নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফাইটিং উইথ ক্যান্সার। আমাকে ফেসবুকে পেতে \'মহাজাগতিক ক্যান্সারযোদ্ধা\' লিখে Search করুন।অথবা -> https://facebook.com/shipon.mia.3785/about?refid=17

ক্যান্সারযোদ্ধা

ক্যান্সারযোদ্ধা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গেইমস\'টির নাম ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস; ঈমান হরণের খেলা

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

গেমসটির নাম ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস্।
(Clash of Clans)
এই গেমসের নবম পর্ব থেকে মক্কার
কাবা শরীফ ভাঙ্গতে হয়।
.
গেমসটিতে পয়েন্ট বাড়ানোর জন্য
এই কাবাকে পুরোপুরি ধ্বংস করতে
হয়। (নাউযুবিল্লাহ)
.
অনেকের যুক্তি এটা কাবা শরীফ না।
১। এটা কাবা থেকে ভিন্ন।
২। কাবা হলে মিনার থাকতো না।
৩। কাবায় তো কোনো পতাকা নেই।
৪। সেখানে গিলাফ তো দেখতে পাচ্ছি না।
৫। মক্কায় তো মরুভূমি। কিন্তু, গেমসে তো সবুজ ঘাস
আছে। তাই এটা কাবা না।
(কথাগুলো দুর্বল ঈমানের পরিচয়)
.
যুক্তি খন্ডনঃ
১। গেমস নির্মাতারা এত বোকা না যে
তারা হুবহু কাবা উপস্থাপন করবে।
২। ইনোসেন্ট অব মুসলিম তৈরি করে
যা ভুগতে হয়েছে, গেমসের বেলায় যদি এমনটা ঘটে তবে কোটি ডলারের সম্পূর্ণ প্রকল্প গোল্লায় যাবে।
তাই একটু বিকৃত করে উপস্থাপন করেছে। যাতে সহজে চেনা না যায়।
৩। মুসলিমরা খুবই সেনসেটিভ। কোনো ধরনের কটাক্ষ করে না, সহ্যও করে না। যার তরতাজা প্রমাণ শার্লি হেবদো। তাই একটু ঘুরিয়ে কাবা ভাঙার ফাঁদ পাতা হয়েছে।
৪। কাবা ঘরের সাথে গেমসের ছবির আকার আকৃতির কোনো ভিন্নতা নেই। হুবহু এক।
৫। সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য কথা এটা কেন কালো ..? অন্য রঙের কি অভাব ছিলো..?
৬। এখানে দুইটা পয়েন্ট।
ক) কালো রঙ যা কাবা নির্দেশ করে।
খ) চারকোনা। যা কাবা নির্দেশ করে।
এই দুইটার একটি যদি না থাকেত তবে এটাকে কাবা বললে ভুল হতো।
.
কিন্তু, এটা যে পরিকল্পিত প্রজেক্ট।
ঐদুটো পয়েন্ট বাদ দিয়ে তো কাবা
হবে না।
.
ঈমান রক্ষার্থে আন্দোলন করুন।
ওরা আমাদের ঈমান হারা করতে চায়। এমন সুযোগ দিবেন না।
এই ফাঁদে পা দেয়া মানে ঈমান ধ্বংস করা।
--
বি: দ্র: হালাল স্পষ্ট আর হারামও স্পষ্ট। এর মাঝামাঝি যা অস্পষ্ট তা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন আল্লাহর রাসুল (স:)। সুতরাং এই গেম খেলা থেকে বিরত থাকাই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। আল্লাহ আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দিন। আমিন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চলন বিল বলেছেন: এটা এমনিতেও মিলে যেতে পারে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: হুম, তবে সম্ভাবনা কম।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: হুম, তবে সম্ভাবনা কম।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

ইসলামের ইলম বলেছেন: জাযাকাল্লাহ। এখন চারিদিকে দাজ্জালের ফিতনা ছড়িয়ে পড়েছে। বুঝায় যাচ্ছে না যে আমরা গুনাহ করছি কিনা। সকল সময় সূরা কাহাফের ১ম ১০ আয়াত পড়া দরকার এবং সকল নতুন বিষয়কে ভাল ভাবে গ্রহণ করা দরকার।
দাজ্জালের ফিতনা গুলো কি কি হতে পারে এবং তা থেকে বাচাঁর উপায়সমূহ সম্পর্কে ভাল ভাবে জেনে রাখা।
আর এ কাজ গুলো ভাল ভাবে করা যায় যদি আমরা কিছু সংখ্যক আলেম কে একত্র করে তাদের কাছ থেকে ভাল ভাবে শুনে তা লিখে প্রচার করা। কারন সাধারনের চেয়ে আলেমদের ইলম বেশী। তবে আলেমদের ক্ষেত্রে হক্ব আলিম খুজতে হবে। আজ হক্ব আলেমের বড় অভাব।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ, সহমত।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

ধমনী বলেছেন: কাবা থাকুক বা না থাকুক, এ গেমটি ভয়াবহ আসক্তি তৈরী করেছে। সময় এবং মনোযোগের যথেচ্ছা অপচয় হচ্ছে এতে।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: হুম।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হালাল স্পষ্ট আর হারামও স্পষ্ট। এর মাঝামাঝি যা অস্পষ্ট তা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন আল্লাহর রাসুল (সঃ)। সুতরাং এই গেম খেলা থেকে বিরত থাকাই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। আল্লাহ আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দিন। আমিন।
+++

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: আমিন।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

সুমন কর বলেছেন: কখনো খেলিনি............ :(

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: যাচাই করতে পারেন। ধন্যবাদ।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গেমটি তেমন ভাল ভাবে খেলিনি। বিরক্ত লেগেছিল। কিন্তু আপনি কি নিশ্চিত, ঐ মক্কার কাবা শরীফই? কারণ, আমার ধর্মভীরু একফ্রেন্ডও এইটা খেলে। নিয়মিত এই গেমটার পোকাই বলা যায়। সে কখনোই এটার কথা মেনশন করেনি।

আমি জাস্ট মিলাতে পারছি না।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: ভাই, আল্লাহই ভাল জানেন। তবে যাচাই করুন। ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৩

নাজমুল ইসলাম নিষাদ বলেছেন: এসব ফালতু কথা।
ভাই যে ঘরটি দেখেছেন, সেটির নাম কি কাবা? মানে, ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস -এ কিছু অবজেক্ট থাকে। যেমন- টাউনহল, ক্ল্যান ক্যাসেল, গোল্ড স্টোরেজ, এলিক্সার স্টোরেজ ইত্যাদি। গেমসের শপ থেকে এ অবজেক্টগুলো কিনতে হয়। এই শপে কাবা নামের কোন অবজেক্ট তো পেলাম না।
আর,কাবা-র মত দেখতে তো অনেক কিছুই আছে। এগুলো নষ্ট হলেই কি বলব- ওরা কাবা-র অপমান করেছে। বরং অনেক মুসলমানই ত কাবা শরীফের অপমান করছে। জায়নামাযে কাবা-র ছবি থাকা সত্বেও তার উপর দিয়ে হেটে যাচ্ছে।
তাই, এসব নিয়ে জটিলতা বাড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। ক্ল্যাস অব ক্ল্যানস নিছক একটা বিনোদন হিসেবে নেয়া উচিত।

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪

মো রাকিব বলেছেন: আপনার মাথায় এই কথা কেন আসল যে মক্কার কাবা শরীফ ভাংতে হয়।কোন কারনে আপনি এই কথাটা এতো জোর দিয়ে বলতেছেন।একজন মুসলমান হিসেবে এই ধরনের মনগড়া চিন্তা-ভাবনা আসে কোথা থেকে?
পবিএ কাবা শরীফের সাথে এটারতো কোনরকমই মিল নেই।আর এটা যদি পরিকল্পিত প্রজেক্ট হত তাহলে শুধু নাইন লেভেল কালো থাকবে কেন?
পুরো গেমসের ১ থেকে ১১ লেভেল পরযনতোই কালো থাকত।
আশা করি আপনি উওরটা দিবেন

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

মো রাকিব বলেছেন: ভাইয়া উওরটা দিলেন না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.