নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ সংস্কার,উদার চিন্তা-ভাবনা,দেশপ্রেমে জাগ্রত ! \nজীবনে অনেক ইতিবাচক কাজ করার স্বপ্ন যার দ্বারা অন্যের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে

আনামুল হক ইনাম

ধর্মান্ধ নই কিন্ত নিজ ধর্মে প্রতি বিশ্বাস ও অন্য ধর্মকে শ্রদ্ধা করি

আনামুল হক ইনাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি রোমান্টিক বনাম বেদনাদায়ক গল্প

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৯



ছেলেটির নাম ডাবলু নয়ত হাবলু (ছদ্ম নাম) ,বর্তমানে সে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষীত হইবার চেষ্টা করতেছে ৷
তার উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষীত হইবার অনুগ্রহ স্বংয় পরম করুনাময়ের ৷ এখন পযন্ত তার কোন মেয়ের সাথে যৌথভাবে প্রেম কিংবা ভালবাসা কিছুই হয়নাই ।যৌবন কাল আসিবার পর থেকেই তার কয়েকটা যুবতী মেয়েকে ভাল লেগেছিল ৷ এটা ছেলেটার চারিএিক অবক্ষয় না ,প্রত্যেক যৌবন প্রাপ্তদের ক্ষেএে এমন ঘটে থাকে ৷হাবলুর ভাললাগার অন্যতম একজনের নাম হচ্ছে আলিয়া নয়ত ডালিয়া (ছদ্ম নাম)। মেয়েটি দেখতে অনেক জোস ছিল , এখন বিয়ের পরে আরও বেশি জোস লাগতেছে ৷ মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা কথাগুলি তাকে কখনোই বলা হয়ে উঠেনি। কারণ ছেলেটি তার সমাজে অনেক নম্র ও ভদ্র বলে পরিচিত । সে ভাবে একবার যদি কিছু রটে যায় তাহলে হরানো মান সম্মান ফিরে পাওয়া যায় না ।

বলে রাখা ভাল যে ছেলের মান-সম্মানের সাথে পরিবারের মান-সম্মানও জড়িত । আশঙ্কাটি হল মেয়েটি ছেলেটির সুপ্রস্তাবটি গ্রহন না করে তার মা-বাবার কাছেও বলে দিতে পারে। কারন মেয়েটি ধনীর দুলালী এবং তার বাবা ও মামার বাড়ী ছেলেটির গ্রামেই। বাবারা ভাল কিন্তু মামারা বদ টাইপের । ছেলেটি হল মধ্যবিত্ত পরিবারের ।

কিছু জানাজানি হলে শালিস পযন্ত হতে পারে। গ্রামের সালিস হল একতরফা ভাবে ! কম ক্ষমতাবানদের হেনস্তা করা ছাড়া কিছুইনা, বিচারে তালগাছটা বেশী ক্ষমতাবানদেরই হয় ৷ তারচেয়ে উত্তম হচ্ছে দূর থেকে একতরফা ভাবে ভালবাসা । মেয়েটি দেখতে আসলেই অসাধারন ছিল , যদিও পরম করুনাময় মেয়েটা হাতে একটা আঙ্গুল বেশী দিয়েছেন ,তার পরেও তার হাত গুলি অস্হির লাগত । চুলগুলি অনেক সিল্কী ছিল এখনো আছে ।

মেয়েটার দিকে তাকালে মনে হয় তার চেহারায় অনেক মায়া । হাসিমাখা মুখটা অনেক লাবন্যময়ী ছিল ৷
মেয়েটিকে ছেলেটার ছোট বেলা থেকেই ভাল লাগত । বাস্তবতা বড় নিষ্ঠুর মেয়েটার বিয়ের দিন ও অধমটা বাড়ীতেই ছিল । কিঞ্চিত খারাপ ও লেগেছিল তার । বিয়ের পর নাকি মেয়েরা স্বামীর আদর পেয়ে আগের চেয়ে আরও সুন্দরী হয় । মেয়েটার ক্ষেএেও তার ব্যতিক্রম ঘটলনা । তার শারিরিক কিছুটা পরিবর্তন হয়েছ, মনে হয় পেগ্রনেন্ট। তার পরও শাড়ী পড়া অবস্হায় তাকে অনেক ভাল লাগে । ছেলেটি না হয় তাকে দূর থেকে দেখেই যাবে । হয়ত তাকে কোন দিন কোন কিছু বলা হবে না আর বললেই বা কি লাভ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.