ্চার ঘটিয়ে-জীবনের সকল যৌবনে ছুটে বেরিয়েছি-এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত। জানা হয়নি এখনো, তবে পাওয়ার অবসান ঘটেছে। নির্লজ্জের মত যমদূত বারবার ফিরে গেছে-এই মনে করে যে, আমি বুঝি তাহার অধিপতিকে প্রণাম করছি, আরাধনা করছি। আরে আহাম্মক-তোমার ঈশ্বরই আজ দ্বিধাবিভক্ত, তাকে পেলেইতো আমি খন্ডবিখন্ড করে দিবো, ওরে পেলেইতো অন্ধকার আমাবস্যার রাতে অথবা শয়তান তাড়ানোর নামে বলি দিবো। জমিন জুরে লাল আভায় আজো বাংলার মাটি যেখানে অপবিত্র রয়ে গেছে বেজন্মাদের পদচারনায়, আর সেখানে তোমার ঈশ্বরের জন্য সামান্য একটি জায়গায় লাল আভা হবে-তাতে কতটুকু পূণ্যবান হবো-আমি জানিনা। তবে তোমার ঈশ্বরকে দ্বিখন্ডিত করলে হয়তো, সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ সমূলে ঊঁপাটন হবে।
হাজার বছর পরে-আবার আমি এই গ্রামে বসবাস করছি। যেখানে, আমিই আমার নিয়ন্ত্রক। জীবন থেকে জীবনে প্রাণ সঞ্চার করে এসেছি চিরকাল। অবশেষে পেছনে তাকিয়ে দেখি, স্বর্গ নয়, নরকের অধিপতিরা আমাকে হাতছানি দিচ্ছে।
পালিয়ে এলাম। তাই এখন আমি এখন গ্রামে।
আজ নবযাত্রা হলো-এইখানে। প্রায়শ:ই দেখা্ হবে হয়তো।
©somewhere in net ltd.