নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
@ আচ্ছা, তুই তো শহরেই থাকিস তাই না?
>হু! জানিস-ই তো! কেন?
>না মানে সামনের সপ্তাহে আসবো ভাবছি!
>কেন? আশ্চর্য আসবি কেন?
>অই দেখো? কেন আবার? তোকে দেখতে! দেখা করবো না তোর সাথে?
>না! একদম না! আসবি না বলে দিলাম!
>অই দেখ ওমন করিস কেন? যদি হুট করে মরে যাই- তখন?
>>তারপর ছেলেটি এসেছিলো একদম হুট করেই! একদিন সকালে মোবাইল অন করতেই মেয়েটি দেখে ছেলেটির মেসেজ! “ আমি আসছি” ! দেখি তুই দেখা করিস কি না! মেয়েটির পিলে চমকে যায়! কি করবে এখন? ভাবতে ভাবতে বেলা চলে যায়, সব কিছু এলোমেলো লাগে! ঠিক বিকেল ৪টা ৩০মিনিটে ছেলেটার ফোন! মেয়েটা কাঁপতে কাঁপতে ফোনটা ধরে! ছেলেটা বলে চলে-“ এসে গেছি রে হারামী”! বল বাসার ঠিকানা বল? মেয়েটা কোন রকমে তোতলাতে তোতলাতে বলে - না! অপেক্ষা কর আসছি! এরপর কোন বাসে এসেছে সেটা জেনে নিয়ে মেয়েটা বাস স্ট্যান্ডের পথে রওনা দেয়! এই প্রথম তাদের দেখা হবে! অথচ এই মুহূর্তে তারা দুজনেই দুজনের কাছে অচেনা! নেই কন সম্পর্কের বাঁধন ! পুরোনো সম্পর্কের রেশ ধরেই ছেলেটা আসছে মেয়েতিকে দেখতে! বাস স্ট্যান্ডে রিক্সা থেকে নেমে মেয়েটা এদিক- ওদিক তাকায়! তার মধ্যেই মাথার পেছনে কেউ একজন টোকা দিয়ে বলে ওঠে- এদিকে দেখ হারামী! মেয়েটা চমকে পিছু ফেরে, এক সেকেন্ডের জন্য থমকে যায়, এরপর ছেলেটার বাড়িয়ে দেয়া হাতের দিকে একটু দ্বিধা নিয়ে আলতো করে ছুঁয়ে হ্যান্ড শেক করে হাত সরিয়ে নেয়! ভাল করে কথাও বলতে পারেনি মেয়েটি! ছেলেটাও হাত গুটিয়ে নিয়ে থমকে দাঁড়ায়, মেয়েটা হাতটা একবার বুকের কাছে নিয়ে আবার হাত গুটিয়ে চুপচাপ হয়ে যায়... অই স্পর্শটুকুতেই তারা দুজনে দুজনকে নিজেদের মত করে অনুভব করে......। এরপর মেয়েটা ছেলেটিকে একটি অটোরিক্সায় ঊঠিয়ে নিয়ে শহরের একটি হোটেলের দিকে রওনা হয়... ! ছেলেটি অটোতে বসে মেয়েটার চুল টেনে বলে- কি রে কথা বলবি না? কই নিয়া যাস? মেয়েটি ব্ইয়াগ থেকে কিছু টাকা বের করে বলে, হোটেলে থাকবি আজ, এটা রাখ! আমার অতিথি তুই এখন! কাল বাসায় বাবাকে বলে বেড়াতে নিয়ে আসবো! ছেলেটা কিছু বলে না! মেয়েটা ছেলেটার হাতে টাকা গুঁজে দেয়! ছেলেটা থমকে গিয়ে টাকাটা মুঠি বদ্ধ করে ধরে রাখে, জানে না বললেই...! এরপর হোটেলের সামনে এসে ছেলেটাকে নেমে যেতে বলে মেয়েটা! বলে দেয় সব কিছু! হাতটা উঁচু করে চোখ ছল ছল করে বিদায় জানায় ছেলেটাকে! তারপর বাসায় ফিরে মেয়েটা বিষণ্ণ হয়ে থাকে... এরপর অনেক রাত অব্দি চলে শুধু ম্যাসেজিং! মাঝে মাঝে কথা...! অদ্ভুদ একটা ঘোরে আটকে থাকে দুজনে! কথাগুলো সব এলোমেলো! এক-ই শহরে এভাবে এত কাছাকাছি থাকবে সেটা কি তারা কেউ ভেবেছিলো? হু ভেবেছিলো! তবে সেই ভাবনাটা ছিলো আরো অদ্ভুদ! আজকের এই কাছাকাছি থাকাটাও অদ্ভুদ! দুই অদ্ভুদের ব্যাবধান অনেক! শিশির ভেজা ভোরের আগমন ঘটে গেলো কিছু ভাললাগা আর অতৃপ্তির মধ্য দিয়ে...।। সারা মন জুড়ে শুধু সে আর সে... ! শিশির ভেজা ভোর, শিরশির করে ওঠা বাতাস... এলো চুল... সবকিছুতেই যেন কেমন নিজেকে হারিয়ে ফেলার মত অবস্থা...! মেয়েটি ওঠে প্রাত্যহিক কাজকর্ম সেরে বাসায় সবাইকে বলে- ছেলেটির কথা! সবাই তো চেনে ওকে! বেড়াতে আসতেও বলেছিলো ছেলেটিকে! দুপুরের খাবারের আয়োজনে মেয়েটা ব্যস্ত হয়ে যায় মায়ের সাথে! এর-ই মধ্যা মেসেজ আর মেসেজ! এখুনি আসি আমি! দুপুর হতে তো অনেক দেরী? একটু আগে আসলে এক ঘন্টা বেশি থাকতে পারবো! কিছু বলিস না কেন? মেয়েটির পুরো পৃথিবীটার রুপ যেন মুহুর্তে মুহূর্তে বদলে যায়.. মন খারাপের মাঝেও হঠাৎ সব কিছু রঙ্গীন হয়ে যায় তার সাথে আবারও উৎকন্ঠা বেড়ে চলে... ! উফফস্ ! কখন আসবো বল না? কখন দেখবো তোকে ? রান্নার ফাঁকে ফাঁকে বারান্দায় যায় মেয়েটা, তখন নজরে পরে, ছেলেটা আসছে.. ! ঝট করে ঘরে ঢুকে যায় মেয়েটা! কলিংবেলের শব্দে তবুও চমকে গিয়ে ধীর পায়ে দরজার দিকে এগিয়ে যায়! ছেলেটার হাতে গ্লাডিওলাস ফুল আর আইসক্রিমের বক্স! মেয়েটার হাতে ধরিয়ে দিয়ে ছেলেটা পাশ কাটিয়ে ঘরে ঢুকে যায়! এরপর চেনা মানুষের মত বাসার সবার সাথে গল্পে মেতে ওঠে! মেয়েটা মাঝে মাঝে আসে, হু হা বলে! এত কাছে ছেলেটা। মেয়েটা যেন অদ্ভুদ ঘোরে ডুবে যায়! ছেলেটা ভালবেসে মেয়েটার নাম দিয়েছিল চাদনী! আর মেয়েটা তাকে বলতো চান্দু! ইচ্ছে করেই না কি ভুল করে ছেলেটা একবার ডেকে ওঠে- চাদনী এক গ্লাস পানি দিবি? এরপর-ই মেয়েটাকে তার নিজের নামে ডেকে হো হো করে হেসে হেসে বলে ওঠে- ও সরি! চাদনী আমার এক প্রিয় বন্ধু! কিছুক্ষন আগে ওর মেসেজ দেখছিলাম তো তাই ভুল করে ডেকে বসি! মেয়েটি আনমনে সেই চাদনী ডাকটার ঘোরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে খাবার টেবিল সাজাতে চলে যায়! এরপর পাশাপাশি খেতে বসে ছেলেটা বারবার মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলতে থাকে- এত কম খাস তুই? তোকে কি মারে না? আমার অধিকার থাকলে আমি তোকে এই টেবিলেই বসে জুতা দিয়ে পিটিয়ে তারপর উঠতাম! বেঁচে গেলি!
মেয়েটাকে নিয়ে ছেলেটার পাগলামীর শেষ নেই। একেকবার একেক কথা....
> কি রে তুই এত চুপচাপ কেন?
> মুখ গোমড়া করে আছিস কেন?
> তোর টিপটা বাঁকা হয়ে আছে কেন?
> চুল এলোমেলো কেন রে?
> তুই কি এমন-ই সিম্পল থাকিস ?
> সবাই কত কথা বলছে, তুই কিছুই বলিস না!
> আমার সাথে তোর পরিচয়ের সুত্র ধরেই সবার সাথে পরিচয়! তাহলে?
>মেয়েটা কিছু বলে না শুকনো মুখে হেসে চলে!
আবদারের শেষ নেই। আর মেয়েটার মুখে হাসি।
মাঝে মাঝে মেয়েটা ভাবে এ লুকোচুরি তার ধৈর্যে কুলোবে না। প্রচন্ড বেপরোয়া একটা কাজ করে ফেলতে চায় মেয়েটা। সবার সামনে ছেলেটাকে অনেক কিছুই জিজ্ঞেস করতে চায়! । কিন্তু ঘটনার ধাক্কায় কে কি ভাববে কিংবা ছেলেটি-ই যদি উল্টা-পাল্টা কিছু বলে আবার তার নিজের দৃঢ়তার কথা ভেবে কিছুই বলে না। ভালবাসাবাসির ব্যাপারটা চেপে যায় ছেলেটার উপস্থিতিতে ... ! থমকে যায়.........
তারপর এর কিছুটা সময় যেন এক একটা কাব্য রচিত হয়ে যায় । খাওয়া শেষে একটু গল্প-গুজব করে, ছেলেটা মেয়েটার বাগান দেখতে চায়, বাবা-মা’ইয়ের কাছে অনুমতি নিয়ে ছেলেটা মেয়েটার সাথে ছাদে যায় ! দুজন পাশাপাশি, খুব কাছাকাছি তবুও অন্তর জুড়ে চলছিল যে কি তার কোন সঠিক ব্যাখ্যা দুজনের কাছে নেই।
দুজন পাশাপাশি হাঁটছে , টুকটাক দুটো একটা কথা বলছে ! অথচ ফোনে দুজনের মুখেই খৈ ফুটতো! আর আজ সামনা-সামনি দুজন কথাই বলতে পারছে না। শুধু দুজনের সঙ্গ অনুভব করছে! মেয়েটির খুব ইচ্ছে হয় পাশাপাশি হাঁটতে গিয়ে দুজনের আঙ্গুল একটু ছুঁয়ে যাক না! কিংবা জোর করেই ছেলেটা একবার হাতটা ধরুক না! শুধু একবার।
নাহ, ছুঁয়ে যায় না তাদের আঙ্গুল! একটা দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে আসে মেয়েটির ভেতর থেকে! ছেলেটি আনমনা হয়ে যায়! এবার পাশা পাশি সিঁড়ি ঘরের মাথায় বসে দুজন। পরক্ষনেই মেয়েটি সরে যায়! যদি কেউ এসে দেখে ফেলে এইভেবে! বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে আসে মেয়েটি বলে- চল নীচে যাই! ছেলেটা আনমনে বলে, হু চল! সময় হয়ে গেল যাওয়ার !
মেয়েটির বুকের ভেতরে এতক্ষন যে ঝড় চলছিলো তা দমকা হাওয়ার মত উল্টিয়ে চোখের উপচে পড়া পানিতে ভেসে যায়... ছেলেটি মেয়েটির গালে হাত দিতে যায়, মেয়েটি তার আগেই পানি মুছে একা নীচে নেমে যায়...! এরপর আরো ১০/ ১৫ মিনিট পড় ছেলেটি নামে...! একসাথে সবাই চা খায়! ছেলেটা বলে ওঠে- এক কাপ চায়ে নায়ক/ নায়িকার দুটি পাইপ নিয়ে একসাথে চুমুক দেয়ার গল্পটার কথা তোর মনে আছে? মেয়েটা হু বলে- পুরনো স্মৃতিতে ডুবে যায়! এরপর ছেলেটার যাওয়ার সময় হয়! সবার কাছে বিদায় নিয়ে ছেলেটা বের হয়! মেয়েটা তাকে রাস্তা পর্যন্ত এগিয়ে দিতে আসে .........
বাইরের রাস্তায় এসে ছেলেটা বলে- তোকে একটু ছুঁয়ে দিতে দিবি! আলতো করে তোর গালে একটু হাত ছুঁয়ে অনুভব করবো যে- এটা তুই! মেয়েটাও চাইছিল, কিন্তু বলার সাহসটুকু থাকলেও বলেনি সারাদিনে কি এক অভিমানে! মেয়েটা শুকনো মুখে হেসে বলে - কেন খামোখা কষ্ট বাড়াতে তুই এসেছিলি? থাক, এই অপূর্ণ ইচ্ছেটা অপূর্ণই থেকে যাক! কি দরকার আর কষ্ট বাড়িয়ে?
>>টিং টিং শব্দে মেয়েটা চমকে বিছানায় উঠে বসে... ওহ্! আবার একটা ঘোর... ছেলেটার রাতের মেসেজের কথা ভেবে এতক্ষন স্বপ্ন দেখেছিলো মেয়েটি......।।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: লাইক পেয়ে গেছি! তবে আইস্ক্রিম হলে ভাল হত ভাইয়া!
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: হুম............ তারপর রাজকন্যা.......রাজপুত্তুর. ইত্যাদি
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা না তারপর কান্নাকাটি... একরাশ হতাশা... আর ডুবে যাওয়া !
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: <<টিং টিং শব্দে মেয়েটা চমকে বিছানায় উঠে বসে... ওহ্! আবার একটা ঘোর... ছেলেটার রাতের মেসেজের কথা ভেবে এতক্ষন স্বপ্ন দেখেছিলো মেয়েটি......।।
কোন অপশক্তির কারনের এই দুইজনে মিলন হচ্ছেনা। অপশক্তির বিরুদ্ধে আমার লড়াই করতে চাই।
আবেগী রেখায় আগেই + দিয়েছি আর পড়ার আগে লা্িকি দিয়ে ভুল করি নি। পড়ার পরে তা বুঝতে পালাম।
ভাল থাকুক আবেগী ঈপ্সিতা চৌধুরী
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাআহ! হু বাস্তবতা নামক শত্রুটা ...।। হাহহা! অনেক অনেক ধন্যবাদ ! এভাবেই লাইক আর স্নেহের বাঁধনে, দোয়ায় রাখবেন সব সময়! ভাল থাকবেন!
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
বলেছেন: +
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা মাইনাস মাইনাস! ধইন্না পাতা!
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবুনের সুবর্ণ অনুভবগুলো
বিবর্ণ হবার আগেই কচলে কচলে
বোধের গভীরে ধারন করো;
প্যারালাইজড বোধে সবকিচূ অসাঢ় হবার আগেই।
আহ- কি সোনালী সময়!
অনুভবে উত্তাল ঢেউ! ভাবনাগুলো এলোমেলো
অথচ স্বপ্নেরা দৃঢ়। ইচ্ছেগুলো লাগামহীন বুনো ঘোড়া!
যে অসীম সাহসে ছেলেটা উল্টে পাল্টে ফেলে তার পৃথিবী
অথচ- নরোম গালে একটু ছোঁয়া দিতে
তার হৃদয়ে কি কাঁপন!
নজরুলই ঠিক বলেছিলেন-
পুরুষ প্রলয় তেজ নিয়ে নারীর কাছে যায়
অথচ তার আঁচল পেলে কেমন
সুবোধ শিশুটি হয়ে মাথা পেতে দেয়!
স্বপ্ন দেখা আর ঘোরের কথা বলে কি আর সব লুকানো যায়!
ভাবনার আকাশে হিংসের মেঘেরা আনাগোনা করে !
বোধহীন অনুভবের বাগানে যেন আবার বর্ষার জল
লক লক করে স্বপ্নেরা অনুমতিহীন বেড়ে ওঠে
লাউ ডগার মতো তরতর!!!
...
স্বপ্নে নাকি কোন ঘোরে !!!! ????
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ওয়াওওওও!
অনুভবে উত্তাল ঢেউ! ভাবনাগুলো এলোমেলো
অথচ স্বপ্নেরা দৃঢ়। ইচ্ছেগুলো লাগামহীন বুনো ঘোড়া!
যে অসীম সাহসে ছেলেটা উল্টে পাল্টে ফেলে তার পৃথিবী
অথচ- নরোম গালে একটু ছোঁয়া দিতে
তার হৃদয়ে কি কাঁপন............!
দারুন বলেছেন এই কথাটা! আহহা কল্পনার বালিকার সাথে বালকের দেখাটা যদি সত্যি সত্যি এমন হত... ! স্বপ্নগুলোই ঘোরের সৃষ্টি করে......আর ঘোর গুলোই আবার স্বপ্নে নিয়ে যায়......।। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাল লাগলো ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: লাইক দিলাম । মন্তব্য করছি ...