নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
©কাজী ফাতেমা ছবি
#একাল_সেকাল
তোরা থাকিস ঘরের কোণে, সময় কাটাস গেইম খেলে
আমরা ছিলাম ঘরের বাইরে, ওড়ছি স্বাধীন ডানা মেলে,
রুমাল চুরি বউচি মারবেল, দাঁড়িয়াবান্ধা ডাংগুলি,
দাবা ক্যারাম আর গোল্লাছুট, খেললে পথে উড়তো ধূলি।
বোম বিচ ক্লাশ অফ ক্ল্যান, আঙ্গুল টাচে খেলিস তোরা
যন্ত্রের ভিতর মন ডুবিয়ে, পা থাকতেও হলি খোঁড়া!
কাবাডি আর কানামাছি, কুতকুত যদু মধু রাম সাম
চোর পুলিশ আর দড়ি খেলা, খেলার যে ছিলো কত নাম।
ঘোড়দৌঁড় দড়ি টানাটানি, হাঁড়িভাঙ্গা চেয়ার সিটিং
রোজ বিকেলে বসত আহা, দঙ্গল বেঁধে সভা মিটিং।
বাইস্কোপ আর নৌকাবাইচ, লুডু, এলাটিং বেলাটিং
ইকড়ি মিকড়ি আর সাতচাড়া, খেলার মাঝে কত চিটিং।
লাঠিখেলা বলি খেলা, কালের গর্বে কই হারালো
ডিজিটালের যন্ত্রর মন্তর, গিলে খেতে হাত বাড়ালো।
রূপকথার ঐ গল্প তোরা, রাত্রি জেগে শুনেছিস কি?
কল্প লোকে জীন কী পরী সেজে স্বপ্ন বুনেছিস কি?
অতীত হলো মজার খেলা, গল্পে কাব্যে জায়গা পেলো
হই হুল্লোড়ের মজার জীবন, সবই হলো এলোমেলো।
আচ্ছা শুন্ না ও বাবারা, মজা করে অতীত গল্প
শুনাই তোদের এই সময়ে, গল্পগুলো অল্প স্বল্প?
আমাদের সেই জীবন ছিল গল্পে ভরা কল্পগাঁথা
আল্পনাতে ভরা ছিল, সাজানো সেই অংক খাতা!
আচ্ছা তোদের জীবন যখন, ভবিষ্যতে অতীত হবে
তোদের শিশু শুনতে চাইলে, কোন সে গল্প বলবি তবে?
(২৩ জানুয়ারী ২০১৭)
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম এই গল্প ছাড়া তাদের গল্প নাই
থ্যাংকিউ সো মাচ
ভালো থাকুন ভাইয়া
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ইশরে, পয়লা মন্তব্যটা করতে ফারলাম না! এবুলকা কোন মুখে ট্রিট ছাইতাম!
আপু, আপনের এই পোস্টটি শৈশব কালের মধুময় স্মৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দিলো! আহ, এই স্মৃতির সাথে সবচেয়ে বেশি জড়িয়ে আছেন আমার বাবা। মনে পড়ে আমার জন্য উনি কত যে ঝামেলা সহ্য করেছেন। প্রত্যেহ বিচার সালিশের মুখোমুখি উনাকে হতে হত! বাড়ির ছোট বড় সবাইকে বিরক্ত করতাম আমরা। বৃষ্টির দিনে মাঠে ক্রিকেট খেলা না গেলেও আমরা পাকা-উঠোনে খেলে যেতাম খেলারাম এতে অনেকেই বলের মাধ্যমে নির্যাতিত হতেন! এমনকি ভার্সিটি লাইফে এসেও যখন গ্রামে যেতাম তখনও উঠানে খেলতাম! স্মৃতিগুলোকে খুব মিস করি। পোস্টে প্লাস জানবেন।
নব্বই দশকের পরবর্তী প্রজন্ম এই খেলাগুলো উপভোগ করতে পারেনি! এদেরজন্য আফসোস, এরা কেবল মোবাইল গেইমসেই নির্ভর হয়ে আছে!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমাদের মত এত সুন্দর জীবন এখনকার বাচ্চাদের আসলেই নেই। আমার গল্প শুনে আমার ছেলেরা অবাক হয়। কী যে দুরন্তপনায় কেটে গেছে আমার জীবন অনন্ত চাকুরী হওয়ার আগ পর্যন্তই ছিলাম ডানপিঠে দুরন্ত। আনন্দের জীবন ছিল বড়। এখন সময়ই মেলে না আনন্দ আড্ডা হাসি খুশির জন্য
থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৪
কালাচাঁদ আজিজ বলেছেন:
লাঠির উপর দাঁড়িয়ে কখনো হাঁটা হয়নি, অন্য ছবিগুলো আমাদের শৈশব, কৈশোরের।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি হেঁটেছি, উফ আমি আর আমার ফুফাতো ভাই পারতাম। সারা বাড়ি হাঁটতাম । সবাই কত চেষ্টা কেউ পারতো না
মারবেল ডাংগুলি থেকে শুরু করে সব খেলাই খেলেছি আমাদের সময়ে
থ্যাংকিউ সো মাচ ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবিতার মত ছবিগুলোও সমান প্রাণবন্ত++
পোস্টে লাইক।
শুভেচ্ছা জানবেন আপু।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কবিতা ও ছবি সুন্দর । ভালোই লাগলো
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া জি
ভালো থাকুন । ফি আমানিল্লাহ
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতার ছন্দে ও ছবিতে ছেলে বেলাকার অনেক মঝার খেলার কথা উঠে এসেছে ।
ঠিকই বলেছেন আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রামগঞ্জ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ খেলাধুলা।
আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই আজ বিলুপ্তির পথে।
একসময় গ্রামীণ সমাজের শিশুরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলার মাধ্যমে
অবসর সময় কাটাত। বিকাল হলেই খোলা মাঠে দল বেঁধে খেলতে যেত। শিশু
মানেই দৌড়ঝাঁপ, কোলাহল আর দুরন্তপনা। দুরন্তপনা ছাড়া যেন শৈশব কল্পনাই
করা যায় না। অথচ প্রযুক্তির এ যুগে শিশুদের মধ্যে, বিশেষ করে শহরের শিশুদের
মধ্যে দুরন্তপনা যেন আর নেই বললেই চলে। ঘরে বসে কম্পিউটার, মোবাইলে
গেমস খেলতেই তারা বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
দেশের বিভিন্ন এলাকার গ্রামাঞ্চলে একসময় প্রায় শতাধিক গ্রামীণ খেলাধুলার
প্রচলন ছিল। তার মধ্যে ছেলেরা খেলত হা-ডু-ডু, ডাংগুলি, কাবাডি, সাতগুটি,
ষোলগুটি, লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি উড়ানো, দড়ি লাফ, গাদন, মার্বেল, কপালটোকা,
কানামাছি, মালাম খেলা, কুস্তি, ডুব সাঁতার, নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ষাঁড়ের লড়াই,
মোরগ লড়াই, হৈল বৈল, বস্তাদৌড়, ফুটবল, লুকোচুরিসহ এমনি আরও অনেক
খেলা। আর মেয়েরা খেলত গোল্লাছুট, দাঁড়িয়াবান্ধা, এক্কাদোক্কা, চোর-পুলিশ, বৌছি,
কুতকুত, কড়িখেলা, বালিশ বদল, ইচিং বিচিং, লুকোচুরি, পুতুল খেলা, ওপেন্টি
বায়োস্কোপ, এলাটিং বেলাটিং, চেয়ার খেলা, লুডু, রান্নাবাটিসহ বিভিন্ন খেলা।
গাছে ছেলে মেয়েদের বাদুর ঝোলা
পুকুর বা খাল বিল ছোট নদীতে ছেলে মেয়েদের একসাথে ডুব-সাতার খেলা এখন
দেখা যায়না বললেই চলে ।
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার পরিবর্তে অনেকদিন আগেই এদেশে প্রচলন হয় ফুটবল
ও ক্রিকেট খেলার। ক্রিকেট খেলা আমাদের দেশীয় খেলা না হলেও বর্তমানে তা
আমাদের দেশে জনপ্রিয়তার শীর্ষে , তাই আউটডোর খেলা হিসাবে ফুটবল ও
ক্রিকেট খেলাতেই মাঝে আছে এখনকার যুগের ছেলে মেয়েরা । কারণ এতে
নাম জস উভয়ই মিলে আখেরে , এখনতো ফুটবল ও ক্রিকেটে আমাদের ছেলে
মেয়েরা বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখে , শুধু স্বপ্ন নয় বাস্তবেও ঘটে , বাংলার যুবাদের
অনুর্ধ ১৯ ক্রিকেটে বিশ্বকাপ জয় তার জলন্ত প্রমান ।
যাহোক, খেলার মাঠের স্বল্পতা, স্মার্টফোনে ভিডিও গেমসের প্রতি মাত্রাতিরিক্ত
আসক্তির কারণেই গ্রামীণ খেলাগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে ক্রীড়া সংশ্লিষ্টরা মনে
করেন। গ্রামীণ খেলাধুলা সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে এমন শহুরে শিশু-কিশোরদের
খোঁজ মেলা মুশকিল। আপনি ঠিকই বলেছেন গ্রামীণ খেলাধুলার গল্প শহুরে শিশুদের
কাছে এখন রূপকথার গল্পের মতো । এই গল্প শুনানোর মত লোকও হয়তবা আর
খুঁজে পাওয়া যাবেনা ।
তাইতো আপনার এই পরিশ্রমলব্দ পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:
দেশের বিভিন্ন এলাকার গ্রামাঞ্চলে একসময় প্রায় শতাধিক গ্রামীণ খেলাধুলার
প্রচলন ছিল। তার মধ্যে ছেলেরা খেলত , গাদন, , কপালটোকা,
, মালাম খেলা, এই খেলাগুলো চিনি না। বাকিগুলো আমিও খেলছি।
কুস্তি, , নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ষাঁড়ের লড়াই,
মোরগ লড়াই, হৈল বৈল, বস্তাদৌড়, ফুটবল, লুকোচুরিসহ এমনি আরও অনেক
খেলা। আর মেয়েরা খেলত গোল্লাছুট, দাঁড়িয়াবান্ধা, এক্কাদোক্কা, চোর-পুলিশ, বৌছি,
কুতকুত, কড়িখেলা, বালিশ বদল, ইচিং বিচিং, লুকোচুরি, পুতুল খেলা, ওপেন্টি
বায়োস্কোপ, এলাটিং বেলাটিং, চেয়ার খেলা, লুডু, রান্নাবাটিসহ বিভিন্ন খেলা।
গাছে ছেলে মেয়েদের বাদুর ঝোলা
একগুলো কিছু দেখেছি আর সবগুলোই খেলেছি।
আমাদের আনন্দময় জীবন ছিল। এখন বাচ্চারা দৌড়ায় না। আমরা যে পরিমাণ দৌড়াইছি। এখনো দৌড়াই বাড়ি গেলে।
কী সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান।
ভালো থাকুন অনেক অনেক
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:০৮
ইসিয়াক বলেছেন: আহা স্বপ্নের মত সেই দিনগুলো ফিরে আর আসবে না।
মায়ের এক ডাকে কাক ডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠতাম । দাঁত ব্রাশ করতে করতে বাগানে চলে যেতাম।কোন গাছে কি ফুল ফুটলো দেখতে। কতগুলো কড়ি এলো্ । কে কতটুকু বেড়ে উঠলো। নতুন পাতা, নতুন কুড়ি, নতুন ফুল দেখার মজাই আলাদা ছিল। তারপর মায়ের ডাকে আবার ফিরে আসা, নাস্তা তৈরি ।ঝটপট নাস্তা খেয়ে পড়তে বসা। স্কুলের পড়াগুলো চোখ বুলিয়ে নিতাম শেষ বারের মত তারপর স্কুল যাবার প্রস্তুতি। স্কুলের সময়ের অনেক আগে বাড়ি থেকে বের হতাম । বন্ধুদের বাসা হয়ে দল বেঁধে স্কুলে যাওয়া। স্কুলে দাড়িয়া বান্দা , সাত চাড়া,ষোলগুটি, লাটিম ঘোরানো,কানামাছি, ফুটবল , ইচিংবিচিং লুকোচুরি,চোর-পুলিশ, বৌচিঁ,কিতকিত কত রকম যে খেলা খেলেছি।
চমৎকার পোস্ট
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিও যেমন খেলতাম তেমন ফুলবাগান করতাম নিজের হাতে বাঁশ কেটে বেড়া দিতাম। দাও থাকতো সারাদিন হাতে। ঘর গুছানো আর উঠান পথঘাট কী পরিষ্কার রাখতাম ঝাড়ু দিয়ে। আর এখন বাড়ী গেলে মন খারাপ হয়। আগের মত সুন্দর নেই আমাদের বাড়ী। বউ হয়ে যারা আসলো তারা শৌখিন না আফসোস।
আর এখনকার বাচ্চারা ফুটবল আর ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনো খেলা চিনে না। বুঝে না।
থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়অ জি। ভালো থাকুন
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শৈশব, কৈশর মনে পড়ে গেলো আপু, আহা কত যে খেলা
কত যে খেলেছি........................
আর এখন পোলাপান মোবাইল নিয়ে পড়ে থাকে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা যেভাবে খেলেছি আনন্দ করেছি এখন তার ছিটেফোটাও নেই। বাপরে যে পড়ার চাপ এদের । দেখলে ভয় পাই আমিও।
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দারুণ ছবিয়াল পোস্ট , ভাল লাগলো
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক অনেক
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: " কি করি আজ ভেবে না পাই
পথ হারিয়ে কোন বনেতে যাই " -
আপনি কেন এমন ? কেন ? কেন?
এই সব ছবি দিয়ে আপনি কেন আমাদেরকে পিছে টানেন ? যা আর আসবেনা কখনো ফিরে।লেখায় ++++++
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই
সকল ছেলের জুটি আহা হাহাহা
তারপরও স্মৃতি রোমন্থণ করলে ভালো লাগে। যা এখন কিছুই দেখতে পাই না
জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন ভাইয়া
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একদম মনের কথা তুলে এনেছেন, বাচ্চাদের জীবন এখন কত্ত আলাদা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপু অনেক তফাৎ ওদের আর আমাদের বেলা
থ্যাংকিউ সো মাচ
ভালো থাকুন ফিআমানিল্লাহ
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার ছবির সাথে আমাদের গ্রামবাংলার কিছু শিশুতোষ খেলা নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছবি আর কবিতা মিলে অনন্য।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ভাইয়া
ফি আমানিল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
জটিল ভাই বলেছেন:
তখন হয়তো তাদের শিশু খেলবে নতুন খেলা,
তারা তখন এভাবে বলবে মোবাইল গেমের কলা।
সাধারণ নয়.......