নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখকরা মনে মনে যত লেখা লিখেন তার ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ লিখেন কাগজে-কলমে। - হুমায়ুন আহমেদ
জীবনে অনেক মজার ঘটনা ঘটে যা খুবই হাস্যকর এবং বিব্রতকরও বটে, মনে পরলে খুবই হাসি পায় আবার দুঃখও হয় যে এমনটা না করলেও পারতাম এরকম একটা ফিলিংস কাজ করে মোটামুটি সবার মাঝেই।
চাকরি জীবনেও এরকম অনেক মজার ঘটনা ঘটে,আমি একটা কোম্পানিতে নতুন যোগদান করেছি।কোম্পানির নাম উল্লেখ করলাম না। এর আগেও একটা ছোট একটা ফার্মে চাকরি করতাম। তো খুব একটা সময় পার করিনি এই কোম্পানিতে এরই মধ্যে একজন আমার নামে নালিশ জানিয়েছেন । ভদ্রলোক কোম্পানির একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা (ভদ্রলোক সম্বোধন করলাম)। উনার নালিশের বিষয় মানে আমার ত্রুটি আমি একজন সাধারন অফিসার হয়ে উনার মতো উর্দ্ধতন কর্মকর্তা কে "ভাই" বললাম কেন!? নালিশের ঘটনা শোনার পর অনেকটা অবাক হয়ে যাই এক পর্যায়ে খুব রাগ উঠেছিল আবার খুব হাসিও পাচ্ছিল। বিষয়টা খুবই হাস্যরস বোধ কিংবা মাথাও গরম করতে পারে। কি বিচিত্র একটা জগতে বাস করি যে ভাবতেই নিজের মধ্যে ওয়াও ফিলিংস আইসা পরে। এই সকল লোকদিগকে বোঝানোর কি কিছু আছে কি না তাই চিন্তা করতেছি। তো যাই হোক আমাদের দেশে এরকম বিচিত্র মানুষ কর্পোরেট জগতে যে পাওয়া যায় এটা নতুন একটা অভিজ্ঞতা হলো..।।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মুল্যবান কমেন্টের জন্য। অবশ্যই এখানে আমার অনেক কিছুই শেখার আছে।
শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকবেন....
২| ২৫ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মুল্যবান কমেন্টের জন্য। অবশ্যই এখানে আমার অনেক কিছুই শেখার আছে।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম- এর মন্তব্যের সাথে একমত। যষ্মিন দেশে যদাচার!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: যষ্মিন দেশে যদাচার; একদম একমত।
তবে সত্যিটা হলো, আমি ভুল বশত স্যার বলার বদলে ভাই বলে ফেলছি, ইচ্ছকৃত ভাবে নয়। কিন্তু উনি যখন উনার সিনিয়র অফিসারকে নালিশ জানালেন তখন একটা জিনিস বুঝতে পারলাম, বিচিত্র টাইপ মানুষ কর্পোরেট জগতেও পাওয়া যায়!!
মানুষ মাত্রই ভূল।
ভালো থাকবেন, অনেক শুভ কামনা রইলো...
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সরকারি সেক্টরে যেমন স্যার বলার সংস্কৃতি আছে তেমনি বাংলাদেশের বেসরকারি সেক্টরের অনেক অফিসেই ভাই/আপু বলার সংস্কৃতি আছে। সুতরাং, প্রচলিত সংস্কৃতি মেনে চলাই উচিত। এতে কর্মক্ষেত্রে সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতিও বজায় থাকে
আমার মনে হয় এই ঘটনা থেকে আপনারওও কিছু শেখার আছে।