নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

» এমন যদি হতো.................

২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

তিনি গভীর ঘুমে স্বপ্ন দেখতে লাগলেন। বিন্দু বিন্দু ঘাম সারা মুখ জুড়ে। শ্বাস প্রশ্বাস চলছে দ্রুত। হয়তো তিনি কোন দু:স্বপ্ন দেখছেন। বিকট চিৎকারে তার ঘুম ভেঙ্গে গেলো।

তিনি বসে ভাবছেন, আজিব নারীস্থান গ্রহের যা অবস্থা সুস্বপ্ন দেখার জু আছে নাকি? দিনে দিনে আজিব পুরুষ নারী এলিয়েনগুলো অযথাই ক্ষমতা নিয়ে ক্ষেপে উঠেছে। আরে বাবা.... তোদের কি কোন কিছুর অভাব আছে। এই গ্রহের কত জমি বিনা পয়সায় তোদের নামে করে দিয়েছি। তোদের নিজেদের টিভি চ্যানেল, দৈনিক খবরের কাগজ, টেন্ডারবাজি সব জায়গাতেই তো তোরা প্রথম হয়ে দাঁড়িয়ে আছিস। শালারা এখন লাগছে আরো খাওয়ার ধান্ধায়। বিনাকারণে রক্তপাত ঘটাচ্ছে। এদেরকে লাই দিয়ে দিয়ে মাথায় তুলেছি। একদিন বদের হাড্ডিগুলায় আমারে আকাশ হতে জমিতে ফেলে দিবে। আজকেই কিছু একটা করতে হবে।

তার চিৎকার শুনে আজব গ্রহে বাস করা আশে পাশের নেতা-নেত্রি গোত্রিয়রা ছুটে এলেন তার কাছে। কি হলো ম্যাডাম কি হলো!! কোন স্বপ্ন দেখছেন! ভয়ের স্বপ্ন! তিনি যথাসাধ্য নিজেকে স্থির রাখার চেষ্টা করলেন এবং স্মিত হাস্য মুখে অটুট রাখলেন। মনে মনে ভাবলেন তার আয়ূ বুঝি শেষ হয়ে এলো। এবার বদলে যাওয়ার পালা । আর কতো নারীস্থান গ্রহের শাসনকর্তা হিসাবে নিজেকে সিংহাসনে বসিয়ে রাখবেন। তার কপালে চিন্তার রেখা ফুটে উঠল। আশে পাশের চামচা গোছের লোকেরা তাকে দেখে উদ্বিঘ্ন হয়ে পড়ল। মুখে মলম আর অন্তরে হিংস্রতা তিনি দেখতে পাচ্ছেন যেন রঞ্জনরশ্মির মতই। তিনি তাদের পাত্তা না দিয়ে উঠে দাঁড়ালেন।

আস্তে আস্তে তিনি রান্নাঘরে গেলেন, দেখলেন তার স্বামী রান্নাঘর পরিষ্কার করছে আর গুনগুন গান করছে। তাকে দেখে স্বামী বেচারা আৎকে উঠলেন। একি! নারীস্থানের মহারাণী আজ দেখি রান্নাঘরে । কি ভুল হলো ওররে বাবা। ভয়ে তার গলা শুকিয়ে গেলো।

কিন্তু না! তিনি রাগী মুখের বদলে সহাস্য বদনে তার স্বামীর পাশে দাঁড়ালেন। তার কাঁদে একটা হাত রাখলেন। স্বামী বেচারার যায় যায় অবস্থা। ভয়ের চোটে শেষমেষ প্রস্রাবই করে দেন নাকি সে চিন্তায় আছেন স্বামী বেচারা।

না তেমন কিছুই ঘটে নি তবে যা ঘটেছে তা যেনো পারমানবিক বোমার মতোই তার কানে গর্জে উঠলো। তিনি তার স্বামীর হাত ধরে এনে সোফায় বসালেন, বললেন-আজ থেকে তুমি নারীস্থানের শাসনকর্তা। এবার বদলে যাওয়ার দিন এসেছে গো। এতদিন ভুল পথ ধরে হাঁটছিলাম কিন্তু আজ আমার চক্ষু খোলে গেছে। স্বামী কোন কথার উত্তর দিতে পারলেন না শুধু হা করে কথা শুনতে লাগলেন।

আজ থেকে আমি রান্না বান্না করবো আর তুমি আমার নারীস্থান গ্রহ সামলাবে। তুমি যেমন চাইবে তেমনই দেশটারে শাসন করবে। আজ থেকে তুমিই সিংহাসনে বসবে।

স্বামী বেচারা সাহস পেয়ে বলতে লাগলেন..

-সকালে তুমি আমাকে এক কাপ চা করে দিবে?

-আমার জন্য নাশতা প্রস্তুত করবে?

-তোমার শাসনভার পেয়ে যখন আমি রাজ্যকাজে সিংহাসনে বসতে যাবো তখন কি তুমি দরজায় দাঁড়িয়ে একটা চুমু খেয়ে বিদায় জানাবে? এক নি:শ্বাসে তিনি কথাগুলো বলে ফেললেন। তারপর পুরো রুম জুড়ে নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। স্বামী বেচারা তো ভয়েই মরেন। এত সাহস তিনি আজ পেলেন কোথায়? না জানি কি হয়?

-মানে আজ থেকে স্কুলে যাওয়া বন্ধ। আমি আরও আধা ঘণ্টা ঘুমাব। এর মধ্যে তুমিআমার নাশতা প্রস্তুত করবে। আমি যখন নাশতা খাব, আমার পাশে বসে থাকবে। তারপরঅফিসে যাওয়ার সময় দরজায় দাঁড়িয়ে বিদায় জানাবে। একটা বিদায় চুম্বনও দিতেপার চাইলে।

তিনি হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলেন। এই অসাধারণ পুরুষটিই তার স্বামী । তার চোখ বেয়ে দু ফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়ল। তিনি চোখের পানি ফেলতে ফেলতে বলতে লাগলেন কেন নয়! এতদিন শুধু আমি তোমাকে ঠকিয়ে আসছি। ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে গেছিলাম। জানি তোমার কাছ থেকে ক্ষমা চাওয়া বা পাওয়ার অযোগ্য আমি এই নারীস্থানের শাসনকর্তী। তোমাকে সারাজীবন অবহেলাই করলাম । কখনো তোমাকে জনসম্মুখে আনিনি।

এবার সময় এসেছে নিজেকে বদলে ফেলার। আজই তুমি সিংহাসনে আরোহন কর এইটাই আমি চাই। আশা করি তুমি আমার কথা ফেলবে না। তার স্ত্রী তার জন্য চা করে আনলেন তারপর নাস্তা করে তার সামনে বসলেন। বললেন আমি সব জায়গায় ফোনে জানিয়ে দিয়েছি আজ তুমি রাজ্যশাসনে বসবে। আমি খুব অসুস্থ একটু বিশ্রাম নেব। সবাই রাজী হয়েছে।

খাওয়া সেরে রেডি হয়ে স্বামী রওয়ানা হলেন রাজদরবারে (পার্লামেন্ট) সিংহাসনে বসার উদ্দেশ্যে। রাজদরবারে উপস্থিত হলে সবাই দেখতে পেলেন নারী স্থানের শাসনকর্তীর পরিবর্তে আজকে রাজা মহাশয় নিজেই আসনে বসে আছেন। যারা ফোনের খবর পেয়েছিলেন তারা চুপ করে বসে রইলেন।

রাজদরবারে ফিসফিসানি চলছে। কানাঘুষা সমানে চলছে। রাজা মহাশয় কিছুক্ষণ চুপ থেকে হাতে থাকা কাঠের হাতুড়ি দিয়ে জুড়ে টেবিলে শব্দ করে বললেন খামুশ............ সবাই চুপ করে বসেন আর শুনেন, আজ থেকে রাজদরবারে শাসনকর্তা আমি। আমি যা বলবো তাই আপনাদেরকে মাথা পেতে নিতে হবে। হুকুম পালন করতে হবে দ্রুত। আমার কথার অবাধ্য হলে অথবা এই নারীস্থানের কেউ কোন ক্ষতি করতে চাইলে তাকে জনসম্মুখে গর্দান দেয়া হবে।

রাজার মুখ থেকে প্রথম কথা বেরুতেই সবাই ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে চুপ বসে রইলেন। না জানি কি ঘটতে যাচ্ছে এই নারীস্থানে।

রাজা তার মন্ত্রীকে ডাকলেন বললেন নারীস্থানের সংবিধান চেঞ্জ করতে হবে আজ এবং এখনি। আপনি আমার পাশে বসুন আর যথাস্থানগুলো নতুন করে কারেকশন করুন। সবাই মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগল এবং রাজার দিকে গভীর ভাবে দৃষ্টি দিয়ে দেখলো রাজার কোমরে গুঁজা অসংখ্য বন্ধুক, এক পাশে ঝুলানো পেট্রোল বোম, রাজার পায়ের কাছে বিরাট একটা টাইম বোম। ভয়ের চোটে কেউ আর উচ্চবাচ্য করলো না।

রাজা মনে মনে বললেন, বাচারা বহু অবৈধ রাজত্ব করছো, অবৈধ ব্যাংক ব্যালেঞ্চের মালিক হইছো, কাইলা আইন্ধাইরা টেকার মালিক হইছো । আজ দেইখাই ছাড়ুম কতো ধানে কতো চাইল। অসহায়দের উপর পেট্রোল বোম মারন আজ ছাড়াইমু।

প্রথমেই রাজা যে যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে বদের হাড্ডি কাইজ্জাকুড়নি মহিলাদের বসানো হইছিল সেই স্থানে একেক জন কর্মক্ষম বলিষ্ঠ কণ্ঠের অধিকারী সত্য বলার সাহস আছে এমন পুরুষদের নিয়োগ দেন। সেইসব নারীদেরকে তাদের স্ব স্ব গৃহে রান্নাবাটির কাজ স্বামী সেবা আর সন্তানদের আদর স্নেহ দেয়ার জন্য ঘরের কাজে নিয়োগ করলেন এবং বললেন তোমাদের সাংসারিক কষ্টের জন্য সম পরিমাণ বেতন দেয়া হবে। নারীস্থানের স্বার্থপররা লোকেরা একেবারে দিশেহারা হয়ে যাওয়ার অবস্থা।

তারপর রাজা যারা যারা অসহায়দের জমি জমা নিজেদের নামে করে নিয়েছিল তাদের কাছ থেকে দলিলপত্রাদি এনে পুনরায় গরীবদের মাঝে ফেরত দিলেন। বৃদ্ধাবস্থায় যারা ভাতা পান তাদের জন্য নতুন করে কার্ড ইস্যু করলেন। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থরা যারা ঘর বানানো সরঞ্জাম পাওয়ার কথা ছিল কিন্তু পায়নি। দুষ্ট মন্ত্রিরা মেরে খেয়ে ফেলেছে তাদের নিকট হতে টাকা আদায় করে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে বিলিয়ে দিলেন।

পুরো নারীস্থানের যেখানে যেখানে নাইট ক্লাব, মদের আড্ডা চলতো সেইসব প্রতিষ্ঠানে সিলগালা করে বন্ধ করে দিলেন। সমস্ত নারীস্থানের সবজি ফলের দোকান ঘুরে ঘুরে তিনি আদেশ দিলেন ফরমালিন, ম্যালামাইন কিংবা মানুষের জন্য ক্ষতিকারণ জীবননাশকারক এমন কোন পদার্থ যদি তাদের সবজি বাফলে পাওয়া যায় তাহলে তাকে জনসম্মুখে এক বোতল ফরমালিন গিলানো হবে। তার সন্তানদের সামনে তাকে ন্যাংটা করে এই শাস্তি প্রদান করা হবে। আর সিজনের ফল সবজি যেনো সিজনেই শেষ হয় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে। ফ্রিজাপ করা যাবে না। প্রয়োজনে জমিতে নতুন নতুন ফসল ফলানোর জন্য বিনাসুদে ব্যাংক লোন দেয়া হবে। শেষে ফরমালিন আছে কিনা তা পরীক্ষার করার জন্য সবাইকে একটা একটা মেশিন গিফট করলেন।

'ভয়ে সবাই থর থর করে কাঁপতে লাগল। কারণ রাজার সারা শরীরে বোম ফিট করা, পেট্রোল বোম, ম্যাচ, কেরোসিন, আর অসংখ্য বন্ধুক বাঁধা রয়েছে কোমরে। সবাই রাজার কথা রাজী হলো।

তারপর তিনি ফার্মেসীতে গিয়ে ঘোষনা দিলেন ......... এতদিন যাবত নামীদামী কোম্পানীগুলো অধিক লাভের আশায় নকল ঔষধ প্রস্তুত করে ঔষধ বাজারজাত করেছেন তাদের কোম্পানীর লাইসেন্স বাতিল করা হবে যদি না তারা মানুষের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ না করে। ঔষধ নকল কিনা তার পরীক্ষার করার জন্য তিনি প্রতিটি ফার্মেসিতে এক একটা করে মেশিন গিফট করলেন।

তিনি তার সৈন্য সামন্ত নিয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন তখন দেখলেন তার শহর যেখানে সেখানে মলমুত্র আর আবর্জনার স্তুপ । ডাস্টবিন থাকলেও সেখানে ময়লা ফেলা হচ্ছে না। তিনি সাথে সাথে শহরের মেয়রকে ডাকালেন এবং বললেন আপনি কি দিনরাত শুধু ঘুমানই না কিছুক্ষণ জেগেও থাকেন। শহর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য আপনাকে মোটা অংকের বেতন প্রদান করা হয় । সে বেতন খাচ্ছেন তা কিন্তু হারাম উপার্জন হয়ে গেলো । যে টাকা আপনাকে আপনার পরিবারকে স্বচ্ছলতা দান করে আসছে আর আপনি টাকার বিনিময়ে কোন কাজই করছেন না। এই মুহুর্তে আমি আপনাকে আদেশ করলাম শহরের জায়গায় জায়গায় মুত্রখানা তৈরী করবেন সাথে পানির ট্যাপের ব্যবস্থা করবেন। সব জায়গায় ডাস্টবিন রাখবেন এবং আইন জারি করবেন যে বা যারা ময়লা ডাস্টবিনে না ফেলে তাদেরকে অর্থ জরিমানাসহ তিন মাসের কারাদন্ড দেয়া হবে। আর যারা মুত্রখানায় না মুতে পিলারের গোঁড়ায় গোঁড়ায় মুতে মুতে নদী বানায় দিছে তাদেরকে জনসম্মুখে লজ্জাস্থানে একটা মাঝারি ইট বেঁধে পুরো শহরময় ঘোরাবেন। ভাল কাজে মন্দকে লাই দিবেন না। তানা হলে আপনার চাকুরী থাকবে না । অচিরেই অন্য মেয়র নিয়োগ দেয়া হবে। আপনাকে এক সপ্তাহ সময় দিলাম মনে রাখবেন।

রাজা হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরলেন। তিনি ভাবতে লাগলেন এই আজিব নারী স্থানের নামটা অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। কি নাম রাখা যায়,

নরস্থান না এটা কেমন জানি লাগে

নরনারীস্থান না এটাও না

বুড়া বুড়িস্থান হুম নো নো

গণস্থান কি দেয়া যায়? চিন্তার রেখা কপালে

দূর্নীতি শূণ্যস্থান হ্যা হ্যা এই নামটি আপাতত দেয়া যেতে পারে। আচ্ছা সেটা কাল ভাবা যাবেক্ষণ।

বাকীকাজগুলো আগামীকালের জন্য রেখে তিনি নিজের বাসগৃহে পা রাখলেন । তিনি ভেবেছিলেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী তার জন্য হরেক রকম খাবার রেঁধে ডাইনিং এ রেখেছে এবং তিনি যাওয়া মাত্র উষ্ণ আলিঙ্গনে ঠোঁটে চুমু খেয়ে তাকে নিয়ে খেতে বসবে। কিন্তু তিনি তার প্রাসাদে ঢুকে কিছুই দেখতে পেলেন না। খাঁ খাঁ মরুভুমি মনে হলো তার কাছে। তিনি আস্তে আস্তে পা ফেলে ঘরে প্রবেশ করে দেখেন তার প্রিয়তমা নারীস্থানের মহারাণী সোফায় পা উঠায়ে ইন্ডিয়ার বাংলা সিরিয়াল দেখতে ব্যস্ত। তার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেলো । একি! কান্ড, কি দেখছেন তিনি। তাকে দেখেই তার স্ত্রী বললেন, আরে বলোনা সেই যে সিরিয়াল শুরু হইছে শেষ না করে উঠতে পারছি না । আমি এখন পর্যন্ত নাস্তাই করিনি। তুমি এসেছো ভালই করেছো এক কাজ করো আমার জন্য নাস্তা বানায় নিয়া আসো দেখি।

তিনি ইন্নালিল্লাহ বলে বেঘোর ঘুম থেকে লাফায়ে জেগে উঠলেন এবং চোখের চারপাশে সরিষা ফুলের আনাগোনা দেখতে পেলেন এবং কিছুক্ষণ স্থবির হয়ে বসে রইলেন। একি! হায় হায় তিনি এতক্ষণ স্বপ্ন দেখছিলেন যে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়ে বেশ মজা পেলাম । =p~ =p~

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: একি! হায় হায় তিনি এতক্ষণ স্বপ্ন দেখছিলেন যে।


স্বপ্ন না স্বপ্নই থেকে যাক,

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.