![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লিখতে, পড়তে, গাইতে এবং আকতে খুব ভালবাসি। আমি একজন বিবাহিত পুরুষ এবং পরিবারের অভিভাবকও বটে।
ইসলামের বদনাম হয় একশ্রেণির মুসলিমদের আচরনের জন্য। আপনার আসে পাশে যত মুসলিম আছে তাদের মাঝে কিছু সংখ্যক এমনও আছে যাদের জিগ্যেস করুন তুমি কি শিয়া, সে বলবে না সুন্নি অথবা তুমি কি সুন্নি সে বলবে না শিয়া।
আল্লাহ এক তার কোন শরিক নাই -এইটা মুসলিমদের মুল শিক্ষা হলেও সেইশ্রেণির মুসলিমরা হাদিস হাদিস করতে করতে নবী মুহাম্মাদ সাঃ কে আল্লাহর উপর বেশী প্রাধান্য দিয়ে ফেলে।
আল্লাহ প্রদত্ত কিতাব পবিত্র কোরআন হলেও ৯৮% মুসলিমরা কোরআন পড়ে তোতা পাখির মত এবং অর্থ বুঝার চেষ্টাও করে না। আর যারা বুঝে তারা এর ব্যাখা বা তাফসির এমনভাবে করে এক্কেবারে মুল অর্থের বারোটা বাজিয়ে দেয়। আর এরাই কোরআন বাদ দিয়ে হাদিস অনুসরন করে। শিয়াদের হাদিস সুন্নিরা মানে না আর সুন্নিদের হাদিস শিয়ারা মানে না, যদিও উভয়েরই দাবী হাদিস হল রাসুলের কথা, কাজ, আচরন।
ইসলামের প্রাথমিক যুগের ইতিহাস, মুসলিম স্ম্রাজ্যের বিস্তার এইসব কমবেশি সবাই জানেন। ইতিহাস সাক্ষী দেয় একসময় মুসলমানরা অর্ধেক পৃথিবী (Half of the known world) শাসন করেছে, এবং জ্ঞান বিজ্ঞান, ন্যায় বিচারে সবার জন্য একটা রোল মডেল ছিল। ঐ সময়ে তারা সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছিল, বাক স্বাধীনতা, মত প্রকাশের সবার সমঅধিকার, অন্য ধর্ম, মতের প্রতি শ্রদ্ধা সবই ছিল, যেখানে ইউরোপ সহ অন্য দেশ গুলি তখন কুসংস্কারে নিমজ্জিত ছিল। মানুষ মুসলমানদের কাছে জ্ঞান বিজ্ঞান শিখতে আসত, আজকে যেমন মুসলমানরা অন্যদের কাছে শিখতে যায়। এই ইহুদীদের স্বর্ণযুগ ছিল মুসলমানদেরই শাসনামলে। স্পেনে মুসলিম শাসনকালে ইহুদীরা সবচেয়ে ভাল ছিল-এটাও ঐতিহাসিক সত্য। তারপর হটাত করে সব কিছু বদলে যেতে লাগল। মুসলিমরা আস্তে আস্তে অন্য মত, ধর্মের প্রতি অসহনীয় হয়ে উঠল এবং নিজেরাই উগ্রতা এবং কুসংস্কারের মধ্যে ডুবে যেতে লাগল।
এর ফলে আস্তে আস্তে মুসলমানরা তাদের গৌরব হারাতে লাগল, সেই সাথে সম্রাজ্যও। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর অটোমান সম্রাজ্যের পতন, ১৯৪৮ সালে প্যালেস্টাইন দখল, ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধে পরাজিত এই সবই মুসলিম জাতির নিকট অতীতের পরাজয়ের ইতিহাস। এর সাথে আছে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ গুলির চরম খারাপ অবস্থা। সবখানেই জ্বালাও পোড়াও চলছে। আমি আমার এই লেখায় মুসলিম জাতির পরাজয়ের সম্ভব্য কারন কি সে বিষয় খুজার চেষ্টা করব।
মুসলমানরা যখন পরাজিত, তখন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মুসলিম, বিভিন্ন গোষ্ঠী, বিভিন্ন মুসলিম দেশ এর সুনির্দিষ্ট কারন অনুসন্ধান করেছে এবং এর থেকে উত্তরণের পথও খুজেছে। অনেকেই মুসলিম জাতিকে তার আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেবার চিন্তা করেছে। তারা বুঝতে পেরেছে, কোথাও অবশ্যই ভুল হয়েছে, এবং সে ভুল খুজে, তা শুধরিয়ে বা শুরু থেকে চেষ্টা করে আবার আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়া যায় কিনা সেই ব্যপারেও চিন্তা করেছে এবং চেস্টাও করেছে। এই জন্য তারা আগের মত করে ইসলামিক স্টেট সৃস্টি করে ইসলামিক গভর্নমেন্টের মাধ্যমে দেশ পরিচালিত করার চেষ্টা পর্যন্ত করেছে, কিন্তু সেই চেষ্টা কোন ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারেনি। মুসলমানদের এই ধারাবাহিক পরাজয় এবং বিভিন্ন মুসলিম দেশের এবং মুসলমানদের বর্তমান অবস্থান দেখে অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে মুসলমানরা যাকে স্রস্টা বলে মানে, সেই “আল্লাহ” মুসলমানদের পরিত্যাগ করেছে। তাই যদি হয় তবে প্রশ্ন হচ্ছে কেন? আল্লাহ তালা পবিত্র কুরআনের ১৩ নম্বর সুরার ২৫ নম্বর আয়াতে বলেছেন-এবং যাহারা আল্লাহর (সঙ্গে কৃত) প্রতিজ্ঞাকে উহা সুদৃঢ় করিবার পর ভঙ্গ করে এবং যে সম্বন্ধকে সংযুক্ত রাখিবার জন্য আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন উহাকে ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে, ইহারাই ঐ সকল লোক যাহাদের জন্য (আল্লাহর) অভিসম্পাত এবং তাহাদের জন্য এক নিকৃষ্ট বাসস্থান রহিয়াছে। “As for those who break their pledge with God after having made its covenant, and they withhold what God has ordered to be delivered, and who cause corruption on the earth; upon those is a curse and they will have a miserable abode.” (Qur’an 13:25)
তবে কি মুসলমানরা ইহুদীদের মত তাদের সৃষ্টিকর্তার সাথে করা চুক্তি(Covenant ) ভঙ্গ করেছে এবং সেই ইহুদীদের মত শাস্তি ভোগ করছে?
কোরআনের এই ১৩:২৫ আয়াত আবার পড়ুন এবং দরকার হলে বার বার পড়ুন এবং মুসলিমদের অবস্থা সম্পর্কে মেলানোর চেষ্টা করুন। The curse of God is upon us
(কোরআনে আল্লাহ এই covenant এর কথা অনেক জায়গায় মুসলমান এবং ইহুদীদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। এই covenant এর কথা মোল্লাদের কে আমি কখনো তেমনভাবে বলতে শুনিনি। মুসলমানদের জন্য এই covenant খুবই গুরুত্বপুর্ন, কিন্তু এটা সবসময় আমরা ওভারলুক করে যাই। বাইবেলেও বিভিন্ন নবীর সাথে ঈশ্বরের এই covenant এর অনেক কথা বলা আছে, এবং কোরআনে তা স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাই হোক, এইটা এখানে আমার লেখার বিষয় না, তবে কেউ যদি এই বিষয়ে আগ্রহী হন তাদেরকে আমি ইহুদীদের ধর্মীয় ইতিহাস পড়ে দেখতে বলব, এটা করলে দেখতে পাবেন মুসলমানদের ধর্ম ইতিহাস আর ইহুদীদের ধর্ম বিকৃতির ইতিহাস প্রায় একই রকম)।
এখন,আমার প্রশ্ন হচ্ছে সেই শ্রেনীর মুসলমান কারা যাদের জন্য ইসলামের এত দুর্দশা?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২১
দুর্লভ মশিউর বলেছেন: সুন্দর
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
রবিন.হুড বলেছেন: আসুন সবাই কোরআন পড়ি এবং কোরআনের আলোকে জীবন গড়ি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমরা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছি, আমরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করছি, আমরা নিজেরাই নিজেদের নিয়ে বদনামে লিপ্ত হচ্ছি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: একদম ঠিক এবং চমৎকার মন্তব্য। এই বিসৃংখলাটা কখন ঘটে জানেন? যখন শ্রেনী কক্ষে শিক্ষক থাকেনা আর যখনই ক্লাসে স্যার প্রবেশ করলো তো সব চুপ। অর্থাৎ একজন ছাত্রের পথপ্রদর্শক হলেন শিক্ষক। আর এই পথপ্রদর্শক বিহীন শ্রেনী কক্ষের মতই বর্তমান মুসলিম দুনিয়ায় মুসলমানরাও বিভেদ আর বিসৃংখলায় নিমজ্জিত। মহান আল্লাহ তো আমাদের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা ও রিজিক দাতা এবং অবিভাবকও তবে দরকার যুগের একজন পথপ্রদর্শক বা বিশ্ব ইমাম যা বর্তমান মুসলিম দুনিয়ায় মুসলমানদের নেই। আর নেই বলেই এতো কিছু। প্রিয় শাওন ভাই, আপনি কি আমার মন্তব্যটুকু বুঝতে পেরেছেন?
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: একদম শেষ প্রশ্নের উত্তরটা নিজেকে দিয়ে খোঁজার চেষ্টা করুন। আপনি নিজেই পড়ে আছেন জয় পরাজয়, জ্ঞান বিজ্ঞান, অর্থনৈতিক অবস্থান নিয়ে। কিন্তু এগুলির সাথে ইসলামের ঠিক সরাসরি সম্পর্ক করাটা বোকামী। আপনি ইসলামের মূলের উপরে থাকলে আল্লাহ আপনাকে বিজয় দিবেন। এখন এই বিজয় কেমন বিজয় সেটাও আপনাকে বুঝতে হবে। এই বিজয় যুদ্ধে জয় পরাজয় নয়, সম্পূর্ণ অন্য কিছু।
ইয়েমেনে আল্লাহকে মেনে নেওয়ার ফলে পুরা একটি গ্রামের সবাইকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো। এটি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগের কথা। এ বিষয়ে আল্লাহ কুরআনে যে বর্ণনা এনেছেন, তার শেষে তিনি এই সকলের মরে যাওয়াকে মহা সফলতা বলেছেন। কেন? সবাইতো মারা গেলো, তাহলে সেটা সফলতা হলো কোথায়? সফলতা হচ্ছে জান্নাত লাভে। অর্ধ দুনিয়া কেন দুনিয়ার সাথে দুই-চারটা গ্রহে রাজত্ব করলেও সেটা সফলতা নাও হতে পারে।
আপনার লেখার প্রথম অংশে হাদিসের বিষয়ে বেশ বিরাগ দেখলাম। হাদিস মানতে গিয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর থেকে বড় কিছু বা প্রাধান্য দিয়ে দেওয়া হয় না। কিছু স্টুপিড এমন করতে পারে, তবে তারা মূল হাদিস পড়ে না কখনও! যারা হাদিসের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার চেষ্টা করে, তারা কুরআনকে কোন অংশে কম দাম দেয় না।
ইসলামী নিয়মকানুনের জন্য কুরআন এবং হাদিসকে সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আর অন্য সকল ক্ষেত্রে কুরআনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
আল্লাহ কুরআনে বার বার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মেনে চলার বিষয়ে বলেছেন। উনাকে মানতে গেলে হাদিস অনুযায়ী চলা লাগবেই। আর যদি শুধুমাত্র কুরআন অনুযায়ী চলার কথাই হতো, তাহলে ২৩ বছর ধরে কুরআন নাজিলের কোন দরকার ছিলো না।
যাই হোক, মুসলিমদের বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনার জন্য আসলে এতটুকু পোষ্ট যথেষ্ট নয়। আবার তাদের বর্তমান আর্থ-সামাজিক অবস্থার কথা নিয়ে চিন্তিত হওয়াও যথাযথ নয়। ঈমান ও আমল এর বিষয় চিন্তিত হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: ভালোই লিখেছেন তবে সেটা আপনার অভিমত, আপনার ব্যাখ্যা অথবা প্রদর্শন যাই বলি তবে তা যথার্থ নয় এবং আমিও কিন্তু নই। আচ্ছা আরেকটা বিষয় জানার ছিল- আপনি লিখেছেন "ইসলামী নিয়মকানুনের জন্য কুরআন এবং হাদিসকে সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে" এখনে কে সমমর্যাদা দিল? একটু বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ?
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: জি ভাইয়া আপনার উওর আমার কাছে ক্লিয়ার।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
মওদুদ মান্নান বলেছেন: আমাদের পরস্পর বিচ্ছিন্ন হওয়া থেকে রুখতে হবে আগে। মানে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: এই ঐক্যটাই আমাদের প্রয়োজন তবে তার জন্য দরকার হবে একজন ঐশী নেতা, ইমাম বা পথপ্রদর্শক যিনি একক ভাবে বিশ্ব মুসলিম পরিচালনা করবেন। যার ঐশী ছায়াতলে আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামকে সারা পৃথিবীর বুকে বিজয় এনে দিব।
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসলামী দল তো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেও পরাজিত হয়েছে, সেটা আপনি জানেন কিনা? ১৯৭১ সালে, পুর্ব পাকিস্তানের ইসলামী দল জামাত, ধর্ম নিরপেক্ষ দল আওয়ামী লীগের অস্হায়ী সরকারের বিপক্ষে যুদ্ধ করে পরাজিত হয়েছে; ইহার ব্যাখা করেন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪১
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: উদ্দেশ্য প্রনোদিত বা উস্কানিমূলক অথবা সরকার বা রাষ্ট্রের বিরোদ্ধে যায় এমন মন্তব্য করা থেকে সম্পুর্নভাবে বিরত থাকার অনুরোধ করছি। দয়াকরে এসব লিখবেন না।
৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আচ্ছা আরেকটা বিষয় জানার ছিল- আপনি লিখেছেন "ইসলামী নিয়মকানুনের জন্য কুরআন এবং হাদিসকে সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে" এখনে কে সমমর্যাদা দিল? একটু বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ?
আল্লাহঃ কুরআনে বারংবার রাসুলের আনুগ্যতের কথা বলা আছে। আর আপনি হয়ত জানেন যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কথা ও কাজের মাধ্যমেই মানুষকে বিভিন্ন নির্দেশাবলী দিয়েছেন, যাকে পরবর্তিতে হাদিস আকারে লেখা হয়েছে।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামঃ ইসলামী নিয়মের বিষয়ে কুরআনের সাথে সাথে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, এবং মুসলিমেরা সেগুলিই ফলো করে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৮
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: সমমর্যাদা সম্পূর্ণই ভিন্ন একটা শব্দ যা আপনার উত্তরের সাথে ক্ষুদ্রতম কোন সম্পর্ক নেই। এটা আবেগের বিষয় নয় এটা মানদণ্ডের বিষয়। মহামান্বিত কুরআন কখনোই হাদিসের সমমানের নয় যে একই মর্যাদায় ভূষিত হবে। কুরআনে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে অনুসরণ করার কথা বার বার বলা আছে that means তাকে(সাঃ)কে আমাদের অনুসরণ করতেই হবে এটা বাধ্যতামূলক। তার মানে এই নয় যে সমমর্যাদা! সুতরাং এটি আপনার ভূল। প্রিয় ভাই, আশাকরি বুঝতে পেরেছেন!
১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
৫নং মন্তব্যে, ব্লগার ঋণাত্মক শূণ্য ইয়েমেনের কোন গ্রামের ( রসুলেরও আগে ) হত্যাকানডের কথা বলে, উহাকে "আল্লাহের সফলতা" বলে উল্লেখা করেছেন। আপনি কি ইহাকে "হত্যাকান্ড মনে করেন, নাকি আল্লাহের সফলতা" হিসেবে দেখেন?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: বদরের যুদ্ধের ইতিহাস পরেছেন কখনো? ৭১ যুদ্ধের ইতিহাস জানেন? সব মৃত্যু হত্যাকাণ্ড বলে বিবেচিত হয়না। সেটা আত্নত্যাগ, শহীদ হওয়া এবং তাদের বদৌলতে বয়ে এনেছে সফলতা, বিজয়।
১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: আধুনিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিটা ধর্মের রিফর্ম দরকার ।নতুন হুজুরের আগমন।মনে হয় ওহাবী।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩০
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের ২য় এবং ৩য় লাইনের বাক্য আমাকে বিস্মিত করেছে। জানতে পারি আপনার কাছে কেন এমনটা মনে হলো?
১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বদরের যুদ্ধের ইতিহাস পরেছেন কখনো? ৭১ যুদ্ধের ইতিহাস জানেন? সব মৃত্যু হত্যাকাণ্ড বলে বিবেচিত হয়না। সেটা আত্নত্যাগ, শহীদ হওয়া এবং তাদের বদৌলতে বয়ে এনেছে সফলতা, বিজয়।
-১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাহিনী হত্যাকান্ড চালায়েছিলো; আমাদের মানুষ প্রান হরায়েছেন, ইহাতে লাখ লাখ পরিবার ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, কোন মানুষ শহীদ হওয়ার জন্য স্বাধীনতা চাননি, মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচার জন্য স্বাধীনতা চেয়েছিলেন; আপনার ব্যাখা সঠিক নেহ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৭
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: এটা একান্তই আপনার দৃষ্টিভঙ্গি। তবে আমি বলব, তর্কের যোগ্যতার পাশাপাশি সহজভাবে অনুধাবন করার ক্ষমতাও এক বিশেষ মানবীয় গুন। ধন্যবাদ!
১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ইয়েমেনে আল্লাহকে মেনে নেওয়ার ফলে পুরা একটি গ্রামের সবাইকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো। এটি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগের কথা। এ বিষয়ে আল্লাহ কুরআনে যে বর্ণনা এনেছেন, তার শেষে তিনি এই সকলের মরে যাওয়াকে মহা সফলতা বলেছেন। কেন? সবাইতো মারা গেলো, তাহলে সেটা সফলতা হলো কোথায়? সফলতা হচ্ছে জান্নাত লাভে। অর্ধ দুনিয়া কেন দুনিয়ার সাথে দুই-চারটা গ্রহে রাজত্ব করলেও সেটা সফলতা নাও হতে পারে।
কোরাণের সংশ্লিষ্ট আয়াতের রেফারেন্সটা যদি দেন তবে আমার উপকার হয় !
১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০২
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামের প্রথম যোগের ইতিহাস কোন ইতিহাসই না ।এগুলি মুসলমানদের দাবী।ইতিহাস হতে কিছু প্রমান লাগে।কোনটারই কোন প্রমান নাই।মোয়াবিয়ার পর থেকে প্রমান আছে।
ঐতিহাসিক প্রমান হলো স্থাপনা বা মুদ্রা।নবী বা চার খলিফার তার কোনটাই নাই।আছে কেবল হাদিস।যা আব্বাসীয় খিলাফতের সময় লেখ।
আমার পর্যবেক্ষন ভুলও হতে পারে।আপনিই বলুন আপনি কোন ঘরানার মুসলিম।শিয়া না সুন্নি।সুন্নি হলে কোন মাজহাবের।চার ইমামের কার অনুসারী।পরে ওহাবী না সালাফি।বাংলাদেশি হলে চরমুনাই নাকি আটরশি।আরো বহু দল আছে কোন দলের অনুসারী।
১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সারা বাংলাদেশ খুঁজে একজন খাটি ধার্মিক পাবেন না। হোক সে মসজিদের ইমাম।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১০
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: প্রিয় লেখক ভাই, এভাবে বলাটা বোধহয় ঠিক হবে না। কেননা খোদার সাথে কার সম্পর্কে খুব ভাল বা খারাপ এটা আপনার জানার কথা নয়।
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ইসলামের প্রথম যোগের ইতিহাস কোন ইতিহাসই না ।এগুলি মুসলমানদের দাবী।ইতিহাস হতে কিছু প্রমান লাগে।কোনটারই কোন প্রমান নাই।মোয়াবিয়ার পর থেকে প্রমান আছে।
ঐতিহাসিক প্রমান হলো স্থাপনা বা মুদ্রা।নবী বা চার খলিফার তার কোনটাই নাই।আছে কেবল হাদিস।যা আব্বাসীয় খিলাফতের সময় লেখ।
এইতো বললেন একটা ভ্রান্ত কথা !
ইতিহাসের প্রমাণ ছাড়াও অনেক কিছু মান্য বলে গণ্য করা হয় । এমনকি সেসব ঠুনকো প্রমাণ থেকেও স্বীকৃত । সেখানে নবীর সময়কার অনেক নিদর্শন আছে । আর ইতিহাসের প্রমাণ হলো স্থাপনা ও মুদ্রা এটা তো পুরোপুরি সঠিক না এগুলো থেকে সব প্রমাণিত হয় না । সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো সাহিত্য( আবার গল্প উপন্যাস ভেবে বসবেন না যেন) ! যেটা ইসলামের নবীর যুগে ছিল এবং তা পরবর্তীতেও বহমান ছিল । তাছাড়া চার খলিফার সময়কার মুদ্রা নেই আপনাকে এই ফাও কথাও বা কে বলল ? যেখানে নবী সাঃ এর সিলমোহর পাওয়া যায় যেখানে ওমর রাঃ এর মুদ্রা পাওয়া যায় সেখানে আপনি কিসের ভিত্তিতে এসব বলেন বুঝেই পাই না !
১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: সমমর্যাদা সম্পূর্ণই ভিন্ন একটা শব্দ যা আপনার উত্তরের সাথে ক্ষুদ্রতম কোন সম্পর্ক নেই। এটা আবেগের বিষয় নয় এটা মানদণ্ডের বিষয়। মহামান্বিত কুরআন কখনোই হাদিসের সমমানের নয় যে একই মর্যাদায় ভূষিত হবে। কুরআনে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে অনুসরণ করার কথা বার বার বলা আছে that means তাকে(সাঃ)কে আমাদের অনুসরণ করতেই হবে এটা বাধ্যতামূলক। তার মানে এই নয় যে সমমর্যাদা! সুতরাং এটি আপনার ভূল। প্রিয় ভাই, আশাকরি বুঝতে পেরেছেন!
দেখুন, আপনি হাদিস না মানতে চাইলে না মানবেন; কিন্তু মনগড়া কথা বলবেন না, এবং না পড়ে উত্তর করবেন না, প্লিজ।
আমি কোথাও বলি নি কুরআন ও হাদিসকে সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আমি বলেছি ইসলামী নিয়মকানুনের জন্য কুরআন এবং হাদিসকে সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আর অন্য সকল ক্ষেত্রে কুরআনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
সর্বক্ষেত্রে সমমর্যাদা ও বিশেষ একটি ক্ষেত্রে সমমর্যাদা সম্পূর্ণ ভিন্ন দুইটি কথা। ইসলামী আইনকানুন শুধু কুরআন বা শুধু হাদিস নয়, বরং দুই জায়গা থেকেই একই সাথে নিতে হবে। আগে পিছে করার কোন সুযোগ নেই।
১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বনি ইসরাইলের মধ্যে ইমানদার মানুষ ছিল আবার কাফের মুশরিক ছিল। মুসার (আ) সাহাবীরা কাফের ছিলেন না বরং ঈমানদার ছিলেন। তারাও বনি ইসরাইল ছিলেন। যে সব বনি ইসরাইল মুসার (আ) অবাধ্যতা করেছে এরা পরবর্তীতে কাফের, মুশরেক এবং ইহুদি হয়ে গেছে। আল্লাহর ক্রোধ বনি ইসরাইলের এই অবাধ্য লোকদের উপরে। ঈমানদার বনি ইসরাইলের উপর না। হজরত ইসরাইলের (আ) ( যার আরেক নাম হজরত ইয়াকুব আঃ) বংশধরদেরকে বনি ইসরাইল বলা হয়। বনি ইসরাইল মানেই ইহুদি না। ঈমানদার বনি ইসরাইলও ছিল। বনি ইসরাইলের জন্য বহু নবী প্রেরণ করা হয়েছিল।
আপনি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে বলেছেন যে আল্লাহর লানত মুসলিম জাতির উপরে পড়েছে হয়তো। কিন্তু আল্লাহর লানত কখনও মুসলিম জাতির উপর পড়বে না। তৎকালীন ইহুদীদের (তৎকালীন বিপথগামী বনি ইসরাইল ) সাথে মুসলমানদের মিলালে চলবে না। ইহুদি জাতি ছিল বেঈমান জাতি। কিন্তু মুসলিম জাতির সদস্য হতে হলে তাকে ঈমানদার হতে হবে। ইহুদি, খৃস্টানদের ধর্মগ্রন্থ বিক্রিত হয়ে গেছে। এগুলিকে তাওরাত, ইঞ্জিল বা জবুর কিতাব ভাবলে চলবে না। মূল তাওরাত, ইঞ্জিল এবং জবুর কিতাব বিলুপ্ত হয়ে গেছে। যার কারণে আল্লাহর শেষ টেস্টামেন্ট কোরআন নাজিল হয়েছে। বাকিগুলি বিকৃতির কারণে বাতিল হয়ে গেছে। ওগুলির রেফারেন্সের কোন মূল্য নেই।
আল্লাহর লানত মুসলিম জাতির উপর কখনও পড়বে না কারণ আল্লাহ তাআলা এই মুসলমানদেরকে শ্রেষ্ঠ উম্মত ঘোষণা দিয়েছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে যত জাতির আবির্ভাব হয়েছে, তন্মধ্যে উম্মতে মুহাম্মদীই শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী। আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত। তোমাদের আবির্ভাব হয়েছে মানবজাতির জন্য।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পালনকর্তা বলেছেন, হে মুহাম্মদ, কোনো বিষয়ে আমার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তা আর বাতিল হয় না। আপনার উম্মতের ব্যাপারে আমি এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে তাদের আমি দুর্ভিক্ষ দিয়ে ধ্বংস করব না এবং তাদের দুনিয়া থেকে ধ্বংস করে দেয় এমন কোনো বহিরাগত শত্রু চাপিয়ে দেব না।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৮৮৯)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘পৃথিবীতে তোমরা আল্লাহর সাক্ষী।’ (মুসলিম, হাদিস : ৯৪৯)
রাসুল (সা) সর্বশ্রেষ্ঠ এবং শেষ নবী তাই তার উম্মতের (মুসলিম জাতির) উপর আল্লাহর অভিশাপ পড়ার কোন প্রশ্নই আসে না। এটা রসূলের (সা) মর্যাদার পরিপন্থি। মুসলমানরা তাদের ব্যক্তিগত পাপের জন্য শাস্তি পাবে কিন্তু পুরো মুসলিম জাতি কখনই আল্লাহর ক্রোধের শিকার হবে না।
আপনি যে আয়াতের উল্লেখ করেছেন এটা ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সমগ্র মুসলমান জাতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না।
মুসলমানদের দুর্দশা চলছে এটা ঠিক। অনেক মুসলমান এটার জন্য দায়ী। কিন্তু পুরো মুসলিম জাতির উপর আল্লাহ কখনও নাখোশ হবেন না।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৫
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: বর্তমান ইসলামিক সমাজে মুসলমানগন দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে ৭৩ টা ভাগ হয়ে গেছে। তো সেই ৭৩ এর কোন এক দল যে-কিনা আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ করবে ধর্মীয় সমাজে বিসৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে কেবল তারাই আল্লাহর অভিসম্পাতের সম্মূখিন হবে। এখানে গোটা মুসলিম দুনিয়াকে বলা বা ইঙ্গিত করা হয়নি।
১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: পাওয়া যায় বললে কিছুই প্রমান হয় না।একটা ছবি দেন।মুয়াবিয়ীর মুদ্রা লিখে সার্স দেন ছবি পাওয়া যাবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫১
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: প্রিয় কামাল ভাই, আপনি যার মন্তব্যের প্রত্যত্তুরে লিখেছেন তার নাম অথবা মন্তব্য-নাম্বার আগে লিখে ম্যানসন করে তারপর আপনার মুল্যবান মন্তব্য লিখুন। ধন্যবাদ!
২০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি এক জায়গায় লিখেছেন যে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আল্লাহ মুসলমানদের পরিত্যাগ করেছে। আপনার এই কথাটা এবং আরেক জায়গায় বলেছেন ইংরেজিতে যে আল্লাহর লানত আমাদের উপর এসেছে। এই কথা দুটির দ্বারা মনে হচ্ছে আপনি সমগ্র মুসলিম জাতির কথা বলছেন। আল্লাহর সময় মত মুসলিম জাতিকে জয়ী করবেন।
২১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৩০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: লেখা এবং মন্তব্য সব পড়লাম। ভালো লিখেছেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৭
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!
২২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রিয় লেখক ভাই, এভাবে বলাটা বোধহয় ঠিক হবে না। কেননা খোদার সাথে কার সম্পর্কে খুব ভাল বা খারাপ এটা আপনার জানার কথা নয়।
আমিয এরকম দেখেছি, সেরকম বলেছি।
২৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পাওয়া যায় বললে কিছুই প্রমান হয় না।একটা ছবি দেন।মুয়াবিয়ীর মুদ্রা লিখে সার্স দেন ছবি পাওয়া যাবে।
পাওয়া যায় বললেই যদি প্রমাণিত না হয় তবে তো সিন্দূ সভ্যতা থেকে অন্য সব সভ্যতা মিথ্যা হয়ে যায় । তাই না ? কারণ সেখানেও তো পাওয়া যাচ্ছে বলেই প্রমাণিত করছে , এই যেমন সামান্য করোটির ওপরের অংশ পেয়ে হোমো ইরেক্টাসের প্রমাণ দাখিল করা হয় !
আপনি যে এতটাই অবুঝ সেটা আমি আগে জানতাম না । মুয়াবিয়ারটা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় বলে এটা সত্য আর অন্য সময়কার মুদ্রা মিউজিয়ামে আছে কিন্তু ইন্টারনেটে নেই বলে সত্য নয় এমন আজগুবি ও মূর্খের মত কথা আপনার থেকেই প্রথম শুনলাম । আচ্ছা বুঝে কথা বলেন নাকি ফালতুভাবে নিজে যে গর্দভ তা প্রমাণ করেন !!
২৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: @নি নি,কোন মিউজিয়ামে আছে।তথ্য দেন খুঁজে দেখি।সিন্দু সভ্যতার তো নগরটাই পাওয়া গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন।