![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এমন কিছু বিষয় থাকে, যা কেউ কখনো কার কাছে ব্যক্ত করতে পারেনা, কারও কাছে চাইতে পারেনা। এটা কিন্তু সাধারণ ভাবে প্রযোজ্য। জীবনের চলার পথে হাজারও কথার মধ্যে হয়ত কিছু কথা জমে থাকে। হাজারও চাওয়ার মধ্যে হয়ত কিছু চাওয়া এক বিন্দুতে সীমাবদ্ধ থাকে। যে চাওয়া সেই সবার কাছে চাইতে পারেনা! যে চাওয়া সেই সবার কাছে প্রকাশ করতে পারেনা! যে চাওয়া সেই সবার কাছে বুঝাতে পারেনা। এই চাওয়া অন্যায়! এই চাওয়া অমলিন। এই চাওয়া পরিত্যাজ্য।
মানুষের কিছু চাওয়া অব্যক্ত থেকে যায়। জীবন বাড়তে থাকে একসময় বলার রাস্তা তৈরি হয়। চাওয়ার পথ সুগম হয়। মানুষের জীবনের এই সময়ে এসে মানুষ হারিয়ে যায় তার অব্যক্ত কথা প্রকাশ করতে, তার চাওয়ার কথা হারিয়ে দিতে! চাই সে অব্যক্ত কথার সাগরে ডুব দিতে!! চাই সেই চাওয়ার সমুদ্রে হারিয়ে যেতে! চাই সে মাঝি হয়ে সমুদ্রে ছুটে বেড়াতে। এই অব্যক্ত কথা নিরন্তর, এই চাওয়া নিরন্তর। জানতাম সবার কাছে সব ব্যক্ত করা যায়না। সবার কাছে সব চাওয়া যায়না। তাই জীবনের এরই মধ্যে এই চাওয়ার প্রত্যাশা, এই অব্যক্ত ব্যক্ত করার প্রশ্ন অবান্তর।
মনে হয়েছিল আমি যাকে বুকে নিয়ে জীবন কাটাবো তার কাছে সব অব্যক্ত কথা ব্যক্ত করব। সেই কান পেতে শুনবে। আমি চুপ থাকলে রাগ করবে। আমাকে জোর করবে শুনতে। আমাকে প্রশ্ন করবে জীবনের অব্যক্ত কথা জানার। জানতে চাইবে আমার অব্যক্ত কথা কি?? আমি যখন বলব কান পেতে শুনবে। আমাকে উদ্বুদ্ধ করবে বলার!! জিজ্ঞাস করবে আমার চাওয়া কি!! চাওয়ার কথা কান পেতে শুনবে। চাওয়াকে মূল্যায়ন করবে, সম্মান করবে!! কিন্তু...!! এটা ঠিক যে, অতিরিক্ত কিছু প্রত্যাশা করা ঠিক না। বীজ বপন করার আগে ফল খাওয়া যায়না। এটা কিন্তু সাধারণ ভাবে প্রযোজ্য। আমরা কিন্তু গাছকে কলপ করিয়ে রোপণ করলে সহজে ফল খাইতে পারি। আমার ইচ্ছে আজ ইচ্ছে-ঘুড়ি হয়ে সেই ১৯ বছরের মত আজও গন্তব্য পেয়েও গন্তব্য-হীন। ফলে চাইত পারিনা, ব্যক্ত করতে পারিনা।
“ব্যাটা একটা পাষণ্ড। বয়সে ব্যবধান বেশি থাকা স্বামীরা কখনো কখনো পাষণ্ড হয়। কখনো কখনো পিতার মত ব্যবহার করে।এরা ভালো সামাজিক স্বামী হয়। স্ত্রীর বন্ধু হতে পারেনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ক্লাসে শিক্ষক বলেছিলেন,বিয়ের সংজ্ঞা তোমরা কিভাবে দেবে? বলেছিলাম,যে অবিচ্ছিন্ন বাঁধনে দুটি বিচ্ছিন্ন মনকে বাঁধা হয় তার নাম বিয়ে। শিক্ষক বললেন,হয়নি। বিয়ে হচ্ছে একটি সামাজিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন পুরুষ একজন নারীর ওপর যৌন অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের দ্বারা উৎপাদিত সন্তান সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। মাঝেমাঝে এই সংজ্ঞাটিই সত্যি মনে হয়. .”। ----- রাব্বী আহমেদ-----
বন্ধু রাব্বী আহমেদ এর কথার মত কোনদিন এই রকম জীবন সঙ্গী হতে চাইনি। কোনদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিবাহের সংজ্ঞার মত যৌন জীবনের স্বামী হতে চাইনি। চেয়েছিলাম সমান বয়সের কাউকে জীবন সঙ্গী করে তার বন্ধু হয়ে রইব। চেয়েছিলাম অবিচ্ছিন্ন বাঁধনে আমিও তন্দ্রার দুটি বিচ্ছিন্ন মনকে এক বাঁধনে বেঁধে রাখব। যেখানে বৃষ্টি হয়ে, মেঘ হয়ে আকাশটাকে ছুঁইব। দুজনার মাঝে হারিয়ে যাব হারিয়ে যাওয়ার দেশে। ভালবাসার পাল তোলা নৌকায় ভেসে বেড়াব গভীর থেকে গভীরে। ছুটে চলব অজানার দূর দিগন্তে। কিন্তু কি জানি কি হতে চলেছি, বা কি হতে চলছে!
কেন নিজের মধ্যে ওকে ধারণ করতে পারছিনা বা ও আমাকে ধারণ করতে পারছিনা। কেন এত দূরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে! কেন খুব কাছে করে নিতে পারছিনা বা আমাকে খুব কাছে করে নিতে পারছেনা। শুনেছিলাম জীবন সঙ্গীর কোন অমঙ্গল কথা জীবন সঙ্গিনী সহ্য করেনা। অথচ কেন অনায়াসে বলে দিতে পারে, জীবন সঙ্গীকে কোন শূদ্র জাতির হাতে মার খাওয়া লাগবে! কেন আমি বলে দিতে পারি সেই আমার কিছুনা। আমি পূর্ণতা চাই তন্দ্রা। ভালবাসার তৃপ্তি চাই।
আমি নতুন করে বাঁচার যে স্বপ্ন দেখেছি তা বুকে নিয়ে বাচতে চাই। বাবতে খুব মন চাই খুবই। বুকের ব্যথাটা হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। কারণে অকারণে বেড়ে যাচ্ছে। কাউকে ব্যাল্কমেইল করার জন্য বা সিম্প্যাথি নেওয়ার জন্য বলছি না। এমনও হতে পারে একদিন না ফেরার দেশে চলে যেতে পারি তাই জানিয়ে গেলাম। এমনিতে আমার আগে থেকে বুকের সমস্যা আছে তার উপর উচ্চ রক্তচাপ। ভালবাসি তাই ব্যক্ত করে যাই, চাওয়া পেতে চাই। প্রত্যাশার পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে চাই। ইচ্ছে করে সবাইকে ভালবাসার কথা গলা পাঠিয়ে জানিয়ে দিয়। কোন লুকোচুরি খেলতে চাইনা আর খেলা জানিনা। আমি চাই তার বুকে ভালবাসার স্বপ্ন জাগিয়ে আমার জীবনের রঙিন ঘুড়ি আকাশে ছেড়ে দিতে। আকাশে তারার কথা ভাবতে গিয়ে চাঁদকে হারাতে চাইনা। চাঁদকে নিয়ে জীবন পূর্ণাঙ্গ করতে চাই।
এমন কিছু বিষয় থাকে, যা কেউ কখনো কার কাছে ব্যক্ত করতে পারেনা, কারও কাছে চাইতে পারেনা। এটা কিন্তু সাধারণ ভাবে প্রযোজ্য। জীবনের চলার পথে হাজারও কথার মধ্যে হয়ত কিছু কথা জমে থাকে। হাজারও চাওয়ার মধ্যে হয়ত কিছু চাওয়া এক বিন্দুতে সীমাবদ্ধ থাকে। যে চাওয়া সেই সবার কাছে চাইতে পারেনা! যে চাওয়া সেই সবার কাছে প্রকাশ করতে পারেনা! যে চাওয়া সেই সবার কাছে বুঝাতে পারেনা। এই চাওয়া অন্যায়! এই চাওয়া অমলিন। এই চাওয়া পরিত্যাজ্য।
মানুষের কিছু চাওয়া অব্যক্ত থেকে যায়। জীবন বাড়তে থাকে একসময় বলার রাস্তা তৈরি হয়। চাওয়ার পথ সুগম হয়। মানুষের জীবনের এই সময়ে এসে মানুষ হারিয়ে যায় তার অব্যক্ত কথা প্রকাশ করতে, তার চাওয়ার কথা হারিয়ে দিতে! চাই সে অব্যক্ত কথার সাগরে ডুব দিতে!! চাই সেই চাওয়ার সমুদ্রে হারিয়ে যেতে! চাই সে মাঝি হয়ে সমুদ্রে ছুটে বেড়াতে। এই অব্যক্ত কথা নিরন্তর, এই চাওয়া নিরন্তর। জানতাম সবার কাছে সব ব্যক্ত করা যায়না। সবার কাছে সব চাওয়া যায়না। তাই জীবনের এরই মধ্যে এই চাওয়ার প্রত্যাশা, এই অব্যক্ত ব্যক্ত করার প্রশ্ন অবান্তর।
মনে হয়েছিল আমি যাকে বুকে নিয়ে জীবন কাটাবো তার কাছে সব অব্যক্ত কথা ব্যক্ত করব। সেই কান পেতে শুনবে। আমি চুপ থাকলে রাগ করবে। আমাকে জোর করবে শুনতে। আমাকে প্রশ্ন করবে জীবনের অব্যক্ত কথা জানার। জানতে চাইবে আমার অব্যক্ত কথা কি?? আমি যখন বলব কান পেতে শুনবে। আমাকে উদ্বুদ্ধ করবে বলার!! জিজ্ঞাস করবে আমার চাওয়া কি!! চাওয়ার কথা কান পেতে শুনবে। চাওয়াকে মূল্যায়ন করবে, সম্মান করবে!! কিন্তু...!! এটা ঠিক যে, অতিরিক্ত কিছু প্রত্যাশা করা ঠিক না। বীজ বপন করার আগে ফল খাওয়া যায়না। এটা কিন্তু সাধারণ ভাবে প্রযোজ্য। আমরা কিন্তু গাছকে কলপ করিয়ে রোপণ করলে সহজে ফল খাইতে পারি। আমার ইচ্ছে আজ ইচ্ছে-ঘুড়ি হয়ে সেই ১৯ বছরের মত আজও গন্তব্য পেয়েও গন্তব্য-হীন। ফলে চাইত পারিনা, ব্যক্ত করতে পারিনা।
“ব্যাটা একটা পাষণ্ড। বয়সে ব্যবধান বেশি থাকা স্বামীরা কখনো কখনো পাষণ্ড হয়। কখনো কখনো পিতার মত ব্যবহার করে।এরা ভালো সামাজিক স্বামী হয়। স্ত্রীর বন্ধু হতে পারেনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ক্লাসে শিক্ষক বলেছিলেন,বিয়ের সংজ্ঞা তোমরা কিভাবে দেবে? বলেছিলাম,যে অবিচ্ছিন্ন বাঁধনে দুটি বিচ্ছিন্ন মনকে বাঁধা হয় তার নাম বিয়ে। শিক্ষক বললেন,হয়নি। বিয়ে হচ্ছে একটি সামাজিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন পুরুষ একজন নারীর ওপর যৌন অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের দ্বারা উৎপাদিত সন্তান সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। মাঝেমাঝে এই সংজ্ঞাটিই সত্যি মনে হয়. .”। ----- রাব্বী আহমেদ-----
বন্ধু রাব্বী আহমেদ এর কথার মত কোনদিন এই রকম জীবন সঙ্গী হতে চাইনি। কোনদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিবাহের সংজ্ঞার মত যৌন জীবনের স্বামী হতে চাইনি। চেয়েছিলাম সমান বয়সের কাউকে জীবন সঙ্গী করে তার বন্ধু হয়ে রইব। চেয়েছিলাম অবিচ্ছিন্ন বাঁধনে আমিও তন্দ্রার দুটি বিচ্ছিন্ন মনকে এক বাঁধনে বেঁধে রাখব। যেখানে বৃষ্টি হয়ে, মেঘ হয়ে আকাশটাকে ছুঁইব। দুজনার মাঝে হারিয়ে যাব হারিয়ে যাওয়ার দেশে। ভালবাসার পাল তোলা নৌকায় ভেসে বেড়াব গভীর থেকে গভীরে। ছুটে চলব অজানার দূর দিগন্তে। কিন্তু কি জানি কি হতে চলেছি, বা কি হতে চলছে!
কেন নিজের মধ্যে ওকে ধারণ করতে পারছিনা বা ও আমাকে ধারণ করতে পারছিনা। কেন এত দূরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে! কেন খুব কাছে করে নিতে পারছিনা বা আমাকে খুব কাছে করে নিতে পারছেনা। শুনেছিলাম জীবন সঙ্গীর কোন অমঙ্গল কথা জীবন সঙ্গিনী সহ্য করেনা। অথচ কেন অনায়াসে বলে দিতে পারে, জীবন সঙ্গীকে কোন শূদ্র জাতির হাতে মার খাওয়া লাগবে! কেন আমি বলে দিতে পারি সেই আমার কিছুনা। আমি পূর্ণতা চাই তন্দ্রা। ভালবাসার তৃপ্তি চাই।
আমি নতুন করে বাঁচার যে স্বপ্ন দেখেছি তা বুকে নিয়ে বাচতে চাই। বাবতে খুব মন চাই খুবই। বুকের ব্যথাটা হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। কারণে অকারণে বেড়ে যাচ্ছে। কাউকে ব্যাল্কমেইল করার জন্য বা সিম্প্যাথি নেওয়ার জন্য বলছি না। এমনও হতে পারে একদিন না ফেরার দেশে চলে যেতে পারি তাই জানিয়ে গেলাম। এমনিতে আমার আগে থেকে বুকের সমস্যা আছে তার উপর উচ্চ রক্তচাপ। ভালবাসি তাই ব্যক্ত করে যাই, চাওয়া পেতে চাই। প্রত্যাশার পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে চাই। ইচ্ছে করে সবাইকে ভালবাসার কথা গলা পাঠিয়ে জানিয়ে দিয়। কোন লুকোচুরি খেলতে চাইনা আর খেলা জানিনা। আমি চাই তার বুকে ভালবাসার স্বপ্ন জাগিয়ে আমার জীবনের রঙিন ঘুড়ি আকাশে ছেড়ে দিতে। আকাশে তারার কথা ভাবতে গিয়ে চাঁদকে হারাতে চাইনা। চাঁদকে নিয়ে জীবন পূর্ণাঙ্গ করতে চাই।
©somewhere in net ltd.