![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই হত্যাকাণ্ডগুলো কি বিচ্ছন্ন ঘটনা? মোটেই না। একদম থিংকট্যাঙ্কের সিদ্ধান্ত এগুলো। জনসমর্থন তো আছেই।
এদেশের শিক্ষিত মানুষের কমপক্ষে আশিভাগ মনে করে “ধর্ম অবমাননা” করলে তাকে হত্যা করা ঠিক আছে। অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে এই হার হয়ত সত্তরভাগ।
তাহলে আপনি কার জন্য এসব লিখছেন? যার জন্য লিখছেন সে কি এসব বোঝে না? কোথায় গলদ সে কি তা জানে না? জানে। জেনেও সঙ্গবদ্ধ শক্তিতে কোন আঁচড় সহ্য করতে তারা রাজি নয়। পাশাপাশি এটা তো বৈশ্বিক এজেন্ডামও।
”পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদ” যেমন একটা লক্ষ্য, তেমনি ”মুসলিম জাহান” ও একটা চূড়ান্ত লক্ষ্য। বিশাল এ দুই এজেন্ডার মাঝখানে তৃতীয় পক্ষ খুব সামান্য।
ভাবছেন, তবুও কিছু করার আছে নিশ্চয়ই, কিন্তু কিভাবে করবেন? বিশাল এই দুই শক্তিকে মোকাবেলা করে আপনি কিভাবে এগোবেন? সেসব ঠিক না করে খুব সহজে চাপাতির নিচে মাথাটা ঠেলে দেওয়ার যুক্তি কি?
এক্ষেত্রে বন্ধুদের কিছু দায় থেকে যায়। ফেসবুক বন্ধুদের কথাই বলছি। যে লেখে সে একসময় হয়ত ঘোরের মধ্যে চলে যেতে পারে। মজা না দেখে উচিৎ তাকে টেনে ধরা, তা জোর করে হলেও। চাই না অহেতুক, এমন অপঘাতে মৃত্যু দেখতে আর।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১২
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: পরিসংখ্যান তো নয়, এটা মন্তব্য
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
ক্লিকবাজ বলেছেন: নাস্তিক হওয়া/ধর্ম পছন্দ না হলে যে কোন ধর্ম অনুসরণ না করা যে কারো মৌলিক অধিকার। আমার ধর্মীয় রীতি-নীতি ভালো না লাগতেই পারে। নাস্তিক হওয়া দোষের কিছু নয়। উদ্দেশ্য মূলক ভাবে কারো ধর্মীয় রীতি-নীতি নিয়ে কটুক্তি করা/কটাক্ষ করা বা সত্য-মিথ্যা মিলিয়ে মনগড়া গল্প বানিয়ে লেখা, কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে, সম্মানের জায়গায় আঘাত করার অধিকার কে কাকে দিয়েছে, তারাতো নাস্তিক নয়, তারা ধর্ম বিদ্বেষী।
দুঃখের বিষয় হলো সমাজে নাস্তিকের চেয়ে ধর্ম বিদ্ধেষীর সংখ্যাই বেশী। যেহেতু তাদের দমণ করার জন্য দেশে প্রচলিত কোন আইন নেই তাই সমাজের একশ্রেণীর কট্টর ধর্ম অনুসারী আইন তাদের নিজের হাতে তুলে নিবে সেটাই স্বাভাবিক।
যেমন কুকুর তেমন মুগুর এটাইতো এখন সময়ের দাবী। তাই না?
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
অেসন বলেছেন: "এদেশের শিক্ষিত মানুষের কমপক্ষে আশিভাগ মনে করে “ধর্ম অবমাননা” করলে তাকে হত্যা করা ঠিক আছে। অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে এই হার হয়ত সত্তরভাগ।" - এত বিরাট জনগোষ্ঠী ধর্মের ব্যাপারে সচেতন হই, তাহলে ক্ষুদ্র একটি অংশের ধর্মের ক্ষতি করার সাধ্য আছে ! তাহলে কি দরকার হত্যা করার ! প্রয়োজনে আইন আছে। কেন আমরা সহনশীল হই না ? আমরা গণতন্ত্র চাই, কিন্তু অন্যের জন্য মানবাধিকার চাই না, সহনশীলতা চাই না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১০
মহা সমন্বয় বলেছেন: ৩৩: এতদিন মানুষ ছিল ধর্মের খেলার পুতল এবার তারা বাঁধিয়ে হুলুস্থুল।
বার্তা- বজ্রপাত- বার্তা নং ৩৩
একজন মুক্তমানার মৃত্যু জন্ম দেবে হাজার মুক্তমনার।
ধর্মগুলো, চাপাতি আর বিজ্ঞানের কোলে আশ্রয় নিয়ে বঁচার শেষ চেষ্টা করতেছে।
যুগে যুগে ধর্মগুলো তলোয়ার,যুদ্ধ আর সহজ সরল মানুষে আবেগের উপর ভর করে টিকে রয়েছে।
আর আপনার হিসেব ভুল এই দেশের ৯%০ শিক্ষিত লোকই মনে করে তাদের কতল করা ঠিক হয়েছে, ধর্মের স্থান হচ্ছে সর্বোচ্চো তা নিয়ে লেখালেখির দরকারটা কি??
আর ১০০% অশিক্ষিত লোক মনে করে, নাস্তেকগুলোরে খতম করে না ক্যারে।
এই দেশে বসবাস করতে হলে, হয় মিথ্যার স্তুতি করে বাঁচতে হবে না হলে মরতে হবে। এছাড়া আর কোন রাস্তা নাই।
নিঃশ্চই সত্যের আঘাতে চুর্ণ বিচুর্ণ হবে মিথ্য, ধুলিস্যাৎ হয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে মিথ্যা।