নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
০১।
©কাজী ফাতেমা ছবি
=খাবে গো খাবে ব্ল্যাক টি?
তিতে মুখে তিতে কথা, ঠোঁটে তোমার নিষিন্দা,
ভালোবেসে বলছি এসব ভেবো না এসব নিন্দা;
তিতে বোল
ভুলে বেভোল,
কত যে ছড়াও সম্মুখে আমার, উফ্, নাও ব্লাক টি খাও,
শুনছো, তিতে চায়ের মূল্যে মিঠে বোল এবার আমার কাছে বিকাও।
রান্নাবান্নার কাজকর্ম এখনো কমই করি। শাশুড়ির রান্না দিয়ে শুরু সংসার। যৌথ ফ্যামিলি। শাশুড়ি ছিলেন যখন তখন শ্বশুর বাড়ীর লোকজনের আনাগোনা বেশী থাকতো। আর একজন হেল্পার সব সময়ই থাকতো। তাই যারা আসতেন তারাও রান্না বান্না করে ফেলতেন। কেউ না থাকলে হয়তো এক দুই সপ্তাহ আমি রান্না করেছি। প্রথম দিকে শাশুড়ি বাড়ী গেলে রান্নার দায়িত্ব পড়তো আমার। অফিস করে রান্না করা কঠিন। খুব ভোরে উঠতে হতো। হেল্পার সব কাটাকুটি করে দিলে আমি রান্না বসাতাম। তেমন একটা ঝামেলা হয়নি।
প্রথম প্রথম রান্না বান্নায় প্রচুর ভুল হতো। একদিন রাত এগারোটায় ভাত বাড়তে গিয়ে দেখি ভাতের পাতিল নাই। মানে দুই তিনটা তরকারী রান্না করার পর আর ভাত রাঁধতে মনে ছিলো না হাহাহাহা। ভাতের বোল হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে চিন্তা করে দেখি আমি ভাতই রান্না করি না। তারপর আর কী । তখনই ভাত রান্না করলাম। খেতে খেতে রাত বারো সাড়ে বারো। এমন করেই গেছে বহু বছর। ১২ সালে দেবর বিয়ে করে। তখনো শাশুড়িই রান্না করতেন তবে কিছুটা দুর্বল হয়ে যাচ্ছিলেন। আমি সকালের রান্না আর শাশুড়ি দুপুর আর রাত। এমন করে গেছে দুই বছর। যখন তামীমকে স্কুলে ভর্তি করালাম তখন দেখলাম সকালে রান্না করে তাকে খাইয়ে ভোরের স্কুলে নিয়ে যাওয়া কঠিন। তখন শাশুড়িকে বললাম আম্মা আমি তো সকালে রান্না করে তামীমকে স্কুলে নিয়ে যেতে কষ্ট। তখন তিনি দেবরের বউয়ের হাতে সকালের রান্নার দায়িত্ব দিলেন। হেল্পার তো আছেই, কাটাকুটি করার পর রান্না বসাতে কষ্ট লাগে না।
০২।
সেই থেকে দেবরের বউই রান্না করে সকালে আর শাশুড়ি দুইবেলা। এমন করে করে শাশুড়ির বয়স বাড়লো তিনি কোমড় নিয়ে দাঁড়াতে পারেন না আর। দেবরের বউ চাকুরীজীবী না হওয়াতে রান্নার দায়িত্ব এখন পর্যন্ত তার হাতে। মাঝে কিছুদিন সে না থাকলে আমি রান্না করি। অথবা অসুস্থ হলে আমিই রান্না করি। প্রায় তিন বছর যাবত আমাদের হেল্পার বা দৈনিক বুয়া নাই। ভাগবাটোয়ারা করে কাজ ভালোই চলছে। হেল্পারদের সাথে মুখ তিতাতিতির আর প্রয়োজন পড়েনি।
সমস্যা হলো ছোট মাছ কাটাকুটি উফ্, ভয়ংকর অবস্থা লাগে আমার। ভাল্লাগে না এত সময় ছোট মাছের পিছনে ব্যয় করতে। কিন্তু শুধু বড় মাছে কী আর চলে! সাথে ছোট মাছ লাগবেই। তাসীনের বাপকে কই কখনো হাবিজাবি মাছ আনবেন না। আনবেন হলো মলা মাছ, বাতাসি মাছ, বড় চিংড়ী, কাইক্কা, বড় টেংরা, সরপুটি যেগুলো কাটতে কষ্ট বেশী হয় না বা সময় বেশী লাগে না। আর কই মাছ আনলে কাটাইয়া আনবেন। বাইম মাছও না, শিং মাগুরও না হাহাহা।
০৩।
কয়েকদিন আগে দেবরের বউ বাড়িত গেলো, মহামুস্কিল ছোট মাছ শেষ। আনলো বাতাসী মাছ। একটা কাচি কিনেছিলাম, সবাই দেখি ইউটিউবে কাচি দিয়ে মাছ কাটে। ব্যস, ভাবলাম কাজটা সহজ হতে পারে। যে কোনো জায়গায় বসে কাটা যাবে। বয়স বাড়ছে তাই বেশীক্ষণ হাঁটু গেঁড়ে বসা যায় না। আর বেশীক্ষণ ছোট মাছ কাটলে চোখেও যন্ত্রণা হয়। সেদিন কাচি দিয়া এত্তগুলা মাছ কাটছি আর টিভি দেখছি। নিজেই অবাক খুব তাড়াতাড়ি কাটা হয়ে গেছে। এক হাত ময়লা হয়নি। কী মজা।
০৪।
যখন আমার হাতে রান্নার দায়িত্ব থাকে। আমি সবজি কাটাকুটিসহ পিঁয়াজ পানি ঝুড়ি বাটি সব একসঙ্গে নিয়া বসি। মন চাইলে চা রাখি এক কাপ। কাজ করি আর চা খাই। অতিরিক্ত গরমও খাই না। প্যাডস্টাল ফ্যান এনে ছেড়ে কাজ করি। কাজ করতে তেমন বিতৃষ্ণা লাগে না। গুছানো, জিনিসপত্র পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে ভালোই লাগে। তবে সমস্যা একটাই সময় কম হাতে। অফিস থেকে গিয়ে রান্নাঘরে ঢুকলে বের হইতে প্রায় ৯ টা বাজে। একজন হেল্পারের প্রয়োজনবোধ করি তখন। আসলে ছোটাছুটির কাজকর্ম করলে শরীর হালকাই লাগে। তবুও আলসেমী করি আমরা। আসলে এই ফেইসবুক, নেটজগতই এর জন্য দায়ী। আগের মত এখন পিঠা বা অন্যান্য নাস্তা করতে গিয়ে মনে হয় বিরাট ঝামেলা। কিছুই করতে মন চায় না ।
আর এই হলো ছোটখাটো বুদ্ধির কাম। আমি সাধারণত কাচি/চাকু দিয়ে সবজি পেয়াজ এসব কাটতে পারি না। আর ফ্লোরে বসে কাটলে বটি পা দিয়ে ধরে রাখা কষ্ট হয়। বেশীক্ষণ বসলে হাঁটুতে সমস্যা হয়। বটি শক্ত করে ধরে রাখার উপায় আমি এভাবে বের করছি। একটা ফিতা দিয়ে বেঁধে বসার টোলের নিচে আটকে সেটাতে বসলে বটি আর সরে যায় না। ব্যস যেমন ইচ্ছা পা ছড়িয়ে বসে কাটাকুটি করো ঝামেলা নেই। তাসীনের বাপে কয় আপনি কী শুধু এইসব হাবিজাবি কামই করছেন বিয়ার আগে। আমি নাকি আকামে সময় নষ্ট করি হুহ।
০৫।
২১ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ।, ঈদ মুবারক
নিরাপদ থাকুন
২| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: বাহ । রান্না করার সময় এই কাটাকাটু আমার সব থেকে ঝামেলার মনে হয় । রান্না করাটা মজার আর আনন্দময় একটা কাজ । কিন্তু কাটাকুটি ধোয়া মোছা করতে বিরক্ত লাগে । আমি অবশ্য কাটাকুটি সব সময় দাড়িয়ে করি কিচেন নাইফ দিয়ে । বটি দিয়ে কেবল মুরগি আর মাছ কাটি । ছোট মাছ এনেছিলাম জীবনে একবার । সেটা ধুয়ে মুছে পরিস্কার করতে গিয়ে এতো বিরক্তি এসেছিলো তারপর আর কোন দিন নিয়ে আসি নি । খুব খেতে ইচ্ছে করলে হোটেল থেকে কিনে নিয়ে আসি ।
২১ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কাটাকুটি দুনিয়ার ঝামেলা আসলেই। কেউ কাটাকুটি করে দিলে রান্নায় আর ঝামেলা থাকেনা। এই কাটাকুটির ভয়ে রাতে সব্জি খাওয়া ছেড়ে দিছি।
আমি আসলে বেশিকঝণ দাঁড়াতেও পারি না, পা আর কোমর জ্বালায়। জীবনে কথা ত অপারেশন গেলো শইলের উপর দিয়া, আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। ছোট মাছ কাটা ভীষন যন্ত্রণাদায়ক। আমি চাই মনে মনে তাসীনের বাপে যেন অফিসিয়াল ডে তে ছোট মাছ আনে যাতে দেবরের বউ কাইট্টালায় হা হা হা কী ফাঁকিবাজ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রথম ছবিটা সুন্দর হয়েছে।
২১ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন আল্লাহ ভরসা ফি আমানিল্লাহ
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: ঘর গৃহস্থালি আলাপ বেশ গুছিয়ে লিখেছেন।ভালো লাগলো। বটিখানা কিন্তু মাশাল্লাহ সুন্দর হা হা হা
২১ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাঙ্কিউ সো মাচ ভাইয়া ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ। সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪০
স্প্যানকড বলেছেন: যাক বহু কিছু জানলাম । ভবিষ্যতে কাজে লাগিতে পারে। খুব ভালো লাগলো। আমার মা কে দেখেছি একবার খুব রেগে যেতে আব্বা সন্ধ্যার ঠিক কিছু আগে কতগুলি গুড়া মাছ নিয়া হাজির। তার জগদ্বিখ্যাত হাসি দিয়ে বললেন " তাজা মাছ পেলাম তাই নেয়া আর কি ! " আম্মার হইচই আরও বেড়ে গেল পরে অবশ্য তিনিই কাটাকুটি করেছেন রাগ যখন কমে গেল। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন আপু।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
গুড়া মাছ মাঝে মাঝে কী যে প্যারা দেয়। আর মনে মনে তাসীনের বাপরে বকি।
আপনিও ভালো থাকেন অনেক অনেক।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনিন্দ্য সুন্দর।
একটু চা খেয়ে নিন
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকস এ লট। অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ দারুন সুন্দর সব ছবি
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন। ফি আমানিল্লাহ
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩২
মেহবুবা বলেছেন: মাছের ভেতর ছোট মাছ পছন্দ! কাটতে হলে মাফ চাই।
চাকুরী করা সবার জন্য ঘরকন্নার কাজ করা দুরস্ত, ভালবেসে হয় না; জোড়া তালি দিয়ে হয় । করোনার কারনে পরিবারের সদস্যদের স্বাদ আহ্লাদ বেড়ে গেছে !
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা আমাদের মাফ চাইলেও কোনো লাভ নাই আপা। সেই কাটতেই হবে। জি আপু কাজ সব এলোমেলো হয়ে যায়। নিজের জন্য সময় বের করা যায় না। হুম আসলেই স্বাদ আহ্লাদ বেড়ে গেছে। বাসায় থাকলে তাদের সারাদিনই চা করে দিতে হয়।
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। ভালো থাকুন
৯| ২০ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৮
আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: একজন মহান দার্শনিক (আমি) বলেছেন "রান্না বান্না একটা আর্ট। সবাই পারে না, যারা পারে তাদের সবারটাও মাস্টারপিস হয় না।"
করোলা আর কাকরোল, আমার সবচেয়ে অপছন্দের দুইটা সবজি।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা সে আর্টে কষ্টও বেশী। তবে সহযোগী থাকলে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়।
হুম লাগাতার মজাদার হয় না অনেক সময় ।
করলা দারুন মজার একটা সব্জি। আর কাকরোল ভর্তা বা বড় মাছ দিয়ে রান্না করলে ভালো লাগে।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন
১০| ২০ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৬:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
জীবন এখন খুবই সহজ, কাটাকাটির নব পদ্ধতি এসেছে বাজারে।
তবে জীবন চালানোর জন্য পয়সা কামাই করা বড়ই কঠিন।
যহোক, সাধ্য আনুযায়ী বাজার সদাই করে
ঘরে নিয়ে এসে সকলে মিলে মিশে
কাটাকুটি রান্না বান্না করলে
জীবন হয়ে যায় খুবই সহজ ।
ফ্লোরে বসে বটিতে কাটাকাটির চেয়ে
দাঁড়িয়ে ছুড়ি দিয়ে চপিং বোর্ডে কাটাকাটি করলে
সুবিধাই বেশী । প্রতিযোগীতায় হেরে গিয়ে
গিন্নীও বটি বাদ দিয়ে ছুড়ি দিয়েই
কাটাকাটিতে ঝুকেছে ।
বটিতে যেখানে সে একটা পিয়াজ কাটে
সেখানে ছুড়ি দিয়ে চপিং বোর্ডে আমি
চুলের মত সরু করে তার তিনগুন বেশি
পিয়াজ ও তরিতরকারী কাটতে পারি।
যদিউ কাটাকাটি ও রান্নার সময়
পাক ঘরে গিয়ে কাজের থেকে কথা
বেশী বলে গন্ড গুল বাধিয়ে ফেলি।
এ জন্য সে সময়ে পাক ঘরে আমার
প্রবেশ নিষেধ। তখন মনে হয়
গৃহস্থালী জীবন টা এত সহজ
নয় বরং বড়ই কঠিন বটে ।
যাহোক এত এত কাটাকুটি করে নিশ্চয়ই
বড়ই ক্লান্ত , তাই কাজের ফাকে ঘরের ভিতরে
দোলনায় বসে একটু জিরিয়ে নিন ।
চাইকি দোলনায় বসে মোবাইল টিপে কবিতাও
লিখতে পারেন। কথা দিলাম পাঠে হব মুগ্ধ।
'পোষ্টের কথা ও ছবি সুন্দর হয়েছে ।
শুভেচ্ছা রইল
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিভিন্ন পদ্ধতি আছে বিভিন্ন মেশিন আছে তবে ভাইয়া সবই হাতের জোর কাটানোর কাম। হাত দিয়ে যতটা জোর লাগাই বটি দিয়ে ততটা জোর লাগাতে হয় না। আমি চাকু দিয়ে কাটতে পারি না। দেরী হয় অনেক।
আমারে দোলনটা উপহার দিয়ালান। এখানে বসে চা খামু আরামচে
জাজাকাল্লাহ খাইরান অনেক ভালো থাকুন
১১| ২০ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৬:৩৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আপু,
আপনার রান্না না খওয়া পর্যন্ত কিছু বলতে চাচ্ছিনা।
রান্নার প্রিপারেশনের ছবি দেখে অবশ্য মনে হচ্ছে- খেতেো ও দারুন হবে।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকুন অনেক অনেক। শুভেচ্ছা
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
নীচের তারিখ ও সময়টি যথা
২৩ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১১
ঈঙ্গিত দেয় নীজকে দিয়ে বলি
পরকে নিয় চলি, এটাই মানব
জীবনের পরম স্বার্থকতা ।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকস এ লট ভাইয়া ভালো থাকুন
১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ছবি ব্লগ বিজয়িনীর প্রতি রইল অভিনন্দন ।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান
সাবধানে থাকবেন। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সে সময়ই বলেছিলাম
জীবন এমনই, জীবন যেখানে যেমন (ছবি ব্লগ প্রতিযোগিতা-২)
ব্লগের প্রথম ছবিটা নিয়ে মস্ত বড় এক কাহিনী হবে ,
হলো কিনা নীজেই যাচাই করে দেখুন এবার ।
২৫ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার মুখে ফুলচন্দন। জাজাকাল্লাহ খাইরান। অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
আমি সাজিদ বলেছেন: দৈনন্দিন জীবন ব্লগ, ছবিগুলো চমৎকার এসেছে। এক আর দুই তো যেকোন প্রতিযোগিতায় যাওয়ার মতোন।