নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
শহরের পথ হেঁটে যখন ক্লান্ত, মন তখন এক টুকরো সবুজ খুঁজে,
সবুজেই অনন্তকাল মন চায় রাখতে চোখ গুঁজে,
যেখানে সবুজের আস্ফালন, যেখানে চোখ রাখলেই শান্তি,
সেখানেই গিয়ে ঝেড়ে ফেলতে চাই সকল ক্লান্তি।
মন জমিনে যখন আগাছায় পূর্ণ,
কষ্টে জর্জরিত মন অযথাই ভেঙ্গে চূর্ণ,
ইচ্ছে লাগে যেখানে সবুজের ছায়া, সারি সারি বৃক্ষ,
মন যখন হয়ে উঠে নিস্পৃহ অনক্ষ,
সবুজে হারাতে হয়ে উঠি অস্থির,
দু-দণ্ড শান্তি, পেতে চাই সুখ অল্প, সময়টা চাই স্বস্তির।
সাজানো গুছানো বৃক্ষরাজির ফাঁকে দু'চালা টিনের ঘর,
একটি ছোট উঠান, উঠানে বেলী হাসনাহেনার ঘ্রাণ,
পাখ পাখালিরা খুব আপন ,যেখানে কেউ নয় পর,
সেখানেই ঘর বানাতে মন করে আনচান।
যেখানে চোখ রাখলেই বিশাল পাহাড় দাঁড়িয়ে থাকে মাথার উপর
যেখানে প্রকৃতি পরে থাকে শুধু সবুজ টোপর,
যেখানে পা রাখলেই ধুলো বালির উড়াউড়ি,
সেখানেই যেতে, মন হয়ে যায় অলীক ঘুড়ি।
সবুজ পাহাড়ের গা বেয়ে যেখানে ঝর্ণাধারা,
স্বচ্ছ জল নিয়ে পাহাড় ঝরনা বুকে নিয়ে খাড়া,
সেখানেই যদি বসত গড়ি,
সীমিত আয়, সীমিত ব্যাংক ব্যালেন্স, সীমিত কড়ি,
জীবন কী সুখে চলবে না আমার, যদি গড়ি সবুজে বাড়ি,
পায়ে হেঁটে পাহাড়ের পথ দিতে চাই পাড়ি,
নেই প্রয়োজন মার্সিডিস গাড়ি।
কিছুটা সময় যদি আমার হয়ে থাকতো থেমে,
আমি শহর হতে পালাতাম..... ধীরে পাহাড়ে যেতাম নেমে,
ছুঁ মন্তর ফুঁকে গড়ে নিতাম বাড়ি একটা, যাতে থাকবে টিনের চালা,
একদিন ঠিক পালাবো চুপচাপ শহরের দেউড়িতে মেরে তালা।
©কাজী ফাতেমা ছবি
৩০/১২/২০২০
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইজান
ভালো থাকুন
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৩
মেহবুবা বলেছেন: "সাজানো গুছানো বৃক্ষরাজির ফাঁকে দু'চালা টিনের ঘর,
একটি ছোট উঠান, উঠানে বেলী হাসনাহেনার ঘ্রাণ,
পাখ পাখালিরা খুব আপন ,যেখানে কেউ নয় পর,
সেখানেই ঘর বানাতে মন করে আনচান।"--- আমার মনের কথা বলেছেন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু ভালোবাসা নিন জাজাকিল্লাহ খইর
ভালো থাকুন অনেক অনেক
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: এমন স্বচ্ছ সুন্দর স্বপ্নীল প্রত্যাশা পূরণ হোক।