![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা আমি নই, আমার ভেতর বসতকারী অন্য কেউ https://hasanferdous.wordpress.com/
আমাদের দেশে বর্তমানে যেসব সামাজিক সমস্যা প্রকট আকার ধারন করেছে তার মাঝে ধর্ষন অন্যতম। ধর্ষনের শিকার হয়ে অসংখ্য নারী বেছে নিয়েছে আত্বহত্যার পথ। ধর্ষনের শিকার প্রতিটি নারীই সামাজিক ভাবে হয় লাঞ্চিত। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ধর্ষণের ফলে নারীকেই দোষারুপ করা হয়। নারীর জীবন ধ্বংশ হয়ে গেলেও পুরুষের তেমন কোন সাস্তি হয়না। বরঞ্চ পুরুষটি বিভিন্ন উপায়ে নিজের এই কৃতকর্ম ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করে এবং এ ক্ষেত্রে সে সফলও হয়। ধর্ষণ প্রবণতা মুলত এক ধরনের মানসিক ব্যাধি। অসুস্থ মানসিকতার লোকজনই ধর্ষনকে বেছে নেই। বর্তমান আধুনিক সমাজ ব্যবস্থা ও ডিজিটাল প্রবণতায় যারা নারীকে যোগ্য সম্মান দিতে প্রস্তুত নয় তারাই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে ধর্ষনের মতো অপরাধের আশ্রয় নেয়। নিচে বর্তমান সমাজের কিছু চিত্র তুলে ধরলাম যাতে হয়ত পরিস্কার হবে কিভাবে মানুষ অসুস্থ মানসিকতার অধিকারী হয়।
১. আমার এক সহকর্মীর স্মার্ট-ফোন ব্যবহার করার সখ। কিছুদিন আগে তাকে একটি স্মার্ট-ফোন কিনে দিই তারপর ইন্টারনেট চালু করে গুগল প্লে স্টোর থেকে কিছু এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে চাচ্ছিলাম। গুগল প্লে স্টোর এ ঢুকে ইন্টারনেইনমেন্ট পেজে ঢুকতেই আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম এই পেজে যেসব এপ্লিকেশনগুলো জনপ্রিয় তালিকায় রয়েছে তার বেশির ভাগই অশ্লীল।
জনপ্রিয় হয়ে উঠা এসব স্মার্টফোনগুলো বেশী ব্যবহার করছে ১৮ না পেরেনো তরুণ দল। যাদের বয়সটুকুই নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আগ্রহী করে তুলে। যখন তারা এসব এপস দেখে তখনই ডাউনলোড করে এসব অরুচিকর এপস এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলে। এবং এসব এপস ব্যবহার করে নিজের মনকে কলুষিত করে তুলে।
২. কিছুদিন আগে খিলক্ষেত এলাকায় ফুটপাতে উপর সিডি ও ডিভিডি ক্যাসেটের পরসা সাজিয়ে বসা দোকান থেকে আমার ভাগ্নেদের জন্য কার্টুন ছবির ডিভিডি ক্যাসেট বাছাই করছিলাম। কিছুক্ষন পর সেখানে এক ক্রেতা আসল। ক্রেতা সাথে ডিভিডি ক্যাসেট বিক্রেতার কথোপকথনে বোঝা গেল তিনি নিয়মিত এখান থেকে ক্যাসেট খরিদ করেন। তাদের কথোপকথনের এক পর্যায়ে বিক্রেতা বলল “বাংলা দিমু নাকি ইংলিশ”। আমি তখনও বুঝিনি তারা কিসের কথা বলছে। ক্রেতা ইংলিশ জিনিস নিতে চাইলেন। তারপর বিক্রেতা তার দোকানের নিচ থেকে কিছু ক্যাসেট বের করল। ক্যাসেটগুলোর মোড়কের দিকে আমার দৃষ্টি পরতেই আমি বুঝতে পারি তারা বাংলা অথবা ইংলিশ বলে কি বুঝাতে চেয়েছিল। ওরা অশ্লীল ডিভিডি ক্রয় বিক্রয় করছিলো। আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম বিক্রেতার বয়স ১৫ বছরের বেশী হবেনা। এই অল্প বয়সী একটি ছেলে কিভাবে এসব ক্যাসেট সংগ্রহ করল তা ভেবে আমি অবাক হই আর প্রকাশ্যে এসব ক্যাসেট বিক্রি হচ্ছে অথচ আমাদের আইন প্রনয়নকারী সংস্থাগুলো কোথায়?
৩. বিমানবন্দর বাসষ্ট্যান্ডে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। সেখানে হঠাৎ আমার নজর গেল ফুটপাতে সাজিয়ে রাখা বইয়ের দোকানের দিকে। বইয়ের দোকান দেখলেই আমার একটি অভ্যাস হলো সেখানে কি কি বই আছে তার খোঁজ নেওয়া ও পছন্দ হলে কিছু বই কিনে নেওয়া। দোকানটিতে সাজিয়ে রাখা ছিল বিভিন্ন বই, ম্যাগাজিন ও দৈনিক পত্রিকা। এগুলোর দিকে নজর দিতে দিতেই আমার চোখ আটকে যায় মোড়কে অশ্লীল ছবি ও রগরগে বর্ণনা সম্বলিত কতিপয় বই ও ম্যাগাজিনের দিকে। সবার সামনেই এগুলো বিক্রি হচ্ছে অথচ কেউ দেখেও যেন দেখছেনা।
৪. অনলাইনে যে কোন কিছু খোঁজে বের করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হলো গুগল। কোন কিছু খোঁজার প্রয়োজন হলেই সকলেই প্রথমে গুগলের সরানপন্ন হয়। তবে দুঃখজনক হলেও কতিপয় অসুস্থ মানসিকতার লোকজন গুগলকেও অশ্লীল করে তুলেছে। বাংলায় বিশেষ কয়েকটি অক্ষর আছে যেগুলো গুগলে লেখলেই তাদের সাজেশন বক্সে যে সকল সাজেশনগুলো ভেসে উঠে সেগুলোর দিকে কোন সুস্থ লোকের নজর দিলেও ঘৃণা বোদ করবে।
৫. বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক সবার অন্তরে ঠায় করে নিয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে এখন পারস্পারিক সান্নিধ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে আত্নীয়তার বন্ধন। এখন যেকোন কাজেই ফেসবুককে ব্যবহার করা যায়। ফেসবুকের মাধ্যমে ভালো কাজ যেমন করা যায় তেমনই খারাপ কাজও করা যায়। সুস্থ মানুষের পাশাপাশি বিকৃত মানসিকতার অনেকেই ফেসবুক ব্যাবহার করে যারা ফেসবুকে অশ্লীল ছবি পোষ্ট করে, অশ্লীল পেজ বানিয়ে তা শেয়ার করে। তাতে কেউ লাইক দিলে তা ঐ ব্যাক্তির বন্ধুমহলের সকলের হোম পেজেই ছড়িয়ে পরে।
৬. জনসাধারন অনলাইনের দিকে ঝুকতে শুরু করেছে দেখে কতিপয় অসাধু ব্যক্তিও জনগনের এই ঝুককে কাজে লাগাতে অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অনলাইন পত্রিকা খুলে বসেছে। আর কতিপয় অনলাইন পত্রিকা তাদের হিট বাড়ানোর জন্য অশ্লীল ছবি ও অশ্লীল সংবাদ পোষ্ট করে থাকে। এসব পোষ্ট আবার ফেসবুকেও শেয়ার করে পাঠকদের আকৃষ্ট করা হয় যেন হিট বেড়ে যায়। আর অনলাইনে যত বেশী হিট হবে ব্যবসা তত বেশী হবে। তাই এ সুযোগ ঐসব অসাধু ব্যবসায়ীরা হারাতে চাবে কেন?
পরিশেষঃ
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে এসব অশ্লীল পোষ্ট, অশ্লীল বই ও অশ্লীল ক্যাসেটের ক্রেতা ও পাঠক তরুন সমাজ। সরকার বা আমরা ধর্ষণের বিরুদ্ধে যত কথাই বলি না কেন সমাজ থেকে ধর্ষণ কমাতে হলে তরুণদের হাত থেকে এসব অরুচিকর অশ্লীল জিনিসগুলো সরিয়ে নিতে হবে। যারা বলেন নারীদের পোশাকই ধর্ষণের অন্যতম কারণ আমি তাদের সাথে একমত নই। নারীদের পোষাক কখনোই ধর্ষণের অন্যতম কারণ নয়, ধর্ষণের অন্যতম কারণ হলো নষ্ট ও কুরুচিপূর্ণ মানসিকতা।
গত বছর ২৮শে ফেব্রোয়ারী পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ পাস করা হয়। এই আইনানুযায়ী পর্নোগ্রাফি উত্পাদন, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণ, বহন, সরবরাহ, ক্রয়-বিক্রয় ও প্রদর্শন বেআইনী ও নিষিদ্ধ। এই নিষিদ্ধ কর্ম সম্পাদনের জন্য শাস্তির বিবিধ বিধান রাখা হয়েছে। এ আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য এবং অজামিনযোগ্য হবে। কিন্তু আমাদের কাছে কেবল আইনই আছে কিন্তু আইন প্রয়োগকারী যথাযোগ্য প্রতিনিধি নেই। রাস্তায় প্রকাশ্য স্থানে পর্নোগ্রাফি আইনের আওতায় নিষিদ্ধ বই, ক্যাসেট বিক্রি ও প্রদর্শন হয় অথচ কাউকেই আইনের আওতায় আনা হয় না।
আমাদের সমাজ থেকে ধর্ষণ নামক ব্যাধি দুর করতে হলে সবার আগে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। নারীকে তার যোগ্য সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। আমাদের সন্তান ও ছোট ছোট ভাই বোনদের এসব ব্যাপার নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করে তাদের সঠিক ও ভুল পথ চিনিয়ে দিতে হবে। আমরা যে ডিজিটাল যুগের স্বপ্ন দেখছি তা যেন সুস্থ ধারার হয় সেদিকে আমাদের নজর রাখতে হবে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৮
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: নিজেদেরকেই নিজেদের শুধরাতে হবে। নিজের মনকে নিজে ঠিক পথে রাখতে না পারলে পৃথিবীর কেউই তাকে ঠিক পথে আনতে পারবেনা।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
Good Post.
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৯
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভালো পোষ্ট!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২০
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০১
বেকারপুলা বলেছেন: ভালো না কাজটা খুবি খারাপ ,
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২১
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: খারাপ কাজগুলো দেখেও আর কতকাল নিরব থাকব?
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
কোবিদ বলেছেন:
সুন্দর পোস্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২১
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: মাইরের উপরে ওষুধ নাই, দু একটারে ঝুলায় দিলে এমনিতেই বাকীগুলো সোজা হয়ে যাবে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২২
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: এটাই কথা কিন্তু বেড়ালের গলায় কে দড়ি বাঁধবে?
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
নাহিদ হাসান সরকার বলেছেন: এই ধরনের অবস্থা দুঃখ ও নিন্দাজনক! আপনার সাহসী ভূমিকাকে সমর্থন এবং স্যালুট জানাই। এইভাবেই যদি এগিয়ে আসা যায় তাহলে ঐ সব বিকৃত মানসিকতার অসুস্থ পশুরা উপযুক্ত শিক্ষা পাবে। আমার দেশ মেয়েদের উপযুক্ত মর্যাদা যে কবে দিতে পারবে তা আল্লাহই ভালো জানেন।আমরা অপারগ এই সামান্য কয়টি লোকের জন্য । কিন্তু আমার আশেপাশের পুরুষরাও নিবীর্য হয়ে গ্যাছে । তারা কোন প্রতিবাদ করেনা ।
কি বল আর ..
এবার বাণিজ্য মেলায় একটি ষ্টলে ঢুকলাম। দেখি একলোক তার এক হাত দিয়ে মেয়েকে ধরে আছে আরেক হাত পাশে দাঁড়ানো তরুণীর নিতম্ব স্পর্শ করে হেটে যাচ্ছে, আর তরুনীটি অবাক হয়ে লোকটির দিকে চেয়ে আছে ... লোকটির বউ ছিলো দু হাত সামনে .....অনেক ছোট বেলায় ইত্তেফাকে একটি ফিচার পড়েছিলাম। সেখানে লিখেছিলো সব পুরুষের মাঝেই সকল নারীকে ভোগ করার মানসিকতা থাকে। তখন বিশ্বাস হয়নি। কিন্তু এখন ভাবি কথাটি অনেকাংশেই সত্য। তবে আমি বিশ্বাস করি এর জন্য শুধু পুরুষরাই দায়ী নয়, নারী সমাজের একটি অংশও এর জন্য দায়ী। ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজনীয় মনে করি ..... আসলে পৃথিবীটা অসুস্থ মানুষে ভরে যাচ্ছে । সত্যি কিছুই বলার নেই । প্রত্যেকটা মেয়েরই সাহসী হয়ে প্রতিবাদ করা উচিত । সেটা খুবি কম জনই করতে পারে । নিজের নিরাপত্তা নিজেরই দেখতে হবে । মানসিক অসুস্থ মানুষ গুলোকে বুঝিয়ে দেয়া উচিত
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৫
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: "সব পুরুষের মাঝেই সকল নারীকে ভোগ করার মানসিকতা থাকে" এই কথাটির সাথে আমি একমত নই। কারণ কেউ যদি একটি মেয়েকে সত্যিকারে ভালোবেসে থাকে তাহলে সে কখনো অন্যকোন মেয়ের দিকে কামনার দৃষ্টিতে তাকাবেনা।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
ইউনুস আহমেদ কোমল বলেছেন: খুবই ভালো একটা পোস্ট।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৬
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
মুদ্দাকির বলেছেন: এই ব্যাপারে সচেতনতা খুবি জরুরি
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৬
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হওয়া।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০০
নতুন বলেছেন: সমাজের সাধারন মানুষ যদি সচেতন না হয় তবে এইরকমের সমস্যা আরো বাড়বে...
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৭
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হওয়া ও সবাইকে সচেতন করা।
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫
এম মাসুদ বলেছেন: নৈতিক মুল্যবোধ বৃদ্ধির দিকে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৮
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: এবং এই শিক্ষাটি পরিবার থেকেই প্রথমে দিতে হবে।
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২১
সকাল রয় বলেছেন:
বিষয়বস্তু মাথায় ঘুড়ে সচেতন হতে হবে সবাইকে____
কবি
কিছু বানান ভুল রয়েছে, দেখে নেবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫১
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: শুধু কিছু নয় অনেক বানান ভুল রয়েছে।
ধন্যবাদ স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য।
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৫
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: খুবই ভাল একটা লেখা। আমাদের আসলে গোড়াতেই গলদ। গোড়া ঠিক করতে না পারলে শত আইন করেও কোন লাভ নেই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: এখনতো গোড়ায় আরো জল ঢালা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আইন করে কিছু রোধ করা যায় না। কথায় আছে না আইন হয় আইন ভাঙ্গার জন্যই । এরজন্য প্রয়োজন অভিভাবকদের নজরদারী,সামাজিক সচেতনতা আর এরবিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচার।
কিনছে কারা? দেখছে কারা?? আপনি না হলেও তো আমি। তাই আমরা ভাল না হলে কারো বা কোন আইনের সাধ্য নেই এই সামাজিক ব্যাধী দুর করার।
ধন্যবাদ এইধরনের একটা সচেতনতামূলক লেখার জন্য। কিন্তু মন্তব্য নাই কেন? যেখানে দু'লাইন লেখার জন্য মন্তব্য গুনে শেষ করা যায় না!!