![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা আমাদের রুটিন থেকে সজ্ঞান কিংবা অজ্ঞান(মজার্থে) সরে আসি। প্রকৃতি কিন্তু ঠিক তার বিপরীত! নিয়ম ভঙ্গ আইনে মানবজাতিকে বিলুপ্ত করে দিতে আপোষহীন। যাই হোক, আমরাও কি আমরণ এই প্রকৃতিকে কম জ্বালাচ্ছি? প্রকৃতিই তো আমাদের জন্মদাত্রীর আরেক রুপ। প্রায়শই, নিউজে শোনে থাকবেন মা সন্তানাদিসহ আত্মহনন করেছে। কার্যত, কারণগুলোও জটিল।
বৈশ্বিক জলবায়ুর পরিবর্তন বর্তমান জটিল সমস্যাগুলোর একটি। মাকে এখন আর বৃষ্টি কিংবা জোতস্না দেখে মাসের নাম বলতে শোনি না। শীতকালে বৃষ্টি, গ্রীষ্ম বৃষ্টিহীন। "পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে পাগল আমার মন নেচে উঠে" গাইলেও তা সারহীন। অসময় দুর্যোগ অনুমতি না নিয়েই এখন চলে আসে।
এদিকে বৈশ্বিক অবস্থা আরো করুণ! কোথাও নতুন মরু সৃষ্টি। আবার কোথাও সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে মাইলের পর মাইল।
২৩ সেপ্টেম্বর, ১৪
লাইভসায়েন্স নামক ওয়েবসাইট জানিয়েছে কার্বন নিঃসরনে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম।
০৩ জুন, ১৪
কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন কমিয়ে আনার বিষয়ে নতুন পরিকল্পনার কথা গত প্রথম প্রকাশ করে মার্কিন প্রভাবশালী দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল৷
২৮ নভেম্বর, ১৫
বিশ্বব্যাপী কার্বন নিঃসরণ কমানোর চেষ্টা চলছে। অনেক উন্নত দেশ প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছে। কিন্তু এই চেষ্টা, প্রতিশ্রুতি বা শুভবুদ্ধিকে লোভ বারবার পরাজিত করছে।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জলবায়ু পরিবর্তন বিরোধী পদযাত্রায় বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এ কথা বলেন।
অক্টোবর ০২, ১৫
ভারতও কার্বন নিঃসরনের হার ৩৫ শতাংশ কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পক্ষান্তরে, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরনের মাত্রা কম হওয়া সত্ত্বেও,
২৫ সেপ্টেম্বর, ১৫
জাতিসংঘে জলবায়ু ইস্যুতে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে আইএনডিসি জমা দেয় বাংলাদেশ। এতে ২০৩০ সাল নাগাদ গ্রিনহাউজ গ্যাসের নিঃসরণ ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনা হবে বলে জানানো হয়। এর মধ্যে শর্তহীনভাবে কমানো হবে ৫ শতাংশ। আর শর্ত সাপেক্ষে কমানো হবে ১৫ শতাংশ নিঃসরণ।
০২ অক্টোবর, ১৫ বিডিনিউজ২৪.কম, দৈনিক ইত্তেফাক, প্রথম আলোসহ জাতীয় সবগুলো দৈনিক এটা নিশ্চিত করেছে।
এদিকে ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে- "উষ্ণতা ২ডিগ্রী বাড়তে পারে।
Do or Die! বলে একটি কথা আছে। ধরণীকে নিজের স্বার্থে অত্যাচার করলে সেও প্রতিশোধ নিবে এটা অযৌক্তিক কিছু নয়। তাই, বিলুপ্ত না চাইলে এখনই ধরনীকে তার চিরযৌবনা সবুজ গালিচায় মুড়িয়ে দিতে হবে। নয়তো, " আসিতেছে নতুন শিশু, স্থান ছেড়ে দিতে হবে।" সন্ত্রাসী হামলার ক্ষতের ওপর দাঁড়িয়ে প্যারিসে আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের ২১তম শীর্ষ জলবায়ু সম্মেলন (কপ-২১)। আশা রাখি প্রস্তাবের প্রভাব শুধুমাত্র কাগজে কলমে হবে না।
ভুলত্রুটি শুধরে দিবেন প্লীজ!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: বন রক্ষা আইনও শুধুই কাগজে কলমে।
হুম, জলবায়ু না হয় বাদ-ই দিলাম। বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন। যা প্রকৃতিই আমাদের দিয়েছে। তা হয়তো আর ধরে রাখা সম্ভব হবে না।
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
অগ্নি সারথি বলেছেন: বৃক্ষই হোক রক্ষক সহমত। তয় বৃক্ষ রোপনের মতই জরুরী হল বন রক্ষা। পাওয়ার প্ল্যান্টের নামে সুন্দরবন উজার করে আর যাই হোক অন্তত জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ঠেকানো সম্ভব হবেনা।