নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
নতুন যারা চাকুরীতে জয়েন করো তাদের জন্য কিছু কথা। ইদানিং চাকুরীক্ষেত্রে লক্ষ্য করছি নতুন যারা তারা কেবল উচ্চ ডিগ্রি নিয়েছো, আকাশ সম মেধাবী, জ্ঞানে শিক্ষায় সমুদ্দুর যেমন। কিন্তু অনেকেই কিছু স্বাভাবিক শিক্ষা অর্জন করতে পারো নি।
সবে জয়েন করেছো সহকারী পরিচালক অথবা অফিসার পদে। তোমার জন্য নির্ধারিত চেয়ার টেবিল দেয়া হয়েছে। সেই চেয়ারের সম্মান এখন তোমার হাতে। যেটুকু কাজ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেবেন, যথাসাধ্য চেষ্টা করবে ভালোভাবে করার। প্রথমেই কাজগুলো ফেলে রাখার চেষ্টা করবে না। না বুঝলে অন্য কর্মকর্তাদের সাহায্য নিতে পারো। প্রথমেই কাজ কঠিন অথবা বেশী বলে মনোক্ষুণ্ণ হবে না।
তুমি ইচ্ছে করলেই কিন্তু অন্য কর্মকর্তার চেয়ারে বসতে পারবে না অনুমতিছাড়া। আমি লক্ষ্য করেছি ছোটো ছোটো পোলাপান জয়েন করেই নিজেকে বেশী জ্ঞানী মনে করে ফেলো, কিছুতেই অনুমতির অপেক্ষা করো না। আমরাও এসব শিখে আসিনি। কিন্তু বিদ্যালয় হতে শিখেছি, শিক্ষকদের/গুরুদের চেয়ারে কোনোভাবেই বসতে পারবো না। তোমরা অফিসে জয়েন করেই অন্যের চেয়ারে বসে পড়ো এটা ঠিক নয়। আবার তোমার কলিগ, যারা একসাথে জয়েন করেছো, তারাও তোমার চেয়ারে বসতে পারবে না তোমার অনুমতি ছাড়া। এই চেয়ার অফিস হতে প্রাপ্ত নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের নির্দিষ্ট কাজের জন্য। কিন্তু তোমরা ভাবো অফিসটাও ইউনিভার্সিটি অথবা তোমাদের ক্যাম্পাস। যে যেমন ইচ্ছে বসে পড়ো অন্যের চেয়ারে। আবার অন্যের কম্পিউটারেও বসতে পারবে না যতক্ষণ না যে কর্মকর্তার কম্পিউটার তিনি অনুমতি দেন।
আর শুন, অফিস আড্ডার জায়গা নয়, এমনকি দলবেঁধে বটের তলে, রেষ্টুরেন্টে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডাবাজি করবে এটা মোটেও উচিত নয়, এটা তোমার চাকুরী/পদবীর প্রতি অন্যায়। আমরাও অফিসে জয়েন করেছি আমাদেরও তোমাদের মত সময় ছিলো, যদিও আমরা পুরোনো এবং যারা ছোট পদে জয়েন করেছি, তোমাদের মত এত মেধা বা বুদ্ধি ছিলো না কিন্তু কিছু নীতিবোধ ছিলো যা অন্যের চেয়ারকে সম্মান করতে জানতাম, অফিসের কাজকে প্রায়োরিটি দিতে জানতাম এবং তাই করে আসছি। এখন দেখি তোমরা জয়েন করেই অফিস ফ্লোরেই হই হুল্লোড় হাসি ঠাট্টায় মত্ত হয়ে যাও।
যেমন ধরো তুমি এখনো স্ট্যাপলার, পিন, কাগজ কলম ইত্যাদি অফিস কর্মের যাবতীয় উপকরণ এখনো পাওনি, কাজ চালাতে তোমাকে অন্য কর্মকর্তা/কর্মচারীর নিকট যেতে হবে, ধার করে কাজ চালাতে হবে, বসে থাকলে চলবে না। আর যে জিনিসগুলো ধার করেছিলে সেগুলো আবার ফেরতও দিতে হবে। কিন্তু তোমরা সেসব উপকরণ নিজের ড্রয়ারেই রেখে দাও।
বর্তমানে তোমাদের মাঝে এসব কোনো গুণই দেখতে পাই না বড্ড কষ্ট লাগে। জয়েন করে এক সপ্তাহ অথবা এক দুই মাস ভালোভাবে কাজ কর্ম করলে, দেখা গেলো পরের সপ্তাহ বা পরের মাস থেকেই তোমরা কাজের প্রতি অবহেলা করতে লাগলে। যদিও তোমার ডিপার্টমেন্টের বস খুব ভালো তোমাকে লাই দিয়ে ফেলেছেন কিন্তু তোমাকে মনে রাখতে হবে অফিস তোমার রুজি রুটি। সে স্থানকে সম্মান দিতে হবে। তোমার বা তোমাদের ব্যক্তিগত কাজ থাকতে পারে, নিজের জীবন বলতেও কিছু আছে সে সবাই বিশ্বাস করে। কিন্তু তোমাকে সেসব কাজে আগেই অনুমতি নিতে হবে। নিজের ইচ্ছেয় অফিসে আসলে, আবার নিজের ইচ্ছেয় অফিস ছুটির আগেই বাসার পথ ধরলে এটা কী অন্যায় নয়? সুযোগ পেলেই যে নিজের চাকুরীটাকে অবহেলা করবে, এ কেমন বিচার?
অফিসের ডেস্ক ছেড়ে বেশীক্ষণ বাইরে থাকা অন্যায়, বিবেককে প্রশ্ন করো একবার দুইবার হাজারবার। কাজ না থাকুক কিন্তু সীটে বসে থাকাও দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যতটুকু কাজ করবে নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে সুন্দর গুছিয়ে করবে। অবহেলা বা অগুছালো কাজ করতে পারো কিন্তু এ কাজে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মন ভরবে না যদিও কাজ চালিয়ে নেয়া যায়। এক্সটা যোগ্যতা থাকুক তোমরা কী সেটা চাও না। ওয়ার্ডের ফাইলে নোটিংগুলো নিজের মত করো সাজাও, সুন্দর সেটাপের মাধ্যমে। অন্যদের চেয়ে আলাদ হতে চেষ্টা করবে সব সময়।
বড় অঙ্কের বেতন পাচ্ছো, কিন্তু কিপটামি যায় না তোমাদের। মাঝে মাঝে লজ্জায় পড়ে যাই তোমাদের কর্মকান্ড দেখে। পঞ্চাশ টাকার বিলও উপস্থাপন করো । খরচ করতে চাও না অফিসের কলিগদের জন্য, একটু আনন্দ কী পেতে চাও না? ছোটো খাটো আয়োজনে দেখবে সবাই খুশি। অফিসের ছোটখাটো উপকরণ পাঁচ দশটাকায় তোমরাও কিনে নিতে পারো নিজের সুযোগ সুবিধার জন্য। চাকুরীর প্রতি সম্মান না থাকলে এত কষ্টের শ্রমই বৃথা বলে আমি মনে করি। একবার চিন্তা করো এই চাকুরী পাওয়ার জন্য কীই না কষ্ট করেছো।
বাকী কথা অন্য দিন। সব কথা মনে নাই। আপনারাও এড করতে পারেন। বাচ্চারা শিখতে পারবে। যে অন্যায় বা অবহেলা গুলো আমার চোখে পড়ে সেগুলো নিয়েই বললাম।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা আসলে যা দেখছি আর অবাক হচ্ছি। এখনকার বাচ্চারা ইউনিভার্সিটি মনে করেই যেন সেরকম ড্রেসাপ করে অফিসে ঢুকে। মনেই হয় না উনারা অফিসে এসেছেন না মডেলিং এ এসেছেন। সবকিছুরই লিমিট আছে, সময় আছে, সময় ফুরিয়ে যায় একসময়। নিজের মধ্যে স্বাভাবিক কিছু পরিবর্তন আনতেই হবে না চাইলেও। এখনকার বাচ্চারা এগুলোর কিছুই শিখে নাই।
সেদিন এক অফিসার নোটিংএর কাঠপেন্সিলের লেখা মুছতে ইরেজার চাইলো আমি দিলাম। সে আমার টেবিলে বসে ঘসে ঘসে পরিস্কার করলো এবং ফু দিয়ে আমার টেবিল ময়লা করে দিয়ে গেলো, সে সেগুলো পরিস্কার করার প্রয়োজনই মনে করেনি। আমি কাজ করতে গিয়ে দেখি সারা সাদা টেবিল ইরেজার এর কালো ময়লা ভরা। নিজেই পরিস্কার করলাম। চারিদিকে নজর দিলেই দেখি অবহেলা আর অবহেলা।
নতুনদের বিষয়টাই যেন আলাদা। আদব কায়দা ছাড়া খালি জ্ঞানই অর্জন করেছে
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
দরকারী একটা কথাও বলা হয়নি।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনাকে বলার সুযোগ তো দিয়েছি। এখন বলেন আমি এড করে দেই।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করি সেখানে সম্প্রতি বেশকিছু সংখ্যক তরুন নেয়া হয়েছে যারা সবাই প্রায় ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র জানাশোনায় অনেক তুখোড় কিন্তু তাদের সাধারণ ব্যবহার অত্যন্ত নিচুমানের যা মোটেই গ্রহন যোগ্য না। তারা কর্মকর্তাদেরকে তুচ্ছ ভাবা শুরু করেছে। অবশ্য লাইনে আসবে যখন আর চাকুরীর এজ থাকবেনা।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি এসব দেখেই এই পোস্টটা লিখেছি। এরা লেখাপড়া বই ছাড়া আর কিছুই শেখেনি। সময় গেলে বুঝবে অবহেলার মর্ম যখন তাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে অধ:স্তন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
অফিস ও কাজ সম্পর্কে আপনি একজন বুদ্ধিমান মানুষে থেকে শিখুন; নাকি দেরী হয়ে গেছে, রিটায়ার করার সময় হয়ে গেছে?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা শিখবাব নে আপনি যখন কইছেন। রিটায়ার্ড এর সময় আছে কি নেই সেইটা দিয়া কী করবেন হুহ। আমার জ্ঞান কম। আপনার কাছ থেকেও শিখতে পারি। কিছু মিছু শিখায় দিয়ে যান।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নতুনেরা শেষ পর্যন্ত লেখা পড়বে বলে মনে হয় না। লেখার শেষে যে কিপটা আরো কি কি লিখা। হা হা হা।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই যে কিপটা, কোনো কাজেই খরচ করতে চায় না বাপরে। এত টেকা দিয়া মাইনসে কিতা করতো ভাই?
ভালো থাকুন
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
পদ্মপুকুর বলেছেন: নেওয়াজ আলি বলেছেন: নতুনেরা শেষ পর্যন্ত লেখা পড়বে বলে মনে হয় না। লেখার শেষে যে কিপটা আরো কি কি লিখা। হা হা হা।
ফেসবুক প্রজন্মের এতবড় লেখা পড়ার টাইম নাই.... নাইচ/অসাম/কিউটেই শেষ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই তাই। বড় লেখা কেউ পড়ে না। আমিও যেমন, মাঝামাঝি বড় এবং টেস লাগলে সময় নিয়ে পড়ি। আর পুলাপান তো নিজের ছবি আপলোড করতে করতে সময় ব্যয় করে ফেলে।
আবার আসার জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কাছে যেগুলো অফিসের "ভালো আচরণ" হিসেবে মনে হয়েছে, এগুলো আসলে কিছুই না; এজন্য বাংলাদেশে অফিসের পরিবেশ কাজের উপযুক্ত নয়, মানুষ সঠিকভাবে কিছুই করে না; মানুষ ৮ ঘন্টায় দরকারী কাজ করে বলে মনে হয় না।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই কথা ঠিক। আটঘন্টা লাগে না কাজ করতে। কিন্তু মানুষ তাও করতে চায় না কাজ ফেলে রাখে। ধন্যবাদ
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
কলাবাগান১ বলেছেন: অন্তত অফিস টাইমে বসে সামুতে বিশাল ছবির পোস্ট দেওয়া উচিত না সেটা বলা দরকার ছিল...বাসায় কাজের চাপে পোস্ট দিতে পারেন না তাই আপনি অফিস টাইমে সামুতে পোস্ট দেন সেটা আপনি নিজেই বলেছেন...
দ্বিচারিতা আমাদর মাঝে ভীষন ভাবে প্রকট
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি উচিত না । অফিস এই সাইট টা বন্ধ করেনি হাহাহাহ
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নতুন বলেছেন: একটা জিনিস মনে রাখতে হবে এখনকার পোলাপাইন জেনারেসন জেড
আমরা এক্স, উয়াই জেনারেনস থেকে এটা অনেক আলাদা...
তুমি ইচ্ছে করলেই কিন্তু অন্য কর্মকর্তার চেয়ারে বসতে পারবে না অনুমতিছাড়া। আমি লক্ষ্য করেছি ছোটো ছোটো পোলাপান জয়েন করেই নিজেকে বেশী জ্ঞানী মনে করে ফেলো, কিছুতেই অনুমতির অপেক্ষা করো না। আমরাও এসব শিখে আসিনি। কিন্তু বিদ্যালয় হতে শিখেছি, শিক্ষকদের/গুরুদের চেয়ারে কোনোভাবেই বসতে পারবো না। তোমরা অফিসে জয়েন করেই অন্যের চেয়ারে বসে পড়ো এটা ঠিক নয়। আবার তোমার কলিগ, যারা একসাথে জয়েন করেছো, তারাও তোমার চেয়ারে বসতে পারবে না তোমার অনুমতি ছাড়া। এই চেয়ার অফিস হতে প্রাপ্ত নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের নির্দিষ্ট কাজের জন্য। কিন্তু তোমরা ভাবো অফিসটাও ইউনিভার্সিটি অথবা তোমাদের ক্যাম্পাস। যে যেমন ইচ্ছে বসে পড়ো অন্যের চেয়ারে। আবার অন্যের কম্পিউটারেও বসতে পারবে না যতক্ষণ না যে কর্মকর্তার কম্পিউটার তিনি অনুমতি দেন।
এটা আমাদের দেশের বড় একটা সমস্যা। অফিসের চেয়ারে বসা বড় কিছু না, এখানে বড় অফিসারটা নিজেদের অনেক উচু কিছু ভাবে সেটা ঠিক না। অন্যদের ছোট মনে করা ভালো মনের পরিচয় না।
পুলাপাইন যদি ঠিক মতন কাজ না করে তবে উন্নতি করতে পারবেনা, এটা সবাই পরে ঠিকই শিখে যাবে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা তা না উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কখনো এসব ব্যাপারে বিরূপ আচরণ করেন না। আমি যেখানে কাজ করি সবাই আমরা বন্ধুর মতনই । কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নাই। চেয়ারে গিয়ে বসলেও কেউ কিছু মনে করবেন না। আমিও মনে করি নাা। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো খারাপ লাগে। প্রয়োজন ছাড়া অনুমতি ছাড়া আমি অন্যের চেয়ারে বসতে যাই না। বসাটা আমি উচিত মনে করি না।
আর পুলাপাইনরাই অবহেলা করতে শুরু করে জয়েন করেই।
ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
একাল-সেকাল বলেছেন:
বিনা অনুমতিতে অন্যের মোবাইল ইমেইল ধরবেনা বলে আজহারি এখন মালয়েশিয়া, আপনি কোন দেশে যেতে চান?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি আমার দেশেই থাকবার চাই ভাই। জন্ম আমার এখানে মৃত্যুও যেন হয় এখানেই এই মাটিতে। আমি কী কিছু অন্যায় বললাম?
ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন
১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: অফিস তো সেকেন্ড হোম।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা ঠিক
ধন্যবাদ
১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০০
করুণাধারা বলেছেন: দরকারি কথা, কিন্তু যাদের উদ্দেশ্যে বলা তাদের মগজ এগুলো ধারণ করতে চাইবে না।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমাাকে উল্টা কথাও শুনতে হবে এবং হচ্ছেও । মানুষ নিজে যেমন চলে তেমনটাই মনে করে এটাই ঠিক।
চাকুরী পেয়েই মানুষের অহংকার বেড়ে যায়
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৪
নিভৃতা বলেছেন: দরকারী কথাগুলো কত সুন্দর করে বললে। ভালো লাগা রেখে গেলাম আপুমনি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপি
ভালো থাকুন পাশেই থাকুন
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২০
অভি চৌধুরী বলেছেন: অনেক কথাই মেনে নিলাম,কিন্তু চেয়ার নিয়ে একটু আপত্তি আছে ম্যাডাম। আমাকে কেউ কিছু দেখাতে বা বোঝাতে আসলে আমি উঠে গিয়ে আমার জুনিয়রদের বসতে দেই আমার চেয়ারে এবং কম্পিউটারে ,বলি- এখানে বসেন এবং ঠান্ডা মাথায় আমাকে দেখিয়ে দিন বা বুঝিয়ে দিন আপনি কি ভাবছেন, বা ঘটনাটা কিভাবে ঘটলো ইত্যাদি। সন্মান মনে, চেয়ারে না থাকাই ভালো, কি বলেন?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এটাতো আমরাও বসতে দেই। প্রয়োজনে বসাতেই হয়। তার মানে এ নয় যে আপনি উঠে গেলেন কোথাও । অফিসের অন্য কেউ এসে হুট করে আপনার চেয়ারে বসে পড়বে। নুন্যতম জ্ঞান থাকলে কেউ এটা করবে না। আমার কাছে চেয়ার সম্মানের বিষয় বলেই মনে হয়। হ্যা তা ঠিক সম্মান তো মনেই থাকে।
আমি বসতের শিক্ষকই মনে করি।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৮
কালো যাদুকর বলেছেন: চোর না শোনে ধর্মের কথা। আপনার শ্রোতারা এগুলো মানবে বলে মনে হয় না। এগুলো বেশীর ভাগই আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কথা সত্য। তবে প্রথম থেকেই ওদের শেখালে অবশ্যই শিখবে। তারাতো এসব শিখে আসেনি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকুন
১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৪৪
সুপারডুপার বলেছেন: চেয়ার নিয়ে যা বললেন এটা মনে হয় দেশে কমার্স লাইনে যারা জব করে, তাদের জন্য বেশি প্রযোজ্য। বিদেশে তো যার যখন চেয়ারে বসা লাগবে বসবে। আমি কাজের জন্য ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসরের চেয়ারের বসেও কাজ করেছি। এখনও ডিরেক্টর না থাকলে, কাজের প্রয়োজনে ডিরেক্টরের চেয়ারে বসেও কাজ করি।
চেয়ার টানাটানি অভদ্রতা। কিন্তু একজনের অনুপস্থিতে তার চেয়ারে বসা অভদ্রতার কোনো যুক্তি নাই।
চেয়ার পূজা থেকে আসলে শেখার কিছু নাই।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এটা যার যার ধারণা আসলে। আমার কাছে ভদ্রতা অভদ্রতার প্রশ্ন না । দৃষ্টি কটু লাগে তাই বলেছি।
আর চেয়ার নিয়ে একটা কাহিনী আছে আমাদের অফিসে।
একজন কেয়ারটেকার অবিবাহিত উনি। বিয়ের পাত্র হিসেবে দেখার জন্য মেয়েপক্ষ আসবে অফিসে । সময়টা দুপুর লাঞ্চ টাইম। অনেকেই খেতে বের হন এ সময়ে। এই টাইমে যেহেতু কথা বলা বা দেখার মত সময় আছে তাই এই সময়টাই ঠিক হয়েছিল পাত্র দেখার জন্য। আগে তো চাকুরীর কথা শুনলে মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে পাগল হতো। সেদিন কেয়ারটেকার সাহেব একজন ডিডির টেবিলে গিয়ে বসে পড়েন। আগে এখানে ডিডিদেরও চেম্বার ছিলো, এখন অবশ্য ডিডিদের চেম্বার নেই। পাত্র দেখতে এসে তারা দেখলো বেচারা ডিডির চেয়ারে তখন আর পদবীর কথা জিজ্ঞেসই করা হয় নাই। দেখে শুনে বিয়ে ঠিক হলো, বিয়ের পর তারা জানতে পারলো যে তিনি এখানের কেয়ারটেকার হিসেবে আছেন। পাত্রীর বাড়ী ধনী ফ্যামিলি, উচ্চ বংশ। তারা তো রেগে মেগে ডিভোর্স করাতে চাইলেন। কিন্তু পাত্রী সে বিয়ে মেনে নিয়েছিলেন এবং তাহাদের এখন আট মেয়ে এক ছেলে।
চেয়ারও অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ হয় সুপার।
১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৬
সোহানী বলেছেন: চমৎকার কিছু উপদেশ নতুনদের জন্য। তারা পড়ুক ও জানুক এ প্রত্যাশায়।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
অনেক ভালো থাকুন,
নতুনরা যদি পড়ে তবেই না লেখা স্বার্থক হতো
১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে বেশির ভাগ লোকই ভালো না।
অফিসে চাকরী টিকিয়ে রাখা খুব কষ্টের। সহকর্মী ভালো না হলে কাজ করা যায় না।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক। কিছু লোক আছে একজনের নামে আরেকজনকে লাগায় সারাদিন। আন্তরিকতা খুব কম থাকে
ধন্যবাদ ভাইয়া জি
১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পোস্টটা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ঠিক আছে। যারা বিদেশের অফিসের সাথে তুলনা করছেন তারা ভুল করছেন এটা দেশের অফিসগুলোর কথা বলা হচ্ছে। আর দেশ ভেদে শিক্ষা, ভদ্রতা কিছুটা ভিন্ন হবে স্বাভাবিক ।+++++
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যার যেমন ভাবনা। চেয়ারও সম্মানের বিষয় অন্তত আমার কাছে। আমি ইচ্ছে করলেই জিএম স্যারের চেয়ারে বসতে পারবো না। এসব সবাইকে বুঝানো যায় না। আমাদের অফিসের পরিবেশ আর বিদেশের পরিবেশ আলাদা। । যাই হোক বুঝলে বুঝপাতা না বুঝলে তেজপাতা।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভালো থাকো
২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৩
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমিও নতুনদের দলে কিন্ত আপনার কথাগুলো খুবই সত্য।
ফরমাল টাইপের অফিসে ফরমালিটি মেইনটেইন করা বা শেখা দোষের কিছু নয়। বাংলাদেশে কম অফিস ই আছে যেখানে ক্যাজুয়াল এনভায়রনমেন্ট।লাইফ এঞ্জয় করা ঠিক আছে কিন্ত অফিসিয়াল আচারবিধি কিন্ত শিখতে হবে।বন্ধুসুলভ কলিগ আর বন্ধুর মধ্যে পার্থক্য আছে এটাও বুঝতে হবে।
আগের জেনারেশনের মানুষগুলো কিছু কিছু বিষয়ে হয়ত আমাদের চেয়ে পিছিয়ে কিন্ত অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের দিক থেকে তারা আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে।এটাও কিন্ত মনে রাখা দরকার।তাদের প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে।
প্রথম থেকেই শিখেছি অন্যের চেয়ারে বসা অভদ্রতা।এটা মেনে চললে ক্ষতি কিন্ত কিছু নেই।শিক্ষিত মানুষের সূক্ষ্ম আচরণগুলোতে রুচি আর অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা প্রতিফলিত হবে এটাই তো সবাই আশা করে।উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার কাছে উন্নত ব্যবহার সবাই আশা করে।
কিছু জরুরী বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু অনেকের কাছে চেয়ারেরই মূল্য নেই দেখলাম। আমি কী বুঝাতে চাইছি আর উনার কি বুঝলেন কে জানে। আপনার মন্তব্য অনেক সুন্দর এবং যুক্তিসংগত। অনেক ভালো লাগলো
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন। ফি আমানিল্লাহ
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪১
নীল আকাশ বলেছেন: যাক এই সময় আমি বহু আগেই পার করে এসেছি। তবে যা বলেছেন সেটা অফিস টু অফিস ভ্যারি করে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত ছোট মানুষ বলো কী ভাইয়া , কত বছর চাকুরী করো হুহ
ধন্যবাদ অনেক অনেক
২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: very sad
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকুন
২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
হাসান রাজু বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে সরকারি অফিসগুলোতে যাই। দেখি নতুন পোলাপানগুলো অন্তত কাজ করে। ঘুরায় না। ভালো কিছু পরামর্শ দেয়। ঘুষ চাইতে লজ্জা পায় অনেকক্ষেত্রে চায় না।
কিন্তু সিনিয়র গুলো সেই পর্যায়ের হারামি। কোন নবীনকে কাজ করতে দেখলে টিপ্পনী কেটে কাজ করতে নিরুৎসাহিত করে। মানুষকে কিভাবে টেবিলে টেবিলে ঘুরাতে হয় সেই টিপসগুলো দেয়। বুঝাতে থাকে এখানে কাজ করলে শুধু কাজ আসতেই থাকবে, ফাকি দিলে কাজ কম আসবে কিন্তু পদোন্নতি কাজের এবং অকাজের দুজনের একই হবে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন এমন কর্মকর্তাও আছে কিন্তু সেগুলোও অজানা নয় আমার। কত দেখেছি কালে কালে। তবে আল্লাহর রহমতে আমি সব সময়ই ভালো বস পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ আপনাকে
২৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
ডেইলিবাংলাদেশ বলেছেন: অফিস তো সেকেন্ড হোম। দিনের বেশির ভাগ সময় তাই এখানে পার হয় । এটা অবহেলা করার বিষয় নয় ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অথচ অফিসে এসেই মানুষ ভাবে
সরকারী মাল দরিয়ামে ঢাল
এই স্বভাবের মানুষের অভাব নাই। সব কিছুতেই অবহেলা।
ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন
২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৭
মা.হাসান বলেছেন: ধুর, এই সব কি লিখলেন?
পোস্টে লাইক দিলাম না, তবে জ্ঞানী গুনি ব্লগারদের কমেন্টে লাইক।
ওনারা ওনাদের দীর্ঘ বর্নাঢ্য কর্মময় জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে যা বলে গেলেন তাতে লাইক । ঐ গুলান পোস্টে অ্যাড করে দেন।
পোস্ট বড় হয়ে যাবারা আশঙ্কা থাকলে পর্ব আকারে দিতে পারেন।
(নতুন যারা যোগ দেয় এদের জন্য কোন ট্রেনিঙের ব্যবস্থা কি এখন আর নাই)
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার কমেন্টে লাইক। কারণ আপনাকের বহুদিন পরে দেখতাছি
কোথায় ঘাপটি মেরে থাকেন কে জানে হাহাহা
জ্ঞানিরা তো বলেছেন আমি দ্বিচারিতা হাহাহা অফিসে বসে বলগিং করি
সামনে দিয়া মশা যায় গা
পিছন দিয়া হাত্তি গেলেও মানুষ খোঁজ পায় না।
তাও তো আমি সীটে বসে আছি। কাজ না থাকলে বলগিং করি। সীটেই থাকি আমার দায়িত্ব পালন করি হাহাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন
আবার দেখা হবে কবিতা পোস্টে হাহাহা
২৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
মা.হাসান বলেছেন: সইত্য কথা হইলো, কবিতা লেখা লইয়া ব্যস্ত আছি। কবিতার ঝুড়ি লইয়া শীঘ্রই হাজির হইবো।
আপনি নাকি একখান বই বাহির করতেছেন? কয় লম্বর স্টলে? নাম কি?
দেখা তো ২১-২২ তারিখেও হই্তে পারে, তয় তার আগে তেমুন কবিতা পোস্ট দিলে পোস্টেও দেখা হবে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিদ্যানন্দ স্টল নাম্বার ৭৭ বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গন
কিন্তু এরা এখনো বই আনেনি মানে স্টলে তুলেনি
গত বছর ২৬ তারিখ উঠিয়েছিল মনটাই খারাপ এখন ।
উফ কী যে বলেন না। কবিতার ঝুড়ি মাশাআল্লাহ এতগুলা খুশি হইছি। কবে আনবেন । অপেক্ষায় আছি কন্তিু
২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৫২
সুপারডুপার বলেছেন:
ছবি আপা,
আপনার অফিসের কাহিনী শুনে বেশ মজা পেলাম। অসততার সুযোগ নিতে চাইলে শুধু চেয়ার না অনেক কিছু দিয়েও করা যায়। যেমনঃ পোশাক আশাক ও চাঁপাবাজি দিয়েও অন্যকে প্রতারণার ফাঁদে ফালানো যায়।
বুয়েটের বেশির ভাগ ছেলেপেলেকে ঢাকা ভার্সিটি ও প্রাইভেট ভার্সিটির ছেলেপেলের চেয়ে কম স্মাৰ্ট মনে হয়। কারণ পোশাক আশাক ও চাপাবাজিতে ঢাকা ভার্সিটি ও প্রাইভেট ভার্সিটির ছেলেপেলে বুয়েটের ছেলেপেলের চেয়ে অনেক অনেক এগিয়ে।
বিদেশে যেটা দেখেছি শরণার্থীদের মধ্যে । বিদেশে চালাক শরণার্থীরা ভালো পোশাক আশাকে চলে যেন তাদের উপর পুলিশ সন্দেহের চোখে না তাকায়। প্লাস বিদেশী মেয়েরা যেন তাদের প্রেমের ফাঁদে পা দেয়। বিদেশী মেয়েকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেওয়ার পর মেয়ের সাথে ইন্টেনশনালি খারাপ ব্যবহার করে ঐ মেয়েকে ডিভোর্স দিয়ে এরা বাংলাদেশী মেয়ে বিয়ে করে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সেটাই অসততার সুযোগ যে কোনো ভাবেই নেয়া যায়। কিন্তু সব অফিসেরই একেকটা সিস্টেম আছে। আমরা উপরের লেভেলের বস/উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সম্মান করি বিধায় এ কাজটি অনুমতি ছাড়া করি না (আমার নীতিতে) । এতটা কঠোন না আমাদের এখনকার বস'রা। আগে এক সময় ছিলো এডিদের সাথে কথা বলতেই ভয় পেতাম। আমি জয়েন করেছি ২০০১ সালে। চাকুরীর বয়স কম হয়নি। যা দেখলাম এই পর্যন্ত।
আসলে এটা মন মানসিকতার ব্যাপার, চেয়ারে বসলেই যে অসম্মান হয় তা না, তবু এগুলো মনের ভিতরে থাকতে হবে, বুঝতে হবে।
বিদেশের এমন কাহিনী শুনেছি। অসততার আশ্রয় বিশ্বের সব মানুষের মধ্যেই আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন
২৮| ০১ লা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:০৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
অফিসে ফাঁকি দেয়া একটা পাপ বলে গণ্য হয় বলে আমি মনে করি। এই পাপের বিচার হবে। আমার বিচার হবে।
০১ লা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অবশ্যই পাপ । আর এ পাপ আমি তুমি আমরা সবাই নিদ্বির্ধায় করি
কোথাও স্বচ্ছতা নাই
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: যাক বাবা, বাঁচলাম! আমি আপনার উপদেশের ক্যাটেগরি পার করেছি আরো নয় বছর আগে।
কিন্তু আমার মনে হয় নতুন চাকুরীজীবীরা আপনার এই পোস্ট পড়লে আপনাকে শাপশাপান্ত করবে , ওটাও নতুনরা এখন শিখেছে।