![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
>এই কথাটা নিয়ে গত কয়েকদিন থেকে ফেবুতে যেন ঝড় বয়ে গেছে!! আমি জানি না ব্লগে সেরকম কিছু ঘটেছে কি না? সবচেয়ে আজিব কারবারর হলো- কথাটা কিংবা প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে কেন কিছু মেয়ে এটা বেছে নিয়েছে সেটা দেখা হয়নি! বরং এটাকে নোংরামী/ লাইক খাওয়ার জন্য/ সেলিব্রিটি হওয়ার জন্য/ এইটা সেইটা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে আবার কিছু ছেলে পাল্টা পোস্ট দিয়েছে বীর্যপাত আর খৎনা দিয়ে!! কি আজিব কথা...? ঘটনার সুত্রপাত- ভারতবর্ষে "রজঃশ্রাব পূর্ণ নারীদের অশূচি ঘোষণা করা হয়েছে! প্রতিবেশী দেশ হিসেবে সেই আলকাতরা আমাদের দেশেও যে রঙ ছড়াবে না তা নয়- তাই এই নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে- হ্যাপি টু ব্লিড এই নিয়ে অনেকেই লিখেছে! ব্যাস শুরু হয়ে গেছে কচলানী...! আচ্ছা,
>ভাই ঋতুস্রাব আর বীর্যপাত কি এক জিনিস হলো?
>আপনারা দেখলেন না কেন মেয়েরা এটা লিখছে প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে? তারা বাধ্য হয়েছে, তাদের বাধ্য করা হয়েছে! যখন একজন ঋতুবতী মেয়েকে অপবিত্র এবং অশুচ ঘোষণা করা হয় তখন প্রতিবাদ আসতেই পারে! কেন সেই সময় একটা মেয়েকে অপবিত্র ঘোষনা করা হবে? হ্যাঁ আমাদের ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে- সেই সময়ে কোরআন পড়া যাবে না, নামায পড়া যাবে না রোজা রাখা যাবে না, সেক্স করা যাবে না... এটা কিছু নিষেধাজ্ঞা কিন্তু তাই বলে সেই সময় একটা মেয়েকে আপনি অপবিত্র অপবিত্র বলে তিরস্কার বা ব্যঙ্গ্যোক্তি করবেন এটা কি বলা হয়েছে? যদি তাই হয় তাহলে সে সময়ে একজন মা/বোন /বউ এর হাতের রান্না আপনি গদ গদ করে খান কি করে? তখন ঘেন্না হয় না? মনে হয় না আপনার মা/ বোন/ বউ এর মত একটা অপবিত্র নারীর হাতের রান্না আপনি খাচ্ছেন?
> কি করে ঋতুস্রাব আর বীর্যপাত এক জিনিস হয় ভাই বলেন?
বীর্যপাত কি আপনার প্রতি মাসের নির্দিষ্ট সময়ে হয়? প্রতি মাসে কি আপনি এই নিয়ে মানসিক/ শারীরিক যন্ত্রনায় ভুগেন? পেটের ব্যাথায় অস্থির হয়ে চিৎকার করেন? ওয়াশ রুমে রক্ত দেখতে দেখতে কি নিজের খাওয়ার প্রতি আপনার অরুচি আসে? মাথা ঘুরে? রক্তাল্পতায় ভুগেন? অ্যানিমিয়া হয়? বমি হয়? কেন বুঝেন না- ঋতুস্রাব মেয়েদের লাইফ সার্কেলের একটা নির্দিষ্ট চক্র যে চক্রের কারনেই এই আপনি/ আমি এই দুনিয়াতে আসতে পেরেছি তাহলে সেই চক্র যদি অপবিত্র হয় আপনার জন্মটাই তো অপবিত্র রে ভাই? আর ভাই, বীর্যপাত চাইলেই ঘটানো সম্ভব, পিরিয়ড নয়।অথচ বীর্যপাত হবার জন্য পুরুষকে ঘৃণা করা হয় না, কিন্তু পিরিয়ড হলে নারীকে নিগ্রহ করা হয়, অপবিত্র ঘোষণা করা হয়। বীর্যপাত হল যৌনকামনার ফল ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায়। আর পিরিয়ড অনেক কষ্টের, ব্যাথার, ঝামেলার, অনিচ্ছার।আর মেয়েদের মাসিকের ব্যাপারটাতে আপনারা মানে ছেলেরা বেশী কৌতুহলী, উৎসাহী, মজা নেওয়ার চেষ্টা করেন তাই হয়তো আপনাদের আবারো জানা প্রয়োজন যে এটা প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রতিটি মেয়ে কিংবা মা কে এ প্রাকৃতিক নিয়মের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আর আপনাদের বীর্যপাত ও প্রাকৃতিক একটা বিষয় কিন্তু মেয়েদের এ ব্যাপারে নাক সিটকানো কিংবা আগ্রহ তেমন প্রবল না। এই হল তফাৎ!
এই দেশে এখনো কিছু কুলাংগার আছে যারা মেয়েদের পিরিয়ড নিয়ে অশ্লীল মজা নেয়। কয়টা মেয়ে আছে যারা আপনাদের বীর্যপাত নিয়ে মজা নেয়?
>অনেক মেয়েই আবার বলেছে- এটা প্রকাশ করা ঠিক হয়নি! মানে একটা মেয়ে তার পিরিয়ডের সময়ের কাহিনী তুলে ধরে প্রতিবাদ জানিয়েছে! কেন তাকে অপবিত্র বলা হবে এই নিয়েই সে লিখেছে ? মেয়েটার লেখাতে কোন অশ্লিলতা ছিলো না! অথচ কিছু মহামান্য বালক/ বালিকা তাকে অশ্লীলতা / পিরিয়ডের সাথে তাদের বীর্যপাতের ঘটনা এক কইরা নিজেরে জাহির করেছেন?
>> ভাই ও বোনেরা এই গোপন জিনিসটাকে বেশি বেশি গোপন বলে বলেই নারীকে নিগ্রহ করা হয়েছে হচ্ছে ! অথচ এটা একটা প্রাকৃতিক সার্কেল ! আর একে গোপনীয় বলে বলেই অনেক মেয়েদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হয় না, এখনো অনেক মেয়েই এ সময়ের সচেতনতা সম্পর্কে অজ্ঞ! এখনো গ্রামে- গঞ্জে অনেক মা বোনেরা এক টুকরো কাপড় গুঁজে নিয়ে নিজের অজ্ঞতার কারনে অনেক ধরনের রোগে ভুগে! এখনো এটাকে অই যুগের ছেলেরা কিংবা আজকের ইয়ো ইয়ো ছেলেরা মজা হিসেবে দেখে... আর এখনো এই যুগে এই পিরিয়ড চলাকালীন একটা মেয়ে অপবিত্র এই বলে ঘোষনা করা হয়!!
সত্যি সেলুকাস বড্ড অদ্ভুদ এসব কারবার...!!!
>>> পিরিয়ড একটা স্পর্শকাতর বিষয় রে ভাই এটা নিয়ে সচেতনতার প্রয়োজন খুব বেশি কিন্তু তা না হয়ে এটাকে আরো বেশি জটিল করে আপনারা সেই বিষয়টাকে আঘাত করে মেয়েদের নিগ্রহ করছে দিনের পর দিন...!! মানসিকতার পরিবর্তন করেন রে ভাই... এই বিষয় নিয়ে আজাইরা ক্যাচাল না করে একবার নিজের ঘরের দিকে তাকিয়ে সেখানে থাকা আপনার মা/ বোন/ বউ এর কথা ভাবুন... ! আর মেয়েরা আপনারা এইটাকে ছেলেদের মত গুপুন গুপুন বিষয় বইলা চিল্লা-পাল্লা না কইরা স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে আসুন! নিজে সচেতন হোন আপনার চারপাশে থাকা মানুষকে সচেতন করুন!
(পিরিয়ড চলাকালীন একটা মেয়েকে কি কি বলে অশুচী ভাবা হয় এখনো এই দেশে আমাদের চারপাশে তা নিয়ে আর একদিন লিখবো- আপাতত বলছি এটা নিয়ে এমন ক্যাচাল না করে সহজ ভাবে নিন)
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ভালো থাকবেন!
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
অমিত অমি বলেছেন: ভালো জবাব দিয়েছেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ঠিক জবাব না ভাই... শুধু তুলে ধরলাম ব্যাপারটা......।।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
আনন্দ কুটুম বলেছেন: নিজে সচেতন হোন আপনার চারপাশে থাকা মানুষকে সচেতন করুন!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন!
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০
হারুনুর রশিদ২৪৬৮ বলেছেন: সহমত
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন!
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: আমাদের সবারেই দৃষ্টিভঙ্গি
বদলাতে হবে।হউক সে পুরুষ অথবা নারী।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: জি অবশ্যই ! ভালো থাকবেন!
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২
আরজু পনি বলেছেন:
হ্যাপি টু ব্লিড...শব্দগুলো প্রতিবাদের জন্যে ব্যবহার করা হলেও...এটা খুবই বিরক্তিকর ব্যাপার ।
এই বিরক্তিকর ব্যাপারটা পুরুষরা কখনোই বুঝবে না।
তবুও ভালো কিছু নারীর প্রতিবাদের কারণে বিষয়টা বেশ সামনে চলে এসেছে।
সামনে যে আসতেই হবে...সামনেই তো আসা উচিত ।
নারীর শরীরবৃত্তিয় কষ্টগুলো পুরুষ কখনোই বুঝবে না... সামনে আসার কারণে তবুও তারা অন্তত সচেতন হোক ।
ভাবনা শেয়ার করা জন্যে ধন্যবাদ ঈপ্সিতা ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু আপু তারা কখনোই বুঝবে না! অথচ আমি আমরা অনেকেই ছেলদের খৎনার ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তিত হই / শঙ্কিত হই... কষ্ট পাই......। হু এই ব্যাপারগুলো নিয়ে আসলে সচেতনতার দরকার আছে কিন্তু এটাকে গোপন গোপন বিষয় বলেই এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়! নারীর এই ব্যাপারগুলোতে পুরুষের সহানুভূতির দরকার নেই কিন্তু তাদের পাশে থাকাটা কিংবা বোঝাটা খুব দরকার! ভাল থাকবেন আপু!
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নিজে সচেতন হোন আপনার চারপাশে থাকা মানুষকে সচেতন করুন!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন!
৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: এখানে দেখুন আমার comment এর প্রতি্উত্তরে গুহা মানবসুলুভ উত্তর
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সময় করে দেখে নেবো
৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫
৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: কুরআনে বিষয়টাকে অপবিত্রতা বলা হয়েছে এবং তাদের কষ্টের বিষয় চিন্তা করে তাদের সালাত মাফ করে দেয়া হয়েছে। এটার মানে কিন্তু এ নয় যে নারীদের হেয় করা হয়েছে। যেমন ধরুন বীর্যপাত হলে পুরুষ অপিবত্র হয় তার মানে তো এ নয় যে পুরুষকে হেয় করা হল। এটাতে হেয় হবার বা এ বিষয় নিয়ে মজা করার অত্যন্ত আরূচিকর চিন্তা।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু আমিও সেটাই বলছি এটা নিয়ে মজা করা বা নারীকে নিগ্রহ করা কি ঠিক?
১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমি জানি না, কে বা কারা মেয়েদের মাসিকের সময় অপবিত্র বলে ব্যাংগ করে! কোথায় এমন ঘটে একটু বলতে পারেন?
ইসলামে অপবিত্রতা, তা পুরুষের জন্যই হোক আর মহিলার জন্যই হোক, এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট মাসআলা-মাসায়েল আছে, সেখানে কাউকেই হেয় করা হয় নি।
মূল লেখাটির মেরিট লেখিকা নষ্ট করেছেন বা তার মূর্খতা প্রকাশ করেছেন এই অংশটুকু লিখেঃ "এই সন্তানগোষ্ঠী যদি পাকনামি করে টুপিধারী বা পন্ডিতমশাই টাইপ কিছু একটা হয়ে ঘোষণা করে "মা তোমার রজঃশ্রাব অপবিত্র!" তবে আমি আমার অপদার্থ মূর্খ সন্তানসম্প্রদায়ের গলা টিপতে প্রস্তুত! অথবা তাদের জন্মই দেবোনা কি বলেন!?"
রজঃশ্রাব যেমন অপবিত্র, তেমনি বীর্য, প্রশ্রাব, পায়খানাও অপবিত্র। কিন্তু, এর সবই কিন্তু আমাদের শরীর থেকেই উৎপন্ন হয়। বিশেষ পরিস্থিতিতে তারা মানুষের অপবিত্রতার কারণ হয়। এবং সেটা ধর্মীয় মতে। এখন কেউ যদি মনে করে আমি পায়খানা করে সেটা শরীরে মেখে রেখে নিজেকে স্নিগ্ধ এবং পবিত্র ভাবব, তবে সেটা একান্তই তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার, সেটা সে করতেই পারে।
মূল কথা, স্বাভাবিক একটা বিষয়কে নিয়ে লেখিকা কচলিয়ে সেটা তিতা করেছেন। পাশের দেশে অসূচি ফতোয়াতো নিশ্চয় কোন মুসলমান আলেম দেয় নি। তাহলে সেটা নিয়ে চুলকাতে চুলকাতে শেষ পর্যন্ত ইসলামকে টানা মনে হচ্ছে একটা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারটা যত দ্রুত বন্ধ হয়, ততই ভাল।
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
নেক্সাস বলেছেন: বির্যপাত, ঋতু স্রাব সব ব্যাপারে ইসলাম অত্যন্ত সুন্দর নির্দেশনা দিয়েছে। কোথাও বাড়াবাড়ি নাই। বির্যপাত , প্রসাব, পায়খানা, ঋতুস্রাব সব ক্ষেত্রে ইসলাম অপবিত্র ঘোষনা করেছে ধর্মীয় কার্যাদি পালনের ক্ষেত্রে। এবং সে ক্ষেত্রে ঘটনা উত্তর পরিচ্ছন্নতা অর্জনের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেহেতু নারীদের ঋতুস্রাব বেশ সময় সাপেক্ষ এবং বেদনাদায়ক বিষয় তাই সেক্ষেত্রে ঋতুস্রাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করতে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা কেননা বারবার পরিচ্ছন্নতা অর্জন করাও ঝামেলা ও কষ্টসাধ্য। উল্লেখ্য যে এসব ঘটনায় ধর্মীয় কর্যাদি পালনের জন্য অপবিত্র বলা হলেও কোথাও সামাজিক ভাবে নারী কে অচ্যুত বলা হয়নি। এগুলো যারা বলে টারা নিছক মনগড়া কথা বলে। এসবের কোন ভিত্তি নেই। কাজেই আমরঅ যেন কোন কারনা ছাড়া ধর্মে কে টেনে নিয়ে না আসি।
নারী পুরুষ সবাই এগিয়ে যাক
ধন্যবাদ।
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: কিচ্ছু বলার নেই আপুনি!দারুণভাবে সহমত...
এই টাইপের একটি লেখা আমি ব্লগে শেয়ার করেছিলাম
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এ ব্যাপারে সব মেয়েদেরই সচেতন হবে হবে।
ভালো বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
নীলসাধু বলেছেন: নিজে সচেতন হোন আপনার চারপাশে থাকা মানুষকে সচেতন করুন!
ধন্যবাদ ঈপ্সিতা চৌধুরী।