![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জন্মেছি একটা নষ্ট সমাজে। আমার পরিচয় কিইবা আর দিবো।
সব জায়গায় নৈতিক হীনতা আবর্জনায় ভরে গেছে। নিত্যনতুন ভার্চ্যুয়ালের অলিগলিতেও। রাস্তার পাশে ছোট্টছোট্ট ছেঁড়া প্যাকেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। কিশোর বয়সী ছেলেরা ভোরে উঠে কোচিংএ যাওয়ার পথে। সেই সব প্যাকেট দেখে মুখ টিপে টিপে হাসে। আজকাল পুলাপাইন রাস্তায় রাস্তায় ঐটা সরস, ঐটা বাপরে কত দেখ সাইজ বলতে একটু দ্বিধা করে না। তাও মুরব্বীদের সামনে।
এই উঠতি বয়সী ছেলেরা এত সাহস কোথায় থেকে পাইছে। কিভাবে তারা আয়ত্তে আনল এসব সাহস। এর পিছনে দায়ী কারা। মুরব্বিরাই । মুরব্বিরাই এদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। অন্যথায় তারাও মুরব্বিদের কাজ থেকে শিখতেছে। টঙে, চায়ের দোকানে মুরব্বিরা ঐ বাড়ির ঐটা তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাচ্ছে বলে আড্ডা তুলে চায়ের কাপে। তাদের পাশ থেকেই কিশোররা সেই সব কথা বার্তা শুনে। ট্রাই করতে থাকে।
এভাবে ধ্বংস হচ্ছে কিশোর ছেলেরা প্রতিনিয়ত। কেউ ভাবার নাই। কেউ দেখার নাই। লাহা লাহা কথা বলে বেড়াই। অমুক এমন তমুক তেমন।
ভার্চ্যুয়াল কম দায়ী নই। দিন দিন শত শত আপলোড হচ্ছে। হাজারহাজার ডাউনলোড হচ্ছে।
আজ নৈতিকতা কোথায়। কোথায় সেই শালীলনতা। আবর্জনায় পরিণত হইনি তো। ঘরে বসেই মধু চাটছেন নাতো।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০১
ফোয়ারা বলেছেন:
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সমাজটা পচে গেছে। পচা স্থান থেকে দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
এর প্রতিকার চাই....
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৩
ফোয়ারা বলেছেন:
প্রতিকার কিভাবে চাইব। নিজেদের মাঝেওতো দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
দোদূল্যমান বলেছেন: সমাজটা পঁচে গেছে সত্য। এ সমাজেই পাঠানো হয়েছে আমাকে। এ সমাজ-ই আমার পরীক্ষাস্থল। তাই দুই হাতে আবর্জনা সরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য।
ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক বলয় থেকে যুদ্ধ করে যাচ্ছি অশ্লীলতা আর বেহায়াপনা বিরুদ্ধে। একটা বিশুদ্ধ সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১২
ফোয়ারা বলেছেন:
এ সমাজ-ই আমার পরীক্ষাস্থল। তাই দুই হাতে আবর্জনা সরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য।
এই আবর্জনা যদি আমরা না সরাই তাহলে আমাদের কপালে হাত রেখে চিন্তা করতে হবে। পরবর্তী প্রজন্ম নষ্টের হাতে যাবে নিশ্চিত। তাই সচেতনতা এখন থেকে আমাদের প্রয়োজন। পরিবারে, রাস্তাঘাটে, পাবলিক প্লেসে আমাদেরও সজাগ থাকতে হবে। কিন্তু আমাদের বর্তমান সমাজের কিছু অসভ্য টাইপের মুরব্বির উৎপাত আছে। মুলত কিশোররাই এ থেকে শিক্ষা পাচ্ছে। এসব আমাদের রুখতে হবে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য।
সেদিন খুব দূরে নই। শান্তি, উন্নত শিক্ষা, বিশুদ্ধ সমাজ আবার গড়ে উঠবে। দেশের অলিগলিতে।
ধন্যবাদ। সুন্দর একটি মন্তব্য উপহার দেওয়ার জন্য।
শুভকামনা।
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
নৈতিকতা সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পরিবেশের দ্বারা প্রভাবিত। সে পরিবেশ হতে পারে ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাষ্ট্রীয় পরিবেশ। নৈতিকতা সম্পর্কে একজন মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিও থাকতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই দৃষ্টিভঙ্গির ওপর এক সময় পরিবেশের প্রভাব পড়ে, তখন তাকে আর “দৃষ্টিভঙ্গি” না বলে “ধারণা” বলাই ভালো, একটা সময় মানুষ সেই প্রভাবিত “ধারণা”কে তার নিজস্ব “দৃষ্টিভঙ্গি” বলে ভাবতে শুরু করে।
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নৈতিকতার আবর্জনা শিরোনাম কেমন সাংঘর্ষিক হলো।
নীতিহীনতার আবর্জনা হবে বোধ হয়।
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রাস্তার পাশে তো বটেই। বাস, ট্রেনে কিশোরদের কথা বার্তা তো আরো ভয়াবহ। পরিবার নিয়ে খুবই বিব্রত হতে হয়। কত অবলীলায় বন্ধুদের সাথে ইঙ্গিতপূর্ণ এডাল্ট কথা বলছে, গার্লফ্রেন্ড-এর সাথে মোবাইলে কথা বলছে। হাত ধরে বসছে। আশে পাশে কোন খবর নেই...
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
রাকু হাসান বলেছেন:
এই বিষয়টা পরিবার ,রাষ্ট্রসহ সকলের গুরুত্ব দেওয়া উচিত । আপনাকে যা বললেন সব আমরা েপ্রায়শই দেখতে পাই । আমার মনে হয় বর্তমানে পরিবার নামক সংগঠনটি তার সঠিক দায়িত্ব পালন করছে না, তারপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও দ্বায় এড়াতে পারে না বলে মনে হয় । নৈতিকভাবে উৎকর্ষ না হলে জাতি অন্ধকারের দিকেই যাবে ।
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪
ফোয়ারা বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
রাজীব নুর বলেছেন: এই সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পচে গেছে। সবাই উপরে উপরে ভালো দেখায়।