![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লিখতে, পড়তে, গাইতে এবং আকতে খুব ভালবাসি। আমি একজন বিবাহিত পুরুষ এবং পরিবারের অভিভাবকও বটে।
শিয়ারা আজানের মধ্যে হযরত আলীর নাম ব্যবহার করে এবং আকিদাগত পার্থক্যে তারা প্রত্যেহ তিন ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, তাদের হাদিস গ্রন্থও যথেষ্ট ভিন্ন অথচ নিজেদের মুসলিম বলে পরিচয় দিয়ে সারা পৃথিবীর সামনে তারা মাথা উচু করে বুক ফুলিয়ে বিচরণ করে। বিশেষ করে ইরানের প্রায় ৯৯% মুসলিম হল শিয়া। তো বলুন তো, আপনি কখনো শুনেছেন কোন ইসলামিক দল এই শিয়াদেরকে কাফের, অ-মুসলিম বলে গালি দিতে? আপনি কখনো দেখেছেন তাদের ধর্মীয় অধিকার হননে কোন ইসলামিক দলকে উদ্ব্যত হতে? কি, দেখেছেন?
তবে কেন যুগ যুগ ধরে শুধু কাদিয়ানিদের সাথেই এমন আচরণ করা হয় ? আমার পরিভাষায় ধর্ম হলে একটা বিশ্বাস, এক ও অদ্বিতীয় পরম স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। আর এই বিশ্বাসের সাথে সরাসরি সম্পর্ক হল মানুষের হৃদয়ে, কারন বিশ্বাসটা হৃদয় থেকেই আসে। পৃথিবীতে প্রায় ১০,০০০ স্বতন্ত্র ধর্ম রয়েছে এবং ২০২২ সালের শুমারী অনুযায়ী পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা হল ৮০০ কোটি। এই ৮শত কোটি মানুষের মাঝে ১০ হাজার ধর্ম-ই মানব হৃদয়ে স্ব-স্ব ধর্মীয় স্রষ্টার প্রতি প্রেম ও বিশ্বাস এবং পবিত্র অন্তঃকরণের মাধ্যমে বেচে আছে। তো ইসলাম হল তারই মধ্যে একটি অন্যতম স্বতন্ত্র ধর্ম। ঐশী গ্রন্থ কুরআন এবং ইসলামের প্রবর্তক হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হতে প্রাপ্ত বানী সম্বলিত হাদিস গ্রন্থ হল মুসলমানদের ধর্মীয় মৌলিক বিষয়ের কেন্দ্র বস্তু। আবার এই গ্রন্থ দুই-কে কেন্দ্র করেই সৃষ্টি হয়েছে সর্বমোট ৭৩ টি দল। কাদিয়ানী তথা আহমদিয়া মুসলিম জামাত হল সেই ইসলামি ৭৩ দলের একটি। এই কাদিয়ানী মুসলিমরা ১৮৮৯ সাল থেকেই মির্জা গোলাম আহমদকে প্রতিস্রুত মসিহ ও ইমাম মাহদি, বিশ্বনবী (সাঃ) এর উম্মতি নবী এবং বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ শরিয়তবাহী নবী হিসেবে মান্য করে আসছে। যার ফলে তাদের নিয়ে বিপত্তির দানা বাধে বাকি ৭২ দলের মুসলিম সমাজে।
পরম স্রষ্টা আল্লাহ মানবজাতীর ইহলৌকিক এবং পারলৌকিক কল্যানের জন্য কি দিক নির্দেশনা দিয়েছেন তা জানতে হলে পড়তে হবে কুরআন এবং আল্লাহর নবী ও মানবজাতির পথপ্রদর্শক মুহাম্মদ (সাঃ) কিভাবে তা পালন করেছেন তা শিখতে হলে পড়তে হবে হাদিস। এই দুই গ্রন্থকে যথাযথ মান্য করার মাধ্যমেই ইসলাম ধর্ম পালিত হয়। পক্ষান্তরে পবিত্র এই দুই গ্রন্থ কে অমান্য করার কোন প্রকার সুযোগ ইসলাম ধর্মে দেয়া হয়নি। এখন কথা হল অত্যন্ত মার্জিত এবং শ্রেষ্ঠ জীবনাদর্শের সূচি পবিত্র কুরআন এবং হাদিস এর কোথাও-ই তো মানুষের নিজেস্ব বিশ্বাস(ধর্ম) জোরপূর্বক কেড়ে নিয়ে মন-মতো চাপিয়ে দেয়া অথবা হস্তক্ষেপ করা, কাফের বলে গালি দেয়া, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা, সরকারের নিরাপত্তে থাকা নিরিহ মানুষের সম্পত্তির নথিপত্র জ্বালিয়ে দেয়া, গবাদিপশু পুরিয়ে মারার মত নৃশংসতার পরামর্শ বা নির্দেশ কোন অবস্থাতেই মুসলমানদের দেয়া হইনি। বরং পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করা হয়েছে- "লা ইক্বরাহা ফিদ্দিন" অর্থাৎ ধর্মে কোন জোর জবরদস্তি নেই। ক্যানাডার পার্লামেন্টে সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বক্তব্য রাখেন মালালা৷ বক্তব্যে মালালা বলেন, ‘‘২০১৪ সালে পার্লামেন্ট হিলে যে হামলা চালিয়েছিল সে নিজেকে মুসলিম বলে দাবি করেছিল, কিন্তু তার সাথে আমার বিশ্বাস মেলে না৷ বিশ্বের দেড়শ কোটি মুসলিম, যারা শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে তাদের বিশ্বাসের সঙ্গেও ঐ ব্যক্তির বিশ্বাস মেলে না৷ কেননা ইসলাম ক্ষমা ও শান্তির প্রতীক৷ আমি একজন মুসলিম এবং আমি বিশ্বাস করি যদি তুমি ইসলামের নামে হাতে অস্ত্র তুলে নাও এবং অসহায়-নিষ্পাপ মানুষদের হত্যা করো তুমি কখনোই একজন মুসলমান হতে পারো না৷''
তাহলে কাদিয়ানী তথা আহমদিয়া মুসলমানদের বিপরীতে বিশ্ব-মুসলিম সমাজের আচরণ কতটা সঠিক ও ইসলাম সম্মত? এবং উপরোল্লিখিত আয়াতের আদেশ পালনকারী বা মান্যকারী কারা? একজন নিরপেক্ষ সাধারণ মুসলিম হিসেবে আমার এই প্রশ্নটা সকল ধর্মের সকল সু-শীল ও সাধারণ মানুষের তরে।
_______চৌধুরী আসিফ।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
বিটপি বলেছেন: শিয়ারা তিন ওয়াক্ত নামাজ পড়ে থাকে - এই তথ্য আপনি পেলেন কোথায়? আর আজানে একজন সাহাবীর নাম ব্যবহার করলেই কি তাকে কাফের বলতে হবে? কুরআনে কি বলা আছে আজান কিভাবে দিতে হবে? একটা ইন্সট্যান্স দেখান তো যে শিয়ারা কুরআনের কোন আদেশ অমান্য করেছে, বা তা অস্বীকার করে ভুল ব্যখ্যা দিচ্ছে?
খতমে নব্যুয়াত অস্বীকার করার মাধ্যমে কাদিয়ানীরা প্রকাশ্যে কুফুরী করছে। তাদের সমস্ত আকীদা ইসলামের আকীদার থেকে যোজন যোজন দূরে। শিয়াদের আকীদা সুন্নীদের আকিদা থেকে আলাদা হলেও তারা বিশ্ব মুসলিম ভ্রাতৃত্বে বিশ্বাসী। আর কাদিয়ানীরা? পশ্চিমারা যেমনভাবে আইসিস সৃষ্টির মাধ্যমে ইসলামের ভুল ব্র্যান্ডিং করার চেষ্টা করেছে, কাদিয়ানী হল তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের এরকমই এক অশুভ চেষ্টা। উপমহাদেশে কোথাও ভাত না পেয়ে তারা তাদের হেডকোয়ার্টার করেছে কোথায়? লন্ডনে। তাই তাদের অশুভ উদ্দেশ্য কারো অজানা নেই।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আপনার এই বক্তব্য কতটা সঠিক তা আমার জানা আবশ্যক। দয়াকরে তথ্য সুত্র দিবেন আপনার প্রতিটা লাইন আমি মিলিয়ে দেখব। আর তাদের সাথে যে আচরণ করা হয় সেটাকি আপনার বক্তব্যের বিষয় বস্তুর সাথে মিল রেখেই করে নাকি আরও অন্য কোন কারন রয়েছে?
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
কাঁউটাল বলেছেন: কম বয়সে নিয়মিত গাঁজা সেবনের পরিণতি ভালো নয়
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: একজন লেখন কখনোই এইরূপ অবাঞ্চিত মন্তব্য করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিনষ্ট করেন না। শুভকামনা রইল
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
নতুন বলেছেন: পশ্চিমারা যেমনভাবে আইসিস সৃষ্টির মাধ্যমে ইসলামের ভুল ব্র্যান্ডিং করার চেষ্টা করেছে, কাদিয়ানী হল তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের এরকমই এক অশুভ চেষ্টা।
মির্জা সাহেব লোভে পড়ে এই কাজ করেছিলেন । কিন্তু বর্তমানে যারা এই মতের অনুসারী তারা কেন নতুন করে অনুসরন করছে?
এই এই বিষয়টা বুঝার চেস্টা করলেই বোঝা যায়, মানুষ ছোট বেলা থেকে যা মেনে বড় হয় সেটার বাইরে চিন্তা করতে পারেনা। সেই আইডিয়া থেকে বের হতে পারেনা।
খুবই কম সংক্ষক মানুষই তার চারপাসের পরিবেশির বাইরে চিন্তা করে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আপনাদের এই যুক্তি কি তাদের কাফের বলার জন্য যথেষ্ট নাকি কাউকে কাফের বলতে গেলে ইসলামের পবিত্র দুই গ্রন্থের অনুমতি লাগে? কাদিয়ানী সম্পর্কে আপনার প্রদত্ত যুক্তি কতটা সঠিক?
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
বিটপি বলেছেন: @নতুন, আপনার ধারণা ঠিক নয়। এই জগতে সব কিছুই টিকে আছে ধন সম্পদের উপর। হিন্দু ধর্ম এখনকার বিশ্বে অনেকটাই অচল, কারণ একে যুগের সাথে আপডেট করার তেমন কোন সুযোগ নেই। তাই হিন্দু ধর্মের আধুনিক সংস্করণ বের হয়েছে 'ইসকন' নামে। এই ইসকন কিভাবে খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে ২০/২২ কোটি অনুসারী তৈরি করে ফেলেছে জানেন? বিনামূল্যে খাবার বিতরণের মাধ্যমে। যে কেউ যে কোন সময় ইসকন মন্দিরে গেলে বিনামূল্যে খাবার পাবে। সেই খাবারের যোগান কারা দেয়? হিন্দু ধনপতিরা। এভাবে হিন্দু ধর্মের নতুন সংস্করণের আদর্শিক নয়, বরং বাণিজ্যিক বিস্তার ঘটেছে। বর্তমানে আফ্রিকায় এই ধর্ম ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং আশা করা যাচ্ছে, আফ্রিকার অর্ধেক জনগোষ্ঠী আগামী বছর বিশেকের মধ্যে এই ধর্মের অনুসারী হবে।
বিশ্বে ইসলাম খ্রিস্টান এবং হিন্দু ধর্মের জনপ্রিয়তা এমনিতেই আছে। এদের লালন করার জন্য টাকা লাগেনা। কিন্তু এদের মধ্যে যেসকল ধারণা মোটেই জনপ্রিয় নয়, তাদের পালতে টাকা লাগে। মুসলিম দেশগুলোতে ইসমাইলিয়া, বাহাই, কাদিয়ানী এবং ইয়াজিদি - মোটামুটি এগুলো হচ্ছে বিভ্রান্ত সম্প্রদায়, যাদেরকে সহজেই আলাদা করা যায়। খেয়াল করলে দেখবেন এদের পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য সব দেশেই মোটামুটি বড় ধরণের শিল্প উদ্যোক্তারা আছে। বাংলাদেশে আছে আগা খান ট্রাস্ট, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিস, প্রাণ গ্রুপ ইত্যাদি। মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস বা আকীদা নয়, বরং শক্তিশালী আর্থিক পৃষ্ঠপোশকতাই এদেরকে টিকিয়ে রেখেছে ও বাড়তে সাহায্য করেছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: হৃদয়ে খুব যঘ্ণ্য ধারণা পোষণ করেন দেখছি। আপনার লেখা কোনভাবেই বাস্তব সম্মত নয় সবই আপনার ধারণা করে বলা অথবা শুনা কথা। কেননা আমি খুব কাছ থেকে কাদিয়ানিদের দেখেছি, তাদের আকিদাগত বিষয়গুলি বিশ্লেষণ করেছি। তাদের অর্থ সরবরাহের উৎস সম্পর্কেও আমি খুব ভাল জানি এবং নিজেও প্রত্যক্ষ করেছি। সুতরাং সঠিক তথ্য ভিত্তিক কথা বলুন অথবা জানার কমতি থাকলে ভালভাবে জানুন। জানতে লজ্জা নেই।
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভিন্ন মতাবলম্বি মুসলিম মির্জা গোলাম আহমদ ও তার অনুসারি কাদিয়ানিদের যে কারনে অমুসলিম বলা হচ্ছে।
একই কারনে মওলানা মৌদুদি ও তার অনুসারি জামাতে ইসলামকেও অমুসলিম বলা যায়।
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
নতুন বলেছেন: বিটপি বলেছেন: @নতুন, আপনার ধারণা ঠিক নয়। এই জগতে সব কিছুই টিকে আছে ধন সম্পদের উপর।
অবশ্যই টাকা বিরাট একটা বিষয়। এই সব দলের নেতারা সুবিধার জন্যই এই আদর্শ নিয়ে পড়ে থাকে।
আমি সাধারন মানুষের কথা বলেছি যারা বেশি ভাবেনা, ভেড়ার পালের মতন তাদের নেতাদের অনুসরন করে মাত্র।
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাদের এই যুক্তি কি তাদের কাফের বলার জন্য যথেষ্ট নাকি কাউকে কাফের বলতে গেলে ইসলামের পবিত্র দুই গ্রন্থের অনুমতি লাগে? কাদিয়ানী সম্পর্কে আপনার প্রদত্ত যুক্তি কতটা সঠিক?
ধর্মের ফেরকাগুলির মধ্যে ক্যাচালের ব্যাপারে কোন কথা নাই। সবাই অন্য দলকে অপছন্দ করে।
কিন্তু আক্রমন করা অপরাধ এবং এর বিচার হওয়া উচিত। ভিন্ন মতের কারনে কাউকে আঘাত করার অধিকার কারুর নাই।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কাদিয়ানীদের কালেমায় শেষ নবী কে ?
শিয়াদের কালেমায় শেষ নবী কে ?
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
যাইহোক আপনার পোস্টের সুবাদে কাদিয়ানী নিয়ে জানার আগ্রহ হলো। জানলাম কিছুটা। আরো জানবো।
কাদিয়ানীদের কি আপনি মুসলিম বলে দাবি করেন ?
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: যাদের কলেমা লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, যারা পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, যারা রমজানে রোজা রাখে, কুরবানী করে সমাজে ধর্ম নিয়ে বিসৃংঙ্খলা করেনা তাদের অমুসলিম বলার সাহস আমার ইসলাম আমাকে দেয় নি।
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: ভিন্নমত হলেই বিবাদ করতে হবে এটা ঠিক না।
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশেষ নবী নন, বরং গোলাম আহমাদ সর্বশেষ নবী। (হাকীকাতুন নবুয়ত পৃ.৮২, তিরইয়াকুল কুলূব পৃ.৩৭৯, আদইয়ানে বাতেলা আওর সিরাতে মুতাকীম পৃ.১৩২)
‘গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে অধিক মর্যাদাবান’ (হাকীকুতুন নবুয়ত পৃ.২৭২, আরবাঈন পৃ.৩০৮, আদইয়ানে বাতেলা পৃ.১৩২, ইসলামী আকীদা পৃ. ৩০৮)
হযরত ঈসা আ. মৃত্যু বরণ করেছেন, তিনি কিয়ামতের পূর্বে আগমন করবেন না। (ইযালায়ে কুলাঁ ২/৩১১, আদইয়ানে বাতেলা পৃ.১৩৪)
‘মৃত্যুর পর হাশরের ময়দানে কেউ একত্র হবে না। বরং সরাসরি জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ করবে।’ (ইযালায়ে আহকামে কুলাঁ পৃ.১৪৪, আদইয়ানে বাতেলা পৃ.১৩৩)
‘যে ব্যক্তি মির্জার নবুওয়াত মানে না সে জাহান্নামী কাফের’ (রবয়ীন পৃ.৪. আদইয়ানে বাতেলা পৃ. ১৩২)
এটা কি কাদিয়ানী মতবাদ ?
যদি তাই হয় তবে কাদিয়ানী একটা নতুন ধর্ম এবং আমি সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এখানে কাদিয়ানিরা মুসলিম হোক কিংবা অমুসলিম হোক তাতে যায় আসে না। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: এই কাদিয়ানী মুসলিমরা ১৮৮৯ সাল থেকেই মির্জা গোলাম আহমদকে প্রতিস্রুত মসিহ ও ইমাম মাহদি, বিশ্বনবী (সাঃ) এর উম্মতি নবী এবং বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ শরিয়তবাহী নবী হিসেবে মান্য করে আসছ।
আপনি হচ্ছেন ছুপা রুস্তম । এই দুই লাইনেই কেন কাদিয়ানীদের মুশলিম বলা যায় না পরিস্কারভাবে লেখা আছে।
১। মির্জা গোলাম আহমদ একজন ভণ্ড, ইংরেজদের কাছে থেকে টাকা খাওয়া ধান্দবাজ। সে কিছুতেই প্রতিস্রুত মসিহ ও ইমাম মাহদি হতে পারে না। তার মৃত্যু হয়েছে জঘন্যভাবে যেভাবে তাকে অভিশাপ দেয়া হয়েছিল।
২। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ নবী ও রসুল। এরপর আর কোনো নবী আসবে না। শিয়ারাও এটা মানে। তাই শিয়ারা মুসলিম তবে কাদিয়ানীরা এটা না মানার কারণে মুসলিম না। এবং কেয়ামত পর্যন্ত অমুসলিম হিসাবেই গণ্য হবে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: প্রিয় লেখক, এটা হচ্ছে কাদিয়ানীদের প্রতি আপনার ধারণা যা বাস্তব সম্মত কিনা সেটা আমার খতিয়ে দেখতে হবে কিন্তু আমার প্রশ্ন হল কাদিয়ানী বিরোধী মুসলমান তৌহিদি জনতা দ্বারা তাদের উপর কৃত জুলুম ও অত্যাচারকে আপনি কিভাবে দেখবেন?
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রিয় লেখক, এটা হচ্ছে কাদিয়ানীদের প্রতি আপনার ধারণা যা বাস্তব সম্মত কিনা সেটা আমার খতিয়ে দেখতে হবে কিন্তু আমার প্রশ্ন হল কাদিয়ানী বিরোধী মুসলমান তৌহিদি জনতা দ্বারা তাদের উপর কৃত জুলুম ও অত্যাচারকে আপনি কিভাবে দেখবেন?
হামলা অবশ্যই ফৌজদারী অপরাধ সেটার বিচার হওয়া উচিত।
কিন্তু আপনারা অবশ্যই ইসলামের মুল ধারনা থেকে বিচ্যুত হয়ে বেশ কিছু নতুন ধারনা পোষন করেন। তাহলে নতুন ধর্ম হিসেবে নাম নিলেই হয়।
এই ক্যাচালের পেছনে চক্রান্ত আছে, সেই সময়ে ধর্মীয় বিভেদ তৌরির জন্যই কাদেয়ানীকে দাড়া করিয়েছিলো ব্রিটিসেরা।
কিন্তু এখনো ধান্দাবাজেরা অন্ধভক্তদের নিয়ে মারামারী করে যাচ্ছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৫
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: পাকিস্তানে হাজার হাজার শিয়া হত্যা করা হয় মওদুদীর নির্দেশে।বিচারে তার ফাঁসির আদেশ হয়।কতিপয় ইসলামী রাষ্টের অনুরোধে মাফ করে দেয়া হয়।আলেবানরা আইএসরা শিয়াদের কাফের বলে তাদের মসজিদে আত্মঘাতী হামলা করে।
বিশ্বাসের কোন মাথামুন্ড নাই।যে যা খুশি বিশ্বাস করতে পারে।এটা তার মৌলিক অধিকার।সেটা কারো ক্ষতি না করে।কিন্তু যে বিশ্বাস অন্যের সামান্য ক্ষতি করে সেটা করার তার কোন অধিকার নাই।
১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: কিছু তথ্যগত ভুল আছে।গুগল করলেই পেয়ে যাবেন।
১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: কাদিয়ানী চ্যাপ্টার শেষ হলে শুরু হবে।চর্মনাই চর্মআছে চ্যাপ্টার।তারা একদল আরেক দলকে কাফের বলতে শুরু করেছে।তার পর,হারাধনের একটি ছেলে কাঁধে ভেউ ভেউ ,মনের দুঃখে বনে গেলো রইলো না আর কেউ।
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অনেক বই লিখেছে। উন্নত মানের কিছু একটা লিখতে পারলে হয়ত বলতো এটাই শেষ কিতাব। কিন্তু সেটা না পেরে কোরআনকে শেষ কিতাব মেনে নিয়েছে। সে তিনশত বছরের একটা ফেকরা তৈরী করেছে। তিনশত বছর পর নাকি তার মতবাদ জয়ী হবে। তার উম্মতেরা সেই আশায় বসে আছে।
১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:০৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: কামড়া কামড়ি শুরু হয়ে গেছে, চাচারে নিয়ে চিন্তায় আছি, ইনি আবার হাদিস মানেন না, কাফের কইয়া আবার কোনো মুমিন আবার কোপ টোপ না দিয়ে বসে। তয় আমার কেমন যেন মনে হচ্ছে চাচা আমার খুবই চালাক, অন্য কারো পিক নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন।
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৫৫
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: কি যে শুরু হয়েছে?
মারামারি, কাটা কাটি পছন্দ করি না ।
২১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
বিটপি বলেছেন: @অনামিকা সুলতানা, মাঠে মারামারি হওয়ার চেয়ে ব্লগে মারামারি হওয়া ভালো। যুক্তি এবং পালটা যুক্তি দিয়ে মারামারি করাটা মোটেও খারাপ নয়। সবার ব্যক্তিগত মতামত এখানে উঠে আসে। লেখক কিছুতেই বুঝতে পারছেন না কেবল খতমে নবুওয়াত অস্বীকার করার কারণে একটা সম্প্রদায় কিভাবে অমুসলিম হতে পারে! আসলে মুসলিম জাতির টিকে থাকা এবং স্বাতন্ত্র্যবোধ বজায় রাখার জন্য এই ধারণাটা যে কত জরুরী, সেটা তিনি অনুধাবন করতে পারছেন না।
রাসূলের (স) সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সাহাবী আবু বকর (রা) তার খিলাফত আমলে সবচেয়ে মারাত্মক যুদ্ধ করেছিলেন ভন্ড নবী দাবীকারীদের বিরুদ্ধে। খতমে নব্যুয়াতের ধারণাকে তিনি কতটা গুরুত্ব দিলে এ ধরণের ঝুঁকি তখনকার সময়ে তিনি নিতে পেরেছিলেন? সে সময় যদি ভন্ড নবীদেরকে কঠোর হাতে দমন করা না হত, আজকে ইসলাম ধর্মের অবস্থা এখনকার বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের মত হত।
২২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
অক্পটে বলেছেন: কোন ধর্মই পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া বাচেঁনা।
@নতুন বলেছেন "খুবই কম সংক্ষক মানুষই তার চারপাশের পরিবেশের বাইরে চিন্তা করে।"
সব মানুষই চাপিয়ে দেয়া বিশ্বাসের বাইরে গিয়ে একটু ভাবলেই ধর্মের আসল চিচিংফাক গুলো বুঝে ফেলবে। ধর্ম নিয়ে লাফালাফি মারামারি করা বেকুবদের আইনের আওতায় এনে চরম সাস্তি দেয়া উচিত।
২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৬
নতুন বলেছেন: খৃস্টান ধর্ম, আহমেদীয়া, জামাতে ইসলাম, তাবলিগ জামায়েত, চরমোনাই, দেওয়ানবাগী, আটরোশি
এদের নিয়ে চিন্তা করলে ধর্মের মডেলের ব্যাপারে কিছুটা টের পাওয়া যায়।
খুবই ছোট একটা আইডিয়াকে কিছু ধান্দাবাজেরা বড় প্রাতিস্ঠানিক রুপ দিয়েছে এবং সবারই বিরাট অনুসারী আছে....
২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: একটা ব্যাপার খুব ভাল করে খেয়াল করলাম । সবাই এখানে কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক এই জিনিস বর্ণনা করতে ব্যস্ত । কিন্তু সব থেকে বেসিক ব্যাপারটা কারো মাথায় আসছে না । একজনের নিজেস্ব ধর্ম বিশ্বাসে কারণে তার উপর শারীরিক হামলা করা অন্যায় । এবং এই হামলা সমর্থন করাও অন্যায় ।
একজন যাকে ইচ্ছে তাকে নবী মানতে পারে যেমন ইচ্ছে তেমন করে ইবাদত করতে পারে আপনি তাকে পরামর্শ দিতে পারে, আপনার মন মত সঠিক পথও দেখাতে পারেন এমন কি তার থেকে দুরে যেতে পারেন কিন্তু নিজের মতবাদ তার উপর জোর করে চাপাতে পারেন না, তার ধর্ম পালনে বাঁধা দিতে পারেন না, তাকে আঘাত তো করার প্রশ্নই আসে না ।
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। চমৎকার লিখেছেন। নিরপেক্ষ এবং একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের এভাবেই ভাবা উচিৎ কেননা এটাই মুসলমানের আদর্শ।
২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
নতুন বলেছেন: @ অপু তানভীর তাকে আঘাত তো করার প্রশ্নই আসে না ।
আমাদের সমাজে বেশির ভাগ মানুষেরই এই শিক্ষাটা নাই। মানুষ জানেনা যে এটা একটা ফৌজদারী অপরাধ।
সমাজে এটা শেখাতে পারলে অনেক সমস্যা কমে যেতো।
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। চমৎকার লিখেছেন। নিরপেক্ষ এবং একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের এভাবেই ভাবা উচিৎ কেননা এটাই মুসলমানের আদর্শ।
একজন নিরপেক্ষ এবং একজন মুসলমান হিসেবে আপনি কিভাবে আহমেদীয়া ফেরকাকে সহী বলে মনে করেন?
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: কোন কিছু সঠিক বা ভুল মনে করার আগে সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান থাকা জরুরী অর্থাৎ কাউকে সহি মনে করতে হলে আগে তার কাছ থেকে তার আকিদাগত বিষয় আমার পুরোপুরি জানতে হবে এবং তা আমার যত ভাবে বিশ্লেষণ করার তা করতে হবে অতপরঃ তাকে সহি অথবা ভুল জ্ঞান করার ক্ষমতা প্রাপ্ত হব। তবে মনের ধারণা কখনোই কোন দল, সম্প্রদায় কিংবা কোন জাতির উপর প্রভাব ফেলতে পারেনা যেই পর্যন্ত না সেটাকে কর্মে রুপ দেয়া না যায়। উপরন্ত সেই ধারণা আরও মনকে অসুস্থ করে তুলবে। কথা হল কাদিয়ানীদেরকে সহি মনে করলেই যে সেটা জগৎ বাসীর কাছে সহি হয়ে যাবে এমনওনা আবার ভুল মনে করলেও এর কোন প্রভাব প্রতিফলিত হবে না। তাই আমার ধারণা আমার কাছেই থাক।
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমন ভারত , পাকিস্তান ও বাংলাদেশে খুবই
সাধারণ ঘটনা। স্বয়ং ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সংখ্যালঘু
মুসলমানদের উপরে আক্রমণের জন্য দায়ী।
পাকিস্তানে আহমদিয়া বলে একমাত্র নোবেল জয়ী পদার্থবিজ্ঞানী আবদুস সালাম
ত্যাজ্য হয়েছেন। তার সমাধির এপিটাফে প্রথমে লেখা ছিল "প্রথম মুসলিম নোবেল
বিজয়ী"।পরে পাকিস্তান সরকার "মুসলিম" মুছে ফেলে। ১৯৮৪ সালের অধ্যাদেশ
এর অধীনে, একজন আহমদী হওয়ার কারণে , পাকিস্তানের সংবিধানের দ্বিতীয়
সংশোধনীতে প্রদত্ত সংজ্ঞা অনুসারে তাকে অমুসলিম হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
আর এই ভারত ও পাকিস্তানের প্রভাবে বাংলাদেশেও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ হয়,
যাহাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের ইন্ধন দান থাকে। এই আক্রমণ গুলো যতটা না ধর্মীয়,
তার চেয়ে বেশি থাকে রাজনৈতিক প্রভাব।
আহমদীয়া ও অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর জুলুম ও অত্যাচার বন্ধ তখনই সম্ভব ,
যখন সুষ্ঠ রাজনীতির ধারা বজায় থাকবে। আর ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে ইহা
এখনও কল্পনা করা যায় না।
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন কিছু সঠিক বা ভুল মনে করার আগে সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান থাকা জরুরী অর্থাৎ কাউকে সহি মনে করতে হলে আগে তার কাছ থেকে তার আকিদাগত বিষয় আমার পুরোপুরি জানতে হবে এবং তা আমার যত ভাবে বিশ্লেষণ করার তা করতে হবে অতপরঃ তাকে সহি অথবা ভুল জ্ঞান করার ক্ষমতা প্রাপ্ত হব। তবে মনের ধারণা কখনোই কোন দল, সম্প্রদায় কিংবা কোন জাতির উপর প্রভাব ফেলতে পারেনা যেই পর্যন্ত না সেটাকে কর্মে রুপ দেয়া না যায়। উপরন্ত সেই ধারণা আরও মনকে অসুস্থ করে তুলবে। কথা হল কাদিয়ানীদেরকে সহি মনে করলেই যে সেটা জগৎ বাসীর কাছে সহি হয়ে যাবে এমনওনা আবার ভুল মনে করলেও এর কোন প্রভাব প্রতিফলিত হবে না। তাই আমার ধারণা আমার কাছেই থাক।
তাহলে আপনিও আহমেদীয়া তরিকার সত্যতা/পক্তততা নিয়ে ১০০% কনফিন্ড না।
আজ প্রথমআলোর ওয়েবসাইটে যেই ছবি দেখলাম সেটা অবশ্যই ধর্মের নামে সন্ত্রাসী হামলা মাত্র। এটার পছনে উদ্দেশ্য ধর্ম নয় বরং লুটপাট/তাদের ক্ষতি করা/নিজেদের সার্থ উদ্ধার করা।
সরকারের উচিত অবশ্যই এদের বিচার করা। এরা ধর্মকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসী করেছে তাদের অপরাধকে ধর্মের ক্যাচালের মাঝে চাপা দিতে।
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তারা রসুল সাঃ কে শেষ নবী হিসেবে মানে না ফলে তারা মুসলিম নন।
৩০| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
@আপু তানভীর, লেখক এখানে কাদিয়ানীদের কেন অমুসলিম বলা হয়েছে সেই বিষয়ে বেশি জোর দিয়েছেন তাই মুসলিম আর অমুসলিম নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
উনি যদি হানাহানি নিয়ে গুরুত্ব দিতেন তবে আমার কমেন্টাও হানাহানির বিপক্ষে হতো।
ধন্যবাদ।
এইবার আপনাকে প্রশ্ন করি।
কাদিয়ানীদের কেন অমুসলিম আখ্যা দেয়া হচ্ছে ?
৩১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গে আপনি কাদিয়ানীদের নিয়ে অহেতুক মায়া কান্না করবেন না। আপনি তাদের কাছ থেকে দেখেছেন কিন্তু তাদের ধর্ম বিশ্বাস পুরোপুরি না জেনে সাপোর্ট করতে যাওয়া বোকামি।
তারাতো নিজেরাই জানেনা তারা মুসলিম আছে নাকি নেই ?
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
চৌধুরী আসিফ বলেছেন: আপনি তাদের নিয়ে কতটুকু স্ট্যাডি করেছেন, বলবেন কি?
৩২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: তারা মুসলমান নয়, অথচ মুসলমান বলে পরিচয় দেয়। সেজন্যই হয়তো মার খায়।
৩৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দুখি:ত প্রথম শব্দটা ব্লগে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
নতুন বলেছেন: এই কাদিয়ানী মুসলিমরা ১৮৮৯ সাল থেকেই মির্জা গোলাম আহমদকে প্রতিস্রুত মসিহ ও ইমাম মাহদি, বিশ্বনবী (সাঃ) এর উম্মতি নবী এবং বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ শরিয়তবাহী নবী হিসেবে মান্য করে আসছে। যার ফলে তাদের নিয়ে বিপত্তির দানা বাধে বাকি ৭২ দলের মুসলিম সমাজে।
মির্জা গোলাম আগমেদকে ইমাম মাহাদী বলে বিশ্বাস করে?
এমন একটা বিষয়কে বর্তমানায় বিশ্বাস করে ক্যাচাল করলে তাদের জ্ঞানের লেভেল নিয়ে প্রশ্ন উঠা সাভাবিক।