নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
হুমায়ুন আহমেদ বলেছিলেন , '' এলাকায় এক আধটা পাগল থাকা ভালো , এতে এলাকার নাম ফাটে । ''
আমাদের এলাকায়ও এক জন ছিল । এর কারনে এলাকার নাম ''ফেটেছিল'' কিনা জানিনা , তবে অনেকের মাথা ফেটেছিল , এ আমি বিলক্ষণ বলতে পারি ।
আলাম পাগলা ।
বেশ এগ্রেসিভ । হাতে সব সময় একটা লাঠি থাকতো । আমার দোস্ত পারভেজ ক্লাসএইটের বছর , ২/৩ বার এর হাতে ''ছেঁচা'' খেয়েছিল ।
একবার ''আমারে দেখলে তুই ডরাছ কা ?'' বলেই মারল বাড়ি । সেই থেকে আলাম সাহেবকে দেখলেই সন্ত্রস্ত পারভেজ, '' আলাম ভাই হাহ হাহ '' বলে একটা শব্দ করতো ।
এর জন্যও একদিন জবাব দিহি করতে হল , '' এই ব্যাটা হাহ হাহ কিরে ? ''
বিপদ আসন্ন টের পেয়ে পারভেজের গলা শুকিয়ে গেল । এই মাত্র রাস্তার ধারে ''কম্ম'' সারার পরও আবারো সে ''পিসাবের'' বেগ অনুভব করল ।
ভয়ে ভয়ে উত্তর দিল , ভাই আপনারে দেখলে এখন আমি ডরাই না , তাই হাহ হাহ করে হাসতেছি ।
আলাম হুংকার দিয়ে উঠলো ,''আলাইম্মার ডরে পুরা গেরাম থরথর করি কাঁপে , আর তুই ডরাছ না ? এত বড় বুকের পাটা ? আইজকা তোরে দেখামু ডর কারে কয় !আইজ ২/৩ মাস দাঁত মাজিনা । তোর বুকের পাটার হাড্ডি চুনা কইরা আমি আইজকা সাদা মাজন বানামু । ''
শাঁখের করাত কি , এ তো রীতিমত রয়্যাল বেঙ্গলের পাল্লায় পড়া । পূর্বে একবার ''খিচ্চা'' দৌড় দিতে গিয়ে সে আলামের লাঠির রেঞ্জের ভিতর পড়ে গিয়েছিল । তাই পুনর্বার এই বিপদজনক সিদ্দান্ত নিতে সে সাহসী হল না ।
ভয়ে আধমরা ''শিকার'' ভাবল এই মুহূর্তে দোয়া দরূদ ছাড়া উপায় নাই ।
তাই সে ''লাকুম দি'নুকুম ওয়ালিয়া দিন , লাকুম দি'নুকুম ওয়ালিয়া দিন '' বিড়বিড় করতে থাকলো ।
গানের সুর শুনে দোয়া দরূদে কাজ হয়েছে ভেবে পারভেজ কিছুটা ধাতস্থ্য হল । আলাম বৃত্তাকারে ঘুরে ঘুরে গাইছে ,''আজ পাশা খেলবোরে শ্যাম, আজ পাশা খেলবোরে শ্যাম ।
পাগলটা মনের সুখে গান গাইছে দেখে তার মনে কিছুটা আশার সঞ্চার হল ।
কিন্তু গানের কথা গুলি পারভেজের কাছে তেমন সুবিধার বলে মনে হল না । লিরিক্সে কেমন বিপদের গন্ধ !
লোকমান হুজুর বলেছিলেন , যত বড় বিপদ হোক , এই দোয়া পড়লে কেটে যাবে । তার বেলায় দেখা যাচ্ছে বিপদ আরো ''খামিরা খাইতেছে'' । এত বড় বিপদ মনে হয় দোয়ারও আওতার বাইরে ।
অকস্মাৎ তার মনে পড়লো ,সে বিরাট ভুল করে বসে আছে । লা হাওলা ওয়ালা কু'য়াতার স্থলে ভুল করে সে অন্য কি একটা পড়ে বসে আছে ।
পদ যুগলের আচরণও তার সুবিধার মনে হচ্ছে না । স্টার্ট দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা লক্কর ঝক্কর ''মুড়ির টিনের'' গিয়ারও মনে হয় এত জোরে কাঁপে না । আলামের লোশঠাঘাতের পূর্বে এই কম্পন থামবে বলেও মনে হচ্ছে না ।
এইবার আর ভুল নয় । সে বিড় বিড় করে সঠিক দোয়াটা আওড়াতে থাকলো ।
এতক্ষনে দোয়ার ফল হাতে হাতে পাওয়া গেল । আলামের মুখে মৃদু হাসি । '' যা , বাড়িত গিয়া পেন্ট পাল্টা , ভাগ । ''
এই বয়সে ডায়াবেটিসে ধরল কিনা, এই চিন্তা পরে করা যাবে ভেবে পারভেজ তিন লাফেই পগার পার ।
স্থানীয় হাই স্কুলের ইংলিশ টিচার আবুল কালাম আজাদ । আমাদের বাড়িতে লজিং থাকতেন ।
আলাম একদিন ইনাকে চার্জ করে বসলো। মুখে তেলতেলে হাসি নিয়ে বলল ,
- মাস্টর সাব , লেকাপড়া কি পর্যন্ত করছেন ।
মাস্টার সাহেব উত্তর দিলেন , B.A পর্যন্ত ।
আলাম তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো , --কির পুতে কয় কিরে ? এত দিন পর্যন্ত অক্ষর শিখচত দুইটা , তাও উল্টা । তুই পোলা মাইয়া গোরে কি পড়াইবিরে ! বলেই মারল বাড়ি । কালাম মাস্টার স্পোর্টস ম্যান ছিলেন তাই চতুর্থ বাড়িটা গায়ে লাগেনি । তিন দিন জ্বরে ভুগে তিনি বাড়িত্রয়ের প্রায়শ্চিত্য করেছিলেন ।
যাক , যা বলতে ছেয়ে ''আলাম কাহিনীর'' অবতারণা তাতে আসি ।
এই যুগে ইংরেজি শিক্ষার কোন বিকল্প নেই । স্কুল জীবন থেকে এর ভিত মজবুত না করলে পরবর্তীতে ছাত্রছাত্রীদের কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় । একটা বিদেশী ভাষাকে সহজবোধ্য করে ছাত্র ছাত্রীদের সম্মুখে উপস্থাপন , তথা শিক্ষা দেয়ার মত যোগ্যতা , মেধা ,প্রশিক্ষন কি আমাদের ইংরেজি শিক্ষকদের আছে ?
মেধা আর যোগ্যতার অভাবে অন্য কোন চাকুরী প্রাপ্তির প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে , এরা অন্ধের ষষ্ঠী হিসাবে বেছে নিচ্ছে শিক্ষকতাকে ।
( অবশ্য এর ব্যাতিক্রম ও আছে )
প্রচলিত এক প্রাচীন প্রবচন , '' যার নাই কোন গতি , সেই করে পণ্ডিতী ।''
এখন চিত্র কিছুটা পালটালেও মফস্বলের অনেক শিক্ষকই এখনো এই প্রবচনের প্রতিনিধিত্ব করছেন ।
আমার মনে আছে আমাদের হাই স্কুলের এক শিক্ষক ইংরেজি Scurvy ( স্কার্ভি , এটি মাঢ়ির খুব পরিচিত একটি রোগ ) কে বার বার সারভিয়া পড়ছিলেন ।
আমার এক ছোট ভাই লাভলু ,তার এক ক্লোজ ফ্রেন্ড , উপজেলার নামকরা এক উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংলিশ টিচার । এক মেয়েকে না দেখেই তার প্রেমে পড়েছে । একদিন লাভলুকে বলল , আমার প্রেমে পড়ে মেয়েটার অবস্থাতো খুব সিরিয়াস ! দেখ কি S.M.S করেছে ।
( চা সিঙ্গারা জাতীয় কিঞ্চিৎ সন্মানির বিনিময়ে লাভলু তার এই লাইনের উপদেষ্টা ছিল )
লাভলু ফোনটা হাতে নিয়ে দেখে , লিখা আছে I have no balance , plz call me .
এই S.M.S এ মেয়েটার সিরিয়াসনেস প্রমানে লাবু কোন বিশেষত্ব খুজে পেল না ।
তার এই অসহায়ত্ব অনুধাবনে শিক্ষক প্রবর নিজেই এগিয়ে এলেন , আরে !মেয়েটা আমার প্রেমে কি রকম মজে গেছে বুঝলেনা ? । সে লিখেছে I have no balance । মানে , আমি আমার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছি , plz call me .
বছর দুএক আগে , আমাদের উপজেলার আরেক স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক তার স্কুলের সভাপতিকে উদ্দেশ্য করে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন , লোকটা যে এম এ আজিজ লিখে , সে কি আসলেই এম এ পাশ করেছে ?
শুনে আমি মূর্ছা !!!
কোন রকম ধাতস্থ্য হয়ে তাকে ইঙ্গিত বাহী প্রশ্ন করলাম ( যাতে সে নিজের ভুল বুঝতে পারে )
- কেউ M.A , B.A পাশ করলে এটা কি নামের আগে লাগায় ?
লোকটা উত্তর দিল ,-- না ! এটাতো নামের পরেই লাগায় । কিন্তু দেখেন এই ব্যাটা কত বড় বেকুব ,''M.A'' টা নামের আগেই লাগিয়ে বসে আছে ।
রীতিমত লাইভ জোক , কিন্তু আমি হাসতে পারলাম না ।
এই যখন আমাদের ইংরেজী শিক্ষকদের অবস্থা , তাদের ছাত্রদের ইংরেজীর অবস্থা আরও করুন হবে এটাই স্বাভাবিক ।
এই শিক্ষকদেরকে আমার আলাম পাগলার ''এত দিন পর্যন্ত অক্ষর শিখচত দুইটা , তাও উল্টা'' এই টাইফের শিক্ষক বলেই মনে হয় ।
ইংরেজি শিক্ষার মান উন্নয়নে এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক , অন্যথায় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় , আমাদের তরুনরা পিছিয়ে পড়বে ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সেলিম ভাই , শিক্ষক নিয়োগ , কোচিং বানিজ্য , প্রাইভেট , পরীক্ষায় নকল , প্রশ্ন ফাঁস সহ আমাদের টোটাল শিক্ষা ব্যাবস্থার চিত্র আরও করুন ।
আপনার চমৎকার মন্তব্যেও এর কয়েকটা দিক উঠে এসেছে ।
পরে আরও বিষদে আলোচনা করার আশা আছে । আপনাকে ধন্যবাদ ।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
♥কবি♥ বলেছেন: সেলিম ভাইয়ের সাথে সহমত। ইংরেজি শিক্ষার মান উন্নয়নে এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক , অন্যথায় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় , আমাদের তরুনরা পিছিয়ে পড়বে শতভাগ নিশ্চিত তবে সহসাই এর বিহীত হবে এমন নয়। দশ কদম পিছিয়ে আমাদের দু'কদম আগানোর সংস্কৃতি যতদিন চালু আছে ভাল কিছুর আশা করা বোকামী তবে তার পরেও আশাবাদী হতে চাই আমরাও পারব নিশ্চয়। ভাল থাকুন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও আপনার মত আশাবাদী মানুষ কবি , আপনাকে ধন্যবাদ ।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: যদিও হাসতে হাসতে পোস্ট পড়া চলছিলো,কিন্তু শেষে এসে মুখটা গম্ভীর হয়ে গেল বাস্তবতা উপলব্ধি করে!
ইংরেজি শিক্ষার মান উন্নয়নে এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক , অন্যথায় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় , আমাদের তরুনরা পিছিয়ে পড়বে -সহমত।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও অফুরন্ত শুভকামনা জানবেন।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্য , সহমত ও শুভ কামনার জন্য জাফরুল মবীন ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা ।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
রাখালছেলে বলেছেন: ভাল লিখেছেন । মজাও পেলাম । পোষ্টে প্লাস
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ @রাখালছেলে ।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: মালয়েশিয়া বা মধ্যপ্রাচ্য এয়ারপোর্টগুলোতে ল্যান্ড করার পরই বেশ কিছু তরুন আসে ফরম পুরণ করাবার জন্য! একটা ফরম পুরণ করতে পারেনা শ'খানেক বাংলাদেশী! দুর্ভাগা দেশ! দুনিয়াতে সবাচইতে অশিক্ষিতের দেশ হল বাংলাদেশ। নাহিদের মত লোকেরাই মনে হয় দায়ী।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ বড়ই লজ্জা !
জাতীর নগণ্য এক প্রতিনিধি হিসেবে এ লজ্জা আমারও ।
আফসোস ! এর জন্য দায়ী গণ্ডারদের গায়ে এই লজ্জার আঁচড় লাগেনা ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হাসতে হাসতে মইরা যাইত্তাম তো।
+++
আমাদের দেশের স্টুডেন্টদের ইংলিশ টা অ্যাজ অ্যা সাবজেক্ট পড়ানো হয় অ্যাজ অ্যা ল্যাংগুয়েজ না। তাই বিষয়টা অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী রূপ নেয়।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''আমাদের দেশের স্টুডেন্টদের ইংলিশ টা অ্যাজ অ্যা সাবজেক্ট পড়ানো হয় অ্যাজ অ্যা ল্যাংগুয়েজ না। ''
চমৎকার বলেছেনতো !!!
শুভ কামনা জানবেন ।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার রম্য আর রম্যের সাথে ইশপীও ভাবার্থ বড়ই মজাদার!
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শায়মার কমেন্ট পড়ে , শরমিন্দার ইমোওতো খুঁজে পাচ্ছিনা -----
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৪
শায়মা বলেছেন: :!> :#>
এই নাও খুঁজে দিলাম শরমিন্দার ইমো!!!!!!!!!
তবে আমিও একটা পাগলা পাগলির ছড়িতা লিখেছি
পাবলিশ করতে ভুই পাচ্ছি ভাইয়া!!
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাগলিটার ''পাগলা পাগলির ছড়িতা'' পড়ার জন্য মুখিয়ে আছি , এক্ষুনি পাবলিশ করো ।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাসঁতে হাসঁতে দাঁত খুলে গেল...
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এর দায়ভার একান্তই পাঠকের ,সারা বিশ্বেই দাঁতের চিকিৎসা সেবা অত্যান্ত ব্যয়বহুল । লিখককে কোন ক্রমেই ক্ষতিপূরণ দানে বাধ্য করা যাইবেনা ।
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সেইটা লেখার সময় মনে থাকে না
অসুবিধা নাই যাবে তো আপনার স্বজাতির ই
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সংশোধনী - এর দায়ভার একান্তই পাঠকের ,সারা বিশ্বেই দাঁতের চিকিৎসা সেবা অত্যান্ত ব্যয়বহুল ।
লিখককে বা লিখকের ভায়রা ভাই , দুলা ভাই , বড় ভাইকে কোন ক্রমেই ক্ষতিপূরণ দানে বাধ্য করা যাইবেনা ।
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একদম বর্তমান সরকার নিজের সুবিধা মত
সংশোধনী দেয়...
ভায়্রা ভাই জিন্দাবাদ
২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জনগনের আচরণে সরকারী কর্মকাণ্ডের প্রতিফলন ঘটবে এটাই স্বাভাবিক ।
ভায়রার সুখ দুঃখ আরেক ভায়রা ভাই না দেখলে দেখবে কে ? ( তিনাদের বউদেরতো আর এইদিকে কুনু খেয়ালই নাই )
ভায়রা ভাই জিন্দাবাদ ।
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গল্পের ছলে ভালো জায়গায় খোঁচা দিলেন দেকি
খোঁচা দিয়েন, কিন্তু নাড়াচাড়া দিয়েন না
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মনোযোগী পাঠক @বোকা মানুষ বলতে চায় কে ধন্যবাদ ।
১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
এহসান সাবির বলেছেন: বড়ই ভালো রম্য লেখেন আপনি ভাই।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এহসান সাবির ভাই কখন কমেন্ট করে গেলেন ?
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ নববর্ষ লিটন ভাই।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই ।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: পাগলাভাইয়া আর কোনো পাগলার খবর নাই???
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাগ্লাপুটিও দেখছি হারিয়ে গেছে ।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২১
জেন রসি বলেছেন: যারা শিক্ষা নীতি প্রণয়ন করে এবং প্রয়োগের দায়িত্ব নেয় তাদেরকে একবার আলমা পাগলের কাছে পাঠিয়ে দেয়া উচিৎ।
ভালো লেগেছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন , ভাল লাগায় আনন্দ বোধ করছি ।
১৭| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:১৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মজা পাইলাম পড়ে।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ শতদ্রু একটি নদী... ভাই ।
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
শিক্ষকদের ইংরেজির দৌড় যদি এই হয় তাহলে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কি হাল।
ইংরেজি শিক্ষার মান উন্নয়নে এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক , অন্যথায় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় , আমাদের তরুনরা পিছিয়ে পড়বে -সহমত।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার এত পুরনো পোস্টে আপনি কোথা থেকে এলেন ? বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
আপনার পোস্ট গুলো একটা একটা পড়তেসিলাম গিয়াস লিটন ভাই।
অসাধারণ সংগ্রহ আপনার।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সন্মানিত বোধ করছি ।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন জিনিষ মিস হয়ে গেসিল!!!
কি ভয়াবহ বাস্তবতা!!
আমাদের মুক্তি কোথায়?????????????????????????
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পুরনো পোস্টে চোখ বুলিয়ে যাওয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ।
২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
করুণাধারা বলেছেন: ইংরেজি শিক্ষার মান উন্নয়নে এর একটা বিহিত হওয়া প্রয়োজন প্রয়োজন আছে ঠিকই, কিন্তু করা হবে না। যারা করার ক্ষমতা রাখেন তাদের ছেলেমেয়ে নাতিপুতিদের ইংরেজি শেখার জন্য উন্নততর ব্যবস্থা আছে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যাদের টাকায় দেশ চলে সেই আপামর জনতার জন্য কোন ব্যবস্থা নেই। এর জন্য অতিত ও বর্তমান প্রজন্মকে ইতিহাসের কাঠ গড়ায় দাড়াতে হবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যাক শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে যখন বললেন তখন একটু বলি । এই দেশের সুষম শিক্ষানীতি আছে কি? সুষম শব্দটা এপ্রোপ্রিয়েট হলোনা । আসলে এদেশের যে বাহারী শিক্ষা ব্যবস্থা সেটাকে একক মানদন্ডে যাচাইয়ের কোন সুযোগ আছে কি? যারা ছোট বেলায় ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে তাদের ভবিষ্যৎ কি ? ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্ররা বাংলায় এত কাঁচা কেনো?তারা মুটামুটি বেশি বয়সে লেখপড়া করে দেশের বাহিরে উড়াল দিয়ে থাকেন । না প্রফেশনাল লাইফে না ছাত্রজীবনে তাদেরকে পেলাম বা ভাল অবস্থায় পেলাম। এর সমাধান কি?আর বৃটিশ বেনিয়াদের ভাষা ইংরেজীতে হাইয়ার লেভেলে যথেষ্ট দূর্বলতা বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয় । সেখানে স্কুলের মাস্টরতো তাদের মধ্যে থেকেই হয় । আগে এসএসসি পাশ করা লোকেরা প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক হতেন আর এখন মাস্টার্স ডিগ্রীধারীরা হন ।
আর যে দেশে চাকুরীর এত কম্পিটিশন এত কম্পিটিশনে এমন প্রোডাক্ট আসে কেন? দলীয়করণ আত্তিকরণ আর চাকুরী বাণিজ্য একটা যুক্তি আসতে পারে ।
তারপরও বলবো শিক্ষা ব্যবস্থার একটা মিনিমাম কোয়ালিটি হলে এমনটি হতনা ।