![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতসব গুরুতর অভিযোগের পরেও কোন রহস্যজনক
কারণে আওয়ামী সরকার নীরবতা পালন করে যাচ্ছে?
বাংলাদেশের মোট আয়তনের ১০ শতাংশ
এলাকা নিয়ে গঠিত পার্বত্য তিন জেলা। এর
সাথে সংযুক্ত হয়েছে কক্সবাজার জেলা।
মিয়ানমার ও ভারত সীমান্ত সংলগ্ন পার্বত্য
চট্টগ্রামের তিন জেলায় সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী বেশ
কয়েকটি পাহাড়ী উপজাতি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। দেশী-
বিদেশী কতিপয় এনজিও ঐসব
সন্ত্রাসবাদী গ্রুপগুলোকে প্ররোচনা দেয়া ছাড়াও
প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান
দিয়ে যাচ্ছে যা দিয়ে গ্রুপগুলো আন্তর্জাতিক অবৈধ
মাদক ও অস্ত্র সংগ্রহ এবং চোরাচালানের
ব্যবসা করে যাচ্ছে।
সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, পার্বত্য
চট্টগ্রামের তিন জেলায় ৩৬টি এনজিও কাজ করছে।
আর কক্সবাজার জেলায় কাজ করছে ১৮টি এনজিও।
এসব এনজিওতে স্থানীয় বাঙালিদের
কোনো প্রবেশাধিকার নেই। এই এনজিওগুলোর
অর্থায়ন ও কার্যক্রম সম্পর্কে সরকার ও
সরকারি প্রশাসন একরকম অন্ধকারেই রয়েছে।
বিদেশী এনজিওগুলোর কর্মতৎপরতার সাথে এদেশের
একশ্রেণীর বাম রাজনীতিক ও বুদ্ধিজীবীর
সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তারা উপজাতীয়দের মানবাধিকার
নিয়ে মাঝেমধ্যে হৈ-চৈ করে। অথচ বাঙালিদের
পশ্চাদপদতা, নির্যাতন, শোষণ-বঞ্চনা ও
মানবাধিকার নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই।
সশস্ত্র সন্ত্রাস, বিচ্ছিন্নতাবাদ, হাজার হাজার
কোটি টাকার অবৈধ মাদক ও অস্ত্রের চোরাকারবার,
ধর্মান্তরকরণ ও অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গেও তারা নীরব।
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখ-
তা রক্ষায় তাদের মুখে কোনো কথা নেই।
তাহলে আমরা কি হারিয়ে যাব?
©somewhere in net ltd.