নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ট্রুথ নেভার ডাই্‌জ

নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা ।

আহমেদ জী এস

পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...

আহমেদ জী এস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর থাকা গেলোনা ...

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩





আর থাকা গেলোনা ।

“ভোট হান্টার”দের পাল্লায় আপনার- আমার জীবন যখোন ত্রাহি ত্রাহি তখোন মুখে কুলুপ এটে বসে থাকা ঠিক নয় ভেবে বসে থাকা গেলোনা ! আমরা যেন “ভোট হান্টার”দের অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর শিকার । তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে ঠিক যেমন করে বাঘ শিকার করা হয় তেমনি । বাঘশিকারীর সাঙ্গ-পাঙ্গোরা যেমন জংগলে আগুন দিয়ে, পটকা ফুটিয়ে বাঘকে তাড়িয়ে নিয়ে আসে শিকারীর জালের কাছে বা বন্দুকের মুখে তেমনি রাজনৈতিক দলের সাঙ্গ-পাঙ্গোরা আমরা ভোটারদের আগুন দিয়ে, পটকা ফুটিয়ে তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে যেন ভোট নামের জালটির দিকে ,যাতে “ভোট হান্টার”রা ভোটারদের বুকে কয়েকটা বন্দুকের নল ঠেকিয়ে গুলি ছুঁড়তে পারেন অতি সহজেই । বাঘ যেমন বোঝেনা যে সে ফাঁদে পড়েছে তেমনি আমরা আহাম্মক জনগণও বুঝতে চাইনে যে আমরা আসলেই মরন একটি ফাঁদে পড়েছি ।



“ভোট হান্টার” রেডী টু কিল..



কেন বুঝিনা তার কারন বলছি । টক’শোগুলোতে দেখবেন পন্ডিত ব্যক্তিদের ছড়াছড়ি । এরা আমাদের চিন্তাকে আচ্ছন্ন করেন । এরাই গণতন্ত্র শেখাচ্ছেন আমাদের মতো আহাম্মক পাবলিকভাইদের তাদের মতো করে । হরতাল নাকি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ( যে দলই করুক না কেন কোনও মিথ্যে নেই এতে ) ।

কিন্তু একজনকেও দেখেছেন কি, যিনি বলছেন হরতাল ডাকা রাজনৈতিক অধিকার হলেও জনগণের জানমাল ধ্বংশ করা কারো গণতান্ত্রিক অধিকার নয় ? তারা কি কখোনও বলেছেন, যদি ধ্বংসকারী কর্মকান্ড রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক আর গণতান্ত্রিক অধিকার হয় তবে আত্মরক্ষার খাতিরে সে ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডকে বাঁধা দেয়াও প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক , গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক অধিকার ?

বলেননি । কারন এরা , শিকার করা বাঘটির চামড়া দিয়ে ড্রইংরুমের শোভা কবে বাড়াবেন তার ধান্দায় ওৎ পেতে আছেন । তাই শিকারীদের (সব দলের )চটিয়ে দেবেন না, যাতে আখেরে ধান্দাটি মারা যায় । কেউই বলছেন না - হরতাল ডাকা যেমন যে কারো গনতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক অধিকার তেমনি হরতালের তান্ডব থেকে জনগণের জানমাল রক্ষা করা , রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা বজায় রাখা সরকারের ( যে দলের সরকারই হোক না কেন ) রাষ্ট্রিয়, নৈতিক এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধতার অধিকার এবং তা জনগণের দ্বারা গঠিত সরকারেরই অঙ্গীকার । বলছেন না এটাও যে, আগুনে পুড়ে যে কটি ভোটদাতা মারা গেছেন বা যাবেন তার সংখ্যা যেন আর না বাড়ে তা বজায় রাখতে সরকার যা করছে (লাঠির বারি খানকয়েক, টিয়ার শেল বা নিদেন পক্ষে রবার বুলেট ব্যবহার মাত্র ) তা সহিংসতা বন্ধে যথেষ্ট কম ! বলছেননা, যে হাযার কোটি টাকা প্রতিদিন ভোটদাতা জনগণকে গচ্ছা দিতে হচ্ছে হরতালের কারনে তা রক্ষা করতে সরকারের উচিত আরো কঠোর হওয়া । বলবেন না কারন, আখের যাতে নষ্ট না হয় সে শিক্ষা তারা অর্জন করে নিয়েছেন তোষামোদ করার কালচার থেকে । প্রতিবারই এ জাতীয় “ধরি মাছ না ছুঁই পানি” ষ্টাইলের কথাবার্তা তাদের ধিকৃত নয়, পুরষ্কৃতই করেছে । অথচ হরতালকে ( সহিংস ) বৈধতা দিতে তারা সরকারের সমালোচনা করছেন গলা বাড়িয়ে । সরকার নাকি গণতন্ত্রকে গলা টিপে ধরেছেন । কিন্তু এটা বলছেন না যে, দলের রাজনৈতিক অধিকার রক্ষা করতে দলটি যে সারা দেশের গলাটাই টিপে ধরছে ! কারন এ মূহুর্তে পাল্লাটি হরতালকারীদের দিকে ঝুঁকে আছে । ভবিষ্যতে আখের গোছানোটা যাতে রিস্কি না হয় সেদিকে তাদের হিসেব জ্ঞান টনটনে । তাই মাঝে মাঝে হরতালকারীদের কিছু না করতে আহ্বান জানাচ্ছেন যাতে সরকারও খুশি থাকে খানিকটা । জনগণের পিছন দিয়ে কি ঢুকলো তা নিয়ে তাদের কিচ্ছুই যায় আসে না ।

এই টক’শোওয়ালাদের তালে তালে আমরাও তাল ঠুকছি । এরা আমাদের বুদ্ধিভ্রষ্ট করে দিচ্ছে । তাই আমার এই লেখাটি পড়ে অনেকেই গনতন্ত্রের পক্ষে বর্তমানের নৈরাজ্যকে বৈধতা দিতে চেষ্টা করবেন আমার বক্তব্যের বিরূদ্ধে গিয়ে । এরা আসলে নিজের অজান্তেই প্রকারান্তরে ধান্দাবাজ “ভোট হান্টার”দের হাতকেই শক্তিশালী করবেন মাত্র। ঠান্ডা মাথায় কথাটি ভাবতে তাদের অনুরোধ করছি । কারন আপনার জীবনের নিরাপত্তার পশ্ন, আপনার সন্তানের শিক্ষার প্রশ্ন, আপনার শান্তিপূর্ণ বেঁচে থাকার প্রশ্ন , আপনার রুজি-রোজগার আর ব্যবসা - বানিজ্যের প্রশ্ন ইত্যাদি সবকিছুর বিনিময়ে “ভোট হান্টার”রা একটি মাত্র অপশন রেখেছে আপনার জন্যে - ভোট । এই ভোটটি পেতে আপনাকে পুড়িয়ে মারতেও তাদের বিন্দুমাত্র বুক কাঁপবেনা ।



পুড়ছে আপনার ভবিষ্যত .....



এটা তো আপনি দেখতেই পাচ্ছেন চোখের সামনে । না কি, দেখেও না দেখার ভান করছেন অথবা জ্ঞানী সাজতে ঘটনাগুলোকে অন্যদিকে ঘোরাতে কুযুক্তির আশ্রয় নিয়ে উট পাখির মতো মুখখানাকে বালুতে গুঁজে পন্ডিতি কায়দায় গোঁফের ফাকে হাসছেন ?

কিন্তু আপনি জানেন না আপনাকে ভোটের ফাঁদের সামনে টেনে আনতে আপনাকে দিয়েই গনতন্ত্রের কথা বলিয়ে ছাড়বে এরা । আপনি ভাববেন , আপনি শিক্ষিত তাই গনতন্ত্রের পক্ষে কথা আপনাকে বলতেই হবে । ভুল ধারনা আপনার । এটা অজ্ঞ –অনভিজ্ঞ তথাকথিত শিক্ষিতদের সারবস্তুহীন “ অহং” বা “ ইগো” । আপনি সত্যিকারের শিক্ষিত হলে আপনার উচিত, যে ধরনের গনতন্ত্র নামক বীজ থেকে কেবলমাত্র “ভোট হান্টার”দের জন্ম হয় সে বীজ বপন থেকে বিরত থাকা ।

আপনি কি বুঝতে পারছেন না , কেবল মাত্র ভোট খেলার আয়োজনের কারনেই আজকের মতো প্রতিবারই আপনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় বেড়িয়েছেন অফিস- আদালতে হাজিরা দিতে যাতে আপনাকে সামান্য চাকুরীটি হারাতে না হয় ? আপনি কি দেখছেন না , আপনার সন্তানটির শিক্ষা এক অনিশ্চয়তার ঘুরপাকে পাঁক খাচ্ছে ? আপনি কি দেখছেন না , আপনার সন্তান-ভাই কিম্বা বোনটি ৯০% বার্ণ নিয়ে মৃত্যুর সাথে লড়ছে হাসপাতালের মেঝেতে কিম্বা পুড়ে ছাই হয়েছে ? আপনি কি অনুভব করছেন না, আপনার স্ত্রী-স্নেহময়ী মা-দরদী বাবা আর আপনার প্রানাধিক সন্তানটি উৎকন্ঠিত আপনার নিরাপদ গৃহে ফেরার অপেক্ষায় ?

যদি এ অনুভব আপনার হয়ে থাকে তবে বলবো – ভাবুন , পচা-গলা এই রাজনীতি নামের রোগটির মূল চিকিৎসাটি কি করে করবেন !



চিকিৎসা বা ট্রিটমেন্ট হলো , রিমূভ্যাল অব দ্য কজ । কারন নিমূর্ল ।



এইসব বর্ব্বরোচিত ঘটনা প্রবাহের একটিই কারন – ভোট চাই আমার বাক্সে । জনগণকে জিম্মি করে রাখার এটাই একমাত্র কারন । দীর্ঘদিন এভাবে জিম্মি থেকে থেকে একটি “ভোট – টিউমার” এর জন্ম দিয়েছেন আপনি । আপনি যদি আপনার ভবিষ্যতকে এই “ভোট – টিউমার” জনিত ককটেলের আঘাতে আর কোনওদিন ছিন্নভিন্ন করতে না চান তবে এই রোগের একমাত্র ধ্বন্বন্তরী চিকিৎসা হলো – ভোট না দেয়ার ছুরিটি দিয়ে একটি পোঁচ দেয়া । কারন নিমূর্ল হলেই রোগটি সেরে যাবে ।



আপনারা যে যাই বলুন না কেন , জনগণের কাছে এই একটিই ধারালো অস্ত্র আছে রোগ সারানোর । এটাকে ব্যবহার করার এখোনই সময় ।



আমি জানি , এমোন কথা বলায় অনেকেই আমার চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করে ছাড়বেন । গালাগালির বন্যা বইয়ে দেবেন । কিছু মনে করবোনা আমি । তাদেরকে শুধু আমি আর একবার যোগ-বিয়োগ-গুন-ভাগ করে মিলিয়ে দেখতে বলবো যে, রোগ চিকিৎসাটি আদৌ ভুল কিনা !

গালাগালিও আমার সইবে, যদি তাতে আপনার আর আপনার সন্তানকে ভোট-হান্টারদের হাতে আর কোনও দিন জিম্মি হয়ে থাকতে না হয় ।



সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক .......



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক ...

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব,

ধন্যবাদ এতো এতো সুন্দর পোষ্টের মাঝ থেকে এই প্রলাপ জাতীয় বক্তব্যটিতে মন্তব্য করেছেন বলে ।
হ্যা... আপনার মতো সবার যদি এমোনটা বোধদয় হতো তবে ভোট হান্টারদের আমরা রুখে দিতে পারতাম ।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আসলেই আর পারা গেলনা ! শুভ বুদ্ধির উদয় হোক !

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি,

এই যে না পারার অক্ষমতা , এটা সবার। আপাত বক্তব্যটিকে যেনতেন মনে হলেও ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখুন , এ ছাড়া আমাদের আর কোন পথ নেই খোলা । একদিন যখোন আমরা এর সঠিকতা বুঝবো সেদিন হয়তো আর সময় থাকবেনা । দেখবেন , ভোট হান্টাররা ততোদিনে অন্য তরিকা বের করেছে ফেলেছে আপনাকে কব্জা করার ।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা সময় উপযোগী পোষ্ট। সেদিন আমি একটা স্ট্যাটাস এ আফসোস করে বলেছিলাম, ভাগ্যিস একটা দেশ নিজে থেকে আত্মহত্যা করতে পারে না, তাই আজকেও আমরা বেঁচে আছি বাংলাদেশী পরিচয়ে।

আমাদের সাধারন মানুষের কোন শান্তি নেই। আপনি সত্য বলতে যাবেন, আপনাকে কোন না কোন দলের প্রতিনিধি বানিয়ে দেয়া হবে। সমস্যা হচ্ছে সবাই একই সাথে আবার সত্যও জানতে চায়, কিন্তু সত্য যখন প্রকাশিত হয়, তখন তা আর ভালো লাগে না।
যাই হোক, সময় থাকতে সকলের শুভ বুদ্ধি উদয় হোক, এই কামনাই করি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,

আপনি সত্য বলতে যাবেন, আপনাকে কোন না কোন দলের প্রতিনিধি বানিয়ে দেয়া হবে।
আপনার এই লাইনটির সূত্র ধরে বলি -এই তথাকথিত গণতান্ত্রিক সভ্যতার ধ্বজাধারীরা যে মেকী মানসিকতা তৈরী করে দেয় জ্ঞানচক্ষু উন্মীলনের মূহুর্তে তা থেকে আমাদের মুক্তি নেই মৃত্যু পর্য্যন্ত। আর তাইতো গনতন্ত্রের পূঁজারীরা ওয়াজ নসিহৎ করতে পারছেন এই বলে যে ‘ ভোট দেয়া নাগরিক অধিকার ’। হ্যা , অনেক অধিকারের মতো এটাও আপনার একটি অধিকার । কিন্তু মৌলিক নয় ।

এই যে ‘আতঙ্কিত’হবার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হওয়া, এটা তো হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর শ্রেনী স্বার্থে | তাদের কায়েমী সুবিধা বজায় রাখতে শাসন ক্ষমতা কুক্ষিগত করার প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় তাকে তো পাশ করতেই হবে । সেকারনে একটা হুলস্থুল জাতীয় আবহাওয়া তৈরীর মধ্যে দিয়েই তারা নেমে পড়েন ভোটযুদ্ধে । আর আমরাই সে ভোট যুদ্ধের আয়োজক এবং অংশগ্রহনকারী । নিজের পায়ে নিজে কুড়োল মারার এমন নজির আর দ্বিতীয়টি নেই । এভাবেই আমরা মূর্খ জনগণ নিজেরা বেগার খেটেখুটে রাজমুকুটটি তাদের মাথায় তুলে দেই ।
এই সত্যটি মানতে আমাদের খুব কষ্ট । কারন নিজের ভুলটি স্বীকার করতে কার না লজ্জা হয় ?

শুভ বুদ্ধি উদয় হোক এই আকাঙ্খাটুকুই আমরা করতে পারি শুধু । আর তাতে একটি দেশকে নিজ থেকে আত্মহত্যার পথে যেতে হবেনা হয়তো ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৬

ড. জেকিল বলেছেন: এদের জ্বালায় বাঁচিনা। এগুলো আবার নাকি তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার। সবগুলারে ধরে ফাঁসি দেওয়া উচিত।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: ড. জেকিল ,

ড. জেকিল আর ড.হাইড এর মতো হলে পরে "সবগুলারে ধরে ফাঁসি দেওয়া " সম্ভব।

এমোন একজন ড. জেকিলের বড় বেশী প্রয়োজন আমাদের ।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

জুন বলেছেন: নইলে এই টিউমারটি বায়াপসি করে দেখা যাবে এটা ম্যালিগনেন্ট যা শেষপর্যন্ত একটি ভয়াবহ ক্যান্সারে পরিনত হবে।
ব্যালট পেপারে না ভোট যুক্ত করার অপশন রেখে আমাদের বাক স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া হোক ।
শুভকামনা সকালের .।.।।।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,

ভয়াবহ ক্যান্সারে পরিনত হবে নয় , অলরেডী হয়ে গেছে ।
আপনার এই মূল্যায়নকে অস্বীকার করার কোন্ও উপায় নেই । এই প্রথম একজন ভদ্রমহিলা সাহস করে এখানে তার রাজনৈতিক সচেতনতার পরিচয় দিলেন বলে অসংখ্য অভিনন্দন ।

আর "না-ভোট" ? আপনার অবগতির জন্যে জানাচ্ছি , ক'দিন আগে ও না ভোট দেয়ার একটি অপশন ছিলো । এই অপশনটির প্রতি বর্দ্ধিত জনসমর্থন দেখে ভয় পেয়ে ভোট হান্টাররা যারা নিজেরা পথেঘাটে ২৪ ঘন্টা চুলোচুলিতে ব্যস্ত থাকলে ও এক্ষেত্রে গলা জড়াজড়ি করে একত্রে তা বাতিল করে দিয়েছেন সংসদে বসে।

সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের হাইকোর্ট কিন্তু তাদের নির্বাচন কমিশনকে ব্যালট পেপারে " না-ভোট" অপশনটি রাখার নির্দেশ দিয়েছেন ।

আপনার সাথে গলা মিলিয়ে বলি - আমাদের অধিকার প্রয়োগের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া হোক ।

বেলা দ্বিপ্রহরের শুভেচ্ছা আপনাকেও ........

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক..

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,

সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক..

হবে কি ?

শুভেচ্ছান্তে ।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার ছেলে আমাকে জিজ্ঞেস করে প্রায়ই -- জানি তো তুমি এবার ভোট দিতে যাবে না, কিন্তু ধরো যদি ভোট দিতে কাকে দিতে সেটা ?

আমার গতানুগতিক উত্তর - ধরো ফরো বলে কথা নেই। কাউকেই দিতে যাবো না।

লাইন ধরে কষ্ট করে দাঁড়িয়ে থাকবো রোদের মাঝে, তার পর হবে অনেক অনিয়ম।ক্ষমতায় এলে প্রতিশ্রুতি ভুলে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি এবং সরকারের ক্ষমতায় থাকার দিন ফুরিয়ে আসার শেষ সময় গুলোতে কি কি হয় তার কয়েকটা ছবি তো দিলেনই আপনি আপনার পোস্টে।

আমার বুদ্ধি টা আপাতত আমার শুভই লাগছে। ভোটের দিন ভোট কেন্দ্রে না যাওয়া, যারা ক্ষমতায় আসার জন্য লড়ছে তাদের বর্জন করতে ঘরে থাকবো। আমার একটা ভোট যে চুরি হবে না তাও গ্যারান্টি দিয়ে বলা সম্ভব না যদিও।

ভালো থাকুন ভাইয়া। দিনটা ভালো যাক আপনার।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,

বাঘকে যেমন তাড়িয়ে তাড়িয়ে শিকারীর ফাঁদে পড়তে বাধ্য করা হয় , আমাদের নেতিবাচক ধারনা্ও আমাদেরকে তেমনি ভোটের ফাঁদে আটকে রাখে । আপনি যে এখান থেকে বেড়িয়ে আসতে পেরেছেন সে জন্যে আপনার শুভবুদ্ধির প্রশংসা করছি ।

ভোট চুরি হবে, - হবেই । সেটা থেকে পরিত্রানের মোক্ষম উপায় হলো ব্যালটের সব ঘরে সীল মেরে আসা । আশা করি এ বুদ্ধিটা্ও আপনার মনঃপূত হবে ।

আপনিও ভালো থাকুন ।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

লালপরী বলেছেন: আমরা যেন “ভোট হান্টার”দের অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর শিকার
ভাই আপনি যথার্থ বলছেন , ভালোলাগলো আপনার কথাগুলি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: লালপরী,

কথাগুলো ভালো লাগলেই কিন্তু শেষ হয়ে গেলো না । রোগ নির্ণয় বুঝতে পেরেছেন, এবার চিকিৎসার ভারটি আপনাদের হাতে । এটা একটা সার্জারী ইউনিটের মতো একটি টীমওয়র্ক ।
এখানে সক্রিয় হোন ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

মুরশীদ বলেছেন: আহমেদ জী এস
একজনের অনুরোধে আপনার পোষ্টটা পড়লাম। কারন ইদানীং ব্লগে আর আসা হয়না নানা রকম ব্যাস্ততার জন্য।
দেশের বর্তমান অবস্থায় একেবারে সঠিক মুল্যায়ন করেছেন আপনি।আমিও হতাশ। ভোটের মাধ্যমে জনগনের ক্ষমতায়নের বিষয়টা বস্তাপচা হয়ে গেছে অনেক আগেই । আপনার বা আমারতো কোন চয়েস নেই। বিগত যে কয়বার ভোট দিয়েছি তা দোদুল্যমনতা নিয়েই দিয়েছি। মনের মত কখনোই পাইনি।
হ্যা টক শো আমিও দেখি।সকলেই যেন কোথায় আটকে আছে। মতামত দিচ্ছে তবে তাদের বক্তব্যে যুগান্তকারী, সময়োপযোগী এবং আপামর জনহিতকর কিছুই খুজে পাই না।
তার উপর মুষ্টিমেয় যারা দেশের জন্য, জনগনের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছেন , কোন দলের না হয়ে, তাদেরকেও টক শো আলারা তেমন পাত্তা দিচ্ছে না।আসলে মনে হয় সুদিনের কোন পথই কেউ দেখতে পাচ্ছেনা।

কিন্ত পথ আছে। একেবারে শুন্য থেকে শুরু করা।অর্থাৎ গোটা সমাজ এবং শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজানো।আর তার জন্য চাই এক ধরনের বিপ্লব এবং নেতৃত্বের।মাঝামাঝি কোন পথ নেই।
না ভোট দিয়ে কি হবে ? না ওয়ালারা কি ক্ষমতা পাবে ? আর পেলেই বা কি করবে ?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুরশীদ,

যার অনুরোধে আপনি শত ব্যস্ততার মাঝেও এই আহাম্মকী ( রাজনীতি বিমুখ মানেই তো আহাম্মক ) লেখাটি পড়েছেন তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে জবাব দিতে চেষ্টা করছি , আপনার অনেক প্রশ্নের । লম্বা হবে কিন্তু !!!

লিখেছেন - আপনার বা আমারতো কোন চয়েস নেই।
থাকবেনা কেন ? দেয়ার ইজ অল্ওয়েজ আ ডেভিল'স অল্টারনেটিভ । এই অল্টারনেটিভটি কিন্তু আপনার হাতেই । অতি সহজ একটি অল্টারনেটিভটি - ভোট থেকে দুরে সরে থাকা ।

আপনি হয়তো বলবেন এতে তো আমার ভোটের অধিকার রক্ষিত হলোনা । আপনাকে ভেবে দেখতে বলি, গেল চল্লিশ বছরে সেই ভোটের অধিকার রক্ষা করেই বা পেয়েছেনটা কি, আপনার হয়েছেটাই বা কি ? আপনি নিঝেই তো বলেছেন - মনের মত কখনোই পাইনি।
এখন বলতে পারেন , এজন্যে কয়টি নির্বাচন থেকে দুরে থাকতে হবে ভোট না দিয়ে , লাগবে কয় বছর ? চল্লিশ বছরেও যখন আমরা কিছুই পাইনি তখন আরো দশটি বছর না হয় দেখলাম । এ সময়ের মধ্যে দু’টি নির্বাচন ঠেকাতে পারলেই হবে । আসলে কি এতো সময় লাগবে ? লাগবে না । কারন কোনও অনির্বাচিত বা জন-সমর্থনহীন সরকারের (রাজনৈতিক বা সামরিক)পক্ষেই বেশীদিন মসনদ আগলে থাকা সম্ভব নয় । উদাহরন দেবেন এই বলে যে, সামরিক সরকার গুলো তো অনেক বছর ক্ষমতায় থেকে গেলো । ভালো করে ভেবে দেখুন কেন সেটি সম্ভব হয়েছে । হয়েছে, কারন এক শ্রেনীর লেজুড়বৃত্তিকারী ক্ষমতালোভী লোক উর্দিপড়া ব্যক্তিটিকে "পাবলিক ড্রেস " পরিয়ে রাজনীতিতে নামতে সাহায্য করেছে এবং যেনতেন প্রকারে একটি “ভোট নাটক” মঞ্চস্থ করে তার মসনদ পাকা করে দিয়েছে আর নিজেরা হালুয়া-রুটির ভাগ নিয়েছে ভোটে পাওয়া রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার জোরে । অর্থাৎ এক্ষেত্রেও “ভোট” নামের একটি মারাত্মক এবং একমাত্র সহায়ক অস্ত্রটির সাহায্য নিতে হয়েছে । এরাই যদি জানতেন ভোটের মাঠে গুটি কয়েক কাক-পক্ষী বাদে আর কোনও কাক-পক্ষী উড়বেনা তখন গদি বাঁচাতেন কি করে ? সোজা কথায় ভোট হলো একটি সার্টিফিকেট যা না থাকলে কোনও হাটে বিকানো যাবেনা ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, ভোট থেকে দুরে সরে থাকলে লাভ কি ? কেউ না কেউ তো ভোট দিতে যাবেই । ঠিক । আপনার মতো লাখো ভোটার যদি না যায় তবে কারা যাবে ? যারা যাবে তারা কেবলমাত্র স্ব-স্ব রাজনৈতিকদলের কর্মীরা এবং প্রার্থীদের আত্মীয়েরা । এরা সংখ্যায় কতো ? সর্বোচ্য ১০% । তাহলে যেখানে ৪০ থেকে ৫০% ভোটারের উপস্থিতিতে বিশ্বজুড়ে হৈচৈ পড়ে যায় নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে সেখানে এই ১০ শতাংশ ভোটারের উপস্থিতি কি কোনও তথাকথিত বিজয়ীকে বৈধতা দেবে ? সমগ্র ভোটারের সংখ্যার তুলনায় এই সংখ্যা কি তাকে বৈধতা দেয়ার জন্যে যথেষ্ট ?যেখানে ৯০% ভোটারই ভোট প্রদানে বিরত ?
বলবেন, এরপরেও তারাই গায়ের জোরে থাকবে । যদিও ইতিহাস সে কথা বলেনা । তাহলেও ভেবে দেখুন, গায়ের জোরে থেকে গেলে আমাদের যে দফারফা । এক্ষেত্রে আমাদের শ্বান্তনা শুধুমাত্র এই যে, তাদের কৃতকর্মের দায়ভার আমাদের নয় । আমাদের যে দফারফা হচ্ছে সেটি সম্পূর্ণ অবৈধ একটি কাজ । আর নির্বাচিত সরকারের কাছে আমরা কি এই দফারফা অবস্থা থেকে ভালো আছি, না ছিলাম কোনওকালে ? এই ক্ষেত্রে আমাদের কোনও শ্বান্তনাই নেই কারন ভোটটি দিয়ে সরকারের সব কাজকে তো আমরা বৈধতা দিয়ে দিয়েছি সুতরাং আমরাও তার জন্যে দায়ী ।
বর্তমানের অবস্থাটিই দেখুন না কেন ! প্রধান বিরোধী দল নির্বাচনে না এলে কি হবে ভেবে ভেবে তামাম দুনিয়ার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে । আর যদি ভোটের বাজনাদার ভোটাররাই না আসে তবে সেরেব্রাল হেমোরেজ হ্ওয়া ঠেকায় কে ?

লিখেছেন - না ভোট দিয়ে কি হবে ? না ওয়ালারা কি ক্ষমতা পাবে ? আর পেলেই বা কি করবে ?
প্রশ্নটাতো না ওয়ালারা কি পাবেন তা নয় । প্রশ্নটা হলো আমরা একটা ভিসাস সাইকল থেকে বেরুতে পারবো কিনা । পারবো ।
পারবো এই ভাবে - প্রথমে যদি একটি নির্বাচনে ৩০% ভোটার উপস্থিত হয় তবে হয়তো একটি নড়বড়ে সরকার গঠিত হবে । হেরে যাওয়া দল শুরু থেকে তো তা করবেনই তারপরে না হয় দুবছরের মাথাতেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় হৈচৈ জুড়ে দেবেন নতুন করে নির্বাচন দিতে । ঐ সরকার টালবাহানা করে হয়তো আরো একটি বছর থাকবেন তারপরে আভ্যন্তরীন চাপ, আন্তর্জাতিক চাপ (অর্থ সাহায্য বন্ধ, পুরানো ঋনের সুদ ফেরত, পীসকিপিং ফোর্সে লোক পাঠানো বন্ধের হুমকি ইত্যাদি) সইতে না পেরে অন্তর্বতী একটি নির্বাচন ডাকবেন । যার অর্থ ভোট এগিয়ে আসাতে আমরা দুটো বছর আগে বেঁচে গেলাম । পরবর্তী নির্বাচনে যদি আবারো একই চিত্র দেখা যায় তাহলে কি হবে ? এবার নতুন সরকার গঠনে আরো বেশী হিমশিম খেতে হবে । আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাদের চাপ বাড়াবেন আরো । আন্তর্জাতিক রাজনীতির রেখাচিত্র আপনার জানা থাকলে আপনি সব বুঝতে পারবেন । এখন যদি এই ডামাডোলে সামরিক সরকার এসে যায় তবে তার স্থায়ীত্বকাল কতো ?বেশী না । বর্তমান বিশ্ব রাজনীতির ধারার প্রেক্ষাপটে বুদ্ধিমান কেউ এ ঝুঁকি নেবেনা । যদি নেয় ও বেশীদিন টিকতে পারবেনা । তাকে আবার নির্বাচিত কারো না কারো হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবেই । এখানে তার আয়ুষ্কাল বড়জোড় এক বা দু’বছর । এর পূনরাবৃত্তি চলবে । তাহলে কি হতে পারে ? রাজনৈতিক সুবিধাবাদীরা তখন বুঝে যাবে হালে পানি পাওয়া যাবেনা আর । খেল খতম । দশ-পনেরো কোটি টাকা খরচ করে দেশ সেবার জন্যে তখন লোকের আকাল ঘটবে কারন একবছরে বা দুবছরের মেয়াদ কালে ঐ দশ-পনেরো কোটি টাকা সুদ সমেত তুলে নেয়ার সুযোগ নাই ।
দেশ তো আর সরকার বিহীন চলতে পারেনা দীর্ঘকাল । ভোট দিয়ে যখন আর কাজ হবেনা তখন দলের ভোটদাতারাও মাঠ ছাড়বেন । তখন বাধ্য হয়েই জনগণ, যারা ভোটদানে বিরত ছিলেন এতোদিন তারা ভালো মানুষগুলোকে টেনে এনে ক্ষমতা তুলে দেবেন, যে ভালোমানুষের জন্যে আমরা আকুল হয়ে আছি । অথবা মন্দ মানুষগুলো সব দেখেশুনে এবং ঠেকে ভালো হতে চেষ্টা করবেন । তারা আপনার আকাঙ্খা মতো দূর্নীতিমুক্ত হয়ে উঠবেন, শাপমুক্ত হবেন । একই সাথে আমরাও ।

এখানে আমি একটি মেসেজই দিতে চাচ্ছি, “ ইট ইজ দ্য আলটিমেট রেজাল্ট দ্যাট কাউন্টস” ।

গোটা সমাজ এবং শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজানো চাট্টিখানি কাজ নয় । আর বিপ্লব ও নেতৃত্ব ? পাবেন কই ?

মনে হয় উপরে যা বললাম তা-ই হলো শর্টকাট ......ডেভিল'স অর্টারনেটিভ ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

বোকামন বলেছেন:




শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস,

এ ধরনের পোস্ট পড়তেও ভাল্লাগেনা, মন্তব্য করতেও ভালো লাগেনা, ব্লগে আর লিখতেও ভালো লাগেনা । তবুও পড়লুম, মন্তব্য করছি এবং প্লাসও দিয়েছি !!

দৌড় এই পর্যন্তই ...

জাগো বাহে, কুণ্ঠে সবাই

কথা অনেক করছি ... কাজ করছি না...

আমার শুভবুদ্ধির উদয় হোক .......
বুদ্ধিখানা কর্মে পরিণত হোক -কামনা করছি ।।

ভালো থাকুন, শুভকামনা
একজন সাধারণ আমজনতার পক্ষ থেকে ...।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকামন,

ভালোলাগার কোন্ও্ও্ও্ও কারন নেই । এটা তো আর ললিপপ লেখা নয় , বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি অবাস্তব লেখা । তবু্ও এই নোনতা লেখায় মিষ্টি প্লাস দেয়াতে ভালো লাগলো ।

জাগো বাহে, কুণ্ঠে সবাই .. এটা যেন লেখাতেই আটকে না থেকে কর্মে পরিণত হয় , এমোন কামনা করতে দোষ কি ?

যা দিনকাল এখানে... কামলা দিয়ে ফেরার পথেই ককটেলটি এই সন্ধ্যেবেলা দশ/পনের গজ পেছনেই ফাটলো । ভালো কি করে থাকি ?

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন:

সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক

কিন্তু না ভোট দিয়ে কি হবে? মনে হয় না কিছু মাত্র লাভ হবে । ওইসব ক্ষমতা-লীপ্সু গুলা নিজের নিজের মত একটা যুক্তি খাড়া করে বসে থাকবে, কেয়ার-ই করবে না । এভাবে আজীবন চলতে পারে না । একটা পসিবল অল্টারনেটিভ আসা দরকার, খুব দরকার ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোধহীন স্বপ্ন ,



ধন্যবাদ । নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কিছু করার নেই ।
দ্যাট'স আ লং প্রসেস এ্যান্ড আ লং ওয়ে টু গো।

শর্টকাট একটি পসিবল অল্টারনেটিভ এর কথাই বলেছি আমি এটাকে ।

এটা ডেভিল'স অল্টারনেটিভ । বিষে বিষ ক্ষয়..... ট্রাই করে দেখতে পারেন । ক্ষতি বৃদ্ধি তো নেই , তাইনা ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.