![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“অর্থনৈতিক শুদ্ধতার পথে”—এই পথচলায় আমি খুঁজি এমন এক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে ন্যায়, ভারসাম্য ও মানবিক মূল্যবোধ অটুট থাকে। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে এক স্বচ্ছ, নীতিনিষ্ঠ ও ন্যায়ের ভিত্তিতে দাঁড় করানোর চিন্তাই আমার লেখার মূল প্রেরণা। এই ব্লগে আপনি পাবেন সমসাময়িক অর্থনৈতিক বিষয়গুলোর একটি শুদ্ধ ও দায়বদ্ধ বিশ্লেষণ—যার মূল উৎস শাশ্বত জ্ঞান ও নৈতিকতা।”
গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পেছনে ষড়যন্ত্রের গন্ধ!
ভূমিকা: সাধারণত বিশ্বব্যাপী ঋণের বাজার তিনটি প্রধান গোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে:
• ধনবান ব্যক্তি ও গোষ্ঠী,
• বৃহৎ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান,
• সরকার বা রাষ্ট্রীয় সংস্থা।
এই মূলধারার বাইরে যারা থাকেন—মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠী—তাদেরকে অর্থনীতির ভাষায় “আন-ট্যাপড মার্কেট” বলা হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিত্যক্ত গোষ্ঠীর মাঝে ঋণপ্রদান শুরু হয় প্রথমে সুদখোর মহাজনদের মাধ্যমে, যা ছিল শোষণ ও জুলুমের এক নগ্ন রূপ।
ড. ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংক এই untapped market–কে কেন্দ্র করে একটি ঋণভিত্তিক অর্থনৈতিক মডেল চালু করেন। এর মাধ্যমে এমন একটি শ্রেণিকে বাজারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যারা আগে ছিল পুরোপুরি 'বাজারবহির্ভূত'।
এই ক্ষুদ্রঋণের পেছনে ছিল একটি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা—ঋণের বাজার তৈরি করা। এই মার্কেট তৈরির প্রক্রিয়ায় পশ্চিমারা তাদের পুঁজিবাদী এজেন্ডা বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে নগ্নভাবে ব্যবহার করেছে ড. ইউনুসকে।
এই মার্কেট তৈরির পেছনে একটি আন্তর্জাতিক দূরভিসন্ধির গন্ধ পাওয়া যায়। সে দূরভিসন্ধি হল—গরিবদের মধ্যেও ঋণের বাজার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পশ্চিমা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটানো। উদ্দেশ্য ছিল, গ্রামীণ জনপদেও সুদী ঋণনির্ভর বাজার গড়ে তোলা। এবং বাস্তবে তারা এই পরিকল্পনায় অনেকাংশে সফল হয়েছে।
প্রশ্ন হলো, এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পশ্চিমাদের কী লাভ?
হ্যাঁ, এতে তাদের লাভ অনেক, যেমন:
১. সুদের বাজার সম্প্রসারণ ও পুঁজিবাদকে গ্রামীণ স্তরে ছড়িয়ে দেওয়া: নিউ লিবারেল ক্যাপিটালিজমের প্রচার এবং পুঁজিবাদকে নতুন প্যাকেজে সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন। যা ছিল তখন মানুষের কাছে ঘৃণিত ও প্রত্যাখ্যাত।
২. ধনীদের সম্পদ বৃদ্ধির নতুন রাস্তা উন্মোচন: তাদের সম্পদ সঞ্চয়ের নতুন দরজা খুলে দেওয়া ও পুঁজিপতিদের আরও প্রভাবশালী করে তোলা—ফলে ‘কনসানট্রেশন অব ওয়েলথ’ অর্থাৎ সম্পদের কেন্দ্রীকরণ ঘটে।
৩. পশ্চিমা সংস্কৃতি ও ধর্মহীনতার বিস্তার: অর্থনৈতিক মডেলের ছায়ায় পাশ্চাত্য মূল্যবোধ ও জীবনদর্শন প্রচার করা।
এই সন্দেহের ভিত্তি কী?
১. স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশকে লক্ষ্যবস্তু করা
তখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষ ছিল চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি। এ সময় দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থাকে পশ্চিমারা একটি “সুবর্ণ সুযোগ” হিসেবে বিবেচনা করে। সম্ভবত, সেই মার্কেট গবেষণার অংশ হিসেবেই ক্ষুদ্রঋণ একটি “সামাজিক ব্যবসা” রূপে প্রবর্তিত হয়—যার মাধ্যমে লাভও হবে, আবার দারিদ্র্য বিমোচনের প্রশংসাও কুড়ানো যাবে।
২. আগের জীবনের সঙ্গে অসংগতি
ড. ইউনুস পূর্বেও বাংলাদেশে বসবাস করেছেন। তখনকার অর্থনৈতিক দুরবস্থা ও মানুষের দারিদ্র্যতার বাস্তবতা তার দৃষ্টির অন্তরালে ছিল না। কিন্তু সে সময় তাকে এ নিয়ে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি। তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ থেকেই এটা প্রতীয়মান হয়।
ড.ইউনুসের আত্মজীবনী গ্রন্থ থেকে জানা যায়, ১৯৬১–১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অথচ সে সময় তার মাঝে এমন কোনো প্রবণতা বা আগ্রহ পরিলক্ষিত হয়নি যে, তিনি দরিদ্রদের সেবায় কাজ করতে চান। সে সময় তিনি কখনো জুবরা গ্রাম, দারিদ্র্য, মহাজনদের সুদখোরী শোষণ ইত্যাদি নিয়ে তেমন কিছু লেখেননি বা সক্রিয় হননি। অথচ তখনও সেই গ্রাম, সেই দরিদ্র মানুষ তার আশে-পাশেই ছিল। তার চোখের সামনেই ছিল। খুব অবাক ব্যাপার হল, এ সময়ে দারিদ্র কষ্ট তাকে সামান্যতমও স্পষ্ট করতে পারেনি-তাঁর আত্মজীবনী গ্রন্থ এর প্রমাণ।
সাধারণভাবে মানুষের জীবনের একটি ধারাবাহিকতা থাকে। শুরু জীবনের সাথে তার মিশন ও ভীষণের একটা সুপ্ত ধারা ও স্রোতের প্রবাহ থাকে। যা এখানে অনুপস্থিত। তার ব্যক্তিগত জীবনে এমন কোন ঘটনা পাওয়া যায় না যা দ্বারা বুঝা যায় যে, তিনি দরিদ্রদের বন্ধু, ভবিষ্যতে দারিদ্র বিমোচনে তিনি কাজ করতে আগ্রহী।
তাহলে প্রশ্ন জাগে—কী এমন ঘটল যে, ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি হঠাৎ করে একটি “মিশন” নিয়ে হাজির হলেন? সম্ভবত এর পেছনে ছিল একটি ‘পশ্চিমা অ্যাসাইনমেন্ট’। চলুন এক নজরে ড. ইউনুসের জীবনের গতিপথ দেখে নেই-
ড. ইউনুসের জীবনপ্রবাহ ও পেশাগত মোড় (গ্রন্থ: গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন- অবলম্বনে)
• ১৯৫৭: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স ডিগ্রি অর্জন।
• ১৯৬১: চট্টগ্রাম কলেজে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে যোগদান।
• ১৯৬৫: ফুলব্রাইট স্কলারশিপে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গমন।
• ১৯৭০: রাশিয়ান নারী ভিরা ফোরোস্টেনকোকে বিয়ে।
• ১৯৭১: ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি অর্জন।
• ১৯৭২: দেশে ফিরে পরিকল্পনা কমিশনে কিছুদিন কাজ করা
• ১৯৭২: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান পদে যোগদান।
• ১৯৭৭: ১লা মার্চ, প্রথম কন্যা মনিকার জন্ম; একই বছর মাত্র ৯মাসের মাথায় ডিসেম্বরে স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ।
• ১৯৮০: আফরোজীর সঙ্গে দ্বিতীয়বার বিবাহ; তিনি ছিলেন ম্যাঞ্চেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
• ১৯৮৬: দ্বিতীয় কন্যা দীনার জন্ম।
৩. পেশাগত মোড় ঘোরানো: পরিকল্পনা কমিশন থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে
এটা যে একটা পশ্চিমা বিশেষ অ্যাসাইনমেন্ট ছিল, তার কিছুটা ইঙ্গিত এখান থেকেও পাওয়া যায় যে, ড. ইউনুস ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে পরিকল্পনা কমিশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিয়োগ লাভ করেন। সদ্য স্বাধীন দেশে একটি সরকারী উচ্চ পেশা।
গুরুত্বপূর্ণ এই সরকারি চাকরি ত্যাগ করে এ ‘মিশন’-কে জীবনের মূল লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন। এই লক্ষ্য পূরণে তিনি সব রকম লোভনীয় প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। এবং ঢাকা শহর ত্যাগ করে প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে বেড়ানোকে প্রাধান্য দেন।
এটা ইঙ্গিত করে যে, তার সামনে এমন একটি লক্ষ্য ছিল, যার জন্য তিনি প্রথাগত ক্যারিয়ার ত্যাগ করতেও প্রস্তুত ছিলেন। অন্যথায় স্বাধীনতা-পরবর্তী অনিশ্চিত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এমন সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে একটি অস্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন জাগে: কেন তিনি সম্মানজনক সরকারি চাকরি ছেড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেলেন?
এর সম্ভাব্য উত্তর হল, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামো হয়তো এই ‘মিশন’ বাস্তবায়নে বেশি উপযোগী ছিল। দ্বিতীয়ত, যদি তার মডেল সফল হয়, তবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি (যেমন নোবেল) লাভের সুযোগ ছিল।
৪. পারিবারিক জীবনের বিসর্জন: নেপথ্যে কী ছিল?
১৯৭০ সালে তিনি রাশিয়ান নারী ভিরা ফোরোস্টেনকোকে বিয়ে করেন। ১৯৭৭ সনের ১লা মার্চ তাদের মেয়ে মনিকার জন্ম হয়। পরবর্তীতে তাঁর স্ত্রী ভিরা ড.ইউনুসকে আমেরিকার নিউজার্সিতে স্থায়ীভাবে থেকে যাওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু ড.ইউনুস এতে সম্মত না হওয়ায় ঐ বছর ডিসেম্বরে তাদের মাঝে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মাত্র ৯/১০ মাসের সন্তান। কন্যা সন্তান। প্রথম সন্তান। যাকে বাবার রাজকন্যা বলা হয়। এমন একটি আবেগময় সময়। পারিবারিক কোনও কলহ নেই। শুধু মিশন বাস্তবায়নে লক্ষ্যে-১০ মাসের আদরের কন্যাসহ বিচ্চেদ করাকেই বেছে নিলেন!! কিভাবে এটি সম্ভব!
প্রশ্ন হলো: কী এমন গুরুত্বপূর্ণ “এসাইনমেন্ট” ছিল যা বাস্তবায়নের জন্য তিনি নিজের পরিবারকেও ত্যাগ করতে বাধ্য হলেন? অথচ তার কন্যাসন্তানের বয়স তখন মাত্র দশ মাস!
তাছাড়া তখন তার সামনে ছিল একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, তবু তিনি আমেরিকায় বসবাসের লোভনীয় প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে এই দেশকেই বেছে নেন—যাকে তখন বলা হতো “তলাবিহীন ঝুঁড়ি”। এই আত্মত্যাগের পেছনেও অবশ্য কোন রহস্য ছিল—এট হয় তো এজন্যই যে, সেই “মিশন” সফল হলে তার জন্য নোবেল পুরস্কার অপেক্ষা করছে। আর না হয় স্বাভাবিকভাবে একজন মানুষের পক্ষে এটা সম্ভব নয়।
এ ধরনের প্রশ্ন ও সন্দেহ কেবল আমাদের নয়, আরও অনেকের মনেই রয়েছে। সাংবাদিক আব্দুল গফফার চৌধুরী দৈনিক কালের কণ্ঠে লিখেছেন, “আমেরিকা তাকে নোবেল দেওয়া একপ্রকার উৎকোচ।”
৫. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সন্দেহ:
এই সন্দেহ সৃষ্টির আরেকটি কারণ হলো, গ্রামীণ ব্যাংক যাত্রার শুরু থেকেই ওয়ার্ল্ড ব্যাংকসহ বহু পশ্চিমা প্রতিষ্ঠান থেকে বিনা তদন্তে মিলিয়ন ডলারের ঋণ ও অনুদান পেয়েছে। প্রশ্ন হল, পশ্চিমারা যদি কোনো এজেন্ডা বাস্তবায়নের পেছনে না থাকত, তাহলে তারা কি এত সহজে এত বড় অঙ্কের সাহায্য করত?
৬. গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে নরওয়ের সরকারের তদন্ত:
• ১৯৯০-এর দশকে নরওয়ের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টারি। (প্রাগুক্ত) সেই ডকুমেন্টারির জন্য সাংবাদিকেরা বাংলাদেশে এসে গ্রামীণ ব্যাংক ও ড. ইউনুসের ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম নিয়ে মাঠপর্যায়ে গবেষণা করেন।
ডকুমেন্টারিতে তারা গ্রামীণ ব্যাংকের কাঠামো, উদ্দেশ্য এবং কার্যকারিতার পাশাপাশি এর কিছু অন্তর্নিহিত দুর্বলতা ও অসঙ্গতিও তুলে ধরেন। বিশেষত, ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে দরিদ্র নারীদের ঋণ-নির্ভর করে তোলার বাস্তবাতা এবং এর পেছনে প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা।
• নরওয়ের সাংবাদিকদের রিপোর্টের ভিত্তিতে নরওয়ের সরকার এক সময় ইউনুসের বিরুদ্ধে অ্যাকশনের সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু তা হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়—এটিও এক রহস্য।
৭. নোবেল পুরস্কার নিয়ে প্রশ্ন:
ড. ইউনুসকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার আগে তার কর্মকাণ্ড কতটা “শান্তি প্রতিষ্ঠায়” কার্যকর ছিল—তা নিয়ে কোনো গভীর তদন্ত হয়নি। এটাও একটি প্রশ্নচিহ্ন রেখে যায়।
উপসংহার
ড. ইউনুস ও তার ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম একদিকে আন্তর্জাতিকভাবে দারিদ্র্য বিমোচনের নতুন পথ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে, অন্যদিকে এর পেছনে রয়েছে পশ্চিমা অর্থনৈতিক এজেন্ডা ও বাজার সম্প্রসারণের সুপরিকল্পিত কৌশল। অতএব, বিষয়টি আরও গভীরভাবে গবেষণা ও পর্যালোচনার দাবি রাখে।
২| ৩০ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: নতুন কে বলছি আপনার উত্তরটি উপযুক্ত হয়েছে ।
৩| ৩০ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১:১২
কাঁউটাল বলেছেন: সামাজিক ব্যবসার কারণে দারিদ্র কতটুকু দূর হয়েছে। এর উপরে কোন রিসার্চ আছে?
৪| ৩০ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
আমি নই বলেছেন: নতুনের প্রশ্নের সাথে ১০০% সহমত।
ভাই, আজকে একটা কাজ করি নাই তাই আগামি কাল শুরু করতে পারবনা এটা কই পাইলেন?
৫| ৩০ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:২২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ব্লগার নতুন এর সংগে সহমত।
৬| ৩০ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩
EssaMattou বলেছেন: Head Soccer একটি বিনামূল্যের অনলাইন গেম। সহজ নিয়ন্ত্রণ, দ্রুতগতির অ্যাকশন এবং সীমাহীন অ্যাক্সেস সহ এই রেট্রো-অনুপ্রাণিত মাল্টিপ্লেয়ার ফুটবল গেমটি উপভোগ করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:১০
নতুন বলেছেন: তাহলে প্রশ্ন জাগে—কী এমন ঘটল যে, ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি হঠাৎ করে একটি “মিশন” নিয়ে হাজির হলেন? সম্ভবত এর পেছনে ছিল একটি ‘পশ্চিমা অ্যাসাইনমেন্ট’।
ড: ইউনুস তো অনেক আগে থেকেই গ্রামীম ব্যাংক শুরু করেছেন। আপনি কেন এতো দিন এই লেখাটা লেখেন নাই?
এখন আপনি হঠাৎ করে একটি “মিশন” নিয়ে হাজির হলেন? সম্ভবত এর পেছনে একটি ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ আছে?