নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথে পথে চিরকাল

মানুষের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা কিংবা অক্ষমতা এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত। তা হলো নিজের উপর নিয়ন্ত্রন

আহমেদ রাকিব

যন্ত্র মানবে পরিনত হতে খুব বেশি দেরি নেই। কষ্টের অনুভূতিগুলো আগের মতন ধারালো নাই আর। অযাচিত আঘাতে হৃদয়ে আগের মতন রক্তক্ষরণ হয় না। ধীরে ধীরে আমি অজেয় হয়ে উঠছি। বিবর্তনের এই ধাপটা খুব আনন্দদায়ী নয়। বরং একটু বেশি অস্বস্তিকর।

আহমেদ রাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু তোমার আমার হৃদয়ে, ভিজে মাটির সোদা গন্ধ

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৬

অফিসে আমার ডেস্কটা একেবারে পেছনের দিকে। ইচ্ছে করেই নেয়া। আমি আবার এমিনিতেই সবসময়ই ব্যাক বেঞ্চারস। তবে মজার ব্যাপার হলো আমার সিটের প্রতি কুনজর দেয়া মানুষের সংখ্যা নেহাতই কম না। আড়াল থাকা একটা ব্যাপারতো বটেই, সাথে প্রকৃতির খুব কাছাকাছিও। :) আজকে কফিতে চুমুক দিতে দিতে বাইরে তাকিয়ে দেখি মেঘের হাতছানি। ঘন কালো মেঘে ছেয়ে আছে পুরো ঢাকা শহর। আমি ঠিক জানি না মেঘ বৃষ্টি কিংবা প্রকৃতি নিয়ে আমাদের জেনারেশনের যেমন একটা ফ্যাসিনেশন ছিল কিংবা আছে, এটা পরের প্রজন্মও আপন করে নিচ্ছে কিনা? এমন ঘন কালো মেঘ দেখে আমার যেমন আজকের মুডটাই বদলে গেছে, উড়ু উড়ু মনে ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছে করছে, রিক্সায় হুড ফেলে দিয়ে আকাশের দিকে মুখ করে চোখ বন্ধ। দুই হাত টাইটানিকের মতন দুইদিকে ছড়িয়ে দিতে পারলে মন্দ হতো না। তবে ঢাকার রাস্তায় সেটা খুব বুদ্ধিমানের মতন কাজ হবে না। হয়তো দেখা যাবে হাত দুইটা টাইটানিকের মতন ছড়ানোই আছে, সাথে পাও, আর শরীরটা রিক্সার বদলে রাজপথে। :)



বৃষ্টি নিয়ে স্মৃতিচারণ মূলক পোষ্ট লিখব ঠিক করেছি। লিখতে গিয়ে দেখি এর চেয়ে কঠিন কাজ খুব কম আছে। কারন এত এত স্মৃতি, কোনটা ফেলে কোনটা লিখব টাইপ ব্যাপার। একটু ছোট বেলায় চলে যাই শুরুতেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখি এরকম আকাশ, তাহলে হিসেব খুব সোজা। আজ স্কুলে যাব না। তবে বেশির ভাগ সময় কাহিনী যেটা হতো সেটা হলো স্কুলে যাবার সময় আকাশ একদম পরিষ্কার, কয়েকটা ক্লাস যাবার পর ঝুম বৃষ্টি। ব্যস, আরতো ক্লাসে মন বসে না। এর মধ্য দুষ্ট ছেলের দল মাঠে নেমে গেছে ফুটবল নিয়ে। ইচ্ছে করছে এখনি ছুটে গিয়ে একটা স্লিপ মেরে বলটা কেড়ে নিয়ে আসি। :( অবশেষে পুরো ক্লাস একাট্টা হয়ে সিদ্ধান্ত হলো পালাব। যেমন ভাবা তেমন কাজ। হেড মাস্টার আর ক্লাস টিচারের চোখ ফাঁকি দিয়ে ক্লাস পালানোটা একটা ছোট খাট অভিযানের মতন। বয়স কম ছিল বলে প্ল্যানে সবসময় কিছু ফাঁক ফোকর থেকেই যেত। তাই কয়েকজন ধরা পরে যেত। আর থাকত কয়েকটা দুর্বল চিত্তের ভিতুর ডিম। ভয়ে ফিরে যেত যুদ্ধক্ষেত্র থেকে। আমরা যারা পালিয়ে বের হতাম, এর পর আর আগ পিছু কিছু ভাবার অবকাশ ছিল না। একছুটে ফুটবল মাঠে। মাঠের ঠিক পাশেই ছিল পুকুর। ৫-১০ মিনিট খেলেই এক দৌড়ে পুকুরে একটা লাফ দিয়ে দুইটা ডুব। আবার মাঠে। এই খেলায় কারোই গোল করার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ ছিল না। নিজের চেয়ে অন্যের পায়ে বল গেলেই বেশি আনন্দ লাগত। একটা স্লিপতো মারা যাবেই। :) অল্প কিছুক্ষনের মধ্যেই একটা জেমস বন্ড পাঠাত হেডু। সে এসে মাঠের চারদিকে ঘোরাঘুরি করে দেখতে কে কে খেলছে। নাম গুলো টুকে নিয়ে যেত। আমরা জেমস বন্ডরে তেমন পাত্তা দিতাম না। তবে পরের দিন ক্লাসে কমলা রঙের তিন নাম্বারী বেতকে পাত্তা না দেয়ার প্রশ্নই আসে না। দেড় হাত লম্বা বেত, একটা বাড়ি মারলে তিন দিন থাকত ব্যাথা। আর বেজায়গায় মারলেতো কথাই নাই। :( :( :(



বৃষ্টিটা সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেছি নিঃসন্দেহে সিলেটে। প্রথম বাক্স পেটরা নিয়ে যেদিন গেলাম সেদিন থেকে শুরু। কারনে অকারনে, আভাস, পূর্ভাবাস ছাড়াই অঝরে নেমে আসত। মাঝে মাঝে মনে হতো সিলেটের আকাশ ফুটো হয়ে গেছে। এত বেশি বেশি পড়ার পড়েও খুব বিরক্ত লেগেছে বৃষ্টিতে এমন মনে পড়ে না। বরং প্রায়ই ঘন্টায় রিক্সা ভাড়া করে হুড খোলা রিক্সায় বেরিয়ে পড়তাম। অন্যদিনের চেয়ে একটু বেশি ভাড়া। এয়ারপোর্ট রোডটা খুব বেশি পছন্দের ছিল। একটা ঘোরা পথ আছে রাগীব রাবেয়া মেডিকেলের পাশ দিয়ে। এই রাস্তায় রিক্সায় চড়ার মজাই আলাদা। এই রাস্তায় যে কত কত স্মৃতি বলে শেষ করা যাবে না। দুর্বলতম মুহুর্ত থেকে শুরু করে হাসতে হাসতে রিক্সা থেকে পরে যাবার ঘটনাও আছে। আর সবচেয়ে কমন কাহিনী হলো তিন বন্ধুর হেরে গলায় বিকট চিৎকার করে গান করা। যা মনে আসে তাই গাওয়া। উঁচু জায়গা গুলোতে রিক্সা টানতে সমস্যা হতো। তখন তিনজন নেমে রিক্সা ঠেলা। মাঝে মাঝে সবাই রিক্সা ছেড়ে হাঁটা। আবার আমাদের মাঝে কেউ একজন শখ করে রিক্সা চালায়।



আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গেইট থেকে ক্যাম্পাস পর্যন্ত একটা লম্বা রাস্তা আছে। আমরা বলি এক কিলো। বৃষ্টি নিয়ে আমার সবচেয়ে বেশি স্মৃতি মনে হয় এই রাস্তায়। কোনো বৃষ্টির দিনে এই রাস্তায় হেটে যাওয়া, একতা অন্যরকম ব্যাপার ছিল। রাস্তার দুইপাশ জুড়ে সবুজ গাছের সারি। আর অপ্রাপ্ত বয়স্ক লেক গুলোও বৃষ্টির পানিতে টইটুম্বর। বৃষ্টি থেমে গেলেও গাছের পাতা থেকে টুপ টাপ করে গড়িয়ে পরা পানিগুলো যেন থামতে দিতে চায় না। বৃষ্টির সাথে এদের যেন অন্যরকম আতাত।



হাতে বেশি সময় নেই। আবার ছুটতে হবে কাজ নিয়ে। ছোট একটা ঘটনা বলে শেষ করছি। এইটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ দিকে ঘটনা। প্রায়ই খুব মন খারাপ থাকতো। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ। বিদায় দিতে হবে এই খুব আপন জায়গাটাকে। কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো আর এত আপন থাকবে না। সবাই বলতো আমার মধ্যে নাকি আবেগ ব্যাপারটা খুব কম ছিল। তবে এই সময়টাতে আমি বুঝতে পারলাম কথাটা আসলে কি পরিমান ভুল ছিল। একটু সুযোগ পেলেই লুকিয়ে কান্নাকাটি করতাম। কোথায় যে এত কষ্ট হতো খুজেই পেতাম না। ওই সময়গুলাতে আমরা কয়েকজন বন্ধু প্রতিদিন বিকেলে নিয়ম করে ক্যাম্পাসে আড্ডা দিতাম। যাতে শেষ সময়গুলোর পুরো ব্যবহার হয়। তেমনি একদিন আড্ডা দিতে দিতেই হুট করে বৃষ্টি আসল। আমরা প্রথমে একটু আড়ালে চলে গেলাম। তারপর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই সবাই বুঝতে পারলাম, আমরা সবাই আসলে চাইছি বৃষ্টিতে ভিজি। একজন শুধু ইশারা করল। তারপর সবাই একসাথে একটা দৌড় দিলাম মাঝরাস্তায়। ছেলে মেয়েদের দল মিলে এভাবে বৃষ্টিতে ভিজছে, খুব স্বাভাবিক ব্যাপার না। সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল। বুদ্ধিমানরা হয়তো বুঝতে পারল, ফাইনাল ইয়ার। আমরা অনেকক্ষন বৃষ্টিতে ভিজেছি সেদিন। তবে সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, বৃষ্টিতে ভিজতে শুরু করার পর কেউ কোন কথা বলেনি সেদিন। চেপে থাকা কষ্টটাকে যেন টেনে হিচড়ে বের করে নিয়ে আসল প্রকৃতির কান্না। আমিও বৃষ্টির পানিতে কান্না লুকানোর সুযোগ হাতছাড়া করিনি। আমার বন্ধুদের চোখ দেখে বুঝতে কোনো সমস্যাই হয়নি, ওরাও আমার সাথে আসলে এতদিন লুকোচুরি খেলেছে। বৃষ্টি ভেজা মাটির সোদা মিষ্টি গন্ধটা আসলেই লুকিয়ে থাকে প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। আমরা শুধু উপলক্ষ্যের অপেক্ষা করে যাই, সেটার দেখা পাওয়ার।



অঞ্জনের গানটা দিয়েই শেষ করছি।



একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে

থাকবেনা সাথে কোন ছাতা

শুধু দেখা হয়ে যাবে মাঝ রাস্তায়

ভিজে যাবে চটি, জামা মাথা

থাকবেনা রাস্তায় গাড়িঘোড়া

দোকানপাট সব বন্ধ

শুধু তোমার আমার হদৃয়ে

ভিজে মাটির সোঁদা গন্ধ

একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে

মনে পড়ে যাবে সব কথা

কথা দিয়ে কথাটা না রাখা

ফেলে আসা চেনা চেনা ব্যথা

অদূরে কোথাও কোন রেডিওতে

এই পথ যদি না শেষ হয়

আর বৃষ্টির র ংহয়ে যাবে নীল

আর আকাশের রংটা ছাই

একদিন, বৃষ্টিতে একদিন …

ভাঙ্গা দেয়ালের গায়ে সাত পাকে বাঁধা কবে-

কার নুন শো তে কোথাও

আর বৃষ্টির ছাঁটে যাবে না দেখা দুজনের চোখের জল

ছমছম

ছমছম চোখের জল

একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে

আমরা ধরা পড়ে যাব জেনো ঠিক

ধুয়ে যাবে যত আছে অভিমান

ধুয়ে যাবে সিঁদুরের টিপ

আর চটিটাও ছিঁড়ে যাবে তক্ষুনি

তাই পালানো যাবেনা যে কোথাও

রাস্তা যেমন তেমনি

শুধু লোকজন সব উধা



সায়েম মুনের পোষ্টের লিঙ্কটা দিয়ে দিলাম। গান পাওয়া যাবে। যারা শুনেননাই শুনে ফেলেন।

Click This Link

মন্তব্য ৯৮ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৯৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: বৃষ্টিটা আপন চিরকাল সবার কাছে.....সবসময়। আমি তো বারবার অফিসের কর্মকর্তাদের বলছী... ছুটি দেন; ছুটি দেন। :(

আমার দেড় বছরের মেয়েটা বৃষ্টি নামলেই দৌড়ে যায় জানালার কাছে আর বলে "আয় আয়......"। এটা ওর "আয় বৃষ্টি ঝেপে" এর সংক্ষিপ্ত রুপ। :)

আরেকটা কথা হচ্ছে আমি এখন কফি খাব। :P

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) বৃষতির জন্য অফিস ছুটি চান। বাহ ভালোতো। আইন কইরা ছুটি দেয়াতে পারলে ভালো হইত। :)

আপনার মেয়েটাকে আদর দিবেন। একদম আমাদের জেনারেশনের মতন করে বৃষ্টির প্রেমিকা বানায় বড় করবেন। :)

আমারো কফি খেতে ইচ্ছে করছে। যাই গিয়ে নিয়ে আসি। :)

২| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৩

এন ইউ এমিল বলেছেন: ইচ্ছা ছিল সময়ের কারনে সবটা পরতে পারলামনা

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আচ্ছা, সমস্যা নাই। সময় করে পরে নেবেন। :)

৩| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৬

পারভেজ বলেছেন: আঁধার হয়ে আসলেও বৃষ্টিটা তেমন একটা হলোনা।
ছবি তোলার ইচ্ছেটা ছিল; কিন্তু এখন বুঝতে পারছি এতো চমতকার ছবি তুলতে পারতাম না মোটেও। :)
পারফেক্ট স্মৃতিকথা!

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম, যেমন অন্ধকার হয়েছিল, বৃষ্টিটা তেমন হলো না। এত চমৎকার ছবি মানে কোনটার কথা বলছেন? এই ছবিটা টাঙ্গুয়ার হাওরে তোলা। টাঙ্গুয়ার বৃষ্টির সাথে দুনিয়ার কোন বৃষ্টির ছবির তুলনা হয় না। :) ৪৮ ঘন্টার ট্যুরে ৩৭ ঘন্টা বৃষ্টি হইছিল। :)

হুট করে লিখতে ইচ্ছে করছিল, তাই লিখে ফেললাম। :)

৪| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২০

অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর। স্মৃতি তুমি .............

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অলস ছেলে। কেমন আছেন?

৫| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: সিলেটে গেসিলাম কিন্তু বৃষ্টি দেখা হয়নাই। এইটা একটা আফসোস। বৃষ্টির প্রতি আমার একটা বিশেষ ফ্যাসিনেশন ছিলো। বৃষ্টি নামলেই আমি অন্যরকম হয়ে যেতাম। কিন্তু এখন.... আমিও অঞ্জন দত্তের কয়েকটা লাইন দেই,

তাই বৃষ্টি নামলে পরে মন আর জুড়িয়ে যায়না।
শুধু চ্যাপচ্যাপে কাঁদা আর প্যাঁচপ্যাঁচে সংশয়।
কারও মুখে আর কোন মিষ্টি হাসি মানায়ানা।
তেতো হয়ে গ্যাছে সব হঠাৎ,অসময়।


আজ বৃষ্টি নামবে বলে তাড়াহুড়ো বেড়ে গ্যাছে সকলের
ভাসবেনা নীল কাগজের নৌকো নালায়।
আজ তাড়াহুড়ো করে গিয়ে ঘরের দরজাটা বন্ধ,
ভেসে যাবে শরীর,আবার অসময়..

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অসময় গানটা আপনার অনেক পছন্দের। এটা আমি জানি। :)

আবারো বলতেছি। পারফেক্ট টাইম। গুইরা আসেন। ভোলাগঞ্জ থেকে। পারলে টাঙ্গুয়ার হাওরও। :) বৃষ্টির প্রতি ফ্যাসিনেশন ছিল মানে? এখন নাই? এইটা কেমন কথা কইলেন? ফ্যাসিনেশন এখনো আছে বুঝলেন? আপনি ফ্যাসিনেশনরে গলা চাইপা ধইরা রাখছেন। বাইর হইতে দিতেছেন না। :)

৬| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৫

জেরী বলেছেন: ছবি নিয়া পোস্ট দিলেন না যে??

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: জিপির নেট দিয়াতো এখনো সামুতে ঢুকতে পারি না। ছবিতো সব বাসার পিসিতে, তাই ছবি নিয়া পোষ্ট এখনো দেয়া হয় নাই। দিবনে। সময়তো আর উইড়া যাইতেছে না। :)

৭| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৫

রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: ভাই নষ্টালজিয়ার ফেলে দিলেন। মনটা খারাপ হয়ে গেলো। এখন আর এসব পাড়িনা ভেবে।

বর্ষা আমার সব সময়ের প্রিয় ঋতু। আমার জন্ম থেকে আজ অবধী সব ছুয়ে যাওয়া স্মৃতি বৃষ্টিকে নিয়ে।

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এখন পারেন না কেন? ট্রাই করে দেখেন। আশ পাশ না ভেবে বেরিয়ে পড়লেই হলো। :) আজকে থেকেই চেষ্টা শুরু করেন একটু একটু করে। :)

৮| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৯

শ।মসীর বলেছেন: ভার্সিটির শেষ বৃষ্টি ভেজাটা মনে আছে এখনও, বিয়াপক ঝড় হইতেছিল, আমি বাবু আর জুয়েল বাসা থেকে বের হলাম, রিক্সা নিয়া ক্যাম্পাসে, একটা গাছ ভাঙ্গায় রিক্সা আর গেলনা, আমরা গলা জড়াজড়ি করে ভিজলাম.........। টং দোকানে চা আর সিগারেট............

গত কয়দিন আগেও একবার ভিজলাম...........বৃস্টিতে ফুটবল খেলাটা মিস করিরে...

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বৃষ্টিতে ফুটবল খেলাটা আসলেই চরম মিস্করি। আহ টং এর কথা কইয়া দিলাতো চাচার চায়ের কথা মনে করাইয়্যা। :( নাহ, ভাল্লাগে না এই সব কফি টফি।

৯| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯

যীশূ বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা।

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
যন্ত্র মানব? কোন ইউনি?

আড়াল থাকা একটা ব্যাপারতো বটেই :-B

প্রকৃতি প্রেমির ফাকিবাজি!! :P পুত্তুম দুই প্যারা!!


খুব ভাল্লাগলো স্মৃতিকথা!! ক্যাম্পাস লাইফের কথা মনে পইড়া গেল!! আমরা ইউনির সামনে ১ কিল রাস্তা আছে!! শি্লা বৃষ্টিতে ভিজেছিলাম একবার!! :(( কোথাও থামার উপায় ছিল না!! এছাড়াও বহুত ভিজেছি!!


অঞ্জনের গানটা শুনতে হবে!! লিঙ্কটা দিন্না!!

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: শাহ জালাল ইউনি। কম্পু সায়েন্স & ইঞ্জি।

বৃষ্টি নিয়া কি আর বাঙ্গালীর স্মৃতির শেষ আছেরে ভাই? :)

সায়েম মুনের পোষ্টের লিঙ্কটাই দিয়ে দিলাম। আমার জন্য খুব উপকারী একটা কাজ করে রেখেছেন উনি। ওনাকে আরো একবার প্লাস আর ধন্যবাদ।

Click This Link

ও হ্যা, আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

অমিত চক্রবর্তী বলেছেন:
আমার শহর বৃষ্টির শহর।এজন্য আমারও বৃষ্টি প্রীতি একটু বেশিমাত্রাই বেশি।তবে মজার কথা একদিন স্কুলে ফুটবল খেলা ছাড়া আমি কখনোই বৃষ্টিতে ভিজি না। তবে বৃষ্টিভেজা মানুষ খুব ভালো লাগে।

সুন্দর পোস্ট।অঞ্জনের লিরিকটার জন্যও থ্যাংকস।আমার শহরে আজকে খুব বৃষ্টি হচ্ছে।

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:২২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ অমিত। ভাল থাকবেন।

১২| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আমি সেদিনও ভিজলাম।
অফিস থেকে ফিরছি, হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়েগেলো। আমার ব্যাগে সবসময় একটা বা দুইটা পলিপ্যাক রাখি; ওয়ালেট, মোবাইল, ক্যামেরা সব পলিপ্যাকে প্যাক করে ব্যাগে ভরে অফিসের গাড়ি থেকে নেমে গেলাম কলেজগেট। তারপর হাঁটতে হাঁটতে বাসায় :) গাড়িতে আর যারা ছিলো আমাকে মনেহয় পাগল ছাগল কিছু একটা ভেবে নিয়েছে।
হু কেয়ারস??? আমার ভেজা দরকার, আমি ভিজেছি :)

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমিও ভিজলাম গতকাল রাতে। একদম চুবচুবা ভিজা। রিক্সাওয়ালা অনেক মজা পাইল আমার কাজ কর্ম দেখে। :)

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

তেলাপোকা বলেছেন:

মন ছুঁয়ে গেল। অসাধারণ স্বাবলীলভাবে নিজের কথা বলে গেলেন :)

ইসসস, আবার ফিরে পেতাম যদি বৃষ্টিতে ভেজা সেই জড়হীন দিন...

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তেলাপোকা। বৃষ্টি ভেজা দিনগুলোর স্মৃতিরাও কি সুন্দর চমৎকার অনুভুতি প্রবন সময় দিয়ে যায় তাই না?

ভাল থাকবেন। :)

১৪| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫২

প্রচেত্য বলেছেন: কাল রাতেও বাড়ী ফিরবার জন্য ঝুম ভেজা হয়ে ফিরেছি, অনেকটা ইচ্ছে করেই
বরাবরই এমন করি

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বাহ ভালোতো। আমিও গতকাল রাতে কাক ভেজা হয়ে বাসায় ফিরেছি। খুবই ভালো লেগেছে। বরাবর এমনতো বটেই। আমার কোনো ছাতা নেই। থাকেও না কখনো। আর রেইনকোট আছে, তবে সেটার ব্যবহার খুব সীমিত। :)

১৫| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭

প্রতীক্ষা বলেছেন: পোস্ট দেয়ার আর টাইম পেলেন না, না! X(

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: পোষ্ট দেয়ার আর টাইম কি বলো? হুট করে মনে হলো দিয়ে ফেললাম। পোষ্ট দেয়ার সময় কি আর সবসময় হয়? :(

১৬| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:০০

প্রতীক্ষা বলেছেন: হুমম ভালো হইছে!

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বুঝলাম আসলে তেমন ভালো হয় নাই। :) এটা হচ্ছে এমনি একটা পোষ্ট, ভালো খারাপের কিছু নাই এতে। :)

১৭| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৭

কায়কোবাদ বলেছেন: বৃষ্টি আমারও ভীষণ প্রিয়.............লেখা ভালো লাগলো।

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কায়কোবাদ।

ভালো থাকবেন।

১৮| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩২

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: ভার্সিটির শেষের দিকে বৃষ্টিতে ভিজি নি ...মনে আছে, ভার্সিটি তে ভর্তি হবার প্রথম দেড় বছর এমন কোন বৃষ্টি যায়নি যে বাদ দিয়েছি ...

আহারে ...এখন এরকম করার ইচ্ছে টাই মরে গেছে ...এখন বৃষ্টি শুধু তাকিয়ে দেখতেই ভালো লাগে ...অনেক রকম পিছুটান রে ...

গত মাসে সিলেট গেসিলাম, চাচার টং এ গেসি ...বিশ্বাস করবি না, চাচা আমারে দেইখা জড়ায়া ধরসে ...আর সে কি উল্লাস তার ...দেখে মনে হবে তার ছেলে ফিরে আসছে ...সবাই তাকিয়ে ছিল ...এইটা আমার জীবনের অন্যতম একটা স্মৃতি রে ...

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :( :( :( :( :( :( :( :(

এইটা কি কমেন্ট দিলি তুই? মনটা খারাপ হয়ে গেলো। চাচার চোখের কি অবস্থা এখন?

১৯| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪২

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেমন আছেন ...?সেই আগের মতই হেসে বললেন, আমি ভালোই আছি, তুই কেমন আছিস বাবা? :(

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :( :(

২০| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৬

সাফির বলেছেন: ভালো লাগলো

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ সাফির। ভাল থাকবেন।

২১| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৮

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: টাঙ্গুয়া যাওয়ার রাস্তা বাতলান। আর সেই সাথে চাচা-র টং এর। পিলিইইইজ.............

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: টাঙ্গুয়ার হাওর হইল সুনামগঞ্জ এ। ঢাকা থেকে শ্যামলীর সরাসরি বাস আছে সুনামগঞ্জের। আর সিলেট থেকেতো আছেই। সুনামগঞ্জ গিয়ে একটা ঘাট আছে। ওখান থেকে ট্রলারে চড়তে হয়। অবশ্য এটা বর্ষাকালে। কারন শিতকালে এখানে কোনো পানি থাকে না। তখন যেতে হয় মোটর বাইকে। এখান থেকে গন্তব্য হচ্ছে তাহিরপুর। তাহিরপুর থেকে আবার ট্রলারে করে যাবেন মহিশখোলা। এটা হচ্ছে শেষ প্রান্ত। বর্ডার লাইন। আর এই পুরো রাস্তা পুরোটাই হলো টাংগুয়া। ট্রলারে তাহিরপুর যেতে ৫-৬ ঘন্টার মতন লাগে। তাহিরপুর থেকে মহিশখোলা যেতে আরো ২-৩ ঘন্টা।

আর চাচার টং টা হলো মদিনা মার্কেটে। ওখানে গিয়ে দোকানে জিজ্ঞেস করলেই দেখিয়ে দেয়ার কথা। এখন মনে হয় মদিনা মার্কেট থেকে রাগিব রাবেয়া মেডিকেলে যাওয়ার উলটা দিকের রাস্তায় আছে টংটা।

২২| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:১১

কথক পলাশ বলেছেন: হুমম। আহমেদ রাকিবকে চিনলাম এখন। আর সিলেটের বৃষ্টির চেয়ে প্রিয় কি আর হতে পারে? সেই এক কিলো।

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) :) আর সিলেটের বৃষ্টির চেয়ে প্রিয় কি আর হতে পারে? সেই এক কিলো।
---------------------------------------------------------------------------
একদম ইউনিক। এর কোনো তুলনা নাই।

২৩| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৫

রোহান বলেছেন: লাষ্ট ভিজছি অনেক আগে.. র‌্যাংগস ভবন থেকে বেরিয়ে দেখি হাঁটুর উপরে পানি... প্যান্ট ট্যান্ট গুটায় নামতেই আকাশ ভাঙ্গা বৃষ্টি... সেই বিজয় সরণী থেকে মোহাম্মদপুর হেঁটে যখন বাসায় ঢুকছি ঝুম বৃষ্টি সেই আগের মতনই.... আজকে সেই সন্ধ্যাটা আবার যদি ফিরে পাওয়া যেতো... ইস...

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম, বৃষ্টি ভেজা দিনের স্মৃতি প্রায় বেশিরভাগ সময়ই অনেক সুন্দর।

কেমন আছ রোহান? তোমার স্ট্যাটাস গুলা দেখে কিছু বলার থাকে না। তাই কিছু বলি না। খারাপ লাগে কিছু বলতে। :(

২৪| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮

শাওন ইমতিয়াজ বলেছেন: বেশি বস্‌...........

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ শাওন। ভাল থাকবেন।

২৫| ০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৪

রোহান বলেছেন: কিছু বলার দরকার নাই... দেশটার উপরে যে মায়াটা ছিলো সেটা দিন দিন উঠে যাচ্ছে... কদিন টিকতে পারি কে জানে...

০৩ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :( :( :(

২৬| ০৩ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: লেখাটা কিউট তোহ! শেষেরটুক মনে "আহারে" ফিল্‌ করা যায় একটা! ছবিটা-ও লেখার সাথে মিশে-মিলে মায়া বাড়িয়ে দিয়েছে।

[অ.ট. আপনার তোলা ছবির কিছু বিষয় পছন্দ হয়েছে, সুতরাং এই বিষয়ে আপনার মাথা জ্বালায় খাবো! :)]

আমার বৃষ্টি কেন যান ভাল-ই লাগে না। স্কুলে থাকতে সবাই মিলে ভিজতাম, ড্রাম বাজাতাম... উৎসব ধরনের ছিল। খুব ভাল লাগতো! কিন্তু এখন ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টি দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। আমার ঝড় খুব-ই ভাল লাগে। চুরমার ঝড়ের মধ্যে পড়তে ইচ্ছা করে। কিন্তু সুযোগ পাই না! :(

০৩ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ঝড়কন্যা নিকটাই বলে দেয়, ঝড়ই আপনার বেশি প্রিয়। :) ঝড়ে টিকে থাকার মানসিক দৃঢ়তাটা আপনার বেশ ভালোই আছে বলে মনে হচ্ছে। :)

ছবি বিষয়ক যেকোন ধরনের আলোচনাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং পছন্দের। সো, মোস্ট ওয়েলকাম। :)

ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ০৩ রা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

অলস ছেলে বলেছেন: ভালোই আছি হয়তো। খারাপ না তত বেশি :) ধন্যবাদ।

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ভাল থাকবেন সবসময়। :)

২৮| ০৩ রা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

অগ্নিলা বলেছেন: ভাল!!!! পিসি ভাল হলে আবার কমেনট করব। মানুশের পিসি'তে অভ্র নাই :(( :(( :((

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অভ্র না থাকলে সামুতে বইসাইতো লেখা যায়। শিখা রাখা উচিত। এরকম দুঃসময়ে কাজে লাগবে।

২৯| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: rakib re amito samutei dhukte pari na. proxy diya dhukci. avro nai. banglao lihktam pari na. nijer blogeo dhuktam pari na. :(( lekha vallagce. kalke banglay koment dimu. samur ei dosha r koydin cholbe :((

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: সামুর অবস্থা দেইখা মেজাজ শুধু গরম হইতাছে। কুনদিন যে হালার একতা কিছু কইরা ফালাই। X( X( X( X(

৩০| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:০০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: 8-| বৃষ্টি ভালবাসি। অন্জনের গানটা চমৎকার।

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আপনার যেই নিক, যদি কইতেন বৃষ্টি ভালবাসেন না তইলে কপালে খারাবী আছিল। :)

৩১| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:২৪

স্বাধীনতা৭১ বলেছেন: ভাইয়া আসলেই, আমাদের এক কিলো তে বৃষ্টি ভিজার যে মজা তা আর কোথাও মনে হয় নাই, সিলেট শহরটা ভাল লাগে শুধু মাত্র বৃষ্টির জন্য+++

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: সিলেটের বৃষ্টি, আর এককিলোতে বৃষ্টির ভেতর দিয়ে হেটে যাওয়া, স্বপ্নময় এখনো। ঈস, আরো একবার যদি পারতাম। :( :(

৩২| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:৪২

রাত্রি২০১০ বলেছেন: বাহ! দারুন লিখেছেন। আমি পাগলের মত বৃষ্টি ভালবাসি--কেমন মাথা খারাপ হয়ে যায়। চুপচুপে ভিজে তবে শান্তি।
আমার সবচেয়ে প্রিয় বৃষ্টির স্মৃতি হল, বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ ধাপে, এক আকাশ কালো সন্ধ্যায় ঝুম বৃষ্টির মধ্যে দোয়েল চতৃরের সামনের রাস্তা দিয়ে হেঁটে কলাভবনের দিকে আসছিলাম আর চিৎকার করে তাকে বলেছিলাম ভালবাসি! কি প্রানোচ্ছল ছেলেমানুষি ভরা দিন ছিল সে সব।

এখন আর রাস্তায় ভিজি না, ছাদে চলে যাই। বাইরে এমন এক শহরে থাকতাম যেখানে ন মাস বৃষ্টি হত কিন্তু সেই ঝিরঝির বৃষ্টিতে প্রাণ ছিল না কোন। কনকনে ঠান্ডায় তাতেও ঘন্টা ভর দাঁড়িয়ে থাকতাম।

দিলেন তো মনটা খারাপ করে। এখন বৃষ্টি এলেই হয়--মন খারাপের মহৌষধ!

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: লেখাটা আসলে ভাল হয় নাই। হুট করে ইচ্ছে করলো কিছু লিখি, অফিসে বসেই লেখা। এটা সিরিয়াস কোনো লেখা না। :)

আপনার স্মৃতিগুলোও অনেক ভাল লাগলো। আরেকটু ডিটেইলসে গিয়ে একটা পোষ্ট দিয়ে দিতে পারেন কিন্ত। :)

৩৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৬

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: আপনার স্মৃতিগুলো চমৎকার। লিখাটি পড়তে গিয়ে নিজের স্মৃতিগুলো মনে পড়ে যাচ্ছে। ভাল লাগল আপনার লিখাটি।

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: নিজের স্মৃতিগুলো নিয়ে একটা লেখা লিখে ফেলুন। আমরাও পড়ি। :) আপনাকে ধন্যবাদ ইসতিয়াক।

৩৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ দুপুর ১:১২

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আজকে সারা সকাল বৃষ্টি হয়েছে। আমি বারান্দায় বসে ছিলাম। যতটুকু ছাট আসে, ততটুকুই আমার বৃষ্টিতে ভেজা। এমন একটা জায়গা, ছাদেও যাওয়া যায় না:(

অসাধারণ একটা পোস্ট হয়েছে। অনেক মন উদাস করা।
বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে কত স্মৃতি যে মনে পড়ে গেল!

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এইটা অসাধারন পোষ্ট????? :P :P :P :P :P

মাঝে মাঝে উদাস হওয়া খুব ভালো। :) :)

৩৫| ০৫ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

পাথুরে বলেছেন:
.............
একটা ঘোরা পথ আছে রাগীব রাবেয়া মেডিকেলের পাশ দিয়ে। এই রাস্তায় রিক্সায় চড়ার মজাই আলাদা।
.............
তা...ই না? ;)



হ...... বৃষ্টি......... ভার্সিটি..ফুটবল .... গেল বছরও অফিসের গাড়ি থেকে মাঝে মাঝে নেমে পড়তাম.....

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: চোখ টিপি দেয়ার কারন বুঝিলাম না। ;) ;) ;)

আহারে, যায় দিন নাকি সবসময়ই ভালো। :( :( :(

৩৬| ০৬ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩

শায়মা বলেছেন: সবাই দেখি বৃষ্টি পাগল। ভাগ্যিস বৃষ্টি ছিলো নইলে এত সব সুন্দর লেখা কি করে বেরুত? :)

০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) :) :) ধন্যবাদ ধন্যবাদ।

৩৭| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০০

সখ্য বলেছেন: সারাজীবনে কোনোদিন বৃষ্টি ভালো লাগেনি...কিন্তু এই বুড়ো বয়সে এসে কেন যেন সব বদলে গেলো..এখন মেঘ করে এলে কিছুতেই মন থাকেনা কাজে..আর অঞ্জনের এই গান টা যে কি ভীষন আপন!! সমস্ত মন প্রান নিয়ে ঐরকম দিনটার অপেক্ষা করে যাই...

"একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে
থাকবেনা সাথে কোন ছাতা
শুধু দেখা হয়ে যাবে মাঝ রাস্তায়
ভিজে যাবে চটি, জামা মাথা..।"

০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বাহ, খুব ভালো লাগলো আপনার কমেন্টটা পড়ে। ভালো থাকবেন।

৩৮| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪০

রাজসোহান বলেছেন: মন উদাস :(






আপনেরে মাইনাস X(

০৭ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: কেন? আমি আবার কি করলাম? :( :(

৩৯| ০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৪

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: অসাধারন লেখা। +++

০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এইটা অসাধারন?????? :P :P :P :P

৪০| ০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৫

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: পোস্ট খুবই ভালো হৈসে। আর অফিসে ব্যাকবেঞ্চার হৈতে পারাটা ভাগ্যের ব্যাপার। আমিও যদি পারতাম! :(

০৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ

৪১| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৩

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: অহ:! বৃষ্টি আর বর্ষা!! কেন যে আসে :( :( :( :(

০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: না এলে যে আমরা অন্তঃস্বারশূণ্য হয়ে যেতাম। এই জন্যই বোধহয়। :)

৪২| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৪

জুন বলেছেন: রাকিব আমারতো এতদিন চতুস্কোনের অবস্হা তবে এত না।এখন ভালো ।
আপনার বৃষ্টির কথামালা আমাকে শৈশব আর কিশোরী বেলায় নিয়ে গেছে একটানে।
খুব সুন্দর বর্ননা।
২১তম ++।

১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন। ভাল থাকবেন। :)

৪৩| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৯

প্রতীক্ষা বলেছেন: মেজাজ খারাপ হচ্ছে মন্তব্য পছন্দ হয় নাই মানে কি!
বিশাল বিশাল পাম না দিয়ে শুধু ভালো বললে ভালো লাগে না, না! X(

১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :D :D :D :D কি হয় একটু পাম দিয়া বললে? ট্যাকাতো আর খরচ হয় না, তাই না।

৪৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৬

প্রতীক্ষা বলেছেন: আপনি অনেক সুইট! :P

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: পাম্পিত হইলাম। তবে এই অল্প পাম্পেও আমার ওভার ওয়েট হবার কোনো চান্স নাই। :P :P :P

৪৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

প্রতীক্ষা বলেছেন: তাহলে অনেকক বেশি সুইট! /:)

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হা হা হা হা হা। ধন্যবাদ, তবে এইটুকুতেও হবার চান্স কম। ;) ;)

৪৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪

প্রতীক্ষা বলেছেন: আপনি অনেক অনেক অনেক সুইট সুইট সুইট! :) :)

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এইটার মতন সুইট? :( আমি অবশ্য ভাবছিলাম মধুর মতন সুইট। যাই হোক। সুইট হইলেই হইল। তবে আরো ফ্যাটি সুইট বানাইতে হবে আমাকে ওভার ওয়েট করতে। :) এটাতেও চলবে না। :P :P :P

৪৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩১

প্রতীক্ষা বলেছেন: প্রতিদিন এক কাপ! :P :P

৪৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: শেষ বছরটা খুব খারাপ, শুধু শেষের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।

৪৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৩

মুশতারী বলেছেন: বৃষ্টি ভেজা মাটির সোদা মিষ্টি গন্ধটা আসলেই লুকিয়ে থাকে প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। আমরা শুধু উপলক্ষ্যের অপেক্ষা করে যাই, সেটার দেখা পাওয়ার।


ভাল লাগল বৃষ্টির নস্টালজিয়া!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ মুশতারী।

৫০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১২

আগলিআগলি বলেছেন: ঝড়,বৃষ্টি, কালো মেঘ - অনেক প্রিয় । বৃষ্টিতে ভিজে ফুটবল খেলা - কোনো কারণে আমার এটা অনেক কম হয়েছে -শেষ খেলেছি ২০০৬ এ মনে হয় , এতো অসাধারণ একটা অনুভূতি !

মনটা ব্যাপক উচাটন হইল ,বর্ষাকালে টাংগুয়ার হাওরের বর্ণনা শুইনা ।

লেখা চমতকার লাগলো ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বৃষ্টি বাঙালীর জন্য একটা বিশেষ কিছু। হয়তো জাতিগত ভাবেই আমরা খুব বেশি আবেগী বলে। তাতে কি, এই আবেগই আমাদের নিয়ে যায় এক যুগ থেকে অন্য যুগে। এই আবেগই বয়ে বেড়ায় আমাদের স্বকীয়তা। আর ঘোর বর্ষায় টাংগুয়া, আহা, বড় মিঠা সেই ভ্রমন।

ভাল থাকবেন আগলিআগলি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.