নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ...... [ ছবি ও লেখা ব্লগ ]
দ্বিতীয় পর্ব
............................ছয় সেবাদাসী
ছয় ঋতু ফিরে ফিরে নৃত্য করে আসি
নব নব পাত্র ভরি ঢালি দেয় তারা
নব নব বর্ণ-ময়ী মদিরার ধারা ......
বর্ষা তার নূপুরের ছন্দ থামিয়ে হারিয়ে গেলে সাদা মেঘের ভেলায় ভেসে ভেসে আসে শরৎ , শিউলির গন্ধ ডানায় মেখে ।
আসে নীলাকাশের দিন ।
স্নিগ্ধ সফেন জোছনা মাখা আকাশ আর হৃদয় উদাস করা আলোর বান ডেকে যাওয়া রাত । সে আকাশের সুঠাম কপালে সন্ধ্যাতারা যেন টিপ হয়ে জ্বলে ।
দিগন্ত জোড়া ফসলের মাঠে শিশু ধানের চারা তোলে মাথা । আর গোধূলীর নরম আলো গায়ে মেখে আলপথে ঘরে ফেরে শ্রান্ত কৃষক ।
মেঘের অমল ধবল পালে লাগে হাওয়া । দল বাঁধা মেঘের নাও কোত্থেকেই যে আসে আর কোথায়ই বা যায় ! কেউ জানেনা , কোন ঘাটে ভিড়বে সে তরী ! শুধু পেঁজা পেঁজা তুলোর নাও হয়ে ভেসেই চলে ।
আশ্বিনের আগমনী সুরে সুরে দিগন্ত বিস্তারী কাশফুল বনে বয়ে যায় বাউরী বাতাসের লুটোপুটি । স্নিগ্ধ সফেন ফুলের ঢেউ তুলে শরতের দিন হেসে খেলে যায়। এরি মাঝে দু’দন্ড শান্তি খোঁজে কোনও যুগল মানব-মানবী ।
প্রান চঞ্চল করে দেয়া শিশির ভেজা ব্যাকুলতা নিয়ে ঝরে শিউলি । গেরুয়া রঙের পায়ে পায়ে যেন জড়িয়ে থাকা কোনও শ্বেতশুভ্র শাড়ীর আঁচল । শিউলি গন্ধে ভরে থাকে সকালের বাতাস । গেঁথে তোলা শিউলির মালা জড়িয়ে থাকে কারো ধবল - নরম হাত ।
এ ছবিও হেইইইইইইইইইইইইইইইই সুদূরের ।
ছিঁটে ফোটা হয়ে রয়ে গেছে আজও । আমাদেরই লোভে – লালসায় গুটিয়ে গেছে নীল শরতের দিন । ক্রমাগত ক্ষয়ে আসা ফসলের মাঠ, অপরিকল্পিত নগরায়ন, জলাশয় ভরাট করে শিল্পায়ন , বনাঞ্চল উজার করে নাগরিক সুবিধা প্রদানের নামে ব্যবসায়িক চেতনা শরতের আকাশে জড়িয়ে দিয়েছে এক পরত ধুলোর আবরন । আর আকাশও হয়ে গেছে ছোট ।
আমি বলি –যে চোখ আকাশের নীলিমার দেখা পায়না সে চোখ খুঁজে ফেরেনা জীবনের কোনও রঙ । যে মন দিগন্ত জোড়া বিশালতা দেখেনি কোনদিন , সে মনে উদারতার ছায়া পড়েনা । তেমন চোখ ও মনে বদ্ধ পুকুরের মতো জমে ওঠে শ্যাওলা । তেমন জঞ্জালে ভরা অনুদার মানুষেই আজ সব গৃহ ভরপুর । জানালা খুলে শিশুটিও আজ অবারিত আকাশ নয় , দেখে আলোহীন ইট-পাথরের কারাগার । তার ছোট্ট মনে সংকীর্নতা বাসা বেঁধে থেকে যায় ।
সে শিশু উদার হয়ে উঠবে কি করে ?
তাই শারদ প্রাতের প্রানময় ভালোবাসার নৈবেদ্য সাজিয়ে প্রকৃতি আর তেমন করে আসেনা আমাদের মনের আঙিনায় । ঠিক যেন -----
শরতের আকাশে আজ সারাদিন খর আলো
শিশিরের ফোঁটা আজ কোথায় হারালো
দেয়ালের ওপারে শিউলির গাছ
কি করে ফোঁটাবে ফুল !
মৌমাছি উড়ে যায় দূরে
বিষাদ লুকিয়ে থাকে
আমাদের ইট-কাঠ ও পাথরে .........
তবুও কারো কারো দিগন্তে “তোমায় দিলাম ভূবন ডাঙার হাসি ....” র মতো এক চিলতে নীল আকাশ হাসে .......
আহা মরি মরি - রাতের কিন্নরী
কেনো কাশফুলে গান গেয়ে যাও
আকাশ ভরিয়া কেবলি উছলাও
আমারে দিয়ে যাও দু’হাত ভরি ।
আমারে ফিরায়ে লহো
সেই সর্ব-মাঝে যেথা হতে অহরহ
অঙ্কুরিছে মুকুলিছে মুঞ্জরিছে প্রান
শতেক সহস্র রূপে, গুঞ্জরিছে গান
শতলক্ষ সুরে ......
সন্ধ্যার বিদায় রাগে
আকাশ রাঙাও কি অনুরাগে
একাকী বিষন্ন তরুচ্ছায়ে
লাগে তার দোলা ......
সবুজ কেশের সিঁথি মেলে
প্রান্তর যেন ডাক দিয়ে যায়
যেতে হবে দূর কোন গাঁয়
শরতের মেঠো পথ ভেঙে........
সবে দুলিয়া উঠিছে ধানের চারা
তারি মাঝে উল্লাসে পাগলপারা
আমারি শৈশব যেন উঠে ভাসি !
আকাশ যেখানে দিগন্তে গেছে মিশি
সেই নভঃতলে আরও একবার
যেন ফিরে ফিরে আসি ........
সাঁঝের আধারের কোমল হাত ধরে
হে কুশলী কোন পাখি , ফেরো নীড়ে
আমি পড়ে রই , শুধু রয়ে যাই
ক্লান্ত এক-পৃথিবী মানুষের ভিড়ে ।
জনবিরল গভীর বাতাসে বাতাসে
সন্ধ্যার আলো ভেসে ভেসে আসে
একদিন এইখানে, উদ্বেল কাশের বনে .....
আজ শরতের কাশের বনে
হাওয়ার লুটোপুটি ...
অম্বর বিস্তারী সঘন মেঘের ভেলা
উড়ে উড়ে কোন দেশে যাও ভাসি ,
আমার বধূয়া যেথায় আমারি লাগিয়া
অশ্রুসজল চোখে থাকে দিবা-নিশি ?
আনমনে নিরবধি , বয়ে চলো হে নদী
নীলাঞ্জন ছায়া সঞ্চারী তব বুকে,
মেঘের ভেলা ভেসে যায় কী সুখে
সেই বুকে একদিন ভাসাতাম খেয়া যদি .....
কোন সুদূরের পানে ওরে মনমাঝি বেয়ে যাও
উদাসী গাঙে একাকী আনমনে
আমার মন পবনের নাও ......
শেষ শরতের গন্ধ মেখে নীলাকাশ
মেঘের কুন্তলে সাজে
আলোর প্রজাপতি ছড়িয়ে ডানায়
সে আকাশ যেন - মরি মরি লাজে .....
সন্ধ্যার আকাশের কাছে
শরৎ সূর্য্যের মাধুরীমা নিয়ে
কিছু নগ্ন নির্জনতা পড়ে আছে .......
ভিজে হয়ে আসে এ নদী
শরৎ সন্ধ্যার কোমল মুরতি
কেমন মেখে থাকে বুকে তার,
এইখানে একদিন
ফিরে আসিব আবার
কোলের সন্তান তব কোলের ভিতর !
বর্ষা হয়ে গেছে শেষ
তবুও প্রান্তরে তার রেশ
বিপুল বিস্তারে,
শরতের নীল নভ তলে
তারি ছায়া ভাসে জলে
কড়ি ও কোমলে........
পঞ্চ পল্লবখানি মেলি
শুভ্রবসনা , বাসন্তী নয়না
শিশিরে ভেজা এক শিউলি ........
ভেজা শিউলির তলে .......
শিউলি ফুঁটে ঝরছে কতো আমার আঙ্গিনায়
শিশির ভেজা সকাল বেলা তার গন্ধে ভরে যায় ...
অর্থনৈতিক অবক্ষয়ের সাথে সাথে পরিবেশও যেমন ধ্বংশ হতে বসেছে তেমনি সামাজিক – সাংস্কৃতিক অবক্ষয় ও আজ জেঁকে বসেছে ।
তবুও শরতের নীলাকাশ বেয়ে , শিউলির গন্ধ গায়ে মেখে আসে শারদোৎসব । ঈদ উৎসবের মতোই জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এ যেন বাঙলার প্রানের উৎসব । মহা মিলনের উৎসব । ঈদ যেমন সব ভেদাভেদ ভুলে মানুষকে বুকে টেনে নেয়ার মন্ত্র শেখায় , শরতের এই উৎসবও যেন তাই ।
বাতাস যেমন একদিকে কাশের বনে দোলা দিয়ে যায় তেমনি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উঠোনেও ফুল্লরার আগমনী বার্তা নিয়ে লুটিয়ে পড়ে হেসে হেসে ।
শিউলি হয়ে ঝরেন তিনি , আসেন মহামায়া, যজ্ঞেশ্বরী হয়ে । অসুরের বিরূদ্ধে সুরের জয় , পামরাত্মার বিরূদ্ধে পুণ্যাত্মার জয় নিয়ে । গমন করেন সর্বভুতে , দুর্গতিনাশিনী হয়ে শান্তির - সমৃদ্ধির বারতা ছড়িয়ে ।
এ এক প্রতীকি বার্তা । ইহলৌকিক । মানুষ যেন নিবেদিত হয় মানবকল্যানে । মানুষ যেন মানুষকে ডেকে নেয় অন্তরে । সহমর্মিতার বন্ধনে যেন জড়ায় তাকে । মনের অসুরকে জয় করে মানুষ যেন ছোটে সুরের অমৃতকুম্ভের সন্ধানে । জলে, বায়ুতে, অন্তরীক্ষে, বাক্যে, মননে , চিত্তে এই সংস্কৃতির সুর যেন বেজে চলে দ্রিম দ্রিম তালে ।
যা দেবী সর্বভুতেষু
শান্তি রূপেন সংহস্থিতাঃ
হে কল্যানী, কল্যান করো
এ মানবে,
ধুম্রজালে নাশ
দানবে .......
অন্তরের নৈবেদ্য ঢালি
সাজাই পুজোর থালি
যদি করুনায় ফিরে দেখো চাহি ,
দুর্গতি নাশ এ ধরাধামে
তুমি বিনা কল্যানী আর নাহি .....
আরতির ঘন্টা কেঁদে কেঁদে শেষ
বিসর্জনের পালা কি যে অনিমেষ
বাজে বুকের তলে ।
হৃদয় নিঙ্গাড়ী অর্ঘ্য
তুলে দিয়ে এই বেলা
সাঙ্গ হলে সব খেলা
ভাসাই তোমায় জলে .......
আবাহনের এই সুর সংষ্কৃতি হয়ে বাঙলার ঘরে ঘরে যেন বাঁধে সামাজিকতার বন্ধন ।
আগেই বলেছি , আকাশ দেখেনা বলেই আজকাল মানুষ উদারতা জানেনা ; বিশালতা কি বোঝেনা তাও ।
তাই মনে হয় - মানুষে মানুষে সামাজিকতার ,সংস্কৃতির, সহযোগিতার, সহমর্মিতার এই অচ্ছেদ্দ বন্ধন ছিড়ে গেলে দেশ আর দেশ থাকেনা , একটি ভূখন্ড হয়ে যায় ।
চলবে ..........
প্রথম পর্ব : Click This Link
[এই ছবি ও লেখা ব্লগটি সাজানো হয়েছে কয়েকটি অধ্যায়ে – বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত আর গ্রীষ্ণ নিয়ে ঋতুচক্র – পালাবদলের দিন, নিঃস্বর্গ, দেশ ও জীবন গাঁথা ; এমন করে।
আমার একটি পোষ্ট “মাগো, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফেরে .....” [ ছবি ও লেখা ব্লগ ] তে সহব্লগার সচেতনহ্যাপীর মন্তব্যটিই আমার এই ছবি ও লেখা ব্লগটির প্রেরনা । ......]
ছবি – ইন্টারনেট থেকে ।
প্রতিটি ছবির জন্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি তাঁদেরই যারা ছবিগুলোর প্রকৃত দাবীদার ।
আর স্বনামধন্য যে সব কবি-লেখকের দু’একটি চরন তুলে এনেছি, কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি সেই মহাগুনীজনদের ও ।
এদের সকলের কাছেই ঋনী হয়ে রইলুম ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
চমৎকার করে মাত্র দু'টো লাইনে প্রানের কথাটিই বলেছেন -
ফিরিয়ে দাও সে আকাশ
লহ এ ক্ষুদ্র নগর!!!!!!!!!!!
সাথেই থাকুন হৈমন্তী রঙ মাখার জন্যে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
এস কাজী বলেছেন: মারেম্মা জী এস ভাইয়া প্রথম দিকে যা লিখসেন মন ছুঁয়ে গেল। ছবির সাথে ক্যাপশন আহ!
এত সুন্দর পোস্টের জন্য একটা ধন্যবাদ
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: এস কাজী ,
ছবি ব্লগ তো , কতোটুকু আর লেখা যায় ! মন ছুঁয়ে গেছে জেনে ভালো লাগলো ।
হেমন্তের শুভেচ্ছা এমন মন ছুঁয়ে যাওয়া মন্তব্যের জন্যে ।
সাথেই থাকুন ।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: “তোমায় দিলাম ভূবন ডাঙার হাসি ....”
অসাধারণ লেখা আর ছবির মুগ্ধতায় সুন্দর পংক্তিখানি আপনাকে ফিরিয়ে দিলাম ।
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি...
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,
জন্মভূমি স্বর্গাদপি গরিয়সী -------------
হাসি ফিরিয়ে দিলেন ? এখন কি অট্টহাসি দিতে হবে একখানা ?
এমন সুন্দর মন্তব্যে মামুন রশিদকে দিলুম শিউলীফুলের হাসি --------------------------
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শরতের নীল আকাশের নিচে বিকেলে সবুজ প্রকৃতির মাঝে শুয়ে আকাশের দিকে তাকাতে কেমন লাগত সেটা কিবোর্ডে প্রকাশ করতে পারছি না। অসাধারণ সেইসব অনুভূতি আজ আর কি পাব?
সকল দেশের সেরা এ দেশ আমার জন্মভূমি.........
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: গেম চেঞ্জার ,
ইনহাস্ত ওয়াতানাম ..... সে তো শুরুর পোষ্টেই বলেছি । আবারও আপনার সাথে সাথে বলি - জন্মভূমি স্বর্গাদপি গরিয়সী ।
অনুভূতি পাবেন না কেন ? মনটাতো মরে যায়নি !
যেটুকু আকাশই বেঁচে-বর্তে থাকুক না কেন , মন যদি আকাশ হতেই চায় তবে সেটুকুতেই ভাসাতে পারেন মনপবনের নাও ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থেকে উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্যে ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আহমেদ জি এস ভাই,
আপনার বর্ননা এবং সাথের ছবি সত্যিই অসাধারণ! অনেক ভাল লাগলো আপনার পোস্টটা। বিশেষ করে বাংলার বৈচিত্র গুলোকে আপনি যতটা সুন্দর ভাবে চিত্রায়ণ করতে পারেন এমনটা অনেকেই পারেন না। শরতের নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা, নদীর তীরে কাশফুলের সমারোহ সবই যেন বাংলার প্রকৃত পরিচয়কেই তুলে ধরে। শেষের শিউলি ফুলের ছবি গুলো দেখেতো আমার জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের 'শিউলি মালা' নাটকটার কথা মনে পড়ে গেল!
অনেক ভাল লাগলো আপনার পোস্টটা! ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানবেন!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহসী সন্তান ,
এমন অসাধারন মন্তব্যে স্বাভাবিক ভাবেই আপ্লুত । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আসলেই দেখার চোখ যদি কারো থাকে, তবে সে চোখ হেজে মজে যাওয়া বুড়িগঙ্গার কচুরীপানাতেও সুন্দর এ প্রকৃতিকে দেখে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা ও ছবি।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙালী ,
ধন্যবাদ অসাধারন বলায় ।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে নিলাম। পোস্টে ++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: নাবিক সিনবাদ ,
প্রিয়তে নিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞ করে রাখলেন ।
পোষ্টে প্লাস দেয়াতেও ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪
জুন বলেছেন: চলতে থাকুক আহমেদ জী এস । আপনার এই অসাধারন নিপুন লেখনী আর হাত যেন কখনো থেমে না যায় ।
আমরা যেন বঞ্চিত না হই আপনার অনন্য লেখনী থেকে ।
শরৎ শুভ্র শিউলীর সুগন্ধী মাখানো এই পোষ্টে আপনি জাতি আর ধর্ম বিভেদকে ভুলে একে তুলে দিয়েছেন এক নবতর উচ্চতায় , যেখানে আজ মানুষ ধর্মের নামে অধর্মকেই মনের মাঝে গেথে নিয়েছে গভীর ভাবে ।
অসামান্য পোষ্টে সামান্য ভালোলাগা ।
+
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
এই রকম কথা আর ভাব তুলে আনতে জানেন বলেই তো আপনাকে আমি জিনিয়াস বলেছি কোনও এক মন্তব্যে ।
এই পোষ্টের একটি মূল সুর আপনার চোখেই ধরা পড়েছে , বোঝা গেলো এই লাইনগুলো লেখার কারনে -------- জাতি আর ধর্ম বিভেদকে ভুলে একে তুলে দিয়েছেন এক নবতর উচ্চতায় ......
তাই বলেছি --------আবাহনের এই সুর সংষ্কৃতি হয়ে বাঙলার ঘরে ঘরে যেন বাঁধে সামাজিকতার বন্ধন ।
কাশফুলের গায়ে বাউরী বাতসের মনমাতানো দোলার মতো এই মন্তব্যখানি দুলিয়ে দিয়ে গেলো আমায় ।
ভালো থাকুন , পাখিদের মতো উড়ুন সুনীল আকাশে ।
রাতের শুভেচ্ছা ।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর কাব্যের সমারোহ । ভাল লাগলো ।পোস্ট প্রিয়তে ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,
কৃতজ্ঞতায় বেঁধে রাখলেন প্রিয়তে নিয়ে ।
শরতের নীল শুভেচ্ছা আপনাকে ।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২২
জেন রসি বলেছেন: প্রকৃতি যখন রুপ পরিবর্তন করে তখন মানুষের মনোজগত, আচার আচরেনে তার প্রভাব পড়ে।কারন আমরা কেউ প্রকৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন নই। তাই প্রকৃতি যত বৈচিত্র্যময় হবে আমারাও তত বৈচিত্র্যময় হব।কিন্তু আমরা নিজেরাই দিনে দিনে এই বৈচিত্র্যময় প্রকৃতিকে ধ্বংস করে আসলে নিজেদেরই ধ্বংস করে ফেলছি।
অনেক ভালো লাগা জানবেন।শুভেচ্ছা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
আমরা নিজেরাও কি আমাদের মন ও মননের স্নিগ্ধতাকে ধ্বংশ করছিনে ? এর বৈচিত্রে শেওলা জমেছে বলে এর ফাঁক-ফোকড় দিয়ে পালাবদলের দিনগুলোর প্রভাব বিস্তারের কিরণ এর গায়ে এসে পড়েনা আজকাল। এ ও মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনে । তাই
ছিটেফোঁটা প্রকৃতিও অনেকটা বিচ্ছিন্নই বলতে গেলে ।
সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শরৎ যে কীভাবে আসে আর চলে যায়, আমার রসকষহীন মন কিছুই বোঝে না। আপনার লেখা আর ছবি দেখে মনে হলো এর পরেরবার শরৎ এলে তাকে নিবিড়ভাবে পরখ এবং অনুভব করতে হবে।
শুভেচ্ছা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
হুমমমমমম .... আপনারই যদি রসকষহীন মন হয় তবে আমরাতো ম্যান্তামারা !!!!!!!
বাকীর আর এক নাম ফাঁকি । পরেরবার নয় , এক্ষনি রাস্তায় নেমে ঘাড়টা উর্দ্ধমুখি করে ফেলুন , বাসাবাড়ীর ফাঁক-ফোকড় দিয়ে উপরে তাকান ; দেখবেন নীলাকাশ ।
তারপরে এই নিয়ে একটি ঝরঝরে কবিতা লিখে ফেলুন মনের মাধুরী মিশিয়ে ।
শুভেচ্ছা আপনাকেও ।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শরৎ যেন ফুরুৎ করে চলে যায়। দেখুন আজ হেমন্তের ৩/৪দিন হয়ে গেলো। কিন্তু তবু সময় দিয়ে তো সৌন্দর্য্যকে বিচার করা চলে না!
//অর্থনৈতিক অবক্ষয়ের সাথে সাথে পরিবেশও যেমন ধ্বংশ হতে বসেছে তেমনি সামাজিক – সাংস্কৃতিক অবক্ষয় ও আজ জেঁকে বসেছে। তবুও শরতের নীলাকাশ বেয়ে , শিউলির গন্ধ গায়ে মেখে আসে শারদোৎসব।
...আকাশ দেখেনা বলেই আজকাল মানুষ উদারতা জানেনা; বিশালতা কি বোঝেনা তাও। //
শেষ কথাগুলোর রেশ রয়ে গেলো.... আহমেদ জী এস ভাই
সারদীয় শুভেচ্ছা....
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল ,
মনে হয় সব ঋতুই ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ উড়ে যায় । আসলে মনখানারই যে ঠাঁই নাই কোথাও ! দু'দন্ড জিরোবার সময়ই তো নেই । তাই হেমন্তও চলে যাবে কখন টেরও পাবেননা ।
তেমন কারো মনে , তেমন কোনও কোনও কথা আবেশের রেশ ছড়িয়ে যায় । সে কারনেই পৃথিবীটা এখনও বাসযোগ্য ।
শারদীয় শুভেচ্ছা আপনাকেও ।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
ডি মুন বলেছেন:
খুব সুন্দর কিছু ছবি আর টুকরো কথার কলি।
+++
উপভোগ্য পোস্ট
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,
শিউলী ঝরে পড়ার মতো অজস্র ধন্যবাদ ঝরিয়ে দিলুম আপনার মন্তব্যের গায়ে ।
মাঝে মাঝে চাঁদের আমবস্যা তিথীতে ঢুকে পড়েন কেন ?
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
দর্পণ বলেছেন: তোমার মোহন রূপে
কে রয় ভুলে.............
জানিনা কি মরণ নাচে নাচে গো
ঐ চরণ তলে.....
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: দর্পণ ,
এমন মোহনীয় একটি গানের চরণ তুলে ভালোলাগা জানিয়ে গেলেন ।
অনেক ভালো লাগলো মন্তব্যখানি ।
ভালো থাকুন ।
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম পোস্টটি------ অসাধারণ, অসাধারণ -------- দারুন উপভোগ্য
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: লাইলী আরজুমান খানম লায়লা ,
বেঁধে ফেললেন কৃতজ্ঞতাপাশে , প্রিয়তে নিয়ে ।
আমি লিখে গেছি শুধু, সেখানে অসাধারনত্ব আপনার চোখেরই গুন ।
অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ক্রমাগত ক্ষয়ে আসা ফসলের মাঠ, অপরিকল্পিত নগরায়ন, জলাশয় ভরাট করে শিল্পায়ন , বনাঞ্চল উজার করে নাগরিক সুবিধা প্রদানের নামে ব্যবসায়িক চেতনা শরতের আকাশে জড়িয়ে দিয়েছে এক পরত ধুলোর আবরন । আর আকাশও হয়ে গেছে ছোট । -----------
এটাই আমাদের কষ্ট!!!
মরু প্রধান একটি দেশ দেখার সুযোগ হয়েছে আমার।
পারলে ওরা পাথরেও ফুল ফোটায়,আর আমরা?
আমাদের চির শ্যামল দেশটাকে নিয় চলেছি মরুভূমি হওয়ার পথে!!!
যাক, আপনার লেখা থেকে চোখ যদিও বা ফেরানো যায়,মনটাকে ফেরাতে পারছি না!!!
কী যে সুন্দর করে সাজিয়েছেন!! আসলে, এমনই যে আমাদের বাংলার রূপ!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,
অকপটে আপনার ফুলের বাগানের মতো কোমল মনটাকেই তুলে ধরেছেন এখানে ------মনটাকে ফেরাতে পারছি না!!! কী যে সুন্দর করে সাজিয়েছেন!!
হ্যা...... দুঃখ তো হয়ই ! আপনার ছোট্ট ছাদটিকে যেমন ফুলে ফুলে ভরে রেখেছেন , তেমনি যদি এই দেশটাকেও আমরা খানিকটা হলেও ফুলে ও ফলে ভরে দিতে পারতুম !!!!!!!
শিউলী শুভেচ্ছা আপনাকেও । স্নিগ্ধতাতেই থাকুন , সাথেই থাকুন ।
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি আর কাব্যিক বর্ণনা , অসাধারণ !!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন ,
খুব ভালো লাগলো মন্তব্যখানা ।
ভালো থাকুন আর থাকুন সাথেই ।
১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৬
সুমন কর বলেছেন: এত সুন্দর করে, আপনি ছাড়া আর কেউ এমন পোস্ট তৈরি করতে পারবে না।
ছবি, কবিতা, গানের কথা আর আপনার মুগ্ধ করা লেখা-- এক কথায় অসাধারণ হয়েছে।
ভালো লাগা রইলো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,
যে প্রশংসাটুকু করলেন , তার যোগ্য কিনা আমি, জানিনে । কবে চেষ্টার ত্রুটি করিনে আমার পাঠকদের মনে কাশফুলের একটু দোলা দিয়ে যেতে । একজন সুন্দর মনের মানুষই এমন মন্তব্য করার সাহস রাখেন ।
অসংখ্য ধন্যবাদ এমন মন্তব্যে ।
ভালো থাকুন শুদ্ধ চিত্তে , নীল আকাশের মতো উদার .....
১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এজন্যই তো "জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো"র মত অমর গানের জন্ম।। আবার একটা ছবি দেখে মনের মাঝে গুনগুন করে উঠলো সোনা সোনা সোনা,লোকে বলে সোনা।।
ছবিগুলি দেখতে আর পড়তে যেয়ে পথিক সম্মুখের পথ ভুলে বারবার ফিরে তাকাচ্ছে ফেলে আসা পথের মাঝে।। হাতড়ে ফিরছে প্রায় মুছে যাওয়া স্মৃতিগুলি।। প্রায় ৪০/৪২ বছরের জমে যাওয়া ধুলোর পলেস্তারা মুছে যেন আবার ঝকঝকে তকতকে হয়ে উঠলো।।
গ্রামের বাড়িতে গেলে (নানা/আমাদের) মামাতো/চাচাতো ভাইয়েরা নিয়ে যেতো বাড়ির পাশেই বয়ে চলা ইছামতী নদীটিতে।। স্রোতের মাঝে বৈঠা তুলে আমরা মজে যেতাম গল্পে।। ওরা শুনতো ঢাকার কথা আর আমি শুনতাম ওদের রোমাঞ্চকর সব গল্প।। চলতে চলতেই দেখতাম মাঝে মাঝে শুধু সাদা তুলো নিয়ে লম্বা লম্বা গাছ দাড়িয়ে আছে।।তাদের কাছেই প্রথম নামটি জানি কাঁশবন।। তারপর কখনো বা ছোট সেই খালটি দিয়ে যাবার সময়ও ডিঙ্গিতে বসেই ছুয়ে দেয়েছি।। কি হালকা আর মোলায়েম!!
রূপের সাথে পরিচিত যৌবনে।। যখন ভালবাসার মানুষটির সাথে সাথেও পৃথিবীর রূপ-রস-গন্ধ সব কিছুই ভাল লাগতো।। মসজিদের বিরাট গাছটির তলায়ও ঝড়া ফুল কুড়াতে গিয়েছি।। বাসার ছাদে চিৎ হয়ে শুয়ে গুনতে চেষ্টা করেছি কতগুলি সাদা মেঘের ভেলা।।
অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস,এতোটা সন্মান দেখানোর জন্য।। আমি কৃতজ্ঞ।। সবকিছু মিলিয়েই।।
একটু নিয়ে গিয়েছিলেন যেদিন ফেলে এসেছি,তার পানে।। আবারও ধন্যবাদ।।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী ,
হুমমমমম .. ন্যাংটোবেলার পোংটা সময়গুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন আপনিও । নদীতে ঝাঁপাঝাপি, মাটি তুলে ছোড়াছুড়ি , ডিঙি নায়ে আরো ছোটদের তুলে ডুবিয়ে দেয়ার ভয় দেখানো ; সব চাপা পড়ে আছে বৈরী সময়ের কাছে ।
আর একটু বয়েসী হলে আপনার মতো তালগাছ-বেলগাছও ভালো লাগতো ভালবাসার মানুষটির সাথে সাথে !
এই -ই তো জীবন । থেমে থাকেনা । নোঙর ফেলে বসে থাকেনা কোনও ঘাটে । বয়েই চলে নৌকার মতো----------------
২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০১
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছবি,কবিতা আর টুকরো কথা মালায় সাজানো শরৎ বন্দনা অপূর্ব মূর্ছনায় মন ছুঁয়ে গেছে।
শিউলি ফুলের ছবিটা দেখে খুব মনে পড়ে কাক ডাকা ভোরে পাড়ার ছেলে-মেয়েরা মিলে শিউলি ফুল কুড়িয়ে এনে মালা গাঁথতাম- সকাল গুলো কেমন অন্য রকম ছিল।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,
মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশটুকু নষ্টালজিক ।
মন ছুঁইয়ে গেছে জেনে ভালো লাগলো । মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন আপনিও এবং সাথেই থাকুন ।
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি, অসাধারণ। শরৎকে নিয়ে চমৎকার ছবি আর লেখা খুব ভাল লাগল্। প্রথম দিকের গদ্য লাইনগুলো আমার মাথার একটু উপর দিয়ে গেল নাকি! সুন্দর!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,
আপনার য়্যুরোপ ভ্রমনে নিজেদের তোলা ছবির মতো নয় এই ছবিগুলো । অন্যের তোলা ছবি দিয়ে সাজিয়েছি । আপনার ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো ।
কিছুই মাথার উপর দিয়ে যেতে দেবেন না । ধরে রাখুন ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
রিকি বলেছেন: সাঁঝের আধারের কোমল হাত ধরে
হে কুশলী কোন পাখি , ফেরো নীড়ে
আমি পড়ে রই , শুধু রয়ে যাই
ক্লান্ত এক-পৃথিবী মানুষের ভিড়ে ।
ভালো লেগেছে ভাইয়া (ফিচকে হাসি) !!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: রিকি ,
আমার নিজের লেখা ক'টি লাইন আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আমারও ।
ফিচকে হাসি দিলেন আবারও ! কিই-ই বা করবেন ? মধুর হাসির ইমো নেই যে তামাম পৃথিবীতে । প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধ যেমন শুকিয়ে যাচ্ছে , মানুষের মুখের হাসিও তেমনি হারিয়ে ফেলেছে মাধুর্য্য ।
সাথেই থাকুন । এই মাগ্যিগন্যির দিনে এই ফিচকে হাসিই বা দেয় ক'জনে ??
২৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
প্রামানিক বলেছেন: যেমন ছবি তেমন বর্ননা। অসাধারণ। ধন্যবাদ
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
ভালো লাগছে আপনার মন্তব্য দেখে ।
অসাধারন বলাতে খুশি হয়েছি । ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন ।
২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দূর্দান্ত সব প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি, ধন্যবাদ
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: রেজওয়ানা আলী তনিমা ,
দূর্দান্ত , নাকি কোমল ?
প্রশংসাটুকু আমার প্রাপ্য নয় । কাদের প্রাপ্য, লেখা আছে পোষ্টের একেবারে শেষ প্যারাটিতে ।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।
সবসময়ের মতো সাথেই থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
২৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট । শিউলি ফুল কবে দেখেছি মনেই নেই । অনেক ভালো লাগলো ছবিগুলো দেখে । অনেক ধন্যবাদ সুন্দর লেখা আর ছবির জন্য ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া ,
মনে না থাকা যে ফুলের টানে এই মন্তব্যটি করলেন তাতে শিউলির গন্ধই পেলুম ।
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ।
মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
সাথেই থাকুন ------------
২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আপনার ষড় ঋতু পোষ্টে, আমার বাগানের শিউলির শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম -----------!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,
ফিরে এসে আবার নিজ বাগানের শিউলির শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলেন, এর চে সুন্দর আর কি হতে পারে !
আমার এই "পালাবদলের দিন" এর পোষ্টে এই সুন্দরতা শিউলী গন্ধ ছড়াক ।
নির্মল শুভেচ্ছা ।
২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
এত্ত এত্ত সুন্দর ছবি ব্লগ। শুধু কি ছবি ব্লগ এইটা! ছন্দে ছন্দে কবিতা, গান ... দারুণ পোষ্ট।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমিনুর রহমান ,
িহুমমমমমমমম ............এইটা .ছন্দে ছন্দে নাচি আনন্দে ব্লগ ।
এমন সুন্দর মন্তব্যে যারপর নাই খুশি । ধন্যবাদ তো আছেই সাথে !
শুভেচ্ছান্তে ।
২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: অসাধারণ আয়োজন । ছবির ছন্দের সাথে কবিতা এক নির্মল সুর তুলেছে ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ,
আয়োজন অসাধারন হয় যিনি দেখেন তার চোখে ।
শত সহস্র ধন্যবাদ আপনাকে । শুভেচ্ছান্তে ।
২৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: সত্যিই অসাধারন একটি ছবি ব্লগ। প্রাণে প্রাণে বিলিয়ে গেছে অদ্ভুদ ভালো লাগা। অনেক ভালো থাকবেন,সবসময়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্রকাশিত কাব্য ,
অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য । ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি ।
ভালো থাকুন আপনিও আর সাথেই থাকুন ।
৩০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অসাধারন।অনবদ্য ছবি ও বর্ণনা।খুব ভালো লাগল+++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রুদ্র জাহেদ ,
মন্তব্যের স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে ভালো লাগলো । ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
৩১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার সিরিজটা অসাধারণ । মন ছূঁইয়ে যায় কাব্যিক ছবিক উপস্থাপন ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: কলমের কালি শেষ ,
অনেক ভালো লাগলো কলম থেকে ঝরঝর করে কালি ঝরে পড়ার মতো মন্তব্যটি ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন আগামীতেও ।
শুভেচ্ছা রইলো ।
৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ঢু মেরে ছবি আর লেখা গুলো আবার পড়লাম, তার পর প্রিয়তে নিলাম।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,
প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে কৃতজ্ঞতা বোধ করছি ।
আবারও আসার জন্যে ধন্যবাদ অসংখ্য ।
সাথেই থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
কিরমানী লিটন বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: এত সুন্দর করে, আপনি ছাড়া আর কেউ এমন পোস্ট তৈরি করতে পারবে না।
ছবি, কবিতা, গানের কথা আর আপনার মুগ্ধ করা লেখা-- এক কথায় অসাধারণ হয়েছে।
ভালো লাগা রইলো।
আমারও একই মত- অসাধারণ পোষ্ট -স্যালুট আপনাকে...
ভালো থাকবেন,নিরাপদ থাকবেব,শরীর-মনে...
সতত শুভকামনা...
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কিরমানী লিটন ,
কি বলবো বলুন ? আপনারা আমায় যে ভালোবাসায় ভিজিয়ে রাখেন তাতে মুগ্ধ হই আর তাতে বেশ একটা দায়িত্ব এসে যায় ঘাড়ে । ভালো লেখার । আপনাদের কি করে নিরাশ করি বলুন ?
অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন আপনিও ।
৩৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: শারদ আলোর আঁচল টুটে
কিসের ঝলক জেগে ওঠে.....
অসাধারণ পোস্ট। ছবিগুলো দেখে মন জুড়ালো।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি ময়ূরাক্ষী ,
আপনার কবিতার লাইন দু'টোও মন জুড়ালো ।
মন্তব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এক্সসেলেন্ট!!!!!!!!!!!!!এক্সসেলেন্ট!!!!!!!!!!!!!এক্সসেলেন্ট!!!!!!!!!!!!!
তোমার ছবিগুলির সাথে কবিগুলি মানে কবিতাগুলি পড়ে পড়ে আমি মুগ্ধ!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সত্যি কিন্তু!!!!!!!!!!!!!!!
বাপরে তুমি দেখি আমার চাইতেও সারাদিন কবিতা পড়ো!!!!!!!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
সত্যি কিন্তু!!!!!!!!!!!!!!!
একথায় কি বুঝবো যে ,আগের ভালোলাগাগুলো অন্যকিছু ছিলো ?
যাকগে ------ আমার কবিতায় আপনার মুগ্ধতা আমাকে প্রীত করলো । সারাদিন নয় হঠাৎ হঠাৎ কবিতা পড়ি । মন ভালো থাকলে পড়ি আবার খারাপ থাকলেও পড়ি ।
মন্তব্যের জন্যে হৈমন্তী শুভেচ্ছা ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন ।
৩৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: ttps://www.youtube.com/watch?v=Vei3hOFZIng&list=PLZpPzUjj1XplN_glLMZ-7MVNya4o-wksT
https://www.youtube.com/watch?v=EI-o1k6Dkyw&list=PLZpPzUjj1XplN_glLMZ-7MVNya4o-wksT&index=3
https://www.youtube.com/watch?v=2JgRbizJ5ng&list=PLZpPzUjj1XplN_glLMZ-7MVNya4o-wksT&index=6
তিনটা শারদীয়া গান ভাইয়া।
৩৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: sharat tomar aurun alo
আরও একটা অনেক সুন্দর গান ভাইয়া।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
গানটি সুন্দর সন্দেহ নেই ।
তবে একটি কথা আপনাকে কানে কানে বলি - যদিও জানি রবীন্দ্রনাথ ছাড়া বাংলার ঋতু পরিক্রমা একেবারেই অচল তবুও এই পোষ্টে আমি চেষ্টা করেছি রবীন্দ্রনাথকে যতোখানি পারা যায় টেনে না আনতে ।
কিন্তু এই পোষ্টে পারলুম আর কই ? শুরুটাই তো তাঁকে দিয়ে .......।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
ফাহমিদা আফরোজ নিপু বলেছেন: আপনি গল্পের ঝুড়ি নিয়ে মেঘের পাটিতে বসে আকাশের সাথে ভাব জমান, দিগন্ত জোড়া মাঠের সাথে মিতালী পাতান আর ডানায় ভর করে উড়তে থাকা পাখিগুলোর স্বাধীনতায় উৎসাহ খুঁজে পান। তা নাহলে কেবল আকাশ দেখেই এতটা সংগতিপূর্ণভাবে উদারচিত্তে শরৎ থেকে শারদীয় উৎসবে ক্ষণিকের জন্য সকলকে এই কাঁচের আড়ালে শব্দনৃত্যের মাধ্যমে নিমগ্ন রাখতে পারতেন না। কী চমৎকারভাবে মনে হয়েছে শারদীয় দূর্গোৎসব কেবল নির্দিষ্ট ধর্মের আড়ালে নেই, বাঙালিয়ানার অংশ বটে! যেন বাংলার জন্যই এসছে এ উৎসব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে!
আমি এটা বিশ্বাস করি, প্রত্যেকের কথার মাঝেই এক ধরনের বডি ল্যাংগুয়েজ থাকে, বিশেষ করে চোখের মাঝে তা সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায়। কারো চোখের দিকে তাকিয়ে অল্পকিছুক্ষণ কথা বললেই তাকে পড়তে পারা খুব সহজ হয়ে ওঠে। কিন্তু আপনার লেখার মাঝেই যে আপনি কতটা বিনয়ী, আমি ভেবে পাই না! আপনার বিনয়ীভাব প্রত্যেকবারই অবাক করে।
সাধুবাদ, এত চমৎকারভাবে অক্ষরের চুম্বকে আকৃষ্ট করে রাখার জন্য।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফাহমিদা আফরোজ নিপু ,
এমন আন্তরিক মন্তব্যে লেখকের আনন্দিত না হয়ে ওঠার কোনও কারন নেই । অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
আমি চেষ্টা করেছি ঋতুদের এই পালাবদলের ছবিটুকু পাঠকের হৃদয়ে আরেকবার ঝংকার দিয়ে যেন বলে যায় ----- এমন দেশটি কোথা খুঁজে .......... ।
সে চেষ্টা যে একেবারেই বিফলে যায়নি, তেমন পাঠকের চোখে তা যে শব্দের নৃত্যে নেচে নেচে গেছে ; তা বোঝা গেল আপনার এই সুকুমার মন্তব্যে ।
কে জানে , আমি আদৌ বিনয়ী হতে পেরেছি কিনা ! তবে ব্লগটি যে আমারই মুখখানাকে দেখায় , আমার "আমি"কে তুলে ধরে সে সম্পর্কে সচেতন থাকি ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
৩৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
জুন বলেছেন:
ব্যাংককে আমার বারান্দা থেকে পৌষের কাছাকাছি একদিন। তবে এখানে শীত তেমন করে আসে না।
চারিদিকে বাসাবাড়ী ঘিরে সবুজ গাছ, নিরিবিলি নির্জন, ঘুঘু আর অন্যান্য পাখির ডাক ভেসে আসছে চারিদিক থেকে। ভাবতে পারবেন কি ঠিক ঢাকা শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে এমন একটি জায়গার কথা আহমেদ জী এস? ব্যাংককের প্রানকেন্দ্র সুকুমভিত এলাকার একটি এপার্টমেন্টের বারান্দা থেকে তোলা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ও....... প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে , ঘুরে ঘুরে আপনি এখন ব্যাংককের বারান্দায় গিয়ে বসেছেন !!!!!! ভালো ।
কিছুতেই ভাবতে পারছিনে আমাদেরকে এই ইট-কাঠ-পাথরের ধুলোময় শহরে ফেলে রেখে আপনি ঘুঘুর ডাক শুনতে পারা যায় এমন নিরিবিলি নির্জন এক শহরে গিয়ে উঠবেন ।
আপনার এই ছবিখানি আমার এই পোষ্টে যেন ঘুঘুর ডাকের মতো মিষ্টি একটা সুর তুলে দিয়ে গেলো ।
অনেক দূরে বসেও এই অধমের পোষ্টখানিকে যে আপনি ভুলে যাননি, অনেক ব্যস্ততার মাঝেও যে একখানা ছবি তুলে পোষ্টখানিকে রাঙিয়ে দিয়ে গেলেন সে জন্যে অজস্র ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন । রাতের শুভেচ্ছা রইলো ।
৪০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর ছবি, সুন্দর কবিতাংশ, সুন্দর লেখা।
পুরোটাই খুব ভালো লাগলো।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,
সকালের শুভেচ্ছা ।
ভালো লাগাতে পেরেছি জেনে ভালো লাগলো ।
৪১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: দারুন এক কথায়
৪২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: দারুন এক কথায়
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিনা জাহান প্রিয়া ,
লেখাটি পড়া ও মন্তব্য করার জন্যে ধন্যবাদ ।
ষড়ঋতু নিয়ে আমার ঐ সিরিজটির বাকী পর্বগুলোও আপনার ভালো লাগতে পারে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৪৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
শরৎ কে দারুণ ভাবে তোলে নিয়ে আসলেন পোস্টে...
প্রথমে ভাবছিলাম, ছবিগুলো আপনার হাতে তোলা। পরে.......
শরৎ এর কাশ আমার দারুণ প্রিয়।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্রাঞ্জি সে ,
লিংক ধরে এখানে আসার কষ্টটুকু স্বীকার করার জন্যে ধন্যবাদ ।
শুধু আপনারই নয় যাদের একখানা তেমন মন আছে, শরতের কাশফুল তাদেরই দারুন প্রিয় ।
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য ।
৪৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
আচ্ছা আপনার কোন প্রিয় ফুল আছে কিনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্রাঞ্জি সে ,
প্রিয় ফুল - রজনীগন্ধা ।
৪৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
দারুণ প্রিয়.....
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্রাঞ্জি সে ,
রজনীগন্ধার স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা আপনাকে ।
৪৬| ২৯ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:৩২
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ও মাই গড! পুরো শরৎ'টাকে তো ব্লগে নিয়ে এসেছেন। কয়দিন রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করতে যেয়ে অনেক ফুলের ফটো উঠিয়েছি। ব্লগে পোস্ট করবো ভাবছি। সেসব থেকে আপনার জন্য: ও মাই গড! পুরো শরৎ'টাকে তো ব্লগে নিয়ে এসেছেন। কয়দিন রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করতে যেয়ে অনেক ফুলের ফটো উঠিয়েছি। ব্লগে পোস্ট করবো ভাবছি। সেসব থেকে আপনার জন্য:
২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শুভ্রনীল শুভ্রা,
পুরোনো লেখাতে নিজের তোলা ফুলের ছবি দিয়ে গেলেন। দু'হাত পেতে নিলুম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
তোলা ফুলের ছবি নিয়ে গুছিয়ে পোস্ট দিন।
আর এখানে ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন - ঘাসফুল
শুভেচ্ছান্তে। নিরাপদে থাকুন।
৪৭| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ৭:২৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: পোস্ট দিবো ভাবছি কিন্তু সময় করে উঠতে পাচ্ছিনা। কিভাবে যেন সময় চলে যায় !
আপনার 'ঘাসফুল' পোস্ট দেখলাম। বাপরে, ঘাসফুল নিয়েও এতকিছু। পোস্টে অনেক ভালোলাগা।
৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শুভ্রনীল শুভ্রা,
সময় তো চলে যাবার জন্যেই! তার ভেতর থেকে সাহস করে সময়ের ঘাড়ে চেপে লিখেই ফেলুন।
যতো তাড়াতাড়ি ততোই ভালো নইলে ফুলগুলো ম্রিয়মান হয়ে পড়বে!
শুভেচ্ছান্তে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদেরই লোভে – লালসায় গুটিয়ে গেছে নীল শরতের দিন । ক্রমাগত ক্ষয়ে আসা ফসলের মাঠ, অপরিকল্পিত নগরায়ন, জলাশয় ভরাট করে শিল্পায়ন , বনাঞ্চল উজার করে নাগরিক সুবিধা প্রদানের নামে ব্যবসায়িক চেতনা শরতের আকাশে জড়িয়ে দিয়েছে এক পরত ধুলোর আবরন । আর আকাশও হয়ে গেছে ছোট ।
আমি বলি –যে চোখ আকাশের নীলিমার দেখা পায়না সে চোখ খুঁজে ফেরেনা জীবনের কোনও রঙ । যে মন দিগন্ত জোড়া বিশালতা দেখেনি কোনদিন , সে মনে উদারতার ছায়া পড়েনা । তেমন চোখ ও মনে বদ্ধ পুকুরের মতো জমে ওঠে শ্যাওলা । তেমন জঞ্জালে ভরা অনুদার মানুষেই আজ সব গৃহ ভরপুর । জানালা খুলে শিশুটিও আজ অবারিত আকাশ নয় , দেখে আলোহীন ইট-পাথরের কারাগার । তার ছোট্ট মনে সংকীর্নতা বাসা বেঁধে থেকে যায় ।
সে শিশু উদার হয়ে উঠবে কি করে ?
ফিরিয়ে দাও সে আকাশ
লহ এ ক্ষুদ্র নগর!!!!!!!!!!!
দারুন আরেকটি পর্বের জন্য শারদীয় শুভেচ্ছা
++++++++++++++++