নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মোঘলের সাথে খানা খাওয়ার প্রস্তাবকে পাল্লায় পড়েছি ভাবার কারন কি ? কেমন ছিল মোঘলদের খানা পিনা , বা এর পরিবেশন রীতি ? চলুন একটু খোঁজ খবর করি ।
আজকের ফাইভ স্টার হোটেলের সর্বময় কর্মকর্তা যেমন জেনারেল ম্যানেজার , তেমনি মুঘল বাদশার রসুই ঘরের জেনারেল ম্যানেজার ছিলেন মীর বাকাওল বা খান-সলার । ক্ষমতায় যিনি প্রধান মন্ত্রীর ঠিক পরেই ছিলেন । এই জেনারেল ম্যানেজার , বাদশাহ রোজ কি খাবেন , কিভাবে খাবেন, কখন খাবেন ,রোজ কি রান্না হবে,কিভাবে জোগাড় হবে রান্নার সকল পদের মাল মশলা, কাচামাল থেকে আরম্ভ করে বাসন কোশনের হিসাব , বাবুর্চি , কারিগর,চাকরবাকরদের মাইনে সহ রোজকার খরচের পুংখানোপুংখ হিসাব নখের ডগায় রাখতেন । কারন জেনারেল ম্যানেজার বা মীর বাকাওল কে এর রিপোর্ট পেশ করতে হত সবচেয়ে ক্ষমতাবান রাজ কর্মচারী প্রধান মন্ত্রীকে ।
চব্বিশ ঘণ্টা কাজ চলতো এ রসুই ঘরে । যদিও সাধারনত বাদশাহরা নিয়ম করে দিনে ২/৩ বারের বেশী খেতেন না । বাদশাহ আকবর সবসময় দিনে মাত্র একবার খেয়েচেন । তবুও খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন সময় ছিল না মুঘল বাদশাহ দের । সবটাই বাদশাহি মর্জি । একবার বাদশাহের খাবার মর্জি হওয়া মানে সে এক এলাহি কারবার । ঘণ্টা খানেক সময়ের মধ্যে শ'দুয়েক লোকের জন্য প্রায় একশটারও বেশি পদের ডিস সাপ্লাই দিতে হত বাদশাহি কিচেনকে । এই ব্যাবস্থা এক দুই দিনের জন্য নয় ,নিত্য দিনের ।
রোজকার কি মেন্যু তা কিন্তু সাত সকালে চলে আসতো মীর বাকাওল এর কাছে । বাদশাহর খাবার ইচ্ছা হবার সাথে সাথে প্রধান মন্ত্রীর মাধ্যমে খবর যেত মীর বাকাওল এর কাছে । খবর পাওয়ার পর মীর বাকাওল মেনু পাঠিয়ে দিতেন কিচেনে । তার পর মেন্যু অনুযায়ী কি কি বাসন কোষন লাগবে তার হিসাব কষে সীলমোহর মারা এক ফর্দ দিয়ে একদল ভৃত্য পাঠাতেন ভাঁড়ার ঘরে কেঠিয়ার মশায়ের কাছে । ( ভাণ্ডার ঘরের প্রধান ) । কেঠিয়ার সেই ফর্দ মিলিয়ে বাসন পত্র ডেলিভারি দিয়ে পর্চার উপর নিজের মোহর মেরে দিতেন । এই বাসন কোষন গুলো ছিল সোনা রুপা তামা আর উৎকৃষ্ট পোড়া মাটি ও মিহি চীনামাটির । হালকা সবুজ রঙের মিহি জেড পাথরের তৈরি বিশেষ ধরনের বাসন ব্যবহার হত খাশ বাদশাহর জন্য । এর নাম ছিল পাই জহর । এই পাত্র গুলি ছিল বিষের প্রতিষেধক ও নির্ণায়ক । বিষ মেশানো খাবার এইপাত্রে রাখলে বিষ নিস্ক্রিয় হয়ে যেত , আর তার সাথে সাথে পাত্রটিরও রঙ পরিবর্তিত হয়ে গাড় রঙ হয়ে যেত ।
এদিকে ভৃত্যদের বাসনকোষন আনতে ভাঁড়ারে পাঠিয়ে মীর সাহেব ছুটতেন রান্না ঘরে । ফর্দ অনুযায়ী বাসন কোষন ধুয়ে মুছে আসার ফাঁকে মীর সাহেব মেন্যুর সব খাবার পর পর সাজিয়ে ফেলেছেন । প্রতিটি হাণ্ডির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন এক একজন নায়েবে বাকাওল । মীর সাহেব ইঙ্গিত দেবার পর পরই ইরানী সেনার দল চারপাশ ঘিরে ফেলল সাদা মখমলের চাদরে । মাথার উপর টাঙ্গিয়ে দেয়া হল সাদা পরিস্কার চাঁদোয়া । কেউ যাতে বুঝতে না পারে বাদশাহ্র জন্য ঠিক কি কি খাবার যাচ্ছে ।
এর পর শুরুহয় চাখা বা টেস্টিং । এক এক জন নায়েব বাকাওল হাণ্ডি থেকে বিশেষ হাতায় করে খাবার তুলে মুখে দিতে লাগলেন, বিষের কোন আলামত পাওয়া যায় কিনা । সব ঠিক ঠাক থাকলে মেন্যুর ফর্দতে পড়তে লাগলো নায়েবের সই । এবার বাসনে খাবার ভরা । সোনা রুপার বাসনে খাবার ভরে লাল মখমলে তা মুড়ে দেয়া হল , তার উপর পড়ল মীর বাকাওল এর মোহর ।
খাবার ভরা সব শেষ , লেখা হচ্ছে ফাইনাল মেন্যুর লিস্ট । কোন বাসনে কি কি খাবার যাচ্ছে । তাতে সব শেষে আবার পড়ল সেই মীর বাকাওল এর সিল মোহর । ছোট ছোট পর্চা লাগানো কাপড়ে মোড়া সেই সব বাসন তোলা হতে লাগলো মখমলে ঢাকা ডুলিতে , যা কাঁধে করে নিয়ে মুহূর্তে হারেমের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটল সাদা কাপড়ে হাত মুখ মোড়া বিশেষ অনুগত ভৃত্যের দল , সাথে খোলা কৃপাণ হাতে এক দল ইরানী সেনা । শ'খানেক এই সব পদের সাথে আলাদা করে অন্য ঢুলীতে গেল হরেক রকমের রুটি , চাপাতি, পরোটা , লবন, লেবু, আদা , কাঁচা মরিচ , আর কম করে হলেও পঞ্চাশ রকমের আচার ।
রান্না ঘর থেকে খাবার রওনা করিয়ে দিয়ে মির সাহেব পড়ি মরি করে ছুটলেন বাদশাহর ডাইনিং রুমের দিকে । মুঘল বাদশাহরা সাধারণত হারেমে বসে বেগম সাহেবাদের সাথে খেতেন । অনেকে একা বা রাজা উজিরদের নিয়ে খেতেন ।
মীর সাহেব খাবার ঘরে আসার আগেই সেখানে নায়েব বাকাওলরা হাজির । সেখানে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা প্রায় শেষ । বিরাট ঘর মোম বাতির ঝাড়ের আলোয় উজ্জ্বল , এখানে ওখানে পিদিমদানের উপর জ্বলছে পিদিম । দেয়ালের কোনায় খাটানো জ্বলন্ত মশাল । সে সব বাতি ঠিকমত জ্বলছে কিনা তা দেখা শোনায় ব্যস্ত যিনি তিনি হলেন চেরাগ খানার দারোগা , সারা প্রাসাদ আলোকিত রাখার দায়িত্ব এরই উপর ন্যস্ত ।
শ্বেত পাথরের বিরাট ঘরে পাতা হত দুর্মূল্য কার্পেট ,দরজা জানালায় মখমলের উপর সুক্ষ কাজকরা দামি পর্দা । কার্পেটের উপর এবার পাতা হত নরম তুলার তৈরি কারুকাজ করা জাজিম । তার উপর মসলিনের সাদা চাদর । এই চাদরের উপর মীর সাহেব আর তোষক খানার দারোগার তদারকিতে পাতা হত সূক্ষ্ম সোনার সুতার কাজ করা রেশমের আরেক চাদর , বাদশাহি দস্তরখান । এরই উপর একপাশে বসবেন বাদশাহ ,তাই সেদিকে দেয়া হয়েছে মখমলে মোড়া ঢাউস সাইজের বালিশ । খেতে খেতে বাদশাহ যদি হেলান দেন । ইতোমধ্যে ব্যস্ততা চূড়ান্ত পর্যায়ে । খাবারের ঢুলী থেকে ফর্দ দেখে খাবার নামিয়ে দস্তরখানে রাখছে একান্ত বিশ্বস্ত খোজা প্রহরীরা আর সাথে সাথে তারা আরেকবার চেখে দেখে নিচ্ছেন সেগুলো নিরাপদ কিনা । বাদশাহের খাবার ঢালা হয় জেড পাথরের পাত্রে । সব যখন একেবারে রেডি তখন নকিব হাঁক দেয় '' ( অনেক গুণবাচক শব্দের পর ) বাদশা হা জি র । সবাই একেবারে মাটিতে লুটিয়ে পরে বাদশাহকে কুর্নিশ করে ।
বিসমল্লাহ বলে বাদশাহ খেতে বসেন , প্রত্যেকটা পদ সামনে আসছে আর মীর বাকাওল শেষ বারের মত খাবার চেখে , বাদশাহকে পরিচিত করান প্রতিটা পদের সাথে । শুনে বাদশাহর যদি মর্জি তবে তিনি ইঙ্গিতে তা দিতে বলবেন ,নাহলে বাদ ।
উল্যেখ্য যে , প্রথমেই প্রতিটা পদের থেকে বেশ কিছু অংশ বাদশার অনুমতি নিয়ে তুলে রাখা হত দরবারের জ্ঞ্যানি দরবেশ, ফকির ,সুফি, সাধুদের জন্য ।
( বাদশাহ আকবরের প্রধানমন্ত্রী আবুল ফজলের লিখা আকবর নামা অবলম্বনে বিধায় '' বাদশাহ '' র স্থলে বাদশাহ আকবরকেও ধরা যেতে পারে । তাছাড়া হুমায়ুন কন্যা গুলবদনের লিখায়ও মুঘল আমলের এই সব খানা খাদ্যের পরিবেশন রীতি সম্বন্দে জানা যায় । )
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নিকষ ।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১
মনে নাই বলেছেন: ভালো লাগা থাকলো।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার কমেন্ট পেয়েও ভাল লাগলো ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
রাখালছেলে বলেছেন: ভাই আমার ভাই , হুমায়ুন নামে আপনার উপরের উল্লেখিত বইটি যদি একটা লিংক দেন তাহলে আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকব। প্লিজ দেন না ।
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
প্লিজ...প্লিজ...প্লিজ....প্লিজ....
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চির কৃতজ্ঞ থাকার কি আছে ।
নিন Click This Link
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
মাক্স বলেছেন: খিদা লাইগা গেল তো
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ফ্রি খাবেন ?
ট্রেনে বিনা টিকিটের এক যাত্রী কামরায় লিখে রেখেছে ,'' আসা ফ্রি , যাওয়া ফ্রি , ধরা পরলে খাওয়া ফ্রি ।
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১২
রোমেন রুমি বলেছেন:
আমার ও খিদা লাগছে ।
মজার পোস্ট ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রোমেন রুমি ।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৪
আমি অপদার্থ বলেছেন:
সেইরম খানা।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ অপদার্থ ।
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
হেডস্যার বলেছেন:
জানলাম +
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্ট বন্ধের বর্ষ পূর্তিতে হলেও একটা পোস্ট আশা করছি ।
আপনাদের অনুপস্থিতিতে সামু বড় পানসে লাগে ।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আহারে মুগলাই খানাপিনা। খানা তো সাথে খেতে হচ্ছে না। শুধু লোভ ই লাগলো। সুন্দর পোস্ট ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসেন আসেন কবি , আপনার অপেক্ষায় ছিলাম ।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রথমেই প্রতিটা পদের থেকে বেশ কিছু অংশ বাদশার অনুমতি নিয়ে তুলে রাখা হত দরবারের জ্ঞ্যানি দরবেশ, ফকির ,সুফি, সাধুদের জন্য ।
কবিদের কথা উল্লেখ না ই।সুতরাং ঐ খাবারে আমার কোন ভাগ না ই।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জ্ঞ্যানি দরবেশ, ফকির ,সুফি, সাধু এরা কি কবি হতে পারেনা ?
বা কবির কি জ্ঞ্যানি দরবেশ, ফকির ,সুফি, সাধু হতে বাঁধা আছে ?
মজার কমেন্টে লাইক দিলাম ।
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে বাস...
সেকি পোস্ট ।। আমি ভাবলাম ভাই আমাদের ডাকছেন ...
এখন দেখি
আচ্ছা মনে একটা প্রশ্ন ,মাঝ রাতে যদি উনাদের আমার মত খিদে পেত তাহলে ও তো সব গোছাতে কমপক্ষে ১ ঘন্টা
আহা রে বেচারাদের এত গুলি বউ ছিল কিন্তু একটা ও কামের ছিল না , কাজের লোক এর রান্না খেতে হত
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনারাতো আর আপনার মত ব্লগিং করার জন্য মাঝ রাত পর্যন্ত জেগে থাকতেন না ।
বউগুলি যদি '' কাজের '' হত তাহলে তারাও হয়ে যেত কাজের লোক । তখনো কিন্তু কাজের লোক এর রান্নাই খেতে হত )
আফসোস ! সব বউরাই আকামের , আমার আর ভাইজানের দুস্ক গেল না ।
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মুঘল রানীরা শুধু আরাম করতেন আর এখনকার রানীরা শুধু ব্লগিং করেন । কোন তফাৎ নাইক্কা
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হক কথা বলেছেন সেলিম ভাই ।
১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
সুমাইয়া বরকতউল্লাহ বলেছেন: আপনি দিহি বিরাপ বড় লেখক। অনেক মজার লেখক। আমার প্রিয় লেখক।
অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার একজন লেখিকাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভাল লাগচে । প্রশংসা মিছা হইলেও শুনতে ভাল লাগে।
আপনাকেও শুভেচ্ছা
১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ লাগল লেখাটা। অনুসরণে নিলাম আপনাকে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শরমিন্দা বোধ করছি , ব্যাপক লজ্জার ইমো হবে ।
১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এরকম পোস্ট দেখে কার না খিদা লাগবে, কন?
ভালা পোস্ট দিছেন
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চলে আসেন মাসুম ভাই , একসাথে ডিনার করি ।
১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৪
ড. জেকিল বলেছেন: ক্ষুধা লাগায়ে দিলেন তো, যাই খাওয়া দাওয়া করি
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঠিক আছে যান , আমিও আসছি ।
১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
হায়দার সুমন বলেছেন: আসতে দেরী হল, খাওয়া দাওয়া কি শেষ? নাকি আছে কিছু?
বরাবরের মত ++++++++
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসেন আসেন সুমন ভাই , বাদশাহি খানা এত তাড়াতাড়ি শেষ হয় নাকি ??
১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৮
বোকামন বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট !
অনেক ধন্যবাদ পোস্টদাতাকে।।
মশলাজাতীয় খাবার থেকে অবশ্য দূরেই থাকি ...।
তবে এখন খেতে ইচ্ছে করছে আরকি :-)
ভালো থাকুন সবসময়।
“+”
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ ভাই ।
১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
অনীনদিতা বলেছেন: ক্ষুদা লাগছে
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আরে ! আপনি কোথা থেকে ?
আপনার বোন আপনার জন্য কান্তে কান্তে শেষ ।
তাড়াতাড়ি সামুতে এসে আপনার বোন বা বোন জামাইর সাথে দেখা করেন । নয় আপনার বোনকেও আপনার সাথে নিয়ে যান ।
( কোন অর্বাচীন দুর্বৃত্তের সাথে ভেগেছে আল্লা মালুম )
১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
ইখতামিন বলেছেন:
এতো এতো খাবার!!!!!!!!!!
কার জন্য?
আমার জন্য?
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসেন ইখতামিন ভাই , এক্ষুনি খানা শুরু হবে ।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: বাপ্রে, তাহলে ইহাকেই বলে মোগলাই খানা! মোগলাই খানা তো আর চেখে দেখা হবেনা, তবে আপনার পোস্ট কিন্তু খুব টেস্টি হয়েছে, পড়ে তৃপ্তি পাইয়াছি!
ভাল থাকুন ভাই, আর এরকম মজার পোস্ট আরও দেবেন আশা করি!
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৎঁৎঁৎঁ ভাইকে পেয়ে খুব ভাল লাগছে । আপনিও ভাল থাকুন ।
২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৮
রাখালছেলে বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনার উপকারের কথা আমি চিরকাল মনে থাকল ।
বাদশা হুমায়ুন এর উপর আর কিছু বাংলা অনুবাদকৃত বই আছে । যার একটা তার নিজের লেখা । যদি আপনার কাছে লিংক থাকে তাহলে দিলে বাধিত হব। আপনার পূর্ব উপকারে এমনিতেই আমি ঋনী হয়ে থাকলাম । এই রকম লেখা সামুতে যত আসবে ততই আমাদের এই ব্লগ উপরের দিকে যাবে ।
ধন্যবাদ....চালিয়ে যান । আমাদের পূর্ব ইতিহাস জানা আমাদের একান্ত জরুরী ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বইএর নামটি জানলে ভাল হতো ।
আপনার জন্য শুভ কামনা থাকলো ।
২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
তাসজিদ বলেছেন: দিলেন ত ক্ষিদে তা বাড়িয়ে, এখন কি করি।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এখন সকালের নাস্তা করেন ।
২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দাওয়াত দিয়ে খাওয়াচ্ছেন কবে ?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দাওয়াত দেয়াই আছে , সময় করে চলে আসুন যে কোন কমিউনিটি সেন্টারে ।
২৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
অনীনদিতা বলেছেন: বোন তো বুঝলাম। কিন্তু বোন জামাইডা কিডা?
এক দুলাভাই এর যন্ত্রানাতেই বাচিনা। এখন কি আরেকটা জুটলো নাকি!!!!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যিনি বোন জামাই
তিনিই দুলাভাই ।
এক বোন দিয়ে কয়টা দুলাভাই জুটাবেন ?
২৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
দি সুফি বলেছেন: মুঘল বাদশা হইতে মুঞ্চায়
+++++
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ব্যাপার না ! বাট বাদশাহ হইলে বল্গানি যে ছাইড়া দিতে হবে ভায়া !
২৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
দি সুফি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ব্যাপার না ! বাট বাদশাহ হইলে বল্গানি যে ছাইড়া দিতে হবে ভায়া !
নারে ভাই, তখন ব্লগে পোষ্ট দেয়া আর কমেন্ট করার লাইগা মন্ত্রী নিয়োগ দিব জনা বিশেক
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাইলে আপনি হবেন 'কুঁড়ের বাদশাহ'' । তখন হয়তো রানীদের জন্যও লোক নিয়োগ দিতে চাইবেন , সে ক্ষেত্রে এই অধমের কথা বিবেচনায় রাখতে পারেন ।
২৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪১
দি সুফি বলেছেন: অন্য দিকে আলসেমী করলেও রানীদের দিকে আলসেমী করব না হে ভাই :!> :!>
আর আপনি মিঞা এই বয়সেও লুল চিন্তাভাবনা করেন। আপনারে বাদশাহী কারাগারে আটক করে রাখা হবে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রানির বিশাল বহর রাখার পরও বাদশাহ দের কোন '' লুল'' নাই , যত দোষ প্রজার ।
২৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
দি সুফি বলেছেন: মুঘল বাদশাহ হলে মুঘলদের ঐতিহ্যতো মেনে চলতেই হবে! এখানে লুলালুলির কিছু নাই, এটা ঐতিহ্য।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বুজছি বুজছি !
প্রজার বেলায় লুল , রাজার বেলায় ঐতিহ্য ।
রাজার কোন ভুল নাই ।
২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
শীলা শিপা বলেছেন: বিরাট ব্যপার -স্যাপার...আর এমন পোষ্ট দিবেন না...দেখে খেতে ইচ্ছা করছে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইচ্ছে করলে বানিয়ে খেয়ে নিন ।
তার আগে আমাকে ডাকতে ভুলবেন না ।
৩০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দারুন পোষ্ট, প্লাস।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাদাত ভাই
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১২
নিকষ বলেছেন: +++