নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে: https://t.ly/atJCp এছাড়া, বইটই-এ: https://boitoi.com.bd/author/2548/&

দারাশিকো

লেখালিখির প্রতি ভালোবাসা থেকে লিখি

দারাশিকো › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্রমণ কাহিনী: রাজশাহী-নাটোরে (৩য় পর্ব)

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৭

রাজশাহী-নাটোরে (২য় পর্ব)

রেশম কারখানা

রাজশাহী রেশমের জন্য বিখ্যাত। এতটাই বিখ্যাত যে রাজশাহীকে রেশম নগরী বা সিল্ক সিটি নামে ডাকা হয়। এই বিখ্যাত হবার যন্ত্রণাও আছে। বাংলাদেশের সকল ইলিশ যেমন পদ্মায় পাওয়া যায়, সকল আমড়া যেভাবে বরিশালে জন্মায়, দই যেমন কেবল বগুড়ায়ই তৈরি হয়, তেমনি বাংলাদেশের সকল সিল্ক কেবল রাজশাহীতেই তৈরী হয়।

অবশ্য এই রাজশাহী সিল্কের অবস্থা আমাদের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো। একসময় আমাদের টাকায় বাঘ ছিল, এখন দেশের সকল ক্রিকেটার বাঘ (কেবলমাত্র দেশের মাটিতে)। বঙ্গবন্ধু ছাড়া সবচেয়ে বেশী ভাস্কর্য রয়েছে এই বাঘেরই। রয়েল বেঙ্গল টাইগার আমাদের গর্ব, আমাদের ঐতিহ্য। যেহেতু সারা বাংলাদেশেই রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ছড়াছড়ি, তাই এই বাঘের আবাসস্থল সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ থেকে বাঘকে তাড়িয়ে ভারতের অংশে পাঠিয়ে দেয়ার চেষ্টার অন্ত নেই।

রাজশাহীর সিল্কের অবস্থাও সেরকম। ট্রেনের নাম রেখেছি সিল্ক সিটি, কিন্তু বাস্তবে সিল্কের দেখা পাওয়া মুশকিল। অল্প কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে এখনও কিছু রেশম কারখানা টিকে আছে। এর মধ্যে সপুরা সিল্ক বেশ বিখ্যাত। ২০০৯ সালে আমি যখন প্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছিলাম, তখন সপুরা সিল্কের কারখানায় ঘুরে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। সে এক অনন্য অভিজ্ঞতা। আমার সেই অভিজ্ঞতা পরিবারের সাথে ভাগ করে নেয়ার আগ্রহে আবারও রেশম কারখানা ভ্রমণের পরিকল্পনা করলাম।

আগেরবার এসেছিলাম একটি বেসরকারি টেলিভিশন টিমের সদস্য হয়ে। ফলে সহজেই সপুরা সিল্কের কারখানায় প্রবেশের সুযোগ পেয়েছিলাম। কিন্তু এখন আম-পাবলিকের একজন হিসেবে প্রবেশাধিকার থাকবে কিনা নিশ্চিত ছিলাম না। বরেন্দ্র জাদুঘরের একজন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, এখনও সেই সুযোগ বর্তমান। যে কোন অটোচালককে বললেই নিয়ে যাবে।

কিন্তু বাস্তবতা যে সেরকম নয় তা বুঝলাম অটোচালক যখন নানা পথ ঘুরিয়ে আমাদেরকে রেশম কারখানার সামনে এসে থামলেন। সাইনবোর্ডে লেখা রাজশাহী রেশম কারখানা। আশেপাশে সপুরা সিল্কের কোন চিহ্ন-নিশানা দেখা গেলো না। অটোচালককে প্রশ্ন করলাম, সে জানালো এই কারখানা ছাড়া আর কোন কারখানা সে চিনে না।

ঢাকায় থাকতে একটা কথা শুনতাম - উত্তরবঙ্গের মানুষের আয়োডিন কম। এই কথা উত্তরবঙ্গে জন্মানো-বড় হওয়া মানুষের মুখেও শুনেছি। কিন্তু এই কথায় পাত্তা দেইনি কখনও। এবারের রাজশাহী ভ্রমণ থেকে বুঝলাম সত্যিই কোন ঝামেলা আছে। বিশেষত দরিদ্র শেণির লোকেদের বুঝজ্ঞান ভিন্নতর। তারা নিজেরা যা বুঝেছে সেটাই। প্রথম দিন সকালে এক স্কুলের নাম বলে তার গেটে নামিয়ে দিতে বললাম রিকশাচালককে। সে উল্টোদিকে বেশ কিছুদূর যাওয়ার পরে স্বীকার করলো - সে আসলে গন্তব্য চিনতে পারেনি। ভাড়াও বেশি দিতে হলো আমাকে।

যেহেতু নিতে এসেছে এখানে, সুতরাং ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করাই উত্তম। সিকিউরিটি গার্ড প্রথমে ঢুকতে দিতে চায়নি। ফোনে কথা বলল যেন কার সাথে। তারপর পরের দিন যেতে বলল। বিস্তারিত পরিচয় দিয়ে ঢাকা থেকে এসেছি জানিয়ে আবারও কথা বলতে বললাম। এবার অনুমতি পাওয়া গেল।



রাজশাহী রেশম কারখানা সরকারী প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে সরকারী রেশম কারখানা রয়েছে দুটি - অন্যটি ঠাকুরগাঁও-তে। দুটোর মধ্যে এটিই বড় ও পুরাতন। দেশের বাকী বেশিরভাগ সরকারি প্রতিষ্ঠানের মত এটাও লোকসানি প্রতিষ্ঠান এবং সম্ভবত জীবনে কখনোই লাভের মুখ দেখেনি। ২০০২ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে বন্ধ করে দেয়া হয়। তারপর আবার ১৬ বছর পরে ২০১৮ সালে পুরাতন যন্ত্রপাতিগুলোকেই মেরামত করে এই কারখানাকে পুনরায় চালু করা হয়। এই বিনিয়োগ কেন করা হয়েছে এবং এই কারখানা কবে লাভের মুখ দেখবে তা বাংলাদেশের সচেতন নাগরিক মাত্রই জানেন।

রেশম কারখানার ভেতরে চোখ জুড়িয়ে যাওয়ার মত সবুজের সৌন্দর্য। বিশাল জায়গা জুড়ে বাগান। সেখানে সারি সারি তুঁত গাছ। গাছগুলোর উচ্চতা বেশি নয়, আট থেকে বারো ফুট হতে পারে। কিছু বড় গাছও আছে, সেগুলো বিভিন্ন ফল আর কাঠের গাছ। বাগানের মাঝখানে রাস্তা, সেই রাস্তা ধরে আমরা মূল ভবনের দিকে গেলাম। সেখানেও রিসিপশন থেকে ফিরিয়ে দিতে চাইল। অফিস শেষ হবার পথে। এই সময়ে কেউ পর্যটকের দায়িত্ব নিতে রাজি না। নানা কথা বলে-কয়ে রাজী করালাম।

নেকাবে মুখ ঢাকা একজন স্মার্ট নারী কর্মকর্তা (নাম স্মরণ নেই) আমাদেরকে কারখানার অভ্যন্তরে নিয়ে গেলেন। যেহেতু দিনের শেষ, তাই মেশিন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও পানি গরম করে কিভাবে রেশম পোকার গুটি থেকে সুতা বের করা হয় এবং কিভাবে মেশিনে সেই সুতা পড়িয়ে বিভিন্ন গ্রেডের সুতা তৈরী করা হয় এবং সেই সুতা কি কি পণ্য তৈরীতে ব্যবহার করা হয় সেটা হাতে কলমে দেখালেন। উনার কথা থেকেই জানা গেলো - বাজারে যে সিল্কের শাড়ি-কাপড় আছে সেই শাড়ি-কাপড়ের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক পার্থক্য। রেশম সুতা সম্পর্কে যিনি জানেন না, তিনি এই পার্থক্য করতে পারবেন না। একটা ছোট্ট তথ্য দেই। উন্নতমানের একটি সিল্কের কাপড় তৈরীতে যে সুতা ব্যবহার করা হয় সেটা সর্ম্পূর্ণটাই এক খন্ড, কোন গিঁঠ নেই। ফলে, এই সুতার কাপড় হবে মসৃন, মিহি। নিম্নমানের কাপড়ের সুতাও নিম্নমানের।

কারখানার অংশ শেষ করে ভদ্রমহিলা আমাদের নিয়ে গেলেন আরেকটি ভবনে। সেখানে রেশম পোকা চাষ করা হচ্ছে। বিভিন্ন পর্যায়ের রেশম পোকা এনে আমাদের দেখালেন। গুটি, বিভিন্ন আকৃতির পোকা বাঁশের তৈরী মাচায় বা চাটাইতে রাখা হয়েছে। পোকাগুলো পাতা খায়, তারপর একটি নির্দিষ্ট সময় পরে গিয়ে সুতার মোড়কে নিজেকে জড়িয়ে নিতে শুরু করে এবং গুটিতে রূপান্তরিত হয়। এই গুটিকে গরম পানিতে সিদ্ধ করলে ভেতরের পোকা মারা যায় এবং গুটি থেকে সুতা সংগ্রহ করা হয়।



জানা গেলো, এই রেশম কারখানায় তারা গবেষণার কাজটি করে থাকেন। কিভাবে আরও বেশি উৎপাদন করা সম্ভব - এ হলো গবেষণার লক্ষ্য। তারা রেশম চাষে উৎসাহিত করেন। এই চাষে আলাদা জমির দরকারও হয় না। চাষীদের উন্নতমানের তুঁত গাছ এবং পোকা তারাই সরবরাহ করেন। দরকার কেবল চাষীদের আগ্রহ।

দীর্ঘ ষোল বছর এই কারখানা বন্ধ ছিল। এখন আবার চালু হয়েছে। নতুন করে লোকবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ৫/৬টি লুম চালু করে সেখানে কাপড় উৎপাদন করা হচ্ছে। অবশ্য, সেগুলো দেখার সুযোগ আমাদের হলো না। শ্রমিকেরা ছুটি নিয়ে চলে গিয়েছে।

স্বাধীনতার পূর্বে চালু হওয়া এই রাজশাহী রেশম কারখানা স্বাধীনতার পরে কয়েক বছর পর্যন্ত লাভে পরিচালিত হয়েছিল বলে জেনেছি। তারপর থেকে লোকসান আর লোকসান। রেশম উন্নয়ন বোর্ড চালু হবার পর থেকেই নাকি লোকসানের শুরু। এক কোটি টাকার বেশি ঋণ মাথায় নিয়ে রাজশাহী রেশম কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যা ষোল বছর পরে আবার চালু হয়েছে। ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানাও লোকসানের কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। রাজশাহীর রেশম কারখানা উন্নয়নের জন্য ১০০০ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প নেয়া হয়েছে - দেখা যাক - লোকসানের খাতা আদৌ বন্ধ হয় কিনা।

পদ্মা গার্ডেন

'আমরা ছোটবেলায় যে পদ্মা দেখেছি সেটা এক বিশাল সমুদ্র। এই পাড়ে দাঁড়িয়ে ওই পাড় দেখা যেতো না। আর রাতেরবেলা সে কি গর্জন। মনে হতো সব ভেঙ্গেচুরে এগিয়ে আসছে যেন!'

প্রমত্ত পদ্মার এই গল্প শুনেছিলাম ২০০৯ সালে প্রথম রাজশাহী ভ্রমণে, স্থানীয় একজন বয়স্কা নারীর মুখে। পদ্মার সেই যৌবন অবশ্য হারিয়েছে কয়েক যুগ আগে। ছোটবেলায় ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে মুরুব্বীদের কথাবার্তা শুনতাম, আর মাঝেমধ্যে পত্রিকার শিরোনাম। তখন কিছু না বুঝলেও এখন ফারাক্কা সম্পর্কে জানি। জানি যে পদ্মার অকাল বার্ধক্যের অন্যতম কারণ এই ফারাক্কা বাঁধ।

আমরা যে সময় রাজশাহীতে গিয়েছি তখন অবশ্য চিত্র পালটে গিয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে ভারত এবং বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাংশে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফারাক্কা বাঁধ সারা বছর কৃপণতা করলেও এখন উদার। অনেকগুলো স্লুইসগেট খুলে দিয়ে বর্ষার অতিরিক্ত পানি ছেড়ে দিয়েছে। ফলে রাজশাহীর পদ্মায় পানি তো বেড়েছেই, রাজশাহী সহ বেশ কয়েকটি জেলার নিম্নঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে আমরা যখন পদ্মা গার্ডেনে উপস্থিত হলাম, সন্ধ্যার একটু আগে, তখন প্রচুর মানুষ না থাকলেও, পদ্মা নদী টইটম্বুর।



পদ্মার ভাঙ্গন এবং বন্যা রোধ করার জন্য রাজশাহী নগরীতে বিশাল এলাকা জুড়ে বিশাল বাঁধ, তার উপরে রাস্তা। ফলে দীর্ঘ অনেকটা পথ জুড়েই নদীর তীর ঘেঁষে চলাচল সম্ভব। কিন্তু নদীর তীরে গড়ে উঠা বিভিন্ন বৈধ-অবৈধ স্থাপনার কারণে নদীর দেখা পাওয়া একটু কঠিন। এ কারণে ভ্রমণ ও প্রকৃতি পিপাসুদের জন্য পদ্মা গার্ডেন আদর্শ স্থান। এখানে বসার জন্য ব্যবস্থা আছে, উন্মুক্ত মঞ্চ রয়েছে, পাবলিক টয়লেট আর কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে। আছে কয়েকটা হরিণ এবং বাচ্চাদের জন্য দুটো রাইড। অসংখ্য ফেরিওয়ালা। ভীড় না থাকলে মন ভালো করে দেয়ার মতো অসাধারণ পরিবেশ।

এক জায়গায় দেখলাম ট্রলারে লোক উঠাচ্ছে। জন প্রতি বিশ টাকা। পদ্মা নদীতে কিছুক্ষণ ঘুরিয়ে নিয়ে আসবে। ট্রলারে বসার জন্য বেঞ্চ রয়েছে। নদীর ধারে এসে নদীতে না বেড়ালে ভ্রমণ অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। সুতরাং উঠে পড়লাম। নদীর তীর ঘেঁষেই বেশ অনেকটা দূর পর্যন্ত নিয়ে গেলো, তারপর আবার ঘুরিয়ে একই পথ ধরে ফিরে এলো ট্রলার। সব মিলিয়ে ১৫/২০ মিনিটের নৌ-ভ্রমণ।

সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল। পদ্মা গার্ডেনে নানা রং এর বাহারি বাতি জ্বলে উঠল। লোকজন ধীরে ধীরে বাড়ির পথ ধরছে। কিছু মানুষ বসে থাকলো। পদ্মার বাতাসে আর ঢেউয়ের ছলাক ছলাক শব্দ একটি মোহনীয় পরিবেশ তৈরী করেছে। মনে হচ্ছিল, আরও ঘন্টা কয়েক বসে থাকলেও ক্লান্তি আসবে না।

কিন্ত বাস্তবতা এতটা রোমান্টিক না। সারাদিন ভ্রমণের কারণে সকলেই ক্লান্ত, বিধ্বস্ত, ক্ষুধার্ত। সুতরাং পদ্মার আহবান উপেক্ষা করে আমরা বাড়ির পথ ধরলাম

রাজশাহী-নাটোরে (৪র্থ পর্ব)

ই-বুক আকারে সকল পর্ব একসাথে

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৮

শায়মা বলেছেন: রেশমের কারখানায় আমিও গিয়েছিলাম। আসলেও সে এক মজার অভিজ্ঞতা।

২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৬

দারাশিকো বলেছেন: পুরো ব্যাপারটাই বিস্ময়কর। পোঁকা থেকে কাপড় তৈরী হয়ে যাচ্ছে - এই ব্যাপারটা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা দুষ্কর।

ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য :)

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রাজশাহী যাব যাব করে দিন পার করছি, এবার বের হয়ে পড়তেই হবে।

২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৭

দারাশিকো বলেছেন: দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর মজা অন্যরকম। স্বপ্ন দেখি - একদিন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও বেড়াতে পারবো।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: রাজশাহী এলাকার মন্ত্রী এমপিদের কিছু কথা বলুন।

২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৯

দারাশিকো বলেছেন: এ বিষয়ে আসলে আমার বলার কিছু নেই কারণ তাদের সাথে আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই। অবশ্য মন্ত্রী-এমপিদের নিয়ে কিছু বলার থাকলেও উচিত হবে কিনা সেটা ভেবে দেখতে হবে।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১২

জোবাইর বলেছেন: রাজশাহী রেশম কারখানার একটি ছবি দিলে পর্বটি আরো পরিপূর্ণ হতো। 'সরকারি প্রতিষ্ঠান মানে লোকশান' - এই গন্ডি থেকে আদৌ বের হওয়া মনে হয় সম্ভব নয়। অনেক কিছু জানলাম - ধন্যবাদ।

২৬ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২২

দারাশিকো বলেছেন: থ্যাঙ্কস বস। সামহোয়্যারইনব্লগে ছবি দেয়াটা এখনও ঝামেলামুক্ত হয়নি। বিরক্ত লাগে ছবি অ্যাটাচ করতে। আমি নিজে ছবি তুলেছি খুব কম, ওয়েবেও যুৎসই ছবি পাইনি। এখন একটা যোগ করে দিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.