১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

নতুন বলেছেন: পাগলা কুত্তায় কামড় দিতে পারে সবাই জানে.... তাই কুত্তা পাগলা হইলে মাইরা ফেলতে হয়।

তা না কইরা এখন সমাজে মানুষকেই সাবধানে থাকতে বলে... কুত্তারে কিছু করার ক্ষমতা তো তাদের নাই।

ধষ`কের সাজা হইলে ধষনের মাত্রা ৯৫% ভাগ কমে যাবে...

এখানে সমাজের প্রভাবসালীরাই ধষকে বাচাতে মরিয়া হয়ে চেস্টা করে.... সেটাই আসল ধষন চলতে থাকার কারন।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

Mr. Tuhin বলেছেন: আচ্ছা আপনাকে একটা প্রশ্ন করি। ধরুন আপনি কোন এক জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন।সেখানে ওনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে।এই যুবতী মেয়ে গুলো এমন কাপড় পরেছে যে তাদের দিকে তাকালে নিজের কামোনার আগুন আপনার শরীর শীর শীর করবে।আপনি নিজেকে কন্টোল করতে পারছেন না।মূহুর্তের মধ্যে এলাকাটি নিরিবিলি হয়ে গেল।হঠাৎ একটা বোরকা পরিহিত যুবতী মেয়ে আপনার পাশ যাচ্ছে।তখন আপনি বোরকা পরিহিত মেয়েটির সাথে কিরুপ আচারণ করবেন?


আর আমি বলছি না যে ধর্ধণকারীর দোষ নাই।আজ সব মেয়েরা যদি পর্দা করত তাহলে দেশে যা ধর্ষণ হয় তার ৫ ভাগ হত না।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

কাদা মাটি জল বলেছেন: তুহিন নামের এই শুকরটাকে খোজা বানায় দেয়া হোক। এতো এর মা-বোনকে ধর্ষণ করেই বড় হয়েছে, এর হাত থেকে সবাইকে বাঁচাতেই এর অন্ডকোষ-শিশ্ন কাটা প্রয়োজন।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: ইসলামে হিজাব মানে শুধুমাত্র বাহ্যিক পর্দা না। এর সাথে চোখের পর্দা এবং মনের পর্দা অনেক জরুরী। মানুষজন অহেতুক ইসলামকে ভুল বুঝে। যেখানে পুরুষদের কে ইচ্ছাকৃত ভাবে নারীদের দিকে তাকানো নিষেধ এরকম বিধান রয়েছে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পর্দা দ্বারা ধর্ষণ রোধ করা সম্ভব নয়।
তবে ধরুন, আপনার সম্পত্তি আপনি ঘরের বাইরে রেখেছেন, এখন চোর সেটা চুরি করে নিয়ে গেছে। চোর তো অপরাধী। কিন্তু অপরাধকে সহজ করে দেওয়ার জন্য আপনার কিছুটা দায় নিতেই হবে। আর এটাই বলা হয় যে, বাহ্যিক হিজাব পালন না করে মেয়েরাও অনেকাংশে দায়ী।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২১

ক্স বলেছেন: পুরনো চুলকানি যারা নতুন করে অনুভব করছেন, তাদের জন্য আবারো সেই পুরনো দাওয়াইঃ
- পর্দা ধর্ষণ বন্ধ করার কোন মেশিন না। এ দিয়ে কেবল পুরুষের চোখ থেকে নিজেকে হেফাজত করা যায়। যদিও নারীসুলভ সৌন্দর্য কোন কিছু দিয়েই আড়াল করা যায়না। তারপরও পর্দা একটা ভাল উদ্যোগ।
- যেসব দেশে আইন করে পর্দা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেসব দেশে ধর্ষণের মাত্রাও অতিরিক্ত হারে কম। কারণ সে দেশে নারীকে মর্যাদা দেয়া হয়।
- নারীর স্বকীয় মর্যাদা রক্ষা করার কাজেও পর্দা ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: দুঃখিত, আপনি আমাকে বুঝতে পারেননি। অথবা আপনাকে আমি বোঝাতে পারিনি। যাই হোক আমি এটা বলতে চাচ্ছি যে, সৌন্দর্য, তার রুপ এগুলো নারী দের নিজেদের সম্পত্তি। তারা নিজেরা এগুলোর সেইভ তো করবেই, সাথে পুরুষেরা এবং সমাজের লোকেরা তাকে cooperate করবে। এটা ইসলামিক নিয়ম। কিন্তু নিজেদের সম্পত্তি রক্ষার ব্যবস্থা আগে নিজেদেরকে নিতে হবে। তারপর না অন্য কেউ সেখানে cooperate করবে। এটা তো সহজ বিষয় ঠিক না।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

নতুন বলেছেন: ধরুন আপনি কোন এক জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন।সেখানে ওনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে।এই যুবতী মেয়ে গুলো এমন কাপড় পরেছে যে তাদের দিকে তাকালে নিজের কামোনার আগুন আপনার শরীর শীর শীর করবে।আপনি নিজেকে কন্টোল করতে পারছেন না।

এই সব মনে করি এবং ধরি ভাবনা বাদ দিন.... যদি কখনো বাইরের দেশের বিচ বা যেই সব দেশে মেয়েরা খোলা মেলা পোষাক পরে ঘুরে বেড়ায় সেখানে গেলে বুঝতে পারবেন যে ঔ সব দেশে খোলামেলা পোশাক দেখলেই মাথায় াল উঠে না....

কারন কি???????????

কারন আপনি জানেন এখানে যদি কিছু বলেন তবে পুলিশ আপনাকে শশুর বাড়ী পাঠিয়ে দেবে এবং আপনার মামাচাচা কেউ নাই যে আপনাকে বাচাবে....

বিভিন্ন দেশেই দেখেছি বাংলাদেশি/ভারতীয়/পাকিস্তানিরাই বিকিনি পরা মেয়ের পাশ দিয়ে যায় এবং হা করে তাকিয়েও থাকে.... কিন্তু টু শব্দটিও করেনা.... কিন্তু এরাই দেশে রাস্তায় মেয়ে দেখলেই কমেন্ট করবে... কারন যানে দেশে তাদের কেউ কিছু করতে পারবেনা।

আমাদের দেশের মেয়েদের পোষাক যথেস্ট স্বালীন... সেটা দেখে যদি কারুর মাথায় াল উঠে যায় আর নিজেকে কন্ট্রল করতে না পারেন তবে ডাক্তার দেখান...

আর যদি সমাজে ধষ`কের লুকাবার জায়গা না থাকে তবে ৯৫% ছেলেই জোর করার আগে ১০০ বার ভাববে.... এখন ভাবেনা... এখন জানে এই মেয়ে আর তার পরিবার আমার ালটাও ছিড়তে পারবেনা।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: আর হ্যাঁ আরো একটা রিকুয়েস্ট, প্লিজ আপনার প্রোফাইল পিকটা চেঞ্জ করুন। সিগারেট খাওয়া হয়ত অপরাধ না, কিন্তু অনেক ক্ষতির কারণ বটে। 90% মাদকাসক্ত তাদের মাদক জীবন শুরু করে সিগারেট দিয়ে। দুঃখিত।

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

Mr. Tuhin বলেছেন: কিন্তু আমার প্রশ্ন - দোষ কোন মেয়েটির বোরকা পরিহিত না খোলামেলা কাপড় পরিহিত মেয়েটির।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

কাদা মাটি জল বলেছেন: আল মামুন শাহ আরেকটা ধর্ষক, এই পোস্টে ধর্ষকদের মেলা বসবে

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

Mr. Tuhin বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/km
আপনি মুসলিম না হিন্দু।।।

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

Mr. Tuhin বলেছেন: কাদা মাটি জল কে বলছি

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেসব রামছাগল বলে পর্দা করলে ধর্ষন কমে সেসব রামছাগলদের একটা প্রশ্ন সৌদীতে বাংলাদেশের গৃহকর্ত্ী সব ধর্ষন হয় তারা কি সব বিকিনি পড়ে কাজ করতো?

এইবার মাসলম্যানদের বোরখাওয়ালী ধর্ষন উপভোগ করেন। মিথ্যা ধর্মের জঙ্গি অনুসারীরা চরম বিনোদন।ভিডিও দেখেন লিংকসহ

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: পোস্ট এর শিরোনাম দেখে মেজাজটা বিগড়ে গিয়েছিল, কিন্তু ভেতরের লেখা পড়ে মাথা ঠাণ্ডা হল ।

যাই হোক, এই বিষয় এবং এই পোস্ট এ বেশী কিছু বলার ইচ্ছে আমার নেই। শুধু এইটুকুই বলবো, মেয়েদের অবশ্যই শালীনতা বজায় রেখে চলা উচিত। তবে যে সকল মানুষ ধর্ষণের জন্য মেয়েদের পোশাককে দায়ী করে তারা মূর্খ ছাড়া কিছুনা আর মূর্খদের সাথে তর্কে জড়ানো আমি একদমই পছন্দ করিনা।

এবং আরেকটা কথা, ধর্ষণ হোক আর যা কিছু হোক দোষটা সবসময় একটা মেয়েরই হয়।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মীর শাহেদুর রহমান বলেছেন: "যার মনে যা ফাল দিয়া উঠে তা "
যার স্বভাবে লুচ্চামি আছে সে ধর্ষণ কে নিছক ক্রীড়া মনে করে। ফাক পেলেই যোনীপথ ফাক করতে চায়। এখানে পর্দা - বেপর্দা কিছুনা। অনেকেই মোবাইলে বা ট্যাবলেটে বা কম্পিউটারে পর্ণ দেখে মাথায় কিলবিল করে কারে কখন চান্সে পাওয়া যাবে এ সুযোগ খুজে। শুধু পোষাক নয় মেন্টালিটিই দায়ী।

১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৪

এটম২০০০ বলেছেন: Both BURKA and HIJAB play important role in illicit sex-relation (No one can ever call it Raping).
01. Young boys under Burka frequently enter in the willing girl friend's house by wearing Burka in absence of her parents, or two Burkawali (one boy and one girl) enter in temporarily deserted house of a relative or friend. They pass an hour or so inside, do whatever is probable and then escape. Their activities are not detected The non-burka-dressed male or female cannot do it, because they would be seen by the guard, neighbor or recorded in cctv camera. THIS IS THE PRIME REASON WHY CONSIDERABLE NUMBER OF PRIVATE UNIVERSITY STUDENTS WEAR BURKA AND NOT OTHER DRESS.

02. Mea Khalipha, the glorious Muslim lady has shown how effective Hijab can be in her profession. Taslima Nasrin has mentioned it in her writing. Hijab along with Burka make the job of the girl's secret visit and activity un-suspectable and easy.

03. Specially made Burka are now available in the market. But quite often they make it by tearing some places. When you see two Burkawalis sitting side by side with two books open on their laps, you never know where have their hands gone and what those are doing. Many of us know, what they do. You cannot even keep any proof by your mobile camera. You may suspect, but in a religious country of the Muslims you cannot have the courage to challenge them.

04. Girls visit many places like boat riding in various roadside open restaurants, parks, deserted houses, forests, male students' hostels, guest house etc. unhesitating;y, without the fear of being detected if they wear Burka. And really they do it.

Taslima Nasreen openly appreciated the invention of Hijab as the most appropriate uniform for a special profession.Girls who use Burka and do that know how helpful Burka is in fulfilling their intention. It is natural that they would not disclose it. THEY UTILIZE THIS ADVANTAGE INVENTED BY THEIR RELIGIOUS PREDECESSORS.

Now a days Muslims (and even non-Muslim) girls and boys take the scope of Burka for doing what they want, without the fear of detection.

IN THIS AGE NICE AND ACCEPTABLE DRESS THAT EXPOSES ONE'S FACE IS THE MOST ACCEPTABLE ATTIRE. HERE THE NEIGHBORS, CCTV CAMERA ETC. WOULD KNOW WHO THEY ARE, CAMERA CAN RECORD WHO THEY ARE.

BURKA GIVES YOUNG MUSLIM GIRLS AND BOYS WIDE SCOPE TO DO ILLICIT ACTIVITIES WITHOUT BEING DETECTED.

If you make use of Burka compulsory, the rate of Raping may be reduced, because it would create wider scope for the young students to fulfill their desire without the fear of being detected.

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩০

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: কথা বলে নিচু জাতের লোকের ভাষা হল গালিগালাজ। জনাব কাদামাটি জল, আপনার ব্লগের বয়স দেখলাম 9 বছর। কিন্তু এই নয় বছরে আপনি ব্লগারদের কিভাবে ভাষা ব্যবহার করতে সেই সম্পর্কে জানেন না। কথায় কথায় কাউকে ধর্ষক বলেন। আমার তো আপনাকে নিয়ে অনেক সন্দেহ হচ্ছে ! যার মনে যা ফাল দিয়ে ওঠে তা। হা হা

১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০০

চাডেরনুর বলেছেন: এই পোস্টে বেশ কয়েকটা পোটেনশিয়াল ধরষক কট খাইসে দেখা যায়।

১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২০

কুকরা বলেছেন: জাতি সংঘের সমিক্ষা অনুযায়ী ১০% বাংলাদেশি পুরুষ (নাকি পুংগব?) ধর্ষক
এর মধ্যে
-৪৭% ধর্ষক একাধিক বার ধর্ষন করছে
-৪০% ধর্ষক টিনএজার বয়সেই ধর্ষনে হাত পাকাইছে
-৮০% ধর্ষক মনে করে তাদের ধর্ষনের অধিকার আছে
-৬০% ধর্ষক ধর্ষনের পর কোন ভয় বা গিল্টি ফিল করে না
-৯৫% ধর্ষকের কোন শাস্তি হয় না
-৯০% ধর্ষক মনে করে মেয়েরা লড়াই করে বাধা না দিলে এইটা কোন ধর্ষনই না।

এইটা যদি টিপ অব দা আইসবার্গ হয়, তাইলে তো রীতিমত ভয়ের কারণ বলে আমি মনে করি। কারণ এই ১০% পুংগব সাহস করে আজকে ধর্ষন করতেছে, সাহসের অভাবে যারা ধর্ষন করতে পারতেছে না তারা আস্তে আস্তে সাহস সন্চয় করে ফিল্ডে নামতে থাকবে, কালকে এদের সংখ্যা হবে ১৫%, এর পরদিন ২০% .... এভাবে বাড়তে থাকবে

এখনই কোন একটা হার্ড কাউন্টারমিজার নিয়ে নামতে হবে সরকারকে, যেমন ধর্ষনের বাড়তি শাস্তি হিসাব ১০ দিন রিমান্ডে নিয়ে ইলেকট্রিক শক দেয়ার প্রথা চালু করা যেতে পারে। এতে আতংক তৈরী হলে ধর্ষনের হার অনেক কমে আসবে বলে আমার ধারণা।


উইকির রেফারেন্স টুকে দিলাম: https://en.wikipedia.org/wiki/Rape_statistics

The United Nations Multi-country Study on Men and Violence asked men in rural and urban Bangladesh if they had forced a woman to have sex at any point in their lives. 14.1% of men in rural Bangladesh and 9.5% of men in urban Bangladesh said yes (10% averaged). 2.7% of men in rural Bangladesh and 0.5% (6/1252) in urban Bangladesh had raped in the past year. In rural Bangladesh 47.4% of rapists perpetrated more than once, 3.7% had four or more victims, and 40% first raped as a teenager. 82% of rural Bangladeshi and 79% of urban Bangladeshi men cited entitlement as their reason for rape. 61.2% of urban Bangladeshi men who had raped did not feel guilty or worried afterwards, and 95.1% experienced no legal consequences. 3.7% of men in rural Bangladesh had raped another man. 89.2% of urban Bangladeshi men answered 'agree' or 'strongly agree' to the statement 'if a woman doesn't physically fight back, it's not rape.'

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পোষাকও অনেক ক্ষেত্রে দায়ী এটা অস্বীকার করা যাবে না। শালীন ভাবে চলাফেরা করা মেয়েরা খুব কমই ধর্ষিত হয়েছে। ব্যতিক্রম্ও হতে পারে।

২১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের শুধু মুখে মুখে আচধুনক হলে হবে না। মনে প্রানে আধুনিক হতে হবে।

২২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১০

কাদা মাটি জল বলেছেন: ধর্ষণ ঠেকাতে Mr. Tuhin আর আল মামুন শাহ টাইপের পটেনশিয়াল ধর্ষকদের খোঁজা করে দিতে হবে। এজন্য ব্লগ, ফেসবুক কমেন্ট , পোস্ট ইত্যাদি ব্যবহার করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং মানবতার কথা চিন্তা করা চলবেনা।

অন্ডকোষের সাথে সাথে এদের শিশ্ন ও কেটে এদের ভাজি করে খাইয়ে দিতে হবে।

এর ভয়ে এইরকম কথা বলার পরিমান ও কমে যাবে, সাথে ধর্ষণ ও।