নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মিন্টু , সম্পর্কে আমার দূরসম্পর্কের ভাতিজা । সমবয়সী হওয়ায় ফ্রেন্ডও ।
মাঘের ১ তারিখ এলেই ভাতিজা মিন্টুর কেমন জানি উশখুশ শুরু হয়ে যেত । কারন মাঘের ১ তারিখ থেকে বিখ্যাত '' নলদিয়ার '' মেলা শুরু হয় ।
ওই মেলায় তার উপস্থিতির পরিমান , সমবয়সী অন্য যে কারো কাছে ঈর্ষনীয় ছিল । মেলা যত দিন , সেও ততদিন । মানে সে ছিল মেলার বান্ধা কাস্টমার । ঠিক মেলার কাস্টমার নয় , মেলার মুল আকর্ষণ যাত্রার কাস্টমার । কেউ মেলায় যাবে বললে সে বলতো আমি যাত্রা ষ্টেজের দক্ষিণ পূর্ব কোণের বাঁশের গোড়ায় আছি , ওটা মনে হয় তার রিজার্ভ সিট ছিল ।
আরেক জুনিয়র ফ্রেন্ড ভাগিনা বাবুল ।
মিন্টু একবার ভাগিনা বাবুল কে প্রিন্সেস ''বেবি'' ''মুন্নি'' , বিবসনা , কি সব ভুজং ভাজং দিয়ে রাজী করিয়ে ফেলল । দেখি তারা দুজন বেবি ট্যাক্সি নিয়ে এসে হাজির । ( তখনো সিএনজির যুগ আসেনি )
বাবুল প্রস্তাব দিল , মামা চলো , যাত্রা দেখতে যাব ।
আমি বললাম , ধুর ! বেটা । যাত্রা দেখে ফাত্রা লোকে ।
ভাগিনা বলল , আমরাও ফাত্রা লোক , ট্যাক্সিতে উঠো ।
দেশের নাম করা এক অপেরা যাত্রা পরিবেশন করছে । অসাধারণ তাদের অভিনয় ।
যাত্রার ফাঁকে ফাঁকে '' টর্চ লাইট ওয়ালাদের '' মনোরঞ্জন ।
যারা যাত্রার দর্শক নন তারা এই '' টর্চ লাইট ওয়ালাদের '' চেনার কথা নয় ।
যাত্রার কয়েক দৃশ্য পর পর দর্শকদের ঘুমের ভাব দূর করতে , ও বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করতে স্টেজে হঠাৎ আবির্ভাব ঘটে রাজকন্যাদের ।
এদের পিতৃদেব কোন রাজ্যের রাজা , জানা না গেলেও দেখলাম সকলের নামের শেষেই প্রিন্সেস বিশেষণ লাগানো ।
ধুমকেতুর মত এরকমই এক প্রিন্সেসের স্টেজে আগমন । পোশাক আশাকে বেশ ধ্রুপদী । সুন্দর এক গানের সাথে চমৎকার নৃত্য ।
একটু পরে দেখি কড়া বাদ্য বাজনার সাথে চটুল গান । গানের কথা সব আদিরসাত্মক ।
নাচ আর গানের তালে রাজকন্যার পোশাক একটা একটা করে খুলে যাচ্ছে । একটা সময়ে এসে --- আস্তাগফেরুল্লাহ !
লজ্জায় তাকাতে পারিনা । দেখলাম বাবুল লজ্জায় লাল হয়ে আরেক দিকে তাকিয়ে আছে , মিন্টু চেয়ার থেকে উঠে আনন্দে ফেটে পড়ছে , আর হাতের টর্চের আলো দিগম্বরীর গায়ে বিদ্ধ করে হুম ! হাম উল্লাস ধ্বনি করছে । এরকম টর্চ লাইট ওয়ালাদের সংখ্যা নেহায়েত কম নয় ।
এক সময় ঝড় থেমে পৃথিবী আবার শান্ত হল ।
'' তুহার কোন ভয় নাইরে মায়েজি , '' বলে মঞ্চে এক জংলী রাজের আবির্ভাব । হাতে কোয়েল জাতীয় একটা জ্যান্ত পাখি । জংলী রাজ পাখিটার দুই রান দুই দিকে টান মেরে চ্যাৎ করে ছিঁড়ে কাঁচাই খাওয়া শুরু করলো । কি ন্যাচারাল অভিনয় !
দর্শকের মুহুর্মুহু করতালি ।
হঠাৎ জংলি শুরু করল বমি , একেবারে মঞ্চে ফিট । সেটাও ন্যাচারাল । কিন্তু একি ! জংলি উঠার নাম নাই ।
এমন সময় হা রে রে রে বলে মঞ্চে আরেক তুর্কীর আগমন । বমিতে পা পড়ে বে মক্কা আছাড় । তরবারি গিয়ে পড়লো মিন্টুর কোলে ।
কিন্তু একি ! জংলি উঠার নাম নাই কেন ?
পরে জানা গেল অভিনয়ের ঘোরে জংলিটি পাখির নাড়িভুঁড়ি সব গিলে ফেলেছে ।
অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ার আগেই মঞ্চে কোমর অবধি চুল ওয়ালা আরেক জংলির আবির্ভাব ।
হাতে পিস্তল ।
উপরের দিকে ৩/৪ রাউনড গুলি । ''জংলী''দের পালায় পিস্তল এলো কোথা থেকে ?
দর্শকের বুঝে আসার আগেই একদল হকিস্টিক ধারী শুরু করলো চেয়ার ভাঙ্গা , সাথে কয়েক জনের মাজা ও ।
(পরে জেনেছিলাম , এই জংলী যাত্রার কোন কুশীলব নয় , সে কোম্পানি গঞ্জের বিখ্যাত সেলিম গুন্ডা । ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় তার এই রুদ্র মূর্তি ) ।
যে যেদিকে পারে দে ছুট ।
অন্ধকারের ছুটাছুটিতে তিন জন তিন জন কে হারিয়ে ফেললাম ।
কাউকে খুজে পাচ্ছিনা । বাকি দুজন এখানে এসে জড়ো হবে এই আশায় , বেবি ট্যাক্সির দিকে এগিয়ে গেলাম ।
দেখি ট্যাক্সি ওয়ালা ব্যাটা ট্যাক্সি সমেত অনেক আগেই পালিয়েছে ।
অনেক কষ্টে ফজরের আজানের পর তিন গুনমুগ্ধ দর্শকের পুনর্মিলন ঘটলো ।
দেখি মিন্টু ঠক ঠক করে কাপছে । খালি পা , পুরো গা ভিজা ।
-- কিরে ঘটনা কি ?
বলল - ষ্টেজের পশ্চিম পাশের পানিতে পড়ে গেছিলাম ।
সে যেখানে পড়েছিল ওটা ছিল একটা বড় গর্ত । যেখান থেকে মাটি তুলে স্টেজ উঁচু করা হয়েছিল ।
মুগ্ধ দর্শকের ছোট খাটো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ডাক তথা , জল বিয়োগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে ,সবাই সেখানে এসে ভার মুক্ত হচ্ছিল ।
যার পরিণতিতে পানি সদৃশ ওই তরলে ওখানে থই থই অবস্থা ।
বললাম , পানি কোথায় পেলি ? ওখানেতো সব পেশাব ।
মাঘ মাসের স্যাঁতস্যাঁতে মাটি , যেন ঠাণ্ডা বরফ ।
বললাম তুইতো শিতে মরে যাবি । চল তোর স্যানডেলের খোঁজ করি ।
প্যান্ডেলে তার স্যান্ডেলের কোন সন্ধান পাওয়া গেল না । একটা রূপসা আর একটা চামড়ার স্যান্ডেল পাওয়া গেল । এই শীতের ভিতর তাই সই ।
সমস্যা হল রূপসার একটা বেল্ট ছিঁড়া । ফানটার একটা পাইপ দিয়ে সে অনেক কষ্টে সেটা পায়ে আটকানোর ব্যাবস্থা করলো ।
পদব্রজে রওয়ানা হলাম । গন্তব্য বসুর হাট । প্রায় ৮ মাইল । অনেক্ষন হাঁটার পর ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে । পিছনে দেখি ম্যারাথনে প্রচুর লোক । মিন্টুকে দেখিনা ।
মিন্টুউউউউউউউউউউউউ বলে যত বারই ডাকি , পিছন থেকে এক পাগল এইতোওওওও বলে জবাব দেয় ।
বাবুল মহা বিরক্ত ।
পাগলটাও কাছে চলে এসেছে ।
বাবুল বলল , এই ব্যাটা ফাইজলামি করচ কা , চোবাই দাঁত ফালাই দিমু ।
পাগলটা হাউমাউ করে উঠলো , বাবুল ; আমি মিন্টু ।
গায়ে পোশাকে , প্রস্রাবে কাদায় মাখামাখি , গা থেকে বিকট গন্ধ বেরুচ্ছে , আসলেই তাকে চেনা মুশকিল ।
এর পরের ঘটনা আরো করুণ ! মামা ভাগিনা গাড়ীতে উঠতে পারি , মিন্টু উঠতে গেলেই পাগল ভেবে হেল্পার ছেই ছেই করে দৌড়ানি দেয় ।
পোশাক , কাদা , পাদুকা আর গন্ধে তার যে অবস্থা , এক্ষেত্রে পাগলরা রীতিমতো ভদ্র লোক । এমতাবস্থায় হেল্পারকে যে সুপারিশ করবো সে উপায়ও নাই । অগত্যা সেই ই একমাত্র ছাদের যাত্রী ।
ওই নিউমোনিয়ায় সে তিন মাস ভুগেছিল ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভৃগু ভাই মনে হয় মানসম্পন্য কোন নাট্য দল পরিবেশিত, ভাল মানের নাটক দেখেছিলেন ।
যাত্রা নয় , যাত্রায় প্রিন্সেস দের দৌরাত্ব সব সময়ই ছিল ।
তাছাড়া স্কুল মাঠে ওই বস্তু এলাউ হবার কথা নয় ।
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৯
বেসিক আলী বলেছেন: আমি ও নাবালক কালে সেই "নলদিয়া" মেলায় দিগম্বর প্রিন্সেস দেখছিলাম । তখন যাত্রা শুরু হতো অনেক রাত্রের দিকে তার আগে সন্ধ্যার পর "ভ্যারাইটি শো" র নামে চলতো বিভিন্ন গানের সাথে নৃত্য প্রদর্শন..... সেই নৃত্যেই ....
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হায় হায় রে !!!! নাবালক পোলাপাইন সব খারাপ হয়ে গেল
বেসিক ভাই দেখছি আমার এলাকার লোক
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
বেসিক আলী বলেছেন: আমি আসলে না জেনেই ঢুকছিলাম বয়সে বড় বেয়াইদের সাথে। প্রথম তিন-চারটা গান এবং গানের সাথে নৃত্য ভালোই লাগছিলো..... তারপরে যা শুরু হইলো
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: "ভ্যারাইটি শো"র চেয়েও গভীর রাতের যাত্রার ফাঁকে যেটা ওটা ছিল আরও ভয়াবহ !!!!
আপনার বাড়ি কি ওখানে ???
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
গাজী আলআমিন বলেছেন: অনেক কষ্টে ফজরের আজানের পর তিন গুনমুগ্ধ দর্শকের পুনর্মিলন ঘটলো ।
দেখি মিন্টু ঠক ঠক করে কাপছে । খালি পা , পুরো গা ভিজা ।
-- কিরে ঘটনা কি ?
বলল - ষ্টেজের পশ্চিম পাশের পানিতে পড়ে গেছিলাম ।
সে যেখানে পড়েছিল ওটা ছিল একটা বড় গর্ত । যেখান থেকে মাটি তুলে স্টেজ উঁচু করা হয়েছিল ।
মুগ্ধ দর্শকের ছোট খাটো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ডাক তথা , জল বিয়োগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে ,সবাই সেখানে এসে ভার মুক্ত হচ্ছিল ।
যার পরিণতিতে পানি সদৃশ ওই তরলে ওখানে থই থই অবস্থা ।
বললাম , পানি কোথায় পেলি ? ওখানেতো সব পেশাব ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাজিরা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ গাজী আলআমিন ।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: কয়েক বছর আগে এক শীতে আমারো যাত্রা দেখার সৌভাগ্য! হয়েছিলো। প্রিন্সেসদের কথা আর কী বলবো! ওনাদের কাপড় খোলার ধরণ দেখে মাঘের শীতেও আমি ভাদ্রের তাল পাকা গরম অনুভব করেছিলাম।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ওরকম যাত্রা এখন আর দেখা যায় না , ডি সি মহোদয়রা নিরাপত্তার অজুহাতে অনুমতি দেয় না । না খেয়ে মরছে যাত্রা শিল্পীরা ।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৪
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: এটা খুব অন্যায়,জাতিকে এমন বিনোদন থেকে বঞ্চচিত করা মোটেই উচিত না।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যাত্রা, সার্কাস আসলেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে , মানবিক দিক বিবেচনায় হলেও সরকারের এদের বিষয়টা ভাবা উচিত ।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শেষমেষ সেলিম গুন্ডা
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ভাইএর কমেন্ত পড়ে হাসতে হাসতে শেষ !!!!
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন:
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ককাশে ।
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
সুমন কর বলেছেন: পড়ি অার হাসি..........মজা পেলাম।
অাসলে এসব নোংরা যাত্রা কিন্তু এখনো হচ্ছে.....
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে ভাল লাগলো । ধন্য বাদ ।
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: এমন সময় হা রে রে রে বলে মঞ্চে আরেক তুর্কীর আগমন । বমিতে পা পড়ে বে মক্কা আছাড় । তরবারি গিয়ে পড়লো মিন্টুর কোলে ।
কিন্তু একি ! জংলি উঠার নাম নাই কেন ?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মহান ছড়াকারের আগমনে আনন্দিত বোধ করছি ।
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৯
ভারসাম্য বলেছেন:
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভারসাম্য'র সাথে অনেক দিন পর দেখা । ধন্যবাদ ভারসাম্য ।
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৬
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: হা হা সেইরম হইছে ভাউ
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মিজভী বাপ্পা ভাই ।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: হা হা হা। যাত্রা সরাসরি দেখার সৌভাগ্য হয় নি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আশা করি অভিজ্ঞতার জন্য হলেও একবার দেখবেন , অবশ্য যদি আপনি এডালট হন ।
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহাহাহাহ!!!!!!!!!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর পুরনো সুহৃদকে পেয়ে আনন্দিত ।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি তো হাসতে হাসতে শেষ! ......
মজার কাহিনী উপহার দেবার জন্য ধন্যবাদ ভাই গিয়াসলিটনকে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সামুর সর্ব কালের সেরা একজন ব্লগারকে পেয়ে ব্যাপক আনন্দিত । ধন্যবাদ জাফরুল মবীন ভাই ।
১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন:
বেশ মজা পেলাম,
সমস্যা হল রূপসার একটা বেল্ট ছিঁড়া । ফানটার একটা পাইপ দিয়ে সে অনেক কষ্টে সেটা পায়ে আটকানোর ব্যাবস্থা করলো ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জেনে আনন্দিত হলাম , ইমতিয়াজ ভাই ।
১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১১
সাাজ্জাাদ বলেছেন: যদিও যাত্রা পালা না, আমি গিয়েছিলাম পুতুল নাচ দেখতে। পরে দেখি সব বড় বড় পুতুল নাচছে।
সে কি নাচ ছিল।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জ্যান্ত পুতুল ? হাহাহা
১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
অহন_৮০ বলেছেন:
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সবাই আপনার গল্প পড়ে হাসছে আর আপনি আমার কমেন্ট পড়ে হাসছেন । শোধবোধ হয়ে গেল ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শোধবোধের পরেও হাসছি ------
এটার কি হবে সেলিম ভাই
২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনার যাত্রার গল্প চমৎকার হইছে। ধন্যবাদ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামািনক
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩২
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: দারুন মজার কাহিনী তো !!!! আমাদের গ্রামে আগে যাত্রা পালা হতো কিন্তু এখন আর হয় না
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসলেই হারিয়ে যাচ্ছে , আমাদের প্রাচিন এই লোক ঐতিহ্য টি ।
ধন্যবাদ বেদুইন জাহিদ ।
২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
সুমাইয়া আলো বলেছেন: হা হা হা হা তবে লাইট ম্যান বুঝলাম না
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাতিজার মত লাইট জ্বালিয়ে যারা আনন্দ পেতো , তাদের কথা বলেছি । ধন্যবাদ সিস সুমাইয়া আলো ।
২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া!!!!!!
তাই হবে!!!!!!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভয়ানক যাত্রা দর্শন
আমাদের গ্রামে স্কুল মাঠে একবার হয়েছিল!!
মজার ছিল তখন স্টেজে গাছ পালা দিয়ে চমৎকার সেট!! ট্রেনের দৃশ্যে ব্যাক স্ক্রিনে ট্রেনের দৃশ্য!
সূর্যোদয় সূর্যাস্তের দৃশ্য..
কুট্টিকালে বেশ অভিভূত হয়েছীলাম!!
তবে তখনো প্রিন্সেস তত্ত্ব বুঝিনাইতো.. ঔ সময়ে ঝিমাইছি