নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর।

নিরন্তর যাত্রা

Be a positive thinker..

নিরন্তর যাত্রা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক হিজাবী মেয়েও, বিদেশী মেম সাহেবা

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

আপনি ১৪৬০ আউলিয়ার দেশের মানুষ। খুব ধার্মিক। মাশা আল্লাহ ৫ ওয়াক্ত নামাজে পাক্কা। খুব ভদ্র। পোশাক আশাকে ধর্মীয় কায়দা মেনে চলেন। আমি তো ভুলেই গেছি বোরকাও পড়তেন এক সময়। আর কি যেন – ওহ আপনি হিজাবও তো নিয়মিত পড়েন।



আপনি তো মুসলমান। হে হে তো কি? সরস্বতী পূজা আসলে পাছা ঘুরাইয়া নাচেন। কি যে বলেন আপনি- সেখানে তো সবাই মেয়ে ছিল! আপনি তো সাংস্কৃতিক প্রগতিশীল। হে হে তাই নবীন বরণ ও ডিপার্টমেন্টের অনুষ্ঠানে কোমর হেলিয়া বুক ফুলাইয়া নাচেন। কি বলেন দাদা- সেখানে ডিপার্টমেন্টের ছেলে মেয়ে ও সাররা ছিল!



বছরে একবার নাচিলে কি ক্ষতি হয়! না তা হয় না! প্রতি বছর আপনাকে একবার ধর্ষণ করিলেও তাহলে কিছুই হবেনা...!



আপনার এই কাণ্ড দেখিয়া আপনার সুওয়ামি লুচু মিয়ার একখানা গল্প মনে পড়িয়া গেল। এক বাঙালী একজন বিদেশী মেমকে বিয়ে করে। যিনি শর্ট প্যান্ট ও ব্রা নামক যন্ত্র পড়িয়া থাকেন শুধুমাত্র। বিয়ের পর বাঙালী সুপুরুষ স্ত্রীকে শিখিয়ে দেয় আমাদের দেশে মামা-চাচাদের দেখলে মাথায় কাপড় দিতে হয়। যথারীতি বাঙালী তাহার বউকে নিয়ে দেশে আসিল। ভাগিনা বধূকে বরণ করিবার নিমিত্তে মামা এয়ারপোর্টে আসিল। বিমান থেকে নামিবার পর বাঙালী সুপুরুষ স্ত্রীকে তাহার মামার সাথে পরিচয় করিয়া দিবার সাথে সাথে বিদেশী মেম এর মনে পড়িয়া গেল মাথায় কাপড় দিবার কথা। সুবহানাল্লাহ তখনই মেম সাহেবা ব্রা খানা খুলিয়া মাথায় দিয়া দিলেন....................।



ঠিক আপনার হিজাব পড়া আর পাছা ধুলাইয়া বুক নাড়ানো নাচ তার ব্যতিক্রম কিছুই নয়। আমিও তো এক বাঙালী সুপুরুষ!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.