নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ট্রুথ নেভার ডাই্‌জ

নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা ।

আহমেদ জী এস

পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...

আহমেদ জী এস › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিষিদ্ধ যতো বই .......

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪



নিষিদ্ধ যতো বই .......

[ পঞ্চম পর্ব ]



দ্য এ্যারাবিয়ান নাইটস

The Arabian Nights




আরব্য রজনীর গল্প বা আরব্য রজনীর ১০০১ রাত এর কাহিনী পড়েন নি বা তার নামটি জানেন না এমোন কেউ কি আছেন ? । না থাকার ই কথা । থাকার সম্ভাবনাও নেই । কারন , “আলাউদ্দিনের যাদুই চেরাগ” বা “আলিবাবা ও চল্লিশ চোর” কিম্বা “সিন্দবাদ” এর যে কোনও একটি কাহিনীও নিজে নিজে পড়েন নি কিম্বা দাদী-নানীদের মুখে বা ছোটদের ক্লাসে টিচারের কাছে গল্প শোনেন নি এমোন কেউ নেই । যদি থাকেন, তবে হাত তুলতে পারেন । হাত তোলাদের জন্যে বলি - যিনি পড়েন নি বা এমোন নাম জীবনেও শোনেন নি তাকে মনে হয় করুনা করতেই হয় ।

আরব্য রজনীর নাম যদি না ও শুনে থাকেন তবে “ আলিফ লায়লা”র নামটি সবার ই মুখস্ত থাকার কথা । মূল শব্দটি আরবীতে – “আলফ লেইল” । “আলফ ” মানে সহস্র আর লেইল” মানে রাত । সহস্র রাতের গল্প । বইটি না পড়ুন কিন্তু টিভির সিরিয়ালটি দেখেন নি এমোন কেউ নেই ।



ছোট্টবেলা এসব গল্প শুনে বা পড়ে কার না ইচ্ছে করছিলো যে, আহা... এমোন একটা যাদুর চেরাগ যদি থাকতো আমার ? “সিসেম ফাঁক” বা “সিসেম বন্ধ” বলে কতো লুকোচুরি খেলাই না খেলার বয়সে খেলেছেন আপনি ! আর এই পরিনত বয়সে অনেকেই তো মনে মনে ভাবেন, সিন্দবাদের দৈত্যের মতো সব দায়িত্বের বোঝা যে ঘাড়ে চেপেই আছে ! এড়াবেন কি করে ?



তো এই সব জনপ্রিয় আর খুব ভালোলাগার কাহিনীগুলো নিয়েই গড়ে উঠেছে আরব্য রজনীর ১০০১ দিনের চোখের ঘুম কেড়ে নেয়া পাঁচালী । আরব্য রজনীর এই কাহিনী কারো একক লেখা নয় । শত শত বছর ধরে এটি বিভিন্ন লেখকের লেখা নিয়ে সংকলিত হয়েছে । পরিবর্তিত আর পরিবর্ধিত হয়েছে প্রজন্মের পর প্রজন্মের মুখে মুখে ছড়িয়ে গিয়ে । নবম শতক থেকে একাদশ শতক ব্যাপী সময় ধরে এর গাঁথুনী থেকে ছাদ পর্য্যন্ত কাঠামো ঢালাই হয়ে গেছে । বাকী সময়ের পথ ধরে এর অঙ্গসজ্জা হয়েছে । অঙ্গসজ্জা চলছে আজ ও ।

তাই আরব্য রজনীর এই কাহিনীতে বহু সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটেছে , ঘটেছে বহু দেশের সাহিত্যের সংমিশ্রন ।

মধ্যযুগীয় মিশরীয় ইতিহাস , ইরাক-পারস্যের লোকগাঁথা থেকে শুরু করে ভারতীয় সংস্কৃতির জাতক এর গল্পের ঘ্রান পর্য্যন্ত পাওয়া যাবে এখানে । তার সাথে মিশেছে য়্যুরোপীয় অনুবাদকদের উচ্ছাস । দেখেশুনে আপনার মনে হবে , এই বইটির যেন কোনও বৈধ মা-বাপ নেই । বইখানা যেন এতিম ।



ছবি – যে যেমন করে পেরেছেন সাজিয়েছেন বইটির প্রচ্ছদ ।



কাহিনীগুলোও তেমনি এতিমের মতো কুড়িয়ে পাওয়া গেছে মধ্যযুগীয় বাগদাদ, কায়রো, তার্কি, য়্যুরোপ ইত্যাদি সভ্যতার পথেপথে । তীর্থযাত্রী আর ক্রুসেডার , ব্যবসায়ী আর দস্যুদের ঘাড়ে চেপে, মুখে মুখে এগুলো জল-স্থল আর সময়কে অতিক্রম করে গেছে । গবেষকরা কাহিনীগুলোর সুনির্দিষ্ট উৎস না পেয়ে “অরফান টেলস” বা “এতিম গল্প” ছাপ মেরে দিয়েছেন এর গায়ে । আদিত্য ভেল নামের ভারতীয় এক গবেষক তো গল্পের সিন্দবাদ কে খুঁজে পেয়েছেন সংস্কৃত গল্প “ শানুদাস দ্য মার্চেন্ট” এর মধ্যে । একই ভাবে আরব্য রজনীর কাহিনীতে থাকা পশুপাখির গল্প আর যাদুর আয়নার কথাও নাকি নাবিক, ব্যবসায়ীদের মুখে মুখে ভারতের মাটি থেকে য়্যুরোপ আর আরবদেশে পাড়ি দিয়েছে । আর তা মিশে গেছে ইসলাম ও ইসলাম পূর্ব জগতে । তেরশো শতকের একখানা হিব্রু গল্পেও সিন্দবাদের দেখা মিলেছে । কাহিনীগুলোর একক কোনও মা-বাপ না থাকুক সিন্দবাদ , আলীবাবাকে আরব্য রজনী থেকে বাদ দিলে তা আপনার কাছে মনে হবে রোমিও কে বাদ দিয়ে রোমিও-জুলিয়েট কাহিনীর মতো ।





ছবি - Arabic manuscript of The Thousand and One Nights dating back to the 1300s.



এক হাযার এক রাত ধরে উজির কন্যা শেহেরজাদ এর মুখে এইসব গল্প আপনি শুনেছেন । মুগ্ধ হয়েছেন, শুনতে শুনতে ঘুমের কথাও হয়তো ভুলে গেছেন আপনি । কিন্তু আপনার মনে আছে কি , প্রানের দায়ে বেচারী শেহেরজাদকে এই মুগ্ধকারক কাহিনী বলে যেতে হয়েছে দিনের পর দিন ? গল্প পছন্দ না হলেই যে ঘাড় থেকে গর্দান আলাদা হয়ে যাবে তার রাজকীয় ইচ্ছেয় ? শেহেরজাদ যে নির্মম আর নিষ্ঠুর একটি শর্তে বন্দিনী ?

কাহিনীর রূপচ্ছটায় আপনার মনেই হয়নি যে, পুরো কাহিনীটি একটি অনবদ্য ছাঁচে গড়ে তোলা হয়েছে । আপনার এ ও মনে হয়নি যে, রাজা শাহরিয়ার প্রকারন্তরেই এক “সিরিয়াল ধর্ষক” ।

চমকে উঠবেন না ।





ছবি – শেহেরজাদের গল্প বলা ....



আপনার কি মনে আছে, রাজার প্রথমা স্ত্রীকে রাজা হত্যার আদেশ দিয়েছেন অবিশ্বস্ততার কারনে ? তারপর থেকেই রাজা শাহরিয়ার এর অদ্ভুত এক খেয়াল হলো , প্রতিসন্ধ্যায় এক কুমারীকে বিয়ে করবেন তিনি আর রাত পোহালেই তার গর্দান নেবেন যাতে নবপরিনীতা তার সাথে অবিশ্বস্ততার কোনও সুযোগ আর না পায় । বেঁচে যাবার একটিই শর্ত , নবপরিনীতাকে গল্প শোনাতে হবে রাজাকে । গল্প রাজার পছন্দ হলেই তবে রক্ষে । গর্দান বাঁচবে ।

আপনি দেখেছেন , কোনও কুমারীকন্যার গল্পই রাজার পছন্দ হয়নি । তাই পরের দিন সেইসব হতভাগী কন্যাকে তরবারীর নীচে গলা পেতে দিতে হয়েছে । আপনার কি মনে হয়নি, প্রতিরাতে নতুন নতুন কুমারী সঙ্গলাভের এ এক চাতুর্য্যময় পন্থা ? প্রতিদিন এমনি করে এই কুমারী সরবরাহের দায়িত্বে ছিলেন যিনি, তিনি স্বয়ং উজিরেআলা । বইয়ের কোথাও এটা উল্লেখ নেই যে , এভাবে কতো কুমারীর কুমারীত্বের সর্বনাশ করেছেন রাজা শাহরিয়ার । আমরা ধরে নিতে পারি , শাহরিয়ারের রাজ্যে আর কোনও কুমারীই অবশিষ্ট ছিলোনা কেবল উজিরকন্যা শেহেরজাদ বাদে । নইলে গর্দান যাবে জেনেও শেহেরজাদ কি করে রাজার অন্দরমহলে বিয়ের পিঁড়িতে গিয়ে বসলো দেশে আরো কুমারী থাকতে ? উজিরেআলা কেনই বা নিজ কন্যাকে ঠেলে দিলেন নিশ্চিত বিপদের মুখে ? ধরে নিতে পারি, উজিরেআলার আর কোনও উপায় ছিলোনা ।

আবার এও হতে পারে – প্রতিরাতে কুমারী মেয়েদের রাজকীয় ধর্ষনের হাত থেকে বাঁচাতে উজিরকন্যা শেহেরজাদ এই পথটিই বেছে নিয়েছিলেন । কারন আমরা দেখি, শেহেরজাদ দিনের পর দিন গল্প বলে যাচ্ছেন । কোনও কোনও প্রকাশনায় এরকমটা দেখা যায় যে , রাজার অনুমতি নিয়ে শেহেরজাদ তার ছোট বোনটিকে সন্ধ্যের গল্প বলার সময় কাছে রাখতেন । গল্পটি যেন ছোট বোনটিকেই শোনানো হচ্ছে এরকম একটা ভাব সেখানে । আবার অনেক প্রকাশনায় বোনটির উল্লেখ নেই কোথাও । গল্পের শুরুটা যাদের উপস্থিতিতেই হোক , প্রচন্ড বুদ্ধিমতী বলেই শেহেরজাদ রাতের শেষে কাহিনীটিকে এমোন এক জায়গায় অসমাপ্ত রেখেছেন যে রাজা শাহরিয়ারেরও উপায় ছিলোনা শেষতক কি ঘটে তার জন্যে অপেক্ষা করা ছাড়া ।

এরকম “ কি হবে... কি হবে “ মনের অবস্থা আপনারও হয়েছিলো, তাইনা ? অনেকটা যেন এমোন , অনেক গল্প বলা হয়েছে এবার ঘুমাও বাবু, কালকে শুনবে আবার । এভাবেই কাহিনী গড়িয়েছে হাযার এক রাত ।

আর এখানেই আরব্য রজনীর অনবদ্য ছাঁচটি লুকিয়ে আছে ।



আমি, আপনি যা ই মনে করিনে কেন ; দোষ ধরার লোকের অভাব নেই এই সংসারে । তাই নৈতিকতার প্রশ্ন উঠেছে আরব্য রজনীকে ঘিরে ৩০০ বছর আগে থেকেই ।



আরব্য রজনীতে সেন্সরশীপের ব্যাপারটি শুরু হয় ১৭০৪ – ১৭১৫ সালে গ্যালান্ডস এর ফরাসী অনুবাদ থেকে

। পাঠকের রুচির সাথে সংঘাত বেধে যেতে পারে বলে গ্যালান্ডস কাহিনীর কিছু কিছু বাদ দিয়েছেন বা সংক্ষিপ্ত করেছেন । কাহিনীর মূল ফ্রেমে ব্যভিচারী কিছু বিষয় এবং “পোর্টার এ্যান্ড থ্রি লেডীজ অব বাগদাদ” আখ্যানের কিছু অশ্লীল , কূটনামিযুক্ত ডায়ালগ বাদ পড়ে গেছে ফরাসী অনুবাদ থেকে ।

ব্যোঁদলেয়ারের এক ভাবশিষ্য হয়েও এডোয়ার্ড লেন ১৮৩৮ সালে তার কৃত অনুবাদ থেকে বাদ দিয়েছেন কিছু কবিতা , গল্পের অংশ বিশেষ আর কিছু গল্পের পুরোটাই । তার সময়কার ভিক্টোরিয়ান সংবেদনশীলতার দিকে খেয়াল রেখে লেনের বক্তব্য – যা বাদ দিতে হয়েছে তা অশোভন আর অবজেকশানেবল । ভিক্টোরিয়ান মোর্যারলিটির সাথে যা সাংঘর্সিক ।

গ্যালান্ডস, এডোয়ার্ড লেন আর পেইন ( তৃতীয় এক অনুবাদকারী) এর এই পরিশুদ্ধ অনুবাদই সম্ভবত রিচার্ড বার্টনকে ( সিনেমার নায়ক বার্টন নন ) ১৮৮৫ তে ভিন্নভাবে উত্তেজিত করে থাকবে । শ্লীল এইসব অনুবাদকদের যেন একহাত নিতে চেয়েছেন বার্টন । তাই বার্টন এর অনুবাদে আমরা দেখবো কাহিনীগুলোর যৌনতাপূর্ণ অংশ বেশ রগরগে করে বর্ণনা করা হয়েছে । বার্টন মনে হয় যৌনতাকে পছন্দ করতেন বলেই তার অনুবাদে উত্তেজনাকর বর্ণনাগুলো আরো বিশদ করা হয়েছে এমোনকি বাইরে থেকে উত্তেজনাকর নতুন নতুন বর্ণনাও যোগ করা হয়েছে অনুবাদের পাদটীকায় (ফুটনোট) । সেন্সরের কোপানল থেকে বাঁচতে তার অনুবাদিত আরব্য রজনীখানা ভারতের বেনারস শহরের “ কামসূত্র সমিতি”র জন্যেই শুধু প্রকাশিত হয় প্রথমে। ১৯৩১ সালের আগ পর্য্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রেও বইটি ঢোকা নিষিদ্ধ ছিলো । মজার ব্যাপার হলো , বার্টনের জীবদ্দশাতেই কিন্তু তার স্ত্রী ঈসাবেল বইটি থেকে ২৫০ পাতা বাদ দিয়ে “হাউজহোল্ড এডিশন” ছাপ মেরে ১৮৮৭ সালে পরিশুদ্ধ একটি সংস্করন প্রকাশ করেন ।

বার্টন এর ১৬ খন্ডের এই অনুবাদটি হবহু ছাপিয়েছে বৈরুত এর বই প্রকাশনী “ খ্যায়াৎ ” বেশ ঢং করে । ১৯৬৬ সালে ছাপা এই অনুবাদটিতে যে সব জায়গাতে “অবজেকশানেবল” কথাগুলো আছে তাকে ঘিরে দেয়া হয়েছে কারুকাজ খচিত রেখা দিয়ে ।

১৮৯৪ সালে “নিউইয়র্ক সোসাইটি ফর সাপ্রেশান অব ভাইস” অশালীনতার দায়ে পেইন এর অনুদিত আরব্য রজনীর এক প্রস্থ আমদানীকৃত বই ধংশ করে দেন । ১৯২৯ সালে এই সোসাইটি-ই আবার মাড্রুস কর্তৃক ইংরেজীতে অনুদিত ৫০০টি বইয়ের একটি চালান নিষিদ্ধ করেন । যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি য়্যুরোপেও বিংশ শতাব্দীর প্রথমাংশে বইটি নিষিদ্ধ করে রাখা হয় ।

অথচ মূল আরবীতে লেখা আরব্য রজনীতে পরিষ্কার করে কোনও আপত্তিকর বিষয়ের দেখা মেলেনি । এটা সত্ত্বেও কোনও কোনও প্রকাশক বইয়ের বিক্রি বাড়াতে স্থানে স্থানে আপত্তিকর বিষয় ঢুকিয়ে দিয়েছেন । বইখানা এতিম বলেই হয়তো । তাই বিভিন্ন অনুবাদে আপনারা বিভিন্নতা খুঁজে পাবেন । সবচেয়ে নোংরামীতে ভরা অনুবাদটি আপনি পাবেন বৈরুত এর জেস্যুইট প্রকাশনীর ১৮৮৮- ১৮৯০ সালের বইটিতে ।



সম্প্রতি ২০১০ সালে মিশরের জি.ও.সি.পি সুপ্রিম পাবলিকেশান সোসাইটি বইটি আবার নতুন আঙিকে প্রকাশ করলে শোরগোল পরে যায় ইসলামপন্থিদের মাঝে । ইসলামিক আইনজীবিদের একটি দল যারা নিজেদের কে “Lawyers Without Restrictions” নামে ডাকতে ভালোবাসেন তারা সবে প্রবর্তিত “হেজবা” আইনের দোহাই দিয়ে বইটিকে নিষিদ্ধ করার আবেদন করেন আদালতে ।

আল আরাবিয়া টিভির বরাত দিয়ে বলা হয়, দলটির এক সদস্য আইমান আবদেল হাকিম বলেছেন - “ আমি দারুন মর্মাহত হয়েছি এটা দেখে যে কোথাও কোথাও কী জঘন্য বইটির ভাষা ...... যৌনতার সুড়সুড়ি দিয়ে পাপকে ডেকে আনার জন্যে বইটিতে অনেক কিছুই আছে .... এটা জনগণের পয়সার শ্রাদ্ধ করা মাত্র।”

জবাবে প্রতিবাদকারী মিশরীয় লেখক সঙ্ঘের মুখপাত্র মোহাম্মদ সালমাউই বলেছেন, এই আইজীবিরা তো দেখছি একদম তালেবান স্বভাবের !

জি.ও.সি.পি’ র সভাপতি আহমেদ মেগাহেদ এই নিষিদ্ধকরনের আবেদনকে মত প্রকাশের স্বাধীনতার উপর আঘাত হিসেবে চিহ্নিত করে বলেছেন, “ বইটি প্রকাশের সাথে সাথে সব কপি বিক্রি হয়ে যাওয়া এটাই প্রমান করে যে, মিশরীয়রা সিরিয়াস পাঠক । আর তারা কিছুতেই ইসলামের নাম ভাঙিয়ে কিছু লোককে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বন্ধ করে ফায়দা লুটতে দেবেন না ।”



একটি এতিম বইয়ের ভাগ্যে এরকম হেনস্থা ছাড়া আর কি জোটার আছে ?????? .......





গালিভার’স ট্রাভেলস

Gulliver’s Travels




সেই যে লিলিপুট ! মনে আছে ?

আজকাল হয়তো আমরা ছোট্ট, ক্ষুদ্র কিছুকে পিচ্চি বলে ডাকি । একসময় এই পিচ্চিদেরই বলা হতো “লিলিপুট” । ভুলে যাবার কথা নয় । আজও হয়তো কেউ কেউ ডাকেন । অনেকেই ছেলেবেলায়, মেয়েবেলায় স্কুলে পড়া গালিভার’স ট্রাভেলস নামের এই বইটিতেই প্রথম এই “লিলিপুট” শব্দটি পেয়েছেন । শব্দটির জন্ম এখান থেকেই ।

তো গালিভার ভ্রমনে বেড়িয়েছেন জাহাজ এন্টিলোপ’য়ে চড়ে । জাহাজের শল্যবিদ চিকিৎসক হিসেবে । জাহাজ ডুবিতে পড়লেন গিয়ে সৃষ্টিছাড়া এক দেশে । যে দেশের মানুষ আপনার কড়ে আঙ্গুলের সমান । লিলিপুটিয়ানদের দেশ । গালিভারকে তারা স্বাগত জানালো “ হেকিনাহ দেগাল ... হেকিনাহ দেগাল “ চীৎকারে । এই হেকিনাহ দেগাল শব্দের অর্থ আপনার জানা নেই । যে দেশের মানুষ আঙ্গুলের সমান সে দেশের সবটাই তেমন মাপের, তেমন আজব তো হবেই । মেঘের দল এতোটাই কাছে যে গালিভার ফুঁ দিয়েই তা সরিয়ে দিতে পারতেন । সে দেশের সমুদ্র গালিভারের জন্যে হাটুজল । এই লিলিপুটদের কাছেই গালিভার বন্ধু হয়ে উঠলেন । গালিভার এও দেখলেন এ দেশের জনগণও দুটো রাজনৈতিক শিবিরেও বিভক্ত আবার । একদল হাই হিল পড়া , আরেক দল নীচু হিল পড়া । লিলিপুটের দেশের কাহিনীর শেষে গালিভারকে এক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে হয়, লিলিপুটিয়ানদের চিরশত্রু বেলফুস্কো দেশটির সাথে । শত্রুতা কেন ? ব্যাপার তেমন আহামরি কিছু নয় , ডিম ভাঙা নিয়ে । ডিমটির কোন জায়গায় আঘাত করে তা ভাঙবেন আপনি ? ডিমটির সরু অগ্রভাগে না কি পেছনের মোটা দিকটাতে আঘাত করবেন ? এই নিয়ে দু’দেশের ঝগড়া । তারপর শত্রুতা । তারপরে বংশ পরম্পরায় একে অন্যের জাতশত্রু ।

কাহিনীর এ অংশটুকু মনে আছে তো আপনার ? না হলে মনে রাখুন ।



দ্বিতীয় ভ্রমন ‘এ্যাডভেঞ্চার” জাহাজে চড়ে । একই ভাবে ঝড়ের মুখে জাহাজডুবি । গিয়ে উঠলেন

“ ব্রবডিংনাগ”দের দেশে । এখানে আবার দৃশ্যপট উল্টো । সবকিছুই বিশাল বিশাল । ৪০ ফুট লম্বা গমের গাছ । ঝোপঝাড় ১২০ ফুটের চেয়ে উঁচু । আকাশ ছোঁয়া গাছপালা । এক খামারী তাকে দেখতে পেয়ে ঘরে নিয়ে এলেন । খেলনা হিসেবে আজব এই পুতুল মানুষটিকে দিয়ে দিলেন তার ছোট কন্যাকে । যাকে আবার গালিভার ডাকতেন গ্লুমদালক্লিচ নামে । ব্রবডিংনাগদের ইদুঁর গালিভারকে খেয়ে ফেলতে পারে এই ভয়ে তার জন্যে বানানো হলো খেলনা ঘর । পুতুলের বাক্স । লোকজনদের কাছে এবারে গালিভার নিজেই যেন লিলিপুট হয়ে গেলেন ।





ছবি - ব্রবডিংনাগদের দেশে ।



তো গালিভার খায়-দায় , ঘোরে-ফেরে তার গ্লুমদালক্লিচের সাথে । এভাবে রাজার নজরে পড়ে গেলেন গালিভার । কড়ে আঙ্গুলের সমান মানুষটিকে দেখে রাজার জানতে ইচ্ছে হলো, কোন সে দেশ যেখান থেকে গালিভার এসেছেন । সেই দেশের আচার আচরন ব্রবডিংনাগদের মতো কিনা । রাজার অনুরোধে গালিভারকে বলতে হয় তার দেশ ইংল্যান্ডের কথা । যেখানে ভন্ডামী , খুনোখুনি, লোভ, রাজনৈতিক চক্রান্ত নিত্যদিনের কাহিনী । শান্তির দেশ ব্রবডিংনাগ এর রাজা এসব শুনে আশ্চর্য্য হলেন খুব । আরও আশ্চর্য্য হলেন এটা শুনে যে, ইংল্যান্ডবাসীরা গানপাউডার নামে শক্তিশালি একটা অস্ত্র বানিয়েছে যা দিয়ে শত্রুকে নিমিষেই মেরে ফেলা যায় । গালিভার এই গানপাউডারের গুনগানও করছিলেন ।

যাই হোক, এরপরে গল্প গড়িয়েছে গতানুগতিক পথে । রাজকীয় অতিথি হিসেবে গ্লুমদালক্লিচের সাথে গালিভার কাটিয়েছেন আরও দু’টো বছর ব্রবডিংনাগদের দেশে । তারপরে অসুস্থ্য হয়ে পড়লে নির্মল বায়ু সেবনের জন্যে তাকে সাগরপারে নেয়া হলে একজনের সহায়তায় পালিয়ে ফিরে আসেন নিজ দেশ ইংল্যান্ডে ।



গালিভারের এই আজব কাহিনী আপনাকে এক কল্পরাজ্যে নিয়ে গেছে হয়তো স্কুলবেলায় । বইটির আর লেখকের নাম আপনার মুখস্ত ছিলো এককালে । থাকার কথাই । বইটির ঘটনা আজব কিসিমের বলেই হয়তো আর শিশুতোষ তো বটেই !



আপনি জানেন যে, বইটি লিখেছেন জোনাথন স্যুইফট । আপনার এ জানাটি একটু ঘোরপ্যাঁচের মধ্যে পড়ে যাবে যখোন আপনি ১৭২৬ সালে বইটির প্রথম প্রকাশ কালে যার নামটি ছিলো “ ট্রাভেলস ইনটু রিমোট নেশনস অব দ্য ওয়র্ল্ড” সে বইটি পড়বেন । জোনাথন স্যুইফট নন বইটির লেখক হিসেবে দাবী করা হয় “লেম্যুয়েল গালিভার” এর নাম । বইটির প্রথম পাতায় প্রকাশক রিচার্ড সিম্পসনের একটি বার্তা রয়েছে যেখানে বলা হয়েছে যে, লেম্যুয়েল গালিভার প্রকাশকের পরিচিত সত্যিকারেরই একজন লোক, অন্তরঙ্গ বন্ধুও । তিনি আবার নাকি প্রকাশকের মায়ের দিকের আত্মীয় । লেম্যুয়েল গালিভার এর জন্ম ইংল্যান্ডের নটিংহ্যামশায়ারে হলেও আসলে তার পরিবার এসেছেন আক্সফোর্ডশায়ার থেকে । একথা গালিভার নিজে তাকে বলেছেন । রেডরিফ এ বাড়ী করার পরে সেখান থেকে চলে যাবার আগে তিনি প্রকাশককে একগাদা ম্যানুসস্ক্রীপ্ট পাঠান তার ভ্রমনের কাহিনীর উপরে । সেখানে প্রকাশককে অনুরোধ করা হয় এই বলে যে, তিনি যেন এই কাঁচা লেখাকে তার নিজের মতো করে প্রকাশ করেন । প্রয়োজনে বিদ্বান ব্যক্তিদের সাহায্য নিয়ে হলেও কাজটি যেন করেন । প্রকাশক নাকি রেডরিফে গিয়ে ঘটনার সত্যাসত্য নির্ণয় করে দেখেছেন যে, গালিভারের ম্যানুসস্ক্রীপ্ট’য়ে লেখা কাহিনী আসলেই সত্য । এই বক্তব্যের পরে প্রকাশক রিচার্ড সিম্পসন গালিভারের লেখা একটি চিঠি সংযুক্ত করেন বইয়ের মুখবন্ধে এইভাবে -

A LETTER FROM CAPTAIN GULLIVER TO HIS COUSIN SYMPSON.

I hope you will be ready to own publicly, whenever you shall be called to it, that by your great and frequent urgency you prevailed on me to publish a very loose and uncorrect account of my travels, with directions to hire some young gentleman of either university to put them in order, and correct the style.................... ( আংশিক )



ঘোরপ্যাঁচ লাগার মতো ব্যাপারই বটে । স্বয়ং জোনাথন স্যুইফটও এ ব্যাপারে মুখ খোলেন নি । হতে পারে এই উদ্ভট কাহিনীকে সত্যিকারের কাহিনী বানাতে তিনি চুপ থেকেছেন । রহস্য রেখে দিয়েছেন, যাতে পাঠককুল ভাবেন , কাহিনীটি আসলেই সত্যি । তার বানোয়াট চরিত্রগুলোকে , কাহিনীকে সত্যের মতো দেখাতে এই রহস্যটুকু হয়তো তার নিজেরই সৃষ্টি । বা এও হতে পারে, ইংল্যান্ডের রাজনীতিকে যে ব্যঙ্গ তিনি করেছেন, তার কোপানল থেকে নিজেকে বাঁচাতে বইটির লেখক নিয়ে কোনও বিতর্কে যেতে চাননি । প্রথম পাতার এই রহস্য হয়তো এ কারনেই করা ।



আসলেই তো বইটি প্রচন্ড ব্যঙ্গাত্মক । যে কারনেই বইটিকে নিষিদ্ধের তালিকায় ঢোকানো হয়েছে । বইটিতে চারটি অধ্যায় থাকলেও আপনি সম্ভবত প্রথম দুটো অধ্যায় লিলিপুট আর ব্রবডিংনাগদের দেশে গালিভারের ভ্রমনের অংশটুকুই পড়েছেন । তাই প্রথম অধ্যায় থেকেই উদাহরন দেই - ভালো করে খেয়াল করলে আপনি দেখবেন, ডিমের কোনদিক থেকে ডিমটি ভাঙতে হবে এই তুচ্ছাতিতুচ্ছ ঘটনা নিয়ে লিলিপুট আর বেলফুস্কো দেশটির মাঝে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের যে ইঙ্গিত তাতে ইংল্যান্ডের তখনকার দুটো রাজনৈতিক দল, “টোরী” আর “হুইগজ” এর মতপার্থ্যকের সমালোচনাই করা হয়েছে । শুধু সাংবিধানিক রাজতন্ত্র থাকবে কি থাকবেনা, এই তুচ্ছ ব্যাপারের পক্ষ বিপক্ষ নিয়েই এদের ঝগড়ার শুরু । ১৭১৫ সালে সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের পক্ষের হুইগজ পার্টি ক্ষমতার তুঙ্গে ওঠে । সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সব টোরীদের হটিয়ে দেয়া হয় । হটিয়ে দেয়া হয় সেনাবাহিনী, চার্চ অব ইংল্যান্ড থেকেও । এমোন কি সব লিগ্যাল প্রফেশান আর লোকাল অফিস থেকেও । দুটো দলের এই ঝগড়া তুচ্ছ তুচ্ছ বিষয় নিয়েই বছরের পর বছর ধরে চলছিলো ।

বইটির অন্তর্নিহিত দর্শনে আপনি দেখবেন, লিলিপুটদের দেশে যেখানে গালিভার ছিলেন বিশালকায় হিসেবে একজন দর্শক; সেখানে ব্রবডিংনাগদের দেশে গালিভার নিজেই ছিলেন ক্ষুদ্রতম হিসেবে দর্শনীয় । তার মানে এই যে , তিনি একাধারে তার দেশ ইংল্যান্ডকে বিশাল চোখে দেখছেন মূর্খতার আবাসভূমি, পাপের আখড়া হিসেবে । আবার নিজেকে দর্শন করিয়েছেন স্বয়ং ইংল্যান্ড দেশটি হিসেবে । দেশের রাজনীতি , সমাজনীতি আর সংস্কৃতির সব প্রশ্নবোধক প্রাকটিসগুলো নিয়ে যে ইংল্যান্ড, তাকে তুলে ধরেছেন (ব্রবডিংনাগদের রাজার কাছে নিজ দেশ ইংল্যান্ডের বর্ণনা ) রূপকের ভেতর দিয়ে । এবং এসব শত্রুকে সহজেই যে গানপাউডার দিয়ে মেরে ফেলা যায় তার ইঙ্গিতও দিয়েছেন ।



তাই বইটিকে “ব্যানড” ছাপটি গায়ে মাখতে হয়েছে । ইংল্যান্ডে বইটি নিষিদ্ধ হয়েছে , ইংল্যান্ডের চলতি সামাজিক , ধর্মীয় আর রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে একহাত নেয়ার জন্যে । আয়ারল্যান্ডে বইটি নিষিদ্ধ ব্লাসফেমাস বক্তব্যের দোষে । সবমিলিয়ে বইটিতে আজগুবি মানুষজন, ঘোড়ার কথা বলা, আকাশে ভাসমান রাজ্য ইত্যাদি ইত্যাদির মধ্যে যতোই শিশুদের জন্যে আনন্দের খোরাক থাকুক, যতোই কল্পরাজ্যের কথা থাকুক তখনকার ইংল্যান্ডবাসীদের কাছে তা-ই প্রচন্ড ব্যঙ্গ আর বিদ্রুপের সমান মনে হয়েছে । রাজনৈতিক ভাবে সংবেদনশীল বিষয়গুলোকে তীব্র নিন্দার সাথে রূপকের আড়ালে তুলে ধরায় নাখোশও হয়েছেন তারা ।





তাই এই সিরিজটির শুরুতেই বলেছিলাম - কি দোষ একটি বই এর ?

দোষ অনেক । সব বই ই যে সবার কাছে সমাদৃত হবে এমোনটা কিন্তু নয় । রাষ্ট্রীয় নেতারা এখানে রাষ্ট্র কিম্বা তাদের বিরুদ্ধে কিছু খুঁজে পেতে পারেন । ধর্মীয় পুরুত ঠাকুরেরা ধর্মের প্রতি অবজ্ঞা বা অশালীনতার দাগ দেখতে পেতে পারেন । সুশীল সমাজ বিধায়করা সমাজ উচ্ছন্নে যাবে এমোন কিছুর আঁশটে গন্ধ পেতে পারেন । আবার রাজনীতিবিদরা তাদের মৌরসীপাট্টার প্রতি হুমকি দেখতে পারেন । ইত্যাকার... ইত্যাকার কারনে বইটি “ব্যানড” ছাপটি গায়ে মাখতে পারে । যদিও এই ছাপের গন্ধ তার গায়ে বেশীদিন থাকেনা । আবার এসে হাজির হয় আপনার সামনে ।

ইতিহাসের অনেকটা কাল জুড়েই এই সেন্সরশীপের ব্যাপারটি ছিলো , আছে এখোনও । যদিও এখোন ফ্রিডম অব স্পীচ এর যুগ তবুও এখোনও রাজনীতি, ধর্ম কিম্বা যৌনতা নিয়ে বাড়াবাড়ি কিছু দেখলেই বা মতের অমিল হলেই কিছু মানূষ মুঠি পাঁকিয়ে তেড়ে আসেন বই লেখকের দিকে । মাঝেমাঝে লেখকের মুন্ডটিও চাই তাদের । বইটি চলে যায় লোকচক্ষুর আড়ালে ।





[ পাদটীকা : বর্তমান পোষ্টটি “পঞ্চম পর্ব” বলে উল্লিখিত হলেও এটাই শেষ পর্ব হলেও হতে পারে । সবটা নির্ভর করছে সময় এবং সুযোগের উপর । তাই সুবিবেচক পাঠকদের প্রতি আস্থা রেখে এই পাদটীকার জন্ম । ]

প্রথম পর্ব এখানে Click This Link



দ্বিতীয় পর্ব এখানে ....... Click This Link



তৃতীয় পর্ব এখানে ......http://www.somewhereinblog.net/blog/GSA1953happy/29961681



চতুর্থ পর্ব এখানে.... Click This Link





ছবি ও সূত্র : Banned Books: / List of books banned by governments / CBC News Arts & Entertainment / http://news.bbc.co.uk / http://www.telegraph.co.uk / http://www.the-tls.co.uk / http://www.wired.com / http://thebookwars.wordpress.com / blogspot.com / http://www.wattpad.com / Wikipedia, the free encyclopedia / http://www.gradesaver.com / en.wikipedia.org /



মন্তব্য ৯৭ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৯৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাঘের নীল আকাশ ,

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয়তে নিয়েছেন বলে ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

বৃতি বলেছেন: চমৎকার +++

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: বৃতি ,

প্লাস দেয়াতে চমৎকার একরাশ শুভেচ্ছা আপনাকে ।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমার খুব প্রিয় সিরিজ। + এবং প্রিয়তে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ,

খুব ভালো লাগলো জেনে যে, সিরিজটি আপনার প্রিয় ।
চেষ্টার কমতি তো করিনে আপনাদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে তেমোন কিছু লিখতে । সব সময় তা হয়তো হয়ে ওঠেনা ।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সবসময় সাথে থাকার জন্যে ।

রাতের শুভেচ্ছা জানবেন ।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০০

ইমিনা বলেছেন: আমার এই ভাইয়ের কাছ থেকে আমি কত কিছু যে জানতে পেরেছি :)

থ্যাঙ্কু ভাইয়া, থ্যাঙ্কু :) :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: ইমিনা ,

খুশি হয়েছি আপনার এমোন আন্তরিক মন্তব্যে ।
কিছু যদি জেনে থাকেন আমার লেখা থেকে, তবে তা আপনার দেখার ও বোঝার গুন ।

আপনাকেও অজস্র ধন্যবাদ ।

ভালো থাকুন ।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সবগুলো কাহিনীই চমৎকার।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অনন্য দায়িত্বশীল আমি ,

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।

কাহিনীগুলো তো চমৎকার হবেই । আলিফ - লায়লা আর গালিভারের গল্প যে !

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২২

সোহানী বলেছেন: অসাধারন বিষয় সাথে আপনার অসাধারন লিখনি। বরাবরের মতই ++++++

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,

অসাধারন ভাবেই আপ্লুত হয়েছি মন্তব্যে ।

বরাবরের মতোই সাথে থাকুন ।

সবে গভীর হয়ে ওঠা রাতের শুভেচ্ছা ।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
সিরিজটা দারুন, তবে এই বইগুলো নিষিদ্ধ ছিল জানতাম না !!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুদ্‌দাকির ,

এবার তো জানলেন এই বইগুলো নিষিদ্ধ । কেন , তা-ও জানলেন ।

সিরিজটা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ।

ভালো থাকুন ।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

খাটাস বলেছেন: চমৎকার। অজানা যে বিষয় গুলো জানলাম, অন্য রকম ভাল লাগা তাতে। ++++ প্রিয়তে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: খাটাস ,

প্রিয়তে নিয়ে রেখে দেয়াতে অন্যরকম ভালো লাগলো ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ তো বটেই , শুভেচ্ছাও জানবেন ।

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে পড়লাম +++

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,


ছোট্ট একটুকরো মন্তব্যের জৌলুসে আমিও মুগ্ধ ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন, মুগ্ধ হয়ে পড়লুম। বই দুটো নিষিদ্ধ তা জানতুমনা!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,

মুগ্ধতা নিয়েই আপনার সুন্দর মন্তব্যটি পড়লুম ।
সাথে দেয়া লিংকগুলোতে গেলে আরো নিষিদ্ধ বইয়ের দেখা পাবেন ।

ভালো থাকুন ।

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

এরশাদ বাদশা বলেছেন: অসাধারন বললেও কম বলা হয়। আমি অফিসে বসে ব্যস্ত সময় পার করছিলাম। ফাঁক পেয়ে ব্লগে ঢুকে এমন একটা লেখা পেলাম, যা গত দুই তিন বছরে আমার নজরে আসেনি। খুব ভালো লেখা। শোকেসে নিলাম।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: এরশাদ বাদশা ,

আপনার দরাজ মন্তব্যের কারনে কৃতজ্ঞ হয়ে থাকলুম । একজন বাদশাহ, বাদশাহ'র মতোই উদার মন্তব্য করেছেন ।

আর শোকেসে নিয়েছেন বলে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

সাথে থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

সাফকাত আজিজ বলেছেন: নিষিদ্ধ ক্যানো আজকে তা জানলাম ! তবে এই আরব্য রজনী নিয়ে আমার একটা মজার কাহিনী আছে : আমি কয়েক বছর আগে আমার চাচার বাসায় বেড়াতে যাই তখন আমি তাদের বই এর সেলফ থেকে পচিম বাংলা থেকে "রাম কৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় ও শ্যামাপদ সরকারের" প্রকাশিত বাংলা বইটি বের করি ঠিক তখনি আমার চাচী বলে ওঠে ওটা বড়দের বই, সাথে চাচা ও ইতস্তত করে, এটা আবার কি এমন বড়দের বই হবে ? যেখানে আমি বড় হবার পাঠ অনেক আগেই চুকিয়েছি B-) ;) :P B-)) কিন্তু নামটি আমার মনে গেথে যায় এবং আমি বাসায় ফিরে বইটি গুগল এ সার্চ করে নামাই, পরি, এবং বুঝি যে সেদিন ক্যানো এমনটি হয়েছিল...... এখনো এই কথাটা মনে পড়লে আমার হাসি পায় ! নিষিদ্ধ যতো বই .......

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাফকাত আজিজ ,

আজকে কেন জানবেন ? বড় হবার পাঠ অনেক আগেই চুকিয়ে ফেললেও যেদিন আপনাকে বইটি পড়তে দেয়া হয়নি , সেদিন্ই তো জেনে যাওয়া উচিত ছিলো যে, বইটিতে এমোন কিছু আছে যে আপনাকেও এটা পড়তে দেয়া যায়না ।

যাক্‌, এবার তো বইটি নিষিদ্ধ হবার কেচ্ছা-কাহিনী জানলেন ! আফসোস রইলো না । এবার আর একটা হাসি দেবেন, এই তো ?

শুভেচ্ছান্তে ।

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
বলেন কি!!!গালিভারস ট্রাভেসও নিষিদ্ধ ছিল!!!!!

সিরিজ নিয়মিত চলুক। মাঝখানে বন্ধ করবেন না।

আমার খুব প্রিয় সিরিজ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ,

তবে বলছি আর কী !!!!!

দেখি, নিয়মিত ভাবে নিয়মিত না হতে পারলেও নিয়মিত ভাবে অনিয়মিত হতে পারি কিনা ।

সিরিজটি আপনার প্রিয় জেনে ভালো লাগলো ।

ভালো থাকুন ।



১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট এবং প্রিয়তে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাফরুল মবীন ,

লেখাটিকে চমৎকার বলাতে সাহস পাচ্ছি ।
প্রিয়তে নিয়েছেন দেখে খুশী হলুম ।

সাথে থাকুন আর ভালো থাকুন ।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

পুতুল আলতাব বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: পুতুল আলতাব ,

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ভাবার মত বিশ্লেষণধর্মী সিরিজ লেখা ৷ রূপকথার আদলে হলেও অ্যারাবিয়ান নাইটস্ নিষিদ্ধ হওয়ার পেছনে ধর্মীয় কারণটি বেশ প্রকট ৷ আরব সমাজের অভ্যন্তরে শ্রেণীগত দ্বন্ধগুলো উঠে এসেছে গল্পের ছলে ৷ বিশেষকরে উচ্চশ্রেণীর নৈতিকতার স্খলন আর পেশিশক্তির অযাযিত প্রয়োগ সাথে তৎকালিন নারীকূলের অবস্থানগত প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে ৷ রূপক সাহিত্যের এক উজ্জ্বল স্বাক্ষর ৷ বর্তমান সময়ে বিনোদনধর্মী বলে মনে হলেও গভীরের বেদনা ও শোষণের এক কাহিনী বিদ্যমান ৷ আর গ্যালিভার্স ট্রাভেলস্ ইতিহাসটি তুলে ধরেছেন বলে অনেক ধন্যবাদ ৷ এর সম্পর্কে নানানদিক এনেছেন ৷ একটি মত আছে লেখকের লেখায় দেখার দৃষ্টিভঙ্গিটা নিয়ে মানে নিচ শ্রেণীর চোখে উচ্চ শ্রেণীকে দেখা ৷ আবার উচ্চ শ্রেণীর দৃষ্টিতে নিম্নবর্গীয় ও প্রাণীর চোখে মানব সমাজ যেটি বইয়ের একটি পর্বে আছে যা হয়ত অনেকে জানেন না ৷ তৎকালিন সমাজ ভাবনা ও রাষ্ট্রীয় রাজনীতি, শ্রেণীবৈষম্যসহ নানান বিষয়ের দৃষ্টিকোণের দেখার অবকাশ থাকবে সবসময় ৷ এ বইগুলোকে আমাদের সমাজে একপেষে ভাবে দেখানোর জন্য পাঠককূল অনেককিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে ৷ এখন তো বিদগ্ধ পাঠক ও আগ্রহী ছাত্রসমাজ পাওয়া দুষ্কর ৷ তবু এ পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে ভাবার ও দেখার ভিন্নতা সৃষ্টি হবে আশা করি ৷ এটাই দরকার আজ ও আগামীকালের জন্য ৷ প্রচুর পরিশ্রমলব্ধ পোস্ট লেখকের ৷

শেষের পাদটীকায় কিছুটা ভাটার আভাস ৷ যদি সময় ও সাধ্যে হয় তবে ১ বা ২ টি বই নিয়ে মাঝে মাঝে লিখতে পারেন ৷ এই প্রবাহমানতা থাকলে ভাল হয় ৷ আপনার সর্বাঙ্গীন আনন্দময় জীবন প্রত্যাশা রইল ৷

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহাঙ্গীর আলম৫২ ,

আপনার সুচিন্তিত বিশ্লেষন ও বক্তব্য এই লেখাটির গায়ে আরো কিছু অলংকার যোগ করে দিয়ে গেলো যেন। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ।

অজস্র ধন্যবাদের সাথে বলি - ভাটার পরে কিন্তু জোয়ারও আসে । হয়তো আসবে ভরা চাঁদের টানে, পূর্ণিমায় ।

আপনার জীবনখানিও যেন টৈ-টুম্বুর হয়ে ওঠে সুখে আর আনন্দে মিলেমিশে ।

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: আরব্য রজনী ও ১০০১ রাতের গল্প আমার জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিল । ক্লাস এইটে পড়ার সময় এটা লুকিয়ে পড়তাম । একদিন বাবার হাতে ধরা পড়লাম । তিনি নিজে বইটা পড়ে আমার জন্য নিষিদ্ধ করে দিয়েছিেন ।

হাহাহ, খুব চমৎকার পোস্ট । নিয়মিত আশা করছি ।

ভালো থাকবেন প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই । শুভকামনা নিরন্তর ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,

হা...হা...হা.. এটা যেন , ছেলের বউ দেখতে এসে বিয়ের পিড়িতে বসে গেলেন বাপ নিজেই ; এরকমটা হলো । মজা পেলুম ।

নিয়মিত সিরিজটি লেখার আশা করেছেন । আসলে একটি পর্ব লেখার জন্যে যে সময় নিয়ে পড়াশোনা, অনুধাবন আর বিশ্লেষন প্রয়োজন , তেমন সময় ইদানিং হাতে থাকছেনা । তবুও দেখি, সিরিজটির প্রতি আপনাদের এই ভালোবাসার মূল্য যেন হারিয়ে না যায় ।

হুমমমম... নিরন্তর ভালো আছি ।
আপনিও থাকবেন এ আশা করছি ।

রাতের শুভেচ্ছা রইলো ।

১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এই পর্বটা উপভোগ করেছি !

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি ,

তাই ? বোঝা গেলো আগের পর্বগুলো উপভোগ করতে পারেন নি ।
ব্যর্থতা আমারই ।

ভালো থাকুন আর সতেজ থাকুন দিনভর ।

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২২

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: লিলিপুট নিয়ে একটা সময় অনেক অবসেশন ছিল /:) , এয়ার পোর্ট গেলে আমার ক্ষুদে চোখ দুটি খুঁজে বেড়াত যদি পথ ভুল করে চলে আসা কোন লিলিপুট দেখা যায় !! চাচা কে বিদেশে চিঠি ও লিখেছিলাম , আমার আর কিছু চাই না চকোলেট কম আনলেও মন খারাপ করব না শুধু ১ টা লিলিপুট নিয়ে এসো , মেয়ে লিলিপুট হতে হবে :#>

পোস্টে +++++++++++++++++++++ :)

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সায়েদা সোহেলী ,

মন্তব্যেও লিলিপুটিয়ান অবসেশান দেখালেন । অনেকগুলো পিচ্চি পিচ্চি মানে লিলিপুট ষ্টীচ ( প্লাস) দিয়ে মন্তব্য শেষ করলেন ।

ভালো লাগলো এই কাঁথা সেলাইয়ের কাজটুকু ।

তা এখোন কি "ব্রবডিংন্যাগ" অবসেশানে ভুগছেন ?

শুভেচ্ছান্তে ।

২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আরব্য রজনীর গল্প কোথাও কোথাও সেন্সরশীপের কোপানলে পড়েছে জানতাম। তবে গালিভারস ট্রাভেলসও এই কোপ খেয়েছে জেনে অবাক লাগল।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি তুমি আমরা ,

অবাক হবার পালা এবারে শেষ হলো বোধহয় !

সাথে থাকুন , আরও কে কে কোপ খেলো তা জেনে অবাক হোন ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: অসাধারণ লিখনি । প্রিয়তে

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আদনান শাহ্‌িরয়ার ,

ভালো লাগলো আপনার ছোট্ট এই মন্তব্যটুকু ।

প্রিয়তে নেয়ার জন্যে ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫১

মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন: অস্থির রকম সুন্দর পোস্ট!!!! আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!!!!

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদুল করিম লিংকন ,

এমোন মন্তব্যে আমিও অস্থির ভালোলাগায় ।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকেও । সাথেই থাকুন ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২০

ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।

এর মধ্যে গালিভার্স ট্রাভেলটাই পড়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যবই হিসেবে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,

বলেন কি ? পুরোটা আরব্য রজনী না পড়লেও নিদেন পক্ষে সিন্দবাদ বা আলাউদ্দিনের যাদুই চেরাগ গল্পগুলোও পড়েন নি ? বেচারা.....

প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো ।

ভালো থাকুন ।

২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫৯

রোকন রকি বলেছেন: ভালো একটি সিরিজ লেখা। ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রোকন রকি ,

আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি ।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । শুভেচ্ছান্তে ।

২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১০

জুন বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট
+

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,

ধন্যবাদ ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

২৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সফদার কবিরাজ বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সফদার কবিরাজ ,

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে , লেখাটিকে অসাধারন বলায় ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপাতত বুক মার্কড। সময় নিয়ে পড়তে হবে। ইন্টারেস্টিং বই দেখা যাচ্ছে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,

ইন্টারেস্টিং বই মনে হচ্ছে ?
কি যে বলেন , ছোট্টবেলায় পড়েন নি ?

যাক , বুক মার্কড যেন "বুক রেড" হয় ।

২৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: প্লাস দিয়ে গেলাম।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: একজন ঘূণপোকা ,

আমিও ধন্যবাদ জানিয়ে গেলুম ।

২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার, অনবদ্য +++

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,

ধন্যবাদ প্লাস দেয়াতে । অনবদ্য বলাতে খুশি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৩০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

পৃথিবীর সবচাইতে সহজ কাজগুলোর একটি দোষ ধরা। আমিও ধরলাম ;) ব্লগ পাতাটিতে ১৪তম + বাটন চেপে ইতিহাসের অংশ হলাম, হাহ হা হা।

এবার বাঙলা ও বাঙালীর নিষিদ্ধ-ফিসিদ্ধ নিয়ে কিছু লিখেন।
ধন্যবাদ, আহমেদ জী এস।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,

কি দোষ ধরেছেন তা বলেননি কিন্তু । বেশ বলেছেন, ইতিহাসের অংশ হলেন । তা সেই ইতিহাসের লেখক ( ঐতিহাসিক বলার সাহস পেলুম না ! ) কি আমি ?

বাঙালীর নিষিদ্ধ ফিসিদ্ধ নিয়ে এক লাইনে লিখি , পরে সময় পেলে তার ভাব সম্প্রসারন করা যাবে - বাঙালীর নিষিদ্ধ হলো যতো ভালো বই আর সিদ্ধ হলো যাবতীয় ১৮ + ও চটি টাইপের বই - যাতে হুমড়ি খেয়ে পড়া যায়

ধন্যবাদ আপনাকেও ।

৩১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পোষ্ট ভালো লাগলো।

তবে আরব্য রজনীর গল্পটা একটু ভিন্ন ভাবে জানতাম। শাহরিয়ার তার বড় ভাইয়ের বৌ এর বিশ্বাসঘাতকতা দেখে সিদ্ধান্ত নেয় মেয়েরা সব বিশ্বাসঘাতক। তাই শাহরিয়ার প্রতিদিন বিয়ে করে আর পরদিন সকালে তাকে হত্যা করে। কিন্তু উজির কন্যা শেহেরজাদ তার বোনের পরামর্শমতো শাহরিয়ারকে গল্প বলা শুরু করে মোহিত করে রাখে। গল্পের পরবর্তী অংশ শোনার আকাঙ্ক্ষায় শাহরিয়ার শেহেরজাদকে বাঁচিয়ে রাখে।

তারপর গুগল সার্চ দিলাম, উইকির সাথে অনেকটাই মিলে গেলো বলে গল্পটি আর নিজে না বলে সরাসরি উইকির লিংক দিলাম। View this link

জোনাথান সুইফটকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য নাকি মোটামুটি বড় অংকের টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছিলো?


পোষ্টে প্লাস

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* ,

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে । আপনার মন্তব্যের বিষয়বস্তুর পরিপ্রেক্ষিতে জানাচ্ছি , আরব্য রজনী বইখানির কোনও মা-বাপ নেই । বইখানি একেবারেই এতিম । যে যেমোন করে পেরেছেন তেমনি করেই প্রকাশ করেছেন । এসব কথা আমি পোষ্টেই বলেছি । মূল বইতে শুরু হয়েছে এশিয়ার দুটি দেশের দুই রাজার আখ্যান দিয়ে । যা আবার পরবর্তী অনেক বইতেই নেই । রাজা শাহরিয়ারের বিয়ে করার গল্প দিয়েই শুরু করা হয়েছে ।
একথাও লিখেছি , কোনও কোনও বইতে শেহেরজাদের বোনের কথা বলা হয়েছে , আবার কোনও কোনও বইতে তার কোনও উল্লেখ পর্য্যন্ত নেই । কোনও কোনও বইতে ( আমি যেটা পড়েছি ছোটবেলায় ) আমার লেখাটির মতোই গল্প শোনানোর একটা শর্ত ছিলো । সেখানে আবার বড় ভাইয়ের বউয়ের কথা লেখা নেই। অনেক বইতেই তা নেই ।
আর আমরা যদি যৌক্তিকতার সাথে দেখি তবে রাতে বিয়ে করা এক মেয়েকে সকাল বেলাতেই কোনও কারন ছাডাই মেরে ফেলার যৌক্তিকতা খুব একটা খাটেনা । তাছাড়া বিয়ের কনেটিকে রাতে চোখের আড়াল করার কথাও ভাবতে কষ্ট হয়, যদি আড়ালে সে খারাপ কিছু করে বসে? তাই গল্প বলার শর্ত জুড়ে দেয়ার একটি যৌক্তিকতা মেলে । তাতে চোখের সামনে থাকলে পরে কনেটির পক্ষে অন্যত্র কারো সাথে যাওয়া সম্ভব নয় । যা-ই হোক , যেহেতু বইটিকে "অরফান টেলস" আখ্যা দেয়া হয়েছে তাই যে কোনও কিছু সম্ভব হতেই পারে ।
আপনার লিংকখানি থেকেও আমি রসদ সংগ্রহ করেছি । ওটা উইকিপিডিয়ার বক্তব্য, সংক্ষিপ্তাকারে । উইকিপিডিয়ায় মূল বইয়ের শুরুটা কিন্তু নেই ।
সম্ভবত আপনাকে বোঝাতে পেরেছি ।

জোনাথান সুইফটকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য বড় অংকের টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করার কথা এ্ মূহুর্তের আগে জানা ছিলোনা ।

আবারও ধন্যবাদ জানিয়ে রাখছি । শুভেচ্ছান্তে ।

৩২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: জটিল .... প্রিয়তে :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ইরফান আহমেদ বর্ষণ

খুশি হয়েছি প্রিয়তে নিয়েছেন বলে ।

ধন্যবাদ এবং সাথে শুভেচ্ছাও ।

৩৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

আবু শাকিল বলেছেন: প্রিয় তে রাখলাম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবু শাকিল ,

প্রিয়তে রেখেছেন বলে ধন্যবাদ । রাখলেই চলবেনা , পড়তেও হবে যে !

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ , অসাধারণ , অসাধারণ ।

আপনার এ পর্যন্ত যত রিভিউ পড়েছি , লেখনির গুণে এ রিভিউটা
সবচেয়ে ভাল লেগেছে । সরস বর্ণনা ।

এতিম বইয়ের এতিম রিভিউ পড়ে হাসি চাপতে পারিনি ।

ভাল লাগা নিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা ।



০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,



"এতিম বইয়ের এতিম রিভিউ .... " মন্তব্যে আপনার এই লাইনখানিও অসাধারন ।

অনিচ্ছাকৃত দেরী হলো জবাব দিতে । ক্ষমা করলে ভালো লাগবে ।

শুভেচ্ছা আপনাকে ও ।

৩৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

আরজু পনি বলেছেন:

চিন্তাও করতে পারিনি এমন দুটি বই নিষিদ্ধের খড়গে পড়েছে !


বিস্তারিত পড়ে খুব ভালো লাগলো ।

আশা করি শেষ পর্ব নয়, পঞ্চম পর্ব হিসেবেই থাকবে এবঙ সামনে আরো পর্ব আসবে।

অনেক শুভেচ্ছা রইল।।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: আরজুপনি ,

নিষিদ্ধের খড়গে পড়ে জবাই ও হয়ে গেছে !

আপনিতো আশা করে আছেন, সামনে আরো পর্ব আসবে।
আপনি তো বলেই খালাস..
কিন্তু কে করে আমার তালাশ ?

তবুও চেষ্টা করবো আপনাদের আশা পুরনের ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

৩৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনি তো বলেই খালাস..
কিন্তু কে করে আমার তালাশ ?


হাহাহা , আমরা আছি ভাই , প্রতিদিন আপনার এখানে এসে
আপনাকে দেখে ( ব্লগবাড়ি ) যাব :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,

খুব ভালো লাগলো এতোদুর বয়ে এসে আমার খোঁজ খবর নেবেন জেনে ।

কিন্তু আপনাকে নিদেন পক্ষে এক কাপ চা খাওয়াতে হলেও যে বছরে ৩৬৫ কাপ চা খাওয়াতে হবে ।
তাতে ৩৬৫ কাপ পানি + ৩৬৫ টি টি-ব্যাগ + ৩৬৫ বা ৭৩০ চামচ চিনি + ৩৬৫ বার চুলো ................ :P

আমার তো ঠ্যালা সামলানোই দায় হবে । :((

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সব কিছু কি বলতে হয় !!? না বলা যায় !!! B:-/ :) ;)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সায়েদা সোহেলী ,

এই সেরেছে !
কবে কি বলেছি আমি তা-ই ধরে বসে আছেন ?

তবে যা বলেছেন - সব কিছু বলতে হয়না আর বলাও যায়না , তার বিপরীতে বলি -
কিছু কথা থাকে যা বলতেই হয় । আর ... আর .... নাহ থাক, সব কথা বলতে নেই............... :(

ভালো থাকুন আর শুভেচ্ছা জানবেন ।

৩৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা বলেছেন: লেখাটি ভালো লাগলো।শুভকামনা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা ,

ধন্যবাদ ।

শুভকামনা আপনার জন্যেও ।

৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন:

ভালো

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: হরিণা-১৯৭১ ,


মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

ভালো থাকুন ।

৪০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০০

সুমন কর বলেছেন: প্রথম কথা, এ দুটি বই যে নিষিদ্ধ আমার জানা ছিল না। বই আকারে পড়া হয়নি। ১মটি টিভিতে এবং ২য়টি মুভি হিসেবে দেখা হয়েছে।

রিভিউ অসাধারণ হয়েছে।

+++

প্রিয়তে রাখলাম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,

শুধু আপনিই নন , অনেকেই জানতেন না ব্যাপারটি ।

প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে খুশি হলুম ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হা ... হাহ... হা...

আহমেদ জী এস,
মজারু ভঙ্গিতে সজারু কথা কয়া ফালাইছেন। তয় একই চক্র কইলাম অন্যত্রও চলছে। সবই প্রকৃতির ক্রিয়া করম B-) উত্তর দেখতে দেরী হয়া গেলো। খাসা উত্তরে দিলাম পেলাছ, অহন খাওয়ান শরবত এক গেলাস ;)

ভালা থাহেন। ছেলাম।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,

হুমমমমম.. সজারুর কাঁটার গুতোয় পাবলিক বোধহয় ফালাফালা ।
হাগা- মোতা'র মতো ঐসব কাজও প্রাকৃতিক ক্রিয়া কর্ম । অন্যত্র এবং যত্রতত্র তা চলুক ,আসেন শরবতটা খাইয়া ন্যান । এক গেলাছে হবে তো ? নাকি ..... :P

ভালা তো থাকতেই হয় গো.........

৪২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯

এহসান সাবির বলেছেন: দ্য এ্যারাবিয়ান নাইটস বইয়ের একটা কলকাতার অনুবাদ ভার্সন আমার কাছে আছে। গল্প গুলির সাথে ছবি গুলোই যথেষ্ঠ উত্তেজনাকর।

পোস্ট দারুন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: এহসান সাবির ,

গল্প গুলির সাথে উত্তেজনাকর ছবির সমাহার তো লেটেষ্ট মার্কেটিং পলিসি । ওগুলো না থাকলে বই কিনবেন কেন ?

তা পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার +++ আরব্য রজনী পড়া হয়নি , পড়তে হবে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহান অতন্দ্র


চমৎকার বলাতে ভালো লাগলো ।
কি যে বলেন , হাফপ‌্যান্টুল পড়ার বয়সে আলীবাবা চল্লিশ চোর বা আলাউদ্দিনের যাদুই চেরাগ এর দেখাও পান নি ?

পড়ুন ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৪৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৮

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: খুব চমৎকার করে লিখেছেন!

গালিভার্স ট্রাভেলস এর যে এত কাহিনী আছে কে জানতো!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ৎঁৎঁৎঁ ,


তাই ?
গালিভার এর ভ্রমন , তা ও আবার লিলিপুট আর ব্রবডিংনাগদের দেশে ! ঘটনার ঘনঘটা তো থাকবেই ।

ধন্যবাদ দেখা ও মন্তব্যের জন্যে ।

৪৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে :) :) :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধকার ছায়াপথ

দেরী হয়ে গেলো জবাব দিতে, দুঃখিত ।

প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো । আগের পর্বগুলোও মনে হয় অপ্রিয় হবেনা ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪৬| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

রাঙা মীয়া বলেছেন: দুর্দান্ত লেখনী মশাই !:#P

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাঙা মীয়া ,




খুব ভালো লাগলো আপনি খুঁজে খুঁজে এতো আগের পোষ্ট দুটো দেখেছেন । দুর্দান্ত ।
মন্তব্যে অনুপ্রানিত ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪৭| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

রাঙা মীয়া বলেছেন: ভাল লেখারআবার নতুন পুরান কি ? :-B চালিয়ে যান... এমন লেখাই তো গিলে খাই !:#P

০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাঙা মীয়া ,



এমন লেখাই তো গিলে খাই !
লজ্জায় রাঙা করে দিলেন যে !

সবাই যদি আপনার মতো বিবেচক পাঠক হতেন !!!!!!!!!!!

৪৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪২

বলেছেন: খুব চমৎকার করে লিখেছেন এবং অনেক শিক্ষার আলো দিয়ে গেলে পোস্টে।
মুগ্ধতা

৪৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪২

বলেছেন: খুব চমৎকার করে লিখেছেন এবং অনেক শিক্ষার আলো দিয়ে গেলে পোস্টে।
মুগ্ধতা

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: ল ,




চার বছর আগের পোস্টে এসে মন্তব্য করলেন বলে কৃতজ্ঞ ।
চমৎকার বলাতে আপ্লুত ।
শিক্ষার আলো দিতে পেরেছি কিনা জানিনে , তবে আমাদের অনেক প্রিয় জিনিষই যে সবার কাছে সমাদৃত নয় তার একটা নমুনা
হয়তো দিতে পেরেছি ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । শুভেচ্ছা রইলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.