নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্দলিয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার : কি পেয়েছে দেশ ও জাতি ?

১৪ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:২৭

নির্দলিয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার :
১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ খৃস্টাব্দে নির্দলিয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে সকল দলের অংশ গ্রহণে ০৪ টি নির্বাচন হয়- সারা দেশেও সারা বিশ্বে নির্বাচন ০৪ টি প্রশংসা কুড়ায়- বিশ্বে অনেক দেশ এমন নির্বাচনের চিন্তা করে- কিন্তু সাংবিধানিক বাধ্যবাদকতার কারণে করতে পারেনি – কিন্তু আমার দেশ বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতি বা বাংলাদেশের জনগণ কি পেলো ?
১৯৯১ খৃ: নির্বাচনে হেরে যাওয়া দল বা জোট বললেন “সূক্ম কারচুপি”-
১৯৯৬ খৃ: নির্বাচনে হেরে যাওয়া দল বা জোট বললেন “স্থুল কারচুপি”-
২০০১ খৃ: নির্বাচনে হেরে যাওয়া দল বা জোট বললেন “ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং”-
২০০৮ খৃ: নির্বাচনে হেরে যাওয়া দল বা জোট বললেন “সেনা ক্যু”-
(০১) লাগাতার সংসদ বর্জন – জনগণ ভোট দিয়ে সংসদে পাঠিয়েছেন সংসদে জনগণের অভাব অভিযোগের কথা বলার জন্যে – এলাকার উন্নয়নের জন্যে- সংসদ বর্জনের জন্যে নয় –
(০২) লাগাতার হরতাল – ০১ দিনের হরতালে FBCCI এর হিসেব মতে বানিজ্যিক ক্ষতি সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা – ১৬ কোটি মানৃষের ক্ষতির হিসেব করলে আরো ১০ – ২০ গুণ ক্ষতি বাড়বে, নিঃসন্দেহে –
(০৩) জ্বালা পোড়াও খুনাখুনি মারামারি - সারা দেশে অশান্তি ও অরাজকতা –

২০১৪ খৃস্টাব্দের ও ২০১৮ খৃস্টাব্দের নির্বাচনের পরে দেশে কোনো সংসদ বর্জন নেই –
দেশে কোনো হরতাল নেই – ফলে ০১ দিনের হরতালে FBCCI এর হিসেব মতে বানিজ্যিক ক্ষতি সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ক্ষতি নেই – ১৬ কোটি মানুষের কোনো আর্থিক ক্ষতি নেই – কোনো ভোগান্তি নেই – বাংলাদেশ দরিদ্র অবস্থা থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নিত হোয়েছে –
(০১) পদ্মা বহুমুখি সেতু হোয়েছে বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে-
(০২) পায়রা গভির সমুদ্র বন্দ হোয়েছে –
(০৩) সোনদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্প কাজ চলছে -
(০৪) পায়রাতে ১৩২০ মেগাওয়েট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র চালু হোয়েছে – আরো ১৩২০ মেগাওয়েট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মান কাজ চলমান –
(০৫) রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান কাজ চলমান –
(০৬) মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মান কাজ চলমান –
(০৭) মেট্রোরেল ডিসেম্বর ২০২২ খৃ. প্রথম অংশ দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাও চালু হোচ্ছে – ২০২৩ খৃ. কমলাপুর পর্যন্ত চালু হবে বলেছেন নির্মানকারি সংস্থা –
(০৮) বঙ্গবন্ধু -১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন হোয়েছে –
(০৯) কর্ণফুলি টানেল ৭৩% কাজ সম্পন্ন হোয়েছে –
(১০) দোহাজারি - রামু- ঘুমদুম রেল প্রকল্প কাজ চলমান –
(১১) রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র কাজ চলছে- (
১২) খাদ্য নিরাপত্তা –
(১৩) দারিদ্র বিমোচন –
(১৪) শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস –
(১৫) তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার –
(১৬) শিক্ষানিতি প্রনয়ণ -
(১৭) গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা –
(১৮) শান্তি প্রতিষ্ঠা –
(১৯) জঙ্গি দমন –
(২০) আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা –
(২১) রোহিঙ্গাদের আশ্রয় প্রদান –
(২২) ২১ ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্বিকৃতি আদায় –
(২৩) ৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ. ভাষণকে বিশ্ব প্রমান্য দলিল স্বিকৃতি আদায় –
(২৪) কমিউনিটি ক্লিনিক –
(২৫) গৃহহিন ও ভুমিহিনদের গৃহ দান –
(২৬) মুজিব শতবর্ষ পালন –
(২৭) স্বাধিনতার ৫০ বছর বা সুবর্ণ জয়ন্তি পালন –
(২৮) বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার –
(২৯) যুদ্ধাপরাধিদরে বিচার –
(৩০) পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদন –
(৩১) সিট মহল সমস্যার সমাধান –
(৩২) সমুদ্র সীমা নির্ধারণ (সুনীল অর্থনিতি গড়ে তোলা) –
(৩৩) ১০০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মান –
(৩৪) ২৪ টি হাইটেক পার্ক নির্মান –
(৩৫) নারীর ক্ষমতায়ণ –
(৩৬) করোনাকালিন সময়ে ত্রাণ বিতরণ ও
(৩৭) করোনাকালিন সময়ে বিভিন্ন আর্থিক প্রনোদনা প্রদান-
(৩৮) ৪০,০০,০০০,০০০ (চল্লিশ হাজার কোটি) টাকা ব্যয়ে করোনা টিকা বিনা মুল্যে ১৬ কোটি মানুষকে ০৩ ডোজ টিকা দেয়া হোয়েছে – বিশ্বের বহু দেশ এখনো ০১ ডোজ টিকা দিতে পারেনি –
জননেতৃ শেখ হাসিনার সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পসমুহ –
(০১) মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতা-
(০২) পেনশন ভাতা-
(০৩) বিধবা ভাতা -
(০৪) বয়ষ্ক ভাতা -
(০৫) স্বামি পরিত্যাক্তা ভাতা-
(০৬) বেদেদের ভাতা -
(০৭) হিজড়াদের ভাতা-
(০৮) জেলেদের ভাতা-
(০৯) প্রতিবন্ধি ভাতা
(১০) মাতৃত্বকালিন ভাতা -
(১১) ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা-
(১২) পল্লী সমাজ সেবা-
(১৩) অতি দরিদ্রদের জন্যে কর্মসংস্থান-
(১৪) শিক্ষা উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ-
(১৫) ক্যান্সার, লিভার ও কিডনি জটিল রোগে সহায়তা-
(১৬) ভি. জি. এফ.
(১৭) ভি. জি. ডি.
(১৮) চাল ও নগদ অর্থ -
(১৯) গৃহহিনকে গৃহ দান-
(২০) ভুমিহিনকে ভুমি ও গৃহদান-
(২১) বস্তিবাসিদের ফ্ল্যাট দান-
(২২) অটিজম ও অন্যান্য প্রতিবন্ধিদের থেরাপিউটিক কাউন্সিলিং ও রেফারেন্স সেবা প্রকল্প-
(২৩) সুবিধা বঞ্চিত ও বিপন্ন শিশুর সুরক্ষার জন্যে শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন প্রকল্প

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশে এখন কি পরিমাণ গ্রেজুয়েট বেকার? ৫২ বছরে কি পরিমাণ কিশোরীকে চাকরাণী হতে হয়েছে, এখন কি পরিমাণ চাকরাণী ও ঝি আছে?

২| ১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০১

সোনাগাজী বলেছেন:




কোন সাবজেক্টে আপনি ডক্টরেট করেছেন?

৩| ১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দেশ যে তিমিরে ছিলো
সেই তিমিরেই আছে।
তবে অন্ধকারটা আরো
বেশী গাড় হয়েছে!

৪| ১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ২:৫৮

জোবাইর বলেছেন: আপনি দেশের ৬১টি ইতিবাচক তথ্য উল্লেখ করার পরও উপরে দুইজনের নেতিবাচক মন্তব্য দেখে আমি মোটেও আশ্চর্য্য হইনি। সারা জীবন জেল-জুলুম সহ্য করে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা এনে দেওয়ার পরও যে জাতি তাঁকে সপরিবারে হত্যা করতে পারে সে কুলাঙ্গার জাতি থেকে এর থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় না।


@সোনাগাঁজী,
দেশে যেসব গ্রেজুয়েট বেকার, তারা তথাকথিত 'কেরানী' হওয়ার লেখপড়া করে এখন চাকুরি খুঁজছে। কিন্তু এখন কেরানী হতেও কমপিঊটার চালনাসহ আরো অনেক কিছু জানতে হয়। দেশে এখন দৈনিক ৬০০ - ৮০০ টাকা বেতন দিয়েও রাজমিস্ত্রি এবং কৃষিকাজে শ্রমিক পাওয়া যায় না। তারপরেও তথাকথিত গ্রেজুয়েটরা বেকার! দেশে এখন কোনো চাকরানি নেই। ৫২ বছরে এরা সবাই গার্মেন্টস কর্মী হয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়েছে।

@নূর মোহাম্মদ নূরু,
দেশের অন্যান্য সব অর্জনের কথা বাদ দিয়ে শুধু পদ্মা সেতুর কথাই যদি বলি, আপনিও হচ্ছেন এর একজন বেনিফিশারি। সারা জীবন লঞ্চের ডেকে সারা রাত কাঁথামুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে অথবা শিমুলিয়া ঘাটে ৪-৬ ঘন্টা ঠেলঠেলি-গুতাগুতি করে ক্লান্ত দেহে ১৬ ঘন্টায় বরিশাল গেছেন :)। এখন ফুরফুরা বাতাস খেয়ে সতেজ দেহে ৬ ঘন্টায় বাড়িতে পৌঁছবেন। তারপরেও বলেন, "দেশ যে তিমিরে ছিলো সেই তিমিরেই আছে।"

৫| ১৫ ই জুন, ২০২২ ভোর ৬:৪৬

তানভির জুমার বলেছেন: লুটপাট আর দু-শাসনের কথা উল্লেখ করেননি কেন? আওয়ামী কপি-পেস্ট পোষ্ট?। অন্য দল ক্ষমতায় এসে এই স্টাইলে দেশ চালালে এই আপনারাই আবার চিল্লা-চিল্লি শুরু করবেন।

৬| ১৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: অনেক গুলি পয়েন্ট লিখেছেন,প্রত্যেকটার কাউন্টার জবাব আছে।

একটা বিষয় ইদানিং খুব আলোচিত। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু।
চিনের ব্যাংক থেকে বেশি সুদে ২০০০০ কোটি টাকা লোন নিলে যদি নিজস্ব অর্থায়ন হয় তবে বিশ্বব্যাংক থেকে কম সুদে লোন নিলে নিজস্ব অর্থায়ন হয় না কিভাবে?

৭| ১৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৪১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গত ১০ বছরে বাংলাদেশে থেকে কি পরিমান টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে তার পরিসংখ্যানটা একটু দেন। থিসিস কি এই উন্নয়নের উপর ছিল?


এনু রুপম যে পরিমান লুটপাট করেছে সে হিসেবে পাতি নেতা, ধেরে নেতা, তেড়ে নেতারা কি পরিমান লুটপাঠ করেছে তার একটু পরিসংখ্যান দেন।

৮| ১৫ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাল পোস্ট।

৯| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

আমি নই বলেছেন: নির্দলিয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার ছিল বাআল এবং জামাতের সাধনার ফল। ভুল যদি কিছু হয়ে থাকে তাহলে দোষ পুরাটাই তাদের।
সবচাইতে বেশি হরতাল বাআল ই ডেকেছিল তাহলে পোষ্ট দাতার হিসাবে, হরতাল দিয়ে দেশের সবচাইতে বেশি ক্ষতি বাআল করেছিল।
আগে দেশের অর্থনৈতিক বছর শেষ হবার পর বাজেট ঘাটতি জানা যেত এবং বিরোধীরা এটা নিয়ে ঝড় তুলত আর এখন বাজেট পাশ হওয়ার আগেই বাজেটের একটা বড় অংশ ঘাটতি হয়, অথচ বিরোধীরা কিছু বলার সাহস পায়না।
অর্জনের লিস্ট করলে বিএনপি ওয়ালারও ৫ বছরে ১০০ টার লিস্ট করবে যেখানে আপনি ১৪ বছরে ৬১টা করেছেন, এখন অর্জন গুলো আসলেই অর্জন নাকি ভাওতা এটা বোঝার একমাত্র উপায় জনগনের ক্ষমতা জনগনকে বুঝিয়ে দেয়া, আছে সেই সাহস?

@জোবাইর
আপনার মেনটাল প্রবলেম আছে, কোথায় কি উদাহরন দিতে হবে তাও বুঝতে পারেন না।
আপনার কথা মত গ্রাজুয়েটদের এখন দৈনিক ৬০০ - ৮০০ টাকা বেতনে রাজমিস্ত্রি এবং কৃষিকাজের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে হবে? সবাইকে দিয়ে যদি রাজমিস্ত্রি এবং কৃষিকাজেবি করাবেন তাহলে কলেজ-ভার্সিটি সব বন্ধ করে দেন। আপনার চাকরি দেয়ার ক্ষমতা নেই সেটা স্বীকার করলেইতো হয়।

১০| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ইংরেজদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকারে পরিণত হয়ে বাংলা-বিহার ও উড়িষ্যার নবাব সিরাজউদ্দৌলা অসহায় হয়ে বলেছিলেন- বাংলার আকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.