![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লিখতে, পড়তে, গাইতে এবং আকতে খুব ভালবাসি। আমি একজন বিবাহিত পুরুষ এবং পরিবারের অভিভাবকও বটে।
প্রিয় পাঠক, এর মুল কারণ হচ্ছে, যে জীবনব্যবস্থাকে আল্লাহ পাঠিয়েছেন সমগ্র মানবজাতির জীবনে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য, সেই জীবনব্যবস্থাকেই ছেলের হাতের মোয়া বানিয়ে এক শ্রেনীর ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লারা নানান কায়দায় ধর্মের দোহাই দিয়ে মসজিদের মিম্বারে দাড়িয়ে অথবা কোন ওয়াজ-মাহফিলের স্টেজে ঘটা করে মনগড়া বানোয়াট ভিত্তিহীন কথা বলে সাধারণ মুসলিম জনতাকে শুভংকরের ফাকি দিয়ে, ঈমানের ধোকা দিয়ে ভিন্ন সম্প্রদায়ের বিরোদ্ধে হিংসাত্মক করে তোলে। এতে সাধারণ মুসলিম জনতা সমভিব্যাহারে জিহাদির জ্বালাময়ী চেহারা ধারন করে উচ্চকন্ঠে আল্লাহু আকবার, আলহামদুলিল্লাহ, আমীন আর সোহবানআল্লাহ বলে ঝড় তুলে ফেলে। কিন্তু এদের মধ্য কেউ-ই একবারের জন্যেও মোল্লাদের কথার সত্য মিথ্যা যাচাই করে দেখলোনা। আর এভাবেই এদেশে হাজার হাজার ভুলে ভরা ফেৎনার স্থান পায় বলেই মুসলিম-মুসলিমে ঘটে রক্তপাত আর দলাদলি।
সেই মোল্লাদের নেতৃত্বে তারা ভাংচুর করে দেশের জাতীয় সম্পদ, রাষ্ট্রের বিরোদ্ধে তারা বিপরীত অবস্থান তৈরী করে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে অচল করে দিয়ে লাখো মানুষকে অসহায়ের কারা-জালে বন্দি করে রাখে। যার ফলে রাস্তায়-ই মারা যায় কত মা, কত সন্তান, কত বাবা কেবল সময় মত হসপিটালে পৌছতে না পারার কারনে। তারা দলে-মতে বিভক্ত হয়ে অন্যের মসজিদ থেকে লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহ লিখা তুলে ফেলতেও দিধাবোধ করে না। তারা মসজিদে নামযরত মুসুল্লিদের উপর মরনাত্নক বম্বিং করে। তারা জ্বালিয়ে পুরিয়ে ছাই করে দেয় সরকারের ব্যবস্থাপনার অধীনে থাকা সাধারণ নিরিহ মানুষের সম্পত্তির গোটা নথীপত্র।
সুতরাং, ঈমানের ধোকা দানকারী ধর্মব্যবসায়ী এবং নায়েবে রসুল দাবিদার মোল্লাদের আচরণ ও কর্মের সঙ্গে উম্মতে মোহাম্মদীর দূরতম কোনো সম্পর্ক নেই। ভাই, এরা হলো যাত্রাদলের কাঠের বন্দুক। দেখতে আসল বন্দুকের মতোই কিন্তু গুলি ছোড়া যায় না। যাত্রাদলের রাজা-রানীরাও রাজকীয় পোশাক পরে ভাবসাব দেখায়, তর্জন গর্জন, লড়াই করে ঠিকই কিন্তু তাদের নজর থাকে দর্শকের পকেটে, তেমনি আজকের নায়েবে রসুলরাও আরবী লেবাস-সুরত ধারণ করে সম্মান কুড়ায় কিন্তু তাদের নজর ঐ মুসল্লীদের পকেটে। তাদের এই ধ্বংসাত্মক কাজের কারণে পুরো মানবজাতি অন্যায় অশান্তিতে নিমজ্জিত হয়ে আছে। সমাধানের পথ যে সত্য জীবনব্যবস্থা তাকে ভাঙ্গিয়ে সম্মান আর অর্থ উপার্জন যারা করছেন তারা যে আসমানের নিচে সবচেয়ে নীচ, নিকৃষ্ট প্রজাতি তাতে কোনোই সন্দেহ নেই।
____________চৌধুরী আসিফ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: প্রিয় নতুন, আমি ধর্মীয় সেই শ্রেনীর মোল্লাদের কথা উল্লেখ করেছি যারা আকাশের নিচের সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: ঠিক কি না ??!!!
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
কোনো রকম মন্তব্য করলাম না।
ভালো থাকুন।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রিয় নতুন, আমি ধর্মীয় সেই শ্রেনীর মোল্লাদের কথা উল্লেখ করেছি যারা আকাশের নিচের সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব।
বর্তমানে ধান্ধাবাজী ছাড়া সহী ধার্মিক খুজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই জিঙ্গাসা করছিলাম সহী ধর্মের পথে আছে এমন কারুর কথা যদি বলতেন।
এরা খারাপ সেটা সবাই জানে, কিন্তু আসলে ভালো কে আছে তার নাম বলতে তো কোন সমস্যা নাই, আরো জনগন চিনতে পারবে এবং ভালোর প্রচার বাড়বে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আপনি সন্ধান করেন কারা এসব থেকে বিরত কারা শান্তিপূর্ণ ভাবে ইসলামকে হৃদয়ে লানন করছেন, কারা কুরআন এবং হাদিসকে বুকে ধারণ করে মুহাম্মদ মুস্তফা সাঃ এর আদর্শ নিজ চরিত্রে প্রোথিত করে জীবন যাপন করছে। তাদের খুজেন, ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন এবং আমি বিশ্বাস রাখি মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে সাহায্য করবেন।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি সন্ধান করেন কারা এসব থেকে বিরত কারা শান্তিপূর্ণ ভাবে ইসলামকে হৃদয়ে লানন করছেন, কারা কুরআন এবং হাদিসকে বুকে ধারণ করে মুহাম্মদ মুস্তফা সাঃ এর আদর্শ নিজ চরিত্রে প্রোথিত করে জীবন যাপন করছে। তাদের খুজেন, ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন এবং আমি বিশ্বাস রাখি মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে সাহায্য করবেন।
আপনি যেহেতু জানেন তাই আপনি তাদের কথা কেন বলছেন না। এটা তো সবার ভালোর জন্যই তাই না?
সবাই খালি বলে এরা ভালো না ওরা ভালো না. কিন্তু আমি যখন জিঙ্গাসা করি সহী ইসলাম কোনটা সেই উত্তর পাইনা।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহর বলা কথাই তারা বলছেন।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি যতটকু বুঝি তা হচ্ছে, আলেমরাই ইসলাম টিকিয়ে রেখেছে আবার তাদেরকেই নিকৃষ্টতম জীব বলা হচ্ছে, কি ভয়ঙ্কর কথা। আমি বিষয়টা ঠিক বুঝলাম না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৩
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আমার আর্টিকেল টা আবার পড়েন
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হুমম, মোল্লাদের মধ্যে বিভক্তির শেষ নেই এবং মাঝে মাঝে এরা দাঙ্গা হাঙ্গামাও করে, আর ধর্মকে ব্যবহার করেই তো তাদের জিবিকা চলে তাই ধর্ম ব্যবসাটা তাদের করতেই হবে, তাদেরও তো পরিবার পরিজন আছে। যাকগে, এগুলা খুবই কমন বিষয় আমাদের সমাজে। কিন্তু তাই বলে তাদের নিকৃষ্টতম জীব বলাটা কতটা সমীচীন হলো বিষয়টা ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো। হাজার হলেও আপনি তাদের পিছনেই নামাজ পড়েন, তাদের কাছ থেকেই ধর্ম শিক্ষার প্রাথমিক পাঠগুলো পেয়েছেন সে দিক দিয়ে তারা আপনার শিক্ষকও বটে।
ধন্যবাদ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৭
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: যে শিক্ষক বলাৎকারও করে তাকে আপনি কি বলে সম্মোধন করবেন?
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: আলেমদের বলেছেন এটা কোন আয়াতের অনুবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
নতুন বলেছেন: বিশ্বের কোন সমাজ আপনার মতে সহী ইসলামের পথে আছে?