![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে বাম সংগঠনের অস্তিত্ব ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চাদের মত। বিশেষ করে তাদের ছাত্র সংগঠন গুলোর কথা না বললেই নয়। ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার যেমন কাঁদার অভ্যাস তেমনি তাদেরও একই স্বভাব। তারা সব সময় চাই নিজেকে বড় করে ফ্রন্ট লাইনে আসার জন্য কিন্তু কেউ তো ছাগলকে কাঁঠাল পাতা বই দুধভাত খেতে দিবেনা। তখনই তারা ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চাদের মত আচরণ শুরু করে দেয়। বামরা চাই সব সময় আলোচনায় থাকতে। আর তার জন্য যে কোন কিছু করতে প্রস্তুত।
পহেলা বৈশাখ পালন সুষ্ট ও সুন্দর করার জন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সকাল সন্ধ্যা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কঠোর পরিশ্রম করে। আমার অনেক ছোটভাই-বন্ধুকে দেখেছি রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালনে পুলিশকে সহযোগিতা করতে। দিন শেষে যখনই তৃপ্তির হাসি নিয়ে ঘরে ফেরার মুহূর্ত মিডিয়ায় খবর আসে ঢাবি ছাত্রীর গাঁয়ে পুলিশের হাত। ফেইসবুকে পুলিশকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। আমি বলছিনা পুলিশ ধোঁয়া তুলসী পাতা, তবে কালকের ঐ ঘটনা ছিল অন্য রকম।
গত কালের পুলিশ আর বাম নেত্রী নিয়ে যে ঘটনা তা ছিল পুরাটা সাজানো ও পূর্ব নির্ধারিত। পুলিশ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অক্লান্ত পরিশ্রমে যখন নববর্ষ পালন সুষ্টভাবে সম্পন্ন হয় তখনই বাম গুলা নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেওয়ার জন্য ঘটনাটা ঘটায়। আর মুহূর্তে মিডিয়ায় হিরো হিরোয়িন বনে যায় তারা। মানুষকে বুঝিয়ে দেয় আমরাই করেছি নববর্ষ পালনে তদারকি! এই দেখ এটা করতে গিয়ে আমাদের নেত্রী ব্লা ব্লা দিল। আর বৃথা করে দিল নববর্ষের প্রথম রাতকে। তাদের আলোচনায় থাকার স্বভাব কতটুকু ক্যাম্পাসে দুজনের মিছিল মাইক লাগিয়ে শব্দ দূষণের দিকে একটু দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। তাদের মিডিয়া ভণ্ডামির স্বভাব জন্মগত। এরা বেঁচে আছে মিডিয়ার করুণায়।
নেত্রী এখন সফল। আমাদের নববর্ষের রাত বৃথা গেলেও হয়তো নেত্রীর দিন কেটেছে পত্রিকার কাটিং সংগ্রহে, ভালোই ভালোই…
©somewhere in net ltd.