নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ট্রুথ নেভার ডাই্‌জ

নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা ।

আহমেদ জী এস

পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...

আহমেদ জী এস › বিস্তারিত পোস্টঃ

অম্বরে ঘন ডম্বরু-ধ্বনি গুরু গুরু গুরু ....

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

( পালাবদলের দিন )


এ ক'দিনে বসন্তের শেষ মিষ্টি বাতাসটুকু উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া উথাল-পাতাল বৈশাখী দিনের শুরু হয়ে গেছে। শুরু হয়েছে নতুন বছরের । শুরু অম্বরে ঘন ডম্বরু বাজানো গ্রীষ্ণকালেরও । পান্তা ইলিশের দিনটিও শেষ হয়ে অপেক্ষার পালা রুদ্র বৈশাখের ।

নিত্যগামী কালের রথে চড়ে পাখির বাসার মতো ঠাস বুনটের প্রকৃতির যে ছবি ঘুরে ঘুরে আসে তাকেই বোধহয় লোকে বলে, ঋতুচক্র । বারোটি মাস জুড়ে চলে পালাবদলের মোড়কখুলে প্রকৃতির নিজেকে মেলে ধরার নৈঃস্বর্গিক খেলা । এই মাটিতে কখনও সে কাঁদে ঝরঝর, কখনও নীলাম্বরী শাড়ীতে নববধূর মতো ঢেকে রাখে শরীর। কখনও বা সোনালী ধানের গন্ধ ভরা গায়ে মেখে নেয় কুয়াশার পরশ । শিহরিত হয় ক্ষনে ক্ষনে । ফুলে ফুলে নিজেকে সাজায় কখনও বা । আর তার শরীরের পরতে পরতে লুকানো মোহময়ী এই লাস্যপঞ্চমী নৃত্যে যখন বছর পার হয়ে যায় তখন নতুন বছরের শুরুতেই ফুঁটে ওঠে তার আর এক রূপ । সে রূপ রুদ্র বৈশাখের মতো চন্ডালিনীর । ক্রোধের আগুনে ঝলসে দেয়া চারিধার ।
এসবই ঋতুচক্রের পৌরানিক কাহিনী ।

এখন ঋতুচক্র আর মান্ধাতা আমলে পড়ে নেই । আধুনিকা হয়ে উঠেছে সে দিনে দিনে । খোলস বদলে বদলে গেছে তার, দ্রুত তালে। মানুষের অবিমৃষ্যকারীতার সাথে নিরন্তর পাল্লা দিতে গিয়ে ঋতুচক্র আজ চরিত্র হারিয়েছে । কখন যে সে কাঁদে , কখনই বা ওঠে রেগে আর কখনই বা লাজনম্র হয় তা বুঝে ওঠা ভার । সে আধুনিকার রঙ ও ঢং এখন আর বারো মাসের ছয় ছয়টি কাল ব্যাপী খন্ডিত চিত্রে আলাদা করে চিত্রিত হয়না । একটা রঙ কখন যে আর একটা রঙে ঢুকে পড়ে খেয়াল রাখতে হয় খুব ভালো করে ।

জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো ......... যুগ যুগ ধরে শোনা এমন কথাটির একটি আবেগীয় অনুভূতির মূর্চ্ছনা দিয়ে লেখাটি শুরু করতে পারলে ভালো হতো । ভালো হতো বলছি এ কারনে যে, এই অনুভূতিটা আজ যে জনে জনে মরে গেছে সেটা যদি না হতো।
এই জনমানুষের নিঠুর থাবার নীচে যে শ্যামলীমার কিছুটা আজও বেঁচেবর্তে আছে , সময়ের পালাবদলে যে নিঃস্বর্গের অপরূপ ছায়া মানুষের অবিমৃষ্যকারীতায় বদলে বদলে গিয়ে এখনও আবছায়া হয়ে ধরা দিয়ে যায় চোখে , বেঁচে থাকার অসম দৌঁড়ে যে মানুষ নামের আত্মীয়গুলো অনাত্মীয় হয়ে কোথায় ভেসে যায় ক্রমে ক্রমে তারই যেটুকু ছবি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এখানে ওখানে , তাই বা কম কিসে !
অনেকেই হয়তো এই কমটুকুরও খোঁজ রাখেন না । মানব থেকে অমানবিক হয়ে যাওয়ার এই সর্বগ্রাসী সময়ের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে গিয়ে কোনও কিছুই হয়তো তার মনে দাগ কাটেনা ।
আর দাগ কাটেনা বলেই, যে কজন মানুষ সর্বগ্রাসী সময়ের এই অভিঘাত সয়েও এখনও “জন্ম আমার ধন্য হলো...” বলতে পেরে ধন্য হয়ে যান লেখাটি তাদের জন্যে ।

আমার এ লেখা নববর্ষের আবাহন নয় । পান্তা ইলিশের আভিজাত্য মাখাও নয় । “ পালা বদলের দিন ” হিসেবে যে লেখার শুরু হয়েছিলো ঝরঝর বাদল দিনের মেঘ মাল্লার সুরে , তার রেশ ধরে এ আমার সমাপ্তির গান -
-----যেন আমার গানের শেষে
থামতে পারি সমে এসে ,
ছয়টি ঋতুর ফুলে ফলে
ভরতে পারি ডালা .....................

( রবীন্দ্রনাথ )
ডালা ভরিয়ে তুলতে পেরেছি কিনা জানিনে তবে লিখতে লিখতে দিনগুলো অনন্ত রাত্রির মতো দীর্ঘ হয়ে পথ চলেছে ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে । পথচলা ক্লান্ত নাবিকের মতো শুকিয়েছে গলা । তেষ্টার জল মেলেনিকো অথচ জলের শরীর ছিলো চৌদিকে । সে জল অঞ্জলি ভরে তুলে এনে তেষ্টা মেটানোর সাধ্য আমার নেই । শেষের এই গানে তাই শুধু দারুন দাহন বেলার কথকতা । গ্রীষ্ণের পাঁচালী - সে কেন মেঘ হয়ে ঘুরে ঘুরে একা একা কথা কয় ! কেন চোখে লাগে তার তৃষ্ণার ঘোর .............


চক্ষে আমার তৃষ্ণা ওগো,
তৃষ্ণা আমার বক্ষ জুড়ে ।
আমি বৃষ্টি বিহীন বৈশাখী দিন
সন্তাপে প্রান যায় যে পুড়ে ...

( রবীন্দ্রনাথ )

বর্ষ শেষের বিদায় বেলায় শেষের এই গান যেন পিঙ্গল মেঘের করুন রাগিনীর সুর তুলে যায় । দিগন্ত জুড়ে মেঘের নাও যেন একা একা বিষাদের আঁচল বিছিয়ে কেঁদে কেঁদে মরে .....


কালের জঠর থেকে খসে পড়ে
একটি নিদাঘ দিন যেন সময় করে ।
খরতাপে পোড়া আকাশ মাঝে
পিঙ্গল মেঘের ডম্বরু বাজে,
করুন নৃত্যে উদ্বেলিয়া ওঠে
বিদায়ের গান মন্দ্রসপ্তকে সেজে.........


তবুও মেঘের জটাজালে ঢাকা আকাশ শুনিয়ে যায় গ্রীষ্ণের আগমনী গান । এ যেন দয়িতা বসন্তের চলে যাওয়ার বিরহে কাতর প্রকৃতির এক একটি দিনের কালো , গোমড়া মুখের কথকতা .................

বসন্ত সমীরনে গেছে ভাসি
দিনের নাওখানি অকালে,
নতুন প্রভাতে আকাশ ভরিছে তাই
কৃষ্ণমেঘের পালে ।


বিষাদের আঁচল বিছিয়ে রাখা কৃষ্ণমেঘের পালে যখন লাগে হাওয়া, তখন গ্রীষ্ণের মেঘ ধরে তার রুদ্র রূপ । সে রুদ্র মেঘের তান্ডবে আকাশের সুনীল বুকে আঁধারের তৃষ্ণা জাগে । যেন মনে হয় --- সন্ধ্যার আকাশ বুঝি ঢেকে দিয়ে যাবে ওই কালবৈশাখী । ঈশানের মেঘ থরে থরে তাই মেলে দেয় তার ডানা । দীর্ঘ দগ্ধ বৈশাখী দিন তোলে তান্ডব ..............



সন্ধ্যা আকাশ দেয় ঢাকি
নিদেন কালের এক কালবৈশাখী,
কী রোষে গগণ বিদারী হুঙ্কারে
উড়ায় যে প্রান পাখি !
তারি বুক মাঝারে
আঁধারের তৃষ্ণা যেন যায় ডাকি
আমারে ...................


গ্রীষ্ণের দিন আসে টগবগিয়ে, সূর্য্যরথে সওয়ার হয়ে । নরকের আগুন নিয়ে সূর্য্য দাপিয়ে বেড়ায় সারাটি আকাশ জুড়ে । পথপ্রান্তরে চাতকের মতো চেয়ে থাকে রিক্ত মাটি । বুকে দহনের জ্বালা নিয়ে নিদাঘ সূর্য্যের দারুণ অগ্নিবাণে পুড়ে পুড়ে যায় বিজন ঘাস । জনপদে বাড়ে তৃষ্ণার জলের গাঢ় আকাল , অসহায় মুখ তাকিয়ে রয় আকাশপানে, যেন অলখে, অস্ফুটে বলে যায় - আল্লাহ মেঘ দে পানি দে ...............

..................................................আমি পথ চেয়ে রই ......................

................................বিজন আকাশে , কোথায়... কোনখানে .........................

.................................................তৃষিত জমিনে জীর্ণ জীবন........................

............................................................কতোদূরে আর ............................

........................................একফোঁটা ঘাসের তরে , দগ্ধ মাটির পরে......................

............................................ধুঁ ধুঁ বালুচর পোহায় বেলা, তারি মাঝে জীবনের খেলা.....

...................................বক্ষ ফাঁটা মাটির ক্রন্দন .......................

.....................................হেরিনু তৃষ্ণার জল কোথাকার ..............................


............................................তবুও এতোটুকু জলে মাছেরা খলবলে ..............
দিনের ভাঁড়ার থেকে ফুরায়েছে বসন্তের দিন,
এখন আকাশ বিলীন খর রোদে ।
ধরিত্রী কাঁপিছে প্রবল ক্রোধে
মাটি চৌচির সঘন রোষে , বৃষ্টি বিহীন........


আকাশে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা গনগনে সূর্য্যের গা বেয়ে নেমে আসা দারুণ অগ্নিবাণে ধুঁকে ধুঁকে নিঃশ্বাস ছাড়ে মাটি আর মানুষের এই ঘর , এই গৃহস্থালী । বায়ু করে যায় হাহাকার । চৌচির মাটি, মর মর গাছের পাতা, শুকনো কাননশাখা জানান দিয়ে যায়, বড় অকরুন গ্রীষ্ণ মেলেছে তার নরকসম জটাজাল । দগ্ধ ধরণী স্বস্তি খুঁজে ফেরে পত্রপল্লব ছায়ে , জলের কোলে খুঁজে ফেরে শীতলতা । ভূমিদস্যুদের হাত এখনও পৌঁছেনি বলে যেটুকু জলধি বেঁচেবর্তে আছে আজো, সেখানেই শরীর ডুবিয়ে যেন তাপদগ্ধতা ঝেড়ে ফেলতে চায় সকল প্রান .................

..................................... জলের কোলে, শীতল মায়ার দোলে ........................

.................................... আহ্‌... কী পেলব জলের শরীর............................

........................................... সূর্য্যের দহন ভুলি ...........................

............................... কৈশোরের চির নতুন জলকেলি ...........................

................................ কি দারুণ দাহন বেলা ..............................

........................................তাপহরা জলের শরীরে করি খেলা .....

....................................... কে জুড়াবি আয় , তালের পাখায় -গ্রীষ্ণের দহন জ্বালা .....

.......................................... আহা কি নিঝুম, তৃপ্তির ঘুম ........................
শ্রান্তি যাক ঘুচে,
দারুণ দাহন বেলা
এ নহে শুধু জলখেলা ।
শান্ত শীতল প্রান ভরানিয়া জল,
নরম সুনিবিড় ছায়াতল
গহন তাপদাহ নিয়ে যাক মুছে ........


এমন নিঝুম তপ্ত দিনে অম্বরে ঘন ডম্বরু ধ্বনি গুরু গুরু গুরু বাজে । সঘন মেঘের ক্রদ্ধ নিঃশ্বাসে প্রলয়ের নটরাজ যেন কালোবৈশাখির তান্ডব হয়ে আসে । নিদানের এই এলোকেশী ঝড়ে উড়ে যায় ঘর-গেরস্থালী । মাথাগোঁজার অতি দীন আচ্ছাদনখানিও নিয়ে যায় কেড়ে । মুখ থুবড়ে পরে অভাগীর সংসার । গ্রীষ্ণের রুদ্র রোষ, অসহায় জনপদ তছনছ করে দিয়ে গেলেও উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারেনা এই বাঙলার মানুষের দৃপ্ত সাহসখানি ।
আশায় আশায় বুক বেঁধে রাখা মানুষ তবুও পথ চলে জন্ম থেকে জন্মান্তরে, অখন্ডিত বিধিলিপির হাত ধরে ................
........................................................কি দোষে প্রকৃতি .................

.....................................সেই যে আমার ছোট্ট গৃহকোন, কোথায় এখন .........

...............................................এই ছিলো কি বিধাতার মনে ...........

...............................................আবার শুরু নতুন করে জীবনের গান .......

...............................................নিরাশার মাঝে বুক বেঁধে দুজনে আবার .....
কি দোষে তব জন্ম এই বঙ্গে
বারেবার বিধাতার সে কোন রঙ্গে
ভেঙে যায় যতো সুখের স্বপন !
অতি নিঃস্ব এই প্রান্তজনে
আর কতোবার মারিবে ধনেপ্রানে,
হে বিধাতা; হইয়াছো কি বিস্মরণ ?.................


“দিন চলে যায়
সবি বদলায়
শুধু যে আমার এ মোন
যা ছিলো থাকে তেমন
পুরনো হয় না । ”
তাই কান্তারে কান্তারে নতুন বছরের পদধ্বনিতে উদ্বেলিত হয় বাঙলার প্রান । ধ্বংসের মাঝেও ফিনিক্স পাখির মতো ডানা মেলে ছড়িয়ে যায় বাঙালির তৃষিত প্রানের মেলা । নতুন বছরের শুভাশীষ নিয়ে বৈশাখ জাগে । লক্ষ কন্ঠে ধ্বনিত হয় – এসো হে বৈশাখ এসো এসো .............................

......................................পবনে গগনে সাগরে আজিকে কী কল্লোল, দে দোল দোল ............

...................................................গায়ে আমার পুলক লাগে, নববর্ষের রাগে ........

...........................................দিগ দিগন্তে ছড়িয়ে যাক আমার এই প্রানের মেলা ......

........................................সাজাই তারে যতন করে , যতো উচ্ছাস ভরে করি খেলা ....

...........................................মুখরিত গানে গানে , প্রানের স্পন্দনে আজি এ সকালবেলা.....

..........................................হে বৈশাখ এসো নৃত্যের তালে তালে,
.................................................আদরে , সোহাগে চুমু দিয়ে যাও কালের কপোলে ......

পান্তা ইলিশের দিন ...........
কৃষকের ঘর থেকে সেই কবে হয়েছে বিলিন !
তারে স্মরি তোমরা আজ উল্লাসে মাতো
শোন নাকো কৃষকের দীর্ঘশ্বাস যতো ................


দিন চলে যায় দিনের মতোন । বদলে যায় সব । যা কিছু পুরাতন , কালের রথে চড়ে আবার বছরগুলো ফিরে আসে নতুন হয়ে বারেবার । তাই ফুলে ও ফলে ভরে ওঠে নিদাঘ বৈশাখ - জৈষ্ঠ্যের দিন, ঠিক আগেরই মতোন । ফল ও ফুলের এই মৌতাত বাঙালীর আবহমান সংস্কৃতির গায়ে গন্ধ ছড়িয়ে যায় । ছড়িয়ে যায় আপনার মনেও । কৃষ্ণচুড়া-জারুলের রঙে আর আম-কাঠালের মিষ্টি সুবাসে ভেসে যায় আপনার গ্রীষ্ণের দিনগুলি । ফুলের রঙে নতুন নতুন প্রানে লেবু-ফুলগন্ধী কবিতা গুনগুন গান গেয়ে যায় । আম-কাঠাল-লিচুর ঘ্রানে সামাজিক মানসের রসনা তৃপ্ত হয়, গড়ে ওঠে বন্ধন । এমনি করেই প্রকৃতি আমাকে , আপনাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রাখে এক সামাজিক বলয়ের ঘেরাটোপে .........

........................................................কৃষ্ণচূড়ার ডালে ডালে ....

.............................................................রাধাচূড়ার পল্লবে পল্লবে কতো কামনার রঙ...

...................................................একাকী বোনাক , যেন ফুঁটে থাকা এক স্নিগ্ধ জোনাক ....

......................................................কিশোরীর লাজরঙে রাঙা নাগকেশর......

................................................লেবুফুল ছড়িয়ে যায় শীতল কোমল গন্ধ তার ....

..............................................জারুল , শোভন-সুন্দর বেগুনি দল.....

.....................................................জামরুল ফুল, যেন ঠিক ঝুমকো দুল......

.......................................................সোনালু, ঝাড়বাতির মতো ঝুলে ঝুলে ........

কালের করাল তলে
দিনগুলো কোথা যায় চলে
শুধু ভরে দিয়ে যায় ফলে আর ফলে ....
























ঘরে ফিরে আসা এই গ্রীষ্ণ যেন মেঘ ও রৌদ্র খেলায় কখনও সহজ-সরল, কখনও মাতন্ডিণী-দুঃসাহসিকা , কখনও ফুলে-ফলে উচ্ছসিত অভিসারিকা । ষড়ঋতুর অশান্ত, অধরা এই প্রথমাকে আবাহন আজ দুহাত বাড়িয়ে ।
প্রথমা এই গ্রীষ্ণের হাতে হাত রেখে প্রনতি তাই নতুন বছরের কাছে হালখাতা খোলার......


শতাব্দীর সূর্য্য ও মেঘের কাছে
আমারি প্রনাম –
রুদ্র বাতাসে পৃথিবীর গা থেকে
মুছো নাকো আমারি নাম .....


প্রথম পর্ব পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ....
দ্বিতীয় পর্ব পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ......
তৃতীয় পর্ব চারিদিকে নুয়ে প’ড়ে ফলেছে ফসল ......
চতুর্থ পর্ব শীত তুমি কি, বড় জানতে ইচ্ছে করে .......
পঞ্চম পর্ব কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন দিয়ে যাও ....

[ এই ছবি ও লেখা ব্লগটি সাজানো হয়েছে কয়েকটি অধ্যায়ে – বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত আর গ্রীষ্ণ নিয়ে ঋতুচক্র – পালাবদলের দিন, নিঃস্বর্গ, দেশ ও জীবন গাঁথা ; এমন করে। ]

ছবি – ইন্টারনেট থেকে ।
প্রতিটি ছবির জন্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি তাঁদেরই যারা ছবিগুলোর প্রকৃত দাবীদার ।
আর স্বনামধন্য যে সব কবি-লেখকের দু’একটি চরন তুলে এনেছি, কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি সেই মহাগুনীজনদের ও ।
এদের সকলের কাছেই ঋনী হয়ে রইলুম ।
( পরিবর্ধিত রি-পোষ্ট )

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

বিজন রয় বলেছেন: ................................বিজন আকাশে , কোথায়... কোনখানে .........................

আমি আছি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিজন রয় ,



এই যে এখানে আমার পোস্টে ! :P

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রকৃতি এখন অষ্টাদশী যুবতী'র মত আচরণ করে; এই হাসি তো এই কান্না... শীতের দিনে বর্ষা, তো বসন্তে কাঠফাটা রোদ।

পোস্টে +++

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,




হা...........হা..............হা..........অষ্টাদশী যুবতী নয় , ষোড়শীর মতো ঠোট ফোলাতে পারঙ্গম হয়ে উঠছে দিনে দিনে । তার ছলাকলা বোঝা ভার । ডিজিটাল যুগের প্রকৃতি তো , তাই সব শর্টকাট ।

মন্তব্যে ভালোলাগা ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সুন্দর!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অনিকেত বৈরাগী তূর্য ,



ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে ।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রকৃতি ও মানুষ, বিপর্যয় ও উৎসব, সব এক ফ্রেমে পাওয়া গেলো, উইথ ইয়োর ম্যাজিকাল ওয়ার্ডস।

পোষ্ট নাকি পোস্ট? কোনটা শুদ্ধ হবে?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,




আপনার এই ম্যাজিকাল মন্তব্যটিও মোহময় ।

সাহিত্য সংসদ, কোলকাতার ইংরেজী ডিকশনারীতে এর উচ্চারন দেয়া হয়েছে " পৌস্‌ট্‌" । বাংলা একাডেমীর ডিকশনারীতে এর উচ্চারন দেখানো হয়েছে এমন - "পো'স্‌ট্‌" । । কোথাও পোষ্ট বা পোস্ট নেই । তবে পোস্ট শব্দটি ডিকশনারীর বানানের কাছাকাছি । এটাই সম্ভবত বেশী ঠিক ।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো ......... যুগ যুগ ধরে শোনা এমন কথাটির একটি আবেগীয় অনুভূতির মূর্চ্ছনা দিয়ে লেখাটি শুরু করতে পারলে ভালো হতো । ভালো হতো বলছি এ কারনে যে, এই অনুভূতিটা আজ যে জনে জনে মরে গেছে সেটা যদি না হতো।

খুব সুন্দর সত্য বলেছেন। ছবিগুলো চমৎকার!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মিজানুর রহমান মিরান ,




লেখার খুব অর্থবোধক এলাকাটি চিহ্ণিত করে প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন । ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

সুমন কর বলেছেন: আশায় আশায় বুক বেঁধে রাখা মানুষ তবুও পথ চলে জন্ম থেকে জন্মান্তরে, অখন্ডিত বিধিলিপির হাত ধরে .. -- চমৎকার হয়েছে।
ছবি নির্বাচন, ক্যাপশন আর বর্ণনা মিলিয়ে দারুণ পোস্ট।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর ,




সব সময় সাথে সাথে থেকে মন্তব্যে এমন উৎসাহ দিয়ে যান বলে , লিখে যেতে ভালো লাগে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঘরে ফিরে আসা এই গ্রীষ্ণ যেন মেঘ ও রৌদ্র খেলায় কখনও সহজ-সরল, কখনও মাতন্ডিণী-দুঃসাহসিকা , কখনও ফুলে-ফলে উচ্ছসিত অভিসারিকা । ষড়ঋতুর অশান্ত, অধরা এই প্রথমাকে আবাহন আজ দুহাত বাড়িয়ে ।
প্রথমা এই গ্রীষ্ণের হাতে হাত রেখে প্রনতি তাই নতুন বছরের কাছে হালখাতা খোলার......


অসাধারণ ঋতু বন্দনা!!! মনকাড়া উপস্থাপনা!!!
এবার ফুলে-ফলে পূর্ণতা পেয়েছে আপনার লেখা!!!
আমার বাগানের গ্রীস্মের আরো কিছু ফুল রেখে গেলাম------
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!!




------------------------- কাঠগোলাপ ----------------------------------


-------------- মধুমালতী/ মধুমঞ্জরী/ মাধবীলতা --------------------------------


১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,




আপনার দেয়া ফুলের অর্ঘ্য আমার এই লেখার অপূর্ণতাকে পূর্ণ করে দিয়ে গেল । এই গ্রীষ্ণের তাপদাহের মাঝে কাঠ গোলাপের গন্ধ আর মধুমালতীর ডাক একমুঠো সুশীতল বাতাস বইয়ে দিয়েছে যেন । আপনার রেখে যাওয়া এই ফুল লেখার শ্রী-বৃদ্ধি করেছে নিঃসন্দেহে ।

এভাবে সাথে থেকে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে অসংখ্য কাঠ গোলাপ শুভেচ্ছা ।
ভালো থাকুন ।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: রিবর্ধিত পোস্ট আরও সমৃদ্ধ হয়েছে । তাই তো পড়তে পড়তে অতীত মনে পড়ে যাচ্ছিলো বারবার !! হা হা

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ,



এই রিবর্ধিত পোস্টটি একটি টেষ্ট কেস । ফলাফল পেয়েছি যেমনটা ধারনা করেছি , তেমন । হা......হা..........হা.........।

এই পোস্টেও আপনার পদধূলি পড়েছে দেখে ভালো লাগলো ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৩

নীলপরি বলেছেন: আরও সুন্দর লাগলো পোস্ট ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,



আবারও উড়ে এসে ঘুরে যাবার জন্যে ধন্যবাদ ।

আসলে একটা বিষয় বোঝার জন্যে লেখাটাকে রি-পোস্ট করতে হয়েছে পরিবর্ধিত রূপে । যা বোঝার বুঝেছি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

সোহানী বলেছেন: অসাধারন অসাধারন অসাধারন.... একই ফ্রেমে ঋতুচক্র, সাথে গদ্য পদ্য চিত্র..... কি নেই এখানে। এই না হলে সত্যিকারের কাব্যিক লেখক....... ++++++++++++++++++++

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,



তাহলে সবকিছু মিশিয়ে আমি একখানা "চানাচুর" বা "খিচুড়ী" লেখা লিখে ফেলেছি !!!!!!!!!

আসলে আপনার মন্তব্য অনেক অনেক অনেক ভালো লেগেছে বলেই উপরের লাইনখানি লিখলুম ।
এমন মন্তব্যে ++

ভালো থাকুন । শুভরাত্রি / শুভ সকাল ।



১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ছয় ঋতুর বর্ননা ও ছবি দেখে খুব ভাল লাগল। পড়তে গিয়ে মনে হলো পুরো বছড় জুড়ে সারা বাংলা ঘুরে এলাম। ধন্যবাদ এমন পরিশ্রমের পোষ্টের জন্য।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,



খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য । আমার তো তেমন ভ্রমনের অভিজ্ঞতা নেই, ভ্রমন পোস্টও নেই, তবুও আমার সৌভাগ্য যে আমার লেখায় সারা বাংলা ঘুরে এসেছেন ।
সাথেই থাকুন এমনি করেই ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:২৮

কালনী নদী বলেছেন: বাহঃ দর্শন, সাহিত্য, ছবি আর রবিন্দ্রনাথ এ যেন এক জাগাতেই সব পেয়ে গেলাম! অনেক সুন্দর +++++++
সংগ্রহেও গেল ভাইয়া! অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,



প্লাস দেয়ার সাথে সাথে সংগ্রহে নেয়াতে কৃতজ্ঞ ।
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা এই বৈশাখীর ।
ভালো থাকুন ।

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাঝে বুক বেঁধে দুজনে আবার....
কি দোষে তব জন্ম এই বঙ্গে
বারেবার বিধাতার সে কোন রঙ্গে
ভেঙে যায় যতো সুখের স্বপন !
অতি নিঃস্ব এই প্রান্তজনে
আর কতোবার মারিবে ধনেপ্রানে,
হে বিধাতা; হইয়াছো কি বিস্মরণ ?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,




খুব বাস্তব কথা নিয়ে করা কবিতার লাইনগুলো তুলে ধরলেন । ধন্যবাদ ।
সাথে থাকুন এভাবেই ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

জেন রসি বলেছেন: তীব্র গরমে বাঁচার উপায় কি? প্রাকৃতিক সমাধান বহু আগেই কর্পোরেট সমাধানের কাছে পরাজিত। এই কর্পোরেট সমাধানগুলোই একদিন প্রকট সমস্যা হয়ে যাবে।

আপনার ঋতু নিয়ে সবগুলো পোস্টই পড়েছি। সবগুলোই চমৎকার। :)

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,



অনেকদিন পরে তালপাখার কথা নিয়ে এলেন । তীব্র গরমে বাঁচার উপায় - তালের পাখা । পুকুর ধারে বট গাছের নিচে শুয়ে থাকা । কর্পোরেট সমাধান এসবের কিচ্ছুটি করতে পারবেনা । B-) B-)

মন্তব্যে ধন্যবাদ । সাথে থাকুন এমনি করেই ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

রাবার বলেছেন: এক শীরোনামে দুই পোস্ট কি কারনে ভাইয়া!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাবার ,



একটি পরীক্ষা চালিয়েছি , সে কারনেই পরিবর্ধিত রি-পোষ্ট এটা ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপান্বিতা ,



অনেকদিন পরে এলেন । মন্তব্য ও লাইক দেয়াতে ধন্যবাদ ।
সাথেই থাকুন এবং শুভেচ্ছান্তে ।

১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কল্লোল পথিক ,



পোষ্টটি দেখার জন্যে ধন্যবাদ ।
নববর্ষের বিলম্বিত শুভেচ্ছা ।

১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই মাটিতে কখনও সে কাঁদে ঝরঝর, কখনও নীলাম্বরী শাড়ীতে নববধূর মতো ঢেকে রাখে শরীর। কখনও বা সোনালী ধানের গন্ধ ভরা গায়ে মেখে নেয় কুয়াশার পরশ । শিহরিত হয় ক্ষনে ক্ষনে । ফুলে ফুলে নিজেকে সাজায় কখনও বা । আর তার শরীরের পরতে পরতে লুকানো মোহময়ী এই লাস্যপঞ্চমী নৃত্যে যখন বছর পার হয়ে যায় তখন নতুন বছরের শুরুতেই ফুঁটে ওঠে তার আর এক রূপ -- আর এ রূপটা দেখতে পান শুধু কবিরা আর শিল্পীরা। আপনি দুটোই, তাই আপনার কথায় আর ছবিতে প্রকৃতি এতটা সুন্দরভাবে প্রস্ফূটিত হয়।
ছবিগুলো সবই অসাধারণ হয়েছে, নয়ন জুড়ানো।
"লাইক"।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,



অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনার এমন আপন করে নেয়া মন্তব্যে ।
ভালো থাকুন আর সুখে.....

১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি আর চমৎকার লেখা। ভাল লাগল।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,



মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
বিলম্বিত শুভেচ্ছা নববর্ষের ।

২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০

রিপি বলেছেন: অসাধারন সব ছবি । দারুন পোস্ট ভাইয়া। প্লাস ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রিপি ,




প্লাস দেয়াতে ভালো লাগলো ।
অনেকদিন পরে এলেন ।
নববর্ষের শুভেচ্ছা , দেরীতে হলেও ।

২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৪

রিপি বলেছেন:
প্রতিদিনই নব নব দিন ভাইয়া। B-)
আপনাকে বিলেটেড নববর্ষের শুভেচ্ছা। :)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: রিপি ,



ফিরে এসে দিয়ে যাওয়া নববর্ষের শুভেচ্ছা ভালো লাগলো ।

আপনার প্রতিটি মূহুর্ত যেন স্রোতস্বীনি নদীর মতো নতুন নতুন তরঙ্গ রঙ্গে , আনন্দ হিল্লোলে কলকল করে বয়ে যায়.........

২২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: প্রকৃতি বন্দনা ভাল্লাগছে।
নাওয়ার ছবি গুলা দেইখা মনে হচ্ছে এখুনি গ্রামে যাইয়া পুকুরে ঝাপ দেই। ফলের ছবি গুলা দেইখা মনে হচ্ছে পৃথিবী ফর্মালিন মুক্ত।

০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জ্যোস্নার ফুল ,



ফর্মালিন মুক্ত ভাবতে পারলেই কেবল জীবনটা ফর্মালিন মুক্ত থাকে । সেটা পারেই বা ক'জনা !
মন্তব্যে ধন্যবাদ ।

দেরী হলো বলে দুঃখিত ।


২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮

চারু মান্নান বলেছেন: সত্যই আমার পিপাসা মিটে গেছে,,,,,,,,,,,খুব খুব দারুন, সন্দর,,,,,পরিপূর্ণ ঋতু বৈচিত্র এ ভরা,,,,,,,,,,আমার ভালোবাসা রইল।

০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: চারু মান্নান ,




অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্য ।
ভালো থাকুন আর থাকুন পরিপূর্ণ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২৪| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৭

জুন বলেছেন:

০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



জলে নেমে শরীরটাকে শীতল করে পরে বাঙি (ফুট) খেয়ে প্রান জুড়াবো ?????? :( :|

২৫| ০৩ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি চমৎকার পোস্ট !! ছবি গুলি শুধু দেখতেই আছি !!!

০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,




ধন্যবাদ ছবিগুলো আপনার ভালো লাগছে জেনে । চমৎকার বলাতে চমৎকৃত হলুম ।
দেখা যাচ্ছেনা আপনাকে খুব একটা , কেন ?
শুভেচ্ছান্তে ।

২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অসাধারণ !! মনে হলো ঋতু নিয়ে অসাধারণ একটি ডকিউমেটারি দেখলাম , প্রাণ জুড়ানো তার উপস্থাপনা । আপনি কি আবৃতি করেন , নাকি চিত্র নাট্য পরিচালনা করেন ? কোনটা ? :)

০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১১:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া ,



এমন মন্তব্যে লেখকের প্রাণ জুড়ানোরই কথা । জুড়িয়েছে ।

একসময় জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ , সবই করেছি । এখন আমি কোনটাই নই । আপনাদেরই একজন , লিখি - মনের আনন্দেই লিখি আর তা আপনাদের ভালো লাগলে শিশুর মতো হাততালি দিয়ে উঠতেও ইচ্ছে করে ।

সাথেই থাকুন । শুভেচ্ছা জানবেন ।

২৭| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার উপস্থাপনায় সব সময় নতুনত্ব থাকে ,চমৎকার কথা মালা আর উপভোগ্য সব চিত্রে সাজানো ।
শুভ কামনা :)

০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা ,




অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যখানি ।

নতুনত্ব না থাকলে পুরোনোকে কেই বা আর মনে রাখে ! তাই নতুন হয়ে আসতে হয় ।

সাথেই থাকুন । আপনার জন্যেও রইলো শুভেচ্ছা ।

২৮| ০৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া পুরো বৈশাখ কেটেছে বৈশাখ বরণ নিয়ে। সেই ঝামেলা কাটতে না কাটতেই পড়েছি টেরারিয়াম নিয়ে, আমার ঝামেলায় পড়া স্বভাব কখনও যায়না।

তবে তুমিও আমার মত গানে গানে বিশ্ব দেখো সেটা আবারও বুঝলাম এই পোস্টাতে!!!!!!!:) :) :)

এই নাও তোমার জন্য আমার আজকের নিউ টেরারিয়াম!!!!!!!!

ভাইয়া পুরো বৈশাখ কেটেছে বৈশাখ বরণ নিয়ে। সেই ঝামেলা কাটতে না কাটতেই পড়েছি টেরারিয়াম নিয়ে, আমার ঝামেলায় পড়া স্বভাব কখনও যায়না।

তবে তুমিও আমার মত গানে গানে বিশ্ব দেখো সেটা আবারও বুঝলাম এই পোস্টাতে!!!!!!!:) :) :)

এই নাও তোমার জন্য আমার আজকের নিউ টেরারিয়াম!!!!!!!!

০৮ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,



ও রকম হাযারো ব্যস্ততার মাঝেও যে উঁকি দেয়ার ফুরসৎ মিলেছে আপনার তা্-ই যথেষ্ট ।

গানে গানে আমি বিশ্ব দেখিনে , নিজেকে দেখি , আর তা বিশ্ব দেখার থেকেও বেশ জটিল । নিজেকে ঠিকঠাক চিনে উঠতে পারলেই তো বিশ্ব কেন , মহাবিশ্ব অবধি দেখা হয়ে যায় ।

নিউ টেরারিয়াম আবার নতুন কোনও টেররিজম নয়তো ?????? :( :D
যে জোঙ্গল আর হের মইদ্যে লাডি নিয়া, চাদইরে গা ঢাইক্কা একটা বাইটকা মানু , লগে একটা কুত্তাও আছে ..... ভয় লাগেনা ????? :P B:-/
কান্দের ঝোলায় আবার না জানি কি .................. !:#P :|

তবুও ধন্যবাদ , এইডাই বা দেয় কয়জনে !!!!!!! :``>>

২৯| ০৮ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া



কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে মরলাম! :P

আসলেই আমার ফুরসৎ এই তিন দিনে অনেক অনেক আনন্দের মধ্যেই মিলেছে।

আর নিজেকে চেনা সত্যিই সহজ নহে ভাইয়া?? আমরা অন্যের দোষ গুণ সব কিছু সহজেই বুঝে যাই চিনে যাই নিজেরটার বেলাই শুধু চেনা হয় না!!!!!!!! কাজেই এত কষ্ট করে নিজেকে চেনা জানার চেষ্টার কি দরকার??? তার থেকে নিজেকে টপকেই বিশ্ব মহাবিশ্ব দেখবো!:)


আর এতদিনে বুঝলাম তুমি আমাকে টেরোরিস্ট ভাবো!!!!!!!!!!!! :( :( :(

হা হা হা হা তা ভাবলেও খুব বেশি দোষের নহে ভাইয়ামনি! দরকারে আমার এই জীবনে অনেক সময়ই ফুলন দেবী হবার সাধও জন্মেছিলো। :)

তাই তো জঙ্গল এত পছন্দের ! আর তাই জঙ্গল তালুবন্দীর তন্ত্র মন্ত্র চালাচ্ছি!

বাইকটা মানুষ, লাডি সোডা, চাদর দিয়ে গা ঢাকা, ঝোলাঝুলি সবই বুঝলাম !!!!!!!!!!!!!!!!!! বাট আমার গরুটাকে তুমি কুত্তা বানাই দিলে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


হাহাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহহাাহহাা

যাইহোক ঠিক আছে আর এমন ভয় পাওয়া কিছু দেবোনা বরং রুপকথা ইউনিকর্নটাই নাও


দেখো ইউনিকর্নকে আবার ছাগল বানায় দিও না!:(

০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,



জীবনের কর্মযজ্ঞের মাঝে এই রকম হঠাৎ বৃষ্টির মতো হঠাৎ হঠাৎ আনন্দও যে চাই । তিন দিনে অনেক অনেক আনন্দের মধ্যেই ছিলেন জেনে ভালো লাগলো ।


হা..........হা..........হি............হি !!! ইউনিকর্নকে আবার ছাগল বানাবো কেন ? আমি কি আন্ধা ? পপকর্ন বানামু B-)

তা, ফুলন দেবী আবার জঙ্গলের গাছে ঝুলন-টুলন না দেয় সহেই চিন্তা রইলো ! তন্ত্র মন্ত্র যারা চালায় তাগো মাথার ঠিকাছে নি ? ;) ভয়ডা তো হেইহানে ......................ইন্নালিল্লাহ না পড়তে হয় .........। :(

আবারো এসেছেন বলে ধন্যবাদ ।

৩০| ০৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: জী এস ভাই, একই শিরোণামের পোস্টকি দুইবার করছিলেন? এইটাতে তো আমার মন্তব্য দেখলাম না? :((

যাহোক, আপনার পোস্ট মানেই স্পেশাল কিছুর আনাগোনা! এটাও তার ব্যতিক্রম নয়! অনেক ভাল লাগলো!

শুভ কামনা জানবেন!

১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহসী সন্তান ,


প্রথম প্রশ্নটির উত্তর - জ্বী । কারন ছিলো ।
দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর - এটায় দেখার কোনও কারন নেই কেননা আগের পোস্টেই মন্তব্য করে ফেলেছেন ।

ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটুকুও ।
শুভেচ্ছান্তে ।



৩১| ০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৩

শায়মা বলেছেন: আবার পপকর্ন? জানতাম এই হবে? আমার ইউনিকর্নকে দেখতে পাবেনা ভাইয়া তাই আরেকটা রেডি রেখেছি এই নাও

এক যে ছিলো সাদা ঘোড়া.....

একদিন জ্যোস্না মাখা রুপকথা রাত্রিতে সে নেমে এলো এক সবুজ বাগানে...

নীল নীল জলের এক বন্য নদীর তীরে ..... :P

১০ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,




শুধু আমি নই, এখন দেখি আপনিও আন্ধা ! B-) ক্রিষ্টাল স্বচ্ছ ঘোড়াটাকেও সাদা সাদা দেখছেন ? :-P নীল নীল জল কই ? এতো দেখি কাঁচের একটা বোল ! :(
চোখটা বোধহয় গেলো আপনার ! :((

খুব ভালো লাগলো শায়মা, এতোগুলি টেরারিয়াম উপহার দিয়েছেন বলে । অনেক দিয়েছেন , ধন্যবাদ । ধন্যবাদ এতো কষ্ট করার জন্যেও । ভালো থাকুন বন্য নদীর মতো উছল হয়ে ....................

৩২| ১৩ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

এহসান সাবির বলেছেন: এই পোস্ট থেকে আমার মন্তব্য কই গেল?

১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: এহসান সাবির ,





আমি এতো উঁচু মাপের লেখক নই যে, কারো মন্তব্য আমার লেখাকে উচ্চতা থেকে টেনে নামাতে চাইলে সে মন্তব্যটি খারিজ করে দেবো ।

যে কোনও সম্মানিত মন্তব্যকারীকেই আমি বিচারকের জায়গায় দেখি । নিজের ওজন সম্পর্কে জানতে হলে এর চে' সহজ উপায় মনে হয় আর নেই । তাই কোনও ( গত পাঁচ বছর থকে ) সম্মানিত মন্তব্যকারীকে আমি নিজ থেকে "আমার মন্তব্য কই গেল?" বলার সুযোগ দিইনে ।

*** সামুর টেকনিক্যাল কারনে এমনটা ঘটে থাকলে আমি দুঃখিত ।

এটা আমার রি-পোস্ট । প্রথমটিতে ও খোঁজ নিয়েছি সেখানেও আপনি কোনও মন্তব্য করে আমাকে "এহসান" করেন নি । :(
দিব্যি ভুল মেরে বসে আছেন । =p~

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৩| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্
নতুন পোস্ট চাই ভাইয়া

ভাল থাকুন

পোস্টে +

১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ,




ধন্যবাদ ।
দেখি ভাই, সময় করে উঠতে পারি কিনা নতুন পোস্টের ।

আপনিও ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

৩৪| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: স্বাগতম। অপেক্ষায় থাকলাম

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ,



ধন্যবাদ আপনাকে তাড়া দিয়ে যাবার জন্যে ।

৩৫| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: ভাইয়া আপনি কোন মাপের লেখক আর আমার কাছে কতটা প্রিয় তা প্রমান করবার জন্য আমি কিছু লিখতে ইচ্ছুক নই।

তবে অনেক দিন ধরে একটা বিষয় আপনাকে লিখতে ইচ্ছা করে কিন্তু হয়ে উঠছে না.... কোন একদিন লিখে ফেলব এবং আমার মনে হয় আপনি আমাকে নিরাশ করবেন না। হয়ত অনেক প্রিয় বলেই দাবি নিয়ে কিছু লিখব।

তবে এটা মনে হয় সত্যি যে এই পোস্টে আমি মন্তব্য করিনি, আপনার আগের পোস্টেই মন্তব্য করেছিলাম, আর ঐ মন্তব্য না দেখতে পাওয়াটা দুঃখজনক। আর এটা রি পোস্ট সো তো আমি এটাকে সেটা ভেবেছিলাম :) ঠিক তেমনই 'দৃষ্টিসীমানা' ওনাকে ছবি সহ (খাবারের ছবি) মন্তব্য করেছিলাম সেটাও দেখলাম নাই।

আসলে অত কিছু না ভেবে বা এটাকে সেটা বা টোটালই মন্তব্য না দেখতে পেয়ে ''মন্তব্য কই গেল?'' এই ধরণের মন্তব্য করাটা অশোভন হয়েছে, আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি। ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমা করবেন বলে আশা করছি।

শুভ কামনা সব সময়।

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: এহসান সাবির ,



কিছুই অশোভন হয়নি । ব্লগে আমরা তো একটি পরিবারের মতোই ! তাইনা ? সকল ব্লগাররা না হলেও অনেকেই আমরা এমনটা ভাবি । আর এ কারনেই অনেকের মন্তব্যেই আবদার, খুনসুটি, ন্যাকামী, পরিহাস , ব্যক্তিগত কিছু কথা ইত্যাদি থাকে যা শুধু আপনজন মনে করেই করা যায়। আপনার করা এই পোস্ট থেকে আমার মন্তব্য কই গেল? এই মন্তব্যখানিকেও আমি খুব আপনজনের কাছে করা একটি মন্তব্য হিসেবেই দেখেছি । আমাকে প্রিয় একজন ভাবেন বলেই তো এমন মজা আপনি করতেই পারেন । এটা তো আমি মনে করি পছন্দের ব্লগারদের দাবী । ( ভুল বললুম কিনা জানিনে !!)
সেকারনেই আমিও আপনাকে এই লাইনটুকু পরিহাসোচ্ছলে লিখতে পেরেছি - প্রথমটিতে ও খোঁজ নিয়েছি সেখানেও আপনি কোনও মন্তব্য করে আমাকে "এহসান" করেন নি । দিব্যি ভুল মেরে বসে আছেন ।

বুঝলেন কিছু ?

আর ঝট করে লিখে ফেলুন, যা একদিন লিখে ফেলবেন .......................

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৬| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১:০৯

মুসাফির নামা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জি এস ভাই,
খুব চমৎকার একটি পোস্ট।যেন খুবই কাছে আবার ধরতে গেলে খুবই দুরে।+

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুসাফির নামা ,



খুব ভালো লাগলো এমন মন্তব্যখানি ।
কাছে তো বটেই , মনের খুবই কাছে কিন্তু বাস্তবে মানুষের অবিমৃষ্যকারীতার সাথে নিরন্তর পাল্লা দিতে গিয়ে আজ তা দূরে সরে গেছে .............

শুভেচ্ছান্তে ।

৩৭| ১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০২

নীলপরি বলেছেন: বর্ষা তো দুয়ারে নক করছে ! আপনার নতুন পোষ্ট পাচ্ছি না যে !

শুভকামনা । :)

১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,



হা....হা...হা... বর্ষার কান্নাকাটি কবে শেষ করে ফেলেছি । দেখেন নি ?

একটু উড়ে গিয়ে ঘুরে আসতে পারেন এখানে -------
পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ....

আর .... আর ..... নীলপরিদের নীলাকাশের ছায়াও দেখে আসতে পারেন চাইলেই, এই মানব-সন্তানের পোস্ট করা এই সিরিজের বাকীগুলোতে ।

৩৮| ২১ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

নীলপরি বলেছেন: পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও ....

এই পোষ্টটা তো আমি আগে পড়েছি । সময় পেলে একটু দেখবেন ।

আসলে ঠিক বর্ষার জন্যই লিখতে বলিনি । নতুন লেখার কথা বলেছি ! :)

৩১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,




অবশেষে অনেক প্রতীক্ষার পরে সামুতে প্রবেশাধিকার পেয়েছি ।
যেন -
হাযার বছর পরে আবার এসেছি ফিরে
সামুর বুকে আছি দাঁড়িয়ে ..........

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে । হ্যা .. লিখবো । এই প্রতীক্ষার উপরেই লিখবো । বিশ্বাস ছিলো প্রবেশাধিকার পাবো ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৩৯| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৪৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ, সাথে ভাবনাগুলোও চমৎকার :)
ভাল লাগা দিয়ে গেলাম অনেকগুলো।

০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহা সমন্বয় ,



ভালো লাগলো ভাল লাগাগুলো পেয়ে ।
বেশ কিছুদিন ব্লগে ঢুকতে পারিনি । অদৃশ্য হয়ে ছিলুম তবুও মনে রেখেছেন দেখে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪০| ৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।

০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিজন রয় ,




একটু সবুর করুন । এ'কদিন সামুর টেকনিক্যাল কারনে ব্লগে ঢুকতে পারিনি । সবে এলুম ।
দিচ্ছি কাছাকাছি সময়েই ।

শুভেচ্ছান্তে ।

৪১| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৫

নীলপরি বলেছেন: আমিও সেরকমটাই ভাবছিলাম । পারলে আমার পোষ্টের উত্তরটা দেখে নেবেন । আমি এখনও ঠিকমত নোটিফিকেশন পাচ্ছি না । এমনি এসেছিলাম । উত্তর পেয়ে গেলাম ।

শুভকামনা ।

০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,



উত্তর দেখেছি আগেই । আপনার আসার ঘন্টাধ্বনি পেয়েছি ।
নোটিফিকেশন সমস্যার কারনেই যতো গন্ডগোল । অবশ্য আমি নোটিফিকেশনের উপরে খুব একটা ভরসা করিনা ।
মন্তব্য করলে নিজেই দেখে আসি প্রতিমন্তব্য এলো কিনা ।

শুভকামনা আপনার জন্যেও ।

৪২| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:





আপনাকে ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,





ব্লগ নোটিফিকেশানের গন্ডোগোলে পুরোনো কোনও পোস্টে কেউ মন্তব্য করলেন কিনা বোঝা বড় কষ্টের । "আমার পোস্টে সাম্প্রতিক মন্তব্য" এখানেও পুরোনো পোস্টের কোনও দেখা পাওয়া যায়না ।
এ কারনেই আপনার এই মন্তব্যটিও অদেখাই থেকে গেছে । দুঃখিত ।
আজ ঘেটে ঘেটে এটা দেখলুম ।

ধন্যবাদ আপনাকেও মন্তব্যের জন্যে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.