নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ট্রুথ নেভার ডাই্‌জ

নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা ।

আহমেদ জী এস

পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...

আহমেদ জী এস › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিষিদ্ধ যতো বই .......

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০২



নিষিদ্ধ যতো বই .......

[ তৃতীয় পর্ব ]



Uncle Tom's Cabin

আংকল টমস কেবিন






প্রচ্ছদ , ২০শে মার্চ - ১৮৫২



বাইবেলের পরে আমেরিকাতে উনিশ শতকের সবচেয়ে বেশী বিক্রিত বই এটি । একটি বইয়ের কাহিনী যে একটি সমাজকে আমূল বদলে দিতে পারে তেমন একটি বই । ১৮৫০ সালে যখোন "ফিউজিটিভ স্লেভ এ্যাক্ট" আমেরিকাতে পাস হয়ে যায় তখোন লেখিকা হ্যারিয়েট বীচার স্টো'য়ের প্রতিবাদী কন্ঠস্বর হয়ে ১৯৫২ সালের ২০শে মার্চে প্রকাশিত হয় "আংকল টমস কেবিন" ।

দাসপ্রথার আঁতুড়ঘর আমেরিকার প্রথম প্রতিবাদী চীৎকার ।

"আংকল টম" সাদা চামড়ার প্রভুদের কাছে ক্রীতদাসতুল্য কালো চামড়ার এক মানুষের নিন্দাসূচক এক নাম । গল্পটি টমের মতো আরো হাযারো কালো চামড়ার ক্রীতদাসদের জীবনের সব যন্ত্রনা, হাহাকারের নির্মম এক দলিল । অত্যাচার আর পাশবিকতা যাদের চামড়ার কালো রংয়ের মতো কালো অন্ধকারে জীবনের প্রতিটি মূহুর্ত লেপ্টে দিয়েছে । ছিনিয়ে নিয়েছে স্ত্রী-পূত্র-কন্যা । পেরেক ঠুকে দিয়েছে মানুষের স্বভাবজাত স্নেহ -ভালোবাসার আকুতিতে ।



বইটি সম্ভবত আপনার প্রিয় বইয়ের তালিকাতেও আছে । পড়তে গিয়ে হয়তো আপনার চোখও ছলছল করে উঠেছিলো একদিন । আপনি এখানে ক্রীতদাসদের জীবনচিত্র দেখেছেন । দেখেছেন টম নামের মূল চরিত্রটি কি করে শোষনের কাছে নিজেকে সঁপে না দিয়ে , নিজের বিশ্বাসের উপর মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে । এমোনকি অনিচ্ছাভরে তার শত্রুদেরও তাকে প্রশংসা করতে হয়েছে ।

কাহিনীর শুরু হয়েছে দেনার চাপে ভারাক্রান্ত ফার্মহাউজের মালিক আর্থার সেলবী যখোন তার দুজন ক্রীতদাসকে বিক্রী করে দিতে বাধ্য হন, এরকম ঘটনার মধ্যে দিয়ে । যদিও আর্থার সেলবী আর তার স্ত্রী এমিলি সেলবী জানতেন নিজেদের ক্রীতদাসদের সাথে কি মধুর সম্পর্ক ছিলো তাদের ! অথচ স্ত্রী-সন্তান সহ বিক্রি হয়ে যেতে হয় মাঝবয়েসী আংকল টমকে আর মালকিন এমিলি সেলবীর পরিচারিকা এলিজার পাঁচ বছরের সন্তানকেও । নতুন মালিকদের জিম্মায় চলে যাওয়া সইতে পারেনি সেলবী পরিবারের ছেলে জন সেলবীও , এটা ও আপনি দেখেছেন । কালোচামড়ার এই ক্রীতদাসটিকে কিশোর সেলবী বন্ধুর মতো জানতো, দেখতো নিজের বিজ্ঞ পরামর্শদাতা হিসেবে । এর পরেই এই মানবিক আখ্যানটুকু ছাড়িয়ে কাহিনী গড়িয়ে গেছে অমানবিক বর্বরতার দিকে । ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দাসমালিকদের অকথ্য নির্যাতন আর পশুসুলভ মনোবৃত্তির ছবি । কালোমানুষ এই সব ক্রীতদাসরা কি ভয়ানক জীবনের ভেতর দিয়ে গেছেন তা একটি মাত্র ঘটনাতেই আপনি বুঝতে পেরেছেন , কাহিনীর আর এক চরিত্র ক্যাসী যখোন তার বড় দুটো ছেলেমেয়েকে দাস হিসেবে বিক্রি হয়ে যেতে দেখেন তখোন তার তৃতীয় সন্তানকে নিজ হাতে হত্যা করেন যাতে তার চোখের সামনে সন্তানকে "স্লেভ" বা "দাস" হতে না হয় ।

দাস হওয়ার চেয়ে মৃত্যুই কি শ্রেয় ছিল সেই দিনগুলোতে ? কি মর্মান্তিক "মানুষ" নামের এই বিনিময় যোগ্য পন্যটির ভাগ্য ।



ক্রীতদাসদের নিয়ে এই রকম ভয়াবহ আবহের অসংখ্য ছবি আছে বইটিতে । অমানবিক অত্যাচার সয়েও তবু

কিন্তু আংকল টম তার নতুন মালিক পাষন্ড সাইমন লেগ্রীর কাছে হার মানেননি । নিজের ধর্মবিশ্বাসের কাছে থেকেছেন অটুট । অভঙ্গুর বিশ্বাস রেখেছেন ঈশ্বরে । লেখিকা হ্যারিয়েট বীচার স্টো আংকল টমকে এখানে তুলে এনেছেন একজন মানবিক হিরো হিসেবে । সাইমন লেগ্রীর বর্বর অত্যাচারের পরেও তাকে ধর্মগ্রন্থ বাইবেল পাঠ করা থেকে বিরত রাখা যায়নি । বিরত রাখা যায়নি নিপীড়িত সহ-ক্রীতদাসদের অভয়ের বাণী শোনাতে ।



ছবি-- সাইমন লেগ্রীর হাতে নির্যাতিত আংকল টম ।

এই অভয়ের বাণী-ই হয়তো ধীরে ধীরে আমেরিকার উত্তরাংশের জনপদগুলোকে ক্রীতদাস প্রথার বিরূদ্ধে লড়তে শিখিয়েছে । তাই ১৮৬১ থেকে ১৮৬৫ সাল পর্য্যন্ত আমেরিকাতে যে "সিভিল ওয়র" চলে তাতে বিজয়ী হয় মানবতা । দাসপ্রথা বিলুপ্ত হয়ে যায় । বিজয়ী প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন তাই হয়তো এক সমাবেশে "আংকল টমস কেবিন" এর লেখিকা হ্যারিয়েটকে দেখে মন্তব্য করেছিলেন ---"সো য়্যু আর দ্য লিটল লেডী হুজ বুক ষ্টার্টেড দ্য সিভিল ওয়র !"



প্রতিবাদী সাহিত্য এমনি করেই বুঝি সমাজকে কলংকমুক্ত করে এক সময় । এখোন আপনি ভাবতেই পারেন , হ্যারিয়েট ষ্টো যতোখানি পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছিলেন , বাস্তবে তা ছাড়িয়ে গেছে অনেকদুর ।



অবশ্য কিছু কিছু সমালোচক দক্ষিনের জীবন সম্পর্কে লেখিকার অভিজ্ঞতায় সীমাবদ্ধতার কথা তুলে বলতে চেয়েছেন, কাহিনীতে সত্যিকার ছবিটি ফুঁটে ওঠেনি । অতিরঞ্জন রয়েছে ।

লেখিকা এর প্রতিবাদে, তার লেখায় যে স্লেভারী সম্পর্কিত সত্যিকথন ই বলা হয়েছে তা প্রমানে ১৮৫৩ সালে লেখেন তার দ্বিতীয় বই "আ কি টু আংকল টমস কেবিন" ।





A Key to Uncle Tom's Cabin, first edition cover, 1853



শুধু আমেরিকাতেই "আংকল টমস কেবিন" বইটির ৩ লাখ কপি বিক্রি হয়ে যায় প্রকাশের এক বছরের ভেতর । গ্রেট বৃটেনে বিক্রি হয় এক মিলিয়ন কপি । তিন বছরের মাথায় বইটি সবচেয়ে জনপ্রিয় বই হিসেবে স্বীকৃত হয় । ষাটটি ভাষাতে এর অনুবাদ হয়েছে । বইটির কাহিনী নিয়ে চলচ্চিত্রও তৈরী করেছেন অনেকে ।



দাসপ্রথার বিরূদ্ধে লেখা হয়েছে বলে বইটিকে নিষিদ্ধ করা হয় আমেরিকার কনফেডারেট ষ্টেটগুলোতে । আমেরিকার দক্ষিনাঞ্চলের সাউথ ক্যারোলিনা, মিসিসিপি, ফ্লোরিডা, আলবামা, জর্জিয়া, লুইজিয়ানা আর টেক্সাস এই সাতটি ষ্টেট মিলে এই কনফেডারেট গঠন করা হয় । এর সবগুলোই স্লেভ ষ্টেট যেখানে দাসপ্রথা ছিলো উত্তুঙ্গে । ১৮৬০ সালে রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিরোধী আন্দোলনের সমর্থক আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে এই রাজ্য কয়টি "ইউনাইটেড ষ্টেটস"থেকে সরে এসে আলাদা কনফেডারেসী গঠন করে । লিংকন এদের বিরূদ্ধে সংগ্রাম শুরু করলে এই কনফেডারেটে যোগ দেয় ভার্জিনিয়া, আরকানসাস, টেনেসী আর নর্থ ক্যারোলিনা এই অঙ্গরাজ্যগুলি । ১৮৬১ থেকে ১৮৬৫ সাল ( আমেরিকান গৃহযুদ্ধকালীন সময় ) পর্য্যন্ত এই কনফেডারেট ষ্টেটগুলোতে আংকল টমস কেবিন নিষিদ্ধ হয়ে ছিলো । কারন, এই বইয়ে দাসমালিকদের বীভৎস আচরনের ছবি তুলে ধরা হয়েছে , ধর্মকেও করা হয়েছে সমুন্নত । এটাই ছিলো তার দোষ ।

রাশান জার প্রথম নিকোলাস তার রাজ্য রাশিয়া, পোল্যান্ড আর ফিনল্যান্ডেও আংকল টমস কেবিন কে নিষিদ্ধ করেন । কারন আর কিছুই নয় , বইটিতে সাম্যের গান গাওয়া হয়েছে । সকল মানুষ সমান, বলা হয়েছে এই কথা । আর ঈশ্বরে বিশ্বাসকে ও এখানে বড় করে তোলা হয়েছে । রাজতন্ত্রে এসব দোষ অমার্জনীয় । তাই "ব্যানড" সীল মারা হয়েছে বইটির গায়ে ।

নিয়তির কী নিষ্ঠুর পরিহাস , জারের সেই রাশিয়া-ই একদিন সাম্যের গান গেয়ে কাস্তে-হাতুরীর লাল বিপ্লবী পতাকা উড়িয়েছে বাতাসে !



সমাজ পাল্টে যায় , সময় বয়ে চলে এক ঘাট থেকে আর এক ঘাটে । বই কিন্তু পাল্টায় না, কোনও ঘাটেই নোঙর ফেলেনা সে ।





The Adventures of Tom Sawyer

দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার




ছবি - Front piece of The Adventures of Tom Sawyer

প্রচ্ছদ শিল্পী মার্ক টোয়েইন স্বয়ং ।



" আপনি বিশ কিম্বা আশি যে বছর বয়েসীই হোন না কেন, যখোনই আপনি কিছু শেখা থেকে বিরত থেকেছেন আপনি বুড়িয়ে গেছেন । শেখা চালিয়ে যেতে পারলেই আপনি মনেপ্রানে তরুন হয়ে উঠতে পারবেন আর সবচেয়ে বড় জিনিষটি যা আপনি করতে পারেন তা হলো , আপনার মনকে এইরকম টগবগে তরুনের মতো রাখা ।"



যিনি এমোন কথা বলতে জানেন তার পক্ষেই সম্ভব তিন তিনটি কিশোরের উঠতি বয়সের চপলতা নিয়ে গল্প লেখা । আপনিও সেই বই গুলো পড়েছেন সম্ভবত । নইলে আপনার ইংরেজি মাধ্যমে পড়ুয়া কিশোর সন্তানটির স্কুলব্যাগে হাত ঢোকান, দেখবেন সেখানে তার পাঠ্য বই হিসেবে রয়েছে "দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার" বা "দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরী ফিন" বইয়ের যে কোনও একটি । নিছক শিশুতোষ কাহিনী । ১৮৭৬ সালে প্রকাশিত । লেখক , মার্ক টোয়েইন ।

কাহিনীর নায়ক টম সয়্যারের নির্দোষ দুষ্টুমিতে ভরা বইটি । মিসিসিপি নদীর তীরে ছোট্ট শহর হ্যানিবল এ নিজের বেড়ে ওঠা বাল্যকালের স্মৃতির অনুরনন করেছেন নাকি মার্ক টোয়েইন এ বইয়ে । ছেলেবেলার তিন তিনজন সঙ্গীর চরিত্র একত্র করে ঢুকিয়ে দিয়েছেন নিজ চরিত্রের রূপক হিসেবে চিত্রিত টম সয়্যারের চরিত্রে । তাই বেশ ডানপিটে হয়েছে কাহিনী । ভুত-প্রেত , ডাকিনী বিদ্যা আর ভুতুড়ে বাড়ী এই সব নিয়ে রোমাঞ্চকর অভিযানের এক একটি গল্প । মিসিসিপি নদী তীরের জীবনযাত্রার কথাই যেন বলতে চেয়েছেন লেখক । কাহিনীর চরিত্রগুলোও তাই এসেছে তাঁর ধারেকাছের মানুষদের ভেতর থেকে । যেমন বইয়ের " আন্ট পলি" চরিত্রটি তাঁর মায়ের অনুকরন । নিজ বোন পামেলাকে তুলে ধরেছেন "মেরী"র চরিত্রে । এমনি অনেক । এরা সবাই বাস্তব সঞ্জাত । তাই চরিত্রের মুখে তৎকালীন লোকভাষা ই কথা হয়ে ফুঁটেছে ।

আমেরিকান বর্ণবাদ আর গৃহযুদ্ধের তুমুল ঘোরের মধ্যে বড় হয়ে ওঠা টোয়েইনকে শিখিয়েছে, জীবন কী ! বর্ণবাদীদের পক্ষে যুদ্ধ নাম লেখালেও ধীরে ধীরে তিনি বুঝলেন দাসত্বের নিগূঢ় শৃংখলের দাগ কি গভীরে প্রোথিত আর সংখ্যালঘুদের প্রতি অবিচার কি ভয়ানক । সমালোচক হয়ে উঠলেন দাসপ্রথা আর বর্ণবাদের ।

আমেরিকার দক্ষিনের এইসব দিনরাত্রিই উঠে এসেছে তার সাহিত্যে । কিন্তু ইতিহাসে সাহিত্যের সমালোচকরা তার লেখার অপরাধমূলক বিষয়গুলোকে তার নিজের দৃষ্টিভঙ্গী হিসেবেই অপব্যাখ্যা করেছেন বরাবর এভাবেই – -- "সাহিত্যের কলমে যে ভাষা আর ধারনার কথা টোয়েইন তার গল্পে লিখে গেছেন তা তাকে একজন বর্ণবাদী হিসেবেই চিন্হিত করবে । কারন তার এই বইতে "nigger" আর "Injun." এই জাতীয় শব্দগুলির ব্যবহার ব্যাপক ।এই শব্দগুলো আমেরিকার বদলে যাওয়া সমাজে নিন্দিত, ঘৃনিত আর রাজনৈতিক ভাবে অশুদ্ধ । এতে তাঁর মেজাজের অন্ধকার ধ্যান ধারনার দিকটাই প্রকাশিত হয়েছে "।



এইসব কারনেই কি তার সেরা কিশোর উপন্যাসগুলো "নিষিদ্ধ" ছাপ গায়ে মেখেছে একদিন !



তা - ই !



আর এসব কারনেই ১৮৭৬ সালেই ব্রুকলিন পাবলিক লাইব্রেরীর চিলড্রেন’স সেকশনে বইটি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয় । ১৯৩০ সালে বইটিকে সোভিয়েত রাশিয়ায় ঢোকার অনুমতি দেয়া হয়নি । আবার ব্রাজিল সরকার ১৯৩৭ সালে বইটিকে কমিয়্যুনিষ্ট আর বিধ্বংসী চিন্হিত করে "ব্যানড" ছাপটি মেরে দেন বইটির গায়ে ।

আরও আশ্চর্য্যের ব্যাপার হলো, বইটি প্রকাশের একশো বছরেরও বেশী সময় পরে এই ১৯৯৪ সালের আধুনিক আমেরিকার মাটিতে (যেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা স্বীকৃত) বইটিতে বর্ণবাদে রঞ্জিত ভাষা ব্যবহারের অভিযোগে অভিভাবকদের চাপে পেনসিলভেনিয়ার ওয়েষ্ট চেষ্টার স্কুলের সেভেন্থ গ্রেডের পাঠতালিকা থেকে সরিয়ে ফেলা হয় । আর ও অভিযোগ --বইটি শিশুপাঠ যোগ্য নয় । এটি বড়দের জন্যে ।







ছবি - পরবর্তীকালের কিছু প্রচ্ছদ ।



ঠিক তাই ! লেখক নিজেও স্বীকার করেছেন এমোনটাই । তাঁর বইয়ের প্রকাশককে তিনি লিখেছেন এভাবে ----

"ইট ইজ নট আ বয়'স বুক, এ্যাট অল । ইট উইল ওনলি বী রেড বাই এ্যাডাল্টস । ইট ইজ ওনলি রিটেন ফর এ্যাডাল্টস ।"

আবার এই সবে ২০১১ সালেই দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার এবং পরবর্তী ধাপে তার আরো বিতর্কমূলক বই "দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরী ফিন " বইগুলো থেকে "নিগার" , 'স্লেভ", "ইনজুন" এই শব্দগুলো বাদ দিয়ে প্রকাশের অনুমতি দেয়া হয়েছে । যদিও এই সেন্সর প্রজেক্টের একজন , মার্ক টোয়েইন স্কলার ও ইংরেজীর অধ্যাপক এ্যালান গ্রিবেন এর মতে ; যারা যারা সাহিত্যের অখন্ড সাধুতায় বিশ্বাসী এই সংশোধন তাদের মাঝে আরও বিতর্কের ঝড় তুলতে চাইবে ।



ব্যানড বা নিষিদ্ধ যা ই হোক না কেন " দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার" আজো ছেলেবুড়ো সবার কাছে সমান প্রিয় । ভাষার ব্যবহারে মার্ক টোয়েইন এর মেজাজের অন্ধকার ধ্যান ধারনার দিক যতোই প্রকাশিত হোক না কেন এটা তো স্বীকার করতেই হবে , আমেরিকান আধূনিক গল্পবলিয়েদের ষ্টাইলে যুগান্তকরী পরিবর্তন এনেছেন তিনিই । আর সে ষ্টাইলটি হলো , সোজাসাপ্টা আর অকপটে প্রথমপুরুষে কাহিনীর বর্ণনা ।



[ চলবে....]

ছবি ও সূত্র : Wikipedia / Why it Isn’t a Book for Kids / Banned Books: / List of books banned by governments / Banned: All Quiet on the Western Front / SPARK NOTES / Banned & Challenged Classics

প্রথম পর্ব এখানে Click This Link



দ্বিতীয় পর্ব এখানে ....... Click This Link





মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার এক পোষ্ট।++++।

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ,

বরাবরের মতোই আপনি সাথে আছেন দেখে চমৎকৃত হচ্ছি।

মাঝ দুপুরের শুভেচ্ছা রইলো মন্তব্য আর প্লাস দেয়ার জন্যে

২| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দুটা বই-ই আমার পড়া ও প্রিয়। ওগুলোর সম্পর্কে অনেক জানা অজানা বিষয় নিয়েই পরিশ্রমসাধ্য এই পোষ্টে অনেক অনেক ভালো লাগা +

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রেজওয়ানা আলী তনিমা ,


পড়া বই দুটো তো দেখলেনই । না পড়া কিন্তু ব্যানড বইগুলোও খানিকটা দেখে নিতে পারেন ।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ।

প্রায় শেষ হয় হয় এমোন দুপুরের শুভেচ্ছা ।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১০

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: দারুণ পোস্ট সিরিজ!
আগের গুলো বোধহয় চোখ এড়িয়ে গেছে ...
শেষ পর্বটা অবশ্যই শোকেসে রেখে দেবো, আগের গুলোর লিংক যোগ করতে ভুলবেন না যেন ...

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) ,



সব পোষ্টের তলে তলে :-P লিংক দেয়া আছে তা ও বোধহয় চোখ এড়িয়ে গেছে !!!!

কি করা আর !!!!! তার পরেও দেখেছেন যে এইই ঢের ।

আমার ভুল হলেও শোকেসে নিতে আপনার যেন ভুল না হয় !

শুভেচ্ছান্তে ।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ৩য় প্লাস +++

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) ,


৪র্থ মন্তব্যে শুভেচ্ছা ..........

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

রমিত বলেছেন: চমৎকার এক পোষ্ট।

৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: রমিত ,


ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।

সাথেই থাকবেন আশা রাখি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: বরাবরের মতোই চমৎকার।

৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়,


বরাবরের মতোই সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইলো ।


৭| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট। এমন বিস্তারিত তথ্যসমৃদ্ধ ও বিশ্লেষণাত্মক পোস্ট ব্লগে খুব একটা দেখা যায় না।

৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,


সুন্দর এই মন্তব্যটি আপনার বিবেচনাবোধকে উর্দ্ধে তুলে ধরেছে নিঃসন্দেহে ।
আশা করছি অন্যান্য পর্বগুলোও দেখবেন ।


শুভেচ্ছান্তে ।

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,


অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় সাথে আছেন বলে ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

মামুন রশিদ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই,


দারুণ দুটো বই নিয়ে চমৎকার আলোচনা করলেন । বইয়ের মুল বিষয়বস্তু, নিষিদ্ধ হবার প্রেক্ষাপট এবং তৎকালীন রাজনৈতিক-সামাজিক অবস্থা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখায় ।

দারুণ একটা সিরিজ, চলতে থাকুক । শুভকামনা ।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,


সব সময় সাথে থাকার ধন্যবাদটি আগেই দিয়ে রাখি ।

সিরিজ তে চলছেই । এটা নিয়ে তিন পর্ব হলো । চালাতে আমার তেমোন অসুবিধে নেই । নিষিদ্ধের তালিকা অনেক বড় । বেশ পড়াশোনা করতে হবে প্রতিটি পর্বের জন্যে যেভাবে পড়তে হয় প্রতি পর্বের সময়, এই আর কি ! কিন্তু সবার কি তা ভালো লাগবে ? একঘেয়েমীতে পড়ে যাবেন যে সবাই ।

তারপরেও কথাটি মাথায় থাকলো ।

ভালো থাকুন দিনভর।

১০| ৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

তাহসিন আলম বলেছেন: নিষিদ্ধ কাজে উত্তেজনা বেশী।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: তাহসিন আলম ,


জ্বী..... খাটি কথাটিই বলেছেন । আমরা কেউ ই এর বাইরে নই !

ধন্যবাদান্তে ।

১১| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সময় করে পড়তে হবে !

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি ,

সময় করে পড়লে খুশি হবো ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১২| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

আবু শাকিল বলেছেন: পোস্টে অনেক ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবু শাকিল ,


অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে সাহস যোগানো এই মন্তব্যের জন্যে।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৩| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৮

এম মশিউর বলেছেন: চমৎকার দুটি বই নিয়ে সুন্দর উপস্থাপন।

আহমেদ জী এস ভাই, সিরিজটা চালিয়ে যান। অনেক অজানা কিছু জানতে পারছি।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: এম মশিউর ,


সাহস দিচ্ছেন ?

সিরিজ তে চলছেই । এটা নিয়ে তিন পর্ব হলো । চালাতে তো আমার তেমোন অসুবিধে নেই । নিষিদ্ধের তালিকা অনেক বড় । কয়েক'শ । অনেক পড়াশোনা করতে হয় প্রতিটি পর্বের জন্যে । যেভাবে পড়তে হয় প্রতি পর্বের সময়, এইটুকু যা ঝকমারি ! কিন্তু সবার বোধহয় এটা ভালো লাগবেনা !

সাথেই থাকুন । আগের পর্বগুলোও দেখে নেবেন , এ আশা করি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৪| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৯

ফা হিম বলেছেন: দুটো বই-ই পড়া আছে। "টম সয়্যার"ও নিষিদ্ধ বইয়ের তালিকায় দেখে অবাক হলাম।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: ফা হিম ,


পৃথিবীতে অবাক হবার কিছুই নেই ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।

১৫| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪১

ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

সুন্দর পোস্টে ভালোলাগা

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,

ধন্যবাদ প্রিয়তে নিয়ে রাখার জন্যে । মন্তব্যের জন্যেও ।


শুভেচ্ছান্তে ।

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৯

এফ রহমান বলেছেন: সবকটি বইই পড়েছি। বানানের দিকে আরেকটু নজর দিন।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: এফ রহমান ,

মন্তব্য আর সতর্ক করার জন্যে ধন্যবাদ । খুব বেশী বানান ভুল করে ফেলেছি কি !

শুভেচ্ছান্তে ।

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন ভরলো না, মনে হলো অল্পতেই শেষ হয়ে গেল, সিরিজটা চলুক...

০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,

সিরিজটা তো চলছেই । মন ভরাতে হলে যে গায়ে গতরে আরো ভারী হবে পোষ্টটি । তখোন তো আবার মাথা চুলকে বলবেন, এত্তোবড় পোষ্ট !

সাথে থাকুন , মন ভরানোর চেষ্টা করবো ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন এবং দূর্দান্ত। মোবাইল থেকে পড়ছিলাম। সিরিজটি চালিয়ে যান। আন্তরিক অনুরোধ রইল। :)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,


আন্তরিক ভাবে করা মন্তব্যটি খুব ভালো লাগলো ।

বলি -------সিরিজ তে চলছেই । এটা নিয়ে তিন পর্ব হলো । চালাতে তো আমার তেমোন অসুবিধে নেই । নিষিদ্ধের তালিকা অনেক বড় । কয়েক'শ । অনেক পড়াশোনা করতে হয় প্রতিটি পর্বের জন্যে । যেভাবে পড়তে হয় প্রতি পর্বের সময়, এইটুকু যা ঝকমারি ! কিন্তু সবার বোধহয় এটা ভালো লাগবেনা !

আপনার অনুরোধ রাখতে চেষ্টা করবো ।
আর একটা কথা আপনাকে না বললেই নয় ---- আপনার কোনও এক পোষ্টে দেয়া আপনার সাজেশান মতো এখোন থেকে লেখার জন্যে ইন্টারনেটের কোনও কিছু ব্যবহার করলে ( ন্যায্য ক্ষেত্রে ) পুরো রেফারেন্স দেবো । যেমোনটা এখানে দিয়েছি ।

ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

রোদেলা বলেছেন: মার্ক টোয়েইন এর লেখা আমার বরাবরই ভালো লাগে।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: রোদেলা ,


আমার ব্লগে সম্ভবত প্রথম এলেন । স্বাগতম ।

কিন্তু জানতেন কি , মার্ক টোয়েইন এর অনেক শিশুতোষ বইই নিষিদ্ধের তালিকায় ?

অন্যান্য পর্বগুলোতেও ঘুরে আসুন ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পরের পর্বগুলো আরো আকর্ষনীয় হবে নিশ্চিত !
আপনার ছোট্ট রিভিউতেই বইগুলোর মূলভাব কিংবা কাহিনী সংক্ষেপ অথবা মূল বক্তব্য খুব সুন্দর করে ফুটে উঠেছে ।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম !

০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি ,

চেষ্টা তো করি আপনাদের কাছে আমার লেখা বিষয়গুলো যেন সুখপাঠ্য হয়ে ওঠে । তাই পাঠকের মন্তব্যই আসল রায় বলে আমি মানি।

চতুর্থ পর্বটাই শেষ পর্ব বলে স্থির ছিলো । কিন্তু আপনাদের ভালোবাসার মূল্য ও তো কম নয় আমার কাছে ! তাই দ্বিতীয়বার ভাবতে হচ্ছে ।

সাথেই থাকুন ।

২১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুর্দান্ত সিরিজ। গত সিরিজ থেকে তথ্য পেয়ে দুটো ছবি ডাউনলোড করেছি, যার একটা দেখা শেষ করেছি (লোলিটা)। এ পোস্ট পড়েও দুটো ছবি ডাউনলোডের চেষ্টা করেছিলাম, ডাউনলোড করা গেলো না। তবে ছবিগুলো অবশ্যই দেখা হবে।

খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ছি।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: যেখানে দেখিবে ছাই / উড়াইয়া দেখ তা ই / পেলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন ......
আপনার প্রচেষ্টা রতন ফলাক এমোনটা কামনা ।

আপনার ভেতরে যে একটা আকাঙ্খা বা আগ্রহ তৈরী হয়েছে এই লেখাটির কারনে তাতে আশা জাগছে সাথেই থাকবেন সব সময় ।

ভালো থাকুন ।

২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৬

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
চমৎকার রিভিউ !

তবে আমি বইগুলি পড়ি নাই ।
বেশ কিছু ভালো বই কিনেও পড়ার সময় পাচ্ছি না !

অনেক শুভকামনা রইল । ++

০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নচারী গ্রানমা ,


নিষিদ্ধ তালিকায় যে সব বই আছে তা সাহিত্যের দরবারে ক্লাসিক ।

সময় পাবেন না কেন ? গ্রানিদের তো অঢেল সময় হাতে থাকার কথা । ভালো বই ফেলে রাখতে নেই । পড়ুন.. তারপর এই পড়া, না - পড়ার টানাপোড়েন নিয়েই না হয় লিখলেন আপনার আর একখানা গল্প !

শুভকামনা আপনার জন্যেও । ভালো থাকুন আর সুখে .....

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ একটা সিরিজ এটা। চলুক।

প্রিয়তে নিলাম।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু ,


বরাবরের মতো সাথে আছেন দেখে ভালো লাগলো । প্রিয়তে নিয়েছেন বলে ধন্যবাদ ।

চলছে..... চলুক.... চলবে........

শুভেচ্ছান্তে ।

২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

রাজিব বলেছেন: আব্রাহাম লিংকন এর কাছে আমাদের অনেক ঋণ। গণতন্ত্রকে সম্পূর্ণ রূপ দিতে যে চেষ্টা শুরু করেছিলেন আমেরিকাতে তা বোধহয় শেষ করেন ১০০ বছর পরের আরেক প্রেসিডেন্ট কেনেডি। আংকল টমস কেবিন লিখেছিলেন একজন শ্বেতাঙ্গ নারী লেখিকা।
দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার যে নিষিদ্ধ ছিল তা জানতাম না। আমি জানতাম যে দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরী ফিন বেশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল।
আপনার এ সিরিজের পোস্টগুলো অনেক কষ্ট করে খেঁটে খুঁটে লিখছেন। এজন্য পাঠক হিসেবে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজিব ,

সিরিজটি আসলেই বেশ খেঁটে খুঁটে লিখতে হয়েছে । পাঠে আন্তরিকতা ছিলো বলেই আপনি এটা বুঝতে পেরেছেন , সে জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ । পাঠকের এই উপলব্ধিই যে কোনও লেখককে সাহস যোগায় । সাথেই থাকুন ।

আর লিংকন এর কাছে তো গনতন্ত্রকামী সবাই ই ঋনী । দাসপ্রথা উচ্ছেদে তার ভূমিকাই তো মূখ্য ।

শুভেচ্ছান্তে

২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আংকল টমস কেবিন পড়া হয়নি। দ্য এ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়্যার এটা খণ্ডাংশ হিসেবে পাঠ্য বইয়ের সাথে পড়া হয়েছিলো বা অন্য কোন মাধ্যম হিসেবে মনে পড়ছে না এখন। তবে ব্যান করা হয়েছিলো এবং কি কারণে ব্যান সেটা জানা ছিল না।

ভালো লাগছিলো পড়তে। সময় পেলে অন্য পর্ব গুলোও পড়বো আশা রাখছি। ভালো থাকবেন ভাইয়া

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,

পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

সময় নিয়ে পড়ুন । খুব একটা খারাপ হয়তো লাগবেনা ।

আপনিও ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪০

সুমন কর বলেছেন: সাথেই আছি। একটিও পড়া হয়নি। আপনার বর্ণনা পড়ে, পড়তে ইচ্ছে হচ্ছে। খুঁজতে হবে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,


খুব ভালো লাগলো শুনে যে সাথেই থাকবেন । সাথেই থাকুন ।

ব্যানড ছাপ মারা বইগুলোর প্রায় সবই কিন্তু ক্লাসিক তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে । খুঁজে পেয়ে পড়ে নেবেন সময় করে ।

ভালো থাকুন ।

২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১০

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
নিরব পাঠক সাথে আছি জানিয়ে গেলাম ৷ আপনার এ সিরিজ পড়ে আশা রাখি সবার জানার ব্যপ্তি ও আগ্রহ বাড়বে সাথে তাদের দৃষ্টিভঙ্গির ভিন্নতা পাবে ৷ শুধু বইগুলোর সাহিত্য আলোচনাই নয় সাথে রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক দিকগুলোও তুলে ধরেছেন বিস্তারিত ভাবে ৷ কষ্টসাধ্য পোস্টগুলোর জন্য সাধুবাদ জানাই ৷ অনেকগুলো বইয়ের প্রথম পরিচয় ঘটে চলচিত্রের মাধ্যমে পরে পঠন তাই হয়ত পাঠে প্রথমত তৃপ্তির ঘাটতি ছিল ৷ কারণ হয়ত আমাদের মত তৃতীয়বিশ্বে বই দুষ্পাপ্যতা তখন তো আর অন্তর্জাল সহজলভ্য ছিল না ৷ তবে এ সময়ের পাঠকেরা পড়বেন সাথে জাগ্রত হবে আগ্রহ ৷

চলুক আপনার বই সংক্রান্ত পোস্টসকল ৷ আগ্রহে আছি গালিভার্স ট্রাভেলস্ নিয়ে আপনার উপস্থাপনার অপেক্ষায় ৷

ভাল থাকুন সবসময় ৷

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহাঙ্গীর আলম৫২ ,

বিশ্লেষনধর্মী মন্তব্য একাগ্র এক পাঠককেই তুলে ধরে । নিরব নয় , বেশ সরব হয়েই জানিয়ে গেলেন সে কথা ।

হ্যা... এটা ঠিক চলচ্চিত্রে যেটা অনুভব করা যায় পঠনে সেটা হয়তো হয়না । এটা হতে পারে নির্মান কৌশল, চিত্রনাট্য, সংলাপ আর অভিনয়ের মুন্সীয়ানার উপরে ।

আবার অনেক বই ই আছে যার অনুভব সেল্যুলয়েডের ফিতায় বন্দী করা সহজ নয় মোটেও ।

সাথেই থাকুন ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৮

আমিন পরবাসী বলেছেন: আপনার তথ্যপূর্ণ পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানলাম।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিন পরবাসী ,


ধন্যবাদ এই মন্তব্যের জন্যে । জানার জন্যে সাথে থাকলে খুশি হবো ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৭

আমিন পরবাসী বলেছেন: সাথেই আছি সতত। শুভকামনা

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিন পরবাসী ,


কৃতজ্ঞতা জানা্ই সতত সাথে থাকার এই অভিলাষে ।

শুভকামনা সতত আপনার জন্যে ও ।

৩০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

আরুশা বলেছেন: অফলাইনে পরে শেষ করেছি আপনার পোস্ট আহমেদ জিএস। আংকল টমস কেবিন পড়া হয় নি । আপনার পোস্টে পরে দাস জীবনের কস্টের কথা প্রথম জানলাম। আমেরিকায় এই দাস বিসয়টা আমার জানা ছিলনা । জানানোর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে । টম সয়্যার বইটা কিছু কিছু পড়েছিলাম একটা ম্যগাজিনে। লেখায় অনেকগুলি প্লাস বরাবরের মত :) +++++্

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: আরুশা ,


ধন্যবাদ শেষতক আমার পোষ্ট পড়তে পেরেছেন বলে ।

"স্লেভ" বা "দাস" এই ছাপ যার গায়ে আছে তিনি জেনেছেন, বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যুই শ্রেয় । টম'স কেবিনে এরকম ঘটনার কথা আমি উল্লেখ করেছি ।

"স্লেভ" দের ইতিহাস আর তাদের প্রতি অত্যাচারের কাহিনী দীর্ঘ । সুদুর আফ্রিকা থেকে ছোট ছোট জাহাজের খোলে গরু ছাগল বোঝাইয়ের মতো করে কালো মানুষগুলোকে ধরে নিয়ে যাওয়া হতো সাত সমুদ্র পেরিয়ে আমেরিকাতে । দীর্ঘ পথে মরে যেতো অনেকেই । বেঁচে থাকাদের সেখানে বেচে দেয়া হতো গরু ছাগল যেভাবে বেচে দেয়া হয় তেমনি করে । সে নিদারুন সব কাহিনী !

আব্রাহাম লিংকন প্রথমে আমেরিকা থেকে এই দাসপ্রথা উচ্ছেদ করেন রীতিমত সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে ।

কিছুটা বোঝাতে পেরেছি হয়তো ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।

ভালো থাকুন প্রতিদিন। শুভেচ্ছান্তে ।

৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

চড়ুই বলেছেন: চমৎকার এক পোষ্ট।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: চড়ূই ,

চমৎকার একটি ধন্যবাদ আপনাকে ও ।

৩২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

জুন বলেছেন: দাস মালিকদের বীভৎস আচরনের ছবি তুলে ধরা হয়েছে , ধর্মকেও করা হয়েছে সমুন্নত । এটাই ছিলো হ্যারিয়েট এর দোষ হ্যা দোষই করেছিল বটে এমনটা লিখে বিচার স্টো। কত বিশাল খামার মালিকদের কত কষ্টই না হয়েছিল বিনা পয়সার শ্রমিক ছাড়া খামার চালাতে গিয়ে।
কিশোরী বয়সে যখন প্রথম বাবার কিনে আনা এই বইটি হাতে নেই তখন ভাবতেই পারিনি এ বই আমাকে এতখানি কাঁদাবে। টমের নতুন মালিক সেলিগ্রির অত্যাচারের কাহিনী পড়ে কার চোখ জ্বলে ভিজে ঊঠে নি সেটাই প্রশ্ন। আজ আবার আপনার পোষ্ট পড়ে ব্যাথাতুর হয়ে উঠলাম। তারপর ও মনে হয় হোক নিষিদ্ধ কিছু কঠিন সত্য বচনের জন্য কিন্ত সেতো সারা আমেরিকা জুড়ে এই বীভৎস দাস প্রথার বিরুদ্ধে সোচ্চার আওয়াজ তো তুলেছিল। উচ্ছেদ করেছিল শিকড় গেড়ে বসা জঘন্য এই প্রথার। মনে পরে গেল হেইলির রুটসের কথা।
মার্ক টোয়েনের সব বই ই পড়া, টম স্যয়ার অনেকবার পড়েছি । কানে লেগেছিল বর্নবাদী শব্দগুলো। ব্যন্ড যে জানতাম না। আপনার কুশলী হাতে অত্যন্ত সুন্দর করে তুলে ধরেছেন নিষিদ্ধ হবার পেছেনের কথাগুলো।
প্রিয়তে রাখলাম অনাবদ্য সিরিজটাকে আহমেদ জীএস।

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,


এমোন সুন্দর মন্তব্যে অনেক কথাই বলতে ইচ্ছে হয় ।
একটু স্যাটায়ার , একটু নষ্টালজিয়া , একটু প্রতিবাদী স্বরে সাজানো মন্তব্য । বেশ শক্তিমতি একটি মন্তব্য ।

আলেক্স হেইলির "রুটস" ; সে তো নিজের শেকড় খোঁজার গল্প । আর এক কালো মানুষের হৃদয়ের কান্নাস্নাত কাহিনী ।

লেখাটি প্রিয়তে নেয়ার জন্যে কৃতজ্ঞ হয়ে রইলুম ।

সন্ধ্যের শুভেচ্ছা ।

৩৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩১

রাতুল_শাহ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাতুল_শাহ


ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

বিকেলের শুভেচ্ছা ।

৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২১

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আংকল টমস কেবিন আমার অনেক প্রিয় একটা বই । টম সয়্যার ও অনেক প্রিয় । এসব বই যে একসময় নিষিদ্ধ ছিল জানা ছিল না । চমৎকার একটা সিরিজ+++++ ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অদ্বিতীয়া আমি ,


নিষিদ্ধের তালিকায় আরও যারা ছিলো তাতে চমকে উঠতে হবে ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । সাথেই থাকুন ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আছি আছি সাথে আছি
এই সিরিজ ভালবাসি
:)

০৯ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,


বাহ্....... চমৎকার আপনার বলার ভঙ্গি ।

থাকুন থাকুন, সাথেই থাকুন
সিরিজটাকে কাছেই রাখুন .......


শুভেচ্ছান্তে ।

৩৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটি আমাদের পাঠ্য ছিল এসএসসি লেভেলে। হৃদয়বিদারক প্রেক্ষাপটে লিখা।টমের জন্য সবারই কষ্ট লাগে।


সুন্দর পোস্ট ।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,


হুমমমম, স্লেভ বা দাসদের নিয়ে চোখে জল আসার মতোই এইসব কাহিনী ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । সাথেই থাকুন ।

৩৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৯

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণী পোস্ট।

আর কা_ভা কে দেওয়া জবাবের সূত্র ধরেই বলবো যে, একটা জিনিস সবার ভালো লাগবে এমন কোনো কথা নেই_ লাগেও না। আর তাই মানুষের পছন্দ-অপছন্দ নিয়েই জগতের এমন বিশাল আয়োজন।

আপনার কাজটা চলুক। না হয় কিছু অল্প পাঠকের কাছেই ভালো ল্গার হয়ে রইলো- তাতে কি শ্রম বিফলে যাবে? অবশ্যই আমি তা মনে করি না।

ভালো থাকুন সব সময়।

১৩ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুলিয়ান সিদ্দিকী ,

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে আর সাহস যোগানোর জন্যে তো বটেই ।

সাথে থাকুন আর ভালো থাকুন ।

৩৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: মাসসেরা সংকলনে যাচ্ছে...
অভিনন্দন ...

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) ,


ধন্যবাদ । তেমোনটি হলে খুশি হবো ।

৩৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পরের পর্ব কবে পাচ্ছি?

২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু ,


এইতো কাছাকাছি সময়েই পেয়ে যাবেন ।

৪০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
আংকল টমাস কেবিন পেয়েছিলাম ক্লাস সিক্সে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের শাখা অফিস থেকে। আর টম সয়্যার____ একদিন নিজেই হতে চেয়েছিলাম

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: অরুদ্ধ সকাল ,


হুমমমম..... "আমি হবো সকালবেলার পাখি"র মতো ?

ভালো লাগলো আপনার নিঃসঙ্কোচ মন্তব্য ।

সাথেই থাকুন ।

৪১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
আপনার এই সিরিজগুলো দারুন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: লেখোয়াড়,


ধন্যবাদ এভাবে মূল্যায়ন করার জন্যে । সাহস বাড়িয়ে দিলেন ।

ভালো থাকুন ।

৪২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: হায়রে, টম সয়্যার এর মত বইকেও নিষেধাগ্গার কবলে পড়তে হল. . .

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি তুমি আমরা ,


অবাক হলেন ? আপনার ছোটবেলার পড়া আলিফ-লায়লা , গালিভার'স ট্রাভেল ও নিষিদ্ধের ছাপ মারা ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

৪৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

Riazkhan বলেছেন: বাহ্ তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট। চমৎকার লাগল।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: Riazkhan ,


ধন্যবাদ , দেরীতে হলেও দেখেছেন বলে ।

সব পর্ব পড়লে আরো তথ্য পেতে পারেন ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৪৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

মোশারফ মামুন বলেছেন: "দুঃসাহসী টম সয়্যার" আর "হাকলবেরী ফিন" পড়া হইছে। খুবই চমৎকার দুটো বই। আপনার লেখাটাও ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোশারফ মামুন

অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্যে ।
আগের ও পরের পর্বগুলোও কম ভালো লাগবেনা ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

টুডে টিউনস বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: টুডে টিউনস ,


আজই এই লেখাতে টিউনড হয়ে যে সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন তাকে স্বাগত জানাই । ধন্যবাদ আপনাকেও ।


হ্যাপী ব্লগিং .....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.