নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
সব যখোন....
সব আগুন যখোন নিভে গেল এই শীতে
তোমার শরীরের আগুন জ্বাললে তুমি
পুড়ে গেল শহরতলী, দাউ দাউ শিখা
ছড়িয়ে গেল চারদিকে । বারোটি দমকলের গাড়ী
সারারাত পরে ফিরে গেল ব্যর্থ হয়ে,
দৌড়ঝাঁপ কোলাহল ছেপে তোমার লকলকে শরীর
লুটোপুটি খেলো গলির মোড়ে
সারা মহল্লায় । হুড়মুড় ভেঙে গেলো
বদ্ধ যতো অর্গল , জমে থাকা আবর্জনা যতো
পুড়ে গেলো তা ও । পুড়ে গেলো
চোরকুঠরীতে থাকা গোপন নীল চিঠি
চোখের সামনেই ধোঁয়া হয়ে উড়ে গেলো অভিমান যতো ।
তখোন -
আমি কানাইয়ের দোকানে ধোঁয়া ওঠা চা হাতে
একেলা আকাশের মতো বসে বসে তোমাকেই দেখি ।
আজ উত্তুরে বাতাসও নেই, গায়ের চাঁদর
বড়ো বেশী গরম ছড়ায় যেন, খুলে রাখি পাশে,
ভাজ করা ভোরের কাগজ পড়ে থাকে
চোখের অনাদরে । পৌষ শেষের রোদটাকে
মনে হয় বেশ কড়া মেজাজের ।
তোমার আগুন গায়ে লেগে থাকে
ময়েশ্চারাইজারের মতোন । শীত চলে গেলো কি ?
তুমিও ?
সব আলো যখোন নিভে গেল সাঁঝবেলা
তোমার নীলাভ চোখের আলো জ্বাললে তুমি
আঁধার কেটে উঠলো যেন চাঁদ, অবারিত মাঠ
স্নান করে নিলো জোছনায় । শুনশান চারিদিকে
ডেকে গেলো ঝিঁঝিঁর ডাক, জোনাকিরা
মেলে দিলো পাখা ঝিলমিল । বদ্ধ যতো গৃহকোন
ঠোটের কোনায় ছড়ালো হাসি, হঠাৎ আলোর
ঝলকানিতে থমকে দাঁড়ালো একটা ইঁদুর, পরক্ষনেই
দৌড়ে গেলো আর এক অন্ধকারে । দু’টো বাদুর
ডানা ঝট্পট্ উড়ে গেলো দুর ।
তখোন -
ছাদের আলশেতে কনুই রেখে আমি
তোমাকেই দেখছিলাম । অন্ধকার ফুঁড়ে যেনো
এক আর্টেমিস্ নেমে এলে জানালায়
মেরু রাত্রির সবুজাভ আলো ফসফরাসের মতোন
লেপ্টে গেলো তোমার রাত্রিবাসে
মনে হলো আলেয়ার মতোন তোমার শরীরও জ্বলে নেভে
ধরা যায়না – যায়না ছোঁয়া, বোঝা যায় শুধু দেহের উৎরাই ।
অন্ধকারে বড়ো বেশী জ্বলছিলে তুমি,
তোমার স্বভাব মতোন আদ্র হয়ে গেলো রাত
তাতেই গলে গেলো মুখের ভেতর
আইসক্রীমের মতোন, ফ্রিজে ঠেসে রাখা অভিমান যতো ।
সবই যখোন থেমে গেলো, নিভলো আগুন
শরীরের, চোখের মোমদানে আলো,
তুমি মাটির প্রতিমা হয়ে এলে খুউউউউব কাছে,
আমি থু্তনীতে বা’হাত রেখে তোমাকেই দেখলাম শুধু,
তারপর -
তোমার স্বরস্বতী ঠোটে আলগোছে রাখলাম ঠোট ।
ছবি - ইন্টারনেট থেকে নেয়া ও পরিবর্দ্ধিত ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কলমের কালি শেষ ,
লিখেছেন ভালবাসার আলিঙ্গন কবিতা ভাল লাগলো বেশ ।
আমি বলি - এইটুকু জানাতেই কলমের কালি শেষ ?
ধন্যবাদান্তে ।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
ভালো লাগা +
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিনুর রহমান ,
ভালো লাগলো আপনাকে দেখে । মন্তব্য আর প্লাস দেয়াতে ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন , সুস্থ্যে থাকুন ।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে গেলাম। +++
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র ,
অনেক ভালো লাগলো মন্তব্যটুকু ।
ধন্যবাদান্তে ।
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: কবিতায় মেটাফোরের ব্যবহারটা আমাকে চমৎকৃত করেছে। শব্দচয়নে মুন্সিয়ানা দেখিয়ে দক্ষ শিল্পীর ন্যায় পঙক্তি গঠন করেছেন। যেখানে আমরা দেখতে পাই শত অত্যাচার অনাচার কষ্ট সহ্য করেও প্রেমিকা তার প্রেমিককে কাছে টেনে নিয়েছে, ঠোঁটে স্থান দিয়ে প্রেমিকের ঠোঁট। আমাদের দেশটাও কি তাই করছে না? এতো আগুন, দগ্ধ মানুষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প, এতো অস্থিরতা- তারপরও দিন শেষে দেশটা তাঁর বুক থেকে আমাদের স্থানচ্যুত করে নাই। বুকে আগলে রেখেছে পরম মমতায়। কেই আমরা সাহস নিয়ে দেশের দুরাবস্থায় এগিয়ে যাচ্ছি না ঠিকই, তারপরও আমাদের দেশ আমাদের ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে না। অথচ আমাদের উচিৎ তাঁর পাশে দাঁড়ানো, তাঁকে রক্ষা করা, তাঁর বিপদে বুক চিতিয়ে আগলে রাখা। কবে জেগে উঠবে আমাদের সেই সৎ সাহস জানি না। তবে জেগে না উঠলে দেশটা কতদিন টিকে থাকবে সেটা মনে ভেবে দেখার সময় হয়ে গেছে।
অনেক ভালো লাগলো কবিতা আহমেদ জী এস। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙালি ,
নিটোল একটি প্রেমময় কবিতায় নির্দয় রাজনীতির রূপকালঙ্কার দেখেছেন বা মেলাতে চেয়েছেন । তবুও ভালো লাগলো এটা জেনে যে , এখনও মানুষ আছে - তারা ভাবে - আশাবাদী হয়ে থাকে ।
দেশ তো এক মা-জননী । মা তার কোনও সন্তানকেই ফেলে দেয়না , প্রবল ঝড়-ঝাপটার মাঝেও বুকে করে আগলে রাখে আমৃত্যু ।
কিন্তু মানুষে মানুষে সামাজিকতার ,সংস্কৃতির, সহযোগিতার, সহমর্মিতার অচ্ছেদ্দ বন্ধন ছিড়ে গেলে দেশ আর দেশ থাকেনা – ভূখন্ড হয়ে যায় ।
এই ভূখন্ডকে আবার "দেশ" হিসেবে দেখার এই সুকুমার মনোবৃত্তি আপনার ভেতরের "মানুষ"টিকেই দেখিয়ে গেলো যেন মন্তব্যে।
ভালো থাকুন সারা দিনমান ।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
ডি মুন বলেছেন:
" অন্ধকার ফুঁড়ে যেনো এক আর্টেমিস্ নেমে এলে জানালায় "
বাহ, সুন্দর লাইন। পুরো কবিতাটিও বেশ ভালো লাগল।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,
কেন ঐ লাইটির পরে -
মেরু রাত্রির সবুজাভ আলো ফসফরাসের মতোন
লেপ্টে গেলো তোমার রাত্রিবাসে
মনে হলো আলেয়ার মতোন তোমার শরীরও জ্বলে নেভে ....
এই লাইনগুলোও ভালো লাগার কথা । আলোর দেবীর মতো জ্বলা-নেভা ।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সু ন্দ র ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: দৃষ্টিসীমানা ,
ধন্যবাদ এক কথায় সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভালোবাসার নান্দনিক কাব্য।
মুগ্ধ হলাম পাঠে।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জাফরুল মবীন ,
সব সময় সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ ।
প্রেমের / ভালোবাসার কবিতা নান্দনিক না হলে প্রেম / ভালোবাসার মূল্য কি ? বাস্তবের ভালোবাসার চেয়েও বেশী ভালোবাসা যে কবিতাতেই আঁটো হয়ে বসে । নইলে পৃথিবীতে এতো ভালোবাসার কবিতার দেখা মিলতো না ।
ভালো থাকুন আর সুখে ।
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
জুন বলেছেন: পুড়ে গেলো
চোরকুঠরীতে থাকা নীলাঞ্জনার যত গোপন নীল চিঠি
চোখের সামনেই ধোঁয়া হয়ে উড়ে গেলো অভিমান যতো ।
সব অভিমান ভুলে ফিরে এলে আর আমি
আমি থু্তনীতে বা’হাত রেখে তোমাকেই দেখলাম শুধু ।
অসাধারণ কবিতা
+
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
কবিতার লাইনে এই নীলাঞ্জনাকে আবার পাইলেন কই ?
শুধু "নীলাঞ্জনা" (স্ত্রী লিঙ্গ ) কেন "লালাঞ্জনা" (পুঃ লিঙ্গ )দের ও নীল নীল খাম পুড়ে যায় ; অভিমান ধোঁয়া হয়ে উড়ে যায় । ভালোবাসা বলে কথা !
সব অভিমান ভুলে ফিরে আসেনি কেউ । কল্পনা থেকে বেড়িয়ে কেউ যখন মাটির মানুষ হয়ে আসে তখনই ভালোবাসা; ভালোবাসা হয় । কবিতার শেষ স্তবকে এটাই বোঝানো হয়েছে ।
অসাধারন ? কে জানে ! মনের আবেগে লিখি । লেখার হাতেখড়ি সেই কলেজ জীবনে । ছাড়া যায় কি ?
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে শুভেচ্ছা অফুরান ......
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,
ধন্যবাদ । ভালো থাকুন ।
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
অসংখ্য ধন্যবাদ ভালোলাগার মতো মন্তব্যের জন্যে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
সোহানী বলেছেন: ভালোলাগা সহ ++++
কিন্তু যখোন/তখোন বানানটা কেমন যেন একটু খটকা লাগছে (যদিও আমি বানান এক্সপার্ট নই )
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,
খুব ভালো যে, আপনি বানান এক্সপার্ট নন্ । বৈয়াকরনের খটকাগুনো আমারও ভালো লাগেনা । রেসিপি দেখে হবহু রান্না কি কেউ করে ? একটু আধটু এদিক সেদিক হলে রান্না চোস্ত হয় । এটাই রান্না করনেওয়ালীর ( রাঁধুনি লিখলাম না ) নিজস্ব ফ্লেভার , কারিশমা ।
আমিও না হয় বানানের একটু এদিক সেদিক করলুম । ব্যকরন যে লাইন বাই লাইন মানতেই হবে এটা কোনও "ফরজে আইন" নয় । মাঝেমাঝে আইন না মানলেই বা ক্ষতি কি !
এবার আসল কথায় আসি - ভালোলাগার জন্যে ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন ।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
যুগল শব্দ বলেছেন:
সব আলো যখোন নিভে গেল সাঁঝবেলা
তোমার নীলাভ চোখের আলো জ্বাললে তুমি
আঁধার কেটে উঠলো যেন চাঁদ, অবারিত মাঠ
স্নান করে নিলো জোছনায় ।
আমি আবিভুতো ! ++
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: যুগল শব্দ ,
বেশ রোমান্টিক আপনি , বোঝা গেলো ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
সকাল রয় বলেছেন:
দারুন লিখেছেন
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সকাল রয় ,
অশেষ ধন্যবাদ "দারুন" বলাতে ।
ভালো থাকুন ।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: দুর্দান্ত লিখেছেন!!
লেখার বিশেষ কোন অংশ বিশেষভাবে উল্লেখ করা ধৃষ্টতার পর্যায়ে পড়লেও ভালোবাসার তো একটা নিজস্ব দাবী থাকেই!!
হঠাৎ আলোর
ঝলকানিতে থমকে দাঁড়ালো একটা ইঁদুর, পরক্ষনেই
দৌড়ে গেলো আর এক অন্ধকারে ।
এবং মাঝেমাঝে আইন না মানলেই বা ক্ষতি কি !
অনিঃশেষ শুভকামনা শ্রদ্ধেয়।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
লেখার বিশেষ কোন অংশ বিশেষভাবে উল্লেখ করা মনেহয় ধৃষ্টতার পর্যায়ে পড়েনা । পড়ে কি ? একজনার লেখার কোন অংশটুকু পাঠকের নজর কাড়লো তা বলা কি ধৃষ্টতা হয় ?
কে জানে !
এই যেমন ভালোবাসার টানে আপনি লেখার ক'টি লাইন তুলে দিলেন । ইঁদুর তো হঠাৎ আলো দেখলেই থমকে গিয়েআবার দৌঁড় লাগায় । দৃশ্যকল্পে এই বাস্তবতার দেখা পেয়েছেন যা আপনার ভালো লেগেছে বলেই তো ?
হুমমমম... মাঝেমাঝে আইন ভাঙা ভালো । তবে তা যেন অভ্যেসে পরিনত না হয় । হলে বদহজমের সব লক্ষনই দেখা দিতে পারে ।
আপনিও ভালো থাকুন সবকিছু মিলিয়ে , মনের মতোন ।
১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ব্যাকরণ-প্রীত হয়েও আপনার যখোন-তখোন হজম করলুম। কারণ আপনার পক্ষে রবীন্দ্রনাথের ছন্দ এবং ভাষার খেয়াল (প্রবন্ধ) কথা বলছে। তবে হিসেব করে করে কিন্তু, হুম। কবিতার বক্তব্য ক্ষীণকায় তবে লাবণ্যদীপ্ত(sweet-voiced) অবশ্যই।
আমি লিখছি-
সবই যখন থেমে গেলো রঙ রঙা পোস্টারে
প্রেমময়তার দাবী লকলকে শরীর দেথে ব্যাকুল হলো,
যেনো পেশির খেলা বড় চেনা আজকাল মোড়ে মোড়ে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,
মাঝে মাঝে একটু মুখশুদ্ধি, হজমের কাজটি ভালো করে ।
সব সময় ব্যাকরণের বেকা – টেরা পথে চলতে হলে জীবনটা সোজা পথে চলতে শিখবে কি করে ? লিখিত বাক্যাত্মাকে হয়তো ব্যাকরণের জালে আটকাতে হয়, কিন্তু কাব্যাত্মা দেশকাল –ব্যাকরণের মধ্যে আবদ্ধ নয় । আর কাব্য রসিক মাত্রই জানেন যে কাব্য হচ্ছে ফিলসফির বাইরে , কবির মানবাত্মার যে মূর্তির সাক্ষাৎ কাব্যে পাওয়া যায় , তার সাক্ষাৎ দর্শনে মেলে না । এখন হয়তো “ কবিতা” , “কাব্য” বা আমাদের “কবতে” নিয়ে কথার কচকচি কষা যায়। কথায় কথা বাড়ে তাই - “সর্ব্বনাশে সমুৎপন্যে অর্ধং ত্যাজ্যতি পন্ডিতঃ” হতে হলো ।
এবার আপনার কবিতায় ভাবে সপ্তমীতে যা বলতে চেয়েছেন তার উত্তরে ভাবে অষ্টমীতে আমি বলি -
সবই যখন থেমে গেলো, ভোটের মৌসুম চলে এলো
পেশির খেলা সাঙ্গ করে অমুক মার্কায় জোরেসোরে
দিবি যতো ভোট । নইলে খাবি জবর চোট
ছাড়তে হবে ঘরবাড়ী ।
ভোট যখন সব থেমে গেলো, গায়ে আরো জোর এলো
পড়ব এখন রাজামুকুট ,তোরা হলি সব কুক্কুট,
দেখবি বসে, রসে রসে মধুর হাড়ি ভরি
চুষে নিয়ে একটি সময়
দেশটি যাবো ছাড়ি ।
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৩
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লাগল।
৬+।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
ভালো থাকুন ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভালবাসার আলিঙ্গন কবিতা ভাল লাগলো বেশ ।