নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ......
[ ছবি ও লেখা ব্লগ ]
[ প্রথম পর্ব ]
জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো ......... যুগ যুগ ধরে শোনা এমন কথাটির একটি আবেগীয় অনুভূতির মূর্চ্ছনা দিয়ে লেখাটি শুরু করতে পারলে ভালো হতো । ভালো হতো বলছি এ কারনে যে, এই অনুভূতিটা আজ যে জনে জনে মরে গেছে সেটা যদি না হতো।
এই জনমানুষের নিঠুর থাবার নীচে যে শ্যামলীমার কিছুটা আজও বেঁচেবর্তে আছে , সময়ের পালাবদলে যে নিঃস্বর্গের অপরূপ ছায়া মানুষের অবিমৃষ্যকারীতায় বদলে বদলে গিয়ে এখনও আবছায়া হয়ে ধরা দিয়ে যায় চোখে , বেঁচে থাকার অসম দৌঁড়ে যে মানুষ নামের আত্মীয়গুলো অনাত্মীয় হয়ে কোথায় ভেসে যায় ক্রমে ক্রমে তারই যেটুকু ছবি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এখানে ওখানে , তাই বা কম কিসে !
অনেকেই হয়তো এই কমটুকুরও খোঁজ রাখেন না । মানব থেকে অমানবিক হয়ে যাওয়ার এই সর্বগ্রাসী সময়ের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে গিয়ে কোনও কিছুই হয়তো তার মনে দাগ কাটেনা ।
আর দাগ কাটেনা বলেই, যে কজন মানুষ সর্বগ্রাসী সময়ের এই অভিঘাত সয়েও এখনও “জন্ম আমার ধন্য হলো...” বলতে পেরে ধন্য হয়ে যান লেখাটি তাদের জন্যে ।
এই ছবি ও লেখা ব্লগটি সাজানো হয়েছে কয়েকটি অধ্যায়ে – বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত আর গ্রীষ্ণ নিয়ে ঋতুচক্র – পালাবদলের দিন, নিঃস্বর্গ, দেশ ও জীবন গাঁথা ; এমন করে।
আমার একটি পোষ্ট “মাগো, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফেরে .....” [ ছবি ও লেখা ব্লগ ] তে সহব্লগার সচেতনহ্যাপীর মন্তব্যটিই আমার এই ছবি ও লেখা ব্লগটির প্রেরনা । প্রবাসী এই মানুষটির অন্তরে “ ইনহাস্ত ওয়াতানম...” এর আবেগ জড়ানো ক্ষুধায় কাতর যে লুকোনো ছবি দেখেছি আমি, তাকে সম্মান করেই এই ছবি ও লেখা ব্লগটি তাঁকে উপহার দিলুম......
নিত্যগামী কালের রথে চড়ে পাখির বাসার মতো ঠাস বুনটের প্রকৃতির যে ছবি ঘুরে ঘুরে আসতো তাকেই বোধহয় লোকে বলতো, ঋতুচক্র । বারোটি মাস জুড়ে চলতো পালাবদলের মোড়কখুলে প্রকৃতির নিজেকে মেলে ধরার নৈঃস্বর্গিক খেলা । এই মাটিতে কখনও সে কাঁদতো ঝরঝর, কখনও নীলাম্বরী শাড়ীতে নববধূর মতো ঢেকে রাখতো শরীর। কখনও বা সোনালী ধানের গন্ধ ভরা গায়ে মেখে নিতো কুয়াশার পরশ । শিহরিত হত ক্ষনে ক্ষনে । ফুলে ফুলে নিজেকে সাজিয়ে তুলতো কখনও বা । আর তার শরীরের পরতে পরতে লুকানো মোহময়ী এই লাস্যপঞ্চমী নৃত্যে যখন বছর পার হয়ে যেত তখন নতুন বছরের শুরুতেই ফুঁটে উঠতো তার আর এক রূপ । সে রূপ রুদ্র বৈশাখের মতো চন্ডালিনীর । ক্রোধের আগুনে ঝলসে দিত চারিধার ।
এসবই ঋতুচক্রের পৌরানিক কাহিনী ।
এখন ঋতুচক্র আর মান্ধাতা আমলে পড়ে নেই । আধুনিকা হয়ে উঠেছে সে দিনে দিনে । খোলস বদলে বদলে গেছে তার, দ্রুত তালে। মানুষের অবিমৃষ্যকারীতার সাথে নিরন্তর পাল্লা দিতে গিয়ে ঋতুচক্র আজ চরিত্র হারিয়েছে । কখন যে সে কাঁদে , কখনই বা ওঠে রেগে আর কখনই বা লাজনম্র হয় তা বুঝে ওঠা ভার । সে আধুনিকার রঙ ও ঢং এখন আর বারো মাসের ছয় ছয়টি কাল ব্যাপী খন্ডিত চিত্রে আলাদা করে চিত্রিত হয়না । একটা রঙ কখন যে আর একটা রঙে ঢুকে পড়ে খেয়াল রাখতে হয় খুব ভালো করে ।
এমন দিনে তারে বলা যায় , এমন ঘনঘোর বরিষায় ....... ।
বলা গেলে হয়তো ভালো হতো কিন্তু সময় যে বড় বৈরী এখানে । এখন আর কারো মন কাঁদেনা তেমন করে । ঘনঘোর বরিষার অপেক্ষায় থাকেনা আর তেমন কেউ । বরং ছিটেফোঁটা বৃষ্টির হাত থেকেও গা বাঁচাতে, গেল গেল রব তুলে সজোরে জানালা কবাট বন্ধ করে ফেলে ।
ঝরঝর বর্ষাও যেন আজকাল তাই অনাদরে –অবহেলায় হয়ে গেছে ডুমুরের ফুল । একপশলা দু’পশলা করে ঝরে যায় এখানে ওখানে কৃপনের মতো। মানুষ যেমন পাল্টে গেছে বর্ষাকালও গেছে তেমন পাল্টে ।
এদেশে বর্ষাকালেরও একদিন ছিলো ভরা যৌবনের দিন । ঝরঝর , ঝুম বর্ষার দিন । আকাশ যেন ভেঙে যেত তুমুল জলভারে । ঝরছে তো ঝরছেই, দিন পেড়িয়ে হপ্তা ধরে । সারা দেশটি জুড়ে । মাটির কানে কানে তার যে কতো কথা, ফুরোতোই না যেন । কবিও বন্দনা করে গেয়ে যেতেন বর্ষা মঙ্গলের গান। সরোদ আর বাঁশীতে বেজে উঠতো মেঘ মাল্লার রাগ ।
বর্ষার যৌবনে এখন লেগেছে টান । প্রকৃতিকে অবহেলা ভরে মানুষ যতো কারসাজি করেছে , বর্ষামেয়ে বিমুখ হয়েছে ততো । শরীর-গতরে তার সে জেল্লা আর নেই । চকিত হরিনীর মতো তার আসা যাওয়া , ক্ষনেকের । তাও আবার লোডশেডিং এর মতো । একই শহরের এ মাথার আকাশ থেকে ঝরে তো ও মাথায় তার টিকিটিরও দেখা মেলেনা আজ।
তবুও যেটুকু তার মধুর মুরতি অন্তরে ঝিরঝির করে ঝরে যায়, তা-ও এই জল-কাদা-মাটিকে সাজায় স্নিগ্ধসজল মেঘকজ্জল এক একটি নতুন দিনে ......
ওগো বর্ষা তুমি ঝরো নাকো অমন করে ....
ধীরে অতি ধীরে পত্র পল্লব ঘিরে
নেমেছে দেউল প্রান আকুল .....
জলের কনক আভায় তারে
সাজাই থরে বিথরে .....
রিমঝিম ঝিম বৃষ্টি, মাটির কানে কানে
কি কথা নিয়ে যেন পড়ে ঝরে ঝরে,
আমার সারা দিন কি ভাবে কেটে যায়
শুধু তুমি....তুমি করে ........
কাজল মেঘের উড়িয়ে আঁচল আর
দিনান্তের আলো মেখে গায়,
কে তুমি যাও বাতাসের নায় ?
কান্তারের পথ ছেড়ে সন্ধ্যার আঁধারে .....
প্রখর খরদাহ ভুলে
আষাঢ়ের প্রথম কালে
ওগো মা , সাজাই তোমায়
হরিদ্রাভ কদমফুলে .......
বৃষ্টি ঝরে গেছে একটু আগে
ক’টি কাক বসে আছে তারে,
কি জানি কি আলাপন
গভীর গোপন, ভিজে শরীরে .........
বর্ষা যে শুধু স্নিগ্ধ করে তাপিত ধরাতল তা-ই নয়, ভালোবাসার অমোঘ টানে ভাসায় নদীর দু’কুল । বন্যা আসে । ভেসে যায় আমার ঘর-গৃহস্থালী । দিগন্ত জোড়া ফসলের ক্ষেত জল থৈ-থৈ করে । জীবন হয়ে ওঠে জলমগ্ন । জলধির সে আর এক রূপ, সর্বগ্রাসী । তবুও মানুষ বেঁচে থাকে একই আকাশের নীচে । স্রোতের টানে টানে জীবন তাকে নিয়ে যায় এ ঘাট থেকে অন্য ঘাটে .........
তবুও যেতে হয়
ঐ দূর গায়, জল ঢাকা পথে ।
যেথায় নবীন পাতায় , পাঠশালায়
অক্ষর সেজে বসে আছে
আমারই আশায় ..........
জল থৈ-থৈ বরষায়
কোন ভরসায়
পথে নামি,
হে অন্তর্যামী .......
হে বন্যা , সর্বনাশী
আমি যে পথে পথে ভাসি .....
আর দু’মুঠো চাল ফেলে দে হাড়িতে
বন্যা ঠাকুর এলো বাড়ীতে .....
কি ভাগ্য আমার !
চারিদিকে পানি আর পানি ।
তবুও দু’ঢোক তৃষ্ণা মেটাবার জল,
কোথা পাবো নাহি জানি ......
বিবশ ধরাতল অলস অচল
থির হয়ে আছে আঙিনায়,
কলসি কাঁখে জল ভেঙে ভেঙে
কোন অপ্সরী ঐ যায় ......
নিঝুম চরাচরে
জলমগ্ন ঘরে
কতো কাজ
আছে যে পড়ে ......
কোথা থেকে কোথা
হে জলডুব বসুধা
নিয়ে যাবে মোরে ......
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী
একা একা করি খেলা ....
বৃষ্টিধারার একটুখানি স্নেহের পরশ মাঝেমাঝে তাপদাহে ঘেমে-নেয়ে ওঠা আমাদের এই পঙ্কিল শহরে নিয়ে আসে স্বস্তির একটুকরো আবেশও । নেচে ওঠে মনের ময়ূর, তা..তা... থৈ...থৈ..তা...তা..থৈ ... । দুরন্ত কৈশোর মানে না কোনও বাঁধা । উচ্ছাসে আবেগে ভরপুর এক নিষ্কলুষ মানবাত্মা যেন খেলা করে যায় ...........
কে কে তোরা খেলবি রে আয় -
মেখে জলের আদর গায় ......
এই একটুখানি পাওয়া
বৃষ্টি স্নানে যাক ভিজে যাক
আমার সকল চাওয়া ....
সেদিন দু’জনে
এক বরষার দিনে ........
আহা ... কি মিষ্টি, একটু বৃষ্টি
ঝরিছে হৃদয় জুড়ে .....
আমার একটি পোষ্ট “মাগো, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফেরে .....” [ ছবি ও লেখা ব্লগ ] তে সহব্লগার সচেতনহ্যাপীর মন্তব্যটিই আমার এই ছবি ও লেখা ব্লগটির প্রেরনা । প্রবাসী এই মানুষটির অন্তরে “ ইনহাস্ত ওয়াতানম...” এর আবেগ জড়ানো ক্ষুধায় কাতর যে লুকোনো ছবি দেখেছি আমি, তাকে সম্মান করেই এই ছবি ও লেখা ব্লগটি তাঁকে উপহার দিলুম........
চলবে ..........
ছবি – ইন্টারনেট থেকে ।
প্রতিটি ছবির জন্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি তাঁদেরই যারা ছবিগুলোর প্রকৃত দাবীদার ।
আর স্বনামধন্য যে সব কবি-লেখকের দু’একটি চরন তুলে এনেছি, কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি সেই মহাগুনীজনদের ও ।
এদের সকলের কাছেই ঋনী হয়ে রইলুম ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান জাকির ৭১৭১ ,
ধন্যবাদ আপনার প্রথম মন্তব্যটির জন্যে ।
বাংলার ঋতু বৈচিত্রের ঘনঘটা হয়তো আগের মতো নেই তারপরেও যে বৈচিত্রটুকুর দেখা মেলে তাও বা কম কিসে ?
শুভেচ্ছান্তে ।
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
রিকি বলেছেন: কাজল মেঘের উড়িয়ে আঁচল আর
দিনান্তের আলো মেখে গায়,
কে তুমি যাও বাতাসের নায় ?
ভালো লেগেছে। তা আগে গ্রীষ্ম ছেড়ে, বর্ষায় কেন ভাইয়া ????
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রিকি ,
"ভালো লেগেছে" শব্দ দু'টি এই শারদীয় বাতাসে যেন স্নিগ্ধ আবেশ ছড়ালো ।
গ্রীষ্ম ছেড়ে, বর্ষায় কেন ?
শুরুতেই যদি তাপদগ্ধ গ্রীষ্ণের অনলে আপনাদের পুড়িয়ে মারি তবে ব্লগে আপনাদের দেখা কি করে পাবো , বলুন ?
তার চে' এটা ভালো হলোনা যে , বৃষ্টি জলে স্নান করে সুচিশুভ্র অন্তরে জেগে উঠলেন প্রথমেই ?
আমার লেখা লাইন তিনটি কোট করেছেন বলে , ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি , বর্ণনা আর কাব্যিক ক্যাপশান চমৎকার লেগেছে । শুভ কামনা জানবেন ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন ,
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা জানবেন ।
এমন মন্তব্যে অনুপ্রেরনাই বাড়ে শুধু ।
শুভকামনা আপনার জন্যেও ।
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
লেখোয়াড়. বলেছেন:
চমৎকার। দারুন!!
শিহরিত হলাম ভীষণ!!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: লেখোয়াড়. ,
অনেকদিন পরে আমার ঘরে আপনার মন্তব্য দেখে আমিও শিহরিত হলুম ।
ধন্যবাদ দারুন বলাতে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
হাসান রাজু বলেছেন:
বৃষ্টি
কথাঃ হাসান ইমতিয়াজ সুমন। ব্যান্ডঃ ওয়ারফেজ । এলবাম আলো।
বৃষ্টি কি আনন্দ
মাঠ ঘাট জলমগ্ন
ঝর ঝর ঝরিছে
গগনে মেঘ গর্জে
বৃষ্টি স্কুল আজ বন্ধ
এসেছো বর্ষা হে অনন্য
ঘন কালো ঘোর ঘনিয়েছে
হৃদয় কাঁপে মেঘারন্নে
স্কুল ব্যাগ কাঁধে নিয়ে
শ্রান্ত বর্ষা দিনে
কত দিন একা একা ঘুরেছি
উধাও মাঠের শেষে
অসীম নীলিমার মাঝে
রংধনু কত রঙ দেখেছি
বৃষ্টি তুমি এলে
গভীর ঘ্রাণে জেগে রই
ঝর ঝর ঝরিছে
আমার পরাণ গহনে
স্কুল ব্যাগ কাঁধে নিয়ে
শ্রান্ত বর্ষা দিনে
কত দিন একা একা ঘুরেছি
উধাও মাঠের শেষে
অসীম নীলিমার মাঝে
রংধনু কত রঙ দেখেছি
বৃষ্টি একি বিস্ময়
গড়িছে বিশ্ব ঘন কালিমায়
কি বিষাদ ছড়িয়ে আছে নীলিমায়
আর কালিদাস- রবীন্দ্রনাথ যা দেখেছে
সে কি রিক্ত মনে হয়
ঘুম থেকে জেগে উঠে
কখনো গিয়েছে ফিরে
ভেজা হলুদ দালান দেখো
বৃষ্টি পরছে আলোর রংধনু
মিশে আছে জানালার শার্সিতে
পৃথিবী আমার একা
স্যাত স্যাতে সারা বেলা
সোভিয়েত রূপকথা বম্বের ছেলেরাই
আমরাই আজ যেন খুঁজে নেবো সারা বেলা
গলির মোড়ের নদী,কাগজের নৌকা
ধারালো শামুক ছুরি, কুড়ে পাওয়া পতাকা।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ইহা রাজু হয় ,
গানটি নিঃসন্দেহে আমার লেখাটির গায়ে মিষ্টি একটু বৃষ্টি ঝরিয়ে দিয়ে গেল যেন।
অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি গান মন্তব্য হিসেবে দেয়ার জন্যে ।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১২
কাবিল বলেছেন: ছবি ও বর্ণনাায় মুগ্ধ।
অনেক অনেক ভালো লাগা রইল।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাবিল ,
অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটুকু ।
ধন্যবাদের সাথে একগোছা শুভেচ্ছা ।
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেদিন দু’জনে
এক বরষার দিনে ........
আহা ... কি মিষ্টি, একটু বৃষ্টি
ঝরিছে হৃদয় জুড়ে .....
আহঃ হৃদয়ে দোল খেল ভায়া!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: গেম চেঞ্জার ,
ভেশ বলেছেন তো ! হৃদয়ে দোল খেল ..
এই তো পরের পর্বেই কাশফুলও দোলা দিয়ে যাবে । সাথেই থাকুন ।
শুভেচ্ছা রইলো ।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
আবু শাকিল বলেছেন: অতি চমৎকার লেখা। ভীষন ভাল লেগেছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: আবু শাকিল ,
প্রথমেই ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি ।
সব সময় আমার লেখায় সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন বলে কৃতজ্ঞ ।
সাথেই থাকুন পরবর্তী পর্বের জন্য ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন:
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: নাবিক সিনবাদ ,
ঢাউস একখানা শব্দছবি দিয়েছেন ঠিক যেন জাহাজের মতো । নাবিক হয়ে তাতে উঠলুম । কিন্তু সিনবাদের মতো আবার সমুদ্রে হারিয়ে যাবো না তো ?
মন্তব্যখানি ভালো লাগলো । সাথেই থাকুন ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
নেক্সাস বলেছেন: যারা ছবি ব্লগ দে্য় তাদের হিংসা হয়। কারণ আমার ডিএসআলআর নেই। অনেক সুন্দর ছবি। বর্ণায় স্বপ্নের মত হয়ে উঠেছে
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: নেক্সাস ,
আমারও হিংসে হয় । তবে ছবি দেয়ার জন্যে নয় , ভ্রমন করা হয়ে ওঠেনা বলে । অনেকেই ব্লগে দেশ বিদেশ ঘুরে এসে ছবি সহ পোষ্ট দেন । আমার খুব হিংসে হয় । ব্লগারদের মধ্যে সম্ভবত সহ-ব্লগার জুন সবচেয়ে বেশীবার প্রায় সারা পৃখিবী জুড়ে শুধু ঘুরছেন আর ঘুরছেন । দেশের মাটিতে পা দিয়েই ঝকঝকে অনিন্দ্য সব ছবি আর ছন্দ নিয়ে নেচে যাওয়া বর্ননা দিয়ে ব্লগ মাতিয়ে রাখেন । হিংসে হবেনা ??
আপনার দুঃখ ছবি দিতে না পারার আর আমার দুঃখ হলো ঘুরতে না পেরে আর ছবি না তুলে ভার্চুয়াল ভ্রমন ও অন্যের ছবি দিতে হয় বলে ।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ জানিয়ে বলি - সাথেই থাকুন ।
রাতের শুভেচ্ছা ।
১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাব্যিক বর্ণনা আর জীবন্ত সব ছবি বর্ষার দূর্গতি ফোটে ওঠেছে ।চমকার পোস্ট ভাল লাগলো খুব ।+
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,
কেন , ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে তুমি চলে এসো , যদি মন কাঁদে ; এটা মনে হয়নি ?
ফুঁটে কি ওঠেনি, আহা ... কি মিষ্টি, একটু বৃষ্টি ঝরিছে হৃদয় জুড়ে .....এমন একখানা ছবি ?
অনেক শুভেচ্ছা সাথে থাকেন বলে ।
১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: পুরো পোস্টটা একটা মহাকাব্যের মত। অনেক ভালোলাগা রইলো।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... ,
এতো প্রশংশার কি যোগ্য, আমি - এই অধম ?
তবুও এই প্রশংশাকে মাথায় তুলে রাখলুম ।
ভালো থাকুন । রাতের শুভেচ্ছা ।
১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
দর্পণ বলেছেন: বাংলা মায়ের মধুর মদির দৃশ্যে প্রাণ জুড়ালো আহমেদ ভাই।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: দর্পণ ,
এই প্রান জুড়োনো দৃশ্য কতোজনকেই বা আর মদির করে রাখে আজকাল, বলুন ? সবাই ছুটছে আর ছুটছে উর্দ্ধশ্বাসে । এই ছোটার মাঝেও যে আপনি আপনার প্রান জুড়ানোর কথা বললেন, তা ভালো লাগলো ।
সাথেই থাকুন ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: ষড়ঋতুর বাংলাদেশ উঠে এসেছে আপনার পোস্টে। ভাল লাগল।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুফিয়া ,
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটুকু । শুধু ষড়ঋতুই নয় ছবিতে বাংলাদেশকে তুলে ধরতেই চাই যতোটুকু পারা যায় ।
সাথেই থাকুন ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ সব ছবি আর ক্যাপশন।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
এই বৃষ্টি-বাদল মাথায় নিয়েও সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ ।
১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: কজন মানুষের একজন হয়ে বর্ষার ঝরঝরে দিনে কাক ভেজা হতে খুব ইচ্ছে করছে আপনার লেখাটা পড়ে।
//আর দাগ কাটেনা বলেই, যে কজন মানুষ সর্বগ্রাসী সময়ের এই অভিঘাত সয়েও এখনও “জন্ম আমার ধন্য হলো...” বলতে পেরে ধন্য হয়ে যান লেখাটি তাদের জন্যে ।//
প্রাণবন্ত বর্ণনা ও অসাধারণ ছবি -- পোস্টটাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,
নষ্টালজিক করে দিলুম কি ?
যাদের জন্যে লেখাটি, তাদেরই একজন হয়ে এই প্রেরনাদায়ক মন্তব্যটি করেছেন বলে অজস্র ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন আপনিও , বৃষ্টি ধোঁয়া পাতার মতোই সতেজ ।
আর থাকুন সাথেই ।
১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
উতলা হলেম আপনার প্রকৃতি-বন্দনার সুষমা দৃশ্য, কথা আর কবিতায়। মনুষ্যকুল ও প্রাণীজগতের দৃষ্টির অগোচরে প্রকৃতি আমাদের জন্য কিভাবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে, আল্লাহ ভালো জানেন। তবে জাতিসংঘের আইপিসিসি প্রকাশিত ১৪শ’ পৃষ্ঠার রিপোর্টে যে অশনিসংকেত দৃঢ় হয়েছে; আমি তীব্রভাবে উৎকণ্ঠিত। এমনিতেই কুড়ি বছর অন্তর অন্তর আবহাওয়ার ০.০৪% পরিবর্তন ঘটছে। আমাদের উপক্রান্তীয় মৌসুমি প্রকৃতির যা ক্ষতি হবার অনেকটাই সাধিত হয়েছে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে আসা জলীয়বাষ্পপূর্ণ বায়ু ভবিষ্যতে পথ চিনতে পারবে কী-না- তা ভেবেও উদাস হওয়া চলে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলো সত্যিই ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হতে যাচ্ছে !! মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
সচেতনহ্যাপী আপনার এ উপহার পেয়ে আপ্লুত হবে জানি। অনেক ভালো লাগলো আপনার আন্তরিকতা।
ধন্যবাদ, জনাব।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,
বর্ষার মতোই ঝরঝর মন্তব্য ।
আপনার আশঙ্কার কথাই বলেছি আমি এভাবে ----মানুষের অবিমৃষ্যকারীতার সাথে নিরন্তর পাল্লা দিতে গিয়ে ঋতুচক্র আজ চরিত্র হারিয়েছে ।
এটা এই ছাপ্পান্ন হাযার বর্গমাইল এলাকাতেই শুধু নয় , বিশ্ব জুড়ে এই একই নিনাদ ।
ঘাবরাইয়ে মাৎ । কোনও বায়ুর পথ চিনে চিনে পদ্মা-মেঘনার দেশে আসার প্রয়োজন নেই ।পরিবেশ পুরষ্কার পেয়েছি ঘরের পরিবেশের বারোটা বাজিয়ে । কোনও দুষিত বিদেশী মৌসুমী বায়ু কিম্বা আগ্রাসী বায়ু এখন আর এতোদূরে আমাদের ঘরে আসার সাহস পাবে ? কি বলেন ?
ভালো থাকুন দিনভর । আর সাথেই থাকুন ।
১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আহমেদ জী এস,
অনেক সুন্দর বর্ননা! সেই সাথে ছবি গুলোও মন কেড়ে নেওয়ার মত! আপনার চমৎকার বর্ননা এবং ছবি গুলো দেখতে দেখতে যেন বাংলার অপুরুপ প্রকৃতির বুকে হারিয়ে যাচ্ছিলাম! অনেক ভাল লাগা রেখে গেলাম!
আপনার মন্তব্য করার স্টাইলটাকে ফলো করার চেষ্টা করলাম ভাই? আসলেই আপনি যখন কোন পোস্টে মন্তব্য করনে তখন সেটা আমার কাছে ভীষন ভাল লাগে!
শুভ কামনা জানবেন!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহসী সন্তান ,
মুগ্ধ হওয়ার মতো মন্তব্য ।
সাহসী সন্তান এরও মন তাহলে কেড়ে নেয় , মাতাল বৃষ্টির গান ? সাহসী সন্তান যদি " আহা মরি মরি" রূপে হারিয়ে যায় তবে আমাদের লেখায় সাহস যোগাবে কে ?
উহু..... হারিয়ে যাওয়া চলবেনা , সাথেই থাকতে হবে ।
ততোদিন যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন আর সুখে ......
১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার, অসাধারণ এবং দারুণ !!! অনেক ভালো লাগল। আপনার এ ছবি ব্লগটি বেশ উপভোগ করি।
ধন্যবাদ জানাই ব্লগার, সচেতনহ্যাপীকে যার জন্য আপনি এমন যত্ন করে এ পোস্টগুলো তৈরি করে যাচ্ছেন এবং আমাদের মাঝে বিলিয়ে দিচ্ছেন।
এই জনমানুষের নিঠুর থাবার নীচে যে শ্যামলীমার কিছুটা আজও বেঁচেবর্তে আছে , সময়ের পালাবদলে যে নিঃস্বর্গের অপরূপ ছায়া মানুষের অবিমৃষ্যকারীতায় বদলে বদলে গিয়ে এখনও আবছায়া হয়ে ধরা দিয়ে যায় চোখে , বেঁচে থাকার অসম দৌঁড়ে যে মানুষ নামের আত্মীয়গুলো অনাত্মীয় হয়ে কোথায় ভেসে যায় ক্রমে ক্রমে তারই যেটুকু ছবি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এখানে ওখানে , তাই বা কম কিসে ! -- ভালো বলেছেন!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,
খুব টাচি একটা প্যারা তুলে এনেছেন লেখা থেকে । এতেই বোঝা যায় , এখনও " মানুষ " আছে পৃথিবীতে ।
হ্যা , লেখার তাগিদটা পেয়েছি সচেতনহ্যাপীকে মনে রেখেই । না হলে এ লেখাটি হয়তো লেখাই হতোনা । ধন্যবাদটি আসলেই সচেতনহ্যাপীর প্রাপ্য ।
আর আমার এমন ছবি ব্লগ উপভোগ করেন বলে ধন্যবাদ আপনারও প্রাপ্য ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ছবির সাথে কবিতা
ভাল লাগল সবি তা।
চমৎকার ছবি এবং বর্ননা।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
"চমৎকার ছবি এবং বর্ননা।"
এতোটুকু মন্তব্যে মন মানলোনা ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গানটা আমার খুব ভাল লাগে । মান্নাদের গাওয়া গানগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রিয় ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,
ধন্যবাদ গানের কথা বলতে আবারও এলেন বলে ।
মান্না দে আমার সবচেয়ে প্রিয় ।
মান্না দে'র গানের এই ক'টি লাইন আপনার জন্যে ------
ওগো বর্ষা তুমি ঝরনাগো অমন জোরে
কাছে সে আসবে তবে কেমন করে ।
এলে না হয় ঝরো তখন আঝোর ধারে
যাতে সে এসে আবার যেতে নাহি পারে .....
২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাসিয়ে নিলে ডুবিয়ে দিলে
ভাললাগায় ভালবাসায় এই বরষায়,
আহা কি ভাবনা কৃতি- লয়ে প্রকৃতি
মধুর আহা মধুর অতি!
নষ্টালজিক কত স্মৃতি
প্রেমে কামে ভর যুবতী
বৃষ্টি মাখা সোহাগ আকা
সৃষ্টি সূখের রতি আরতি!
আপনার পোষ্টই এমন পুরাই নষ্টালজিক করে দিল আর তাই এলোমেলো কতকথাকথন!
++
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
অনেক অনেক ভালোলাগা আপনার কবিতায় ।
নষ্টালজিক কি শুধু আপনিই হয়েছেন ? লিখতে গিয়ে আমিও হয়েছি ।
এলোমেলো কথায় ঝরঝর বৃষ্টির শুভেচ্ছা ।
২৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অসাধারন পোস্ট।খুব ভালো লাগল
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রুদ্র জাহেদ ,
অজস্র ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্যে ।
সাথে থাকার জন্যেও ধন্যবাদ ।
২৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ছবির তালে তালে শহর গ্রামের বৃষ্টি ঘেরা কাব্যিক উপস্থাপন ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ,
কথার কাব্য , কথনের ঝংকার দিয়ে বৃষ্টির সাথে মাদল বাজাতে চেয়েছি , তাই আপনার ভালো লেগেছে ।
রাতের শুভেচ্ছার কথা কয়ে গেলুম ।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ অসাধারণ অস্বাধারণ !!!!!!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,
খুব ভালো লাগলো একটি শব্দের তিন তিনবার উচ্চারনকৃত মন্তব্যে ।
রাতের শুভেচ্ছা ।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সুন্দর ছবি আর সুন্দর লেখা, ভিষন ভালো লাগল।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
২৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
এস কাজী বলেছেন: ছবি ক্যাপশন আর বর্ণনায় অনেক ভাল লাগা জী এস ভাই
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: এস কাজী ,
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যখানিও ।
সব সময় সাথে থাকেন বলে উৎসাহিত হই ।
ভালো থাকুন ।
২৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: ঠাস বুননে অসাধারণ লেখনী,মায়ারসে টুইটুম্বুর দেশমাতৃকার প্রতি অনুরাগ। আসলে আমরা বেশিরভাগই অভিঘাত সামলে ভালোবাসার গভীরে যেতে পারিনা। তবু যারা পারেন তারা বোধি।
ও আমার দেশের মাটি তোমার 'পরে ঠেকাই মাথা..
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,
কি যে ভালো লাগছে সহমর্মিতার ঠাস বুননে সৃষ্টির বানানো এক অনন্য মামুন রশিদকে আবারও দেখে !
একজন মামুন রশিদ কিন্তু অভিঘাত সামলেই ভালোবাসার এই গভীরে এসেছেন ।
সম্ভবত আমার এখানে প্রথম পদধূলি দিয়েই ফিরে এলেন । স্বাগতম ।
এখানেই থাকুন সকলের ভালোবাসায় ।
আর আমার সাথে তো থাকতেই হবে ।
সকালের শুভেচ্ছা ।
২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি নৈমত্তিক ভাবেই পড়তে এসে প্রথমে হতভম্ব পরে আপ্লুত।। এতো সন্মান আমার জন্য!! অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস।।
বড়জীবনের আর যান্ত্রীকতার খপ্পরে আজতো ষড়ঋতুর কথা ভুলতেই বসেছি।। বৈশাখটা জেগে উঠে,তথাকথিত পান্তা-ইলিশের ব্যাবসা আর ক্যামেরায় মুখ দেখানোতে।। কিন্তু সেই "আশ্বিনে রান্ধি,কার্তিকে খাই" উৎসব?? অনেকে জানেনই না!!
আপনার বর্ষার লেখা আর ছবি দেখে দেখতে মনে পড়ে গেলো সেই পিচ্চি বেলায় মামাবাড়ীতে(দেশেরটায়, অন্যটা ঢাাকায়) জীবনের প্রথম বর্ষা আর তার পানিতে হাবুডুবু খেয়ে টাইফয়েড জাতিয় রোগ বাধিয়ে বেড়ানোই পন্ড করে দিয়েছিলাম।।
বর্ষা বা বৃষ্টির পানিতে রোগ বাধানো সেই প্রথম এবং শেষ।। কিশোর বেলায় বৃষ্টিতো ছিল জীবনের পুরোটা আনন্দ উপভোগের।। যৌবনের প্রারম্ভেও তাই।। বৃষ্টি হতে শুধুই দেরি ফুটবল হাতে মাঠে নামতে দিরী হতো না।। খেলার চেয়ে হুটোপুটিই বেশী হতো।। এই আনন্দ নিয়েই বোধহয়, "ইয়ে দৌলতভি লেলো, শহরতভি লেলো" গানটির জন্ম!!
বন্যা, বৃষ্টি কারো কছে দূর্গতির হলেও আমার কাছে ছিলো একটা অন্যরকম আনন্দের।। কতদিন যে প্রচন্ড বৃষ্টি আর বজ্রপাতের মাঝেও একাই ঘুরে বেড়িয়েছি এলাকার পথে-ঘাটে!!বন্ধুরা অন্যকিছু খুজে পেতো।। আজ সেই পানি আর বৃষ্টিও দেখি না।। যাও শীতকালের বৃষ্টিতে ভিজতে চাই,পারি না।। কেন পারি না,আজ সচেতন বলেই কি??!
আসলেই মান্নার কন্ঠ আর আমার কষ্ট এক হয়ে মিশে গেছে।।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী ,
জানিনে আপনার মনমতো হয়েছে কিনা । চেষ্টা করেছি নষ্টালজিক হয়ে যেতে ।
বাস্তবে এখনও হই ।
বাসের জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে বৃষ্টির পানি ধরি । পাশের কেউ একজন বলে ওঠেন ---" ওই..... জানালা আটকান " ।
ওরা জানেনা কারো কারো বুকের ভেতরে এখনও একটা কিশোর থেকে যায় ................
৩০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: রবি ঠাকুরের কবিতা মনে পড়ে গেল। ঝরঝর মুখর বাদর দিনে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ,
রবি ঠাকুরের কবিতা মনে পড়ে পড়তেই হবে । বাঙলার জল,মাটি, বায়ু কিছুই রবীন্দ্রনাথকে বাদ দিয়ে হয়না । তবুও দুঃসাহস করে রবীন্দ্রনাথকে যতো কম টেনে আনা যায় তার চেষ্টা করেছি , ব্যতিক্রমী কিছুর জন্যে । কিন্তু তারপরেও আপনার রবীন্দ্রনাথকে মনে পড়ে গেলো !
হা--------হা------ হা -----
ভালো থাকুন । সাথেই থাকুন ।
৩১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
বৃতি বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি আর বর্ণনা। কিছু বন্যার ছবি আছে যদিও- তারপরও, সবটুকু মিলে অনবদ্য মনে হয়েছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: বৃতি ,
বন্যার ছবি তো থাকতেই হবে ! বর্ষা ঋতু নিয়ে লিখেছি যে, পালা বদলের দিন ! বন্যাকে বাদ দিলে বর্ষা ঋতুর কাব্য অধরা থেকে যাবেনা ?
কি মনে হয় আপনার ?
তবুও সুন্দর এই মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন বলে আশা করি ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
সুন্দর সুন্দর যতসব ছবি।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙালী ,
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন সুন্দরতার
৩৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
জেন রসি বলেছেন: আসলেই এক সময় মনে হত বর্ষা মানেই অন্যরকম কিছু। দলবেঁধে বৃষ্টিতে ভিজার মজাই ছিল অন্যরকম। কিংবা বৃষ্টির অপেক্ষায় ফুটবল নিয়ে অপেক্ষার প্রহর।খেলার চাইতেও জলকাদায় গড়াগড়ি খাওয়াটাই থাকত মুল উদ্দেশ্য। আবার বৃষ্টি হলেই রবি ঠাকুরের গান কিংবা কোন এক প্রিয় কবির কবিতায় মগ্ন হয়ে যাওয়ার ঘোরলাগা অবসর। আল্লা মেঘ দে, পানি দে বলে যারা গান গাইত তারাই আবার ভিটেমাটি প্লাবিত হলে বর্ষাকে অভিশাপ দেয়।বর্ষা এমনই এক বৈচিত্র্যময় ঋতু যা মানুষকে সবরকম অনুভূতিকেই প্লাবিত করে দিতে পারে।
চমৎকার এই পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
আপনার এই নষ্টালজিক মন্তব্য অনুভূতিকেই যেন প্লাবিত করে দিয়ে গেলো ।
প্লাবনের জলের উপর মাথা তুলে দেখি , আপনার মতো আমিও বৃষ্টি ভেজা পুকুরে ডুব সাঁতার খেলছি , ফুটবল মাঠের কাদা ধুয়ে মুছে ফেলতে যাতে মায়ের হাতের লাঠির পিটুনী খেতে না হয় ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
৩৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
লালপরী বলেছেন: ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী
একা একা করি খেলা ...
সুন্দর ছবি আর লেখায় অনন্য জি এস ভাই
আপনার তুলনা নাই
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: লালপরী ,
পরীর মতো সুন্দর হয়েছে কিনা জানিনে তবে রিমঝিম বৃষ্টির মতো লিখতে চেষ্টা করেছি । তাই প্রীত হয়েছি এমন ধারা মন্তব্যে ।
সাথেই থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
৩৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
রোদেলা বলেছেন: অসাধারণ ছবির সাথে মানানসই কবিতা-এক অভূতপূর্ব ক্ষন সৃষ্টি হলো এ বাদল দিনে।অসংখ্য ধন্যবাদ...
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রোদেলা ,
এই সুন্দর মন্তব্যের জবাবটা গুছিয়ে উঠতে পারছিনে । দেখি, এই বাদল দিনের শেষে এক রোদেলা দিনে যদি গুছিয়ে উঠতে পারি !
ধন্যবাদ আপনাকেও । ভালো থাকুন আর আগামীতেও সাথে থাকুন ।
৩৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শুধু ছবিতেই চলতো, তার মধ্যে আবার কবিতা... আবার গানের কথা!
যেন জামার সাথে ম্যাচিং জুতা, ম্যাচিং ব্যাগ.... এমন কি ম্যাচিং রোদচশমা
(আজকাল মোবাইলের কালারও ম্যাচিং হতে হয়)
যেন বাঙালির ভালোবাসা-জড়ানো ষড়ঋতুকে প্রেমার্ঘ্য দিলেন!
এত... কী দরকার ছিল...!!! (বেশি পেলে আত্মতৃপ্তিতে বাঙালি এ কথা বলে!)
খুব বেশি ভালো হয়ে গেছে
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল ,
চলতো তো অনেক কিছুই । ঘরের লুঙি আর গেঞ্জি গায়ে কি ভদ্দর লোকেরা কেউ বাইরে যায় ? একটু সাজুগুজু যে করতেই হয় । তাই সাজুগুজু যখন হলোই তখন আর ম্যাচিং -ই বা বাদ যায় কেন ? ম্যাচিং রোদচশমা পড়লে যেমন যে কোনও মুখের চেহারা খোলতাই হয় তেমনি একটা চশমা না হয় লেখাটার গায়ে লাগিয়ে চেহারাটি খোলতাই করে দিলুম !
এই যেমন আপনিও ম্যাচিং করে মন্তব্য করলেন । প্রকৃতির পালা বদলের পালায় আপনার ভালোবাসা-জড়ানো একখানা মন্তব্য । এও তো এক প্রেমার্ঘ্য !
আমিও টাচিং করে জবাব দিলুম । আপনার চোখের চশমায় ঠিকরে পড়া আলো আর মুখের মিষ্টি ( দুষ্টুও বটে ) হাসির মতো লেখাটির গায়েও তাই জড়িয়ে দিতে চেয়েছিলুম ভুবনডাঙার হাসি ......
আপনার মন্তব্যের জবাবে এতো কিছু কী দরকার ছিলো ?
৩৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারণ উপস্থাপন । ভাল লেগেছে খুব ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কলমের কালি শেষ ,
আপনারা থাকেন বলেই তো স্পর্ধা করি লেখার । সেখানে আপনাদের ভালোলাগা আমাকেও ভাসায় ভালোবাসায় ।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
সাথেই থাকুন বরাবরের মতো ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২০
সাহসী সন্তান বলেছেন: সাহসী সন্তান এরও মন তাহলে কেড়ে নেয় , মাতাল বৃষ্টির গান ? সাহসী সন্তান যদি " আহা মরি মরি" রূপে হারিয়ে যায় তবে আমাদের লেখায় সাহস যোগাবে কে ?
-কেন সাহসী সন্তান হয়েছি বলে কি আমার মন বলে কিছু নেই? আপনার পোস্ট দেখেতো আমার সেই বিখ্যাত কবিতাটা মনে পড়ে গেল, 'বাংলার রুপ আমি দেখিয়াছি বলে..................'
উহু..... হারিয়ে যাওয়া চলবেনা , সাথেই থাকতে হবে?
ততোদিন যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন আর সুখে ......
-যদি সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা না হয় তাহলে কথা দিলাম, আপনাদের মাঝ থেকে আমি হারিয়ে যাবো না! যতদিন থাকবো আপনাদের কে সাথে নিয়েই হাতে হাত রেখে পথ চলবো! তাছাড়া এমন সুন্দর সুন্দর মানুষদের সঙ্গ কি সহজে ছাড়া যায় বলেন?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহসী সন্তান ,
হ্যা, সাথেই থাকুন । কথা দিতে হবেনা , আন্তরিকতাই অনেকখানি ।
ব্লগটি যদি আপনাদের মতো চোখ ধাঁধানো ফুলে ও ফলে ভরে থাকে তবেই তো ব্লগটি একটি মনলোভা বাগান হয়ে উঠবে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কথার কাব্য , কথনের ঝংকার দিয়ে বৃষ্টির সাথে মাদল বাজাতে চেয়ে !!! হা হা লেখাটা পড়ে খুব মজা পেলাম !!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ,
আবার একবার ফিরে এসে
যা বলে গেলেন হেসে হেসে,
তেমন কথনের ঝংকার মেশে
আমার সকল মন্তব্যের শেষে
আপনাদেরই ভালোবেসে !!!
৪০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট।
বর্ষা ঋতু সত্যিই আমাদের জন্য ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। এমন দিনে কাউকে ভাববার সময় থাকে না, যখন জান হয় ত্রাহি ত্রাহি।
শুভেচ্ছা জি এস ভাই।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,
হায়রে------ আপনার মতো এক প্রানবন্ত মানুষ যদি এমনি করে বর্ষাতঙ্কে ভাবনার সময় খুঁইয়ে বসেন তো ; এই ব্লগের যে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা !
বর্ষা ঋতুর পেখম তোলা নৃত্যের ভঙ্গিমায় যে রোমান্টিক মানুষটি এ্যাদ্দিন সোনাবীজ ছড়িয়ে গেছে এখানে, তা সবুজ কিশলয় হয়ে উঠবে কি করে যদি তার অনীহায় বর্ষা আর ঝরঝর না ঝরে ???
৪১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আহমদ জী এস,
ঠিক ধরেছেন, একটু নষ্টালজিক হয়ে গিয়েছিলাম।
এবং একটা বিষয়ে দেখি হ্যাপী ভাইয়ের সাথে ১০০% মিলঃ (হ্যাপী ভাইয়ের লেখা থেকে)
// বৃষ্টি হতে শুধুই দেরি ফুটবল হাতে মাঠে নামতে দিরী হতো না।। খেলার চেয়ে হুটোপুটিই বেশী হতো।।//
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,
এই নষ্টালজিয়া শুধু আপনাতেই সংক্রামিত নয় , এই সংক্রমন সবখানে । তাই তো ১০০% মিলে যায় কারো সাথে ।
ভালো থাকুন আপনিও আর সাথেই থাকুন ।
৪২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার সাথে অন্ধবিন্দু,সুমন করকে শুধুই জানাতে ইচ্ছে করছে, দুঃখ আমাকে দুঃখী করে নি করেছে রাজার রাজা।।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী ,
চমৎকার ...... চমৎকার !!
এরকম না হলে "হ্যাপী" হওয়া হয়ে ওঠেনা ।
ভালো তো ?
৪৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
কি চমৎকার করে বর্ননা করেছে ঋতুচক্রের। যে বিষয়টি ফুটে উঠেছে বা আপনি বুঝাতে চেয়েছেন সেটা হলো বর্ষা কারো জন্য আনন্দের অন্যদিকে কত মানুষকে আশ্রয়হীন আর সহায়সম্বলহীন করে দেয়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিনুর রহমান ,
আমি আসলে "বর্ষা কারো জন্য আনন্দের অন্যদিকে কত মানুষকে আশ্রয়হীন আর সহায়সম্বলহীন করে দেয়। " ওমন কিছুই বোঝাতে চাইনি । যা বোঝাতে চেয়েছি তা , পালা বদলের দিনগুলোর রূপ-রস-গন্ধ ।
প্রায়ই দেখি গভীর রাত করে আসেন । উহুহুহুহু.... এটা ভালো নয় , আপনার জন্যে কিছুতেই নয় ।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । ভালো থাকুন দিনমান । শুভেচ্ছান্তে ।
৪৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার । ছবির নিচের বর্ণনাও অসাধারণ । ভালো লাগলো ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
অবিরাম ধন্যবাদ মন্তব্য করা আর সাথে থাকার জন্যে ।
সন্ধ্যের শুভেচ্ছা ।
৪৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
রিফাআত রিয়া বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর কিছু ছবি .. !!
বিশেষ করে বর্ষার গুলো..কারণ আমার বৃষ্টি খুব ভালো লাগে ..
প্রকৃতিকে এতো সুন্দর ভাষায় প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ..
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: রিফাআত রিয়া ,
প্রথম এলেন , আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে ।
মন্তব্যের জন্যে হাযারো ধন্যবাদ । চেষ্টা করেছি আমার মতো করে , সুণ্দরতাটুকু পাঠকের চোখে ।
শুভেচ্ছান্তে । সাথেই থাকুন ।
৪৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
মন গহীনে বর্ষা আছে
আছে শীতের কাঁপন,
যাচ্ছে ঋতু বদল হয়ে
হচ্ছে যে পর আপন !
ভালো লাগলো অনেক ++
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নচারী গ্রানমা ,
মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
কিন্তু আজকাল এই দৌড় প্রতিযোগিতায় নাভিশ্বাস ওঠার দিনে পর কি আপন হয় ? না কি আপনও পর হয়ে যায় ?
কবিতাটি হবে রকম ------
মন গহীনে বর্ষা আছে
আছে শীতের ঝড়,
যাচ্ছে ঋতু বদল হয়ে
আপন হচ্ছে পর !
অনেকদিন পরে দেখলুম । ভালো থাকুন ।
৪৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @ আহমেদ জী এস শুধুই আমার মনমতো হয়েছে কি না বলার চেয়ে সহজ ৫৩২জন পাঠক, ১১টা লাইক এবং ৪৬ জনের মন্তব্য।।
না ভাই প্রত্যাশার বেশীই দিয়েছেন।। এবার আরেকটু কষ্ট করে বাকি ঋুতগুলিরও রূপ ফুটে উঠুক আপনার লেখায়।।পূর্নতা পাক লেখকের কষ্টসাধ্য প্রচেষ্টা।। আমার শুভকামনা তো থাকবেই এলেখায় বা সিরিজটিতে।।ধন্যবাদ।।
@শামছুল ইসলাম ভাই আমরা বড় হতে না হতে বদলাতে শুরু করি কিন্তু বাল্য,কিশোর এমন কি যৌবনেও সবার রূপ একই।। তাই তো সেসময়ের কথাগুলিতে মিল খুজে পাই।। ভাল থকবেন।।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী ,
লিখেছিই তো ----------আর দাগ কাটেনা বলেই, যে কজন মানুষ সর্বগ্রাসী সময়ের এই অভিঘাত সয়েও এখনও “জন্ম আমার ধন্য হলো...” বলতে পেরে ধন্য হয়ে যান লেখাটি তাদের জন্যে ।
এই ছবি ও লেখা ব্লগটি সাজানো হয়েছে কয়েকটি অধ্যায়ে – বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত আর গ্রীষ্ণ নিয়ে ঋতুচক্র – পালাবদলের দিন, নিঃস্বর্গ, দেশ ও জীবন গাঁথা ; এমন করে।
পাবেন । লিখছি একটু একটু করে । সময় যে বড়ই নিষ্ঠুর । ছুটিয়ে নিয়ে যায় এখান থেকে ওখানে, বিরতিহীন ।
ভালো থাকুন ।
৪৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
জুন বলেছেন:
সেদিন বরষা ঝরঝর ঝরে
কহিল কবির স্ত্রী,
রাশি রাশি মিল করিয়াছো জড়ো,
রচিতেছ বসি পুঁথি বড়ো বড়ো,
মাথার উপর বাড়ী পড়ো - পড়ো
তার খোজ রাখো কি !
গাঁথিছ ছন্দ দীর্ঘ হ্রস্ব----
মাথা ও মুন্ডু ছাই ও ভস্ম ;
মিলিবে কি তাহে হস্তী অশ্ব,
না মিলে শস্যকণা ।
অন্ন জোটেনা কথা জোটে মেলা,
নিশিদিন ধ'রে একি ছেলেখেলা----
ভারতীরে ছাড়ি ধরো এইবেলা
লক্ষীর উপাসনা।
আহমেদ জী এস বর্ষার উপর আপনার লেখা অসাধারন এই পোষ্টটি পড়ে রবীন্দ্রনাথের জনপ্রিয় পুরস্কার কবিতার শুরুটা মনে পড়ে গেল।
স্ত্রীর গঞ্জনা আর মান অভিমানে রাজ দরবারে গিয়ে সে যখন রাজাকে কবিতা শুনিয়েছিল । সমাপ্তির পর রাজা তাকে ধন ভান্ডার খুলে দিয়েছিল যা খুশী নেয়ার জন্য । কিন্ত সেই দরিদ্র কবি ধনলক্ষীর লোভ ত্যাগ করে রাজার গলার ফুলের মালাটি পুরস্কার হিসেবে চেয়ে নিয়েছিল । বাসায় এসে কবি যখন ছুটে আসা স্ত্রীকে জানালো রাজার দেয়া সব ধন সম্পদ উপেক্ষা করে শুধু এই কাঁচা ফুলের মালাটি এনেছে তখন অভিমানে কবিজায়া মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। কিছুক্ষন পরই সেই মালা মাথায় জড়িয়ে হাসিমুখে বিব্রত নির্লোভ কবি স্বামীকে আরো উচ্চাসনে বসিয়েছিল গরবিনী সেই কবিজায়া ।
তাই বলছি ছাদ ভেঙ্গে পড়ার জন্য আমাদের ভাবী যদি কখনো আপনাকে ভর্ৎসনাও করে থাকে, তারপর ও লক্ষীকে ছেড়ে ভারতীর উপাসনা করেই যাবেন বলেই অনুরোধ রইলো আমার মত সামান্য এক পাঠিকার ।
+
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ওয়াও ................কি করে সর্বগ্রাসী সময়ের সিঁড়ি বেয়ে চলা বাস্তবের এতো যুৎসই একটি কবিতা অসামান্য এই পাঠিকার মনে এলো ? রাশি রাশি কবিতার কোন অতল থেকে আচানক তুলে নিয়ে এলেন তাকে ?
জিনিয়াস বলতেই হয় আপনাকে । দিলেন তো আমাকে কোন ঠাসা করে !
মাথার উপর বাড়ী পড়ো - পড়ো
তার খোজ রাখো কি !
জ্বি না , খুব একটা রাখা হয়না । লক্ষীকে ছেড়ে স্বরস্বতীতেই মুখ গুজে আছি । লক্ষী তাই ধরা দেয়না এই পোড়ার চোখে, রাগ করে চলে গেছে কোথায় কে জানে । পাছে স্বরস্বতীর প্রেমে হাবুডুবু খেয়ে ইহধাম ত্যাগ করে ফেলি কিনা এই ভয়ে পাহারাদার রেখে গেছে তার ছায়ামাখা এক গৃহলক্ষীকে ।
রোষায়িত লোচনে সে গৃহলক্ষী নিত্যদিন
কর্ণকূহরে বাজায় তার বীণ,
অন্তর্জালে বসা এই অধমেরে দিয়ে ঠেলা
কহে- “তোমার তো দেখি
অন্ন জোটেনা কথা জোটে মেলা,
নিশিদিন ধ'রে এ কি ছেলেখেলা,
নিভু নিভু জ্বলে যে রন্ধনশালা
তার খোঁজ রাখো কি ?”
তবুও গৃহলক্ষীর এহেন সঘন গরজন মাথায় নিয়েই বর্ষার এই উপাখ্যানটি গাঁথিয়া ছন্দ দীর্ঘ হ্রস্ব----মাথা ও মুন্ডু ছাই ও ভস্ম করে স্বরস্বতীর পায়ের কাছে নৈবেদ্য দিই । এহেন ছাই ও ভস্মে স্বরস্বতী যে কৃপা করেছেন, তা আপনার এই ঋদ্ধ মন্তব্যেই বুঝতে পেরেছি । ভক্ত উচ্ছসিত তার দানে ।
মধ্য যামিনীর শুভেচ্ছা ।
৪৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আছি সেই প্রত্যাশায়,যে আমার স্বপ্নকে রূপ দিয়েছে,মনের তৃপ্তিকে তুলে এনেছে তার নিজস্ব ছোয়ায়।।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী ,
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
হুমমমমমমম কাঠামো তৈরি , বাকী শুধু পলেস্তারা লাগনো ।
৫০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১
জুন বলেছেন: আপনি আমাকে জিনিয়াস বললেন আহমেদ জী এস ! আমি তো এর কি উত্তর দেবো ভেবে মরছি । আবার লিখেছেন আমার মন্তব্যে কোন ঠাসা ! আপনার মতন এত প্রাজ্ঞ এক ব্লগার কোনঠাসা হলে কি উপায় হবে বলুন তো দেখি ?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ভেবে মরার কিছু হয়নি । আপনি তো ঠিক তা-ই । এক একটা "কোট"কোথা থেকে, বিস্মৃতির কোন অতল থেকে যে মূহুর্তের ভেতরে টেনে এনে হাজির করেন !
উপরের কবিতাংশের কথাই ধরুন । আমার তো ঐ কবিতার একলাইন বা আধা লাইন মনে পড়তো স্মৃতির ভেতর অনেক খোঁজাখুঁজি করে । আর আপনি এক লহমায় ১৪ লাইন নামিয়ে আনলেন । জিনিয়াস না হলে এমনটা হয় ?
আর হ্যা কোনঠাসা তো করেই ফেলেছেন । মা লক্ষীর পদধুলি সারাক্ষন মাথায় তুলে রাখতে বলেছেন কবিতায় । যাতে ঘরে চাল বাড়ন্ত না হয় , নুন আনতে পান্তা না ফুরোয় । তাহলে স্বরস্বতীর কি হবে ? স্বরস্বতীর বর না পেলে যে আপনারাই বলবেন ,
" কি যে ছাই-ভস্ম লেখেন আজকাল , অখাদ্য !!!!"
৫১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৫১ তথা ১০১ নম্বর কমেন্টটা না করে কেমনে যাই ----
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন
বাহ ... সেঞ্চুরী ছাড়িয়ে গেলেন ।
কমেন্টে এখন পর্য্যন্ত নট আউট অবস্থায় ক্রীজে আছেন ।
থাকুন এখানেই .......
৫২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫০
কিরমানী লিটন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাব্যিক বর্ণনা আর জীবন্ত সব ছবি বর্ষার দূর্গতি ফোটে ওঠেছে ।চমকার পোস্ট ভাল লাগলো খুব ।+
আমার পক্ষ থেকে +++
মুগ্ধ ভালোবাসা ...
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: কিরমানী লিটন ,
মন্তব্যে মুগ্ধ । প্লাস দেয়াতেও ।
সকালের শুভেচ্ছার সাথে সাথে ধন্যবাদও ।
৫৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
খোলা মনের কথা বলেছেন: সুন্দর ছবি কিন্তু সাথে কিছু কষ্ট মেশানো আছে। ধন্যবাদ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: খোলা মনের কথা ,
স্বাগতম আমার ব্লগে ।
কষ্ট ? স্মৃতি তাড়িত হলেন ?
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । সাথেই থাকুন ।
৫৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ, উৎসর্গে ভালোলাগা রইল। সচেতনহ্যাপি ভাই আমার একজন প্রিয় ব্লগার।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আসলে সচেতনহ্যাপির কথাতেই এই সিরিজটির শুরু । উনি আমারো একজন প্রিয় ব্লগার।
ভালো থাকুন ।
৫৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন ভাল করা সব ছবি আর বর্ণনা
খুব ভাল লাগলো
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা ,
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ।
ভালো থাকুন আর এই সিরিজটির সাথেই থাকুন ।
৫৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
নীলপরি বলেছেন: আগে পড়া হয়নি । পড়ে লেখা আর ছবি ভালো লাগলো ।
শিরোনামটি যাঁর গানের কথা থেকে নেওয়া সেই পুলক বন্দোপাধ্যায়ের জন্মদিন ২ মে । এসে গেলো প্রায় ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,
এসেছেন দেখে খুশি হলুম ।
হা ... এসে গেলো প্রায় । মান্না দে'র বেশীর ভাগ গানই পুলক বন্দোপাধ্যায়ের লেখা । আর আছেন গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার ।
শুভেচ্ছা জানবেন । সাথেই থাকুন ।
৫৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা শুরু করেছেন প্রথম পর্বে একটা চমৎকার ভূমিকা দিয়ে। খুব ভাল লেগেছে।
বর্ষার ছবিগুলো আর বর্ণনা বড়ই মনোমুগ্ধকর হয়েছে।
পোস্টে ভাল লাগা + + রেখে গেলাম।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
এসে, পড়ে ও মন্তব্য করে যাওয়ার জন্যে ধন্যবাদ।
চেষ্টা করেছি পাঠকের কাছে মনোমুগ্ধকর করে তুলতে! আপনার বলা "মনোমুগ্ধকর" শব্দটি হয়তো তারই স্বীকৃতি।
শুভেচ্ছান্তে।
৫৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ২ নং প্রতিমন্তব্যটি খুব সুন্দর লিখেছেন। আর মামুন রশিদ এবং জুন এর মন্তব্য খুব ভাল লেগেছে, আপনার উত্তরগুলোও। +
২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
প্রচন্ড ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি, এতো দিন হয়ে গেলো অথচ আপনার মন্তব্যটি জবাব বিহীন পড়ে আছে বলে।
বৃষ্টিভেজা একরাশ ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৯| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মনে পড়ে সেই সোনালী দিন আর
চিরসবুজ গান।
এক বরষার বৃষ্টিতে ভিজে
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু,
আসার জন্যে ধন্যবাদ।
যাচ্ছি গান শুনতে.............
৬০| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: এক কথায়, অসাধারণ !! বিশেষ করে, বর্ষার নানা রূপ অনন্যভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। লিখার শিরোনামটিও হৃদয়গ্রাহী। অনেক ভালোলাগা জানবেন।
২১ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শুভ্রনীল শুভ্রা,
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি।
শুভ্রনীল আকাশের শুভ্রতাও যদি দেখতে চান তবে নিমন্ত্রন রইলো এখানে - পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন...... হেমন্ত
শুভেচ্ছান্তে।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার বাংলার ঋতু বৈচিত্রের বর্ণনা...........