![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্লো পয়জনিংয়ের মত গত পাঁচ ছয় বছর ধরে সাম্প্রদায়ীকতার বিষ ছড়াচ্ছে প্রথম আলো। গত পাঁচ বছরের প্রথম আলো পড়লে মনে হবে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সিংহভাগ লোক সংখ্যালঘুদের মধ্য থেকে নেওয়া হয়েছে। ওরা যেটা করছে- যখনই নিউজের জন্য কোন কর্মকর্তার বক্তব্য প্রয়োজন হচ্ছে, তখন ঐ প্রতিষ্ঠানে সংখ্যালঘু যে আছে তার সাক্ষাৎকার নিচ্ছে। যেমন, ধরা যাক একটা মন্ত্রণালয়ে যুগ্ম সচিব আছে পাঁচজন। এর মধ্যে একজন হিন্দু আছে। প্রথম আলো নিউজে ঐ হিন্দু যুগ্ম সচিবের বক্তব্য নেবে। ধরুণ, ব্যাংকের একটা শাখার ম্যানেজার মুসলিম, কিন্তু সেকেন্ড অফিসার হিন্দু। প্রথম আলো তখন সেকেন্ড অফিসারের বক্তব্য নেবে। যদি ম্যানেজার হিন্দু হয় তাহলে ম্যানেজারের বক্তব্য নেবে। এভাবে পুরো পত্রিকাটা পড়ে মনে হবে, বর্তমানে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় সব হিন্দু। এটা হচ্ছে স্লো পয়জনিং। বিষয়টা কি আসলে তাই? একটি সহজ পরিসংখ্যান দিয়ে এটি বোঝা সম্ভব- দেশের কয়জন মন্ত্রী হিন্দু আছে? দেশের কয়জন জেলা প্রশাসক হিন্দু আছে? কয়জন সচিব আছে হিন্দু? কয়জন পুলিশ সুপার হিন্দু? দেখা যাবে শতকরা হিসেবে যা থাকার কথা, তাও নেই। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের যে সামাজিক গুঞ্জন যে, এই সরকারের সময়ে সবকিছু হিন্দুরা নিয়ে যাচ্ছে, এর জন্য প্রথম আলোর দায় কম নয়।
১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ‘ভদ্রতা’ তুলনামূলক কোন বিষয় নয়। এখানে কোন কোটার কথাও তো বলা হয়নি। একটা বাস্তবতা তুলে ধরা হয়েছে। একটা অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সকল চাহিদা বাংলাদেশের কাছেই হবে, ইন্ডিয়া এবং মিয়ানমার কি করে সেটি তাদের বিষয়। সেই অজুহাত তুলে এখানে বৈষম্য তৈরি করার কোন সুযোগ নেই। তবে ইন্ডিয়াতে কোটা আছে বলে জানি।
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: আপনাদের কোট বরতে কী বোঝালেন। বড় আকারের কোটা আছে শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। এই কোটা সুবিধা কিন্তু সংখ্যালঘুরা ভোগ করে না, কারণ মুক্তিযুদ্ধকালীন দাবড়ানি খাইয়া সংখ্যালঘুরা সব কলকাতায় গিয়ে আশ্রয় নিছিল, তাই মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোক খুবই কম। তাই আপনি কী বোঝালেন তা বোঝা গেল না। তাছাড়া আমি কোন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করছি না। একটি বিষয় শুধু তুলে ধরেছি, আপনার উচিৎ বিষয়ের মধ্যে থেকে কথা বলা।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
শামীম জিপসী বলেছেন: ভাই আপনাদের কোঠা দিতে দিতে সাধারণ মানুষের সব কোঠা খাইয়া ফালাইছেন, আর বেশী না চাইলেই ভাল! আর হ্যাঁ আর যা কিছু বলুন না কেন, এটা আপনাকে মানতেই হবে আমরা ইন্ডিয়া কিংবা মিয়ানমারের চেয়ে অনেক ভদ্র!