![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রাজনীতিতে বিশ্বাসী কিন্তু রাজনৈতিক দলে নয় অন্তত বাংলাদেশে।আমি ইতিহাসের বেখেয়ালি তবে মনোযোগী ছাত্র।
৭১' এর সাধীনতা সংগ্রাম আমি দেখি নি!বড়ই আশ্চর্যের বিষয় আমার জন্মধাত্রী মাও দেখে নি আর আমার জন্মদাতার বয়স তখন সবে মাত্র সাত।যাইহোক,জন্মের পরের দিন থেকেই জেনে আসছি শেখ মজিবুর রহমান বাংলাদেশের ঘোষক এবং একমাত্র তাঁর ঘোষনা কিংবা আদেশের কারনেই এ দেশের আপামর জনতা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।এবং এই কথাটা সেই কবে থেকে প্রাথমিক,মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিহ্মাস্তরের পাঠ্যপুস্তকে পঠিত হয়ে আসছে?
মজার বিষয়,তারেক ভাই হয়তো এগুলো পড়েন নি কিংবা লাস্ট বেঞ্চের সেই গাঁজা খাওরা ছাত্র ছিলেন(ব্রিলিয়ান্টের আভাস তার কথাবার্তায় পাওয়া যায় না)
ইতিহাসের কথায় আসি,একাত্তরের পূর্ববর্তি পূর্ব পাকিস্তানে আপামর মানুষের নেতা ছিলেন শেখ মজিবুর রহমান।তিনি এতটাই জনপ্রিয় ছিলেন যে তাঁর জনপ্রিয়তায় অনেকটা আড়াল হয়ে গিয়েছিলেন প্রগতিশীল প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
গ্রাম বাংলার সমস্ত মানুষ মজিব বলে অঙ্গান ছিলেন।তিনি ব্যাতিরকে আর কাওকেই তাদের আস্থা অর্জন করতে পারেন নি।
ইতিহাসের প্রশ্ন থেকেই যায়,মজিব স্বায়ত্ত শাসন ছিলেন,স্বাধীনতা না?
কথাটা একেবারে ভুল না হলেও সত্যের ছিটেফোটাও নেই।কেন নেই?
-বঙ্গবন্ধুর চাওয়া ছিল দেশের মানুষের প্রাপ্য অধিকার।দেশের স্বাধীনা ছাড়াও তাও সম্ভব ছিল
স্বাধীনতার ঘোষনা ৭ই মার্চ দেওয়া হল না কেন?
-৭ই মার্চ যদি স্বাধীনতার প্রত্যহ্ম ঘোষনা দেওয়া হত তবে তা রাষ্ট্রদ্রোহীতার আওতায় পড়ত এবং এই সুযোগটির সদ্য ব্যবহার করত পাকিস্তানি নরখাদক পিশাচরা।বিশ্ববাসীর নজর চলে যেত অন্য দিকে.....
(যদিও সেটা বোঝার সহ্মমতা এইট পাশ কোন মহিলা কিংবা গাঁজা খাওরা কোন ছাত্রর নেই)।তবে এত সব সীমাবদ্ধতা থাকা সত্যেও তিনি দ্ব্যার্থহীন কন্ঠে ওইদিন যা বলেছিলেন তা স্বাধীনতার ঘোষনা থেকেও অনেক বেশি।
স্বাধীনতার প্রত্যহ্ম ঘোষনার পরও তিনি কেন আলোচনা করেছিলেন?
-শেখ মজিব ছিলেন একজন দূরদর্শী ব্যাক্তিত্বের অধিকারী প্রাণবন্ত মানুষ।তিনি বুঝেছিলেন যদি যুদ্ধ হয় তবে দেশের অনেক মানুষ প্রাণ হারাবে।রক্তের পদ্মা বয়ে যাবে।তার থেকে যদি আপোসে সমাধান করা যায়!(ঐ)
যুদ্ধের ঘোষনাপত্র পাঠ জিয়া কেন করেছিলেন?
-যখন ২৫শে মার্চ কালরাতে শেখ মজিব যখন গ্রেফতার হন তার আগেই নূরুল হক নামক এক নামকরা ইন্জিনিয়ারের তৈরী ওয়্যারলেসের মাধ্যমে স্বাধীনতা ঘোষিত হয়।কিন্তু ২৬শে মার্চ আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকদের আলোচনায় স্বাধীনতা ঘোষনা পাঠের প্রয়োজনীয়তা উন্মোচিত হয়।তখন তাঁরা এমন একজনকে খুঁজছিলেন যার গ্রহণযোগ্যতা আছে।এহ্মেত্রে সেনাবাহিনীর কোন উচ্চপদস্থ জনপ্রিয় কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হয় আর তিনিই হলেন মেজর জিয়া।যিনি কিনা ২৫শে মার্চ রাতেও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হয়ে অস্ত্র খালাস করেন।(যা ওইদিন বাঙ্গালী নিধনে ব্যবহৃত হয়)
{শেষোক্ত প্যারার রেফারেন্স:আমিরুক হক চৌধুর,সংবিধান লেখক।লেট এডিশন,এসএ টিভি}
ঐতিহাসিক সত্য বিকৃতি করা আইনত অপরাধ।রাষ্ট্র এর যথাযথ ব্যবস্থা নিবে।
ফাইনালি,তারেক ওস্তাদ ইজ গ্রেট।মিথ্যার দলিলও তিনি সাথে রাখেন :-পি
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৩০
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: দিবে বাছা
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
আনিসুর র বলেছেন: এইট পাশ কিংবা গাজা খোর বলা ঠিক হয় নাই। অতীতের কথা বল্লাম না বর্তমান আওয়ামিলীগকে আমি ভোট দিতে পারি নাই কারন আমার এলাকায় ভোট হয় নাই। এ সরকার আমার সরকার না, আমার চোখে অবৈধ।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২২
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: ভাই আমি এই সরকারকে নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না কারন এটাও আমার নীতির বাইরে....
ইতিহাসের সত্যতা এবং শেখ মজিবকে নিয়ে বলতে চাই
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩
ঢংপাটি বলেছেন: এটা রাজনৈতিক কৌশল। জিয়া পাকিস্তানের চর ছিলেন এটার জবাব না দিয়ে পাল্টা চাল দিয়েছেন। কয়দিন জবাব দিবেন এখন পালটা আক্রমনে আলীগ নাকানি চুবানি খাচ্ছে।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
কালাভীমরুল বলেছেন: কৈযে যাই, কিযে খাই?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১১
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: সিনেমা হলে
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কি ইতিহাস বিদরে ।নিজের জন্য নিজে ইতিহাস রচনা করেন এই পৃথিবী এমন নিষ্ঠুর হতে শিখিয়েছে আমাদের। আমরা নিজেরা যত সৎ বলে নিজেকে দাবী করি আমরা কি বুকে হাত রেখে নিজের সততার প্রমান দিতে পারি নিজের কাছে। যদি তাই না হবে তবে সত্য কথা বলে নিজেকে এমন দাবীদার করে কি লাভ!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: কে নিজের জন্য ইতিহাস রচনা করছেন
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
শাহীন উল্লাহ বলেছেন: আওয়ালীগের কথা অনুযায়ী জিয়া একজন পাকিস্তানের দোসর ছিলেন, তাহলে তাকে দিয়ে কেনো ভাষন দেওয়া হলো ???
আওয়ামীলেগের এতা বুদ্দিজীবি নেতাদের মধ্যে কি একজন ও ছিলেন না যে যার ভাষন গ্রহনযেগ্যতা পেতো ???? তাহলে কিসের নেতা হলো ????
আমাদের যুদ্ধের আত্মসমপর্নের দলিল কেনো ভারত নিয়ে গেলো ???
আর এই যুদ্ধে শেখ মুবিবরের নাম লিডারে নেই কেনো???
Click This Link
Commanders and leaders
Bangladesh M. A. G. Osmani
Bangladesh K. M. Shafiullah
Bangladesh Ziaur Rahman
Bangladesh Khaled Mosharraf
J.S. Aurora
Sam Manekshaw
Sagat Singh
J. F. R. Jacob A.A.K. Niazi (POW)
Tikka Khan
Abdul Hamid Khan
Mohammad Shariff (POW)
Patrick D. Callaghan
Enamul Huq
Khadim Hossein Raja
Rao Farman Ali (POW)
A. O. Mitha
Mohd Jamshed (POW)
Jahanzeb Arbab
Ghulam Azam (Shanti committee)
Motiur Rahman Nizami (Al-Badr)
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: শাহীন উল্লাহ...হাছা কথা কইতে নাই...
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৭
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: ঠিকই ৭৫ এর পর ইতিহাস অনেক পাল্টে গেছে
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: জিয়াকে দিয়ে ঘোষনা পাঠ করানোর একটা যৌক্তিক এবং ঐতিহাসিক কারন রয়েছে।যেটা আমি পরবর্তী ব্লগে লিখব
চার পাঁচ ঘন্টা ধৈর্য ধরুন।
আর যুদ্ধে শেখ মজিব ছিলেন না বটে তবে তাঁর নামেই যুদ্ধ হয়েছে এবং তাঁর সহযোগীরা দিক নির্দেশনা দিয়েছে।তাঁর ভূমিকা অনেকটা ফুটবল দলের কোচের মত!
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ চান নি” - তারেক রহমান। ডিফেন্ডিং তারেক রহমান
http://www.youtube.com/watch?v=KJAD-HnKVM8
তাজউদ্দীন আহমদের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন তাঁকে বললেন, “মুজিব ভাই, এটা আপনাকে বলে যেতেই হবে, কেননা কালকে কী হবে, আমাদের সবাইকে যদি গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, তাহলে কেউ জানবে না কী তাদের করতে হবে।’ এই ঘোষণা কোনো না কোনো জায়গা থেকে কপি করে আমরা জানাব। যদি বেতার মারফত কিছু করা যায়, তাহলে সেটাই করা হবে। শেখ সাহেব তখন উত্তর দিয়েছিলেন, ‘এটা আমার বিরুদ্ধে দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমাকে দেশদ্রোহের জন্য বিচার করতে পারবে।
**মুজিব ছিলেন পাকিস্তানের ফ্রন্টইয়ার প্রদেশের মিয়াওয়ালি জেলে। একই কারাগারে বন্দী ছিলেন ডঃ কামাল হোসেন। কারাগারে প্রায়শই তাদের দেখা সাক্ষাৎ ঘটতো । ডঃ কামাল হোসেন এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, "দেশে ফেরার জন্য মুজিব ও কামাল হেসেন পাকিস্তানী পাসপোর্ট তৈরী করিয়েছিলেন ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে !" (সূত্রঃ সাপ্তাহিক, ২৮ অক্টোবর ২০১০)
*১১ এপ্রিল ১৯৭১ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে ভাষণে তিনি বলেন, the brilliant success of our fighting force and the duty additions to their strength in manpower and captured weapons has enabled the govt.of peoples Republic of Bangladesh first announced thorough major ziaur Rahman to set upfull fledged operations base from which it is administering the liberated areas”(Bangladesh Documents ,1st vol. page no.284, External Affairs of India Govt. 1971)
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: তোফায়েল আহম্মেদের বক্তব্যটা পড়েন
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: উনি যদি স্বাধীনতা না চাইতেন তাহলে এতবার কারাগার কাটতেন কিংবা ৭ই মার্চ এই রকম ভাষন দিতেন না।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: যদি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষনা দিতেন তাহলে এদেশের মানুষ যুদ্ধ করত না ।তাই তিনি শেখ মজিবের পহ্মে স্বাধীনতা ঘোষনা দিয়েছিলেন
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
শেলী বলেছেন: ১। আসলে ৭ই মার্চের কথা আওয়ামী লীগই বেশী বলে,আর নুরুল ইসলাম এর ওয়ারল্যাসের কথা দেশের মানুষ শুনেননি। আপনি জানেনত তাজউদ্দীন আহেদ ২৫শে মার্চ রাতে শেখ মুজিবের বাসায় গিয়েছিলেন ঘোষনা নিয়ে, কিন্তু শেখ মুজিব তা পড়তে রাজী হননি, তাজ উদ্দীন তা নিজের বইয়ে লিখেছিলেন।
২।শেখ মুজিব প্রান নাশের ভয়ে ঘোষনা দেননি, প্রান নাশ কি তাতে কম হয়েছিল? তার মানে উনি মোটেই দূরদর্শি ছিলেন।
৩। পাকিস্তানে ভুট্রোর সাথে তার যে কথাপকোথন প্রকাশ হয়েছে তাতে দেখা যায় শেখ মুজিব ভারতকে বাংলাদেশে অবৈধ প্রবেশকারী বলেছিল।
৪। যুদ্ধে যদি পাকিস্তান জিতত,শেখ মুজিবের কিছু হতনা, জিয়ার সাথে সাথে কোর্টমার্শাল হত।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: একটি দেশের অধীনস্থ থেকে যদি গণভোট ছাড়া স্বাধীনতার ঘোষনা দেওয়া হয় তবে তা দেশদ্রোহীতা বলে সর্বজনগ্রাহ্য।
ওইদিন শত শত সাংবাদিক উপস্থিত ছিল।আর সমাবেশ স্থল হেলিকাপ্টার দিয়ে প্রদর্শন করা হচ্ছিল।
শেখ মজিব কোন দোষ বাঙ্গালীর উপর রাখতে চান নি তাই তিনি আলোচনা করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধু ভাষনটি নিজে তৈরী করেন নি।অবস্থা বুঝে প্রায় অনেক সুশীল ব্যাক্তি মিলে ভাষনটির সারাংশ তৈরী করেছিলেন।
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
যাত্রাপথ বলেছেন: "শেখ মজিব ছিলেন একজন দূরদর্শী ব্যাক্তিত্বের অধিকারী প্রাণবন্ত মানুষ।তিনি বুঝেছিলেন যদি যুদ্ধ হয় তবে দেশের অনেক মানুষ প্রাণ হারাবে।রক্তের পদ্মা বয়ে যাবে।তার থেকে যদি আপোসে সমাধান করা যায়!(ঐ)"
যদি বলি সে দিন তিনি স্বাধীনতা ঘোষনা দিলে এত লোক কে প্রান হারাতে হতো না। তার আগেই আমরা প্রস্তুতি নিতে পারতাম । তিনি ঘোষনা দিয়েই খালাস । কোন প্লান কি তিনি করেছিলেন??
দুরদর্শি হলে নিশ্চয় যুদ্ধের প্রস্তুতির প্লানও রাখতেন ।
এ ধরনের যুদ্ধের প্রস্তুতির কোন প্লান ছিল কিনা জানা নাই । আপনার জানা থাকলে বলবেন প্লিজ।
আপনি বিদ্রোহী ভৃগুর যোক্তিক কোন উত্তর দিবেন আশা করেছিলাম ।
আর আপোষটা কি হতে পারে??তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং আবার পরাধীনতা??? তাহলে তিনি সেদিন আমাদের কেন প্রস্তুত হতে বললেন???
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
মদন বলেছেন: একজন মানুষকে বড় করতে অন্যজনকে খাটো করার মানসিকতা শুধু বাঙ্গালীদের আছে। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় বঙ্গবন্ধু আছেন, তার জায়গা কেউ নিতে পারবে না তেমনি শাসক হিসেবে ততকালীন সময়ে জিয়ার জনপ্রিয়তা অস্বীকার করে লাভ নেই।
থুতু উপরে ছুড়লে নিজের মুখেই পড়ে, এটি সবার জন্যই প্রযোজ্য।
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: ইতিহাস নিজের গতিতে চলে না।আপন গতিতে চলে......
জিয়াকে কেউ চিনত না,তিনি শেখ মজিবের পহ্মে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন বলেই তিনি পরিচিত হতে পেরেছেন...
আজ তারেক সাহেব বলেন,শেখ মজিব অবৈধ প্রধানমন্ত্রী।অথচ এই অবৈধ ব্যাক্তির অধীনে তার পিতা চাকুরী করেছেন
১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৫
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ইতিহাস সবাই নিজের নিজের মতো লেখে।
টেকে না।
১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৯
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: জিয়া কাক্কু লিখসিলেন আর এখন তার ছেলে গান্জা খাইয়া উগড়াইতাছে
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অাসলে যে চিন্তার খোরাক পাব বলেছিলাম। কিছু একটা তথ্যবহুল পোষ্ট হবে। পরে কি দেখলাম কমেন্ট বারানোর জন্য নিজে নিজে কমেন্ট করে যাচ্ছেন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৪
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: প্রথম পোস্ট!কি আর করমু।
নেক্সট টাইম ঠিক হইয়া যাবে
২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
ভিজামন বলেছেন: শাহীন উল্লাহ ভাইজান জানিনা আপনার বয়স কতো ? আর আপনি যদি আপুনি হন তয় বয়স জিগানোর অপরাধ ক্ষমা করিবেন। বয়স জিগাইলাম কারণ ১৯৯৩-৯৫ সময়ে আপনি কোন ক্লাসের স্টুডেন্ট ছিলেন।এখানে উল্লখ থাকে যে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম ছিল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আমি ঔ সময় পড়তাম ক্লাস সেভেন এ। ভাবছেন পাগলামি করছি। নারে ভাই.. আমি ইতিহাসের ছাত্র নই.. তবে ঔ সময় আমাদের একটা পাঠ্যপুস্তক ছিল, নাম : সামাজিক বিজ্ঞান এবং একই সময়ে ক্লাস ফোর অথবা ফাইবে একটি পাঠ্য বই ছিল "পরিবেশ পরিচিতি সমাজ।" এই সব গুলো বই ই মূদ্রিত হয়েছিল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকা কালীন সময়ে যাতে স্পষ্ট লিখা ছিল ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা ক ২৭ মার্চ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনারেন। সেই ছোটবেলা থেকেই একটা প্রশ্ন আমার মনে ঘুর পাক খেত তাহলো, " ২৭ মার্চ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করলে ২৬শে মার্চ কি করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হয়?" এই একই প্রশ্ন আজ আপনার কাছেও রইল, আশা করি উত্তর দিবেন। আমার কথা বিশ্বাস নাহলে আর্কাইভ থেকে পাঠ্যবই গুলো খুঁজে দেখতে পারেন।
আর আপনি যে লিংকটি দিয়েছেন তাতেতো ইয়াহিয়া খানের নামও নেই... তাই বলে কি পৃথিবী এই জানোযারকেও ভুলে যাবে...!!!???? আসলে এসব খোড়া যুক্তি দিবেন না... ওইখানে তাদের নামই আছে যারা ঐ সময়ে উপস্থিত ছিলেন এবং ঐ সময়ে দু'দেশের সেনাপ্রধান ছিলেন।
আপনার উত্তর এবং শুভবুদ্ধির অপেক্ষা্য।
২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
ভিজামন বলেছেন: শাহীন উল্লাহ ভাইজান জানিনা আপনার বয়স কতো ? আর আপনি যদি আপুনি হন তয় বয়স জিগানোর অপরাধ ক্ষমা করিবেন। বয়স জিগাইলাম কারণ ১৯৯৩-৯৫ সময়ে আপনি কোন ক্লাসের স্টুডেন্ট ছিলেন।এখানে উল্লখ থাকে যে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম ছিল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আমি ঔ সময় পড়তাম ক্লাস সেভেন এ। ভাবছেন পাগলামি করছি। নারে ভাই.. আমি ইতিহাসের ছাত্র নই.. তবে ঔ সময় আমাদের একটা পাঠ্যপুস্তক ছিল, নাম : সামাজিক বিজ্ঞান এবং একই সময়ে ক্লাস ফোর অথবা ফাইবে একটি পাঠ্য বই ছিল "পরিবেশ পরিচিতি সমাজ।" এই সব গুলো বই ই মূদ্রিত হয়েছিল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকা কালীন সময়ে যাতে স্পষ্ট লিখা ছিল ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করেন। সেই ছোটবেলা থেকেই একটা প্রশ্ন আমার মনে ঘুর পাক খেত তাহলো, " ২৭ মার্চ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করলে ২৬শে মার্চ কি করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হয়?" এই একই প্রশ্ন আজ আপনার কাছেও রইল, আশা করি উত্তর দিবেন। আমার কথা বিশ্বাস নাহলে আর্কাইভ থেকে পাঠ্যবই গুলো খুঁজে দেখতে পারেন।
আর আপনি যে লিংকটি দিয়েছেন তাতেতো ইয়াহিয়া খানের নামও নেই... তাই বলে কি পৃথিবী এই জানোযারকেও ভুলে যাবে...!!!???? আসলে এসব খোড়া যুক্তি দিবেন না... ওইখানে তাদের নামই আছে যারা ঐ সময়ে উপস্থিত ছিলেন এবং ঐ সময়ে দু'দেশের সেনাপ্রধান ছিলেন।
আপনার উত্তর এবং শুভবুদ্ধির অপেক্ষা্য।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৬
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: ঘোষনাটি ২ বার হয়েছিল।একবায় মেজর জিয়া নিজেকে 'হেড অব স্টেইট' বলেছিল যা ২৬শে মার্চ হয়েছিল।কিন্তু এটি নিজ হাতে ছিড়ে ফেলে ২৭শে মার্চ পুনরায় ঘোষনা করেন।যেটি ছিল বঙ্গবন্ধুর পহ্ম্যে
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
মেরা নাম চোকার্স বলেছেন: মতামত চাই