![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত ঘাতক মাহফুজুর রহমান নাহিদকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ মঙ্গলবার গভির রাতে রাজধানীর আরামবাগ এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে।
মহানগর পুলিশের দায়িত্বশীল কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, ভিডিও ফুটেজ দেখে ও বিভিন্ন তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে মাহফুজুর রহমান নাহিদকে শনাক্ত করা হয়েছে।
মাহফুজুর রহমান নাহিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ৮ম সেমিস্টারের ছাত্র। সে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের চরকৈলাশ এলাকার বাসিন্দা মাওলানা মহিউদ্দিনের পুত্র।
হাতিয়া সংবাদদাতা জানান, নাহিদ হাতিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা থেকে আলীম পাস করে। এরপর সে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। হাতিয়া থাকাকালে নাহিদ স্থানীয় শিবিরের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তার পিতা মাওলানা মহিউদ্দিন জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি আজহারুল আলম সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। তার তিন ছেলে ও দুই মেয়ে। বড় ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাফসীর এবং তিনি সেখানকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল শাখার শিবিরের সভাপতি। ২০১০ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামী তাফসীর। তিনি সেই থেকে পলাতক রয়েছে বলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা জানান। দ্বিতীয় সন্তান বিশ্বজিতের ঘাতক নাহিদ।
নাহিদের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিপক্ষের এককর্মীকে ছুরিকাঘাত করায় তার নামে মামলা রয়েছে। সে ছাত্রলীগের ব্যানারে শিবিরের সক্রিয় কর্মী। নাহিদ রড দিয়ে বিশ্বজিতের দেহ খুঁচিয়েছে এবং নির্দয়ভাবে প্রহার করেছে।
সূত্র- দৈনিক ইত্তেফাক
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: দেখেছি খবর। যেই হোক সে খুনী। ফাসি চাই সরাসরি, কোনো ঘুমপাড়ানি কথা নয়।
৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৮
সৈয়দ মুতনু বলেছেন: খুনী চাই ।
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৯
সৈয়দ মুতনু বলেছেন: ফাঁসি চাই ।
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ফাঁসী দেখতে চাই । কোন প্রকার প্রহসনের দীর্ঘসূত্রী বিচার / তদন্ত কমিটি চাই না ।
৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৪
ইন২বাংলা বলেছেন: পোস্টে দেওয়া ইত্তেফাকের লিংক থেকে.....
তিন প্রধান খুনিকে শনাক্ত
ভিডিও ফুটেজ দেখে ও বিভিন্ন তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে গোয়েন্দা পুলিশ ও তদন্তকারী পুলিশ এবং র্যাবের একটি দল বিশ্বজিত্ হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রধান তিনজনকে শনাক্ত করেছে। তাদের সঙ্গে আরও তিনজন খুনে অংশগ্রহণ করে। তাদেরও শনাক্ত করা হয়। চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে রক্তমাখা সাদা শার্ট পরিহিত অবস্থায় বীরদর্পে খুন নিশ্চিত করে দোতলা থেকে নেমে আসে রফিকুল ইসলাম শাকিল। চাপাতি দিয়ে উপর্যুপরি কোপের সময় বিশ্বজিতের রক্তে শাকিলের শার্ট ও দেহ লাল হয়ে যায়। জিন্সের প্যান্ট ও সাদা শার্ট রক্ত মাখা ও বুকের বোতাম খোলা অবস্থায় শাকিল নিচে নেমে আসে। তার বাড়ি পটুয়াখালী সদর উপজেলার ফায়ার সার্ভিস রোডে। তার পিতার নাম আনছার আলী। শাকিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাসের ষষ্ঠ সেমিস্টারের ছাত্র। তার বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা রয়েছে। এছাড়া শাকিলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, শাকিলের বাবা আনছার আলী আয়কর বিভাগের ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী ছিলেন। তিনি বর্তমানে চাকরি থেকে অবসরে রয়েছেন। শাকিল পটুয়াখালীতে এসএসসি পাস করে ২০০৬ সালে ঢাকার ধানমন্ডির একটি বেসরকারি কলেজে ভর্তি হয়। সেখানে এইচএসসি পাস করে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তবে সে একজন সন্ত্রাসী এবং ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। পটুয়াখালীর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাকে চিনেন।
মাহফুজুর রহমান নাহিদ একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ৮ম সেমিস্টারের ছাত্র। সে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের চরকৈলাশ এলাকার বাসিন্দা মাওলানা মহিউদ্দিনের পুত্র।
হাতিয়া সংবাদদাতা জানান, নাহিদ হাতিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা থেকে আলীম পাস করে। এরপর সে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। হাতিয়া থাকাকালে নাহিদ স্থানীয় শিবিরের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তার পিতা মাওলানা মহিউদ্দিন জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি আজহারুল আলম সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। তার তিন ছেলে ও দুই মেয়ে। বড় ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাফসীর এবং তিনি সেখানকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল শাখার শিবিরের সভাপতি। ২০১০ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামী তাফসীর। তিনি সেই থেকে পলাতক রয়েছে বলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা জানান। দ্বিতীয় সন্তান বিশ্বজিতের ঘাতক নাহিদ। নাহিদের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিপক্ষের এককর্মীকে ছুরিকাঘাত করায় তার নামে মামলা রয়েছে। সে ছাত্রলীগের ব্যানারে শিবিরের সক্রিয় কর্মী। নাহিদ রড দিয়ে বিশ্বজিতের দেহ খুঁচিয়েছে এবং নির্দয়ভাবে প্রহার করেছে।
তৃতীয় মীর মোহাম্মদ নূরে আল লিমন একই বিশ্বদ্যািলয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। ২০০৯ সালে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে এক শিক্ষককে লাঞ্ছিত করায় তাকে বহিষ্কার করা হয়। সে চাপাতি দিয়ে বিশ্বজিেক কুপিয়েছে। রড দিয়ে প্রহার করেছে। তার বাড়ি রংপুরে। লিমন ছাত্রলীগের কর্মী। উক্ত তিন প্রধান খুনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি শরীফুল ইসলাম গ্রুপের সক্রিয় কর্মী বলে জানা যায়। পুলিশের খাতায় এরা সন্ত্রাসী ও এলাকার চাঁদাবাজ হিসাবে চিহ্নিত। বিশ্বজিত্ হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আরও দুইজন হচ্ছে ছাত্রলীগ কর্মী ইমদাদুল হক ও ওবায়দুল। ইমদাদুল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ২০০৯ সালে ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত ৩৭ জনের মধ্যে সে একজন। ওবায়দুল মনোবিজ্ঞান বিভাগের অষ্টম সেমিস্টারের ছাত্র। উক্ত দুইজন রড দিয়েও কেউ চুল ধরে বিশ্বজিেক প্রহার করেছে। এছাড়া পুলিশ ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা আরেকজনের নাম জানা যায়নি।
৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪২
গামবোফেস্ট বলেছেন: ফাসি চাই।
৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪৬
পানকৌড়ি বলেছেন: সব বহিস্কৃত ছাত্রলীগ। আবার মিছিলের প্রথমসারিতে দেখা যায়।
যাইহোক দ্রুত বিচারের মাধ্যমে ফাঁসি চাই ।
৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৯
চঞ্চল ছেলে বলেছেন: ফা সি চাই
১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৪
দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: ফাসি চাই। সুষ্ঠ বিচারের উদাহরণ চাই। ফাসি চাই। যেন এমন অপরাধ আর কেউ না করতে পারে।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৩
বাংলাদেশি বাংগালী। বলেছেন: সব বহিস্কৃত ছাত্রলীগ।
১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
াহো বলেছেন: যেই হোক সে খুনী। ফাসি চাই সরাসরি, কোনো ঘুমপাড়ানি কথা নয়।
১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০২
িবদ্রহী বলেছেন: যেই হোক সে খুনী। ফাসি চাই সরাসরি, কোনো ঘুমপাড়ানি কথা নয়।
১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
পলপট বলেছেন: তারা আজ কোথায়? যারা সবকিছুতে ছাত্রলীগকে জড়ায় মজা পায়? ছাত্রলীগে যে শিবির নামক গুন্ডা ভূত গং অনুপ্রবেশ করেছে..সেটাই ফের প্রমানিত হইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৩
*অ্যাকিলিস* বলেছেন: কি ভয়ানক !!!