নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Michael Rema

Michael Rema › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিরাপদ উপায়ে ফর্মুলা দুধ সংরক্ষণ

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

বাচ্চার জন্যে নিরাপদ উপায়ে ফর্মুলা দুধ সংরক্ষণ করবেন। কারণ, অরিনাপদ উপায়ে বাচ্চার জন্য ফর্মুলা দুধ সংরক্ষণ না করলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে যা বাচ্চার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অনলাইনে বাচ্চার জন্য ফর্মুলা দুধ অর্ডার করতে ভিজিট করুন এই লিঙ্কে। তাই, ফর্মুলা দুধে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ রোধে নিম্নে উল্লেখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।

ফিডারের দুধ শেষ না হলে
ফর্মুলা দুধ গরম করার সাথে সাথে খেতে দিবেন। কখনোই আগে থেকে দুধ গরম করে রাখবেন না। কারণ, এসব খাবারে খুব তাড়াতাড়ি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ করতে পারে। দুধ যদি গরমও থাকে, এবং সেটা বাচ্চা যদি খেয়ে শেষ করতে না পারে সেটা যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন, ফেলে দিবেন। কখনোই সেটা বাচ্চাকে পুনরায় খেতে দিবেন না। অনেকেই ফ্রিজে রেখে বাচ্চাকে সেটা গরম করে খাওয়ান। এটি বাচ্চার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এগুলো বাচ্চার শরীরে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে খুব তাড়াতাড়ি।

ফিডারের দুধ সংরক্ষণ এবং পুনরায় ব্যবহারের পদ্ধতি

তৈরি করা ফর্মুলার ক্ষেত্রেঃ পাউডার অথবা ফর্মুলা দুধের সাথে পানি মিশিয়ে নেওয়ার সাথে সাথে ফিডারের ঢাকনা লাগিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। কখনোই সাধারণ তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা হতে দিবেন না। সাধারণ তাপমাত্রায় এটি ঠাণ্ডা হলে বাচ্চার শরীরে একটি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। এভাবে ২৪ ঘণ্টা দুধ সংরক্ষণ করে রেখে বাচ্চাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কয়েকবার খাওয়াতে পারেন। ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার পর যদি দুধ থেকেই যায়, তাহলে সেটা ফেলে দিবেন।

সাথে সাথে ব্যবহারযোগ্য ফর্মুলা দুধঃ কিছু কিছু ফর্মুলা দুধ পাবেন বাজার থেকে যেগুলোতে পরিমাণমতো পানি মেশানো থাকে। এবং ঠিক একইভাবে প্যাকেট খোলার সাথে সাথে ফিডারে ভরে ঢাকনা বন্ধ করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অবশ্যই ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলে সেটা ফেলে দিবেন, বাচ্চাকে খাওয়াবেন না। কেননা ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলে ফর্মুলা দুধে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে শুরু করে।

ফর্মুলা দুধ বাইরে নিয়ে খাওয়ানোর সময়

প্যাকেট কিংবা সাথে সাথে ব্যবহারযোগ্য ফর্মুলা খাবারের ক্ষেত্রেঃ এ ধরণের খাবার বাজারে অহরহ। কিন্তু দাম একটু বেশিই হয়ে থাকে। বাচ্চাকে বাইরে নিয়ে গেলে বাচ্চাকে ফর্মুলা দুধের ক্ষেত্রে করনীয় হচ্ছে, প্যাকেট ছিঁড়ে ফিডারে না ভরে আস্ত প্যাকেট নিয়ে যাবেন। যখনই বাচ্চার ক্ষুধা লাগবে, তখনোই প্যাকেট ছিঁড়ে ফিডারে ভরে বাচ্চাকে খাওয়াবেন।

গুঁড়া ফর্মুলা দুধের ক্ষেত্রেঃ বাইরে যাওয়ার সময় একটা কাজ করতে পারেন। ফিডারে করে পরিমাণমতো ফর্মুলা দুধের গুঁড়া নিবেন, এবং একটি ফ্লাক্সে করে গরম পানি নিবেন। এবং যখনই বাচ্চা খাবার খেতে চাইবে, তখনই ফিডারে গরম পানি নিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।

পূর্বে তৈরি করে রাখা ফর্মুলা দুধের ক্ষেত্রেঃ বাচ্চাকে যদি পূর্বে তৈরি করে রাখা ফর্মুলা খাবার খাওয়াতে চান, তাহলে অবশ্যই প্যাকেট ছিঁড়ে ফিডারে ভরে সাথে সাথে ফ্রিজে রাখা ফর্মুলা দুধ খাওয়াতে হবে। তবে, ফ্রিজের এমন জায়গায় রাখবেন, যাতে করে ফর্মুলা দুধটি বেশি পরিমাণে ঠাণ্ডা না হয়ে যায়।

মনে রাখবেন, মাইক্রোওয়েভে কখনোই ফর্মুলা দুধ গরম করতে যাবেন না। কারণ, মাইক্রোওয়েভে স্বাভাবিক পরিমাণের তুলনায় দুধ অধিক গরম হয়ে যেতে পারে, এবং বাচ্চার ত্বক যেহেতু সংবেদনশীল, সেহেতু বাচ্চার ত্বক পুরে যেতে পারে। তাই, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

Michael Rema বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.