নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

» তা-মীমের পেন্সিল আঁকাআঁকি-৩

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

১। টয়োটা করলা


তা-মীম ক্লাস টুতে পড়ে এবার থ্রিতে উঠবে । বর্তমানে পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষা চলাকালীন সময়েও তার আকাআকি বন্ধ হয়নি। একেই যাচ্ছে কিন্তু সবই গাড়ি। সে গাড়ি পাগলা ছেলে আমার হাহাহা। সে বলে মা-গাড়ী এক্সিডেন্ট হলে মানুষের জন্য মায়া লাগে না তবে গাড়ি ভেঙ্গে যায় দেখে কান্না লাগে। আরো বলে আহারে সব গাড়ি যদি ছোট করা যেতো তবে কোলে নিয়ে রাখতাম। গাড়ির আগাগোড়া কোথায় কি আছে। কোন কোম্পানীর কোন গাড়ি। সে নিমেষেই বলে দিতে পারে সব গাড়ির নাম। কি জানি বড় হয়ে গাড়ির দোকানই না খুলে বসে পাগলা ছেলেটা।

জেরী কথায় না হেসে পারা যায় না....
খবরে প্রধান মন্ত্রিকে দেখে বলতেছে মা, আমি হাসিনার কোলে উঠব, রীতিমত বায়না....
আজ হিন্দি সিনেমা ইয়া মোটা মাস্তানকে নাচতে দেখে বলতেছে, আমি অই বেটার কোলে উঠব, আমি হাসি থামাতে পারিনা, বল্লাম, বাবা তোর মাথায় এইসব উদ্ভট কথা আসে ক্যামনে...
সে বলে, মা-কিছু মানুষকে দেখলে সফট মনে হয় হা হা হা লও ঠ্যালা July 26, 2014 at 9:00pm

২। বাড়ি ঘর সাথে গাড়িটাতো থাকবেই (গাড়ি পাগলা ছেলে)


July 27, 2013 at 7:44pm •
একটু আধটু ব্যথা পেলে জেরী বলে মা ব্যথা পাইছি
খেয়াল না করলে বা আদর না করলে সে সময়
সে এতই কস্ট পায় আহারে sad
কেঁদে কেঁদে বলে মা আমার জন্য চিন্তাই করে না :'( :'( :'(
তখন একশটা আদর দেই......
সাথে সাথে ব্যথা কমে যায় আবার সেই দুষ্টামি শুরু হয়.

৩। নদীর পাড়ে বাড়ি ঘর । এবার গ্রাম আর নদী


ল্যাপটপে গেইম খেলায় আপাতত মত্ত
....... মা- আমার যদি চারটা চোখ থাকত .... ভাল হত
দুই চোখ স্ক্রীনে রাখতাম আর দুই চোখ রাখতাম কী বোর্ডে
স্ক্রীনে তাকাইতে গিয়া কী বোর্ডে উল্টা পাল্টা টিপ দিয়া দেই.... sad
August 28, 2013 at 11:04am

৪। তা-সীন এপার্টমেন্ট smile (ভাইয়াকে এপার্টমেন্ট বানায় দিলো)


সোনাপুতুল সোনাপুতুল....... বলে ডাকছি তো ডাকছিই কোন জবাব না
..... তা-মীম তা-মীম বলে জোড়ে ডাক দিছি, কোন জবাব নাই.......
পাশের রুমে সবই শুনতে পাইছে.. একটু পরে আমার কাছে
আসলে বললাম বাবা এতক্ষন ডাকতেছি জবাব দেও না
যাও তোমার সাথে কথা নাই, মা-আমার হাত বিজি
ছিল, -হাত বিজি ছিল কিন্তু মুখ তো বিজি ছিল
না, -মা তুমি বুঝো না কেনো..... দুইহাত
দিয়ে চিপস খাচ্ছিলাম তাইলে তো
মুখও বিজি ছিল........
এই ছেলেরে নিয়া যে কি করুম....... মনে হয় ঠোটের আগায় কথা আইস্যা থাকে

৫। মায়ের আলমারী যখন ক্যানভাস
একটি যুদ্ধের প্রস্তুতি


জেরী বলতেছে মা, পরীক্ষায় যদি একটা মোবাইল গেইম সাব্জেক্ট থাকতো তাহলে অনেক ভাল হতো, আমি চাচ্চুর মোবাইল নিয়ে পরীক্ষায় যাইতাম তারপর গেইম অভার করে মেডাম দেখিয়ে ফার্স্ট হয়ে যেতাম :-D :-D

৬। শেষমেষ কারের দোকানই দিয়ালছে আলহামদুলিল্লাহ
তাও দোকান হল আলমারিতে


তা-মীম এর স্বপ্ন
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
মা, আজকে ডাকি দাদু বাড়িতে
অনেক সুন্দর ধান খেত
চারি দিকে ফুলের বাগান
অনেক সুন্দর অনেক ভাল লাগছে মা।
-আমি তোমার সাথে ছিলাম তো বাবা
-না
-আরে চিন্তা করে দেখো আমি ছিলাম তো, সাথে ছিল ক্যামেরা, আমরা অনেক ছবি তুলেছি ফুল প্রজাপতি পাখির
-না মা, তুমি তো বাড়ির ভিতরে ছিলা
-ওই ব্যাটা যে স্বপ্নে মা নাই চাই স্বপ্ন দেখ কেন হুম
-আচ্ছা মা এখন থেকে তুমি সাথেই থাকবে। তুমি ছবি তুলবে আমার, ফুলের আর আমি তুলবো তোমার এখন খুশি। . .
-অনেক খুশি . . . অনেক অনেক
-হইসে থাম খিদা লাগছে ভাত দাও।
-ওকে

৭। অটোডেস্ক স্কেচবুক ডাউন লোড করার পর অনেক ভেবেছি কি আঁকব কি আঁকব, অবশেষে কিছুই আঁকতে পারি নি। কাল তা-মীম এটা হাতে নিয়েই এই দৃশ্যটি এঁকে ফেলে আঙ্গুলের টাচে।

দুই বন্ধু পার্কে বসে


৮। গ্যাস নিচ্ছে কার


৯। কিউএফসি টাওয়ার


১০। হা হা হা
জেরী এটা এঁকে আমাকে দেখিয়ে বলেমা, লোকের পেট ব্যথা করে দেখো, মুখ দিয়ে আহ আহ বেরোচ্ছে


১১। কিউ এফ সি ব্যাংক
উদ্ভোদন করেন কাজী ফাতেমা ছবি
ফিন্যান্সড বাই তাম এন্ড কোং


১২। কম্পিউটার লাগে না সে খাতায় নিজেই ফন্ট চেঞ্জ করে ফেলছে big_smile বলে মা দেখ অন্য ফন্টে লিখছি


১৩। তাম হাসপাতাল


১৪্। মা দিবসের গিফট ছিল


১৫। অবশেষে টুক্কুস ট্রেনও এঁকে ফেলেছে
সিলেট থেকে আসতেছে
লাভিউ টুক্কুস


১৬। পরীক্ষার চলাকালীন সময়েও চলে আকাআকি



১৭। খেয়োয়াড় :)


মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ছবির সাথে লেখা পড়ে খুবই ভালো লাগল।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভাল থাকুন

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

আহসান উল্লাহ টুটুল বলেছেন: তা-মীমের পেন্সিল আঁকাআঁকির হাত মায়ের মতই নিঁখুত, চমৎকার
বড় হয়ে মায়ের মত বিভিন্ন গুনের গুনি হবেন, ছবি আঁকা, কবিতা লেখা, ছড়া লেখা, ছবি তোলা, পোস্ট করা

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ ও মায়ের চেয়েও ভাল আঁকে। আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য । ভাল থাকুন। আর বাবুদের জন্য দোয়া করবেন।

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: অফলাইনেই পোস্টটা পড়েছিলাম! তা-মীমের পেন্সিল ধরার স্ট্যাইলটা দেখি অনেকটাই আমার মত। ছোট থাকতে আমিও ঐভাবে অনামিকা আঙ্গুল দিয়ে কলম চেপে ধরে লিখতাম! তবে এখন অবশ্য ঠিক হয়ে গেছে।

তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে কলম চেপে ধরে না লিখলে নাকি দ্রুত লেখা যায় না, এটা আমার এক প্রিয় শিক্ষক বলেছিলেন। এবং পূর্ববত ঐ অভ্যাসটা ছাড়াতেও আমাকে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল।

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা অনেক! আর তা-মীমের জন্য আদর!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু আমিও তো এমন করেই ধরি । ছোট বেলা থেকেই এবঙ এখনো। আর তা-সীনও এমন করেই ধরে। আমারটা পাইছে কি মজা হাহাহ । অনেক সুন্দর মন্তব্য অনেক ভাল লাগা মন্তব্যে । ধন্যবাদ আর ভালবাসা রইল বীর সন্তান

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি আবার বীর সন্তান হইলাম কবের থেকে? B:-) এমনিতেই সাহসী সন্তানরেই মানুষ সাস মানাই দিছে, আপনি কি আমারে আবার বীস বানানোর ধান্দা করতেছেন নাকি? ;)

আপনি যেভাবে কলম ধরে লেখেন, সেভাবে কি আপনি দ্রুত লিখতে পারেন? অবশ্য অনেক পুরানো অভ্যাস হলে হয়তো সেটা সম্ভব হতে পারে। তবে ওভাবে লিখলে নাকি লেখা দ্রুত হয় না এবং হাতের লেখাও ততটা সুন্দর হয় না (এক্সপেরিমেন্ট নেই, শোনা কথা)।

তবে আমি যখন ঐভাবে লিখতাম, তখন লেখার মান খুবই খারাপ এবং অত্যাধিক স্লো ছিল! পরে অবশ্য নিজের চেষ্টায় অনেকটাই বদলে ফেলেছিলাম! আপনাকে একটা প্রশ্ন করি, তা-মীমকেও জিজ্ঞাসা করে জেনে নেবেন- 'ঐভাবে লিখলে হাতের অনামিকা আঙ্গুল কিছুক্ষণ পরপর ভীষণ ব্যাথা হয়ে যায় না?'

আপনি তা-মীমের আঙ্গুলের দিকে লক্ষ করেন, কি পরিমাণ জোরে সে পেন্সিলটা চেপে ধরে আছে! সাধারণত আঙ্গুলে কলম অত্যধিক চেপে ধরে রাখলে তো কিছুক্ষন পরপর আঙ্গুল ব্যাথা হয়ে যাওয়ার কথা। এবং কলম থেকে হাত সরিয়ে দেখবেন, আঙ্গুলের যে যায়গাটা দিয়ে কলম চেপে ধরে ছিলেন সেখানে একটা খাঁজ পড়ে গেছে!

সেজন্য তর্জনী আর বৃৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে কলম ধরলে সেটা খুব সহজ ভাবে ধরা যায়। এবং আঙ্গুলের উপর কোন চাপ পড়ে না। তাছাড়া লিখতেও খুব সাচ্ছ্যন্দ পাওয়া যায়। প্রয়োজনে আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু তার অসুবিধা হলে তো সে বলতো কিছু তো বলে না। এখন তো এতটা দ্রুত লিখতে হয় না । ভবিষ্যতে আরো দ্রুত লিখতে হবে তবে ব্যাপারটা ভাবার বিষয়ই । আজ বাসায় গিয়ে তাকে জিজ্ঞেস করবো এবঙ পাল্টানোর ট্রাইও করবো । দেখা যাক কি হয় । তবে আমি দ্রুত লিখতে পারতাম। এখন তো আর লেখার অভ্যাস নাই বললেই চলে।

ব্যাংকিং ডিপ্লোমা পরীক্ষা বাপরে বাপ অনেক লিখতে হয় সেই ঘাট পার হয়ে এসেছি।

হাহাহাহা আচ্ছা আপনি সাস ই থাকে বীস হবার দরকার নাই। ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: আরে তা-মীম যদি ঐভাবে লিখে সাচ্ছ্যন্দ পায় তাইলে পাল্টানোর কি দরকার? পৃথিবীতে সবাই কি আর এক রকম হয় নাই, দু'একজন তো ব্যতিক্রম হওয়াই লাগে। আর তা-মীম আমাদের প্রিয় ভাগিনা হয়ে যদি তেমনটা না হয়, তাইলে আর কিসের কি! ;)

আমি মন্তব্যে যেগুলো বলেছি, সেটা কেবল আমার সমস্যাটাই বলেছি। আপনার বা আপনাদের না হইলে তো কোন কথা নেই! তবে জিগাইয়া দেখতে পারেন, আমার কথা গুলো ঠিক কিনা! যদি ঠিক না হয় তাইলে তো পাল্টানোর কোন প্রয়োজন দেখি না। বরং এমন ব্যতিক্রমি লেখার কারণে হলে এক্সামিনারের দৃষ্টিতে থাকবে সব সময়।

আর একসময় আমাদেরও অত্যধিক দ্রুত লিখতে হতো। ধরুন লিখতে বসে ঘড়িতে দেখে নিলাম ১১:২০, একটা পিচ্চি লেখা শেষ করে ঘড়ির দিকে তাকিয়েই দেখি দুইটা বেজে গেছে। বলেন তখন মেজাজটা কেমন লাগে! X(

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নি।
আপনি কি হাতে কলমে এখনো লিখেন কিছু? আমার লেখার যা অবস্থা এখন । লিখতে গেলেই হাত ব্যথা বুড়ো আঙ্গুলে বথ্যা আর লেখা বিশ্রিই হচ্ছে দিনদিন অথচ । যত পরীক্ষাই দিছি জীবনে একজন না একজন শিক্ষক হলেও এসে কাছে দাড়িয়ে বলে গেছে আপনার হাতের লেখা অনেক সুন্দর। আর এখন :(

হ্যা তাতো জিগাবোই আজ। যদি সমস্যা না থাকে তবে লিখতে থাকুক এমন করেই। এক্সট্রা কিচু থাকলে ভালই লাগে। যেমন আমার দাত ৩৪ টা আমার ছেলেরা বলে আমার মা স্পেশাল মা-সবার চেয়ে আলাদা হাহাহাহ

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহ, আকার হাততো বেশ ভাল :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: হাতে কলমে এখন অত্যাধিক লিখতে হয় না! তবে একদম যে লিখি না তা না! তাছাড়া আমার আবার হাবিজাবি লেখার অভ্যাসটা একটু বেশি! মানে মাঝে-মাঝে একঘেয়েমীতা কাটানোর জন্য ডায়েরি লিখি!

যদিও শখ করে ডায়েরি লেখার অভ্যাস আমার নেই! তবে মাঝে-মাঝে ব্যক্তি জীবনে কিছু হাবিজাবি ঘটনা ঘটে যেগুলো লিখে না রাখলে হয়তো একসময় স্মৃতি থেকে মুছে যেতে পারে, সেজন্যই আরকি! তবে সেগুলো নিতান্তই মামলী ঘটনা!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি তো এখন আর কিছুই লিখি না শুধু সাইন ছাড়া হাহাহাহ

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

সুমন কর বলেছেন: সে কি কারো কাছে বা কোথাও আঁকা শিখছে?

ছবিগুলো চমৎকার এঁকেছে। +।

শুভকামনা রইলো।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোথাও শিখে নাই দাদা
নিজে থেকেই আঁকে
ধন্যবাদ

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ভাতিজার দারুন প্রতিভা।
মুগ্ধ ।
প্রতিভা বিকশিত হোক ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকু
সরি ফর লেইট আনস

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: তা-মীমের আঁকাআঁকির প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হ'লাম। ওর জন্য শুভেচ্ছা রইলো...

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকস এ লট

১১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: তা-মীমের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: টম ও জেরি ট্যালেন্ট এ তাদের মা কেও ছারিয়ে যাচ্ছে আপি ... তুমি অনেক ভাগ্যবতি

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আপি
অনেক ধন্যবাদ

১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত এবং সৃজনশীল ছেলে । ভালো মানুষ হয়ে গড়ে উঠুক সে আশা রইলো ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি!!!!! আমিই খালি আঁকা জানিনা। :(( :((

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জেরীর কোচিং এ ভর্তি হয়ে যাও হাহাহা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.