নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার চাই

ফারজানা৯৯

সারা জীবন শুধু পথের সন্ধানে ছুটে চলেছি আমি, সত্যের সন্ধান আর মেলেনা। পথ অনেক দূরের। মানুষের দেয়া কষ্টগুলো জমিয়ে এখন ভীষণ একলা চলি আমি। অন্যের কাছে আশা করি না। শুধু বিশ্বাস করি নিজের বাবা-মাকে। পৃথিবীর মানুষগুলো শুধু কষ্ট দেয় আমায়। তাই এখন আর অন্যের ওপর ভরসা না করে নিজের যোগ্যতায় এগিয়ে চলা। আসলেই কি যোগ্য আমি। কোথাও কোন বন্ধু নেই। সহযোগীর চেয়ে শত্রু বেশী। যেখানে যাই শত্রু কুড়াই। কর্মক্ষেত্রে, নিজ জীবনে সব জায়গায়। মানুষের মুখ দেখে মানুষ সত্যি চেনা দায়। মানুষ ক্ষণে ক্ষণে গিরগিটির মতো রং বদলায়। আমি মানুষকে সত্যি বিশ্বাস করতে চাই। কিন্তু বিশ্বাস করা বড়ো দায় হয়ে দাড়ায়। পিছন থেকে ছুরি মারা সদা প্রস্তুত মানুষগুলো বড়ো ভাবায়। একটু আগের সবচেয়ে বড় বন্ধু ক্ষণিকের মাঝে অচেনা হয়ে যায়। সবাই যার যার মতো আখের গোছায়। আর আমি চেয়ে থাকি। নাকি ওরাই ঠিক। আর আমি সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে জানি না। চোখের পলকে নিজের চেহারা পাল্টাতে পারি না। আমি আসলে বোকার দলে। সময় থেকে পিছিয়ে পড়েছি। আমার মধ্যে আজকাল অবিশ্বাস গুলো আনাগোনা করে। অথচ মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ।তারপরও মনে হয় আলোর সন্ধান আমি পাবোই।ফারজানা

ফারজানা৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতেই হরতাল!- প্রথম আলো

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

বাহ ! আরো জোরে হেইয়ো !! আরো লাগবে ?? আরো দিবো??



দেন দিতে থাকেন ম্যাডাম। আমাদের মৌন সমর্থন তো আছেই।



আমরা অনেকেই খুশী। হরতালে ঘুমাবো, বাসায় থাকবো আবার কেউ ৩০ মিনিটে জ্যাম নেই বলে অফিসে পৌঁছে যাব আর অনেকের পরীক্ষা পিছিয়ে গেল।আর নেতা-নেত্রীরাও চাঙ্গা হবে। ক্ষতি হলে তো দেশের হবে। দেশ এমনিতেই গোল্লায় গেছে। আরো একটা দুটো হরতাল হলে কিই বা এলো গেলো?



আসুন ব্যাক্তিগত স্বার্থের বাইরে গিয়ে একটু আমাদের দরিদ্র দেশমাতার দিকে তাকাই। প্রতিদিনই আমাদের জনপ্রিয় নেতা নেত্রীরা কোন না কোন ভাবে দেশের ১২টা থেকে ৪২ টা বাজাচ্ছেন। তার সঙ্গে হরতালের ক্ষতির পরিমাণের দিকে চোখ বুলানো যাক।



কালের কন্ঠের তথ্যানুসারে, এক দিনের হরতালে দেশের কম-বেশি ৫৫০ কোটি টাকার সরাসরি ক্ষতি হয়ে থাকে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির পরিমাণ আরো বেশি। কারণ হরতালের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিদেশি বিনিয়োগের যোগসূত্র রয়েছে। হরতালে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও আমদানিকারকদের কাছে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়। এতে বিদেশি উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের মধ্যে একধরনের নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়। ফলে বিনিয়োগ ও আমদানির জন্য বাজার পছন্দের তালিকায় পেছনে পড়ে যায় বাংলাদেশের নাম। অর্থনীতিতে এর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা, অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা এ তথ্য জানিয়েছেন।



ভাবছেন জ্ঞান দিচ্ছি ? না আমি জ্ঞান দেওয়ার যোগ্যতা রাখিনা। আপনারা অনেক অনেক বিদ্যান মানুষ। আমার মতো অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী আপনাদের জ্ঞান দিবে তা কি করে হয়? আমি শুধু নিজেকেই বোঝাই এক চোখে বাংলাদেশকে দেখা যেদিন বন্ধ করে দিবেন, কারন আওয়ামী লীগ আর বি এন পি শুধু ক্ষমতার দখলে এসব খেলা খেলে থাকেন।আর আমরা কলের পুতুল হয়ে দেখে যাই। আমি শুধু আসায় আছি, একদিন আর এসব জ্ঞানের কথা অন্তত লিখতে হবে না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-১

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.