নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর।

নিরন্তর যাত্রা

Be a positive thinker..

নিরন্তর যাত্রা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধু ও বন্ধুর ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত?

২১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯

দুই বন্ধু মরুভূমির মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল.. কিছুক্ষণ যাত্রার পর তাদের দুইজনার মধ্যে ঝগড়া হয় এবং এক বন্ধু অপর বন্ধুকে থাপ্পড় মেরে বসে।

যে থাপ্পড় খেয়েছিল সে মনে কষ্ট পেলেও মুখে কিছু বলল না, শুধু বালিতে লিখে রাখল, “আজকে আমার সবথেকে প্রিয় বন্ধু আমাকে চড়

মেরেছে”। এরপর তারা হাঁটতে থাকল এবং কিছুক্ষণ পর একটি মরুদ্যান দেখতে পেল তারা ঠিক করল সেখানে তারা বিশ্রাম নিবে এবং গোসল করবে।

কিন্তু যে বন্ধুটি চড় খেয়েছিল সে চোরাবালিতে আটকে গিয়ে ডুবতে শুরু করে তখন অপর বন্ধুটি তাকে বাঁচায়। উদ্ধার পাওয়ার পর সে পাথরে লিখে রাখল “ আজকে আমার সবথেকে প্রিয় বন্ধু, আমার জীবন বাঁচিয়েছে”।তখন অপর বন্ধুটি তাকে জিজ্ঞাসা করল, “আচ্ছা, আমি যখন তোমাকে চড় মেরেছিলাম তখন তুমি বালির উপর লিখেছিলে আর এখন পাথরের উপর লিখলে, কেন?” উত্তরে সে বলল, “যখন কেউ আমাদের আঘাত করে তখন তা আমাদের বালির উপর লিখে রাখা উচিত, যেন ক্ষমার বাতাস তা সহজেই উড়িয়ে নিয়ে মুছে দিতে পারে। আর যখন কেউ আমাদের কোন উপকার করে তখন তা পাথরে খোদাই

করে রাখা উচিত, যেন কোন বাতাসই তা কখনো মুছে দিতে না পারে”।



বিশেষ দ্রষ্টব্য: ভুল ও উপকারের ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত তা আমরা এই বন্ধুর কাছ থেকে শিখে নিতে পারি। এখান থেকে আমরা বন্ধু কেমন হওয়া উচিত তা বুঝতে পারি। বর্তমানে বন্ধুর সাথে অল্প খুনসুটিতেই বন্ধু আর নিমিষেই শত্রু হয়ে যাই।



(সংগ্রহীত গল্প)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.